![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
সাধারণ
বাংলাদেশের পিডিবি এবং ভারতের এনটিপিসি মিলায়ে একটা যৌথ ফার্ম গঠন করেছে রামপাল কয়লা ভিত্তিক বিদ্যুৎ প্রকল্পের জন্য। যার নাম Bangladesh-India Friendship Power Company (Pvt) Limited (BIFPCL), ব্যাবসায় তাদের উভয়ের শেয়ার সমান ৫০:৫০ করে।
এখানে পিডিবি ২৫ বছর ধরে ঐ যৌথ ফার্ম থেকে বিদ্যুৎ কিনতে পারবে। ২০১২ সালের ২৯ শে জানুয়ারী দুইটা কোম্পানির মধ্যের সেই চুক্তি আসলে তাদেরকে একটা প্লাটফর্মে দাড় করিয়েছে এবং সমান অংশীদারের মাধ্যমে একটা কোম্পানি তৈরি করতে সাহায্য করেছে।
According to the joint venture agreement signed between the two state-owned companies, the project would operate on an equity-debt ratio of 70:30.
Seventy per cent of the fund will be managed from loan support, while 30 per cent is expected to come as equities to be equally shared by BPDB and NTPC.
দুইটা কোম্পানির মধ্যে যে অর্থ আসবে তার ৩০% সরাসরি পিডিবি এবং এনটিপিসি তাদের ভাগের ১৫% করে দিবে। বাঁকি ৭০% যৌথ কোম্পানি BIFPCL কে লোন হিসাবে নিতে হবে।
Click This Link
উপরের এই সহজ কথাটাকে বিপ্লবীরা প্যাচায়ে খিচুড়ি পাকায়ে ফেলতেছে। চলুন দেখি আসলেই কি আছে এখানে?
ধরুন আবুল আর কাবুল চিন্তা করল যে তারা দুইজন ব্যাবসা করবে। অনেক চিন্তা করার পর তারা দেখল যে, যে ব্যাবসা তারা করতে চায় আসলে সেই ব্যাবসার জন্য তাদের মূলধন লাগে ২০ লাখ টাকা, তবে তাদের কাছে আসলে ৩ লাখ করে মোট ৬ লাখ টাকা। মানে মোট অর্থের ৩০%।
এইবার তারা একটা কোম্পানি ফর্ম করলেন, সেই কোম্পানি নাম দিলেন "আঁকা এনটার প্রাইজ।" তাদের মধ্যে যে চুক্তি হয়েছে সেই হিসাবে "আঁকা এনটার প্রাইজ" এর প্রকৃত মূলধন হইল ২০ লাখ। সেখানে পার্টনার হিসাবে আবুল এবং কাবুল সমান অংশীদার হিসাবে দিয়েছে ১৫% করে নগদ অর্থ।
বাঁকি ৭০% অর্থ এখন এই "আঁকা এনটার প্রাইজ" কে লোন হিসাবে নিতে পারবে। তবে সে এই লোন যে কারো কাছ থেকে নিতে পারবে। সেই টাকা সে টাকলা নামের ব্যাংক অথবা চায়না নামক দেশের কাছ থেকেও নিতে পারবে।
এখন যদি কোন কারণে লস হয় তবে সেইটা কার ঘারে যাবে? আবুলের ঘারে, কাবুলের ঘারে না আঁকার ঘারে? লসের বণ্টন কিভাবে হবে? আবার লাভ হইলে লাভের অংশ কিভাবে ভাগ হবে?
এরপর কি আর কিছু বলার দরকার আছে ভাই সকল?
০৩ রা অক্টোবর, ২০১৩ দুপুর ১:৪৮
অভি-সৈনিক বলেছেন: আপনাকে কে বলল যে কয়লা ১৪৫ ডলার করে কেনার চুক্তি হইছে ? এইটা কি হাওয়া থেকে পাওয়া নাকি? কয়লার রেইট মার্কেটে যেমন থাকবে আর কয়লার ধরণ অনুযায়ী রেইট হবে ? ভারত থেকে বাংলাদেশ বিদ্যুৎ কিনছে কত করে জানেন? মাত্র ৪ টাকা করে আর সেখানে এইখান থেকে কিনবে ৮টাকা ৮৫ টাকা করে, মাথা ঠিক আছে?? হুদাই লাফাইয়েন না ! আর এই চুক্তির সব কিছুই আপনি জানতে পারবেন জাস্ট তথ্য মন্ত্রণালয়ে যেয়ে এপ্লাই করে আসুন, নাকি সেটাও জানেন না? নাগরিক হিসেবে তো আপনি মোটেও সুবিধার না ! আর লস কার সেটা যদি এখনো না বুঝেন তাহলে আবার প্রাইমারী থেকে শুরু করেন !
২| ০৩ রা অক্টোবর, ২০১৩ দুপুর ১:৪১
মৃন্ময় বলেছেন: সৈনিক ভাইয়ের মাথা সেইরাম.......
একানে প্রাকৃতিক যে অবচিতি আছে সে হিসেবটা যদি একটু কইরে দেখাতেন মাথার চুলকানী একটু কমত।
০৩ রা অক্টোবর, ২০১৩ দুপুর ১:৫৪
অভি-সৈনিক বলেছেন: প্রাকৃতিক দিকঃ
http://somewhereinblog.net/blog/aavee/29881529
আর অবচিতি মানে কি ?
৩| ০৩ রা অক্টোবর, ২০১৩ বিকাল ৫:২৩
হাসান কালবৈশাখী বলেছেন:
রামপালে বিদ্যুৎ কেন্দ্র, সুন্দরবন ধ্বংশ হবে না
Click This Link
৪| ০৩ রা অক্টোবর, ২০১৩ বিকাল ৫:২৮
মৃন্ময় বলেছেন: অবচিতি মানে হইতেছে Depreciation. আপনার প্রতিষ্টানের কারনে কিরুপ ক্ষতি হইবে কিংবা কি পরিমান অপচয় হইবে তাহা নির্নয় করাকে অবচিতি বলা হয়, যাইহোক একটন নিঃশৃত কার্বনের প্রাকৃতিক ক্ষতির মূল্যায়ন হচ্ছে ৫৫-২৬৬ ডলার।
জানতে মুন্চায় কি পরিমান কার্বন তার সাথে সীসা,দস্তা,নাইট্রোজেন,কার্বন মনো অক্সাইড,ক্লোরোফ্লুরো কার্বন নিঃশৃত হইবে.....।
০৩ রা অক্টোবর, ২০১৩ রাত ১০:০১
অভি-সৈনিক বলেছেন: ওইটাকে তো জানতাম অবচয় বলে ! আর আপনার সব কথার এন্সার ওইখানে আছে ! আর পৃথিবীতে শুধু এইটায় প্রথম কয়লা ভিত্তিক বিদ্যুৎ কেন্দ্র নয় , আরো আছে ! সেইগুলাও একটু যাচাই বাছাই করে দেখুন!
©somewhere in net ltd.
১|
০৩ রা অক্টোবর, ২০১৩ দুপুর ১:২৮
বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: কেন এই প্রকল্প বাংলাদেশের স্বার্থবিরোধী?
লুকোচুরি করছেন কেন?
রামপালের বিদ্যুৎ কেন্দ্রটি হবে দুদেশের সমান অংশীদারিত্বের ভিত্তিতে। প্রকল্পটি বাস্তবায়নের লক্ষ্যে দুই দেশের প্রতিনিধিদের সমন্বয়ে বাংলাদেশ-ইন্ডিয়া ফ্রেন্ডশিপ পাওয়ার কোম্পানি নামে একটি কোম্পানিও গঠন করা হয়েছে। এই প্রকল্পের অর্থায়ন করবে ১৫% পিডিবি, ১৫% ভারতীয় পক্ষ এবং ৭০% ঋণ নেওয়া হবে। যে নিট লাভ হবে সেটা ভাগ করা হবে ৫০% হারে। উৎপাদিত বিদ্যুৎ কিনবে পিডিবি। বিদ্যুতের দাম নির্ধারিত হবে একটা ফর্মুলা অনুসারে।
কী সে ফর্মুলা? যদি কয়লার দাম প্রতি টন ১০৫ ডলার হয় তবে প্রতি ইউনিট বিদ্যুতের দাম হবে ৫ টাকা ৯০ পয়সা এবং প্রতিটন ১৪৫ ডলার হলে প্রতি ইউনিট বিদ্যুৎ ৮ টাকা ৮৫ পয়সা। অথচ দেশীয় ওরিয়ন গ্রুপের সঙ্গে মাওয়া, খুলনার লবণচরা এবং চট্টগ্রামের আনোয়ারায় তিনটি কয়লাভিত্তিক বিদ্যুৎ প্রকল্পের যে চুক্তি হয়েছে পিডিবির সঙ্গে, সেখানে সরকার মাওয়া থেকে ৪ টাকায় প্রতি ইউনিট এবং আনোয়ারা ও লবণচড়া থেকে ৩ টাকা ৮০ পয়সা দরে বিদ্যুৎ কিনবে। সরকার এর মধ্যেই ১৪৫ ডলার করে রামপালের জন্য কয়লা আমদানি চূড়ান্ত করে ফেলেছে। তার মানে পিডিবি এখান থেকে ৮ টাকা ৮৫ পয়সা দরে প্রতি ইউনিট বিদ্যুৎ কিনবে সেটা নিশ্চিত।
তো সৈনিক সাব- বলেনতো ঐ প্রকল্পে লসের ভাগ কার?
তথ্যাধিকার আইনে আপনি খোলাকুলি চুক্তির শর্ত সশূহ দেখাচ্ছেন না কেন?
এতই বুঝলেন বিপ্লবীরা ব্লা ব্লা.. তো প্রতিবিপ্লবী আপনারা
তাড়াহুড়ুয় চুক্তি সাইন করছেন কেন???
BPDB-NTPC sign deal without fixing electricity tariff - Dhaka