![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
১৯৪০ সালের দিক এক আলেম তার লেখনিতে বলেছিলেন,
"বর্তমান যুগে অনেক ধর্ম ভীরু লোক প্রায়ই বলে থাকেন যে রাষ্ট ক্ষমতা লাভ জীবনের উদ্দেশ্য নয় বরং তা প্রদান করার জন্যে ওয়াদা করা হয়েছে। একথা যারা বলে, তাদের মন মগজে রাষ্ট ক্ষমতা সম্পর্কে নিছক এই ধারণাই কার্যকরী আছে "এটা আল্লাহ প্রদত্ত একটি পুরস্কার।" এটি যে একটি কর্তব্য এবং খেদমত সে ধারণা তাদের নেই। তারা জানেন না যে দীনকে বাস্তবে প্রতিষ্ঠিত করার জন্যে যে রাষ্ট ক্ষমতার প্রয়োজন তা অর্জন করা আল্লাহর শরীয়তের লক্ষ্য ও উদ্দেশ্য এবং এ জন্য জিহাদ করা ফরজ।"
.
সময়ের ব্যবধানে তার লেখনির বয়স বাড়লেও মূলভাব আজও তার পরিপূর্ণ যৌবন নিয়ে সঠিক বার্তা দিতেছে। তত্কালীন সময়ে যেমন মানুষ ছিল আজ ২০১৫ সালে এসে তাদের সংখ্যা কমেনি বরং বেড়ে চলছে প্রতিনিয়ত। রাষ্ট ক্ষমতায় যাওয়া আল্লাহর সংবিধান অনুযায়ী রাষ্ট পরিচালনা করা বাতিলের বিপক্ষে জিহাদ করা যে একটা ইবাদত তাও অনেকে মানতে চায় না। বরং যারা ইসলামী রাষ্ট প্রতিষ্ঠায় কাজ করছেন তাদেরকে বাধা প্রদানের জন্য জারি করছেন বিভিন্ন ফতোয়া।
সাহাবা, তাবেয়ী, তাবে তাবেয়ী মুজতাহিদগনেরা যে চোখে ইসলাম দেখেছিলেন আমরা আজ সে চোখ বন্ধক রেখেছি কিছু নামধারী অন্ধ আলেমের কাছে। যারা বদর ওহুদ তাবুককে ছোট করে ঘোষনা করছেন নফসের জিহাদই বড় জিহাদ। সংখ্যা বিচারে মুসলিমরা কখনো জয় লাভ করেনি জয় লাভ করেছে আল্লাহর সাহায্য অনুগ্রহতে। এজন্য কতিপয় মুসলিমও যদি আল্লাহর দ্বীণ প্রতিষ্ঠায় রাসূল সাঃ এর সুন্নাহ অনুযায়ী তার দেখানো পথে প্রচেষ্টা করে। তাহলে সফলতা আসবেই ইনশাল্লাহ।
আল্লাহ আমাদের সেই গুটি কয়েক মুসলিমের দলে থাকার তাওফিক দান করুন।
আমিন।
©somewhere in net ltd.
১|
২৯ শে অক্টোবর, ২০১৫ সন্ধ্যা ৬:৩৯
মোঃ খুরশীদ আলম বলেছেন: জিহাদ ফরজ শুধু তাই নয় বরং কোন কোন ক্ষেত্রে তা ফরজে আইন। আল্লাহর দুনীয়ায় আল্লাহর আইন প্রতিষ্ঠার আন্দোলন সংগ্রাম কুরআন বর্ণিত পন্থায় এবং রাসূলের দেখানো তরিকার করে যাওয়া প্রত্যেক মুসলমানের জন্য আবশ্যকীয় ফরজ। অন্যান্য ইবাদাতের বিষয়ে যেমন কেয়ামতের মাঠে জিজ্ঞাসা করা হবে তেমনি জিহাদের বিষয়েও ।