নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

ভাটির দেশের কথা

জাকারিয়া জামান তানভীর

আত্মিক এবং সামাজিক দায়বদ্ধতা থেকে লিখি।

জাকারিয়া জামান তানভীর › বিস্তারিত পোস্টঃ

নিউইয়র্ক টাইমস’এ স্যার আবেদের নিবন্ধঃ পোশাক শিল্পে খাল কেটে কুমির আনার আবদার!

১০ ই মে, ২০১৩ সন্ধ্যা ৬:২৮

৭০’র ঘূর্ণিঝড়ের পরবর্তী সময়ে স্বেচ্ছাসেবামূলক কাজের মাধ্যমে ব্রাকের উন্মেষ। তার ধারাবাহিকতায় আজ এই সংগঠনটি একটি মহিরুহ হয়ে উঠেছে। শিক্ষা, স্বাস্থ্য, চিকিৎসা, ক্ষুদ্র ঋণসহ দারিদ্র বিমোচনের জন্য তাদের রয়েছে কয়েক ডজন কর্মসূচী। আজকের এই লেখাটি ব্রাকের কর্মকাণ্ড বা তাদের সফলতার কাহিনী ব্যাবচ্ছেদ করার জন্য নয় বরং সংস্থার চেয়ারম্যান স্যার ফজলে হাসান আবেদ এর ২৯ এপ্রিল আমেরিকান দৈনিক নিউ ইয়র্ক টাইমসে প্রকাশিত "পোশাক শিল্পঃ বিদেশী চাপ নয়, প্রয়োজন শক্তিশালী শ্রমিক ইউনিয়ন” এই শিরোনামে একটি নিবন্ধের ব্যাপারে আমার কিছু কথা আপানাদের সামনে তুলে ধরার প্রয়াস থাকবে।



নিঃসন্দেহে আমাদের পোশাক খাতে নারী ও কিশোরীদের উপস্থিতি অনেক বেশী। শ্রমঘন এই শিল্পে তাদের উপস্থিতির কারন এখন আর আমাদের অজানা নয়। তাদেরকে খুব সহজে বিনা বাক্য ব্যায়ে যেমন খুশি তেমনভাবে কাজ করিয়ে নেয়া যায়। এক সময় এই শিল্পে শিশু শ্রমিকদের আধিক্য দেখা গেলেও ১৯৯৫ সালে ILO ও UNICEF এর সাথে MOU সাক্ষরের পর এখন তা কমে এসেছে। কিন্তু যে মেয়েটির হাইস্কুলে থাকার কথা তাকে পরিবারের ব্রেড আর্নারের ভূমিকায় নামতে হয়েছে পেটের তাগিদে, এটা অর্থনৈতিক বা সামাজিক অগ্রগামিতা নয় বরং স্বাভাবিক অর্থনৈতিক কর্মকাণ্ডে পরিবারের চাকা সচল না থাকার লক্ষণ। এই পরিস্থিতিকে স্যার আবেদসহ অন্যরা নারীর ক্ষমতায়ন বলে উল্লেখ করলেও আমি তা সঙ্গত কারনে মেনে নিতে নারাজ। স্যার আবেদ ক্ষুদ্রঋণের কথা উল্লেখ করেছেন, এটা যদি যদি এতই যুগান্তকারী আবিস্কার হয় তাইলে এই গরিব অসহায় কিশোরীদের কেন ঢাকায় এসে বস্তিতে থেকে ১২-১৬ ঘণ্টা কলুর বলদের মত খেঁটে যেতে হবে? ক্ষুদ্রঋণ যে শোষণের আরেকটি হাতিয়ার হয়েছে তা আর পাঠকদের বলে বোঝাতে হবে না।



স্যার আবেদ সিভিল সোসাইটির উজ্জ্বল উপস্থিতির কথা উল্লেখে করেছেন, কিন্তু আমাদেরত জানার বাকি নাই তাদের উদ্দেশ্য বা তারা কাদের আঙ্গুলি হেলনে চলাফেরা আর নীতিনির্ধারনী বক্তৃতা দিয়ে থাকেন। দেশের সিভিল সোসাইটি এখন দল সেবকে পরিনত হয়েছে তাদের স্বকীয়তা বলতে কিছুই আর অবশিষ্ট নেই, তারা একেকজন দলীয় আজ্ঞাবহ ক্রীতদাসে পরিনত হয়েছেন। সামাজিক অনেক সূচকে আমরা আগের তুলনায় অনেকখানি এগিয়েছি সত্য কিন্তু তার গতি সাথে থাকা অনেক দেশের তুলনায় নিতান্তই শ্লথ। এই শ্লথ গতির অর্জনে অনেকের পাশাপাশি আমিও কিছুটা নিরাশ তবে আশার কথা এই যে আমরা এগিয়েছে। তবে সামাজিক সূচকে উন্নতির পাশাপাশি অন্যসব ক্ষেত্রের নিদারুন ব্যার্থতা আমাদের সব অর্জনকে মাটিতে মিশিয়ে দিচ্ছে। প্রাথমিকে ঝরে পড়া শিশুদের বাস্তব চিত্র আমাদের সামনে কেউ তুলে ধরে না তাই ছেলে মেয়েদের স্কুল ভর্তির আনুপাতিক হিসাব কুমিরের একই বাচ্ছাকে বার বার দেখানোর মত আরেক প্রস্থ অপালাপ মনে হয়। দেশের সার্বিক সাক্ষরতার হার ৫০% এর বেশী হবে না। গ্রামের তরুণদের মাঝে পড়াশোনা করে কি হবে এইরুপ চিন্তাধারা এখনও বিদ্যমান, কর্মসংস্থানের অবস্থা তথৈবচ! সবাই বিদেশ গিয়ে কলুর বলদ হতে চায়! সরকারী আর বেসরকারি সংস্থাগুলি বেকার সমস্যার সমাধানকল্পে কি করছেন? ব্রাক দেখলাম বিদেশগামী লোকদের টাকা ধার দিচ্ছে যা পরে কিস্তিতে পরিশোধ যোগ্য। ভাই, এটাত এক ধরনের ব্যাবসা তাই না? আক্ষরিক অর্থে তারা বা অন্যরা বেকারদের জন্য কি করছেন? দাতাদের সামনে সব উন্নয়নের জন্য নিজেদের কৃতিত্ব জাহির করা আর সব ব্যার্থতার দায় সরকারের ঘাড়ে চাপাবার অভ্যাস একরত্তিও বদলায়নি।



ট্রেড ইউনিয়ন কাজ করে শ্রমিকদের কল্যানের স্বার্থে কিন্তু বর্তমান বিশ্ব পরিস্থিতি কিন্তু অন্য ব্যাখ্যা দেয়। আজ গ্রীস, ইতালি, পর্তুগাল আর ফ্রান্সে যে অর্থনৈতিক মন্দা চলছে তাতে তাদের দেশের ট্রেড ইউনিয়নগুলি শ্রমিকদের কতখানি সুরক্ষা দিতে পেরেছে? আয়ারল্যান্ডে ২০০৯ সালের আগ পর্যন্ত কেন্দ্রীয়ভাবে বেতন ভাতার দর কষাকষির জন্য ট্রেড ইউনিয়নের যে পরিচিত বডিটি কাজ করছিল তা ২০১০’র শুরুতেই প্রাইভেট ও পাবলিক দুই সেক্টরে বিভক্ত হয়ে পড়ে। অর্থনৈতিক মন্দার কারনে উভয় সেক্টরে কর্মরত শ্রমিকদের ভাগ্যে নেমে আসে দুর্যোগ আর দেশকে আর্থিক সাহায্য বা বেইল আউটের জন্য ইউরোপিয়ান দেশগুলির দ্বারে দ্বারে ঘুরতে হয়েছিল। মন্দার কারনে অনেক শ্রমিককে কাজ হারাতে হয়েছিল, বসতে হইয়েছিল পথে কিন্তু ট্রেড ইউনিয়ন তাদের স্বার্থে তেমন কিছুই করে দেখাতে পারেনি। ট্রেড ইউনিয়নের ভুমিকা প্রশ্নবিদ্ধ হয়ে পড়েছিল, সদস্যরা তাদের ছেড়ে চলে গিয়েছিল, চাঁদার অভাবে কার্যক্রম প্রায় স্থবির হয়ে পড়েছিল। এই যদি হয় উন্নত বিশ্বের একটি দেশের ট্রেড ইউনিয়নের ভুমিকা তাইলে আমাদের দেশের পোশাক শিল্পে তাদের অবস্থা কি হবে তা ভেবে দেখার প্রয়োজন আছে বলে মনে করি।

আমাদের দেশে যখন যে আইনই করা হয় না কেন তা অনেক যাচাই বাছাইয়ের পর রাষ্ট্রীয় জীবনে প্রতিস্থাপিত হয়। আইনের মার প্যাঁচ থাকলেও তা সাধারণকে তেমন বিপদে ফেলতে পারে না। কিন্তু আমাদের দেশে যেকোনো আইন সংশ্লিষ্ট প্রধান সমস্যা হল তার সঠিক বাস্তবায়নে। রাষ্ট্রও এখন আইনের সুফল সাধারণ মানুষের দারগোড়ায় নিয়ে যেতে পারেনি একই কথা শ্রমিকদের বেলায়ও প্রযোজ্য। লেবার ট্রাইব্যুনাল যদি ঠিকভাবে কাজ করত তাইলে মালিক শ্রমিকদের মধ্যে অনেক মত পার্থক্য দূর করা সম্ভব হত। ট্রেড ইউনিয়ন একই ভুমিকা পালন করার কথা কিন্তু অন্যসব শিল্পে তাদের ভুমিকা শিল্পের অগ্রসতার প্রতিবন্ধক হিসাবে কাজ করেছে। বিশ্বের সবচেয়ে বড় জুট মিল বলে পরিচিত আদমজি জুট মিলে ধারনার অতীত ইউনিয়ন কর্মকাণ্ড ছিল কিন্তু তারা শ্রমিকদের বা এই শিল্পের স্বার্থে কি কি করেছে তা আমরা সবাই জানি। তাদের দৌরাত্বে শেষ পর্যন্ত ২০০২ সালে এই মিলটি শেষ নিঃশ্বাস ত্যাগ করে। সোনালী আঁশের দেশে এখন বিদেশ থেকে ডিজাইন করা পাটের শোপিছ আমদানি করে, কি নিদারুন বাস্তবতা! দায়ী কে? শ্রমিক, মালিক, রাষ্ট্র না ট্রেড ইউনয়ন। আমি বলব সবাই তবে দর কষাকষির অবস্থান থেকে ট্রেড ইউনিয়নকেই বেশী সোচ্চার হওয়ার কথা ছিল কিন্তু তাদের ভুমিকা কি ছিল?



আমেরিকায় কাপড় তৈরির ইতিহাস অনেক পুরনো। তাদের তৈরিকৃত কাপড় বিশ্বব্যাপী সমাদ্রিত ছিল। আজ তারা কেন কাপড় তৈরি করছে না? শ্রমিকদের ন্যায্য মজুরি ও অন্যান্য সুযোগ সুবিধা নিশ্চিত করার দুরুন কাপড়ের দাম বেড়ে যায় এতে তা সাধারণ ভোক্তার ক্রয়ক্ষমতার বাইরে চলে যায় আর এখানেই তৈরি হয় আমাদের মত হতদরিদ্র দেশে কম দামে কাপড় তৈরি করিয়ে নেয়ার চেষ্টা। কাপড় যে এখনও আমেরিকায় তৈরি হয় না তা কিন্তু না, বুটিক শপে বিক্রি হওয়া একেকটি টি-শার্টের দাম পড়ে কয়েকশ ডলার যা কেবল ধনিক শ্রেণীর মানুষের নাগালেই থাকে আর তাই খেঁটে খাওয়াদের নির্ভর করতে হয় আমাদের দেশে তৈরি হওায়া ১০-১৫ ডলারের টি শার্টের উপর। শ্রমের সঠিক মজুরি নিশ্চিত না করে ট্রেড ইউনিয়নের পক্ষে সাফাই গাওয়া ঘোড়ার আগে গাড়ি জুড়ে দেয়ার মত চেষ্টা হবে। পশ্চিমা ক্রেতাদের উচিত মালিকদের উপর চাপ সৃষ্টি করে কারখানার কর্ম পরিবেশ ঠিক করা আর সেই সাথে তাদের ভোক্তাদের শ্রমের যথাযোগ্য দাম দেয়ার কথা বোঝানো। এতে ক্রেতা, মালিক আর শ্রমিক সবপক্ষই জেতার সম্ভাবনা থাকে। সবকিছু বাদ দিয়ে শুধু ট্রেড ইউনিয়নের উপর গুরুত্ব দিলে দালাল শ্রেণীকেই প্রশ্রয় দেয়া হবে যারা কিনা পূর্বের ন্যায় মালিকদের তল্পিবাহক হয়ে শ্রমিকদের শোষণ করে চলবে।



বিদেশে বিশেষ করে আমেরিকার বাজারে ঢুকতে যেখানে চীনকে ৩%, মেক্সিকো আর কানাডাকে ১% আর জাপানকে ১.৬% মত ডিউটি দিতে হয় সেখানে বাংলাদেশের কাপড়কে ১৫.৩% ডিউটি দিয়ে বাজারে প্রবেশ করতে হয় অথচ এই আমেরিকাই আবার আমাদের শ্রমিকদের মানবেতর অবস্থা নিয়ে মাথা ঘামায়! তারা যদি ডিউটি কমিয়ে মালিকদের বাধ্য করত যে তোমরা তোমাদের শ্রমিকদের কল্যানে কাজ কর তাইলে অবস্থার অনেক উন্নতি হতে পারত। আমাদের পোশাক শিল্পের জন্য আমেরিকার বাজার ডিউটি ফ্রি করতে তারা কিছু শর্ত দিয়েছে তার মধ্যে শ্রমিকদের ট্রেড ইউনিয়নের করতে দেয়ার একটি শর্ত রয়েছে। আমেরিকা যখন TIFA চুক্তি করতে পারলনা তখন একই মোড়কে এখন তারা নিয়ে এসেছে TICFA চুক্তি আর এটাই এখন মূলা হিসাবে সরকারের সামনে রেখে দিয়েছে। হিলারি ক্লিনটনের গেলবারের সফরে এ ব্যপারে স্পষ্ট কিছু না বললেও একটা আভাস পাওয়া গিয়েছে আর তা হল, যে দলই TICFA এর পক্ষে থাকবে সে দলকেই আগামী নির্বাচনে আমেরিকা সমর্থন দিবে (ড্যান মজিনার মতে বাংলাদেশ সরকারের শেষ সময়ে তার সরকার এই চুক্তি নিয়ে কিছু করবে না!)। যেহেতু এই চুক্তিটিতে গার্মেন্টস শিল্পে ট্রেড ইউনিয়ন চালু করার বাধ্যবাধকতা রয়েছে সেহেতু দেশে আরেক পশলা ভুইফুর শ্রমিক সংগঠনের উত্থানের জোরালো সম্ভাবনা রয়েছে বলে মনে করি। এতে ২০০২এ যেভাবে আদমজী ধ্বংস হয়েছিল তেমনি সমস্যাসংকুল পোশাক শিল্পও একই পথে হাঁটবে বলে আমার আশঙ্কা রয়েছে। ট্রেড ইউনিয়ন থাকলে কারনে হোক বা অকারনেই হোক পোশাকের দাম বাড়বে আমার প্রশ্ন এই বাড়তি দাম কি আমেরিকা বা উন্নত বিশ্বের ক্রেতারা দিতে রাজি হবেন কি না? তারা যতক্ষণ কম দামে কাপড় কেনার নেশায় থাকবেন আর কোম্পানিগুলি যতক্ষণ লাভবান হওয়ার ফন্দিতে থাকবে ততক্ষণ এই শোষণ চলতেই থাকবে ট্রেড ইউনিয়ন দিয়ে তা বন্ধ করা যাবে না। স্যার আবেদের যে সমাধান তার সারবত্তা পাঠকরা এখন বুঝতেই পারছেন আর এতে কার যে সুবিধা বা অসুবিধা হবে তাও ঠাওর করতে পারছেন। স্যার আবেদ বা আমেরিকান সরকারের ভাষ্য একই এতে কোন সন্দেহ নেই। স্যার আবেদ তার সমাধানে বিকল্প কিছু কথা বলতে পারতেন কিন্তু তিনি তা করেননি বরং একটি বিষয়ের উপরই গুরুত্ব দিয়েছেন আর তা হল ট্রেড ইউনিয়ন করতে দেয়া। দেশে ট্রেড ইউনিয়নের যে সর্বগ্রাসি রুপ ছিল বা এখনও বিদ্যমান তার ব্যাপারে সমাধান না করে এটি চলতে দেয়ার পরামর্শ দেয়া অন্যের এজেন্ডা বাস্তবায়নেরই নামান্তর।



পোশাক শিল্পে ভোক্তা, ক্রেতা, কারখানা মালিক ও শ্রমিক এই চার পক্ষ জড়িত আছেন। কোন সমাধান যদি করতে হয় তাইলে চার পক্ষকে এক টেবিলে বসে সমাধান করতে হবে। আমেরিকান আমলাদের তৈরি করা ঔষধ ক্যানভাস করে বিক্রি করার চেষ্টা না করে বরং শ্রমিকদের সমস্যা চিহ্নিত করতে হবে, বিদেশী ভোক্তাদের পোশাকের প্রকৃত দাম দেয়ার মন মানসিকতা তৈরি করতে হবে, কারখানা মালিকদের আইন মেনে কারখানা চালাতে হবে আর এতেই শ্রমিকরা নিরাপদ কর্মস্থল পাবেন, কাজ করে সবালম্বি হয়ে দেশ গড়তে সচেষ্ট হবেন। দেশে পোশাক শিল্পে এখন পর্যন্ত ১৪১টা বৈধ ট্রেড ইউনিয়ন রয়েছে। গত কয়েকটা বড় দুর্ঘঠনায় তাদেরকে দেখা যায় নি, তারা যদি সত্যিকারভাবে শ্রমিকের কল্যানের কথা ভাবত তাইলে তাদের সোচ্চার ভূমিকা দেখেতে পাওয়ার কথা কিন্তু তারা কই? এটাই হচ্ছে বাংলাদেশের ট্রেড ইউনিয়ন বা শ্রমিক ইউনিয়নের স্বরূপ, তাদেরকে রাষ্ট্রীয়ভাবে পুনর্বাসিত করার চিন্তা বা চেষ্টা আমার কাছে তাই খাল কেটে কুমির আনার মত বলে মনে হয়। ধন্যবাদ।



নিউ ইয়র্ক টাইমসে স্যার আবেদের নিবন্ধ



দৈনিক প্রথম আলোতে প্রকাশিত ভাষান্তর



[লেখাটি সাভারে নিহত ১ হাজারেরও বেশী নিরীহ আত্মার প্রতি উৎসর্গ করলাম]



সুনামগঞ্জ, মে ১০, ২০১৩

মন্তব্য ৫ টি রেটিং +১/-০

মন্তব্য (৫) মন্তব্য লিখুন

১| ১০ ই মে, ২০১৩ সন্ধ্যা ৬:৫২

হেডস্যার বলেছেন:
পুরা একমত।
বাংলাদেশে এই খাতের ট্রেড ইউনিয়নগুলো অকার্যকর। কাজের কাজ কিছু হয় না। বড় বড় সমস্যায় এদের ভূমিকা নেই বললেই চলে।

২| ১০ ই মে, ২০১৩ সন্ধ্যা ৭:০২

জাকারিয়া জামান তানভীর বলেছেন: সময় করে পড়ার জন্য ধন্যবাদ। শুভেচ্ছা সতত।

৩| ১০ ই মে, ২০১৩ সন্ধ্যা ৭:১৩

রাজনীতির ভাষা বলেছেন: ভালো লাগল। বাংলাদেশের শত্রুগুলো ছদ্মবেশী বন্ধুরুপে বারেবারে হাজির হয়। আমরা তেমন কিছু করতেও পারছিনা।

৪| ১০ ই মে, ২০১৩ সন্ধ্যা ৭:১৩

রাজনীতির ভাষা বলেছেন: ভালো লাগল। বাংলাদেশের শত্রুগুলো ছদ্মবেশী বন্ধুরুপে বারেবারে হাজির হয়। আমরা তেমন কিছু করতেও পারছিনা।

৫| ১০ ই মে, ২০১৩ রাত ১০:৩৬

জাকারিয়া জামান তানভীর বলেছেন: চোখ কান খোলা থাকলে অনেক কিছুই বুঝতে পাড়া যায় তবে এতে মনে আরো অশান্তি জাগে।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.