নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের নৃবিজ্ঞান বিভাগে পড়ি এবং নিজের ক্ষুদ্রতা ও জ্ঞানের স্বল্পতা স্বীকার করি। নিজেকে বুদ্ধিজীবী ভাবি না। ঐ বয়সটা পার করে এসেছি।

ব্লগার_প্রান্ত

Ashraful Alam Khan Pranto

ব্লগার_প্রান্ত › বিস্তারিত পোস্টঃ

নোটবুকের প্রথম পাতা V.2

১০ ই ডিসেম্বর, ২০১৮ রাত ৯:২৬



সব ঋতুতেই সন্ধ্যেবেলাটা স্বর্গীয়। সূর্যের শেষ আলোটুকু, মেঘেরা ভাগ করে নেয় তখন।
সেই আলো, একেকদিন একেক রংয়ের।
আজ বিকেলে ঘুম থেকে উঠে বারান্দায় দাঁড়ালাম।
একটা ছোট্ট দোয়েল, একটু পরপর সতর্ক হয়ে শিস দিচ্ছে।
সেই শব্দ শুনে আরেকটা অচেনা পাখি জবাব দিচ্ছে।

মায়াবী হলুদ আলোয়, ঘরে ফেরা পাখিদের মনে হয় তীর্থযাত্রী।
তাদের একটাই গন্তব্য, সেই সময় তারা কোন অভিযোগ করে না, বিদ্রোহ করে না।
তারা ঘরে ফিরে যায়, প্রতিদিনকার মতো।

দেখতে পাচ্ছি,
একটি বিড়াল টিনের চালে গুটিশুটি মেরে শুয়ে আছে।
তার ঘরে ফেরার তাড়া নেই, কারন তার কোন ঘরই নেই।
জীবন সংসারে, লক্ষকোটি প্রাণের মাঝেও, স্থায়ী একটা ঘর বানাতে পারে নি সে।
পথের বেড়ালের চকচকে পশম নেই বলে, ভাগ্য শিলায় আদরও লেখা নেই।

জোরে বাতাস বইতে শুরু করলো,
দোয়েলটিও রওনা হলো।


লেখা: ১৫জুলাই১৮
ছবিটি তোলা ১৮র মে মাসে, শীতলক্ষ্যা, নরসিংদী।



মন্তব্য ৫২ টি রেটিং +১১/-০

মন্তব্য (৫২) মন্তব্য লিখুন

১| ১০ ই ডিসেম্বর, ২০১৮ রাত ১০:১৩

পদাতিক চৌধুরি বলেছেন: কবিতার কথা ভালো হয়েছে। তবে আমি এটাকে একটু ঠিকঠাক করতে বলব। ব্যক্তি যেহেতু আশরাফুল তাই তোমাকেই বলছি ; এই কথা গুলোকেই রেখে একটু রীদিম চেষ্টা করো। আমি নিশ্চিত কবিতাটির চেহারা সম্পূর্ণ বদলে যাবে।

১০ ই ডিসেম্বর, ২০১৮ রাত ১০:৩৮

ব্লগার_প্রান্ত বলেছেন: দাদা, এটা তো কবিতা না
আপনি কবিতা ভেবে বসে আছেন.......সব্বোনাশ!!
এখুনি এডিট করছি দাড়ান...

২| ১০ ই ডিসেম্বর, ২০১৮ রাত ১০:১৫

পদাতিক চৌধুরি বলেছেন: ছবিটি অসাধারণ হয়েছে।

অফুরান শুভেচ্ছা ও ভালবাসা প্রিয় ছোট্ট ভাইটিকে ।

১০ ই ডিসেম্বর, ২০১৮ রাত ১০:৩৯

ব্লগার_প্রান্ত বলেছেন: জ্বী, ধন্যবাদ,
ছবিটি বোধকরি ভালোই হয়েছে

৩| ১০ ই ডিসেম্বর, ২০১৮ রাত ১০:২৯

আর্কিওপটেরিক্স বলেছেন: বেশ

১০ ই ডিসেম্বর, ২০১৮ রাত ১০:৪০

ব্লগার_প্রান্ত বলেছেন: তখন ব্লগে লগইন করে একটু ইউটুবে ডুবে দিয়েছিলাম ভাই
আপনার দায়িত্ব হচ্ছে, আমরা কিছু লিখলে সাথে সাথে ১৫ সেকেন্ডের মধ্যে লাইক প্রদান করা।
উহায় অবহেলা করিয়েন না :P

৪| ১০ ই ডিসেম্বর, ২০১৮ রাত ১০:৪৫

সুমন কর বলেছেন: লেখায় আরো সময় দিতে হবে...

১০ ই ডিসেম্বর, ২০১৮ রাত ১০:৪৭

ব্লগার_প্রান্ত বলেছেন: জ্বী, সহমত
মন্তব্যের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ

৫| ১০ ই ডিসেম্বর, ২০১৮ রাত ১০:৫২

বলেছেন: ঘরে ফিরে যায় প্রতিদিনকার মতো --- সব পাখি নীড়ে ফিরে ---




দারুণ কথামালা।

১০ ই ডিসেম্বর, ২০১৮ রাত ১০:৫৭

ব্লগার_প্রান্ত বলেছেন: ধন্যবাদ
ল তথা লতিফ ভাই
আপনি আমার অনেক লেখা পড়েছেন, সে তুলনায় আমি আপনার বিশেষ কিছু পড়িনি! একদিন সময় নিয়ে আপনার ব্লগে আসবো। ততদিন...ভালো থাকুন সুস্থ্য থাকুন

৬| ১০ ই ডিসেম্বর, ২০১৮ রাত ১০:৫৭

নজসু বলেছেন:


শুভ্র সুন্দর।

১০ ই ডিসেম্বর, ২০১৮ রাত ১০:৫৯

ব্লগার_প্রান্ত বলেছেন: শুভ সন্ধ্যা সুজন ভাই

এই ছবিটা অনেক দিন ধরে আপার কম্পুটারে আছে, ভাবতেছি একটা থৃলার সিরিজে ইহাকে কাজে লাগাবো!

৭| ১০ ই ডিসেম্বর, ২০১৮ রাত ১১:০৫

নজসু বলেছেন:



ছবিটা তো অত্যন্ত সুন্দর।
কেমন একটা মাদকতা ছড়িয়ে আছে।

১০ ই ডিসেম্বর, ২০১৮ রাত ১১:০৬

ব্লগার_প্রান্ত বলেছেন: এমন অত্যন্ত সুন্দর সুন্দর ছবি পেতে
আপনার মোবাইলের মেসেজ অপসনে গিয়ে "কিকওমিয়া" লিখে পাঠিয়ে দেন ০০০৭ নাম্বারে!

৮| ১০ ই ডিসেম্বর, ২০১৮ রাত ১১:০৯

আর্কিওপটেরিক্স বলেছেন: সমস্যা কি?
সর্বাধিক মন্তব্য প্রাপ্ত?

১০ ই ডিসেম্বর, ২০১৮ রাত ১১:১১

ব্লগার_প্রান্ত বলেছেন: মানে ধরেন
আমরা তিন চার জন গনহারে কমেন্ট করে পোষ্ট ভাসিয়ে ফেললে
সেটা আলোচিত পাতায় চলে গেলে একটা ইনজাস্টিস হয় না?

৯| ১০ ই ডিসেম্বর, ২০১৮ রাত ১১:১৭

সনেট কবি বলেছেন: সুন্দর

১০ ই ডিসেম্বর, ২০১৮ রাত ১১:২৩

ব্লগার_প্রান্ত বলেছেন: সনেট কবিকে জানাই ধন্যবাদ
তার নির্বাচনী প্রতীক---অষ্টাদশীর চাঁদ

১০| ১১ ই ডিসেম্বর, ২০১৮ সকাল ৮:২৯

রাজীব নুর বলেছেন: খুব সুন্দর।

১১ ই ডিসেম্বর, ২০১৮ সন্ধ্যা ৬:০৫

ব্লগার_প্রান্ত বলেছেন: জ্বী, ধন্যবাদ রাজীব ভাই
আপনিও ভালো ছবি তোলেন

১১| ১১ ই ডিসেম্বর, ২০১৮ সকাল ৯:১৯

মোস্তফা সোহেল বলেছেন: প্রান্ত ছবিটি কিন্তু খুব সুন্দর হয়েছে।
ছোট করে নিজের মনের এলোমেলো কথা গুলো তুলে ধরেছ।আমার কাছে মন্দ লাগেনি।

১১ ই ডিসেম্বর, ২০১৮ সন্ধ্যা ৬:০৭

ব্লগার_প্রান্ত বলেছেন: সোহেল ভাই
ছবিটি আমার নানুর বাড়ি নরসিংদী থেকে তোলা
হাইস্কুলের বাইরে থেকে বের হলে এ দৃশ্য দেখা যায়....খুব সুন্দর লাগে
আমরা প্রতিবার সেখানে ঘুরতে যাই
লাইক এবং মন্তব্যে ভালো লাগা জানিয়ে যাওয়ায় ধন্যবাদ, ভালো থাকবেন

১২| ১১ ই ডিসেম্বর, ২০১৮ দুপুর ১২:২৫

কথার ফুলঝুরি! বলেছেন: সন্ধ্যে হলে সবাই ঘরে ফিরে তাই আমার কাছে সন্ধাবেলা অথবা সূর্যোদয় ভালো লাগে কিন্তু সূর্যাস্ত বেশী প্রিয় আমার, কারন তখন সব অন্ধকার দূর হয়ে গিয়ে আলোর দেখা মিলে । যদি পারতাম আমি প্রতিদিন ভোরবেলা সূর্যোদয় দেখতাম, দেখতাম কিভাবে অন্ধকার পৃথিবী ধীরে ধীরে আলোকিত হয় ।

বিড়ালটির জন্য মায়া লাগছে ।

লেখাটি হৃদয় ছুয়ে গেল প্রান্ত ভাইয়া ।

১১ ই ডিসেম্বর, ২০১৮ সন্ধ্যা ৬:১৩

ব্লগার_প্রান্ত বলেছেন: আধাঁরের জন্যই পৃথিবীতে আলোর এতো কদর...
আমারও সূর্যোদয় খুব প্রিয়। আমি খুব সকালে বাসা থেকে বের হই, এই শীতের দিনেও আমার সাতটা থেকে পড়া থাকে, ৬টা ২০ এর দিকে বের হই বলে নিয়মিতই সূর্যোদয় দেখা হয়
অন্যরকম একটা অনুভূতি, মনে হয়না- কাল রাতে ভালো ঘুম হয়নি বা অন্য কিছু
বিড়ালটি কিন্তু বাস্তব...এই পুরোলেখাটি আমি এমন একটা পরিবেশে বসে লিখেছি।
আর আপনি জানতে চেয়েছিলেন, আমি ক্লাস সিক্সে এই ছবিটি (প্রোপিক) তুলেছিলাম
আমার এক বন্ধুর তোলা

১৩| ১১ ই ডিসেম্বর, ২০১৮ দুপুর ১২:৪৫

কাওসার চৌধুরী বলেছেন:
​”সব পাখি নীড়ে ফেরে,
সব নদী মেশে সাগরে,
ঠিকানাবিহীন চলি আমি,
নি:সঙ্গ এক ভবঘুরে”

এই গানের মতো আমরা ভবঘুরে না হলেও সবাই কমবেশি হারিয়ে যাই ঠিকই। নিজের সত্ত্বার খোঁজে নিজেরি মাঝে হারিয়ে যাই। নিজেকেই যেনো নতুন ভাবে খুঁজে বেড়াই প্রতিদিন। নিজেকে প্রমান করার চেষ্টায় থাকি সর্বদা। হোক সেটা নিজের কাছেই নিজেকে প্রমান বা সম্পূর্ণ অপরিচিত কারো কাছে।

আমরা সবাই স্বীকৃতি চাই নিজের যোগ্যতার। তবে সমস্যা হচ্ছে অন্যের স্বীকৃতির পিছনে ছুটতে ছুটতে নিজেকেই নিজে আবছা করে দেই। নিজেকেই মেনে নিতে পারি না। অযোগ্যতা, অপারগতার মাঝে ঠেলে দেই নিজেকে। তবে এর মাঝেও আছে আমাদের একটি ঘর।যেখানে ক্লান্ত দিনশেষে আমরা ফিরে যেতে পারি সেই ঘরে ফেরা পাখির মতো।না এইটা বসতবাড়ির ঘর না। এইটা আমাদের

মনের ঘর!! যেখানে আমার মতো আমি। কল্পরাজ্যের যেই স্থানে আমাদের কারো স্বীকৃতি পেতে হয় না। নিজেকে ভালোবাসা যায় যেখানে… নিজেকে খুঁজে পাই যেখানে। প্রিয় প্রান্তের "নোটবুকের প্রথম পাতা" দারুন হয়ছে।

১১ ই ডিসেম্বর, ২০১৮ সন্ধ্যা ৬:২৩

ব্লগার_প্রান্ত বলেছেন: কাউসার ভাই,
আপনার কমেন্ট আমার পুরো লেখাটিকে বিশেষায়িত করেছে বলে মনে করি
আমার বিশ্বাস এই নগন্যের লেখা আপনাকে হয়তো স্পর্শ করেছে, এতে লেখক হিসেবে আমার মধ্যে একটা অন্যরকম ভালো লাগার সৃষ্টি হয়েছে।
এই প্রযুক্তি আর বিশ্বায়নের পৃথিবীতে আমরা কতটা অসহায় হয়ে গেছি তাই না কাউসার ভাই? সবাই একা, অন্যের সাথে নিজেকে এক কাঠিতে মাপছি....ভাবতে ভুলে যাচ্ছি...
আর দেখেন, মানুষ পৃথিবীটাকে কি করে ফেলছে, খেয়াল করলে দেখবেন, নদীর পাড়ে একটা পলিথিন..!

পৃথিবীতে সুখে শান্তিতে বাঁচতে গিয়ে আমার সবাই ঘরমুখী হয়ে যাচ্ছি, নি:সঙ্গ ভবঘুরে ঘুরে ফিরে ঘরেই ফিরে আসছে, কেন?
পৃথিবী শীঘ্রই ধ্বংস না হলে মানুষই পৃথিবীকে শেষ করে দিবে
তবে সান্তনা, ততদিন আমরা হয়তো থাকবো না।
ভালো থাকুন ভাই, আপনার সাথে বাস্তবে একদিন খুব করে আড্ড দিতে আসবো, ততদিন......

১৪| ১১ ই ডিসেম্বর, ২০১৮ দুপুর ১:৩০

মনিরা সুলতানা বলেছেন: ছবি টা তো অনেক সুন্দর !

১১ ই ডিসেম্বর, ২০১৮ সন্ধ্যা ৬:২৫

ব্লগার_প্রান্ত বলেছেন: ধন্যবাদ আপু, আমার ছবি তুলতে ভালোই লাগে....

১৫| ১১ ই ডিসেম্বর, ২০১৮ দুপুর ১:৫৪

মাহমুদুর রহমান সুজন বলেছেন: প্রান্ত মনে হয় ব্যাস্ত? ছবিটা ভাল লেগেছে। লিখাতে আরো মনোযোগি হলে এই লিখাটিই হয়তো সেরা হতো। ভাল থাকবেন।

১১ ই ডিসেম্বর, ২০১৮ সন্ধ্যা ৬:২৮

ব্লগার_প্রান্ত বলেছেন: জ্বী ভাই, একটু ব্যস্ত...
ছবিটা তো দেখি অনেকরই ভালো লাগছে, দেখি একটা কম্পিটিশনে পাঠানো যায় কিনা!
এই লেখায় মনোযোগ দেই নাই, কথাটা সত্য,
কারন হয়তো, লেখাটা বাস্তব দেখে দেখে লিখেছি....। সামনে আরো ভালো কিছু লেখার ইচ্ছে আছে
আপনিও ভালো থাকবেন

১৬| ১১ ই ডিসেম্বর, ২০১৮ সন্ধ্যা ৬:৪১

হাবিব বলেছেন:




প্রোফাই পিকটা জাক্কাস লাগছে...........
গুলু গুলু বাবুর মতো দেখাচ্ছে.......

১২ ই ডিসেম্বর, ২০১৮ বিকাল ৫:৫৯

ব্লগার_প্রান্ত বলেছেন: যখন ছবিটা তুলেছিলাম তখন গুলুগুলু বাবুই ছিলাম :P

১৭| ১১ ই ডিসেম্বর, ২০১৮ রাত ৮:৫৩

অপু দ্যা গ্রেট বলেছেন:



কাব্য আমার কাছে কঠিন মনে হয় । তারপর ও লেখাটা দারুন হয়েছে ।

১২ ই ডিসেম্বর, ২০১৮ সন্ধ্যা ৬:০১

ব্লগার_প্রান্ত বলেছেন: অপু ভাই,
আশা করি ভালো আছেন।
আপনার ভালো লাগা জানিয়ে যাওয়ার জন্য ধন্যবাদ

১৮| ১১ ই ডিসেম্বর, ২০১৮ রাত ৯:৫৫

আর্কিওপটেরিক্স বলেছেন: অশ্নডিম্ব নিয়া পোস্ট কই B:-)

১২ ই ডিসেম্বর, ২০১৮ সন্ধ্যা ৭:০৫

ব্লগার_প্রান্ত বলেছেন: পদার্থের কণা ও প্রতি পদার্থের কণাদের চার্জের ধর্ম ভিন্ন। তাই সহজেই এদেরকে আলাদা করা যায়। কিন্তু রহস্যময় একটি কণা আছে যার কোনো চার্জ নেই এবং কোনোকিছুর সাথে বিক্রিয়া কিংবা মিথস্ক্রিয়া করে না। কণাটি নিউট্রিনো। এটি বাধাহীনভাবে লক্ষ লক্ষ কিলোমিটার অতিক্রম করে যেতে পারে। এক লক্ষ কিলোমিটার চওড়া একটি লোহার খণ্ডের মাঝ দিয়ে যদি এক গুচ্ছ নিউট্রিনোকে যেতে দেওয়া হয় তাহলে তারা অনায়াসেই লোহাকে পেরিয়ে যাবে। নিউট্রিনোর আরো কিছু রহস্যময়তা আছে। নিউট্রিনোর এরকম বৈশিষ্ট্য দেখে বিজ্ঞানীদের কেউ কেউ মনে করেন নিউট্রিনো নিজেই তার প্রতিকণা।

১৯| ১২ ই ডিসেম্বর, ২০১৮ রাত ১২:০৯

রাফা বলেছেন: এক কথায় চমৎকার ছবি।কিছু কথা ও ছবি দিয়ে সময়‘কে তুলে রাখার প্রচেষ্টাটুকু সফল।

ধন্যবাদ,ব্ল._প্রান্ত।

১২ ই ডিসেম্বর, ২০১৮ সন্ধ্যা ৭:০৭

ব্লগার_প্রান্ত বলেছেন: ধন্যবাদ রাফা ভাই,
সত্যি বলতে আমার ব্লগে আপনার আগমন এই প্রথম।
আমার ব্লগে স্বাগতম, সামনে যাতে আপনাদের আরো ভালো কিছু লেখা উপহার দিতে পারি, সেই জন্য আপনাদের সাহচর্য এবং দোয়াপ্রার্থী।

২০| ১৪ ই ডিসেম্বর, ২০১৮ বিকাল ৫:৩৯

আর্কিওপটেরিক্স বলেছেন: তাইলে Antineutrino খানা কি হে :D

১৭ ই ডিসেম্বর, ২০১৮ রাত ৯:২১

ব্লগার_প্রান্ত বলেছেন: জানি না |-)

২১| ১৬ ই ডিসেম্বর, ২০১৮ বিকাল ৫:৫৬

আর্কিওপটেরিক্স বলেছেন: কুনো উত্তল নাই কেনু B:-)

১৭ ই ডিসেম্বর, ২০১৮ রাত ৯:২১

ব্লগার_প্রান্ত বলেছেন: ইজি কাজে বিজি আছি B-)

২২| ১৯ শে ডিসেম্বর, ২০১৮ সন্ধ্যা ৬:৪২

স্রাঞ্জি সে বলেছেন:

প্রান্ত, ব্লগে লগিন দেখলআম অনেক্কন ধরে। নিশ্চুপ যে। কেমন আছ...?

১৯ শে ডিসেম্বর, ২০১৮ সন্ধ্যা ৭:২১

ব্লগার_প্রান্ত বলেছেন: পোষ্ট দিসি মিয়া B-))

২৩| ২৩ শে ডিসেম্বর, ২০১৮ সকাল ১১:১৭

রবাহূত বলেছেন: ইনস্ট্যান্ট কিছু আবেগ তৈরি হয়, কখন কখন। রোদের গন্ধে, আলোর রঙ্গে, হু হু বাতাসে, চেনা অচেনা শব্দ, বুকের কোথায় যেন একটা কোকিল ডেকে উঠে অস্ফুট, সে অভিজ্ঞতা শ্রুত- অশ্রুত পৃথিবীর বাইরের। যার তার উঁচু সুরে বাঁধা, সেই শুধু অনুভবে বুঝে নেয়।

২৩ শে ডিসেম্বর, ২০১৮ বিকাল ৪:৫৯

ব্লগার_প্রান্ত বলেছেন: জ্বী ভাই, খুব সুন্দর বলেছেন, ধন্যবাদ
আপনার বইটি সংগ্রহ করবো, কথা দিলাম

২৪| ২৩ শে ডিসেম্বর, ২০১৮ সকাল ১১:২৯

রবাহূত বলেছেন: Click This Link

২৩ শে ডিসেম্বর, ২০১৮ বিকাল ৪:৫৯

ব্লগার_প্রান্ত বলেছেন: আপনার বইটি সংগ্রহ করবো, কথা দিলাম

২৫| ২৬ শে ডিসেম্বর, ২০১৮ রাত ১০:৫৯

মাহের ইসলাম বলেছেন: লেখা পড়ার সময় ভেবেছিলাম, এটা একটা গল্প।
হঠাৎ শেষ হয়ে যাওয়ায় আবার পড়ে বোঝার চেষ্টা করলাম - এটা কবিতা কিনা।

তবে, লেখার গাঁথুনি সুন্দর , ভালো লেগেছে।
ভালো থাকবেন।

২৭ শে ডিসেম্বর, ২০১৮ বিকাল ৩:১৮

ব্লগার_প্রান্ত বলেছেন: ধন্যবাদ পরিশ্রমী ব্লগার মাহের ভাইকে
আমার ব্লগ থেকে আপনাদের সামনে আরো ভালো লেখা দিতে চাই :)

২৬| ২৭ শে ডিসেম্বর, ২০১৮ সন্ধ্যা ৬:৩৩

মাহের ইসলাম বলেছেন: কিছু না বলে থাকতে পারছি না।
আপনার লেখা যথেষ্ট ভালো লাগে, আমার।
আরো ভালো লেখা উপহার হিসেবে পেলে, 'সিরাম' হবে, কইলাম :)

২৮ শে ডিসেম্বর, ২০১৮ সকাল ১১:০৬

ব্লগার_প্রান্ত বলেছেন: রক্তকে সেন্টিফিউস করলে, হলুদাভ একধরনের তরল পাওয়া যায়, যাকে সিরাম বলে :)
মজা করলাম ভাই, আবার আসার জন্য খুব ধন্যবাদ
ভালো থাকবেন

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.