নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
Ashraful Alam Khan Pranto
এখন বারোটা বাজে। প্রতিদিন এভাবেই ৩য় বিশ্বের একটা দেশের নানা ভাবে বারোটা বেজে চলেছে।
যাইহোক, অল্প কথায় আসল কথা বলি।
ধর্ষক এবং নারী নির্যাতকদের নিয়ে একটি ডাটাবেস ওয়েবসাইট থাকলে কেমন হয়?
১. এখানে এই নতুন পুরাতন সব কুলাঙ্গারদের ছবি, তাদের বাপ-মা-ভাই-বোন চৌদ্দ গোষ্ঠীর ছবি থাকবে।
২. কুলাঙ্গারটার জন্ম কোথায়, কোথায় থাকে বা থাকতো, কোথায় কবে কি নিয়ে পড়ালেখা করেছে সব তথ্য থাকবে।
৩. কুলাঙ্গারটা যদি রাজনৈতিক দলের কেউ হয়ে থাকে, তবে কোন রাজনৈতিক দল করে এবং প্রয়োজনে আগে কোন দল করতো তার সব তথ্য থাকবে।
৪. নারী নির্যাতন নিয়ে যে মামলাটা হয়েছে সেই মামলার নাম্বার, কোন থানা, কোন পুলিশ বা তদন্ত কর্মকর্তা এর দায়িত্বে আছেন সব তথ্য থাকবে।
৫. মামলার কি হলো, রায় কি হলো, কুলাঙ্গারটার কি হলো সহ সব তথ্য আপডেটেড থাকবে।
৬. কুলাঙ্গারটা মরার আগ পর্যন্ত তার ছবি ওয়েবসাইটে থাকবে।
৭. কুলাঙ্গারটা যে নারীর জীবন নষ্ট করলো, তার নামও থাকবে না, যাতে ঐ নামের অন্য কোনো নারী ট্রমাটাইজড না হয়।
অনেক বড় একটা আইডিয়া, অল্প কথায় কিছু পয়েন্ট তুলে ধরলাম।
০৫ ই অক্টোবর, ২০২০ সকাল ১১:৩৪
ব্লগার_প্রান্ত বলেছেন: ধন্যবাদ। বাপ-মা-ভাই-বোন চৌদ্দ গোষ্ঠীর ছবি না থাকলেও নাম পরিচয় থাকা জরুরী বলে মনে করি।
২| ০৫ ই অক্টোবর, ২০২০ রাত ৩:৪৭
রাজীব নুর বলেছেন: আপানর সাথে ৭০% সহমত।
০৫ ই অক্টোবর, ২০২০ সকাল ১১:৩৫
ব্লগার_প্রান্ত বলেছেন: ধন্যবাদ
৩| ০৫ ই অক্টোবর, ২০২০ সকাল ১১:১৮
নূর মোহাম্মদ নূরু বলেছেন:
এটা অপরাধ দমনে কার্যকরী ব্যবস্থা
চেষ্টা করে দেখা যেতে পারে।
০৫ ই অক্টোবর, ২০২০ সকাল ১১:৩৫
ব্লগার_প্রান্ত বলেছেন: ধন্যবাদ
৪| ০৫ ই অক্টোবর, ২০২০ দুপুর ১২:৫৭
নেওয়াজ আলি বলেছেন: Good idea
০৫ ই অক্টোবর, ২০২০ রাত ৯:২১
ব্লগার_প্রান্ত বলেছেন: থ্যাংকস
৫| ০৫ ই অক্টোবর, ২০২০ বিকাল ৫:২১
আফরোজ ন্যান্সি বলেছেন: দারুণ আইডিয়া। তবে পরিবারের লোকেদের ছবি না থাকলে ভালো হয়।
০৫ ই অক্টোবর, ২০২০ রাত ৯:২২
ব্লগার_প্রান্ত বলেছেন: সহমত
৬| ০৫ ই অক্টোবর, ২০২০ রাত ৯:১৫
আহমেদ জী এস বলেছেন: ব্লগার_প্রান্ত ,
মন্দ হয়না।
তবে তাতেও নারী নির্যাতন কমবে বলে মনে করার কারণ নেই।
০৫ ই অক্টোবর, ২০২০ রাত ৯:২৬
ব্লগার_প্রান্ত বলেছেন: প্রশাসনের ইচ্ছার ওপর অনেক কিছু নির্ভর করে।
৭| ২৫ শে নভেম্বর, ২০২০ দুপুর ১:৩১
খায়রুল আহসান বলেছেন: পয়েন্ট নং ৩ প্রসঙ্গেঃ কুলাঙ্গারটার স্পন্সর বা গডফাদার/পৃষ্ঠপোষকের নামও নথিভুক্ত রাখতে হবে।
ভাবনাটা ভাল, কিন্তু এর বাস্তবায়ন কঠিন। ধর্ষকদের বিরুদ্ধে সংঘবদ্ধভাবে সামাজিক ঘৃণা প্রকাশিত হলে এমনিতেই এর মাত্রা কিছুটা হলেও কমে যাবে।
এই জ্বলন্ত সামাজিক সমস্যাটা নিয়ে ভেবেছেন এবং সমাধানের পথ খুঁজেছেন, এজন্য সাধুবাদ জানাচ্ছি।
পোস্টে চতুর্থ ভাল লাগা + +।
২৭ শে নভেম্বর, ২০২০ রাত ১২:২৭
ব্লগার_প্রান্ত বলেছেন: আমি আপনার সাথে একমত।
আমেরিকায় এর বাস্তবায়ন আছে। সদিচ্ছা থাকলে আমরাও পারতাম স্যার।
মন্তব্য এবং লাইকের জন্য অশেষ ধন্যবাদ। দোয়া করি, সুস্থ থাকুন।
৮| ২৭ শে নভেম্বর, ২০২০ ভোর ৬:৪৪
খায়রুল আহসান বলেছেন: সুস্থ থাকার দোয়ার জন্য অনেক ধন্যবাদ।
অটোপাশ তো হয়েই গেল। এখন কী বিষয়ে উচ্চতর পড়াশুনা করবেন, এবং কোথায় করবেন? কী ইচ্ছে?
সব মিলিয়ে, অটোপাশ কি ভাল হলো, না মন্দ?
০৩ রা ডিসেম্বর, ২০২০ রাত ১১:৫৫
ব্লগার_প্রান্ত বলেছেন: আস সালামু আলাইকুম স্যার। দেরিতে প্রতিউত্তরের জন্য অত্যন্ত দুঃখিত।
সব দিক বিবেচনায় অটোপাশ একটি ভুল পদক্ষেপ ছিলো আমাদের জন্য। তবে সরকারের হাতে আর কোনো বিকল্পও হয়তো ছিলো না।
আপনার সাথে একদা উচ্চতর শিক্ষা নিয়ে কথা হয়েছিলো। আমার পছন্দ ছিলো ঢাবিতে তাত্ত্বিক পদার্থবিজ্ঞান নিয়ে পড়া। তবে কিছুদিন আগে জানলাম ঢাবিতে তাত্ত্বিক পদার্থবিজ্ঞান ডিপার্টমেন্ট কিছুদিন আগে বন্ধ হয়ে গেছে। পড়াশোনা চলছে পুরোদমে। প্রযুক্তিগত কিছু জিনিসে পারদর্শিতা এবং দক্ষতা বৃদ্ধির চেষ্টায় আছি।
আমার জন্য দোয়া করবেন, আমি যেনো বিজ্ঞান নিয়ে পড়তে পারি।
ধন্যবাদ এবং শুভরাত্রি।
©somewhere in net ltd.
১| ০৫ ই অক্টোবর, ২০২০ রাত ১:৪১
অনল চৌধুরী বলেছেন: শুধু ধর্ষক না, দেশের সব পেশার সব অপরাধীর ছবি তাদের অপকর্মের বর্ণনাসহ এলাকার প্রবেশপথে ঝুলিয়ে রাখা উচিত।
তবে বাপ-মা-ভাই-বোন চৌদ্দ গোষ্ঠীর ছবি থাকবে- এ ব্যাপারটা সমর্থনযোগ্য না। কারণ একজনের অপরাধে অন্যকে শাস্তি দেয়া নৈতিকতা, আইন ও ধর্ম বিরোধী।
যারা এদের অপরাধে প্রশ্রয়, উৎসাহ ও মদদ দেবে, তাদের নাম থাকতে পারে।