![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
একটা রচনা প্রতিযোগীতার জন্য রচনা লিখলাম। শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের প্রধানের প্রত্যয়নসহ জমা দেয়ার নিয়ম থাকায় তা নেয়ার জন্য প্রশাসনিক ভবনে গেলে যা করল তাতে যে কারো মাথা গরম হয়ে যাবে।
দফতরিদের পার্ট শিক্ষকদের থেকে বেশি। অধ্যক্ষের সিল নিতে চেয়ে যতগুলো প্রশ্নের উওর দিতে হয়েছে তা চাকরির ভাইবাতেও দরকার হয়না। আর গা জ্বলানো কথার কথা নাই বললাম, সাধারন ছাত্র, বললেই বলবে বেয়াদব ! বর্তমানে আমাদের ডিপার্টমেন্টেই এমন কয়েকজন শিক্ষক আছেন যারা এই কলেজেরই শিক্ষার্থী ছিলেন। দফতরীদের এইটা কিভাবে বোঝাই ! তোমরা আরো দশ বছর হয়ত এই দফতরির চাকরি করবে কিন্তু আজ যাদের সাথে খারাপ ব্যাবহার করছো কয়েক বছর পর কিন্তু তাদের মধ্যেই কেউ কেউ টিচার হয়ে আসবে এবং তাদের অধীনেই থাকতে হতে পারে। সুতরাং শিক্ষার্থীদের সাথে ব্যবহারটা ভাল না করো একটু সতর্ক থেকো পারলে ভদ্রতা শিখে নিও।
শেখার কোন বয়স নেই।
.
আর শিক্ষকের কথা কি বলবো তারা ধরেই নিয়েছে আইনের যথার্থ প্রয়োগ করার জন্য সাধারন শিক্ষার্থীরা উপযোগী। কারণ এরা বেয়াদবীর ভয়ে হয়ত প্রতিবাদ করবে না অথবা অন্যান্য ভয়ে চুপ থাকবে। রাজনৈতিক নেতাদের অবৈধ আবদার মেনে যে কোন জায়গায় সই করতে পারে আর সাধারন শিক্ষার্থীদের বেলায় মোড়ামুড়ি শুরু করে।
.
দফতরিদের বুঝিয়ে গেলাম ভারপ্রাপ্ত অধ্যক্ষের কাছে এবার শুরু তার জ্ঞান দেয়া।
কি সব লিখছো.?
কোন স্যারকে দেখিয়েছো কি.?
শুধু শুধু পাঠালেই তো হয় না.....
আরো কত কি...
যা হোক অবশেষে একটা সই পাওয়া গিয়েছে, যদিও তার ভিতর শিক্ষকদের অনেক বিরক্তিকর আচারন সহ্য করতে হয়েছে। একটা স্বাক্ষরে প্রায় এক ঘন্টা সময় নিয়েছে যাতে বড়জোর পাঁচ মিনিট যথেষ্ট।
.
এক ভাইকে একবার জানতে চেয়েছিলাম আপনার তো দলের জন্য মায়া নেই তো রাজনীতি করেন কেন । সে একটা উওর দিয়েছিল আজ যার প্র্যাক্টিক্যাল চোখে দেখলাম।
রাজনীতি হয়ত আমায় দিয়ে হবে না, তবে অপেক্ষা করো আল্লাহর রহমতে হাতুড়ি নিয়ে আসতে পারি। সময় যদি হাতে হাতুড়ি তুলেই দেয় তবে বাদ যাবে না একটি শিশুও...
১৩ ই আগস্ট, ২০১৫ রাত ১২:৪৫
জাহিদ নীল বলেছেন: Sobai sokter vokto noromer jom
©somewhere in net ltd.
১|
১২ ই আগস্ট, ২০১৫ রাত ৮:১৬
হামিদ আহসান বলেছেন: এটাই বাস্তব অবস্থা ....।