নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

মধ্যবিত্ত পরিবারের ব্যাচেলর ছেলে!!! \nফেসবুকঃ \nhttps://www.facebook.com/rajshahjahan

শুন্য বাইট

মধ্যবিত্ত পরিবারের ব্যাচেলর ছেলে!!! ফেসবুকঃ https://www.facebook.com/rajshahjahan

শুন্য বাইট › বিস্তারিত পোস্টঃ

অন্য বসন্তে এসো তুমি (হুমায়ূন আহমেদ স্যারের জন্মদিনে কিছু একটা লেখার চেষ্টা করা)

১৩ ই নভেম্বর, ২০১৭ ভোর ৫:২৬

আমি আগে কখনো বাতাস দেখিনি, শুধু অনুভব করেছি। আজকে কেমন জানি বেগুনি রঙের বাতাস দেখতে পাচ্ছি আমি। শো শো শব্দ না করে কেমন জানি একটা বিশ্রী আর ভয়ানক শব্দ করে আমার চারদিকে ছুটে চলেছে। আবার মাঝে মাঝে ইচ্ছা করেই কেনো জানি আমার শরীরকে ঘিরে রাখছে। আমি চাইলেও এই বাতাস কে দূরে সরাতে পারছিনা। আমি কিছু বুঝতে পারছিনা। আরো একটা ভয়ানক ব্যাপার আমি লক্ষ্য করছি আমার সাথে কেউ কথা বলছেনা। আমি একা একা দাড়ীয়ে আছি বারান্দার এক পাশে সবাই কেমন যেনো নিজেদের নিয়ে ব্যাস্ত। দৌড়াদৌড়ি করছে এদিক ওদিক কিন্তু কারো একটু সময় হচ্ছেনা আমার জন্য। আচ্ছা এরা কি সবাই আমার পরিচিত? নাহ আসলে সবাই আমার পরিচিতও না! কিন্তু কয়েকজনতো আছে আমার পরিচিত আর আমার অনেক কাছের। তাহলে ওরা আমার সাথে কেনো কথা বলছেনা? কথা না বললেও সমস্যা নেই পরে বলবে হয়তো! কিন্তু এই বাতসা এরকম কেনো? একেতো বেগুনী রঙ আবার কেমন যেনো শব্দ করছে। এই শব্দটা আমি আগে কখনো শুনিনাই।

আমার থাকার ঘরটা তালা দিছে কে? কি আজব! আমিতো গতকাল রাত্রেই এই ঘরে ঘুমিয়ে ছিলাম তাহলে এই সাত সকালে ঘরে তালা দিলো কে? দারোয়ান ব্যাটাও এমন হয়েছে না চোরের ভয়ে সব সময় ঘরে তালা ঝুলিয়ে রাখে। কিন্তু এই তালাটা এমন কেনো? এটা তো নতুন তালা মনে হচ্ছে। আমার কাছে তো ডুবলিকেট চাবি আছে। নাহ! এই চাবিতেও কাজ হচ্ছেনা। তাহলে দারোয়ান কি সকাল সকাল নতুন তালা লাগিয়ে দিলো? আমার ঘরেই কেনো তালা দিলো বাকি সবার ঘর তো দিব্যি খোলা আছে। নাকি আমার জন্য কোন সারপ্রাইজ রাখা আছে ঘরে। ভেতরে সবাই সেটার প্রস্তুতি নিচ্ছে আমি যাতে বুঝতে না পারি তাই বাইরে থেকে তালা দেয়া। তা হলেতো কেউ একজন এখানে থাকবে! না এখানে তো কেউ নেই।

বাড়িতে একা একা আর ভালো লাগছেনা! কেউ আমার সাথে কথা বলছেনা। নিজের ঘরে ঢুকতে পারছিনা। এখন ঘরে গিয়ে কয়েকটা রবীন্দ্র সংগীত শুনতে আরতাম! তা না এই সাত সকালে ডায়েবেটিস রোগীদের সাথে আমার হাটতে হচ্ছে। এই মানুষগুলো কিন্তু অনেক মজাদার। সারাজীবন শুয়ে বসে কাটিয়ে এখন বৃদ্ধ বয়সে এসে নিজের সাস্থ্য নিয়ে সচেতন হয়েছে। এরা কিন্তু বাড়িতে গিয়েই আবার চিনি দিয়ে দুধ চা খাবে। যত্তসব আদিখ্যাতা! চা'র কথা বলতেই মনে পরে গেলো এখন এক কাপ রঙ চা হলে মন্দ হয়না। এই গলির মাথায় শামিমের রঙ চা'র দোকান। হেটে চলে আসলাম। শামিম আমাকে দেখেই চা নিয়ে আসলো। ছেলেটা সেই ছোটবেলা থেকেই আমাকে দেখলেই সবার আগে চা এনে দেয়! কি জানি আমাকে কেনো এতো পছন্দ করে কেনো। কিন্তু আজকের চা'র রঙ এমন কেনো? রক্তের মতো লাল রঙ চা না হলে আমি খাইনা। এই ডায়েবেটিস রোগীদের মতো আমার হরেক রকমের চা পছন্দ না এটা শামিম জানে। কিন্তু আজকে আমকে এমন হলুন রঙ্গা চা দিছে কেনো? আমি এরকম চা আগে কখনো দেখিনি! চা'র রঙ আবার হলুদ হয় নাকি। ডায়েবেটিস রোগীদের চা হয়তো আমাকে ভুলে দিয়েছে। কিন্তু শামিম বলছে সে আমাকে লাল চা'ই দিছে। এমনকি চা দিয়ে যাওয়ার সময়ও ছেলেটা বলে গেলো, "স্যার এইযে আপনার লাল চা।"

সকাল থেকে কেমন যেনো হচ্ছে সবকিছু। বাতাসের রঙ দেখতে পাচ্ছি, তাও আবার বেগুনী রঙের বাতাস! বাড়িতে এতো মানুষ কিন্তু কেউই আমার সাথে কথা বলছেনা! আমার ঘরেও একটা নতুন তালা লাগানো! চা'র রঙ টাও হলদে! কি হচ্ছে এসব! আমার মনে হয় আমার এখন বড় চাচার সাথে দেখা করা উচিৎ। উনি অনেক কিছু জানেন। এর আগেও একবার আমি যখন রাতের বেলায় ঘুমাতে পারতাম না অনেক স্বপ্ন দেখে বসে থাকতাম তখন চাচা আমাকে সাহায্য করেছিলেন। কিন্তু চাচাকে এখন কোথায় পাবো? সকাল বেলা চাচা অবশ্য বাড়িতে না থাকলে বাগান বাড়িতে গিয়ে খোলা আকাশের নীচে বাগানের হাজার রকমের ফুলের সুভাসে কিছুক্ষণ সময় একা একা বসে থাকেন। আমার কেনো জানি মনে হচ্ছে চাচা আজকেও ওখানেই থাকবেন। বাগানের মালি ব্যাটা আবার কই গেছে আর বাগানের দরজা খোলা কেনো? এদের কোন আক্কেল জ্ঞান হলো না। একি চাচা নিজেই কাঁদছে কেনো? চাচার দুই মেয়েরই বিয়ে হয়ে গেছে! চাচাকে তারা অনেক ভালোবাসে আর স্ত্রীও বেঁচে আছে তাহলে চাচা কাঁদছে কেনো? নাকি চাচা আমার কথা আগে থেকেই বুঝতে পারছে! থাক এখন আর ডাকবো না। পরে আবার এক সময় আসবো। মানুষ অতি দুঃখের সময় যখন একা একা কান্না করে তখন তাকে ডিস্টার্ব করা ঠিক না এতে করে সেই কষ্টের বিষয়টা সে ভুলে যায়। তাই কেউ যখন কষ্টে কান্না করে তখন তাকে সান্তনা দিতে হয়না সে করুনা মনে করে। এই কথাগুলো চাচা'ই আমাকে বলেছিল।

এক রাত্রেই শহরের অবস্থা বদলে গেছে! আমি এখনো বাতস দেখতে পাচ্ছি। বেগুনী রঙের বাতাস। বিশ্রী একটা শব্দ শুনতে পাচ্ছি। লাল চা খেলাম তাও সেটা হলদে রঙা। চাচা একা একা কাঁদছে। আমার খুব আরুর কথা মনে পরছে। ওর সাথে কালকে রাত্রে একবার কথা হয়েছিল। বেচারী খুব কান্না করছিল। আমার মনে হয় ওর সাথে দেখা করা উচিৎ। কি জানি বলবে বলেছিল মেয়েটা কিন্তু গতকাল রাত্রে আমার খুব ঘুম পাচ্ছিল আমি ওর কথা না শুনেই ঘুমিয়ে পরেছিলাম। আরুর খালা খুব বদমেজাজী আমাকে একদমই সহ্য করতে পারেনা। কিন্তু ওদের বাসার কুকুরটা আমাকে খুব পছন্দ করে। আমাকে গেটে দেখলেই দৌড়ে গিয়ে আরুর জামা কামড় দিয়ে টেনে নিয়ে আসে। আরু মেয়েটাও আমাকে দেখলে অনেক খাবার নিয়ে আসে ঘর থেকে। ওর মনে হয় আমি খাওয়ার জন্যই আসি এখানে। কিন্তু একি আজকে ও কোন খাবার নিয়ে আসলোনা কেনো? আর ও আমাকে দেখে কাঁদছে কেনো? কাঁদার এক অসাধারণ ক্ষমতা প্রভু এই মেয়েকে দিয়েছে কথায় কথায় কেঁদে ফেলে এই মেয়ে। এ যেনো তাঁর জন্ম জন্মান্তরের সাথী। কিন্তু আমার অনেক খুদা পেয়েছে আজকে ওর কান্না দেখলে চলবেনা। কি আশ্চর্য মেয়েটা কোন কথা না বলে কেঁদেই যাচ্ছে আর আমাকে খাবার দেয়ার কথা দিব্যি ভুলেই বসেছে।

আচ্ছা বাড়িতে যাই দেখি কোন খাবার পাওয়া যায় কিনা? কিন্তু রাবেয়া খালাতো এখন ঘুম থেকে উঠেছে নিশ্চিত! এই মহিলাকে নিয়ে আর পারা যায় না। আমি বাড়িতে গেলেই দুনিয়ার সব ডানা কাটা পরীদের ছবি আমার সামনে হাজির করে। এদের কাউকে না কাউকে আমার সাথে খুব মানিয়ে দেয়। বিয়েটা এবার আমাকে করতেই হবে। ঘুম থেকে উঠে শুরু করে আর রাত্রে আমি না ঘুমানো অব্দি সে আমার পিছে লেগেই থাকে। যেকোন কথার ফাকে সুযোগ পেলেই একটা ডানা কাটা পরীর জীবনী তুলে ধরে আমার সামনে। এই পরীটা কিছুতেই হাতছাড়া করতে চায় না সে। রাবেয়া খালা কিন্তু আগে এমন ছিলনা। একদিন আমাকে আরুর সাথে দেখেছিল নিউমার্কেটে সেদিন থেকে শুরু করেছে এসব। রাবেয়া খালা নাকি সেদিন আমাকে আরুর ব্যাগ ধরে রাখতে দেখেছিল আর তাঁর অনেক কষ্ট লাগছিল। তাই সে এমন মেয়ে খুঁজে খুঁজে আনে যারা ছেলেদের নিয়ে কেনাকাটা করতে যায়না। সব মেয়ের কথা বলার শেষেই তাই রাবেয়া খালা এটাও বলে, "এই মেয়েটা অনেক ভালো সে একাই কেনাকাটা করতে পারে তোকে কোনদিন ওর শপিং এর ব্যাগ ধরে থাকতে হবেনা!" আমি হোহো করে হাসি।

রাবেয়া খালার ভয়ে আজকে আর বাড়িতেই যাবোনা বলে ঠিক করেছি। সারাদিন নিউমার্কেট, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় এলাকা ঘুরে বেড়াবো। এদিকে অনেক রকমের মানুষ যাতায়াত করে। অনেক ধরনের জীবন। নিউমার্কেটের জুতার দোকানদারগুলো বেশ কায়দা করে ক্রেতাদের আকৃষ্ট করে। আর নীলক্ষেতের বইয়ের দোকানগুলো দেখলেই আমার আরুর কথা মনে পরে। এখানে আসলে ওর বইয়ের লিস্ট যেনো শেষ হয়না। মাসে একবার না আসলে যেনো ও দম বন্ধ হয়ে মারা যায়। লিস্ট শেষ হলেও বাসায় ফেরার কথা থাকেনা তাঁর। শুরু হয় তখন রাস্তায় পরে থাকা বই কেনা। কম দামে খুঁজে খুঁজে অনেক পুরাতন বই কেনে সে। বই নিয়ে হাসি মুখে রাজ্য জয় করে বাসায় ফেরে সে। ওহ ফিরে যাওয়ার আগে নীলক্ষেতের তেহারী! আমি ওর সাথে অনেক বার এই তেহারী খেয়েছি। আমি আসলে এই তেহারীর জন্যই ওর সাথে আসতাম। আজকে আমাকে আর তেহারীর ঘন্ধে আটকানো যাচ্ছেনা। বেগুনী রঙের বাতাস আমার কানের কাছে একটা বিশ্রী শব্দ করেই চলেছে। হলুদ রঙা চা। চাচা কান্না। আরুর আমাকে খাবার না দিয়ে কান্না করা। আরুর কথা বলতেই আবার মনে পরে গেলো, কি বলতে চেয়েছিল মেয়েটা তা আর শুনা হলোনা। সারাদিন শুধু কান্না করলে কথা বলবে কখন। প্রচণ্ড রাগ হচ্ছে আরুর উপরে।

সকাল গড়িয়ে এখন দুপুর। দুপুরের এই সময়টাতে টিএসসির দিকে বেশ জমজামাট খাওয়ার চাঞ্চল্য দেখা যায়। রিক্সাওয়ালা থেকে শুরু করে অনেক চাকরিজীবী, ছাত্র-ছাত্রী পথচারী সবাই রাস্তার পাশে ভ্যানে করে বিক্রি করা ভাত,ডিম আর ডাল চেটেপুটে খুব শান্তিতে খায়। এই খাবারে কোন ধনী আর গরীবের ভেদাভেদ নেই। সবাই মাটিতে বসে একসাথে খায়। এ দৃশ্য দৃষ্টি জুড়িয়ে দেয়। আমি আর আরু এর আগে অনেক বার এখানে এসেছি শুধু এই মানুষগুলোকে দেখতে। কিন্তু আজকে আরু না থেকে খুব ভালো হয়েছে। দেখা যেতো এখানে এসেও কান্না করছে। কিন্তু আজকে এই মানুষগুলো বসার ঠিকমতো জায়গা পাচ্ছেনা। রাস্তায় অনেক বেশী পথচারী। এদের অনেক সমস্যা হচ্ছে। অনেকেই দাঁড়িয়ে খাচ্ছে। আহারে এই বেচারা রিক্সাওয়ালা গুলো সারাদিন কি কষ্টটাই না করে আর এখন খাওয়ার সময় একটু শান্তিতে বসে খেতে পারছেনা, দাঁড়িয়ে খাওয়াটা অনেক কষ্টের। এই মানুষগুলোও বা কেমন সবাই একই দিকে যাচ্ছে তাও কত তাড়াহুড়ো এদের। একটু ধীরে ধীরে গেলেওতো পারে।

আমার কেনো জানি শহীদ মিনারে যেতে ইচ্ছে হচ্ছে। আমার সাথে যখন কোন কিছুই ঠিকঠাক মতো না যায় তখন আমি শহীদ মিনারে গিয়ে একা একা বসে থাকি। মাঝে মাঝে সবার ফেলে যাওয়া চিপসের প্যাকেট আর বাদামের খোসা কুড়িয়ে নিয়ে ডাস্টবিনে ফেলে দেই। অনেক ভালো লাগে তখন। আজকেও ইচ্ছে করছে। পড়ন্ত বিকেলের এই কৃষ্ণচূড়ার লাল রঙা রোদ মাথায় নিয়ে আমি হাজির হলাম শহীদ মিনারে। লাখো মানুষের ঢল নেমেছে শহীদ মিনারে। এতো মানুষের ভীড় আমার কখনোই ভালো লাগেনা। কি হয়েছে আজ! এখানে এতো মানুষ কেনো? আজকে তো একুশে ফেব্রুয়ারি না। তাহলে এতো মানুষ কেনো? মানুষের কৌতুহল মানুষকে মাঝে মাঝে মানুষকে মৃত্যুর স্বাদ এনে দেয়। উকি দিয়ে দেখি কার যেনো জানাজা নামাজ হবে এখানে। শহীদ মিনারে মাঝে একটা খাটনিতে রাখা আছে মৃত ব্যাক্তিটাকে। সবাই একে একে গিয়ে মৃত ব্যাক্তিটিকে শেষবারের মতো দেখে আসছে। এদের সাথে আমিও লম্বা সিরিয়ালে দাঁড়ালাম। আমার কেনো জানি আগ্রহ হলো এই ব্যাক্তিটিকে দেখার। যার জন্য এই লাখো মানুষের ভীড় হয়েছে তাকে একবার দেখা দরকার।

সিরিয়ালে দাঁড়িয়ে থাকতে থাকতে আমার মনে হলো এই মানুষগুলোকে আগে ভালো করে দেখা দরকার। এরা এতো কান্না কেনো করছে? মৃত মানুষ কাছের কেউ না হলে নিশ্চয়ই কেউ কান্না করেনা। কিন্তু এরা সবাইতো কান্না করছে! তাহলে কি ওই মৃত মানুষটির সবাই কাছের মানুষ ছিল। কিছু মাথায় আসছেনা। এরকম অবস্থায় ঘর বন্ধ করে কিছুক্ষণ চোখ বন্ধ করে থাকলে সব কিছু পরিষ্কার হয়ে যায় আমার। কিন্তু আজকে সে সুযোগ পাবো বলে মনে হচ্ছেনা। সকালটাই কেমন যেনো আজকে। আমি এখনো আমার চারপাশে বেগুনী রঙা বাতাস দেখতে পাচ্ছি। আর সেই বিশ্রী শব্দটাও শুনতে পাচ্ছি। আমি আর কিছু না ভেবে চোখ বন্ধ করে ফেললাম। কিছুক্ষণ পরে চোখ খুলে দেখি আমি মৃত ব্যাক্তিটির সামনে দাঁড়িয়ে আছি। আমার পিছনের লোকটা আমাকে অতিক্রম করে চলে যাচ্ছে। এরপর তাঁর পরের জনও। তাদের ভাবটা এমন যেনো আমাকে তারা দেখতেই পাচ্ছেনা। কি আশ্চর্য! আর আমি অবাক হয়ে দেখছি খাটনির ওই মৃত লোকটি দেখতে একেবারে আমারই মতো। আমার সমান লম্বা। আমার মত চুল, চোখ, নাক, কান সব কিছুই হুবুহু আমারই মতো। এমনকি আমার ডান হাতের কব্জির উপরের দিকে সিরিঞ্জের সুঁইয়ের একটা দাগ আছে এই মৃত মানুষটিরও সেই দাগ আছে।

মন্তব্য ৪ টি রেটিং +০/-০

মন্তব্য (৪) মন্তব্য লিখুন

১| ১৩ ই নভেম্বর, ২০১৭ ভোর ৫:৪৫

চাঁদগাজী বলেছেন:



যাক, বিশেষ অনুভুতি নিয়ে লিখেছেন, আপনার উদ্দেশ্য বুঝতে যাচ্ছে, শ্রদ্ধা আছে, আবেগ আছে, ভালো

০৩ রা ডিসেম্বর, ২০১৭ বিকাল ৩:০০

শুন্য বাইট বলেছেন: হ্যা উদ্দেশ্য ছিল লেখাটার। ভালোবাসা নিয়েন

২| ১৩ ই নভেম্বর, ২০১৭ সকাল ৯:৫৯

রাজীব নুর বলেছেন: ভেরি গুড জব।

০৩ রা ডিসেম্বর, ২০১৭ বিকাল ৩:০০

শুন্য বাইট বলেছেন: অন্নেক ভালোবাসা নিয়েন :)

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.