![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
আর যাই হোক অন্য গানের শুর চুরি করে নিজের কর্তিত্ব ফলানো কোন গান জাতীয় সংগীত হিসেবে না রাখাই ভালো। এখানে দুই বাংলাকে বুঝানো হয়েছে কারন রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর চায় নি যে, দুই বাংলা ভাগ হোক। তাই সে উদ্দেশ্যে লেখা তার এই গান। আর এর সুর চুরি করা হয়েছে ডাক পিওন গগণ হরকরার গান (গগন হরকরা আনুমানিক ১৮৪৫ খ্রিঃ শিলাইদহের কসবার গোবরাখালি গ্রামে জন্মগ্রহণ করেন। তার পিতা-মাতা সম্বন্ধে তেমন কোন তথ্য জানা সম্ভব হয়নি তবে তার একটি ছেলের নাম কিরণ চন্দ্র ছিল বলে জানা যায় গগন প্রথমে কৃষি কাজ করে জীবিকা নির্বাহ করতে, পাশাপাশি তৎকালীন শিলাইদহের ডাক ঘরের ডাক হরকরা’র চাকরি করতেন) "আমি কোথায় পাবো তারে আমার মনের মানুষেরে" এই গানের সুর থেকে।
তাই জাতীয় সংগিত পরিবর্তন হওয়া দরকার। ভিন দেশী কোন লেখকের লেখা গান জাতীয় সংগীত হিসেবে বাদ দাওয়া উচিৎ, তা ছাড়া সে চায়নি বাংলাদেশে কোন বিশ্ববিদ্যালয় হোক
তা হলে তার গান কেন জাতীয় সংগীত হবে?
সে যে বাংলাদেশকে ঘৃণা করতো তার প্রমান এই কথাই যথেস্ট "চাষার দেশে আবার কিসের বিশ্ববিদ্যালয়" সে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় স্থাপনের বিরোধিতা করেছি। ১৯১১ সালে বঙ্গভঙ্গ রদ হলে পূর্ব বাংলার মুসলমানরা তা ভালোভাবে নিতে পারেননি। এ পরিস্থিতিতে তাঁদের খুশি করার জন্যই ১৯১২ সালের ২১ জানুয়ারি তদানীন্তন ভাইসরয় ও গভর্নর জেনারেল লর্ড হার্ডিঞ্জ একটি মুসলিম প্রতিনিধিদলের কাছে অচিরেই ঢাকায় একটি বিশ্ববিদ্যালয় প্রতিষ্ঠার প্রতিশ্রুতি দেন। রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর যে কারণে বিশ্ববিদ্যালয় প্রতিষ্ঠার বিরোধিতা করেছিলেন। তাঁদের যুক্তি ছিল ভিন্নতর। তাঁদের মতে, বিশ্ববিদ্যালয়টি তাঁদের বা তাঁদের সন্তানসন্ততিদের কোনো কাজে আসবে না। যদি কোনো উপকার হয়, সেটা হবে পূর্ব বাংলার মানুষেরই।
©somewhere in net ltd.