![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
পৃথিবীর সবচেয়ে বড় দর্শন হল হিসাব বিজ্ঞানের ডেবিট এবং ক্রেডিট । সবসময় যতখানি ডেবিট, ঠিক ততখানিই ক্রেডিট হয় । পরকালের হিসেব যা-ই হোক, এই ইহকালে আমরা ঠিক যেভাবে শূন্য হাতে পৃথিবীতে এসেছি, সেভাবে শূন্য হাতেই পৃথিবী ছেড়ে যাব । এটাই পৃথিবীর আবর্তনিক নিয়ম । অনেকে আমরা এটা বুঝতে ব্যর্থ হই ।আপনি কারো ক্ষতি করবেন তো আজ অথবা কাল আপনার ক্ষতি হবেই হবে । ভালো করলেও তার ফল আপনি জীবদ্দশাতেই পাবেন ।অনেকে দেখবেন রাস্তাঘাটে অযথা হোঁচট খায়, অসুখে ভোগে- এসব এমনি এমনি নয়, হয় এর অতীত, নয়তো ভবিষ্যৎ প্রসারী কোন কারণ আছে । যদি আপনি কারো ক্ষতি না করেন, তবে আমি নিশ্চয়তা দিচ্ছি, আপনার কোন ক্ষতি হবে না । কেউ চেষ্টা করলেও আপনার ক্ষতি করতে পারবে না ।শুদ্ধ থাকুন, শুদ্ধতার শুভ্রতাকে উপভোগ করুন । জীবন সুন্দর হবে ।আমি সবার মতের প্রতিই শ্রদ্ধাশীল।আশা করি আপনিও তাই।সৌজন্যবোধ ও মানবতার জয় হোক !
১.
শামসুল আলম স্যারের কক্ষে কী একটা স্বাক্ষর নিতে গিয়েছিলাম একবার৷ আপনারা খেয়াল করবেন, আমি সিগনেচার না বলে স্বাক্ষর বলেছি, রুমে না বলে কক্ষে বলেছি! কারণ এই শব্দচয়ন বিপত্তি! তো স্বাক্ষর...
আপনি একটা গ্রামে ঢুকলেন, ঢোকার পর যে জমিতেই পা রাখবেন, সেই জমিটাই মল্লিকের৷ ওই গ্রামের খুব কম জায়গাই অন্য বাসিন্দাদের৷ এতখানি প্রতিপত্তি যে মল্লিকের, তিনি কম বুদ্ধিমান মানুষ নন তা...
বইমেলা লইয়া চুড়ান্ত আলোচনা আজ হইতে বছর পাঁচেক আগেই লিখিয়া ছুড়িয়াছি ফেইসবুকের নিউজফিডারে! পরিস্থিতি তখনও যাহা ছিল, এখনও তাহাই! অতএব, একই কথা বারংবার বলা বাতুলতা বলিয়া বোধপূর্বক আর কিছুই বলিতেছি...
বিষয়টা জটিল৷ আমি চেষ্টা করছি চিন্তাকে একটু হলেও প্রভাবিত করতে পারে এমনভাবে উপস্থাপন করার৷ আপনাদের কারো যদি প্রথম কয়েক লাইন পড়ামাত্রই মাথার ভেতর তর্ক যুক্তি এবং আক্রমণাত্মক মনোভাব কিলবিল করে...
১
কপিল শর্মা শো\'তে একটা কৌতুক ছিল এরকম, রোজ আমরা মাইল মাইল পাড়ি দিয়ে হিমালয়ে যেতাম, তারপর কিছি ভালা আদমি নে কাহা, বরফ তো ফ্রিজেও পাওয়া যায়, হিমালয়ে যাবার কী দরকার?...
উত্তরের বাতাসের মত
হুহু করে দুঃখেরা নেমে আসে
এইসব জোছনাসিক্ত রাতে!
কত নামের, কত ঢঙের,
কত অজুহাত, অভিযোগ
আর আফসোসে নিংড়ানো দুঃখ!
সব দুঃখই না পাওয়ার,
তার মাঝে আরো করুণ,
আরো গহীন ভারাক্রান্ত...
তা মোদি\'জি, জনগণকে ভোট দিতে দিচ্ছেন না কেন?
এ্যা? কী বলেন এইটা? কাদের কথা বলতেছেন? কোন জনগণ? যে জনগণ কিছু একটা হইলেই হুজুগে লাফায়? যে জনগণের নিজেরই রাইট রং বোঝার ক্ষমতা...
আমাদের সেসময় পত্র মিতালি\'র চলন ছিল৷ সেখান থেকেই চিঠি লেখার হাতেখড়ি হয়েছিল৷ কোন এক ছেলে, নাম তপন, বড়খালাকে মা ডেকেছিল, বড়খালাকে দেখতে বেড়াতেও এসেছিল, এলো বেড়ালো, চলে গেল৷ এরপর আর...
সুখ নামক তত্ত্বটির কথা মনে এলেই বার্টান্ড রাসেলের সুখ বইটির কথা মাথায় আসে৷ আমি বইটি পড়িনি৷ সুখ নিয়ে অসংখ্য মনীষীর অসংখ্য মতবাদ আছে, আমার তার কিছুই মনে পড়ছে না৷ সুখ...
কয়েকদিন আগে লিখেছিলাম, মধ্যবিত্ত ছাড়া আর কেউ টাকার অভাবে না খেয়ে মারা যায় না৷
নিচের বিশাল একঘেয়ে লেখা পড়তে না চাইলে সারাংশটা একবাক্যে বলি- কাউকে একবেলা খাওয়ানোতে কোন উপকার হয়...
নিমাই সিদ্ধান্ত লইয়াছে সন্ন্যাস লইবে, ভগবানের অন্বেষণে সংসারত্যাগী হইবে৷
এই ভাবিয়া সে বাহির হইল, গলির মুখে যাইতে না যাইতেই এক লোক হাত তুলিয়া পথ আগলাইলো, বলিল, থাম বাছা, আমিই ভগবান!
নিমাই...
একবার এক শিম্পাঞ্জিকে পরীক্ষা করার উদ্দেশ্যে তার বাচ্চাসহ একটি খাঁচায় রাখা হয়৷ এরপর খাঁচার চারপাশে আগুন জ্বালানো হয়৷ আগুন দেখে এবং উত্তাপ টের পেয়ে মা শিম্পাঞ্জি খাঁচার চারদিকে ছুটতে...
নীরব প্রাণটি তীব্র শূন্যতা নিয়ে এগিয়ে যায়
আরেক প্রাণের কাছে, পূর্ণ হবে বলে;
অতঃপর আরো দ্বিগুণ শূন্যতা নিয়ে
ফিরে আসে আপন বলয়ে!
শত আঘাতে শঠতায় খলতায় আত্মা ভরেও
পূর্ণতা আসে না প্রাণে,
রোজ রোজ জমা...
আমি রাতের জন্য তিল তিল করে অপেক্ষা করি,
ঘড়ির কাঁটার টিকটিকের সাথে
আমার অপেক্ষা দমে দমে হাহাকার করে!
সারাটা দিন ছটফট করি, সে বোঝে না৷
সে শুধু ছুটে বেড়ায়- আপিসে, দপ্তরে,
সারা...
ফোন টোন ছাড়াই তৈয়ব আলী এসে হাজির!
কলিং বেলের আওয়াজে দরজা খুলতেই দেখি চোরের মত মুখ করে কুঁজো হয়ে দাঁড়িয়ে আছেন! আমাকে দোর খুলতে দেখেই তড়িঘড়ি করে ঢুকে পড়লেন!
কিছু বুঝে উঠতে...
©somewhere in net ltd.