![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
There is really nothing you don't know about me. There is nothing you will ever truly know about me.
পশ্চিমবঙ্গে ঘটেছিল ২০০৬ সালে। যার নায়ক ছিল মিঠুন চক্রবর্তী। আর এবার ঘটছে পূর্ব বাংলায়, যার নায়ক( নায়ক না বলে অগ্রদূত বলাই ঠিক হবে) খোদ আমাদের প্রধানমন্ত্রী।
হ্যা.................................. আমি ২০০৬ সালে মিঠুন চক্রবর্তী অভিনীত "এম এল এ ফাটা কেষ্ট" মুভির কথা বলছি। মুভিতে দেখাযায় এম এল এ ফাটা কেষ্ট তথা মিঠুন চক্রবর্তী এম এল এ হয়ে পশ্চিমবঙ্গে এক অমূল পরিবর্তন সাধন করেন, ঠিক যেমন করেছিলেন অনিল কাপুর তার "নায়ক"(২০০১) মুভিতে। আমাদের প্রধানমন্ত্রী তথা গনতন্ত্রের মানস কন্যা(!!!) এইবার একটা উদ্যোগ নিয়েছেন সরকার(আমরা নিজেরা) পদ্মা সেতু নির্মাণ করব। সরকারের এই উদ্যোগকে অবশ্যই স্বাগত জানাই। কিন্তু সাথে সাথে এই ভয়ও হয় যে এর মধ্যে যদি একজন আবুল অথবা একজন দরবেশ বাবা অথবা একজন লোটাস থাকে তাইলেই সবই গুরেবালি হয়ে যাবে।
আমরা অমঙ্গলের কথা নায়ই ধরি। আমরা যে পারব তার একটা ছোট্ট প্রমান আজ ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের একটা বিভাগ করে দেখিয়েছে। প্রমানঃ
পদ্মা সেতু নির্মাণে ৬,৫০০ টাকা দিল ঢাবি শিক্ষার্থীরা :
সম্পূর্ণ দেশীয় অর্থায়নে পদ্মা সেতু নির্মাণের প্রধানমন্ত্রীর আহবানে সাড়া দিয়ে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় ম্যানেজমেন্ট স্টাডিজ বিভাগের বিবিএ ১৬তম ব্যাচের শিক্ষার্থীরা সাড়ে ছয় হাজার টাকা ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ভিসি অধ্যাপক ড. আ আ ম স আরেফিন সিদ্দিকের কাছে দিলেন।
উল্লেখ্য ম্যানেজমেন্ট স্টাডিজ বিভাগের অধ্যাপক ড. মো: আতাউর রহমান সোমবার সকালে ক্লাস চলাকালে ‘যার যা কিছু আছে তা নিয়ে স্বাধীনতা সংগ্রামে ঝাঁপিয়ে পড়ুন’ বঙ্গবন্ধুর ঐতিহাসিক এ আহবান উদ্ধৃত করে ছাত্র-ছাত্রীদের বলেন, “পদ্মা সেতু নির্মাণের জন্য তোমাদের পকেটে যার যা কিছু আছে, তা নিয়ে অংশ নিতে পার।” তার এ আহবানে সাড়া দিয়ে শিক্ষার্থীরা তাৎক্ষণিকভাবে তাদের পকেটের সর্বস্ব শিক্ষকের হাতে তুলে দেন। এ টাকার পরিমাণ দাঁড়ায় সাড়ে ছয় হাজার টাকা। এরপর অধ্যাপক ড. মো. আতাউর রহমানের নেতৃত্বে শিক্ষার্থীরা ভিসি দফতরে আসেন এবং প্রধানমন্ত্রীর ফান্ডে জমা দেয়ার লক্ষে এই টাকা উপাচার্য অধ্যাপক ড. আ আ ম স আরেফিন সিদ্দিকের কাছে হস্তান্তর করেন।
ভিসি অধ্যাপক ড. আ আ ম স আরেফিন সিদ্দিক শিক্ষক ও শিক্ষার্থীদের এই উদ্যোগকে স্বাগত জানিয়ে বলেন, ‘‘টাকার অংক ক্ষুদ্র হলেও এ উদ্যোগের তাৎপর্য অনেক বড়। এই টাকার প্রদানের মাধ্যমে শিক্ষার্থীরা প্রমাণ করেছে যে আমাদের টাকায় পদ্মা সেতু নির্মাণ করা সম্ভব।’’
সূত্র : বার্তা২৪ ডটনেট
কিছু ফেসবুক কমেন্ট:
©somewhere in net ltd.