![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
মধ্যবিত্ত পরিবারের ব্যাচেলর ছেলে!!! ফেসবুকঃ https://www.facebook.com/rajshahjahan
সকাল থেকে দেশী-বিদেশী সব টেলিভিশন চ্যানেলে খবর দেখানো শুরু হয়েছে, জাতীয় জাদুঘর থেকে বঙ্গবন্ধুর ব্যাবহৃত চশমাটি চুরি হয়ে গেছে। এরই মধ্যে ইন্টারনেটের কল্যাণে ফেসবুক, টুইটারে ঝড় উঠে গেছে। রবীন্দ্রনাথের নভেল চুরির পরে ইতিহাসের সব থেকে বড় চুরি এটা। এতো এতো সিকিউরিটির মাঝে কিভাবে হলো এই মহাচুরি? এর পিছে কারা যুক্ত আছে? কি এমন আছে এই চশমায়? এসব নানান প্রশ্ন নিয়ে তর্ক শুরু হয়েছে। কিন্তু এতোদিন দিব্যি চাপা পরে ছিল এই চশমা হারানোর খবর। চশমাটি হারিয়েছে গত বছরে বর্ষা মৌসুমে। এতোদিন একটা ডামি চশমা ছিল প্রদর্শনীতে।
আজকে সকালে যখন শেখ হাসিনা তার বাবার ব্যাবহৃত চশমাটি আনতে গেলেন তখনই বেরিয়ে আসে চুরির কাহিনী। এক সাধু বাবার আদেশে বাবার ব্যাবহৃত চশমা ব্যাবহার করতে হবে বলে শেখ হাসিনা জাদুঘরের মহাপরিচালকের স্মরাণাপন্ন হয়েছিলেন। সমস্ত ফর্মালিটিজ পূরণ করে চশমাটি হাতে নিয়েই শেখ হাসিনা বুঝতে পারলেন এটি একটি নকল চশমা। এর ওজন অনেক কম। এটি তার বাবা কখনো ব্যাবহার করেননি। সাথে সাথে তিনি মহাপরিচালককে জানান। আর মহাপরিচালক স্বীকার করেন তাদের ভুলের কথা।
গত বছর, সারাদিন সবার দায়ীত্ব শেষ করে অফিস থেকে বাসায় ফিরেছেন। রাত্রে যাদের ডিউটি দেয়ার কথা ছিল তারা সঠিক সময়ে এসে গিয়েছিল। সারাদিনের বৃষ্টিতে তেমন দর্শনার্থী না থাকায় তেমন একটা কাজ ছিলনা কারোরই। সিকিউরিটি ইনচার্জ কে দায়ীত্ব বুঝিয়ে দিয়ে মহাপরিচালক বিদায় নেন। সে রাত্রে বঙ্গবন্ধু গ্যালারিতে দায়ীত্ব ছিল, আদনান ফারুকের। আদনান ফারুক সকালে গ্যালারি ত্যাগের সময় বিষয়টি প্রথম লক্ষ্য করেন। গ্যালারির সবকিছু ঠিক থাকলেও কেবল চশমাটি নেই। উত্তর পাশের জানালার গ্লাস খুব সুক্ষ্ণভাবে কাটা যেভাবে চশমা ঘিরে রাখা গ্লাস কাটা ছিল। চোর তাহলে এই গ্লাস কেটেই প্রবেশ করেছিল। আদনান বিষয়টি সাথে সাথে মহাপরিচালককে জানায়। কিন্তু উপরের চাপ এবং চাকরী হারানোর ভয়ে তারা দুজনে মিলে হুবুহু একটা চশমা এই জায়গায় দিয়ে রাখে আর খুব দ্রুত জানালার মেরামতের ব্যাবস্থা করে। এরপর তারা নিজেদের দায়ীত্বে কিছুটা ইনভেস্টিগেশান করে কিন্তু তাতে কোন হদিস পাওয়া যায়না। সিসি টিভি ফুটেজে ওই মুহূর্তের কোন ছবি পাওয়া যায়নি। আশ্চর্য ভাবে হারিয়ে যায় বঙ্গবন্ধুর সেই কালো মোটা ফ্রেমের চশমা।
কিন্তু কি এমন আছে ওই চশমাতে! যার জন্য চোর এতোটা রিস্ক নিয়ে এই চশমা চুরি করলো। জাদুঘরে এর থেকে অনেক পূরাতন আর এন্টিক জিনিস আছে সেগুলোর কোনকিছুতেই কোন পরিবর্তিন হয়নি। শুধু এই সামান্য চশমার জন্য এতো বড় চুরি! আসলে সামান্য নয়। এই চশমাতে আছে পৃথিবীর সব থেকে দামী পাথরগুলোর সাতটি পাথর। যেগুলো দামে প্রায় কোহিনুর এর কাছাকাছি। রুবি নামে পরিচিত। চশমার ফ্রেমের দুই পাশে কানের দিকের অংশের কাছাকাছি তিনটি করে মোট ছয়টি আর দুই গ্লাসের মাঝে একটি মোট সাতটি পাথর বসানো ছিল এই চশমাতে। এর প্রত্যেকটি পাথরের আনুমানুক বাজারদর ৭ মিলিয়ন ডলার। কিন্তু এই পাথরগুলো সাধরণ পাথর ছিলনা, এই পাথর গুলো ছিল মুঘল আমলের যেগুলো ইংরেজ শাসনামলে ইংল্যান্ডে নিয়ে যাওয়া হয় এবং পরবর্তীতে বাংলাদেশ স্বাধীন হওয়ার পরে ইংল্যান্ডের রানী বঙ্গবন্ধুকে উপহার হিসেবে এই সাতটি পাথর দেন। আর বঙ্গবন্ধু এগুলো চশমার ফ্রেমে বসিয়ে সবসময় নিজের কাছে রাখতেন।
শেখ হাসিনা দেশে বিদেশে খোজ লাগালেন যেভাবেই হোক চশমা খুজে বের করতে হবে। দেশে যারা এন্টিক জিনিস সংগ্রহ করেন সবাইকে ডেকে পাঠানো হলো কিন্তু আশ্চর্য ব্যাপার কেউই কিছু জানেনা এই ব্যাপারে। এই চশমার এতো দাম তা এরা সবাই সকালের নিউজ দেখে জেনেছে। তাহলে চশমা চুরি সেই করেছে যে আগে থেকেই জানতো যে চশমাটি এতো দামী। সব শেষে কোন ভাবেই কোন কুল করতে না পেরে শেখ হাসিনা তাঁর খুব কাছের এক বন্ধুর পরামর্শে ফেলুদার স্মরণাপন্ন হলেন। ফেলুদা ওপার থেকে বাংলাদেশে এলেন।
বিমানবন্দর থেকে সরাসরি জাদুঘরে। এমন একটা বিষয়ে আর কাল ক্ষেপন করা যায়না। জাদুঘর সর্বসাধারণের জন্য বন্ধ করে দেয়া হয়েছে। ফেলুদা বঙ্গবন্ধু গ্যালারিতে ঢুকে সবকিছু গভীর ভাবে পর্যবেক্ষণ করলেন। গ্যালারি থেকে ফিরেই দেখা পেলেন শেখ হাসিনার।
ফেলুদাঃ নমস্কার। আমি প্রদোষ মিত্র।
শেখ হাসিনাঃ নমস্কার। আর ইনারা।
ফেলুদাঃ ওহ! ইনি হলেন লালমোহন গাঙ্গুলি আর ও তোপসে।
লালমোহনঃ নমস্কার। আমি গোয়েন্দা কাহিনী লিখি।
শেখ হাসিনাঃ মিস্টার মিত্র, আমি আপনার সাথে একটু আলাদা কথা বলতে চাই।
ফেলুদাঃ শিওর। ইনফ্যাক্ট আমিও আপনার সাথে আলাদাভাবে কথা বলতেই চাচ্ছিলাম।
আলাদা ঘরে গিয়ে ফেলুদা কথা বললেন শেখ হাসিনার সাথে।
শেখ হাসিনাঃ আচ্ছা আপনি বলুন।
ফেলুদাঃ দেখুন আমার কয়েকটা বিষয়ে খটকা আছে তাই সেটা ক্লিয়ার কতে হবে প্রথমেই। এই চশমায় পাথরের ব্যাপারটা আপনাদের পরিবারের বাইরে কেউ জানতো কিনা?
শেখ হাসিনাঃ হ্যাঁ আমি আপনাকে এটাই জানাতে চাচ্ছিলাম, আমাদের পরিবারের বাইরে কেউই প্রথমে জানতোনা। কিন্তু বাবা মারা যাওয়ার বেশ কয়েক বছর পরে যখন বাবার অন্যান্য ব্যাবহৃত জিনিসপত্রের সাথে চশমাটিও জাদুঘরে নিয়ে আসা হয় তখন আমরা পরিবারের সকলের সিদ্ধান্তে, যেহুতু চশমাটি এতো দামী তাই জাদুঘরের মহাপরিচালককে বিষয়টি জানানো হয়।
ফেলুদাঃ আচ্ছা তখন থেকে কি একজনই মহাপরিচালক?
শেখ হাসিনাঃ আসলে সমস্যাটা এখানেই। বেশ কয়েকজন পরিবর্তন হয়েছে। প্রথম জন চলে যাওয়ার পরে বাকিদেরকেও বিষয়টি জানানো হয়। সবাই এর কদর করবে বলে প্রতিশ্রুতি দিলেও আমার কাউকেই বিশ্বাস হতোনা। আর আজ ঘটলোও তাই। সবাই বিশ্বাস ঘাতক।
বলে কেঁদে উঠলেন শেখ হাসিনা। বাবাকে হারিয়েছেন এক নৃশংস হত্যাকান্ডের মধ্য দিয়ে আর আজ তাঁর ব্যাবহৃত জিনিসগুলোও হারানো শুরু করেছে। এমন হলে কান্না করাটা স্বাভাবিক।নিজেকে সামলে নিয়ে ফেলুদাকে জিজ্ঞেস করলেন,
শেখ হাসিনাঃ তাহলে আপনারা ইনভেস্টিগেশান কবে থেকে শুরু করছেন?
ফেলুদাঃ আজ এখন থেকেই।
শেখ হাসিনা ফেলুদার কথা আশ্বস্ত হলেন কিছুটা। জাদুঘর থেকে হোটেল এ ফেরার পথে সমস্ত কর্মচারীদের লিস্ট আর আগের সব কর্মকর্তাদের লিস্ট চেয়ে আসলেন ফেলুদা।
হোটেল যাওয়ার পথেই লালমোহন বাবু ফেলুদা কে জিজ্ঞেস করলেন কি কথা হলো তাদের মাঝে। ফেলুদা কিছুই জানেলেননা বরং তোপসের মুখের দিক তাকিয়ে একটা হাসি দিলেন।
তোপসেঃ লিস্ট চাওয়াতে পরিচালকের মুখের অবস্থা দেখলে?
ফেলুদাঃ শুধু তাই নয়, আদনান বাবুর অবস্থাটা খেয়াল করেছিস?
লালমোহনঃ তাহলে কি চুরিটা এরা দুজনে মিলে করেছে?
ফেলুদাঃ প্রমান ছাড়া তো কিছুই বলা যাচ্ছেনা এতো বড় অংকের টাকা এর লোভ সামলানো দায়। যে কেউই রিস্ক নিতে পারে।
তোপসেঃ ফ্যামিলির কেউ জড়িত আছে বলে কি মনে হচ্ছে তোমার?
ফেলুদাঃ এখনি এসব বলার সময় হয়নি। হোটেল এসে গেছে তোরা দুজন গিয়ে রেস্ট কর আমি আসছি কিছুক্ষণ পরে।
সারাদিন পরে সন্ধ্যায় হোটেলে ফিরলেন ফেলুদা। কর্মচারিদের লিস্ট পৌচে দেয়া হয়েছে তাদের রুমে। এসেই একটা লম্বা ঘুম। জট মনে হয় খুলেছে। নাহলে মাথার মধ্যে কোন জট নিয়ে ফেলু মিত্রির ঘুমায়না। ঘুম থেকে উঠে চা হাতে বারান্দায় আসতেই একটা বেনামী চিঠি পেলেন ফেলুদা,
"হোটেল গ্রীন ভিউ পার্ক সকাল ৭ টা।"
এছাড়া আর কিছু লেখা নেই তাতে। ফেলুদা মনে মনে বেজায় খুশী হলেন। এমন কিছুই তিনি আশা করছিলেন। কিন্তু তোপসে আর লালমোহন বাবুর উৎসাহের কোন কমতি নেই। কোথায় ছিল ফেলুদা সারাদিন আর এই উরোচিঠিই বা কার।
ফেলুদাঃ চলো রাতের খাবারে মনোযোগ দেয়া যাক। এত সুস্বাদু ইলিশ কিন্তু আমাদের ওখানে হয়না।
লালমোহনঃ খাবার তো নামছেইনা গলা দিয়ে। কি যে বিপদ আসছে কে জানে।
তোপসে আর ফেলুদা দুজনেই হাসছে।
তোপসেঃ তুমি কি হোটেলে যাবে ভাবছো সকালে?
ফেলুদাঃ হোটেলে যাওয়ার নেমন্ত্রন্য আনতেই তো আজকে সারাদিন বাইরে ছিলাম।
লালমোহনঃ খাল কেটে কুমিড় ডেকে আনা একেবারে।
ফেলুদাঃ হাহা অনেক রাত হয়েছে এবার ঘুমানো যাক। সকালে উঠে অনেক কাজ আছে।
ফেলুদা একাই হোটেলে চলে গেলো সকালে। তোপসে আর লালমোহন বাবু তখনো ঘুমে। হোটেলে ঢুকে ওয়েটিং রুমে বসে পেপার পড়া শুরু করছেন ফেলুদা। চা'র অর্ডার না থাকাতেও চা দিয়ে গেলো একজন ওয়েটার আর সাথে একটা চিরকুট,
"হোটেলের নীচে মাইনাস ৩ এ আসুন।"
হোটেলের নীচে আন্ডারগ্রাউন্ডে তিন তলা অব্দি আছে জেনেই ফেলুদা কিছুটা বিস্মিত হলেন। বাইরে থেকে এতোটা দামী হোটেল মনেই হয়নি। নীচে গিয়ে যা দেখলেন তাতে তিনি আরো অবাক হয়ে গেলেন। মাইনাস ৩ এর একটা বিশাল ঘরে পুরাতন সব এন্টিক জিনিসের কালেকশান। আর সেখানেই দেখা হলো, রবিন রেজার সাথে। বঙ্গবন্ধুর চশমা জাদুঘরে নিয়ে আসার পরে ইনি ছিলেন ৩য় পরিচালক। টপ আর্কিওলোজিস্ট। নিজের অনেক শখ এন্টিক জিনিস সংগ্রহ করার। গতকাল লিস্ট আসতে দেরী হওয়াতে ফেলুদা ইন্টারনেট ঘেটে সবার নাম আর বর্তমান অবস্থা জানেন। রবিন রেজা চাকরী ছেড়ে একেবারে লাপাত্তা হয়ে যান। সন্দেহটা সেখান থেকেই।
রবিনঃ আপনি মশাই এক্কেরে আমার আস্তানায় আইসা পরছেন।
ফেলুদাঃ সেটাতো আপনিই নেমন্ত্রন্য দিয়ে নিয়ে আসলেন।
রবিনঃ তাছাড়া কি উপায় ছিল বলুন? আপনি একদিনেই আমার সব তথ্য বের করে ফেলেছেন।
ফেলুদাঃ আপনার এখানকার সংগ্রহতো একটা ছোটখাটো জাদুঘরের থেকেও বেশী!
রবিনঃ হ্যাঁ নানা দেশের নানান জিনিস এনে রেখেছি। শখ বুঝলেন!
ফেলুদাঃ তা সেই শখেই কি শেখ সাহেবের চশমা নিয়ে আসছেন এখানে।
রবিনঃ হাহা চশমা আমার কাছে থাকলে আর আমি এখানে থাকি। বোকা টিকিটিকি!
ফেলুদাঃ মানে আপনি চশমা সরাননি।
রবিনঃ দেখুন মশাই এগুলো অনেক বড় ব্যাপার আমি ছোট মানুষ তাই আপনাকে সাবধান করতে ডেকেছি। আমি তো শুধু বাধ্য হয়ে কানাডার এক মাফিয়া গ্যাঙকে তত্যটি দিয়েছিলাম।
ফেলুদাঃ শিট! তাঁর মানে চশমা এখন তাদের কাছে। আপনি তাদের নাম বলুন।
রবিনঃ হাহা আমি তো এতো বোকা নই যে আপনাকে নাম বলে দিবো আর আমি ফেসে যাবো।
ফেলুদাঃ আপনি কি করতে চাচ্ছেন?
রবিনঃ আপনার কাহিনী এখানেই শেষ ফেলু মিত্রির!
ফেলুদাঃ হাহা তাহলে তো আপনিও শেষ। আমার সহযোগীরা এতক্ষণে আমার জন্য এখানে রওনা দিয়ে দেবে।
রবিনঃ দেখুন মিত্রির সাহেব আমি এর সাথে জড়িত হতে চাইনি কিন্তু আমার কোন উপায় ছিলনা। ওরা আমাকে মেরে ফেলার হুমকি দিয়েছিল।
ফেলুদাঃ ওদের নাম বলুন নাহয় আমি এখন আপনাকে মেরে ফেলবো।
রবিনঃ তাহলে আপনি কথা দিন যে আমার নাম কোন দিনই সামনে আসবেনা।
নাম প্রকাশ না করার শর্তে কানাডিয়ান মাফিয়া গ্যাং এর নাম জেনে নেন ফেলুদা এরপর ফেলুদার প্রচেষ্টায় কানাডা থেকে ফিলিপাইন, ঘানা, ইজিপ্ট হয়ে ফ্রান্সের একজন প্রাইভেট সংগ্রহকারকের কাছ থেকে উদ্ধার হয় বঙ্গবন্ধুর আসল চশমাটি।
শেখ হাসিনার বারংবার রিকোয়েস্ট করা সত্ত্বেও কারো নাম সামনে আনেননি ফেলুদা। আর শুধু মাত্র পাথর গুলো দেখার বিনিময়েই চশমা উদ্ধার করে দেন ফেলু মিত্রির।
বিদ্রঃ এখানে ইতিহাস বা ঘটনার সত্যতা বলে কিছুই নেই।নিছক কল্পনার জগতে সৃষ্ট একেবারেই সাধারণ মানের রম্য ডিডেক্টিভ ছোট গল্প টাইপ কিছু একটা লেখার চেষ্টা করেছি। বঙ্গবন্ধুর নাম ব্যাবহার করেছি কারন আমরা সারাজীবন বঙ্গবন্ধুকে একটা জায়গা আটকে রেখেছি আমি সেখান থেকে বের হয়ে এসে কিছু একটা নতুন চেষ্টা করেছি মাত্র। ভুল হলে ক্ষমা করবেন।
এখানে রাজনৈতিক ব্যাপার নেই আছে বঙ্গবন্ধুর প্রতি ভালোবাসা আর শ্রদ্ধা যেখান থেকে চেয়েছি বঙ্গবন্ধুকে সব কিছুর মাঝে বাচিয়ে রাখতে। ধন্যবাদ।
১৫ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৭ রাত ১২:০৩
শুন্য বাইট বলেছেন: হাহাহা!
২| ১৪ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৭ রাত ৯:০৫
কলাবাগান১ বলেছেন: ১৯৭১ সনে আপনাদের কি রোল হত তা এখন আপনাদের মন্তব্য দেখলেই বুঝতে পারি। ১৯৭১ একটা বিভীষিকা আপনাদের কাছে....।
১৫ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৭ রাত ১২:০২
শুন্য বাইট বলেছেন: বুঝলাম না ভাই!
৩| ১৪ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৭ রাত ৯:১৭
ফয়েজ উল্লাহ রবি বলেছেন: সুন্দর লিখেছেন চলুক........।
১৫ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৭ রাত ১২:০৪
শুন্য বাইট বলেছেন: ভালোবাসা নিবেন
©somewhere in net ltd.
১|
১৪ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৭ রাত ৮:৫৮
মলাসইলমুইনা বলেছেন: পারলে বাসা বদলান | সুন্দরবনে গিয়ে বাঘের পাশে গিয়ে পালান | ইনু সাতান্নধারার মামলা, আর র্যাব, পুলিশ নিয়ে আসলো বলে ! কি দুঃসাহস জাতির জনককে নিয়ে ফাজলামো !