নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

Allah Tumer Bhalobasha Chai...Tumake Jara Bhalobashe Tader Bhalobasha Chai.

আল্লাহ তোমার ভালবাসা চাই, তোমাকে যারা ভালবাসে তাদের ভালবাসা চাই।

Abdullah Arif Muslim

একজন মুসলিম যে আত্মসমর্পন করে আল্লাহর কাছে, হোক সেটা তার ইচ্ছার পক্ষে বা বিপক্ষে।

Abdullah Arif Muslim › বিস্তারিত পোস্টঃ

ইসলাম এবং হিন্দু ধর্মের মধ্যে কিছু তুলনা-এটা আমার বক্তব্য না। জনৈক নাস্তিকের পাশাপাশি আমার কিছু মন্তব্য

১৩ ই জুলাই, ২০১১ রাত ১২:৩৪

Click This Link

আলহামদুলিল্লাহ। আস সালাতু আস সালামু আলা রাসুলুল্লাহ।



উপরের লিংকে একজন ভদ্র লোক (পরিমল বাবুর মতো) ইসলাম ও হিন্দু ধর্মের মধ্যে বহুত কষ্ট কইরা ভাঙ্গা লেম্প দিয়া খুইজা খুইজা কিছু সাদৃশ্য উপস্থাপন করছে। সে মাঝখানে বইসা রেফারির দায়িত্ব পালন করছে যদিও তার রেফারী হওয়ার যোগ্যতা প্রশ্ন বিদ্ধ (সার্টিফিকেট আছে কিনা সেটা খতিয়ে দেখার জন্য চেহারা খাতুন সরি সাহারা খাতুন একটি তদন্ত কমিটি গঠণ করার নির্দেশ দিয়েছেন) । তারপরও সে নিজে থেকেই রেফারীর দায়িত্ব নিয়া ছাগুগো সরি নাস্তিক গো মন জুগানির চেষ্টা করছে। কিছু হাততালি পাইয়াও গেছে। চলুন তাহার মূল্যহীন সরি মূলাবান বক্তব্য পড়ি এবং আমার মন্তব্যও। আমারটা ফ্রি।

=======================================



তুলনা#১.হিন্দু ধর্মে রয়েছে কুর্নিশ এবং প্রণামের রীতি, যাকে মুসলমানরা বলে রুকু এবং সেজদা। যৎসামান্য পার্থক্য যা আছে তা হল হিন্দুরা তাদের ভক্তি জ্ঞাপন করে মাটির তৈরি দেবতার মুর্তির সামনে আর মুসলমানরা করে একটি নির্দিষ্ট পাথরকে উদ্দেশ্য করে, যা হাজরে আসওয়াদ নামে পরিচিত, এবং সৌদি আরবের মক্কা শহরের কাবা শরীফে অবস্থিত। হিন্দুদের মধ্যে তাদের দেবতার মুর্তির পদতল এবং শিবলিংগ চুম্বনের রীতি আছে, আর মুসলমানদের হজের সময়ের একটি নিয়ম হলো কালো পাথরটিকে চুমা খাওয়া। উল্লেখ্য সবধরণের পুজা ও নামায বাসায় করা যায়, তবে মন্দির ও মসজিদ এসবের জন্য উত্তম স্থান। মসজিদকে আল্লাহর ঘর বলা হয়, তবে মুসলমানদের দাবি অনুযায়ী নিরাকার আল্লাহর জন্য ঘরের কি প্রয়োজন সেই ব্যখা এখনো পাওয়া যায়নি।



মন্তব্য => হিন্দু ধর্মে রয়েছে কুর্নিশ। কাকে কুর্ণিশ করা হয়? মুর্তিকে মানুষকে এবং কিছু জড়পদার্থকে যারা নিজেরাই নিজেদের ভালো বা মন্দ কোনটাই করতে সক্ষম নয়। অন্যদিকে মুসলিমরা করে রুকু সেজদা। কাকে করে "সৃষ্টিকর্তাকে"। কোন মানুষ বা জড় পদার্থকে নয়। এটা হলো আকাশ পাতাল পার্থক্য। মুসলিমরা কেবল মাত্র এক ঈশ্বরকেই রুকু সিজদা করে। তবে হিন্দুরা যে কাউকে সিজদা করতে পারে। তবে তাদের গ্রন্থেও মুলত এক ঈশ্বরেরই উপাসনা করতে বলা হইছে। এখন কোন হিন্দু যদি না মানে সেটা তার ব্যাপার। লেখকের বুঝায় ভূল থাকতে পারে। আমরা শুধূমাত্র এক ঈশ্বরের উপাসনা করি কারণ আল্লাহ বলেন



সূরা হামীম আস সিজদাহ: ৪১:৩৭> তোমরা চন্দ্র সূর্যকে সিজদা করো না। সিজদাহ করো তাকে যিনি এগুলোকে সৃষ্টি করেছেন।



=> হিন্দুরা তাদের দেবতার মুর্তির পদতল এবং শিবলিংগ চুম্বন করে। কারণ তারা মনে করে এটা তাদের ঈশ্বরের কাছাকাছি পৌছে দিবে। তারা ভায়া ধরে কিন্তু ঈশ্বরের উপাসনায় আমরা কোন ভায়া ধরি না বা কোন লিংগে চুম্বন করি না। এটা কি আকাশ পাতাল তফাৎ না?



আর কালো পাথর হাজরে আসওয়াদ? সেটাতে তো আমরা কেন চুম্বন করি তা উমর রাঃ ই ক্লিয়ার করে গেছেন। হাজরে আসওয়াদকে উদ্দেশ্য করে সেই পাথরের তিনি বলেছেন, আমি জানি তুমি কোন উপকার বা ক্ষতি করতে পারো না। আমি শুধুমাত্র এ কারণেই তোমায় চুমু দিচ্ছি কারণ আমি দেখেছি আমার প্রিয় রাসুল মোহাম্মদ সাঃ তোমার গায়ে চুমু দিয়েছেন। আর শুধুমাত্র তাই আমি তোমার গায়ে চুমু দিচ্ছি অন্যথায় কখনো দিতাম না।



=> মসজিদকে আল্লাহর ঘর বলা হয়, তবে মুসলমানদের দাবি অনুযায়ী নিরাকার আল্লাহর জন্য ঘরের কি প্রয়োজন সেই ব্যখা এখনো পাওয়া যায়নি।



মন্তব্যঃ নিরাকার আল্লাহ তুই সরি আপনি পাইছচ সরি পাইছেন কই। হিন্দু ধর্ম অনুযায়ী আল্লাহ বা ঈশ্বর নিরাকার। ঈশ্বর সব জায়গায় আছে এমনকি টয়লেটেও। গাছের ভিতর আল্লাহ আছে, সাপের ভিতর আল্লাহ আছে ইত্যাদি ইত্যাদি। কিন্তু ইসলাম অনুযায়ী আল্লাহ আছেন আরশে আজীমে। এবং তার ক্ষমতা সর্বক্ষেত্রে বিরাজমান। তার মানে এই না যে তিনি সব জায়গায়। বরং তার জ্ঞান সব জায়গা। কোন জায়গাই তার দৃষ্টির অগোচরে না। এছাড়াও দেখুন সূরা মুজাদালাহ-৬-৭, সূরা লুকমান-৩৪ নং আয়াত।

=========================================



তুলনা#২. মুসলমানরা হজের সময় কালো পাথরকে ঘিরে সাতবার পাক খায়, আর হিন্দু বরবধু বিয়ের সময আগুনকে ঘিরে সাতবার ঘোরে।




=> মুসলিমরা করে সেটা কার জন্য। এক আল্লাহর জন্য। কারণ প্রতিটি বৃত্তের একটা কেন্দ্র থাকে। সাতপাক দেই তখন আমরা কি বলি? কালো পাথড় জিন্দাবাদ?



কখনোই না। বরং আমরা বলি লাব্বাইক আল্লাহুম্মা লাব্বাইক, লা শারিকা লাকা লাব্বাইক, ইন্নাল হামদা, ওয়ান নি'মাতা লাকা ওয়াল মুলক, লা শারিকা লাকা।' অর্থাৎ



'হাজির, হে আল্লাহ আমি হাজির, কেউ শরিক নেই তোমার, আমি তোমারই কাছে এসেছি। নিশ্চয়ই সব প্রশংসা (এককভাবে) কেবল তোমারই জন্য এবং সব নিয়ামত (এককভাবে) তোমারই দান। রাজত্ব আর প্রভুত্ব (এককভাবে) সবই তোমার। তুমি একক। কেউই তোমার শরিক নেই।'



নাই কোন মুর্তি, নাই কোন ব্যক্তি হোক সেটা ঈসা আঃ বা মোহাম্মদ সাঃ নেই কেউই তোমার ইবাদতের অংশীদার।



এবার হিন্দুদের দিকে আসি। তারা বিয়ের সময় সাতপাক খায় কাকে কেন্দ্র করে। আগুন কে। এ ব্যাপারে হিন্দুরা ভালো বলতে পারবো। তবে এটা আমরা বলতে পারি যে আমরা একমাত্র এক সৃষ্টিকর্তারই উপাসনা করি। আমরা আগুন পানি বাতাস কোন ভায়া ধরি না। আর ভায়া ধরলে সেটা হবে সেই বস্তুর উপাসনা, স্রষ্টার না।

========================================



তুলনা#৩. মুসলমানদের পুজা-অর্চনার সময় সূর্যের অবস্থানের উপর নির্ভরশীল। যেমন সূর্য ওঠার সময় একবার, মাথার উপর থাকার সময় একবার, ডোবার সময় একবার, না থাকলে একবার ইত্যাদি। হিন্দুদের সূর্যের প্রতি ভক্তি প্রকাশকে বলা হয় সূর্যনমস্কারম। এসম্পর্কে পরে বিস্তারিত আলোচনা করার ইচ্ছা থাকলো। কারো জানার ইচ্ছা থাকলে লিংক দেখে নিতে পারেন।



মন্তব্য => উনি পরে বিস্তারিত আলোচনা করবো বলে আশ্বাস দিছে। তবে আমি এখন এ সম্পর্কে আলোচনা করি। মুসলিমদের উপাসনা সূর্য ও চন্দ্র দ্বারা স্থির হয়। কেন? কারণ আল্লাহর নির্দেশ। সূর্য নামক প্রাকৃতিক ঘড়ির উপর ভিত্তি করে আমরা ৫ ওয়াক্ত সালাত আদায় করি। চন্দ্রের উপর ভিত্তি করে রমজান মাস এবং অন্যান্য মাস গণনা করি। জাস্ট গণনার যন্ত্র। আর কিছু না। তবে কেউ আমরা সূর্যের উপাসনা করি না।



অন্যদিকে হিন্দুরা লেখকের ভাষায় "সূর্যনমস্কারম" নামক পুজায় লিপ্ত হয়। তবে এক ঈশ্বরের বা সৃষ্টিকর্তার না। তবে এটা তারা ঈশ্বরের সন্তুষ্টির জন্যই করে মাধ্যম হিসেবে ব্যবহার করে সূর্যকে।



অথচ স্রষ্টা আল্লাহ বলেছেন



সূরা হামীম আস সিজদাহ: ৪১:৩৭> তোমরা চন্দ্র সূর্যকে সিজদা করো না। সিজদাহ করো তাকে যিনি এগুলোকে সৃষ্টি করেছেন।



আর আমরা মুসলিমরা কোন মাধ্যম ছাড়াই মহান ঈশ্বরের উপাসনা করি। উভয় ধর্মের উপাসনায় বিস্তর তফাৎ রয়েছে। লেখক এখানেও তুলনা করতে ভূল করছেন।

=========================================



তুলনা#৪. হিন্দুদের জন্য পাপমুক্তির সহজ প্যাকেজ হলো গঙ্গাস্নান। আর মুসলমানদের এজন্য যথেষ্ঠ পরিমান টাকা খরচ করে হজে যেতে হয়। কথিত আছে যে একবার হজ করে আসলে একজন ব্যক্তি সদ্যভুমিষ্ঠ শিশুর মতো নিষ্পাপ হয়ে যায়।





=> হিন্দুদের জন্য সহজ প্যাকেজ হতে পারে আকাম কুকাম করে গঙ্গাস্নান করে পবিত্র হওয়ার। কিন্তু ইসলামে এটা অসম্ভব। কারণ হারাম খাইলে দোয়াই কবুল হয় না হজ্ব তো দুরের কথা। তবে কার হজ্ব কবুল হবে সেটা আল্লাহই ভালো জানেন।



=========================================



তুলনা#৫. মুসলমানদের ধর্মগুরুরা মৌলভী, হুজুর, পীর, দরবেশ ইত্যাদি নামে পরিচিত। এরা বিভিন্ন ধর্মীয় কার্যক্রম (মিলাদ, জানাজা) পরিচালনার মাধ্যমে টাকা উপার্জন করে। নিজেদের প্রভাব বজায়ে রাখার জন্য এরা বিভিন্ন হাদিস ও ফতোয়া দেয়। হিন্দুদের ধর্মগুরুরা হলো ব্রাক্ষণ, মুনি ইত্যাদি। এরাও ধর্মীয় কার্যক্রমের (পুজা, কুন্ডলি) দ্বারা টাকা কামায় এবং জাতপ্রথা শক্তিশালী করার মাধ্যমে নিজেদের প্রভাব বজায়ে রাখে। হিন্দুদের হাদিসগুলিকে উপনিশদ বলে। হুজুরদের দাড়ি ও টুপি এবং ব্রাক্ষণদের টিকি দ্বারা চেনা যায়।



=> গুরু তো হিজরারা ব্যবহার করে। যাই হোক ইসলামী স্কলারদের মুসলিমরা বলে আলেম অর্থ্যাৎ যিনি এলেম মানে কোরআন ও সহীহ হাদিসের জ্ঞান রাখেন। যিনি কোরআন ও সহীহ হাদিস অনুযায়ী আল্লাহ বিধানগুলো মানুষকে শোনান দলিল সহকারে। পীর কোন আরবী শব্দ না। খুব সম্ভব ফারসী। তবে পীর শব্দেরও অর্থ হলো জ্ঞানী অর্থ্যাৎ যিনি কোরআন ও হাদিসের জ্ঞানে সমৃদ্ধ। তবে কেউ যদি পীর মানে মনে করেন সেই ব্যক্তি যিনি আকাশে ওড়েন, হেটে হেটে সাগর পাড়ি দেন তবে সেটা হবে শুধু মাত্র তার একান্ত ব্যক্তিগত ব্যাপার। কারণ



সূরা আহকাফ-৯> হে নবী, (ঘোষনা কর) আমি জানি না আমার সাথে কি ব্যবহার করা হবে এবং আমি এটাও জানি না তোমাদের সাথে কি ব্যবহার করা হবে।



খুবই আফসোস, যেখানে আল্লাহর রাসুল তার ঘনিষ্ট সাহাবা এবং তার অনুসারী ব্যাপারে ঘোষনা দিচ্ছেন যে তিনি আমাদের সাথে কি ব্যবহার করা হবে সেটা জানেন না সেখানে আমরা আব্দুল কাদের জিলানী (রাহিমাহুল্লাহ), শাহ জালাল (রাহিমাহুল্লাহ) ও শাহ পরান (রাহিমাহুল্লাহ) দের নামে ঘোষনা দেই যে তারা আমাদের জন্য আল্লাহর নিকট সুপারিশ করবে এবং তারা জান্নাতি। কি জঘন্য চিন্তা ভাবনা।



এখন আসি হিন্দুদের ব্যাপারে। হিন্দুদের ধর্মগুরুরা হলো ব্রাক্ষণ, মুনি। ব্রাক্ষন মানে যারা ঈশ্বরের বেশী প্রিয়, তারপর ক্ষত্রিয়, তারপর শুদ্র। ব্রাক্ষ্মনরা পুজা, কুন্ডলি করে ক্ষত্রিয়, শুদ্রদের তাদের মুঠোয় রাখতে চায় এবং এ আশা দেয় যে যদি ব্রাক্ষ্মন দের সন্তুষ্ট করা যায় তবে পরজনমে ভালো হবে। আমাদের মতে এটা এক ধরণের প্রতারণা। কারণ ঈশ্বরের চোখে সবাই সমান। এটাই হওয়া উচিত ঈশ্বরের মুলনীতি। যেমনঃ-



সূরা হুজরাত-১৩> হে মানুষ জাতি। আমি তোমাদের এক পুরুষ এবং এক নারী থেকে সৃষ্টি করেছি এবং তোমাদের বিভিন্ন জাতিতে ও গোত্রে বিভক্ত করেছি যাতে তোমরা এক জাতি বা গোত্র অন্য জাতি বা গোত্রের সাথে পরিচিত হতে পার। আল্লাহর নিকট সেই সর্বোত্তম যে যত বেশী মুত্তাকি।



মুত্তাকি মানে যে আল্লাহ বা সৃষ্টিকর্তাকে ভয় করে চলে, ন্যায় পরায়ণ, স্রষ্টাকে মেনে চলে।



এখন আমি যদি মক্কার ইমামের চেয়েও বেশী আল্লাহকে মেনে চলি বা আমার মধ্যে যদি বেশী আল্লাহকে মেনে চলার টেন্ডেন্সী থাকে এবং মেনে চলি তাহলে আমি আল্লাহর নিকট বেশী প্রিয়। আবার আমার চেয়ে কোন চাকমা যদি আল্লাহকে বেশী ভয় করে ন্যায়পরায়ণ হয়, বেশী আল্লাহকে মেনে চলে তাহলে সে আল্লাহর নিকট আমার চেয়ে বেশী প্রিয়। আবার চাকমার থেকে কোন নিগ্রোও যদি আল্লাহকে বেশী ভয় করে ন্যায়পরায়ণ হয়, বেশী আল্লাহকে মেনে চলে তাহলে সে আল্লাহর নিকট বেশী প্রিয় চাকমার থেকে।



কোন মুসলিম দাবী করতে পারে না যে আমিই আল্লাহর বেশী প্রিয়। তবে খ্রিষ্টান ও হিন্দুরা পারে। যেমন খ্রিষ্টান পাদ্রীরা নাকি ঈশ্বরের বেশী কাছের। হিন্দু ব্রাক্ষণরা নাকি ক্ষত্রিয় ও শুদ্রদের থেকে বেশী কাছের।



তবে ঈশ্বরের মূলনীতি অনুযায়ী ঈশ্বরের নিকট সবাই সমান। আর এই বিশ্বাসই প্রতিষ্ঠা করেছে ইসলাম।



=========================================



তুলনা#৬. ব্রাক্ষণরা মালা এবং হুজুররা তসবিহ ব্যবহার করে। এসব দিয়ে তারা আসলে কি করে তা সাধারন মানুষের পক্ষে বোঝা সম্ভব নয়।



মন্তব্য => ব্রাক্ষণরা মালা পড়ে, সুতা পড়ে, লেংটা হয়ে গাছে ঝুলে থাকে, বা উলঙ্গ হয়ে কাপড় মাথায় তুলে নাচে তাতে আপনার সমস্যা কি। তবে ইসলাম ধর্মে এগুলোর কোন ভিত্তি নাই। হিন্দু ধর্মে এগুলো করার জন্য উপনিষদে বিধান থাকতে পারে তবে ইসলাম ধর্মের কোথাও এমন করার কথা বলা নাই। তবে মাজারে মাজারে যারা করে তারা শুধু তাদের অনুমান ও মনো বাসনারই অনুসরণ করে। আর কোন ব্যক্তি দিয়ে কোন ধর্মকে বিচার করা বোকামী ছাড়া আর কিছু না। কারণ ব্যক্তির কার্যকলাপ সেই ধর্ম অনুসারে নাও হতে পারে।





তসবিহ অর্থ প্রশংসা মহত্ব বর্ণনা করা।
আর এই তাসবিহ রাসুল সাঃ পড়েছেন এবং আমরাও পড়ি। তবে দানার মাধ্যমে হাতে নিয়ে গণনা করে রাসুল সাঃ কখনো করেন নি। যতদুর জানা যায় খুবই কম সংখ্যক সাহাবা খেজুরের দানা দিয়ে জাস্ট গণনা করে পড়তেন যেন গণনায় ভূল না হয় সেজন্য। যেমন সুবহান আল্লাহ ৩৩ বার আলহামদুলিল্লাহ ৩৩ বার এবং আল্লাহু আকবর ৩৪ বার। সর্বমোট ১০০ বার।



অনেক মুসলিম তাসবিহ দানাকে ইবাদতের জিনিস মনে করে এবং হিন্দু ও ইসলাম সম্পর্কে উপরের লিংকের লেখকও এটাকে ইবাদাতের বস্তু মনে করেন। কিন্তু এটা যারা মনে করে তা তাদের জ্ঞান স্বল্পতা হিসেবে ধরে নিতে হবে। কারণ এটা জাস্ট গণনার সুবিধার জন্য বাড়তি কিছূ না।

=========================================



তুলনা#৭. মুসলমানদের মধ্যে কবরপুজার রীতি আছে। তবে হিন্দুরা এই ঝামেলা থেকে মুক্ত কারণ তাদের কবরই হয়না। তবে কাজ চালানোর জন্য তারা মাঝেমধ্যে কিছু মুসলমানদের কবর ব্যবহার করে। যেমন আজমীর শরীফ।



=> মুসলিমদের কিছু মানুষ কবরপুজা ব্যক্তিপুজা, হুজুরপুজা করতে পারে । তবে সেটা আপনার বক্তব্য অনুযায়ী ইসলামের রীতি না। ইসলামে কবর পাকা করা নিষেধ, কবরের উপর ঘর করা নিষেধ, কবরে বাতি দেওয়া নিষেধ, কবরে জিলাফ টাঙ্গানো নিষেধ। উল্টা কোন উচু কবর দেখলে সেটা ভেঙ্গে ফেলার নির্দেশ দেওয়া হইছে সহীহ হাদিসে।



আর হিন্দুরা যদি মুসলিমদের কবর ব্যবহার করে তবে সেটা তাদের নিজস্ব ব্যাপার। তবে যারা ধর্মের বিধানগুলো অর্থাৎ কোরআন ও সহীহ হাদিসে মেনে চলে তারা এই সব ঝামেলা থেকে মুক্ত। কবর সম্পর্কে কোরআনের বাণী।



সূরা ফাতির-২২> হে নবী তুমি কবরে শায়িত ব্যক্তিদের শোনাতে সক্ষম নয়।

সূরা নাহল-২১> তারা (কবরবাসীরা) মৃত প্রাণহীন। কবে পুনরুত্থিত হবে তারা তা জানে না।



কবর যারা পুজা করে তারা মূলত নিজেদের অক্ষমতা, সৃষ্টিকর্তাকে না চেনা এবং গোড়ামির কারণেই এটা করে।



========================================



তুলনা#৮. দুই ধর্মেই না খেয়ে থাকার রীতি বিদ্যমান, যাকে মুসলমানরা রোজা বলে আর হিন্দুরা বলে উপবাস।



=> হুম আছে। তবে আমরা না খেয়ে থাকি সূর্যদয় থেকে সূর্যাস্ত পর্যন্ত কার সন্তুষ্টির জন্য? একমাত্র সৃষ্টিকর্তা আল্লাহর জন্যআল্লাহর নির্দেশে। না মোহাম্মদ সাঃ এর জন্য, না কোন পীরের জন্য, না কোন ব্যক্তির জন্য। তবে হিন্দুরা উপবাস করে কি কারণে? কার সন্তুষ্টির জন্য? সেটার উত্তর বোধ হয় তারাই জানে।



=========================================



তুলনা#৯. নামাজ, রোজা, উপবাস কোনো কিছুই উত্তর অথবা দক্ষিণ মেরুতে গিয়ে করা সম্ভব নয়। অতদুর যাওয়ার দরকার নাই, নরওয়েতে গেলেই এসব মাথা থেকে আউট হয়ে যাওয়ার কথা, কারণ সেখানে সূর্য ডোবেইনা, একদিক থেকে ডুবে গিয়ে দুম করে আরেকদিক থেকে উঠে পরে। এজন্য নরওয়েকে বলা হয় নিশীথ সূর্যের দেশ।



=> তাহলে কি সেখানকার মানুষরা সালাত পড়ে না। সূর্যের চান্দি দেখতেই হইবো নাইলে নামাজ হইবো না এই বুদ্ধি আপনারে কে দিলো। সূর্যের ব্যবহার হয় ঘড়ির মতো। যদি সূর্যের জায়গায় হাতের ঘড়িকে ধরা হয় আর হাতের ঘড়ির ব্যাটারী শেষ হইয়া যায়। তাইলেই কি সালাত বন্ধ কইরা দিমু। এটাতো বোকার মতো প্রশ্ন।



=========================================



তুলনা#১০. হিন্দুদের শেষ বয়সে একবার তীর্থযাত্রা না করলেই নয়, আর মুসলমানরা সাধারণত হজ করে। তবে রাজনীতিবিদদের মধ্যে ঘন ঘন হজ করার প্রবণতা দেখা যায়।



=> "তীর্থযাত্রা না করলেই নয়" এমন কঠোরতা হিন্দু ধর্মে থাকতে পারে ইসলামে নাই। কারণ যাদের সেখানে যাওয়া এবং আসার মতো পর্যাপ্ত অর্থ আছে তারাই সেখানে ভ্রমন করব। আর রাজনীতিবিদ, হেতানেরা তো হজ না পিংনিক করতে যায়।



=========================================



তুলনা#১১. হিন্দুরা সব ডিপার্টমেন্টের জন্য একজন করে দেবতা রেখে দিয়েছে আর মুসলমানরা রেখেছে একজন করে ফেরেস্তা।



=> আবারো ভূল করছে বেচারা। হিন্দুরা সব ডিপার্টমেন্টে একজন করে দেবতা রাখতে পারে, যেহেতু আমি হিন্দু না এবং হিন্দু ধর্মগ্রন্থতে এই বিধান সম্পর্কে জানি না তাই এ ব্যাপারে কিছু বললাম না। তবে মুসলিমরা কোন ডিপার্টমেন্টে একজন করে ফেরেস্তা রাখে নাই। রাখছেন কে? স্রষ্টা আল্লাহ, যিনি আমাদের তার উপাসনার জন্যই সৃষ্টি করেছেন



হিন্দু ধর্মে শিব হলো ধ্বংসের দেবতা। তাই ধ্বংস থেকে বাচার জন্যই হোক বা অন্য কোন কারণে হোক হিন্দুরা শিবের উপাসনা করা শুরু করছে।



কিন্তু আমাদের গ্রন্থধারী মুসলিমদের কথা হলো মহান স্রষ্ট্রাই যদি আমাকে ধ্বংস করতে চান তাহলে আজরাইল, বা জীব্রাইল আঃ কি আমাকে রক্ষা করতে পারবেন? পারবেন না। তাই মহান স্রষ্টাকেই উপাসনা করতে হবে, স্রষ্টাকেই উপাসনা করতে হবে। সৃষ্টিকে না।





একটা ভিন্ন প্রশ্ন। অনেকগুলো আলাদা আলাদা ভিন্ন ভিন্ন দেবতার উপাসনা করা ভালো নাকি এক স্রষ্টার?



=========================================



তুলনা#১২. হিন্দুদের ভেতরে ভুতপেত্নী সংক্রান্ত কাহিনীগুলি বেশী প্রচলিত। মুসলমানরা ভুতপ্রেত বিশ্বাস করেনা, তবে তারা জিনপরী বিশ্বাস করে। অনেক মুসলমান পুরুষ মৃত্যুর পর পরীদের সাথে যৌনসংগমে লিপ্ত হওয়ার স্বপ্নে বিভোর থাকেন। তবে হিন্দু পুরুষরা পেত্নীদের সাথে এসব করার ইচ্ছা পোষণ করেননা।



=> হিন্দুদের ব্যাপারে কিছু বললাম না যেহেতু জানি না। তবে মুসলিমরা জিন জাতিতে বিশ্বাস করে। অনেক মুসলিমদের ব্যাপারে আপনার যেই ধারণা সেটা আপনার বিকৃত মানসিকতার পরিচায়ক। আর হিন্দু পুরুষদের প্রতি আপনার যেই প্রেম শেষ লাইনে উল্লেখ করছেন সেটার জন্য আপনাকে পরিমল জয়ধর এ্যাওয়ার্ড-২০১১ প্রদান করা উচিত।



=========================================



কিছু তুলনা খ্রিষ্ঠান ও বৌদ্ধ সম্প্রদায়ের জন্যও প্রযোজ্য, যা সময়ের অভাবে আলোচনা করা হলোনা। আপনাদের উৎসাহ পেলে পরে আরো তুলনা প্রকাশ করতে পারবো বলে আশা রাখি। আজ এ পর্যন্তই।



মন্তব্য => উস্তাদ মনে হয় তেমন উৎসাহ পায় নাই তাই বাকী সম্প্রদায়গুলোর ব্যাপারে পোষ্ট দেওয়া থেকে বিরত থাকছে।



সবাইকে ধন্যবাদ।



কোন ভিন্ন ধর্মাবলম্বী যদি আমার কোন আচরণে কষ্ট পেয়ে থাকেন তাহলে নিজ গুণে ক্ষমা করে দিবেন। কারণ আল্লাহ বলেছেন



সূরা আনআম-১০৮> তাদের তোমরা খারাপ বলো না, মন্দ বলো না, গালি দিয় না, তারা (ভিন্ন ধর্মাবলম্বীরা) যাদের উপাসনা করে মহান আল্লাহ কে বাদ দিয়ে। তাহলে তারাও গালি দিবে, মন্দ বলবে আল্লাহ তায়ালা কে অজ্ঞান বশতঃ বা জ্ঞান স্বল্পতাবশতঃ।



সূরা বাকারা-২৫৬> দ্বীন ধর্ম গ্রহণের ব্যাপারে কোন জবরদস্তি নাই, নিশ্চয়ই সত্য আলাদা হয়ে গেছে মিথ্যা থেকে।



আল্লাহ নো দ্যা বেষ্ট।



মন্তব্য ৭৮ টি রেটিং +১৭/-০

মন্তব্য (৭৮) মন্তব্য লিখুন

১| ১৩ ই জুলাই, ২০১১ রাত ১২:৩৮

শুভ জািহদ বলেছেন: জাজাকাল্লাহ..........আর কিছু বলার নাই।

২| ১৩ ই জুলাই, ২০১১ রাত ১২:৫০

উন্মাদ অভিক বলেছেন: যখন সবাই একে অপরের সাথে মিলে মিশে থাকার পথে যাত্রা শুরু করেছে তখন আপনি পার্থক্য বের করে বিবাদ বাঁধানোর চেষ্টা করছেন! আপনার আল্লাহ আপনাকে এইটা শিখিয়েছে?????
প্রথমত যেটা জানেননা সেটা নিয়ে লিখবেননা! হিন্দু ধর্ম সম্পর্কে আপনার জ্ঞান শূন্য!
ওই বেটা এক মূর্খ! আপনি তার চেয়ে বড় মূর্খ

১৩ ই জুলাই, ২০১১ রাত ১:০৩

Abdullah Arif Muslim বলেছেন: আমি কই কইছি মিল্লা মিশ্শা থাকমু না। আমার আল্লাহ আমাকে শিখিয়েছেন মানুষকে ভালো বাসতে। তাদের ভূল গুলো শুধরে দিতে। পাশাপাশি নিজের ভূলগুলোও শুধরাতে। কেউ যদি বলে ঈশ্বর গাছে গাছে ঘুরে বেড়ায় আমরা তাকে শুধরিয়ে দেই। তবে তাকে তারপরও ভালোবাসি।

সূরা আল ইমরান-১১০> তোমরাই সর্বোত্তম জাতি। তোমরা মানুষকে ভালো কাজের আদেশ দিবে খারাপ কাজে নিষেধ করবে।

প্রথমত যেটা জানি সেটা নিয়ে লেখা আমার অভ্যাস। ওই বেটা না জেনে আপনার হিন্দু ধর্ম সম্পর্কে বাজে লেখা লিখতে পারে কিন্তু আমি পারি না। হিন্দু ধর্ম সম্পর্কে আপনার কিছু জ্ঞান আমাদের সাথে শেয়ার করুন।

ওই বেটা না জেনে লেখায় মুর্খ। আর আমি জেনে শুণে লেখায় বড় মুর্খ। তাহলে আপনার হিন্দু পোরহিতদের তো গন্ডমুর্খ বলতে হয়। কারণ তারা আমার চেয়েও বেশী জানে হিন্দু ধর্ম সম্পর্কে।


আপনার মতো বিজ্ঞের কথা না হয় বাদই দিলাম। আপনের রক্ত এখন গরম আছে, হার্ট এটাক বা চিৎ হ্ইয়া পইড়া যাইতে পারেন। তাই কিছু বললাম না। সুস্থ হন তারপর?????

৩| ১৩ ই জুলাই, ২০১১ রাত ১:১১

ইমন কুমার দে বলেছেন: উনি উনার লিখায় যাই হোক একটা সমতা রাখার চেস্টা করেছেন। কিন্তু আপনার লেখায় চুড়ান্ত জঙ্গীবাদী মনোভাব প্রকাশ পেয়েছে। নিজের ধর্ম সবার কাছে ই সেরা। কিন্তু তাই বলে নিজের ধর্মকে শ্রেষ্ট প্রমান করতে গিয়ে অন্য ধর্মকে ছোট করে দেখা বা হেয় প্রতিপন্ন করার চেস্টা করাটা যে পরোক্ষভাবে নিজের ধর্মকেই ছোটো করে তোলা, সে বোধদয় টা এখনো আপনার হয়নি মনে হচ্ছে। আপনার প্রতি শুভকামনা। শুভ বুদ্ধির উদয় হোক। :)

১৩ ই জুলাই, ২০১১ রাত ১:৫৩

Abdullah Arif Muslim বলেছেন: যাক ধন্যবাদ। তবে আসল ব্যাপার হলো উনি উনার লেখায় ঈশ্বরকে লেংটা করতে পারেন কিন্তু আমি পারি না। হিন্দু ধর্মগ্রন্থ অনুযায়ী ঈশ্বরের কোন সন্তান নাই। উনি খ্রিষ্টান এর সাথে মিলিত হয়ে বলতে পারেন ঈসা আঃ আসলেই ঈশ্বরের পুত্র এবং আমাদের মুর্তিগুলো হলো খ্রিষ্টানদের ঈশ্বর। এটা খ্রিষ্টানরা মানতে পারে বা হিন্দু রা মানতে পারে। তবে আমরা পারি না। তারা ঈশ্বর তাদের স্বার্থে এক্সচেঞ্জ করতে পারে কিন্তু আমরা পারি না। আপনাদের সাথে ঈশ্বর এক্সচেঞ্জ না করাতে যদি আপনারা অসন্তুষ্ট হন তাতে আমার কিছু করার নাই। আমাদের নবীকেও এই ওফার দেওয়া হইছিল। তিনি তখন কোরআন যেই আয়াতগুলো দিয়েছিলেন তা হলো

সূরা কাফিরুন

১ ) বলুন, হে কাফেরগণ
২ ) আমি তাদের উপাসনা করিনা, তোমরা যাদের উপাসনা কর।
৩ ) এবং তোমরাও উপাসনাকারী নও, যার উপাসনা আমি করি
৪ ) এবং আমি উপাসনাকারী নই, যার উপাসনা তোমরা কর।
৫ ) তোমরা উপাসনাকারী নও, যার উপাসনা আমি করি।
৬ ) তোমাদের ধর্ম তোমাদের জন্যে এবং আমার ধর্ম আমার জন্যে।

তাদের ওফার না মানার পরিশেষের ফলাফল টা তো জানাই আছে। মুসলিমদের জয় এবং আজও মক্কা মদিনা একটা ঈর্ষনীয় নাম অমুসলিমদের কাছে।

৪| ১৩ ই জুলাই, ২০১১ রাত ১:১৭

উন্মাদ অভিক বলেছেন: আসলে কিছু না! আপনার সাথে তর্কে যাবনা! আপনার পোস্ট গুলো পড়ে আপনার সম্পর্কে একটা সুন্দর তিক্ত ধারনা পেয়ে গেছি! ধর্মের ব্যাপারে যদিও বিশ্বাস রাখিনা তবুও সব ধর্ম সম্পরকেই ধারনা আছে! ইসলাম নিয়ে লিখলে কতটা লেখা যাবে তা হয়তো আপনি জানেননা!

ছোট একটি প্রশ্নের যুক্তিযুক্ত উত্তর চাই আপনার কাছে! খুব তো লাফাচ্ছেন "আল্লাহ বলেছেন'' ''আল্লাহ বলেছেন'' বলে!! আপনি কিভাবে নিশ্চিত হলেন ওইটা আল্লাহ বলেছেন?????????

আশা করি কথা বদলাবেন না :)

১৩ ই জুলাই, ২০১১ রাত ২:০৩

Abdullah Arif Muslim বলেছেন: তিক্ত ধারণা যখন ভালোই লাগে না বা ধর্মের ব্যাপারে যখন বিশ্বাস রাখেন না তাহলে কেন ধর্মীয় পোষ্টগুলিতে ঢুকে প্যাচ লাগানির চেষ্টা করেন। সব ধর্মের ব্যাপারে যদি ধারণা থাকতো তাহলে যুক্তি দিয়ে খন্ডানো চেষ্টা করেন না কেন? উল্টা আমি নিশ্চিত কিনা সেটা নিয়া ত্যানা পেচানী শুরু করছেন। আর যুক্তিযুক্ত উত্তর চান। আমি কিভাবে নিশ্চিত হলাম এটা আল্লাহর বাণী? আসলে আমি কথা বদলাই না। কিন্তু আপনার মতো লোকরাই কথা বদলায়। আমি শুরু করি কিভাবে নিশ্চিত হলাম তখন আপনিও পালাইবেন। আর নাইলে একটাই উত্তর দিবেন
----------------------------------------------------------------
বিচার মানি তালগাছ আমার।
----------------------------------------------------------------
বা কইবেন আপনার সাথে কথা বলার আগ্রহ হারিয়ে ফেলেছি
----------------------------------------------------------------

মূলত ধর্মে অবিশ্বাসীরা এ উত্তর গুলোই দেয় শেষমেষ।

৫| ১৩ ই জুলাই, ২০১১ রাত ১:৩৬

নীল_পদ্ম বলেছেন: কি দরকার ভাই এসবের? ওদেরকে বলতে দিন না।

১৩ ই জুলাই, ২০১১ রাত ২:০৫

Abdullah Arif Muslim বলেছেন: আমিও বলি দিন না বলতে। গলা চেপে ধরেন কেন?

৬| ১৩ ই জুলাই, ২০১১ রাত ১:৩৬

মেয়র বলেছেন: @ উন্মাদ অভিক ,

আমার মনে হয় আপনার প্রশ্নের উত্তরটি আমি জানি (মানে এই ব্লগে অনেকের কাছ থেকেই জেনেছি..), আমার মনে হয়, আমার উত্তর লেখকের উত্তরের সাথে মিলে যেতে পারে।

প্রশ্ন :

"আল্লাহ বলেছেন'' ''আল্লাহ বলেছেন'' বলে!! আপনি কিভাবে নিশ্চিত হলেন ওইটা আল্লাহ বলেছেন?????????

উত্তর হচ্ছে,
আল্লাহ বলেছেন নিশ্চিত, কারণ, কোরআনে লেখা আছে যে, ইহা আল্লাহরই বাণী।
এখন প্রশ্ন: কোরানের কথা যে আল্লাহর কথা, সেটা কিভাবে নিশ্চিত হব ?
উত্তর : কারণ, নবী মোহাম্মদ [সা;] বলেছেন ইহা আল্লাহর কথা
প্রশ্ন : নবী মোহাম্মদ [সা;] এর কথা কেন নিশ্চিত ভাবে ধরে নিব ?
উত্তর : কারণ, কোরআনে বলা হয়েছে, নবী মোহাম্মদ [সা;] আল্লাহর প্রেরিত পুরুষ।

১৩ ই জুলাই, ২০১১ রাত ২:১৪

Abdullah Arif Muslim বলেছেন: আপনি যেগুলো বলেছেন সেগুলো খুবই লো লেভেলের উত্তর। আপনার মতো চরম নাস্তিকদের থেকে আরো ক্রিয়েটিভ কিছূ আশা করছিলাম। যাইহোক আমিও আরো কিছু উত্তর জানি। যেমন কেমনে নিশ্চিত হলেন? কারণ আল্লাহ বলেছেন। কেমনে বিশ্বাস করছেন? কারণ কোরআন বলছে। কেমনে বিশ্বাস করবেন কোরআন আল্লাহর বাণী।

=> কারণ বিজ্ঞান স্বাক্ষী দেয়।
বিজ্ঞান স্বাক্ষী দিলেই কি কোরআন আল্লাহর বাণী বলে স্বীকৃত পেয়ে গেল।

=> কারণ যুক্তি এ সত্যের ব্যাপারে রায় দেয়।
যুক্তি থাকলেই কি কোরআন আল্লাহর বাণী প্রমাণিত হয়ে গেল।


=> কারণ পূর্বের গ্রন্থগুলোতে অনেক ভবিষ্যত বাণী করা আছে এ ব্যাপারে।

পূর্বের ভবিষ্যত বাণী করা থাকলেই কি প্রেরিত পুরুষ এবং কোরআন আল্লাহর বাণী সত্য হয়ে গেলো।

কেমনে বিশ্বাস করবো নবী মোহাম্মদ সাঃ আল্লাহর প্রেরিত পুরুষ?

=> কারণ পূর্বের ধর্মগ্রন্থগুলো এই স্বাক্ষ্য দেয়।

পূর্বের গ্রন্থগুলোতে থাকলেই কি মানতে হবে।

মোট কথা নাস্তিকের ব্যাপারটা হলো আমি বুঝতে চাই না। আমাকে পারলে বুঝান। যদি বুঝাতে পারেন বউ দিয়া দিমু।

৭| ১৩ ই জুলাই, ২০১১ রাত ১:৩৭

আতিকুর রহমান সুমন বলেছেন: @ উন্মাদ অভিক: আল্লাহ বলেছেন নিশ্চিত, কারন তা কুরানে আছে। আর কুরান সত্য কারন আল্লাহ বলেছেন তিনিই এর প্রেরক এবং তিনিই এর রক্ষাকর্তা। এবার বুঝলেন? :)

১৩ ই জুলাই, ২০১১ রাত ২:১৬

Abdullah Arif Muslim বলেছেন: আপনে মেয়র ভাইয়ের থেরাপীটা গ্রহণ করতে পারেন যদি লজ্জা না থাকে।

৮| ১৩ ই জুলাই, ২০১১ রাত ১:৪০

আতিকুর রহমান সুমন বলেছেন: হায় হায়। মেয়র ভাই আমি কিন্তু আপনার কথা কপি করি নাই। পোস্ট কইরা দেখি আপনের উত্তর। Great man think alike.

১৩ ই জুলাই, ২০১১ রাত ২:১৭

Abdullah Arif Muslim বলেছেন: আপনে মেয়র ভাইয়ের থেরাপীটা গ্রহণ করতে পারেন যদি লজ্জা না থাকে।

৯| ১৩ ই জুলাই, ২০১১ রাত ১:৪৪

কাব্য কথা বলেছেন: আহলে কিতাবীদের ধর্ম ( জূডাইজম/ ইহুদী ধর্ম, ক্রিষ্টিয়ানিটি/ খ্রিষ্টান) এর সাথে ইসলাম ধর্মের কিছু কিছু সাদৃশ্য আছে , যেমন মুসলমানরা যেভাবে নামাজ পড়ে, তার সাথে ইহুদীদের প্রার্থনা করার আদি এবং অরিজিনাল যেই নিয়ম তার সাথে অনেক সাদৃশ্য রয়েছে, এরা সবাই একই সৃষ্টিকর্তার ইবাদত করে কিন্তু সনাতন হিন্দু ধর্মীয় লোকেরা ব্রহ্ম ( সৃষ্টিকর্তা / ভগবান) ছাড়াও হাজার হাজার দেবতার পূজা করে এবং এক ঈশ্বরবাদ ও বহুঈশ্বরবাদ এই দুই ধারাই হিন্দু ধর্মে আছে। হিন্দুদের অনেক কে বলতে শুনেছি ব্রহ্মের মুর্তি নেই কিন্তু উইকিপিডিয়ায় দেখলাম এক মন্দিরে ব্রহ্মের মুর্তি। হিন্দু ধর্মের ঈশ্বরবাদ অনেক জটিল।

ইসলামের সাথে পৌত্তলিক হিন্দু ধর্মের মিল খোঁজা মোটেই ঠিক নয় এবং কবিরা গুনাহের কাজ কারন ইসলাম মতে মূর্তি পূজা যারাই করে তারাই পৌত্তলিক।



১৩ ই জুলাই, ২০১১ রাত ২:২০

Abdullah Arif Muslim বলেছেন: ইসলাম মতে মূর্তি পূজা যারাই করে তারাই পৌত্তলিক। ১০০% রাইট। আর আমার প্রশ্ন হাজার হাজার দেবতার পূজা করা ভালো না এক আল্লাহর?

ধন্যবাদ মন্তব্যের জন্য।

১০| ১৩ ই জুলাই, ২০১১ রাত ২:০৫

উন্মাদ অভিক বলেছেন: @সুমোন.... উত্তর টা হাস্যকর ছিল!!!! আমি প্রমান চেয়েছি! উত্তর না জানলে চেপে যাবেন! হাসাবেন না!


@মেয়র...... আপনি তো আরও জোরে হাসালেন!!! কোরআন এ লেখা আছে এগুলো আল্লাহর বানী! কারণ, নবী মোহাম্মদ [সা;] বলেছেন ইহা আল্লাহর কথা!!!!!!!!!! আবার সে কথা মানতে হবে কারন কোরআনে বলা আছে নবী আল্লাহর প্রেরিত!!! হে হে হে হে হে হে হে হে হে হে

এখন কথা হচ্ছে কোরআন যদি নবীর নিজস্ব সৃষ্ট হয় সেক্ষেত্রে আপনার ব্যাখ্যার কি হাল একটু চিন্তা করেন!!!!! হাইরে অন্ধ বিশ্বাস!!!!

১৩ ই জুলাই, ২০১১ রাত ২:২৪

Abdullah Arif Muslim বলেছেন: আপনে মেয়র ভাইয়ের থেরাপীটা গ্রহণ করতে পারেন যদি লজ্জা না থাকে।

মেয়র ভাইকে হাসতে দেন। তবে সেটা দুঃখের হাসি হিসেবে প্রতীয়মান হইতেছে। কারণ আমার পোষ্টে অনেকের রক্তক্ষরণ শুরু হইছিল।

যাইহোক এখন কথা হচ্ছে কোরআন যদি নবীর নিজস্ব সৃষ্ট হয় সেক্ষেত্রে আপনার ব্যাখ্যার কি হাল একটু চিন্তা করেন!!!!! হাইরে অন্ধ বিশ্বাস!!!!

=> কোরআন যদি নবীর সৃষ্ট না হয় তাহলে আপনার অবস্থান টা কি একটু পরিষ্কার করেন? সেইম একই কথা বলছি !!!!! হায়রে অন্ধ বিশ্বাস!!!! বাপ দাদার অনুসরণ!!!!

তবে আমার টা অন্ধ বিশ্বাস না। এটা প্রমাণ করবই ইনশাল্লাহ। আপনি আমার প্রিয় লিস্টে আছেন।

১১| ১৩ ই জুলাই, ২০১১ রাত ২:২৪

মেয়র বলেছেন: @উন্মাদ অভিক ,
আপনি বোধ হয় আমার কথাটা ঠিক ধরতে পারেন নি, আশাকরি আমার ৬ নং মন্তব্যের উত্তরে দেওয়া লেখকের থেরাপী টা পড়লে বুঝতে পারবেন আমি আসলে কী বলতে চেয়েছিলেম। :)

১৩ ই জুলাই, ২০১১ রাত ২:৩০

Abdullah Arif Muslim বলেছেন: আপনার কথা ধরার জন্য উন্মাদ অভিক ভাইকে একটা নায়লনের রশি দিতে পারেন। তবে তার মাজায় জোর না থাকলে কিন্তু প্রবলেম। আশা করি তিনি ৬ নং মন্তব্যের উত্তরে দেওয়া থেরাপীটা পড়বেন । তারপর আবার নতুন কিছু নিয়ে হাজির হবেন। আমি আছি অপেক্ষায়।

১২| ১৩ ই জুলাই, ২০১১ রাত ২:৩৮

মহান পংকজ বলেছেন: লেখক ভাই,আমার কিছু লেখাতে আপনার মত জ্ঞানী মানুষের পদধুলি ও কষ্ট করে বড় বড় কমেন্ট লেখার কারণে আপনার সম্বন্ধে যথাকিঞ্চিৎ ধারণা আছে, সম্ভবত আপনি হিন্দু ধর্ম নিয়ে থিসিস করছেন, যদি করেন তো সমস্যা নাই আর যদি না করেন তাও সমস্যা নাই, কিন্তু আপনার উপরের পোষ্ট টিতে অনেক কথা নিজের গা বাচানোর জন্য পাশ কাটিয়ে গেলেন আবার হিন্দু দের অনেক কথা লেখকের থেকে একধাপ বাড়িয়ে গেলেন।
মেইন লেখকের পোষ্টে আমার একটা কমেন্ট আছে দেখবেন, সেখানেই বলছি তর্ক করতে চাইলে করা যায় তবে ফানপোষ্ট হিসেবে খারাপ না। কিন্তু আপনার মত একজন ধার্মিকের কাছ থেকে শুধু নিজের টা ডিফেন্ড করা আশা করিনাই। আপনার লেখা বিশেষ করে হিন্দু ধর্ম নিয়ে যে আপনার জ্ঞান অগাধ !!!! তা তো আপনাকে আগেই বলছি, তালগাছ আমার মনে না করে নিরপেক্ষভাবে জ্ঞানের চর্চা করুন । সব লিখতে গেলে বিশাল পোষ্ট হয়ে যাবে অত সময় নাই তাই কিছু কথা বলছি।

১. ব্রাক্ষ্মন: এর অর্থ হচ্ছে ব্রক্ষ্ম সম্বন্ধে জ্ঞান আছে যার। অর্থাৎ সৃষ্টিকর্তা সম্বন্ধে। সুতরাং ধর্মমতে যার জ্ঞান আছে তিনিই ব্রাক্ষ্মন হতে পারেন। কিন্তু জাতে ব্রাক্ষ্মন হয়ে চন্ডালের কাজ করলেও যে তিনি ভগবানের প্রিয় ই হবেন এমন কথা তো কোথাও নাই।
২. হিন্দু ধর্মে প্রতিটি প্রাণীর মাঝে ঈশ্বরের অস্তিত্ব আছে কল্পনা করা হয়। যখন কাউকে কুর্নিশ বা প্রণাম করা হয় তখন তার মাঝের ঈশ্বরকেই ভক্তি করা হয়। ঠিক একই ভাবে যে কোন দেব দেবতাকেই ঈশ্বর জ্ঞানে ভক্তি করা হয়। এবং তাতে সেই ঈশ্বরকেই ভক্তি করা হয়। তবে যারা ঈশ্বরকে দেবতা থেকে আলাদা ভাবে দেখে তারা পাপ করে।
৩. দেবতা আর ফেরেশতা রাখার কথা আসছে সেখানে মেইন লেখক একটু গুলিয়ে গেছেন আর আপনি ও তাতে যাতা দিয়ে ধরেছেন হা হা । একটু ভেবে দেখেন আল্লাহ নিজেই তো জান কবচ করতে পারেন তাহলে এত এত ফেরেশতা রাখার কি দরকার ছিল???
৪. তীর্থযাত্রা মনকে পবিত্র করে যেমনটা হজ্ব এ ও, যা আমার বিশ্বাস । যদি কোন নদীর পানিতে গোসল করলেই মানুষ পাপমুক্ত হয়ে যেতো তবে তো সেই নদীতে সব মাছ ই পাপমুক্ত। আর দুইটা পাথর ছুড়লেই যদি শয়তানকে তাড়ানো যেতো তবে আমি প্রতিদিন তিনবেলা করে ছুড়তেও রাজী আছি। তবে হ্যা হিন্দু ধর্মে এটা ও বলে গেছে মানুষের মাঝেই সকল তীর্থ বিরাজমান। শুধুমাত্র তা অনুভব করতে হবে। অবশ্যই যে আমাকে ইন্ডিয়ে যেতেই হবে এমনটা নাই।
৫. তবে আমরা না খেয়ে থাকি সূর্যদয় থেকে সূর্যাস্ত পর্যন্ত কার সন্তুষ্টির জন্য? একমাত্র সৃষ্টিকর্তা আল্লাহর জন্য। আল্লাহর নির্দেশে। না মোহাম্মদ সাঃ এর জন্য, না কোন পীরের জন্য, না কোন ব্যক্তির জন্য। তবে হিন্দুরা উপবাস করে কি কারণে? কার সন্তুষ্টির জন্য? সেটার উত্তর বোধ হয় তারাই জানে।
আপনার থৈকে আর একটু জ্ঞানী উত্তর আশা করেছিলাম কেননা আপনার যে উদ্দেশ্যে করেন হিন্দুরা ও তাই করে থাকে। নিজেকে কষ্টের মাঝে রেখৈ্ও ঈশ্বরকে ভুলিনাই তার দয়ার জন্য এতটুকু কষ্ট আমার কিছুই না এটা বুঝানোই কিন্তু উপবাস বা রোজা। কিন্তু যদি শুধু উপবাস বা রোজাতেই আল্লাহ বা ঈশ্বর খুশি হয়ে যেতেন তাহলে অনেক প্রাণী আছে যারা মাসের পর মাস না খেয়ে কাটায় তাদের উপর আল্লাহ বেজায় খুশি হতেন।
৬. এবার হিন্দুদের দিকে আসি। তারা বিয়ের সময় সাতপাক খায় কাকে কেন্দ্র করে। আগুন কে। এ ব্যাপারে হিন্দুরা ভালো বলতে পারবো।হুম হিন্দুরা বিয়েতে অগ্নিসাক্ষী করে বিয়ে করে। সমস্ত শক্তির মুল ই হচ্চেন ঈশ্বর। সেখানে যে দেবতা বা যে শক্তিকেই হিন্দু পুজা করুক না কেন তা সেই পরমেশ্বরের উদ্দেশ্যেই। এই সহজ কথাটা আপনার ত্যানাপ্যাচানো করে তুলছেন। তবে হ্যা এটা মানি এটা একটা আলাদা ভায়া ধরার মত যেখানে ইসলাম ধর্মতে সরাসরি আল্লাহর উপাসনা করতে বলা হয়েছে অর্থাৎ একটি পথ ই। কিন্তু হিন্দু ধর্মমতে দেখবেন এক পথ না শুধুমাত্র যে মুর্তি ই পুজা করতে হবে তা না। তোমার ঈশ্বরকে উপাসনা করা দরকার তো তুমার যে ভাবে মন চায় তুমি ডাক। তার জন্য তোমাকে মাইক লাগাতে হবেনা। কারণ তিনি তোমার ভেতরের কথা ও সব শুনতে পান। তাই তার প্রতি তোমার আকুলতা বুঝানোর জন্য কারো সুপারিশ এর দরকার নাই।
৭. নবিজি পাথরে চুমা দিয়েছেন তাই আমাদের ও দিতে হবে, কিন্তু নবীজি অন্য যা কিছু করে গিয়েছেন তার সবই কি আমরা পালন করি??? যেমন রোজা রাখার পদ্ধতি, বিয়ে, দাসী ইত্যাদি???

যাই হোক ধর্মের ক্যাচাল করতে চাইলে আরো অনেক কথা ধরার মত ছিল এখানে। কিন্তু অন্যের ধর্মের ক্যাচাল পারতে আর ইচ্ছা করেনা। তবু আপনার পোষ্টে হিন্দু দের এভাবে বলাতে এখানে এত বড় মন্তব্য করতে হলো। অনেক রাত হয়ে গেছে তাই এখন এখানেই শেষ যদি কোন টাতে ভুল বলে থাকি তবে বলবেন কালকে আবার লিখবোনে। ধন্যবাদ।

১৩| ১৩ ই জুলাই, ২০১১ রাত ২:৪২

বাল্মীকি বলেছেন: উন্মাদ অভীক@ আস্তিকদের যুক্তি অনুযায়ী দুনিয়ার সমস্ত ক্রিমিনাল কোর্টে ছাড়া পেয়ে যাবে।
ক্রিমিনাল অপরাধটা করে নাই, কারণ তার ডায়েরীতে লেখা আছে সে করে নাই।
ডায়েরী কে লিখছে? গায়েবী কেউ লিখছে।
গায়েবী কথা সত্যি তার প্রমাণ কি? কারণ ডায়েরীতে লেখা আছে এটা সত্যি।
ডায়েরী যে সত্যি গায়েবী কারো লেখা তার প্রমাণ কি? কারণ ক্রিমিনাল ক্লেইম করছে এটা গায়েবী।

১৩ ই জুলাই, ২০১১ দুপুর ১২:৩০

Abdullah Arif Muslim বলেছেন: ভাই বাল***, পুষ্টের সাথে প্রাসঙ্গিক কথা বলুন। কে ছাড়া পাইবো, কে ধরা খাইবো সেইটা তো আপনারে কেউ বলতে বলেন নাই। আসলে আপনার মন্তব্য দেখে মনে হচ্ছে এটা একটা কাজের মহিলার মন্তব্য। অপ্রাসঙ্গিক। সুস্থ হন।

১৪| ১৩ ই জুলাই, ২০১১ সকাল ১০:৫৪

উন্মাদ অভিক বলেছেন: @বাল্মিকি ভাই, আরে ভাই আপনাকে মিস করছিলাম কালকে রাতে! আমি একাই চালাইতাম কিন্তু দেখছি এরা খুব কমা আস্তিক! লাউ কে কদু আর কদু কে লাউ ছাড়া আর কিছু করতে পারে না!!!!

যাই হোক এরা অন্ধকারের মানুষ! অন্ধকারের ঘনত্ব কে আলো মনে করে!

১৩ ই জুলাই, ২০১১ দুপুর ১২:৪৭

Abdullah Arif Muslim বলেছেন: লেখক বলেছেন: আপনে একাউ টেরাক চালাইতেছিলেন। আর মিস করার কোন কারণ নাই। হে আইসা পড়ছে। আর আমরা আস্তিকরা কম জানি। কারণ

পূর্বের লেখকের পোষ্ট= মুসলিম + হিন্দুদের নামে মিথ্যাচার

অনেক হিন্দুর সহমত প্রকাশ ওই পোষ্টে।

শেষমেশ আমি দিলাম মুসলিমদের আলাদা কইরা
বাকি থাকলো

পূর্বের লেখকের পোষ্ট= হিন্দুদের নামে মিথ্যাচার

১৫| ১৩ ই জুলাই, ২০১১ বিকাল ৩:০৫

েশখসাদী বলেছেন:
আপনার পোষ্টের জন্য ধন্যবাদ । ভালো লিখেছেন ।

১৬| ১৩ ই জুলাই, ২০১১ বিকাল ৩:২১

মেলবোর্ন বলেছেন: ঈশ্বর/খোদা/ আললাহ আছেন প্রমান দেন? থাবরাইয়া প্রমানিত।
Click This Link

বলেছেন: বই সমুহে যদি একটু সময় করে দেখতেন
ইসলাম ও হাদিস সম্পকে:
ISLAM: THE TRUE HISTORY AND FALSE BELIEFS
THE CRIMINALS OF ISLAM
ISLAM AS I UNDERSTAND

মুহাম্মদ(সঃ) সম্পকে:
SIR, YOU SAID IT!

কোরআন সম্পকে:
এইটা পুরা কুরআন শরীফ অথ ও সম্পক যুক্ত আয়াত সহ
QXPiv with ARABIC TEXT (THE QUR’AN AS IT EXPLAINS ITSELF (Fourth Edition)

অন্যান্য:
THUS SPEAKS THE QURAN
WHO WROTE THE QURAN?

লিংক: http://www.ourbeacon.com/?page_id=11605

আমার কাছে ভাললেগেছে তাই আপনাদের সাথে শেয়ার করছি।

১৩ ই জুলাই, ২০১১ রাত ৯:৫৩

Abdullah Arif Muslim বলেছেন: জাজাকাল্লাহ। আর থাক বেশী থাবরানি লাগবো না। এমনেই তো বিছানা ভিজাইয়া ফালাইছে।

১৭| ১৩ ই জুলাই, ২০১১ রাত ৯:৩৪

সুদীপ্ত কর বলেছেন: এখন কি করতে হবে? মুসলমান হয়ে যাব? মানুষ হও বুচ্ছ? তোমার এই লেখাটার অনেক খুত আছে যুক্তি দিয়ে ধরার মত। তুমি যে রেফারেন্সগুলা দিসো, এই রেফারেন্সগুলা আমিও পড়সি। অন্যকে সম্মান করতে শিখো। তোমার ধর্ম এই জিনিসটা তোমাকে শেখায় নাই?

১৩ ই জুলাই, ২০১১ রাত ১০:১৫

Abdullah Arif Muslim বলেছেন: বস আপনের মুসলিম হওয়ার আগে মুসলিম কাকে বলে সেটা জানার চেষ্টা করেন। মুসলিম মানে হলো আত্মসমর্পণশারী।

মুসলিম হলো সেই যে আত্মসমর্পণ করে সৃষ্টিকর্তার নিকট, মেনে চলে তার প্রেরিত বার্তাবাহককে, মেনে চলে আসমানী গ্রন্থ এবং আত্মসমর্পণ করে স্রষ্টার সকল বিধি বিধানের নিকট হোক সেটা ইচ্ছার পক্ষে বা বিপক্ষে।

আমার লেখায় যদি খুত থাকে তবে ধরাইয়া দেন। মানুষ মাত্রই ভূল। আমার এই পোষ্টে সব বেদান্তবাদীরা বিরুপ মন্তব্য করতেছে কিন্তু মহান পংকজ ভাই ছাড়া কেউই শুধরাতে আসছে না। কারণ কি? এটাই প্রমাণ করে আপনারা শুধুমাত্র আপনাদের বাপ দাদাদের অনুসরণেই মগ্ন। ঈশ্বর সম্পর্কে নু্ন্যতম স্পষ্ট ধারণাই না আপনাদের।


আমার রেফারেন্সগুলো যদি পড়ে থাকেন তবে ভালো। সুস্থ মনে চিন্তা করেন সেটাও ভালো। কিন্তু যদি বাপদাদাদের অনুসরণ করে বিচার মানি তালগাছ আমার টাইপের মোড ধরে থাকেন তবে সেটা আপনার জন্যই খারাপ।

মুসলিম বা আত্মসমর্পনকারী হলো সেই যে আত্মসমর্পণ করে সৃষ্টিকর্তার নিকট। আপনি কি আত্মসমর্পন করেছেন আপনার কথিত স্রষ্টার বাণী হিসেবে পরিচিত বেদের গ্রন্থগুলো বাণীর সামনে?

আপনি কি আপনার ধর্মগ্রন্থগুলোতে কোথাও দেখাতে পারবেন যে আপনাদের গ্রন্থগুলোই সর্বশেষ ও চূড়ান্ত?

একজন ব্যক্তি কখনোই মুসলিম হতে পারবে না যতক্ষণ পর্যন্ত সে অতীতের প্রেরিত ধর্মগ্রন্থগুলোর উপর বিশ্বাস স্থাপন না করবে। আমরা বিশ্বাস করি অতীতে অনেক ধর্মীয় গ্রন্থ প্রেরণ করা হইছে মানবজাতির জন্য। সেগুলো ছিল শুধুমাত্র সে সময়ের জন্য। যেমন ঈসা আঃ বলেছেন আমি শুধুমাত্র ইসরাইলবাসীর জন্যই প্রেরিত হয়েছি। তার গ্রন্থ ইঞ্জিল বা বাইবেলও ছিল ইসরাইল বাসীদের জন্য। গোটা মানবজাতির জন্য নয়।

এখন আপনি যদি বলেন বেদ ঈশ্বরের বাণী তবে প্রমাণ দেন। বেদে এমন অনেক কথা আছে যেগুলো অবৈজ্ঞানিক, অযোক্তিক, অশ্লীল, বিজ্ঞানবিরোধী ইত্যাদি।

আমরা মুসলিমরা বা স্রষ্টার কাছে আত্মসমর্পনকারীরা বিশ্বাস করি বেদে আল্লাহর বাণী থাকতেও পারে বা নাও থাকতে পারে।

কিন্তু কোরআন সর্বশেষ ও চূড়ান্ত আসমানী কিতাব যা নাজিল হইছে সর্বশেষ ও চূড়ান্ত নবী কল্কি অবতার বা শেষ ঋষি নবী মোহাম্মদ সাঃ এর উপর যাতে তিনি মানুষকে সত্যের দিকে, এক ঈশ্বরের দিকে আহবান জানাতে পারেন।

আপনি দেখেন রিক বেদ ৮:১:১ পরিচ্ছেদে বলা হইছে শুধুমাত্র এক ঈশ্বরের উপাসনা করতে। কিন্তু আপনারা বেদান্তবাদীরা কি তা করেন? আপনারা কি অনেকগুলো দেবতার উপাসনা করেন না?
অনেকগুলো দেবতার উপাসনা ভালো না শুধু এক স্রষ্টার। আমরা মুসলিম বা আত্মসমর্পণশারীরা একমাত্র এক স্রষ্টারই উপাসনা করি যেটা রিকবেদে বলা আছে।

বেদ বা বাইবেল যদি মেনে নেইও ঈশ্বরের বাণী তারপরও সেখানে আছে অবৈজ্ঞানিক, অযোক্তিক, অশ্লীল, বিজ্ঞানবিরোধী কথা।

আপনার নিকট প্রশ্ন আপনার সামনে ধরেন তিনটি পানির গ্লাস রাখা আছে। দুটোতে বিষের ফোটা ফেলে দেওয়া হল। এখন আপনি কোনটা নিবেন?

আপনি ঈশ্বরের নিকট আত্সমর্পন করবেন কি করবেন না সেটা আপনার সিদ্ধান্ত। আমাদের পূর্বপুরুষরা আগে বেদ মানতো যদি বাংলাদেশ হিন্দুদের দেশ ছিল। কিন্তু পরবর্তীতে সত্য ও সর্বশেষ গ্রন্থ এসেছে আমার পূর্বপুরুষরাও আত্মসমর্পণ করেছে এবং আমিও আত্মসমর্পণ করেছি বিশ্বজগতের রবের নিকট।

কারণ আল্লাহ বলেছেন,
সূরা বাকারা-২৫৬ ধর্ম গ্রহনের ব্যাপারে কোন জবরদস্তি নেই, নিশ্চয়ই সত্য পথ ভ্রান্ত পথ থেকে আলাদা হয়ে গেছে।

সূরা নাবা-৩৯> এ কোরআন উপদেশ। অতএব যার মন চায় সে তার পালনকর্তার পথ অবলম্বন করুক।


মহানবী সাঃ হলেন, শুধুমাত্র একজন সুসংবাদদাতা ও সতর্ককারী।
যারা সর্বশেষ নবীকে মেনে নিবে তাদের জন্য সুসংবাদদাতা এবং যারা অহংকার করে বিরোধিতা করবে তাদের জন্য সতর্ককারী।

আল্লাহ নো দ্যা বেস্ট।

১৮| ১৪ ই জুলাই, ২০১১ সকাল ৯:১৯

উন্মাদ অভিক বলেছেন: আপনার কাছে উত্তর পেলাম না!!!!

যায় হোক,,,,,,,,, আরে আপনি তো শান্তির ধর্ম ব্যবহার করে ভালই অশান্তি বাঁধানোর চেষ্টা করছেন!! আচ্ছা আপনি কি জানেন পৃথিবীর সবচেয়ে ভয়ঙ্কর সন্ত্রাসিদের ৯০ ভাগই মুসলমান! পৃথিবীর মধ্যে সবচেয়ে বেশি নারী নির্যাতন ধর্ষণ সমকামি ধর্ষণ সৌদি আরব এ বেশি হয়!!!!!!!! আমি কারো নিজস্ব ধর্মানুভুতি তে আঘাত দিতে চাইনা! এক ধর্ম কে ছোট করে অন্য ধর্মকে বড় করাটা ছোটলোকের কাজ! এইটা যারা করে তারা কোনও ধর্মের না তারা জানোয়ার!!! এইটা আমাকে একজন হুজুরই বলেছেন......
বুঝলাম হিন্দুরা ভুল করছে!!!! কিন্তু আপনি যে বিশ্বাস নিয়ে আপনার ধর্ম পালন করছে তারাও সে বিশ্বাস নিয়ে তাদের ধর্ম পালন করছে!! আপনি যেমন যেকোনো ভাবে নিজের ধর্ম কে শ্রেষ্ঠ প্রমান করতে ব্যাস্ত তারাও সেটা পারবে!


কে কোন ধর্ম নিয়ে আছে, কে কি ভাবে উপাসনা করছে সেটা বড় ব্যাপার না!!! বড় ব্যাপার হচ্ছে ভালো মানুষ হওয়া, অন্য মানুষ কে ভালোবাসা! অন্যের বিপদে পাশে দাঁড়ানো! আপনি সবার আগে মানুষ তারপর মুসলমান এইটা ভুলবেননা!


অবশ্য আমি হয়তো এতক্ষণ বেকার কথা বললাম! কারন আপনার মত কিছু কীট এই জগতে ছিল, আছে, থাকবে..........

১৪ ই জুলাই, ২০১১ সকাল ১০:৫৭

Abdullah Arif Muslim বলেছেন: আপনার কাছে উত্তর পেলাম না!!!!
=> আমি তো আপনারে বলছিই ওয়েট করতে। এখন থেকে আপনার উত্তর দেওয়া শুরু করতেছি।
------------------------------------------------------------------------------

যায় হোক,,,,,,,,, আরে আপনি তো শান্তির ধর্ম ব্যবহার করে ভালই অশান্তি বাঁধানোর চেষ্টা করছেন!!

=> আমি একমাত্র এক ঈশ্বরেরই উপাসনা করতে বলতেছি কোন গাছপালাকে বা জন্তুকে উপাসনা করতে বলছি না। আর সেটা যদি অশান্তি বাধানো হয় তবে আমি সেটাই করবো কারণ ঈশ্বর কেবল মাত্র একজন।

যখন হিন্দু ও মুসলিমদের ব্যাপারে ১২ টা মিথ্যাচার করা হইল তখন আপনেরা হিন্দুরা কই ছিলেন?
কেন আপনারা ওই লেখকের ১২ টা মিথ্যাচার থেকে আপনার ধর্মকে পৃথক করলেন না? কারণ হিন্দুদের নামে ১২ টাই সত্যাচার কিন্তু ইসলামের নামে মিথ্যাচার হওয়ার কারণে চুপ মাইরা গেছেন। কিন্তু যখন আমি ইসলামের বিরুদ্ধে মিথ্যাচারগুলো উত্তর দিয়া আমি ইসলামকে মিথ্যাচার মুক্ত করলাম তখন আপনারা হিন্দুরা বললেন আমি অশান্তি সৃষ্টি করি। কেন নিজের ধর্মকে ১২ টা মিথ্যাচার থেকে সরাতে পারলেন না? নাকি লেখকের ১২টা মিথ্যাচারই সত্য? সেগুলোর উত্তর দেওয়ার সামর্থ্য নাই, আর আইসেন আমার লগে ত্যনাপেচাইতে।
=======================================

আচ্ছা আপনি কি জানেন পৃথিবীর সবচেয়ে ভয়ঙ্কর সন্ত্রাসিদের ৯০ ভাগই মুসলমান!
=> সকল সন্ত্রাসীই মুসলিম। আল কায়েদা হামলা করছে ২০+ আর উলফা হামলা করছে ৭৪৯+। তাই আল কায়েদা হলো ১ নম্বর সন্ত্রাসী আর উলফা হলো শান্তি প্রিয়। কারণ তারা হিন্দু। তারা পায়খানা করলে সেটাও মধু। আর মুসলিমরা ছেপ ফালাইলে ওইটাই পায়খানা আপনাদের কাছে।
=======================================

পৃথিবীর মধ্যে সবচেয়ে বেশি নারী নির্যাতন ধর্ষণ সমকামি ধর্ষণ সৌদি আরব এ বেশি হয়!!!!!!!!

=> রেফারেন্স দেন আপনার কথার। তার চেয়ে আমি বলতে পারি সবচেয়ে বেশী ভ্রুণ হত্যা করা হয় আপনার বাপ দাদার দেশ ইন্ডিয়ায়।

=======================================

আমি কারো নিজস্ব ধর্মানুভুতি তে আঘাত দিতে চাইনা! এক ধর্ম কে ছোট করে অন্য ধর্মকে বড় করাটা ছোটলোকের কাজ! এইটা যারা করে তারা কোনও ধর্মের না তারা জানোয়ার!!! এইটা আমাকে একজন হুজুরই বলেছেন......

=> হুজুর বললেই কথা ঠিক এটা আপনারে কে বললো? নাকি হুজুররে দলিল হিসেবে ব্যবহার করলেন? আসলে আপনাদের মনে যে এত প্যাচ? এত প্যাচ নিয়া ঘুমান কেমনে? ঈশ্বরের কাছে ধর্ম একটাই, নিজেকে নিজের ইচ্ছাকে সমর্পন করে দেওয়া ঈশ্বরের কাছে, ঈশ্বরের বিধানের কাছে। আপনারা বলেন গরু ছাগল, সাপ সবই ঈশ্বর। কিন্তু আমরা বলি ঈশ্বর কেবলমাত্র একজন। আর এটা বলাই সমস্যা। এটা বললেই আমি জানোয়ার। ওকে মানলাম আপনার চোখে আমি জানোয়ার। কিন্তু ঈশ্বরের চোখে আপনি কি? আপনি উনার উপাসনা না কইরা করতেছেন মুর্তির উপাসনা, সাপের উপাসনা, ব্যক্তির উপাসনা, সূর্যের উপাসনা, শিবলিংগের উপাসনা ইত্যাদি। যারা প্রকৃত ঈশ্বরকে উপাসনা না কইরা প্রাকৃতিক বস্তুর উপাসনা করে তাদের বেদেই বলা আছে অন্ধকারে নিমজ্ঝিত এবং আমাদের মতে তারা চতুস্পদ জন্তু।
=======================================

বুঝলাম হিন্দুরা ভুল করছে!!!!

=> বুঝলে শোধরান্নাকে? কেন এক ঈশ্বরের উপাসনা করেন না? নাকি বাপদাদার ফেলে যাওয়া ধর্ম ত্যাগ করতে কষ্ট লাগে? নিজেরা সংশোধন হন বেদের আলোকে এবং সর্বশেষ ও চূড়ান্ত ধর্ম গ্রন্থের মাধ্যমে।

========================================

আপনি যে বিশ্বাস নিয়ে আপনার ধর্ম পালন করছে তারাও সে বিশ্বাস নিয়ে তাদের ধর্ম পালন করছে!!

=> অবশ্যই না। কারণ বিস্তর তফাৎ আমি নিজেই দেখাইয়া দিলাম যেমন আগুনের উপাসনা, সূর্যের উপাসনা, সাপের উপাসনা, শিবলিংগের উপাসনা, আগুন কেন্দ্রীক সাত পাক খাওয়া ইত্যাদি।
আমরা একমাত্র এক ঈশ্বরেরই উপাসনা করি আর সেটাই বলা হইছে বেদের ৮:১:১ এ। শুধুমাত্র এক ঈশ্বরেরই উপাসনা করতে বলা হইছে সেখানে।
========================================

আপনি যেমন যেকোনো ভাবে নিজের ধর্ম কে শ্রেষ্ঠ প্রমান করতে ব্যাস্ত তারাও সেটা পারবে!

=> পারলে প্রমাণ করেন না কেন? হুদাহুদি আমার াল ছিড়তে আইছেন। পারলে ১২টা বক্তব্য থেকে নিজের ধর্মরে আলাদা করেন না কেন।

=======================================
কে কোন ধর্ম নিয়ে আছে, কে কি ভাবে উপাসনা করছে সেটা বড় ব্যাপার না!!!
=> অবশ্যই বড় ব্যাপার। আপনের কাছে ঈশ্বর খুবই নগন্য হতে পারে আমার কাছে না। আপনিই বলেন পরষ্পর বিরোধী অনেকগুলো ঈশ্বর মানা ভালো না এক আল্লাহ? আমরা ঈশ্বরের উপাসনা করবো তবে সেটা অবশ্যই প্রকৃত ঈশ্বর হতে হবে।

=======================================

বড় ব্যাপার হচ্ছে ভালো মানুষ হওয়া, অন্য মানুষ কে ভালোবাসা! অন্যের বিপদে পাশে দাঁড়ানো! আপনি সবার আগে মানুষ তারপর মুসলমান এইটা ভুলবেননা!

=> মুসলিম হলেই ভালো মানুষ হওয়া যায় কারণ মুসলিম হলে মানুষকে বিপদে সাহায্য করতে হয়, যাকাত দিতে হয়, আল্লাহর রাস্তায় খরচ করতে হয়, অভাবীকে দান করতে হয়, যারা অভাবী তবে মানুষের কাছে চায় না তাদের কেও খুজে বের করে সাহায্য করতে হয়, মানুষকে ভালো বাসতে হয়, প্রতিবেশীর অধিকার আদায় করতে হয়, আত্মীয়ের অধিকার আদায় করতে হয়, পিতামাতার অধিকার আদায় করতে হয় সর্বোপরি আল্লাহর অধিকার বা হক আদায় করতে হয়।

আমি সবার আগে মুসলিম তথা আত্মসমর্পনকারী স্রষ্টার নিকট। আর যারা স্রষ্টার কাছে আত্মসমর্পনকরে স্রষ্টার নির্দেশ অনুযায়ী চলে ও জীবন যাপন করে তাদের কেই মানুষ । কারণ তারা জ্ঞান খাটায়। আর যারা প্রাকৃতিক বস্তুর উপাসনা করে, ব্যক্তির উপাসনা করে তাদের মানুষ বলতে আমার কষ্ট হয়। তারপরও তাদের আমি ভালোবাসি কারণ আমরা চাই সবাই যেন এক ঈশ্বরের উপাসনা করে এবং পরকালে জান্নাত লাভ করে।

আল্লাহ আপনাকে হেদায়েত দান করুন। আমীন।

১৯| ১৪ ই জুলাই, ২০১১ বিকাল ৩:০০

উন্মাদ অভিক বলেছেন: আমারই ভুল........
অল্প বিদ্যা ভয়ঙ্করীদের সাথে তর্কে যাওয়া ভুল!!!!!
আপনি আমার তর্কের বিষয় না বুঝে আমাকে হিন্দু বানিয়ে মহা লেকচার দিয়ে দিলেন! শুনেন ভাই প্রথমত আমি মানুষ! তার পর একজন নাস্তিক! যেদিন কোনও মানুষ বা ধর্ম আমাকে ঈশ্বরের অস্তিত্তের যুক্তিগত প্রমান দিতে পারবে আমি সেদিন ঈশ্বর কে গ্রহন করবো!!!! আপনাকে আমি প্রশ্ন করেছিলাম কুরআন এর উৎপত্তি সম্পর্কে....... বাদ দেন!!! আপনি যে বিষয়ে চিল্লাচ্চেন সে ব্যাপারে কিছু বলি ! হিন্দুরা মূর্তি সাপ শিবলিঙ্গ কে ঈশ্বর মনে করে আপনাকে কে বলল???????!!!!!!!! শুনেন তর্ক করার জন্য কিছু জানতে হয়! আপনার অবস্তা বাংলাদেশ এর রাজনীতিবিদের চেয়েও খারাপ!!!

হিন্দুরা সবসময় নিরাকার ঈশ্বরের উপাসনা করে! তারা ঈশ্বরের বিভিন্ন শক্তিকে বিভিন্ন দেবতার পাওয়ার হিসেবে কল্পনা করে এবং তারা কল্পনা করে নেয় ঈশ্বর ওই শক্তি বাবহারের সময় সে রূপ ধারন করে!!! এবং সেগুলোর প্রতীক হিসেবে মূর্তি কে সামনে রেখে আরাধনা করে! মূর্তি কে পুজা করে না মূর্তি কে সামনে রেখে ঈশ্বরের আরাধনা করে এবং ঈশ্বরের কে জানাতে চায় যে তারা ঈশ্বর কে ভালোবাসে!!!!
কিন্তু আপনার মত কিছু মানুষ যারা ধর্ম বুঝে না কিন্তু খুব লাফায় তারা এইসব দেবদেবি দের নিয়ে কাহিনী টাহিনি বানিয়েছে এককালে!

১৪ ই জুলাই, ২০১১ সন্ধ্যা ৬:০২

Abdullah Arif Muslim বলেছেন: নাস্তিকই যখন দাবী করেন তখন আবার হিন্দুদের সাফাই গান কেন? লাস্ট কমেন্টস্ এ আবারও সাফাই গাইলেন। শেষের প্যারাতে আবার আমারে জ্ঞান দিলেন যে তারা "ঈশ্বরের কে জানাতে চায় যে তারা ঈশ্বর কে ভালোবাসে"। এই তাদের ভালবাসার নমুনা? তারা যেই মুর্তিগুলোকে আরাধনা বা উপাসনা করে এজন্যই যে তারা মনে করে এগুলো তাদের ঈশ্বরের নিকটবর্তী করে দেবে। অথচ তাদের ধর্মগ্রন্থগুলোই বলে

অথর্ববেদ-৪০:৯> তারা অন্ধকারে প্রবেশ করছে যারা বায়ু, পানি আর আগুনের মত প্রাকৃতিক জিনিষের পুজা করছে আর তারা আরো বেশি অন্ধকারে প্রবেশ করছে যারা সৃষ্ট জিনিষকে পুজা করছে।

ভগবত গীতা-৭:২০> যাদের বুদ্ধি জাগতিক লোভে লোপ পেয়েছে তারাই মুর্তি পুজা (ডেমি গড) করে, এরাই বৈষয়িক মানুষ যারামুর্তি পুজা করে, তারা সত্যিকারের সর্বশক্তিমানের খোদার উপাসনা করে না।

তাদের ব্যাপারে একটাই আয়াত দিচ্ছি পবিত্র কোরআনের।

সূরা নাজম-২৩> এগুলো (রাম লক্ষণ সীতাসসহ প্রভৃতি) কতগুলো নাম ছাড়া আর কিছুই নয়, যা তোমরা এবং তোমাদের পূর্ব-পুরুষদের রেখেছ। এর সমর্থনে আল্লাহ্ কোন দলীল নাযিল করেননি। তারা অনুমান এবং প্রবৃত্তিরই অনুসরণ করে। অথচ তাদের কাছে তাদের পালনকর্তার পক্ষ থেকে পথ নির্দেশ (কোরআন) এসেছে।

=========================================

ওকে এব্যাপার কোরআন নিয়ে আলোচনা করি। ফাস্টে বিজ্ঞান দিয়া শুরু করি। পরে অন্যান্য বিষয়গুলো নিয়া আলোচনা করমু।

আমরা জানি বিজ্ঞানীগণ ১৯৫৬ সালের দিকে জানতে পেরেছেন প্রত্যেক পাহাড়ের নিচে শিকড় রয়েছে যা মাটির নিচে কঠিন স্তর পর্যন্ত ভেদ করে আছে। এতে নরম মাটির স্তরটি কঠিন মাটির স্তরের সাথে সংযোগ থাকে এবং পৃথিবী ঘোরার সময় এ জন্য কম্পন সৃষ্টি হয় না বা এদিক ওদিক হেলে দুলে যায় না।

আপনাদের ভাষ্যমতে নবী মোহাম্মদ সাঃ নামক নিরক্ষর ব্যক্তিটি কোরআনে লিখেছেন(নাউযুবিল্লাহ)

সূরা নাবা-৭> আমি কি পাহাড়সমূহকে পেরেক আকারে স্থাপন করিনি?


এখন আমার প্রশ্ন উনি কিভাবে পাহাড় বিষয়ক এমন একটি বাক্য গ্রন্থে বললেন? উনি কি মৃত্তিকা বিজ্ঞানী ছিলেন বা পাহাড় গবেষক?

আপনার মতামত কি এ ব্যাপারে?

২০| ১৪ ই জুলাই, ২০১১ রাত ৮:২১

উন্মাদ অভিক বলেছেন: কোরআন আসার হাজার হাজার বছর আগে অ্যারিস্টটল, সক্রেতিস, প্লেটো এর মত দার্শনিকেরা এরকম বহু কথা বলেছেন যা পরবর্তী তে সত্য প্রমানিত হয়েছে এবং হচ্ছে!!! এগুলোকে বলে অনুমান ক্ষমতা! আর যার অনুমান ক্ষমতা অসাধারন থাকে তাকে বলা হয় দার্শনিক! আমার আর আমি মহা নবীর ব্যাপারে যতদূর জানি তিনি পৃথিবীর ইতিহাসের প্রথম শ্রেণীর দার্শনিক দের মধ্যে একজন!!!!

১৪ ই জুলাই, ২০১১ রাত ৮:৫৭

Abdullah Arif Muslim বলেছেন: আমি তো হাজার হাজার বছর আগে কে কি বলছে সেটা জানতে চাই নাই। আমি জানতে চাইছি একজন নিরক্ষর ব্যক্তি, মরুভূমির দেশে একজন অশিক্ষিত ব্যক্তি যিনি কিনা কোনদিন কোন স্কুল বা কলেজে পড়েন নাই, মক্কায় ছাগল চড়াইছেন তিনি কিভাবে বললেন পাহাড়সমূহের শিকড় আছে? এক কথায় বলেন, তিনি কি জ্যোতিষ ছিলেন, নাকি কাকতালীয়ভাবে মিলছে, নাকি তিনি পাহাড় খুইড়া দেখছেন যে পাহাড়ের শিকড় আছে বা অন্য কিছু। আপনার মূল্যবান মন্তব্য দেন? যদি উনার আগে কোন দার্শনিক কোন অ্যারিস্টটল, সক্রেতিস, প্লেটো বা যেই হোক যদি বলে থাকে এ কথা তাহলে তারও রেফারেন্স দেন।

২১| ১৪ ই জুলাই, ২০১১ রাত ৯:২৪

নষ্ট কবি বলেছেন: একটা কথাই বলি-

সবার ঊপরে মানুষ সত্য তাহার ঊপরে নাই

অন্যের ধর্মকে হেয় করেছেন বলেই বলছি- আপনি শুধু আপনার ধর্মকে ডিফেন্ড করলেই পারতেন- যেটা জানেন না- সেটা নিয়ে টানাটানির কি দরকার ছিল?

আপনাকে ভালই জানতাম- এখন দেখি আপনি লেখায়- এবং সভাবে এক নন.।.।.।

যাই হোক- ভাল থাকবেন-

অবশেষে কবি নজরুল এর একটা কবিতার লাইন দিয়েই বলি-

মানুষেরে ঘৃণা করি-
ও কারা কোরআন- বাইবেল আহা চুম্বিছে মরি মরি



ভাল থাকবেন

১৪ ই জুলাই, ২০১১ রাত ১০:০৬

Abdullah Arif Muslim বলেছেন: আপনাকেও আমি একটি কথা বলি-

সবার উপরে সৃষ্টিকর্তা সত্য, তাহার উপর নাই।

আমি কোন ধর্মকে হেয় করি নাই। একজন নাস্তিক হিন্দু ও ইসলাম ধর্ম সম্পর্কে তুলনা করেছে। সেখানে সে ১২+ মন্তব্য লিখছে। ওই নাস্তিক যদি আপনাদের বেদান্তবাদী ধর্ম সম্পর্কে মিথ্যা কথা বলে থাকে তবে কেন তার কথার বিরোধীতা করেন নাই।

কেন করেন নাই আমি সেটা জানি না হতে পারে সে যতগুলো কথা আপনাদের ধর্ম সম্পর্কে বলেছে তার সবগুলোই সত্য। কিন্তু সে ইসলাম ধর্ম সম্পর্কে পুরোটাই মিথ্যা বলছে। আর আমি আমার দ্বীন ইসলাম সম্পর্কে মিথ্যাগুলোর বিরোধীতা করেছি।

আমার ধর্মকে আমি মিথ্যাচার মুক্ত করেছি। এখন বাকী পড়ে আছে নাস্তিকের হিন্দু ধর্মের নামে বলা ১২+ বক্তব্য আর হিন্দু ধর্ম।

নাস্তিকের বক্তব্য= হিন্দু + মুসলিম

পরে আমি আমার ধর্মকে মিথ্যাচারমুক্ত করায় থাকলো
নাস্তিকের বক্তব্য = হিন্দু ধর্ম।

এখন আপনাদের যদি যৌক্তিক কথা থাকে তাহলে সেই নাস্তিকের বিরোধীতা করেন। খামোখা আমাকে উল্টা সাম্প্রদায়িক, মানুষ সত্য ইত্যাদি বলে তেনা প্যাচাইতেছেন। আর আপনাদের ধর্মের ব্যাপারে নাস্তিকের বলা কথা গুলো যদি সত্য হয় এবং মেনেই নেন বিরোধীতা না করে তাহলে একজন বুদ্ধিমানের সেই ধর্মই গ্রহণ করা উচিত যেটা অন্যান্য সকল ধর্ম থেকে পিউর।


নষ্ট কবি হিসেবে লাস্টে যেই কবিতার পংক্তিগুলো দিলেন
মানুষেরে ঘৃণা করি-
ও কারা কোরআন- বাইবেল আহা চুম্বিছে মরি মরি

আমরা মুসলিমদের কোরআন চুম্বনের জন্য দেওয়া হয় নাই।
কোরআন হলো অতীতের নাজিলকৃত সবগুলো ধর্মগ্রন্থগুলোর ধারাবাহিকতায় নাজিলকৃত সর্বশেষ ও চূড়ান্ত ধর্মগ্রন্থ। এবং এই গ্রন্থ হলো "হুদাল্লিল মুত্তাকিন" পথনির্দেশনা যারা সৃষ্টিকর্তাকে বিশ্বাস করে তাদের জন্য, এই গ্রন্থ হলো আলো যা পথ দেখায় পথহারাকে, ধৈর্য্যহারার জন্য ধৈর্যের বাণী, ঈশ্বর সম্পর্কে বিভ্রান্তিতে থাকা লোকজনের জন্য স্পষ্ট ধারণা স্রষ্টা সম্পর্কে। এ কোরআন হলো সত্য মিথ্যার পার্থক্যকারী।

সর্বশেষ এ কোরআন সেই একই কথা বলে যা বর্ণিত আছে অতীতের গ্রন্থগুলোতে। একজন মুসলিম কখনো মুসলিম হতে পারবেনা যতক্ষণ না সে পূর্ববর্তী গ্রন্থগুলোতে বিশ্বাস স্থাপন না করবে।

যেহেতু পূর্ববর্তী গ্রন্থ গুলো মানুষ দ্বারা ইডিটেড, অশ্লীলতা, অযৌক্তিক, অবান্তর, অবৈজ্ঞানিক এবং আংশিক সত্য মিশ্রিত। তাই আমাদের সেটাই গ্রহণ করা উচিত যেটা সর্বাধিক পিউর। আমরা মুসলিমরা বেদের দুটো জিনিস খুব কড়া ভাবে মানি।
এক রিকবেদ- ৮:১:১> ও সাথীরা একমাত্র তারই উপাসনা করো আর কারো না। শুধুমাত্র তারই প্রশংসা কর।

আমরা বলি আলহামদুলিল্লাহি রাব্বিল আলামিন মানে সকল প্রশংসা আল্লাহর জন্য যিনি বিশ্বজগতের পালনকর্তা।

দুই সর্বশেষ ও চূড়ান্ত নবীকে মেনে চলি যার ব্যাপারে অসংখ্য অতীতের ধর্ম গ্রন্থগুলোতে ভবিষ্যত বাণী করা আছে।

যেকোন ব্যক্তি জান্নাতে প্রবেশ করবে যদি এক ঈশ্বরের উপাসনা করে এবং সর্বশেষ ও চূড়ান্ত নবীকে মেনে চলে।

ভালো থাকবেন।

২২| ১৪ ই জুলাই, ২০১১ রাত ৯:৫৬

উন্মাদ অভিক বলেছেন: আমার আগের রিপ্লায় টা আবার ভালো করে পড়েন! তারপর অনুমান শক্তি এবং অবচেতন মনের চিন্তা ধারা সম্পর্কে একটু পড়াশুনা করুন!!!

@নষ্ট কবি, ভালো লাগলো ভাই! :)

১৪ ই জুলাই, ২০১১ রাত ১০:২৯

Abdullah Arif Muslim বলেছেন: নষ্ট কবি ভাইয়ের বক্তব্য আমারো ভালো লেগেছে। বিশেষ করে কবিতাটা। তবে নিচের পোষ্টের উত্তর টা দিলে খুশি হইতাম। যদি কোন উত্তর না থাকে তবে দার্শনিক বা কাকতালীয় ব্যাপার যেটাই বলবেন আমি মেনে নেব।

২৩| ১৪ ই জুলাই, ২০১১ রাত ১০:২৭

Abdullah Arif Muslim বলেছেন: অভিক ভাই, সহজ ভাষায় বললে ভালো হয়। যাই হোক আপনার মত অনুযায়ী নবী মোহাম্মদ সাঃ ইতিহাসের শ্রেষ্ঠ দার্শনিকদের মধ্যে একজন। তার অনুমান ক্ষমতা প্রখর এবং যার অনুমান ক্ষমতা অসাধারণ থাকে তাকে বলে দার্শনিক।

সর্বপ্রথম ১৯৪৮ সালে Geologist Van Anglin তার লেখা বই Geomorphology এর ২৭ নং পেইজ এ মাটির নীচে যে পাহাড়ের শিকড় আছে তা উল্লেখ করেন। Geologist Dutton ১৮৮৯ সালে এ ব্যাপারে একটা ধারনা দিয়েছিলেন। ১৯৬৯ সালে এটা পুরোপুরি ক্লিয়ার হয়।

ফ্রান্সের paleontologist and geologist রা ১৯৬৮ সালে লিখিত Anatomy of the Earth বই এর ২২০ পাতায় উল্লেখ করেন যে, পাহাড়সমূহ পেরেক আকারে স্থাপিত।

জাপানীজ বিজ্ঞানী Geologist Professor Syawda, Professor Siaveda এবং Dr. William W. Hay কোরআন এর পাহাড় বিষয়ক অনেক বক্তব্য দিয়েছেন। এদের মধ্যে প্রথম ২ জন মুসলিমও হইছেন। যেহেতু মুসলিম হইছেন তাই তাদের কোন লেখা এখানে দিলাম না।

এছাড়াও Frank Press and Raymond Siever এর লেখা Understanding Earth নামক বইয়ের ৪১৩ পাতায় লেখা আছে "mountains have roots deep under the surface of the ground"

যেটা আল্লাহ কোরআনে বা আপনাদের ভাষায় নবী মুহাম্মদ (তার উপর শান্তি বর্ষিত হোক) ১৪০০ বছর আগে বলেছেন।

মানলাম আপনার কথাই যে তিনি দার্শনিক ছিলেন তাই এমন কথা বলতে পারছেন যা ১০০% কারেক্ট।

Click This Link

=========================================

আচ্ছা এ ব্যাপারে কি বলবেন


আধুনিক বিজ্ঞানের যুগে বিজ্ঞানীগণ গবেষণার মাধ্যমে আবিষ্কার করেছেন যে, দুই সমুদ্রের পানি পরস্পর সম্মিলিত হয় না। যেমন রোম সাগর ও আটলান্টিক মহাসাগর পানি একটি অপরটির সাথে মিশতে পারে না, কারণ সেখানে রয়েছে অন্তরায়। অথচ যে যুগে এ ধরনের পরীক্ষা নিরীক্ষা চালানোর কোন যন্ত্র পাতি ছিল না।

এমন যুগে কুরআন বলে দিচ্ছে:
مرج البحرين يلتقيان بينهما برزخ لا يبغيان (سورة الرحمن ১৯-২০)
তিনি পাশাপাশি দুই দরিয়া প্রবাহিত করেছেন। উভয়ের মাঝখানে রয়েছে এক অন্তরায়, যা তারা অতিক্রম করে না। (সূরা রাহমান ১৯-২০)

অন্যত্র বর্ণিত হয়েছে ঃ
وهو الذي مرج البحرين هذا عذب فرات وهذا ملح أجاج وجعل بينهما برزخا و حجرا محجورا (سورة الفرقان ৫৩)
তিনি সমান্তরাল দুই সমুদ্র প্রবাহিত করেছেন একটি মিষ্টি, তৃষ্ণা নিবারক ও একটি লোনা, বিস্বাদ, উভয়ের মাঝে রেখে দেন একটি অন্তরায়, একটি দুর্ভেদ্য আড়াল (সূরা ফুরকান ৫৩)।

কোন কোন স্থানে উভয় দরিয়া একত্রে মিলিত হয়ে যায়, যার নজির পৃথিবীর বিভিন্ন ভূখণ্ডে পরিদৃষ্ট হয়। কিন্তু যে স্থানে মিঠা ও লোনা উভয় প্রকার দরিয়া পাশাপাশি প্রবাহিত হয় সেখানে বেশ দুর পর্যন্ত উভয়ের পানি আলাদা ও স্বতন্ত্র থাকে। একদিকে থাকে মিঠা পানি এবং অপরদিকে থাকে লোনা পানি। কোথাও কোথাও এই মিঠাও লোনা পানি উপরে নীচেও প্রবাহিত হয়। পানি তরল ও সূক্ষ্ম পদার্থ হওয়া সত্ত্বেও পরস্পরে মিশ্রিত হয় না।

কোরআন বলে
وجعل بين البحرين حاجزا أ أله مع الله بل أكثرهم لا يعلمون (سورة النمل ৬১)
বল তো কে পৃথিবীকে বাসপযোগী করেছেন এবং তার মাঝে মাঝে নদ-নদী প্রবাহিত করেছেন এবং তাকে স্থির রাখার জন্য পর্বত স্থাপন করেছেন এবং দুই সমুদ্রের মাঝ খানে অন্তরায় রেখেছেন? অতএব আল্লাহর সাথে অন্য কোন উপাস্য আছে কি? বরং তাদের অধিকাংশই জানে না। (সূরা নামল ৬১)

সমুদ্রের ভিতরের এই পর্দা বা অন্তরালের কথা কে বলতে পারে? যেখানে নবী মোহাম্মদ সাঃ ছিলেন মরুভুমির বাসিন্দা। তখন কি বিজ্ঞান এটা আবিষ্কার করতে পেরেছিল? কোন বিজ্ঞানী কি অতীতে এ ব্যাপারে কোন ভবিষ্যত বাণী করেছেন যেমন এরিষ্টল বা অন্য কেউ?

আপনার কি মতামত?

২৪| ১৪ ই জুলাই, ২০১১ রাত ১০:৩৪

নষ্ট কবি বলেছেন: মানুষ ছাড়া যে সৃষ্টি কর্তা অসহায় সেটা জানেন????


তিনি আমাদের প্রার্থনা ছাড়া অচল

১৪ ই জুলাই, ২০১১ রাত ১১:৫৯

Abdullah Arif Muslim বলেছেন: সেটা আপনাদের হিন্দু ধর্মের গ্রন্থে থাকতে পারে। ইসলামে নাই। অবশ্যই মানুষ সৃষ্টি করা হইছে আল্লাহর উপাসনার জন্য। তার মানে এই না যে মানুষ উপাসনা না করলে আল্লাহর কোন ক্ষতি হইবো। যেমন ধরেন স্কুল কলেজে স্যার আসলে আমরা উঠে দাড়াই ক্লাসে। কেন করি? কারণ স্যারদের সম্মান প্রদর্শন করি। স্যারদের সম্মান প্রদর্শন করলে স্যাররাও ভালবাসেন। ফলশ্রুতিতে স্যারদের তত্ত্বাবধানে এবং ভালবাসায় আমরা ভালো রেজাল্ট করি। কিন্তু আমি স্যারকে সম্মান দেখালাম আমার ভালোর জন্যই। এখন আমি যদি বলি স্যার সম্মান পাওয়ার জন্য আমাকে উঠে দাড়াতে হবে এই আইন করছে তাহলে সেটা হবে বোকামী।

ঠিক তেমনি আল্লাহর ইবাদাত করলে আমরা নিজেরাই উপকৃত হই। মানুষের জন্য জীবন মৃতু্ এই পৃথিবীটা একটা পরীক্ষাক্ষেত্র। এতে আল্লাহর কথা মতো চললে নিজেরও ভালো এই জীবনে এবং পরকালে।

যেমন ধরেন বারাক ওবামার আমেরিকায় কয়েকটা বাড়ি আছে এবং বাংলাদেশেও একটা প্রাসাদ আছে। এখন সে আপনাকে বললো বাংলাদেশে বাড়ীতে থাকতে এবং টয়লেটে পায়খানা করতে আর বিছানায় ঘুমাতে। ফলস্বরুপ বলা হইলো তার কথা মতো তার বাড়িতে থাকলে আপনাকে আমেরিকায় একটা বাড়ি লিখে দেওয়া হবে। কিন্তু আপনি যদি বলেন কেন তাকে মানবো এবং যেখানে টয়লেট করার কথা বলা হইছে সেখানে ঘুমান আর যেখানে ঘুমানোর কথা বলা হইছে সেখানে টয়লেট করেন। তাহলে ক্ষতি আপনারই। বাংলাদেশের বাড়ীও হারাইবেন, আমেরিকারটাও। তবে তার কথা মতো চললে বাংলাদেশ ও আমেরিকা উভয়টাতেই উপকৃত হবেন।

ঠিক তেমনি আল্লাহ কে মেনে চললে, তার প্রেরিত বার্তাবাহক কে মেনে নিলে, সৎ কর্ম করলে এবং ঈশ্বরের নিকট আত্মসমর্পণ করলে এই দুনিয়াতে যেমন শান্তিতে থাকবেন পরকালেও তেমনি শান্তিতে থাকবেন।

ঈশ্বর সম্মানিত। আপনি তাকে সম্মান করলে আপনিই উপকৃত হবেন। আর অসম্মান করলে তাতে আপনারই লস। ঈশ্বরের বিন্দুমাত্রও লস হবে না। আসলে হিন্দু ধর্ম সম্পর্কে আপনাদের দুর্বল মানসিকতা থেকেই এই ধারণা গুলোর উৎপত্তি হয়েছে।

তাই নতুন ধর্ম খুজেন। কোনটা ঈশ্বরের প্রকৃত ধর্ম তা জানার চেষ্টা করেন সেদিন আসার পূর্বেই যেদিন কোন উপায় থাকবে না।

২৫| ১৪ ই জুলাই, ২০১১ রাত ১০:৫৮

চিকন আলি বলেছেন: @অভিক: হিন্দু, খ্রীষ্টান, ইহুদি, বৈদ্ধ সব ধর্মেরই ধর্ম গ্রন্থ পরিবর্তিত হয়েছে, আদিতে যা ছিলো তা আর এখন নাই........ শুধু কোরআন ছাড়া...। এর কারন কি বলবেন.....? ১৫০০ বছর ধরে কুরআন কেনো এখনো অপরিবর্তিত......??

বিভিন্ন ধর্মের ধর্মগ্রন্থের কথা-যুক্তি বিজ্ঞানের সাথে মিলে না বা ভূল প্রমাণিত। কিন্তু কুরআনের যুক্তি কথা বৈজ্ঞানিক ভাবে প্রমাণিত.......। কেনো এমন হলো বলবেন কি........??

যদি এসবের ব্যাখ্যা আপনার কাছে না থাকে; তবে প্লিজ, এখান থেকে চলে যান.......।


@নষ্ট কবি: নজরুল তো ঠিক বলছে, কুরআন তো চুমা দেয়ার জন্য নয়........। না বুঝে একটা উপমা দিয়া পাগার পার.....। বেআক্কেল কবি।

১৫ ই জুলাই, ২০১১ রাত ১২:০২

Abdullah Arif Muslim বলেছেন: জাজাকাল্লাহ মন্তব্য করার জন্য। তবে উনার চলে যাওয়া হবে পালানোর সামিল। আপনারা থাকুন আমার সাথে দেখি অভিক ভাইয়ের পরবর্তী মন্তব্য।

২৬| ১৪ ই জুলাই, ২০১১ রাত ১১:০২

নষ্ট কবি বলেছেন: এহে- এখানে একটা কবিতা ও আমার না /:) /:)

১৫ ই জুলাই, ২০১১ রাত ১২:০৪

Abdullah Arif Muslim বলেছেন: বস আপনেরে যেই মন্তব্য করি সেটার তো কোন প্রতিক্রিয়া করেন না। ঘটনা কি? যদি আমার ভূল হয় ধরাইয়া দেন। আর যদি সত্যি বলি তাহলে মেনে নেন না কেন? অবশ্য চুপ থাকা সম্মতির লক্ষণ।

২৭| ১৪ ই জুলাই, ২০১১ রাত ১১:৫৯

নষ্ট কবি বলেছেন: @ চিকন আলি - অবশ্যই আমি বেয়াক্কেল- অবশ্যই

তবে যিনি বলেন

সবার উপরে সৃষ্টিকর্তা সত্য, তাহার উপর নাই-


তার জয় হোক - =p~ =p~ =p~

১৫ ই জুলাই, ২০১১ রাত ১২:১৯

Abdullah Arif Muslim বলেছেন: আমার জয় দরকার নাই। সৃষ্টিকর্তার জয় হোক। সবার উপরে সৃষ্টিকর্তা আল্লাহ সত্য। আর নিজেরে বেয়াক্কেল হিসেবে না প্রকাশ কইরা জ্ঞান অর্জনের চেষ্টা করেন বাপদাদাদের অনুসরণ না করে।

২৮| ১৫ ই জুলাই, ২০১১ সকাল ১০:১১

নষ্ট কবি বলেছেন: আপনে তো মন্তব্য মডারেশন দিয়া রাখসেন- তাই দেখতেই পাইনা কখন মডারেটি করে উত্তর চিন্তা করতে করতে মন্তব্য ছাপিছেন
:D :D


যাই হোক- এবার বিচারে আসেন - আমি এবার একটু নাস্তিকের মত কথা বলি

ওকে?

ঈশ্বর সম্মানিত। আপনি তাকে সম্মান করলে আপনিই উপকৃত হবেন। আর অসম্মান করলে তাতে আপনারই লস। ঈশ্বরের বিন্দুমাত্রও লস হবে না। আসলে হিন্দু ধর্ম সম্পর্কে আপনাদের দুর্বল মানসিকতা থেকেই এই ধারণা গুলোর উৎপত্তি হয়েছে।

এটা কি ঊনি নিজে বলেছেন? যদি বলে থাকেন তবে কি জোর করে নিজের গুণগান গাওয়ানোর সামিল না?


ঠিক তেমনি আল্লাহর ইবাদাত করলে আমরা নিজেরাই উপকৃত হই। মানুষের জন্য জীবন মৃতু্ এই পৃথিবীটা একটা পরীক্ষাক্ষেত্র। এতে আল্লাহর কথা মতো চললে নিজেরও ভালো এই জীবনে এবং পরকালে।

হে হে কি দরকার আছিল বাবা- মানুষ নামের এই জীব সৃষ্টি করার? উনি করেছেন নিজের গুণগান করার জন্য-
আমি সেটা করতে রাজি না- ওকে? কারন আমি ঊনাকে ভয় করিনা- দোজখের আগুণকে ভয় আমি পাইনা-

ঊল্লেখ্য শয়তানকে আমার অনেক পাওয়ারফুল মনোভাবের মনে হয়েছে-যদিওবা সে খারাপ-

কারন সে কোনদিন আদম কে সেজদা করবেনা
লক্ষ বছর আগুনে পূড়ার পর ও না


সেই তো ক্ষমতাবান- মহান আল্লাহ র মনে দাঊ দাঊ করে জ্বালিয়ে রেখে দেবে হিংসার আগুন- তিনি শয়তানকে আবার পোড়াবেন-

অবশ্য আমাদের তাতে কি? কিছু ই না- আমরা ও দোজখে যাব- আর আপনি হুর পরি দের সাথে মজা করবেন- হাহাহা কি মজা না?

হেহেহে

অবশ্য শয়তান আর ভগবান সব মানুষের মনের ভেতর আছে- কথা হল কিভাবে আছে- সুপ্ত নাকি বিক্ষিপ্ত-

অবশেষে নিজেকে অতি ক্ষুদ্র হিসেবে জিগাই -

আল্লাহ বলেন ঈশ্বর বলেন- তিনি কেন মানুষ কে প্রথমেই সঠিক ধর্ম দেখান নাই?
তখন কি তিনি অজ্ঞানী ছিলেন? হে হে হে

নাকি জানতেন ই না- মানুষ কেমনে তাকে ডাকবে?

একজনই যদি হবেন- কেন তিনি এক এক জাতিতে এক এক কালাম পাঠালেন? হে হে - জানি আবার সেই একই বুলি কপচাবেন-

তাই ভাল থাকবেন.।.।।




আগের টা আবার দিলাম X( X( এটা ও রিমুভ করলে কিন্তু আমি রেগে যাব- উত্তর দিবেন- না দিলে পোস্ট দেবেন না X(( X((

১৫ ই জুলাই, ২০১১ দুপুর ১২:৪৪

Abdullah Arif Muslim বলেছেন: যাই হোক- এবার বিচারে আসেন - আমি এবার একটু নাস্তিকের মত কথা বলি
ওকে?

=> ওকে। তবে আপনারা হিন্দুরা বা বেদান্তবাদীরা হলেন একদিকে ধার্মিক অন্যদিকে নাস্তিক। যখন মুর্তিগুলোর পুজো করা হয় এবং আমিও যদি আপনাকে বলি যে আমি আপনার মুর্তিগুলো পুজো করবো তখন খুশি হইয়া যান। অনেক ধার্মিক ধার্মিক কথা বলেন। কিন্তু যখন আপনাদের ধর্মের অসংখ্য অসারতা প্রকাশ পায় তখন বলেন
সবার উপরে মানুষ সত্য, আমরা মানুষ, আমরা নাস্তিক ইত্যাদি বহুত রকমের প্যাচাল।
আসলে আপনার না পারেন বাপ দাদার ধর্ম ছাড়তে, না পারেন অহংকার ছাড়তে, না পারেন নিজেদের পুরোপুরি নাস্তিক বলতে আর না পারেন পুরোপুরি আপনাদের গ্রন্থ মানতে।
-------------------------------------------------------------------------

এটা কি ঊনি নিজে বলেছেন? যদি বলে থাকেন তবে কি জোর করে নিজের গুণগান গাওয়ানোর সামিল না?

=> আপনারা হিন্দুরা সব কিছুর উদ্দেশ্য জানেন যেমন কলম তৈরীর উদ্দেশ্য, কাগজ তৈরীর উদ্দেশ্য ইত্যাদি। কিন্তু মানুষ সৃষ্টির উদ্দেশ্য জানেন না। জানেন শুধু বাক্ষ্মনদের পুজো করতে বা নম নম করতে। কারণ পরজন্মে ভাল অবস্থানে থাকার জন্য। কিন্তু আমরা মুসলিমরা একবারই জন্মি এবং একবারই মরি। আর আমাদের জীবনের উদ্দেশ্য হলো স্রষ্টাকে ভালোবাসা, তার নির্দেশিত পথে চলা, ভালো কাজ করা, সত্যের উপদেশ দেওয়া এবং ধৈর্য্যের উপদেশ দেওয়া। আর এগুলো আমরা করি জাহান্নাম বা নরক থেকে বাচার জন্য এবং জান্নাত বা স্বর্গ পাবার জন্য। অন্যায় অবিচার করে আপনারা জাহান্নামে যেতে পারেন কিন্তু আমরা পারি না। আপনাদের শিক্ষাগ্রহণ করা উচিত ফেরাউনের নিথর ডেডবডি দেখে যে আল্লাহর বিরুদ্ধাচারণ করলে কি পরিণতি হয়।
--------------------------------------------------------------------------

হে হে কি দরকার আছিল বাবা- মানুষ নামের এই জীব সৃষ্টি করার? উনি করেছেন নিজের গুণগান করার জন্য-

=> তিনি মানুষ সৃষ্টি করেছেন তার প্রতিণিধি রুপে। (সূরা মূলক-২) জীবন ও মৃতু্ সৃষ্টি করেছেন কে কর্মে উত্তম সেটা দেখার জন্য।
তিনি আগেই পারতেন একদল কে জাহান্নাম এবং অন্যদল কে জান্নাতে পাঠিয়েদিতে। কিন্তু আপনি জান্নাতে গেলেও আমি যেতাম না। বলতাম হে আমার পালনকর্তা আমাকে টেস্ট করে দেখুন আমি নষ্ট কবি থেকেও ভালো এবং আমাকেই জান্নাতে দেওয়া উচিত। আর তাই আল্লাহ আমাদের পরীক্ষা করার জন্য এই পৃথিবীতে পাঠিয়েছেন। আরো পরীক্ষঅ নিচ্ছেন দুনিয়ার জীবনে। যেমন একটি ছেলে জন্মান্ধ হিসেবে জন্ম গ্রহণ করলো। আপনারা হিন্দুরা বলবেন পূর্বের জনমের পাপের ফল। কিন্তু পাপের ফল যাকে দেওয়া হয় তার উচিত সে কি পাপ করছে সেটা জানা। নব জন্মপ্রাপ্ত শিশু কিছুই জানে না সে কি পাপ করছে তাহলে তাকে পাপের ফল কেন ভোগ করতে হবে? আর আমরা মুসলিমরা বলি এটা স্রষ্টার পরীক্ষা। এটা মা বাবার জন্য ধৈর্য্যের পরীক্ষা।
সূরা নাবা-৩৯> এ কোরআন উপদেশ যার মন চায় সে তার পালনকর্তার পথ অবলম্বন করুক।

--------------------------------------------------------------------------

আমি সেটা করতে রাজি না- ওকে? কারন আমি ঊনাকে ভয় করিনা- দোজখের আগুণকে ভয় আমি পাইনা-


=> ভয় করেন না ভালো কথা লেংটা হইয়া নাচেন। মানুষের ক্ষতি করেন যা মন চায় তাই করেন এই পৃথিবীতে। পরকালে এর পূর্ণফল লাভ করবেন ইনশাল্লাহ।
-------------------------------------------------------------------------

ঊল্লেখ্য শয়তানকে আমার অনেক পাওয়ারফুল মনোভাবের মনে হয়েছে-যদিওবা সে খারাপ-কারন সে কোনদিন আদম কে সেজদা করবেনা
লক্ষ বছর আগুনে পূড়ার পর ও না

=> শয়তান ও মানুষকে ফ্রি অব চয়েস দেওয়া হইছে। চাইলে আল্লাহর বিরুদ্ধাচারণ করতে পারে আর চাইলে আনুগত্যও করতে পারে। কিন্তু ফেরেসতাদের দেওয়া হয় নাই। তাই শয়তান যেমন অনুমান করে সিদ্ধান্ত নিয়েছিল এবং যুক্তি দিয়েছিল যে মাটির তৈরী মানুষকে সিজদা করবে না, সে নিজে আগুন থেকে সৃষ্ট তাই সে বড়। ওরে কে বলছে বা কই থেকে সে এই জ্ঞান পাইলো যে আগুন থেকে সৃষ্টি বড় মাটির থেকে সৃষ্টির থেকে। এটা তার অনুমান।

আর সেইম অনুমান করে আপনারাও এগুচ্ছেন। তারও ছিল অহংকার, আপনাদের হিন্দুদেরও আছে অহংকার, তার ছিল যুক্তি, আপনাদেরও আছে যুক্তি। আর আপনারা যদি সর্বশেষ ও চূড়ান্ত গ্রন্থ না মানেন, সর্বশেষ ও চূড়ান্ত নবীকে না মানেন তাহলে জাহান্নামের জন্য প্রস্তুত হন। উল্লেখ্য সব জীন জাহান্নামে যাবে না তবে জীনের মধ্যে শয়তান গুলো জাহান্নামে যাবে।
-------------------------------------------------------------------------

আল্লাহ বলেন ঈশ্বর বলেন- তিনি কেন মানুষ কে প্রথমেই সঠিক ধর্ম দেখান নাই? তখন কি তিনি অজ্ঞানী ছিলেন? হে হে হে

=> তিনি মানুষকে প্রথমেই সঠিক ধর্ম দিয়ে পাঠিয়েছেন। পরবর্তীতে নুহ আঃ এর সময় তার জাতির কিছু ভালো ব্যক্তির মৃতু্র পর সর্বপ্রথম তাদের মনে রাখা বা স্মরণ রাখার জন্য ছবি এবং পরবর্তীতে মুর্তি সৃষ্টি করা হয়। যারা সৃষ্টি করছিল তারা মূলত সম্মান দেখানোর জন্য মুর্তি বানাইছিল। কিন্তু পরবর্তীতে সেটা মুর্তিপুজোয় রূপ নেয়। যেমন প্রথম জিয়াউর রাহমানে কবর পুজো চলতো। তার পর তার কবরের পাশে তার ফটোগ্রাফীতে ফূল দেওয়া হইতো। এবং বর্তমানে একটা মুর্তি বানানো হইছে। আজ থেকে ১০০ বছর পরে এগুলো একটা মন্দিরের মতো ঘরে স্থান পাইবো আর শুরু হইবো পুজা। মানুষ কে সত্যের পথে রাখার জন্য ঈশ্বর ১২৪০০০ নবী রাসুল পাঠাইছেন। এবং পাঠাইছেন সর্বশেষ ও চূড়ান্ত নবী মোহাম্মদ সাঃ কে সুসংবাদদাতা ও সতর্ককারী রূপে।

-------------------------------------------------------------------------

একজনই যদি হবেন- কেন তিনি এক এক জাতিতে এক এক কালাম পাঠালেন?

=> এই উত্তর গুলো আপনাদের ধর্মগ্রন্থে নাই। তবে তিনি কোরআন অসংখ্য জায়গায় এব্যাপারে আলোচনা করেছেন। আপনারা হিন্দুরা পক্ষপাত চোখে দেখেন তাই এগুলো চোখে পড়ে না। কোরআন অসংখ্য জায়গায় আল্লাহ বলেছেন যে তিনি সবাই কে এক জাতি করতে পারতেন কিন্তু তিনি বিভিন্ন জাতিতে গো্ত্রে বিভক্ত করেছেন যাতে আমরা পরিচিত হতে পারি এক জাতি অন্য জাতির সাথে। যেমন আমরা পরিচিত হবো চাকমা মারমা, জাপানি, গুজরাটি। তবে হিন্দুরা তাদের রব বানিয়ে নিয়েছে ব্রাক্ষ্মনদের। খ্রিষ্টানরা পাদ্রীদের। তবে আল্লাহর নিকট সেই সর্বোত্তম যে যত বেশী আল্লাহ কে ভয় করে, ন্যায়পরায়ণ, যত বেশী আল্লাহকে মেনে চলে। এখন কোন আমি যদি মক্কার ইমামের থেকে আল্লাহকে বেশী মানি আমি আল্লাহর বেশী প্রিয়, আমার থেকে কোন চাকমা আল্লাহকে বেশী মানলে সে আল্লাহর কাছে বেশী প্রিয়, চাকমা থেকে কোন নিগ্রো আল্লাহকে বেশী মানলে সে আল্লাহর কাছে বেশী প্রিয় ।

তবে আপনাদের হিন্দু ধর্মে তো বর্ণবাদী আছে। এমনও বিধান আছে কোন শুদ্র হিংসাবশে কোন ব্রাক্ষনের চুলে হাত দিলে তার হাত কেটে ফেলা হবে।

বাপরে বাপ কি ডেঞ্জারাস। এই টাই কি ঈশ্বরের ধারণা। ইসলাম অনুযায়ী সবাই আল্লাহর চোখে সমান। কিন্তু হিন্দু ধর্ম অনুযাযী সমান না।

--------------------------------------------------------------------------
হে হে - জানি আবার সেই একই বুলি কপচাবেন-

=> যারা শিক্ষাগ্রহণ করে তাদের সাথে কথা বলে ভালো লাগে। আর যারা বয়ান শুনার জন্য প্রশ্ন করে তাদের সাথে কথা বলা বৃথা। তারপর আপনারে এতগুলো লেকচার দিলাম মূলত আপনাকে উদ্দেশ্য করে না। আপনার মতো সব হিন্দুদের। আপনি এটা মনে করবেন না যে শুধু আপনাকেই এই উত্তর দিচ্ছি।

আপনার সাথে আগেও কথা বলছি তবে আপনি বিচার মানি তালগাছ আমার টাইপের লোক। শেষে বললেন

আগের টা আবার দিলাম X( X( এটা ও রিমুভ করলে কিন্তু আমি রেগে যাব- উত্তর দিবেন- না দিলে পোস্ট দেবেন না X(( X((
=> আপনে রাগলে আমার কোন ্ল ও ফালাতে পারবেন না। বড়জোর যেটা করতে পারবেন নতুন একটা পোষ্ট দিবেন আমারে লইয়া। আর কি।

যাই হোক ভালো থাকেন আর অভিক ভাই এত লেকচার দিল (উত্তর পেলাম না) হ্যান ত্যান সে এখন কোন উত্তর দিতে ছে না। তার উত্তরের অপেক্ষায় আছি।

২৯| ১৫ ই জুলাই, ২০১১ দুপুর ২:৩৬

উন্মাদ অভিক বলেছেন: আপনে তো মন্তব্য মডারেশন দিয়া রাখসেন- তাই দেখতেই পাইনা কখন মডারেটি করে উত্তর চিন্তা করতে করতে মন্তব্য ছাপিছেন........


আচ্ছা!!!! খুব সংক্ষেপে কিছু কথা বলি! সময় কম! আপনার সমুদ্র বিষয়ক কথাটা আগে বলি!
আপনি যে কথা বললেন সেটা সত্য!!!!! কিন্তু.......

তিনি পাশাপাশি দুই দরিয়া প্রবাহিত করেছেন। উভয়ের মাঝখানে রয়েছে এক অন্তরায়, যা তারা অতিক্রম করে না। (সূরা রাহমান)

তখনকার মানুষ মনে করতো নদী তে যে পানি প্রবাহিত হয় তা কোনও সাগরের! এবং লোনা পানির সাগর থেকেই তা আসে ! সেখানে! আর সেখান থেকে অনুমান করা করা সোজা যে লোনা পানি সাথে মিঠা পানি মিশে যায়নি! মাইনাস এ মাইনাস এ প্লাস!! :) {{{তিনি সমান্তরাল দুই সমুদ্র প্রবাহিত করেছেন একটি মিষ্টি, তৃষ্ণা নিবারক ও একটি লোনা, বিস্বাদ, উভয়ের মাঝে রেখে দেন একটি অন্তরায়, একটি দুর্ভেদ্য আড়াল (সূরা ফুরকান ৫৩)।
}}}


এবং দুই সমুদ্রের মাঝ খানে অন্তরায় রেখেছেন?

অন্তরায় এর অর্থ কি????? এ অন্তরায় তো স্তলভাগও হতে পারে!

পানি বিষয়ক বিশেষ জ্ঞান না থাকায় বিশ্লেষণ করে বলতে পারছিনা বাড়ি গিয়ে পড়াশুনা করে বলবো! আমি তো আপনার মত কম্পিউটার এ ঝগড়া করার জন্য জিনিস পাতি সাজিয়ে রাখিনা!

আর কিছু????

@চিকন

শুধু কোরআন ছাড়া...। এর কারন কি বলবেন.....? ১৫০০ বছর ধরে কুরআন কেনো এখনো অপরিবর্তিত......?? আরে কেবল ১৩০০-১৪০০ বছরে কি বদলাবে? আর বদলাইনি আপনাকে কে বলেছে?? !!!! কুরআন কি আল্লাহ প্রিন্ট আউট করে পাঠিয়েছেন??

অন্যান্য ধর্মগ্রন্থ এর কথা আনার কি দরকার! পৃথিবীর কোনও গ্রন্থয় আল্লাহ লিখেনি! সব মানুষের সৃষ্টি! আর বাইবেল ২০০০ বছর আগেকার, গীতা ৫০০০ বছর আগেকার, বেদ ৫৫০০ বছর আগেকার! বদলানো স্বাভাবিক

১৫ ই জুলাই, ২০১১ বিকাল ৩:৫৩

Abdullah Arif Muslim বলেছেন: আমি আপনার মন্তব্য পাওয়ার পরই মন্তব্য দেই। আপনি কোরআন যে আল্লাহর বাণী তার প্রমাণ চেয়েছেন। পোষ্ট দেওয়ার সাথে সাথেই কয়েকবার সেই প্রমাণ চাইছেন। আবার বলছেন কয়েকবার বলছেন "উত্তর পেলাম না"। এখন আমি উত্তর দিচ্ছি। আশা করি আপনি রিপ্লাই দিবেন।

অন্তরায় হলো পর্দা, প্রতিবন্ধক, হিজাব, দূর্ভেদ্য আড়াল। পাশাপাশি দুই দরিয়ার মাঝখানে যেই পর্দা থাকে তাকেই অন্তরায় বলা হয়। তবে আপনাদের বস উইলিয়াম ক্যাম্বেল একটা ভালো মন্তব্য করছিল যে মোহাম্মদ সাঃ জীবনে এক সময় সিরিয়া গেছিলেন। সেখানে হয়ত তিনি সমুদ্র সৈকতে হাটাহাটি করছেন এবং নাবিকদের সাথে কথা বার্তা বলে জেনেছেন যে দুই সমুদ্রের পানি একসাথে চলে। পাশাপাশি। কিন্তু সেই সময়ের নাবিকরা কি এটা আবিষ্কার করেছে যে সমুদ্রের গভীরেও দুই সাগরের পানি মিক্সড হয় না?

সেটা তারাও জানতো না কারণ তখন সেটা আবিষ্কৃত ও হয় নাই।

ওকে যেহেতু আপনি বলেছেন আমাকে প্রমাণ করতে এবং যখন আমি প্রমাণ করা শুরু করছি যে কোরআন আল্লাহর বাণী তখনই আপনি ""কম্পিউটারে জিনিস সাজিয়ে রাখি """ টাইপের মন্তব্য করলেন।

আমি কম্পিউটারে রাখি না শোকেসে রাখি সেটাতো আমার ব্যাপার। আপনার উত্তর আপনি দেন, না পারলে (উনি দার্শনিক) টাইপের মন্তব্য করে বা কাকতালীয় ভাবে মিলেগেছে যা ইচ্ছা বলেন। আমি মেনে নেব।

ধরে নিলাম আপনার পূর্বের বাক্যই যে তিনি উচু শ্রেণীর দার্শনিক ছিলেন তাই পানি বিশেষজ্ঞ না হওয়া সত্ত্বেও মরুভুমিতে থেকে পানি সম্পর্কে এমন একটা বক্তব্য রাখছেন।

১৫ ই জুলাই, ২০১১ বিকাল ৪:০৫

Abdullah Arif Muslim বলেছেন: অভিক ভাই, এবার এই প্রশ্নটার উত্তর দেন?

মহানবী সাঃ কে জিজ্ঞেস করা হলো আল্লাহ কি আমাদের মৃতু্র পরেও আমাদের পুনরায় সৃষ্টি করতে পারবেন। কাফেরদের এই প্রশ্নের বিপরীতে আয়াত নাজিল হলো

সূরা কিয়ামাহ-৪ > আমি তোমাদের আঙ্গুলের অগ্রভাগগুলোও পূনর্বিন্যাস্ত করতে সক্ষম।

এখানে আঙ্গুলের অগ্রভাগ মানে ফিঙ্গার প্রিণ্টকে ইংগিত করা হইছে।

তো দেহের এত অংশ থাকতে যেমন পায়ের আঙ্গুল, গলা, নাক, কান ইত্যাদি কেন শুধুমাত্র আঙ্গুলের অগ্রভাগকেই বেছে নেওয়া হলো?

তিনি কি বুঝতে পেরেছিলেন যে ভবিষ্যতে সেটা ফিঙ্গারপ্রিণ্ট রূপে আত্মপ্রকাশ করবে? একজন অশিক্ষিত নিরক্ষর ব্যক্তির পক্ষে এমন নির্দিষ্ট করে অঙ্গ সম্পর্কে পুনরুত্থানের মতো গুরুত্বপূর্ণ বক্তব্য কি আশ্চর্য্য সৃষ্টি করে না?



৩০| ১৫ ই জুলাই, ২০১১ দুপুর ২:৪১

'একলা শালিক' বলেছেন: ১২ পয়েন্ট-এর ভাল রিপ্লাই হইছে ভাই... ম জ বাসার আর কনফিউজড নাস্তিক দিয়া ভইরা গেলো ব্লগটা... :(

১৫ ই জুলাই, ২০১১ বিকাল ৩:২২

Abdullah Arif Muslim বলেছেন: ধন্যবাদ। জাজাকাল্লাহ।

৩১| ১৫ ই জুলাই, ২০১১ বিকাল ৪:১৭

কানা বাবা বলেছেন:
কিঞ্চিৎ ঈর্ষা হৈতেচে...
ম্যালা ছুয়াপ্ কামায়া ফেলতেছেন, দাদা...

১৫ ই জুলাই, ২০১১ বিকাল ৫:১২

Abdullah Arif Muslim বলেছেন: দাদা ঈর্ষা হইলে এমন কাজ করেন যেটাতে ঈর্ষা হওয়ার প্রশ্নই উঠে না। এতে এই জীবনেও আপনার জন্য ভালো এবং পরকালেও ভালো। ম্যালা ছুয়াপ কামানির লাইগ্গা এই কাজ করি না। এই কাজ করি নিজেরে বাচানির লাইগ্গা। কারণ আমি যদি অমুসলিমদের ইসলামের দাওয়াত না দেই তাইলে হেতারা কিয়ামতের দিন আমার বিরুদ্ধে আল্লাহর নিকট মামলা করবো যে এই পোলায় জানতো কিন্তু আমগোরে কয় নাই।

তয় কেউ আইলে কিছু আমার কিছু বেনিফিট আছে আর না আইলেও আমার লস নাই। তাগোরে বুঝানির লাইগ্গা আমারও জ্ঞান বাড়ে পাশাপাশি পরকালের মামলা থাইকা বাইচা গেলাম।

৩২| ১৫ ই জুলাই, ২০১১ রাত ৮:২৭

চিকন আলি বলেছেন: একটা ব্যাপার আমি এখন নিশ্চিত..... অভিকের সাথে কথা যুক্তি তর্কে যাবার কোনো মানে নাই। সে আমার প্রশ্নে যে রিপ্লাই দিছে........নেহায়েত অবুঝ বালকের মতো। অবশ্য আমি জানতাম তার কাছ থেকে ভালো উত্তর পাওয়া যাবে না..... শুধু সে কেনো দুনিয়ার কোনো নাস্তিকের পক্ষেও না........ এটা আমার ওপেন চ্যালেঞ্জ।

বোকা ছেলে অভিক, আজ থেকে ২০০ বছর আগে যে বাইবেল ছিলো তা যে কতো খানি চেঞ্জ হইছে তা কি তুমি জানো.........?? বাইবেলের কয়শো ভার্শন তা কি তুমি জানো......?? জানো না......। এগুলো কয়দিন পরপর চেঞ্জ হয়, কারন আল্লাহ তা সংরক্ষনের দ্বায়িত্ত নেয় নাই। কিন্তু কুরআন সংরক্ষনের দ্বায়িত্ত আল্লাহ নিজে নিছে তাই তা এখনো অপরিবর্তিত.....। আর দেড় হাজার বছর তোমার কাছে কম মনে হইলো.........???


আরেকটা কথা হলো, তুমি একবার বলছ, "আর বদলাইনি আপনাকে কে বলেছে??" আবার তুমই বলছ "আরে কেবল ১৩০০-১৪০০ বছরে কি বদলাবে?" ...... এক মুখে এতো রকমের কথা কেন......??


আল্লাহ তোমাকে হেদায়েত করুক.........।

১৫ ই জুলাই, ২০১১ রাত ১১:০৪

Abdullah Arif Muslim বলেছেন: ভাই অতীতে কি বলছে সব ভুইলা যান। এখন সে আমার করা কিছু প্রশ্নের উত্তর দিতেছে। নেক্স কোন কমেন্টস্ না দিয়া চলেন সবাই মিল্লা তার বক্তব্য শুনি। আর যেহেতু সে বলছে যে সে পালাইবো না এবং সরাসরি উত্তর দিব তাই তাকে বলার সুযোগ দেওয়া উচিত। পাশাপাশি সে এটাও বলছে যে সত্য ধর্ম পাইলে সে গ্রহণ করতে প্রস্তুত। অতএব তার সাথে আমার গুরুত্বপূর্ন আলোচনায় আপনার ইন্টারফেয়ার না করলেই খুশি হইমু। ধন্যবাদ।

৩৩| ১৫ ই জুলাই, ২০১১ রাত ১১:৩২

উন্মাদ অভিক বলেছেন: চিকন ভাই, তুমি থামো :) :) :)


সূরা কিয়ামাহ-৪ > আমি তোমাদের আঙ্গুলের অগ্রভাগগুলোও পূনর্বিন্যাস্ত করতে সক্ষম।

এখানে প্রশ্ন টাও আপনি লেখেছেন........... সেটা হল,

মহানবী সাঃ কে জিজ্ঞেস করা হলো আল্লাহ কি আমাদের মৃতু্র পরেও আমাদের পুনরায় সৃষ্টি করতে পারবেন। ............

আপনি একটু ভালো ভাবে চিন্তা করেন, আপনার এখানে এই যুক্তি টা দেওয়া কতটা অযৌক্তিক! আপনি কি জিনিস থেকে কি টেনে এনেছেন :)
আপনি আপনার হাতের দিকে তাকান সেটা আপনি দেহের যেকোনো অঙ্গের চেয়ে ভালো দেখতে পাচ্ছেন! সেটি আরও ভালো ভাবে দেখেন হাতের আঙুল দেহের একমাত্র অঙ্গ যা সবচেয়ে স্পষ্ট দেখা যায়! এবং অনেক ভালো ভাবে দেখলে বুঝতে পারবেনআঙুল এর রেখার কাজ গুলো অনেক সুক্ষ!! এই ''জটিল'' রেখা বিন্যাস ই এই কথার কারন! আর এইটা বাহির করতে সুপার জ্ঞানীও হওয়া লাগেনা :| বড় ব্যাপার কথাটা স্বাভাবিক ছিল! বেকার সুপার ন্যাচারাল করার কিছু নাই

আর সব কিছু এত ঘুরিয়ে ঘুরিয়ে লেখা থাকে কেন??!! সরাসরি লেখা নাই কেন???

যায় হোক! আমি এই পোস্ট এ আমি আর রিপ্লায় দিবনা! এইতাও দিতাম না কিন্তু দেখলাম আপনি অপেক্ষা করে আছেন! আর এভাবে তর্ক চলতেই থাকবে! আপনি পড়ে বলবেন পালিয়েছি তাই আগেই বলে রাখলাম!

১৬ ই জুলাই, ২০১১ রাত ১২:৩৯

Abdullah Arif Muslim বলেছেন: আপনি বললেন 'জটিল'' রেখা বিন্যাস ই এই কথার কারন! আর এইটা বাহির করতে সুপার জ্ঞানীও হওয়া লাগেনা :| বড় ব্যাপার কথাটা স্বাভাবিক ছিল! বেকার সুপার ন্যাচারাল করার কিছু নাই

আপনাকে কিছু পাগলের নাম বলি যারা এটা নিয়ে গবেষনা করেছেন ইংরেজ Nehemiah Grew ১৬৪১ সালে, ডেনমার্কের Govard Bidloo ১৬৮৫ সালে এবং আরো অনেক ব্যক্তি এগুলো গবেষনা করে বের করায় ইতিহাসের পাতায় তাদের নাম লিখিছেন। যখন তারা এটা বের করেছেন তখন তাদের নিয়ে মানুষ গৌরবান্বিত হয়েছে। আর যখন দেখা গেল এই কথা বা ফিঙ্গার প্রিণ্টের ব্যাপারে কোরআনে ১৪০০ বছর আগে বলা হইছে তখন সেটা হইয়া গেছে খুবই নরমাল, খুবই স্বাভাবিক

http://en.wikipedia.org/wiki/Fingerprint

অতিতের নবীদের মোজেজা দেখাতো হত তাদের নবুওয়াতের প্রমাণ স্বরূপ। কিন্তু সর্বশেষ ও চূড়ান্ত নবীকেও অনেক মোজেজা দেখাতে হইছিল। কিন্তু সর্বশ্রেষ্ঠ মোজেজা হলো কোরআন। বর্তমান যুগ বিজ্ঞানের যুগ। ধর্ম গ্রন্থগুলোকে বিজ্ঞান দিয়ে পরীক্ষা করেন কোনটা প্রকৃতই ঈশ্বরের গ্রন্থ সেটা প্রমাণ হইয়া যাইবো।

আপনাকে এসব বলে লাভ নেই।


===========================================
আর আপনি কথা চালিয়ে যাবেন না কেন?

৪ নং কমেন্টে আপনি বলেছেন
-------------------------------------------------------------------------------
"আল্লাহ বলেছেন'' ''আল্লাহ বলেছেন'' বলে!! আপনি কিভাবে নিশ্চিত হলেন ওইটা আল্লাহ বলেছেন?????????
আশা করি কথা বদলাবেন না
-------------------------------------------------------------------------------
১০ নং কমেন্টে আপনি বলেছেন
-------------------------------------------------------------------------------
এখন কথা হচ্ছে কোরআন যদি নবীর নিজস্ব সৃষ্ট হয় সেক্ষেত্রে আপনার ব্যাখ্যার কি হাল একটু চিন্তা করেন!!!!! হাইরে অন্ধ বিশ্বাস!!!!
-------------------------------------------------------------------------------
১৪ নং কমেন্টে বলছেন
আমি একাই চালাইতাম কিন্তু দেখছি এরা খুব কমা আস্তিক! লাউ কে কদু আর কদু কে লাউ ছাড়া আর কিছু করতে পারে না!!!!
যাই হোক এরা অন্ধকারের মানুষ! অন্ধকারের ঘনত্ব কে আলো মনে করে
------------------------------------------------------------------------------
১৮ নং কমেন্টে আপনি বলেছেন
-------------------------------------------------------------------------------
বলেছেন: আপনার কাছে উত্তর পেলাম না!!!!
যায় হোক,,,,,,,,, আরে আপনি তো শান্তির ধর্ম ব্যবহার করে ভালই অশান্তি বাঁধানোর চেষ্টা করছেন!! অবশ্য আমি হয়তো এতক্ষণ বেকার কথা বললাম! কারন আপনার মত কিছু কীট এই জগতে ছিল, আছে, থাকবে........
-------------------------------------------------------------------------------
১৯ নং কমেন্টে আপনি বলেছেন
-------------------------------------------------------------------------------
অল্প বিদ্যা ভয়ঙ্করীদের সাথে তর্কে যাওয়া ভুল!!!!!
শুনেন ভাই প্রথমত আমি মানুষ! তার পর একজন নাস্তিক! যেদিন কোনও মানুষ বা ধর্ম আমাকে ঈশ্বরের অস্তিত্তের যুক্তিগত প্রমান দিতে পারবে আমি সেদিন ঈশ্বর কে গ্রহন করবো!!!! আপনাকে আমি প্রশ্ন করেছিলাম কুরআন এর উৎপত্তি সম্পর্কে।
------------------------------------------------------------------------------

এত কাহিনী করার পরও কেন আপনি কথা বলতে আগ্রহী নন। ওই যে আমি যেটা বলছিলাম।

----------------------------------------------------------------
বিচার মানি তালগাছ আমার।
----------------------------------------------------------------
বা কইবেন আপনার সাথে কথা বলার আগ্রহ হারিয়ে ফেলেছি
--------------------------------------------------------------------

যাই হোক ধরে নিলাম আপনার কথা মতোই নবীজি সাঃ নামক একজন অশিক্ষিত ব্যক্তি স্বাভাবিক ভাবে বললেন ফিঙ্গার প্রিণ্টের কথা আর সেটা ১৬০০ শতাব্দির আরো পরে আবিষ্কৃত হয়েছে দীর্ঘদিন যাবত গবেষনার মাধ্যমে বিজ্ঞানীদের দ্বারা।

আর এরপর যদি আপনি কথা চালায়া না নেন তাহলে আমার আপনার নামে আরেকটা পোষ্ট দিতে হবে। কারণ আপনি আমার পোষ্টের সৌন্দর্য নষ্ট করছেন, আমার লেখা থেকে মানুষ শিক্ষাগ্রহণ না করে বরং আপনার করা মন্তব্য দ্বারা বিভ্রান্ত হইছে। আশা করি মন্তব্য চালিয়ে যান।

৩৪| ১৬ ই জুলাই, ২০১১ বিকাল ৫:৪৯

স্বপন খাঁন বলেছেন: হিন্দু ধর্ম ফালতু একটা ধর্ম । এই ধর্ম নিয়া আলোচনার কিছু নাই। খামাকা সময় নষ্ট।

৩৫| ২০ শে জুলাই, ২০১১ বিকাল ৩:০৯

Abdullah Arif Muslim বলেছেন: অভিক ভাই আপনার জন্য আরো কিছু বিষয় নিচে দিলাম। এগুলোর ব্যাখ্যা পারলে দেন।
--------------------------------------------------------------------------------



তিনি (আল্লাহ) তোমাদেরকে সৃষ্টি করেন তোমাদের মাতৃগর্ভে বিভিন্ন স্তরে একের পর এক, তিন অন্ধকারের (আবরণের) মধ্যে। তিনিই আল্লাহ, তোমাদের রব ও পালনকর্তা। (যুমার ৩৯ : ০৬)

পূর্বেকার ভাষ্যকারগণ ‘অন্ধকারের তিন আচ্ছাদন’-এর ব্যাখ্যা করেছেনÑ
উদরের বেষ্টনী, জরায়ুর দেয়াল ও ভ্রণের চারপাশে বেষ্টিত ঝিলি।
ভ্রুণবিজ্ঞানের সাম্প্রতিক গবেষণায় দেখা গেছে, এই তিনটি স্তরের
প্রত্যেকটি পরবর্তীতে তিনটি পৃথক পৃথক স্তর গঠন করে। উদরের আচ্ছাদন তিনটি স্তর দ্বারা গঠিত : বহিঃস্থ তির্যক মাংসপেশীর আস্তরণ, আভ্যন্তরীণ তির্যক মাংসপেশীর আস্তরণ ও আড়াআড়ি মাংসপেশীসমূহ। অনুরূপভাবে জরায়ুর দেয়াল তিনটি স্তর দ্বারা গঠিত : Epimetrium,
Myometrium I Endometrium|

MyometriumI পরবর্তীতে তিনস্তরের মাংসপেশী দ্বারা গঠিত হয় : Longitudinal, আটটি মাংসপেশী সমেত তারপরবর্তী একটি Interwoven, অতঃপর একটি
বৃত্তাকার মাংসপেশীর স্তর। অধিকন্তু যে কোষ ভ্র“ণকে বেষ্টন করে থাকে
তাও তিন স্তরে গঠিত। যথা : Amnion, Chorion I Decidion|

ভ্রুণবিজ্ঞানের কোনো কোনো বইতে বলা হয়েছে, ভ্রুণ চারটি ঝিলি− দ্বারা পরিবেষ্টিত। তারা Yolk cell ঝিল্লি−কে ভ্রুণের চতুর্থ স্তর বলে গণ্য করেন। যা হোক, Yolk cell ঝিল্লির পুষ্টিসংক্রান্ত কোনো কাজ নেই এবং অবশেষে তা বিলুপ্ত হয়ে যায়। ভ্রুণের চারপাশে অবশেষে তিনটি ঝিল্লিই অবশিষ্ট থাকে। এ রকম থিউরী কোরআন দিয়েছে ১৪০০ বছর আগে। এখন আপনিই বলেন এ রকম ডেঞ্জারাস পয়েন্ট নিয়ে কথা কে বলতে পারে? কার কাছে মানবভ্রুণ বেষ্টিত আস্তরণের মত এমন জটিল ও সূক্ষ্ম বিষয়ের জ্ঞান থাকতে পারে?

-------------------------------------------------------------------------------------

কোরআনে আল্লাহ বলছেন-

আমি স্বীয় ক্ষমতাবলে নভোমণ্ডল বিনির্মাণ করেছি এবং নিশ্চয়
আমি (নিরন্তর) প্রসারণকারী। (যারিয়াত, ৫১ : ৪৭)


১৯৩৭ সালে রেডিও টেলিস্কোপের (দূরদর্শন যন্ত্রের) উন্নয়নের পরই
মহাবিশ্বের সম্প্রসারণ সংক্রান্ত প্রয়োজনীয় ডাটা-উপাত্ত প্রত্যক্ষ করা গেছে এবং তা প্রতিষ্ঠিত হয়েছে। এই প্রত্যক্ষণের বাইরে মহাকাশ বিজ্ঞানীরা উপস্থাপন করেছেন, যাকে বলে "Hubbel Control"’ তত্ত্ব। যা সেই পরিমাণ সরবরাহ করে স¤প্রতি মহাবিশ্বের প্রসারণের মাত্রা অনুমানের জন্য যা ব্যবহৃত হয়েছে। এখন বিষয় এই নয় যে, মহাবিশ্ব স¤প্রসারণ হচ্ছে কিনা। বরং বিষয় হল, তা কী মাত্রায় স¤প্রসারিত হচ্ছে? মহাকাশ বিজ্ঞানীগণ এই ব্যাপ্তিকে বিশ বিলিয়ন আলোকবর্ষের একটি নির্দিষ্ট দূরত্বের পরিভাষায় ব্যক্ত করেছেন। রেডিও টেলিস্কোপ স¤প্রতি এই প্রমাণ সরবরাহ করেছে যে, এই মহাশূন্য প্রায় আলোর গতিতে সম্প্রসারিত হচ্ছে। এ ধরনের মহাকাশ বিজ্ঞানসংক্রান্ত সাম্প্রতিক জ্ঞান কিভাবে চৌদ্দশ বছর পূর্বের কুরআন মাজিদে বর্ণিত হতে পারে? তা এ কথাই প্রমাণ করে যে, কুরআন মাজিদ আল্লাহ তাআলার পক্ষ থেকে প্রেরিত আসমানি গ্রন্থ।

৩৬| ১২ ই আগস্ট, ২০১১ রাত ১২:১০

মুিকত খান বলেছেন: আমি একটা কথা বুঝলাম না কেউ যদি ইসলাম ও হিন্দু ধর্মের মিল দেখাইতে গিয়া বিভ্রান্তি ছড়ায় তাহলে কি তাকে শুধরে দেয়া আমাদের কর্তব্য না? যিনি এই মিল দেখানোর চেষ্ঠা করছেন তাকে বলি: ভাই দয়া করে কিছ ন জেনে এক ধর্মের সাথে আরেক ধর্মের মিল দেখানো কি ঠিক? অনেকেই দেখি ইসলাম সর্ম্পকে কিছ না জেনেই উল্টাপাল্টা বলছেন। আরিথ ভাই আপনাকে ধন্যবাদ সকল প্রশ্নের সঠিক জবাব দেবার জন্য।

৩৭| ২২ শে আগস্ট, ২০১১ রাত ৩:৪০

গুরুদেবজী বলেছেন: অতি সুন্দর লিখা, ধন্যবাদ.....গুরুদেবজীর পক্ষ থেকে আমাদের সালাম আপনার প্রতি। ++++++++

উক্ত মন্তব্য করার পূর্বে জনাবের অন্তত একবার সত্যভূত এর খন্ড-১-২০ এবং ভ-তে ভগবান ল তে লীলা বই দুটি পড়ে নেওয়া উচিত ছিল? তবে আব্দুল্লাহ আরিফ সাহেবকে এতটা কথা খরচ করতে হত না।

ধন্যবাদ আব্দুল্লাহ আরিফ সাহেব।

২৩ শে আগস্ট, ২০১১ রাত ৩:৫৯

Abdullah Arif Muslim বলেছেন: আপনার প্রতিও সালাম। ধন্যবাদ আপনার মন্তব্যের জন্য। জাজাকাল্লাহ।

৩৮| ১০ ই অক্টোবর, ২০১১ রাত ১১:৫৩

আকাশ_পাগলা বলেছেন: আপনি একটা সত্যিকারের রামছাগল।
সেই শান্তির ধর্মের কোন মূল্য নেই যা অপর শান্তির ধর্মকে ব্যঙ্গ করতে শিখায়।

যতদূর জানি কুরয়ানেই বলা হয়েছে, "তোমরা ওদের মূর্তিকে অপমান কোরো না তাহলে ওরাও তোমার আল্লাহকে অপমান করবে। যার জন্য তুমিই দায়ী থাকবে।"


আর কমনসেন্স বলেও ত কথা আছে। একেকজনের সম্মান দেখানোর সিস্টেম একেক রকম। নবী চুমু খেয়েছে বলে ১০০০ বছর সব মুসলিম ওখানে গেলে পাথরকে চুমু দিয়ে আসে। এটা কী? এক ধরণের সম্মান দেখানো। একই ভাবে, দেবতার সাইজের পাথর তৈরি করে তাকে ভালবাসা আর আদর দেখায়। এটাও কিন্তু সেই সম্মান দেখানোই।
আমরা যেমন পাথর থেকে কিছু চাই না ওরাও পাথর থেকে চায় না। ভক্তি যে যেভাবে করে তার ব্যাপার।


আগে জানতাম রামছাগল মাঠে থাকে ঘাস খায়, এখন দেখি ব্লগে ধর্ম নিয়ে পোস্ট দেয়।



শুনেন, ইসলামকে উপরে উঠাতে আরেকটা ধর্মকে পঁচানো লাগে না। দেখেশুনে প্রসাব না করলে ছিটা নিজের গায়েই লাগে। সবখানে ধর্ম দেখায়েন না। এত বড় মাওলানা হইছেন, এত নামাজ কালেমা পড়েন, যার আপনার প্রতিবেশি ৪০ ঘরের খবর নবীর নির্দেশ অনুযায়ী নিয়ে আসেন। ওদের কাউকে না খাইয়ে নিজে খাবেন না। ছবি তৈরি করা না হারাম? ছবি না তুলে পাসপোর্ট বানিয়ে হজ্জ্বে যাইয়েন।

১১ ই অক্টোবর, ২০১১ রাত ২:৩৫

Abdullah Arif Muslim বলেছেন: লেখক বলেছেন: আকাশ_পাগলা বলেছেন: আপনি একটা সত্যিকারের রামছাগল।
=> পাগলের সুখ মনে মনে, আন্ধার রাইতে তারা গুনে।

-------------------------------------------------------------------------------

সেই শান্তির ধর্মের কোন মূল্য নেই যা অপর শান্তির ধর্মকে ব্যঙ্গ করতে শিখায়।

=> ১০০% ঠিক কথা। তবে আমি কোন ধর্মকে ব্যঙ্গ করি নাই বরং আপনি করতেছেন। আমি আমার ধর্ম সম্পর্কে ভূল ধারণা গুলোর উত্তর দিছি। এখন আপনে পারলে আপনার ধর্ম সম্পর্কে করা নাস্তিকরে প্রশ্নের উত্তর দেন?

-------------------------------------------------------------------------------

যতদূর জানি কুরয়ানেই বলা হয়েছে, "তোমরা ওদের মূর্তিকে অপমান কোরো না তাহলে ওরাও তোমার আল্লাহকে অপমান করবে। যার জন্য তুমিই দায়ী থাকবে।


=> সূরা আনআম-১০৮> তাদের তোমরা গালি দিয়ো না, মন্দ বলো না, তারা যাদের উপাসনা করে আল্লাহকে বাদ দিয়ে, তাহলে তারাও গালি দিবে আল্লাহকে জ্ঞান স্বল্পতা বশতঃ।

অর্থ্যাৎ তারা যাদের উপাসনা করে সত্যিকার ঈশ্বর আল্লাহকে বাদ দিয়ে যেমন রাম, সীতা, গনেশ, ঈসা আঃ, পীর, ফকির ইত্যাদি তাদের তোমরা গালি দিয়ো না। তারা যদি বুঝত তারা কতবড় ভূল করতেছে আল্লাহকে গালি দিয়ে, তাহলে তারা সেটা করতো না।

-------------------------------------------------------------------------------

আর কমনসেন্স বলেও ত কথা আছে। একেকজনের সম্মান দেখানোর সিস্টেম একেক রকম। নবী চুমু খেয়েছে বলে ১০০০ বছর সব মুসলিম ওখানে গেলে পাথরকে চুমু দিয়ে আসে। এটা কী? এক ধরণের সম্মান দেখানো। একই ভাবে, দেবতার সাইজের পাথর তৈরি করে তাকে ভালবাসা আর আদর দেখায়। এটাও কিন্তু সেই সম্মান দেখানোই।

=> সর্বশেষ ও চূড়ান্ত নবীকে অনুসরণ করাই আমাদের কাজ যদিও হিন্দু ধর্মগ্রন্থতে তার ব্যাপারে ভবিষ্যত বাণী করা সত্ত্বেও হিন্দুরা তাকে অমান্য করে। উনার অনুসরণ এবং ভালবাসার কারণে আমরা সেই পাথরে চুমু দেই। কিন্তু হিন্দুরা যেটা করে সেটা ভূল। সেটা সম্মান দেখানো হয় না বরং অন্যায় হয়।

আমাদের মত অনুযায়ী না বরং হিন্দু ধর্মগ্রন্থানুযায়ী। সেখানে বলা হইছে সেই লোকগুলো অন্ধকারে নিমজ্জিত যারা এক ঈশ্বরকে বাদ দিয়ে সাম্ভূতির উপাসনা করে। সাম্ভুতি মানে হস্ত নির্মিত বস্তু যেমন চেয়ার টেবিল মুর্তি, প্রতিমাসহ ইত্যাদিসহ যেকোন হস্তনির্মিত জিনিস।
-------------------------------------------------------------------------------

ভক্তি যে যেভাবে করে তার ব্যাপার।

=> সূরা বাকারা-২৫৬> ধর্ম বা জীবন ব্যবস্থা গ্রহণের ক্ষেত্রে কোন বাধ্যবাধকতা নাই, নিশ্চয়ই সত্য পথ ভ্রান্থ পথ থেকে আলাদা হয়ে গেছে।

নবী মোহাম্মদ সাঃ হলেন সর্বশেষ ও চূড়ান্ত নবী ও রাসুল এবং তিনি হলেন সুসংবাদদাতা সেই সব লোকদের জন্য যারা তাকে মানবে এবং অনুসরণ করবে এবং সুসংবাদ দাতা জান্নাতের। অপরদিকে তিনি হলেন সতর্ককারী কাফেরদের, যাতে তারা সতর্ক হয় জাহান্নাম থেকে।

-------------------------------------------------------------------------------

আগে জানতাম রামছাগল মাঠে থাকে ঘাস খায়, এখন দেখি ব্লগে ধর্ম নিয়ে পোস্ট দেয়।

=> তার মানে ধর্ম নিয়া যারা পোষ্ট দেয় তারাই রামছাগল। আমাদের ধর্ম আছে, কিন্তু আপনাদের তো ধর্মই নাই। আপনাদের হিন্দু ধর্মের কোথাও তো হিন্দু শব্দ টাও নাই। আপনারা নিজেদের হিন্দু দাবী করেন কোন যুক্তিতে? বলেন আপনারা এমন লোক যাদের কোন ধর্মই নাই। যার কোন ধর্মই নাই সেই আপনি আবার আইছেন আমার লগে ধর্ম নিয়া প্যাচাল পাড়তে?

-------------------------------------------------------------------------------

শুনেন, ইসলামকে উপরে উঠাতে আরেকটা ধর্মকে পঁচানো লাগে না।

=> পোষ্টে কাউরে কোন ধর্মরে পচানি হয় নাই। আবার পড়েন তবে চশমা লাগাইয়া। এক নাস্তিক ইসলাম ও হিন্দু ধর্মের সাদৃশ্য নিয়া একটা পোষ্ট দিছে যেখানে সে ইসলাম ও হিন্দু ধর্ম নিয়া ১২/১৩ টা মন্তব্য করছে।

আমি দলিল প্রমাণ দিয়া সেখান আমার ইসলাম ধর্মকে তুলে নিলাম।
যেমন নাস্তিক = হিন্দু + ইসলাম

পরে আমি নাস্তিকের ইসলাম সম্পর্কে ভূল গুলো ধরিয়ে দিলাম। বাকী থাকলো নাস্তিক= হিন্দু।

তো আপনারাও পারলে এখন আপনাদের বিরুদ্ধে করা বক্তব্যগুলোর উত্তর দেন। আর যদি উত্তর না থাকে তাহলে সেই ধর্মই গ্রহণ করে যেটা ১০০% পারফেক্ট।


-------------------------------------------------------------------------------

ছবি তৈরি করা না হারাম? ছবি না তুলে পাসপোর্ট বানিয়ে হজ্জ্বে যাইয়েন।

=> ফালতু কথা। ইসলাম সম্পর্কে যে আপনার কত নিম্ন স্তরের ধারণা আছে সেটা আপনার কথা থেকেই বুঝা যায়। ছবি তুলা এক জিনিস আর হস্ত দ্বারা ছবি অঙকন করা এক জিনিস। কোরআন এবং হাদিসে ছবি অংকন করার ব্যাপারে নিষেধাজ্ঞা আছে। হাত দ্বারা ছবি পেইন্ট করা, কোন প্রাণীর ছবি বানানো, মাটি দ্বারা মুর্তি বানানো নিষেধ। ছবি তুলা নিষেধ নাই। তবে পেইন্টিং করা নিষেধ।

দয়া করে পুরো পোষ্টটা পড়েন। মন্তব্যগুলো পড়েন।

পারলে এই বই টা পড়েন।

এখানে ক্লিকান

৩৯| ১০ ই অক্টোবর, ২০১১ রাত ১১:৫৪

আকাশ_পাগলা বলেছেন: তীব্র ঘোষ বলেছেনঃ হিন্দুরা বিশ্বাস করে যে ঈশ্বর এক এবং অদ্বিতীয় সর্বত্র বিরাজমান, তাই তারা ঈশ্বর এর প্রতীক স্বরুপ মূর্তি পুজা করে। হিন্দু ধর্মে ও নিরাকার ঈশ্বর এর কথা বলা হয়েছে, কিন্তু সাধারন মানুেষর নিরাকার ঈশ্বর এর উপাসনা করতে অসুবিধা হবে ভেবে সাকার পুজা প্রচলন করা হয়েছে। হিন্দু ধর্মের মুনি ঋষিরা নিরাকার ঈশ্বর এর আরাধনা ই করত। কেউ যেমন কারো ছবি দেখে তার কথা ভাবে, ভাবে না যে এটা সুধু কাগজ আর কালির combination, তেমনি হিন্দূরা মূর্তি প্রতীক এ ঈশ্বর এর কথা স্মরণ করে, ভাবে না এটা মাটির পুতুল।

আর বিভিন্ন দেবীকে পুজা করার কারন হোল হিন্দু ধর্মে যে ঈশ্বর কে যে রুপে দেখতে চায় তাকে সেই রুপে তার আরাধনা করার স্বাধীনতা দেয়া হয়েছে।

৪০| ১১ ই অক্টোবর, ২০১১ রাত ৩:১৭

রিফাত বিন সাদিক বলেছেন: পোস্ট পড়ার পর ভাবছিলাম দরকার পড়লে তথ্য দিয়ে আপনাকে সাহাজ্য করব, মাসাল্লাহ আপনি একাই ১০০।
++

১১ ই অক্টোবর, ২০১১ সকাল ৯:৪০

Abdullah Arif Muslim বলেছেন: জাজাকাল্লাহ। নতুন কিছু জানা থাকলে অবশ্যই শেয়ার করবেন। কারণ জ্ঞান মুমিন বান্দার হারানো সম্পদ। যেখানেই পাব সেখান থেকেই কুড়িয়ে নেওয়া উচিত।

৪১| ১১ ই অক্টোবর, ২০১১ সকাল ৮:৫৯

আকাশ_পাগলা বলেছেন: আপনার সাথে তর্ক করা বৃথা। সবকিছুকে নিজের এঙ্গেল থেকে দেখেন আপনি। কখনও চিন্তা করেন না যে আপনি এখন আফ্রিকার জঙ্গলে নরখাদকের ঘরে জন্ম নিলে মুসলমান না হয়ে নরখাদকই হতেন। কোন হিন্দুর ঘরে জন্ম নিয়ে ৯০% চান্স যে হিন্দুই হতেন।

আপনার সাথে আমি তর্ক করতাম না, তবে,

ছবি তুলা এক জিনিস আর হস্ত দ্বারা ছবি অঙকন করা এক জিনিস। এটা শুনে থতমত খেয়ে গেলাম।

ছবি কতভাবে আঁকা যায়? আমি পেইন্ট করে আঁকলে? আমি হাত বাদে মুখে তুলি নিয়ে আঁকলে? আমি স্প্রে করে আঁকলে? সবভাবেই ত ব্যাপারটা হারমই -- সেটা আমি যেই টেকনিকই ফলো করি। তাই না?

এখন আমি ক্যামেরা টেকনিক ফলো করলাম। আপনি গোঁজামিল বাদ দিয়ে একুরেট ইসলাম ফলো করলে এটাকে আপনার হারাম বলতেই হবে।

আমরা কেউ লাইট জ্বালাই না, লাইট জ্বালানোর সুইচ চাপি। ব্যাপারটা এরকম। ছবি হাতে না এঁকে আঁকার জন্য সুইচ চাপি। পেইন্ট, স্প্রে, চারকোল সবকিছু দিয়ে যেমন ছবি আঁকা যায়, সেভাবে ক্যামেও আরেকটা মাধ্যম।

যাক, তর্কে যাবো না। আপনার মানসিকতা বুঝা শেষ। উত্তর দিতে পারেন না, ধারেকাছেও যান না। হুদাই ঘুরান।

১১ ই অক্টোবর, ২০১১ সকাল ১১:৩৮

Abdullah Arif Muslim বলেছেন: বুঝতেই পারছি আপনার টার্গেট ছিল তর্ক করা। তবে আমার টার্গেট ছিল আলোচনা করা। আপনি আপনার মত প্রকাশ করবেন আমি আমারটা।

সবকিছুকে নিজের এঙ্গেল থেকে দেখেন আপনি।

=> আবার ফাও প্যাচাল। আপনি কি গাঞ্জা খান নাকি? আমি অসংখ্যবার বললাম এক নাস্তিক ইসলাম ও হিন্দু ধর্ম নিয়া ১২/১৩ টা মন্তব্য করছে এবং দুই ধর্মকেই পচাইছে। আমি সেখান থেকে ইসলামের বিরুদ্ধে করা ১২ টা প্রশ্নের উত্তর দিছি যেহেতু আমার কাচে উত্তর আছে। আপনেগো ধর্ম নিয়া যেই মন্তব্য করছে সেইটার উত্তর দিতে পারেন আর ালের প্যাচাল পাড়তে আইছেন আপনে আমার লগে।

------------------------------------------------------------------------------

কখনও চিন্তা করেন না যে আপনি এখন আফ্রিকার জঙ্গলে নরখাদকের ঘরে জন্ম নিলে মুসলমান না হয়ে নরখাদকই হতেন। কোন হিন্দুর ঘরে জন্ম নিয়ে ৯০% চান্স যে হিন্দুই হতেন।

=> নরখাদকই হতাম বা হিন্দুই হতাম। কিন্তু বিবেক বলে একটা জিনিস আছে সেটা যে সবাই খাটায় কিনা জানি না তবে ইনশাল্লাহ আমি খাটাতাম। যেমন ধরেন আমার জন্ম হিন্দুর ঘরে। এখন যখন আমি বড় হতাম এবং শুনতাম যে বেদেসহ সকল ধর্মগ্রন্থের কোথাও হিন্দু শব্দটাই নাই, যখন শুনতাম বেদসহ অসংখ্য ধর্মগ্রন্থগুলোতে গাজাখুরী কথা আছে, অশ্লীল কথা আছে, অগ্রহণযোগ্য কথা আছে, কাল্পনিক বক্তব্য আছে যখন নিজেকে শুধরিয়ে নিতাম। অর্থ্যাৎ নাস্তিক হতাম। তারপর খুজতাম সত্য ধর্ম কোনটা যদি খ্রিষ্টান ধর্ম সত্য হয় তাহলে সেটাই মানতাম আর যদি ইসলাম ধর্ম সত্য হয় তখন সেটাই মানতাম। আমি জ্ঞান খাটাতাম যেটা আপনার হিন্দুরা খাটান না।

কোরআনে আল্লাহ বলছেন, আমি জাহান্নাম সৃষ্টি করেছি সেই সমস্ত লোকের জন্য যাদের চোখ আছে দেখে না, কান আছে শুনে না, হৃদয় আছে কল্পনা করে না।

আবার যখন দেখতাম পোরহিতরা ধর্মগ্রন্থের বিপরীত বলছে যেমন হিন্দু ধর্মগ্রন্থ বলছে মাংশ খাওয়া যাবে, হিন্দু ধর্মগ্রন্থ বলছে মুর্তিপূজা হারাম, হিন্দু ধর্মগ্রন্থ বলছে শেষ নবীর আবির্ভাবের ভবিষ্যতবানী। তখন আমি সেটাই মেনে নিতাম যেটা বেদ বলছে, এবং সেই ভবিষ্যত বাণী করা ব্যক্তিটিকেই মানতাম যেটা আপনারা মানেন না।

ধরেন আজ ঘোষণা হলো যে বেদে উল্লেখ আছে ২০১৫ সালে এক মহান ব্যক্তির আবির্ভাব হবে এই পৃথিবীতে। তো ২০১৫ সালে দেখা গেলো সেই লোকটি আসলো তার নাম মোহাম্মদ সাঃ। তিনি আসার পরই আপনারা হিন্দুরা তার বিরোধীতা করা শুরু করলো।

প্রতিটি ব্যক্তিই মুসলিম বা আল্লাহর নিকট আত্মসমর্পণকারী হয়ে জন্মগ্রহণ করে। পরবর্তীতে তার বাপ মাই তারা যারা তাকে মুর্তিপুজারী, মানুষপুজারী, অগ্নিপুজারী, ঈসা আঃ পুজারী করে গড়ে তোলে।

অতএব প্রাথমিক ভাবে বাপ মায়ের কারণে হিন্দু হলেও পরবর্তীতে সঠিক সিদ্ধান্ত নিতাম, জ্ঞান খাটাতাম যা হিন্দুরা খাটায় না। তারা শুধু তাদের বাপদাদাদেরই অনুসরণ করে এবং কিছু নামের উপাসনা করে যা তাদের বাপ দাদারা রেখেছে।

------------------------------------------------------------------------------

ছবি তুলা এক জিনিস আর হস্ত দ্বারা ছবি অঙকন করা এক জিনিস। এটা শুনে থতমত খেয়ে গেলাম।

=> থতমত খাওয়ারই কথা। কারণ আপনারা ইসলাম দেখেন দূর থেকে। কখন সেটা নিয়ে সুস্থ মস্তিষ্কে চিন্তা করেন না। কোরআন ও হাদিসে নিষেধ করা হইছে ছবি অংকন করা। ১৪০০ বছর আগে ক্যামেরা ছিল না। তখন হাতে ছবি আকা হইতো। কিন্তু যখন ক্যামেরাতে ছবি তুলা হয় তখন সেখানে হাতে অংকনের কোন বস্তু নাই। জাস্ট আল্লাহর সৃষ্ট প্রকৃতির স্থির চিত্র ক্যামেরা বন্দি করা হয়। যেমন আল্লাহর সৃষ্ট গাছ এর হুবহু চিত্র ছবিতে প্রদর্শিত হয়। কিন্তু যদি বলা হয় সেটা হাতে অংকন করতে তখন সেটা আর গাছ থাকে না। সেখানে ব্যক্তি নিজের মতো করে অংকন করে।

যাই হোক আপনার মানষিকতাও বুঝা শেষ। বিচার মানি তালগাছ আমার টাইপের লোক আপনি।

আমি সাধারণত ফালতু কমেন্টস্ গুলো মডারেট করে ডিলেট করি। ওকে ভাল থাকবেন। আল্লাহ আপনাকে হেদায়েত সরল পথ, সুষ্পষ্ট নির্দেশনা দান করুন। আমীন।

৪২| ১৪ ই নভেম্বর, ২০১১ সন্ধ্যা ৬:৩৯

জানতেএলাম বলেছেন: Click This Link

৪৩| ১১ ই আগস্ট, ২০১২ সন্ধ্যা ৬:১৮

গোলাম দস্তগীর লিসানি বলেছেন: ওয়চে রাখলাম।

৪৪| ২৯ শে জানুয়ারি, ২০১৭ বিকাল ৩:৫৬

বসন্তের বনফুল বলেছেন: ওপেন চ্যালেঞ্জ :

"আমি আমার বন্দার প্রতি যাহা অবতীর্ন করেছি, তাহাতে তোমাদের বিন্দুমাত্র কোন সন্দেহ থাকলে, তোমরা ইহার অনুরুপ কোন সূরা আনয়ন কর। এবং তোমরা যদি সত্যবাদি হও তাহলে আল্লাহ ব্যাতিত তোমাদের সকল সাহায্যকারীকে নিয়ে আস। যদি আনয়ন না কর তবে সেই আগুনকে ভয় কর কাফিরদের জন্য যাহা প্রস্তুত করিয়া রাখা হয়েছে। (সূরা বাকারা:২৩, ২৪)।

এটা এমন এক বিষ্ময়কর কথা, যা মানব ইতিহাসে কোন গ্রন্থকারই নিজের বইয়ের পক্ষে দাবি করেন নি এবং জ্ঞানবুদ্ধি থাকা অবস্থায় কোন মানুষই এমন সাহস করতে পারবেন না যে, সে কোরআনের মত একটা বই লিখে ফেলেছে।

কোরআনের এই চ্যালেঞ্জ চলে আসছে সেই কোরআন নাযিলের সময় থেকে। শত শত লোক, শত শত সংগঠন এই চ্যালেঞ্জ এর মোকাবেলা করতে এগিয়ে এসেছে। চরমভাবে ব্যার্থ হয়ে সম্পূর্ণ নিরাস হয়ে ফিরে যেতে হয়েছে তাদের সাবাইকেই।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.