নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
সব সময়ই আশায় থাকি এমন বৃষ্টির যা ধুয়ে মুছে দিবে জীবনের সব গ্লানি জীবনটা হয়ে উঠবে ফুলের মত সুন্দর।
বিসমিল্লাহির রহমানির রহীম।
আল্লাহ তায়ালা মানব সৃষ্টির শুরু থেকেই পথের দিশা দিতে নবী-রাসূল পাঠিয়েছেন এবং কিতাব অবতীর্ণ করেছেন। সর্বশেষ নবী হিসেবে পাঠিয়েছেন মুহাম্মাদ (সা) কে। তাঁর প্রতি নাযিল করেছেন সর্বশেষ আসমানী গ্রন্থ আল কুরআন। ইসলামী বিশ্বাস অনুযায়ী এর পরে আছে মহাপ্রলয় এবং পুনরুত্থান। যখন পৃথিবীতে আগত প্রত্যেকটি মানুষকে সৃষ্টিকর্তার সামনে উপস্থিত করা হবে।
প্রত্যেক পরবর্তী নবী তাঁর পূর্বে আসা নবীদের সত্যায়নকারী। প্রত্যেক পরবর্তী কিতাব পূর্ববর্তী কিতাবসমূহের সত্যায়নকারী। সুতরাং, কুরআন শুধু নবী মুহাম্মাদ (সা) এর নবুওয়াতেরই সাক্ষ্য দেয় না। মুসা (আ)এবং ঈসা (যিশু) (আ) কেও সত্য নবী হিসেবে স্বীকৃতি দেয়। মূলত তাঁদের সকলের চলার পথ ছিল অভিন্ন।
প্রত্যেক নবীকে আল্লাহ কিছু অলৌকিক নিদর্শন দিয়ে সাহায্য করেছেন। যারা তাঁকে অস্বীকার করবে বা প্রমাণ চাইবে তাদের জবাব দিতে। মুহাম্মাদ (সা) এর ক্ষেত্রে কুরআনই ছিল প্রধান অলৌকিক নিদর্শন। যে কারণে আল্লাহ গোটা মানবজাতিকে উদ্দেশ্য করে বলেছেন-
"হে মানুষ! তোমরা উপাসনা করো তোমাদের সেই প্রতিপালিকের যিনি তোমাদেরকে ও তোমাদের পূর্ববর্তীদেরকে সৃষ্টি করেছেন, যাতে তোমরা আত্মরক্ষা করতে পার।
যিনি পৃথিবীকে তোমাদের জন্য বিছানা ও আকাশকে ছাদ করেছেন, আর তোমাদের জীবিকার জন্য আকাশ থেকে পানি ঝরিয়ে ফলমূল উৎপাদন করেন। সুতরাং জেনেশুনে কাউকেও তোমরা আল্লাহর সমকক্ষ দাঁড় করিয়ো না।
আর আমি আমার বান্দাহর প্রতি যা অবতীর্ণ করেছি তাতে তোমাদের কোনো সন্দেহ থাকলে তোমরা তার মতো একটি সূরা আনো। এবং আল্লাহ ছাড়া তোমাদের সব সাক্ষীকে ডাকো, যদি তোমরা সত্যবাদী হও।" (২:২১-২৩)
দুঃখজনক ব্যাপার হচ্ছে, বর্তমানে একশ্রেণীর বাতিকগ্রস্ত লোক কুরআন সম্পর্কে না জেনে হাস্যকর সব কথা বলে। কেউ বলে, মুহাম্মাদ (সা) সব ধর্মগ্রন্থ থেকে চুরি করে কুরআন লিখেছেন। অথচ নবীর প্রতিবেশী মদীনার ইহুদীরা কোনদিন এ অভিযোগ করেনি। কেউ বলে, নজরুল বা রবীন্দ্রনাথের লেখা কোরআনের চেয়ে কোন অংশে কম নয়। অথচ তারা কখনো এ দাবী করেন নি যে তাদের লেখা স্রষ্টার বাণীর তুল্য। নজরুলতো নিজে কোরআনের কাব্যানুবাদ করেছেন। কেউ কেউ আবার কুরআনের চ্যালেঞ্জ ভূয়া প্রমাণ করতে নিজেই সূরা রচনায় নেমে পড়েছে।
ভাবার বিষয় হচ্ছে, মনুষ্য রচনা কি কখনো আল্লাহর বাণী সমতুল্য হতে পারে?
আল্লাহর কুরআনতো এমনই এক বিস্ময়কর নিদর্শন যা একটি ভাষার গতিপথকে সম্পূর্ণ স্তব্ধ করে দিয়েছে। সপ্তম শতাব্দী থেকে আজ পর্যন্ত চৌদ্দশত বছর যাবত ভাষাটি তার অবস্থানে ঠায় দাঁড়িয়ে আছে। এ বিষয়টি নিয়েই আজ সামান্য আলোকপাত করতে চাই।
আমরা জানি সময়ের আবর্তনে ভাষা বিবর্তিত হয় এমনকি বিলুপ্ত হয়ে যায়। ভাষার এই পরিবর্তনের প্রক্রিয়ায় কারো নিয়ন্ত্রণ থাকে না।
বাংলা ভাষা ও সাহিত্যের সর্বশ্রেষ্ঠ প্রতিভা রবীন্দ্রনাথ, এতে কোন দ্বিমত নেই। কিন্তু তিনিও বাংলা ভাষাকে তাঁর সময়ের রীতিতে আবদ্ধ করে রাখতে পারেন নি। রবীন্দ্রোত্তর যুগে শতাব্দিরও কম সময়ে আজকের বাংলা ভাষা অনেক পরিবর্তিত।
এখানে তিনটি পৃথক দৃষ্টান্তের মাধ্যমে ভাষার পরিবর্তনের প্রক্রিয়াটি তুলে ধরছি।
একবিংশ শতাব্দীর বাংলা ভাষা:
"একদিন বসে আছি। টিভিতে খবর দেখছি। হঠাৎ চোখ গেল নিনিতের দিকে। সে হামাগুড়ি পজিশন থেকে উঠে দাঁড়িয়েছে। হেঁটে হেঁটে এগিয়ে আসছে আমার দিকে। তার ছোট্ট শরীর টলমল করছে। যেকোনো সময় পড়ে যাবে এমন অবস্থা। আমি ডান হাত তার দিকে বাড়িয়ে দিতেই সে হাঁটা বাদ দিয়ে দৌড়ে হাতের ওপর ঝাঁপিয়ে পড়ে বিশ্বজয়ের ভঙ্গিতে হাসল। তখনই মনে হলো, এই ছেলেটির সঙ্গে আরও কিছুদিন আমার থাকা উচিত।"
-"নিউইয়র্কের নীলাকাশে ঝকঝকে রোদ", হুমায়ুন আহমেদ (পর্ব-৩)
বিদ্যাসাগরীয় বাংলা (উনবিংশ শতাব্দী):
"কিয়ৎ ক্ষণে রথ মৃগের সন্নিহিত হইলে, রাজা শরনিক্ষেপের উপক্রম করিতেছেন, এমন সময়ে, দূর হইতে, দুই তপস্বী উচ্চৈঃস্বরে কহিতে লাগিলেন, মহারাজ ! এ আশ্রমমৃগ, বধ করিবেন না, বধ করিবেন না । সারথি, শুনিয়া, অবলোকন করিয়া কহিল, মহারাজ ! দুই তপস্বী এই মৃগের প্রাণবধ করিতে নিষেধ করিতেছেন । রাজা,তপস্বীর উল্লেখশ্রবণমাত্র, অতিমাত্র ব্যস্ত হইয়া, সারথিকে কহিলেন, ত্বরায় রশ্মি সংযত করিয়া রথের বেগসংবরণ কর।"
-"শকুন্তলা", ঈশ্বরচন্দ্র বিদ্যাসাগর
একাদশ শতকের বাংলা:
“গঙ্গা জউনা মাঝেঁরে বহই নাঈ
তহিঁ চড়িলী মাতঙ্গী পোইআ লীলে পার করেই ।।
বাহ তু তোম্বী বাহ লো ডোম্বী বাটত ভইল উছারা
সদ্গুরু পাও-পসাএঁ জাইব পুণু জিণউরা ।।
পাঞ্চ কেডুআল পড়ন্তেঁ মাঙ্গে পীঠত কাছী বান্ধী
গতণ দুখোলে সিঞ্চহু পাণী ন পইসই সান্ধি ।।
চান্দ সূজ্জ দুই চাকা সিঠিসংহার পুলিন্দা
বাম দাহিণ দুই মাগ ন চেবই বাহ তু ছন্দা ।। "
-চর্যাপদ, ডোম্বীপা > পদ নং- ১৪
স্পষ্টতই সময় যত গড়িয়েছে, প্রাচীন বাংলা তার রূপ বদলের প্রক্রিয়ায় আজকের এ অবস্থানে এসেছে।
বিষয়টি পৃথিবীতে অস্তিত্বশীল সব ভাষার ক্ষেত্রেই সত্য।
আধুনিক ইংরেজির উদ্ভব ঘটে ষোড়শ শতকে। তখন থেকে এ পর্যন্ত ভাষার মূল রূপ খুব একটা বদল না হলেও প্রাচীন ইংরেজি এবং মধ্যযুগীয় ইংরেজির সাথে এর ব্যবধান অনেক। শেক্সপীয়রের রচনা আধুনিক ইংরেজি সাহিত্যের অংশ। তবুও পাঁচশত বছরের ব্যবধানে তা বোঝা কিছুটা জটিল। চতুর্দশ শতকে জিওফ্রে চসারের লেখা "দ্য ক্যান্টারবেরি টেলস" আজকের দিনে অনুবাদ ছাড়া বোঝাই সম্ভব নয়।
কুরআন অবতীর্ণ হয়ছে সপ্তম শতাব্দীতে আরবি ভাষায়। সে সময় পৃথিবীতে যেসব ভাষা প্রচলিত ছিল তার অনেক ভাষাই এখন বিলুপ্ত। যেসব ভাষা টিকে আছে তাও এতটা পরিবর্তিত যাকে নতুন ভাষা বলা চলে (যেমন, ফার্সি ভাষা)। কিন্তু আরবিই একমাত্র ভাষা যা সেসময় থেকে আজ পর্যন্ত কোন রকম পরিবর্তন ছাড়াই টিকে আছে। এর মূল কারণ হচ্ছে কুরআন। কিয়ামত পর্যন্ত মানুষকে সরল পথে চলতে কুরআনের শিক্ষা ধারণ করতে হবে। এ ভাষাটি পরিবর্তিত হয়ে গেলে কুরআন বোঝাই কঠিন হয়ে যাবে। অথচ আল্লাহ বলেছেন, "আমি কুরআনকে উপদেশ গ্রহণের জন্য সহজ করে দিয়েছি"।
আশ্চর্যজনক হলেও সত্য যে আজকের দিনে এসেও আরবি ভাষার সবচেয়ে সহজ গ্রন্থ হচ্ছে আল কুরআন। কোন অনারব ব্যক্তি যদি আরবি ভাষার প্রাথমিক জ্ঞান ২৫% অর্জন করে। এর দ্বারা সে কুরআন বুঝে ফেলবে ৫০%। এটা আমার ব্যক্তিগত অভিজ্ঞতা থেকে বলছি। কুরআন মানুষের জন্য প্রয়োজনীয় সব আলোচনা অন্তর্ভুক্ত করেছে, যেখানে সমগ্র কুরআনে মাত্র ১৭৮৯টি শব্দমূল ব্যবহার করা হয়েছে। অথচ ভাষার এই সহজবোধ্যতা এর আভ্যন্তরীণ ভাব-গাম্ভীর্যকে বিন্দুমাত্র দুর্বল করেনি। কোন মানুষের রচনা কি ভাষার গতিকে ১৪০০ বছর যাবত থামিয়ে রাখতে পারে?
ইসলাম ধর্মের যাবতীয় বিধি-বিধানের মূল উৎস দু'টি, কুরআন এবং হাদীস। মুহাম্মাদ (সা) এর কথা, কাজ ও সম্মতি যা তাঁর সাথীদের মাধ্যমে সংরক্ষিত হয়েছে তাই হাদীস। সূতরাং কুরআন যদি মুহাম্মাদ (সা) এঁর রচনা হত তবে হাদীসের সাথে কুরআনের ব্যাপক মিল পাওয়া যেত। অথচ উভয়ের ভাব, প্রকাশভঙ্গী এবং বাক্যশৈলীর মাঝে রয়েছে আকাশ পাতাল ব্যবধান। আরবি ভাষায় কারো সামান্য জ্ঞান থাকলে সে বিষয়টি বুঝতে পারবে।
সাহিত্যিক তিনি যত বড়ই হোন না কেন, ব্যাকরণ অনুসারেই তাকে লিখতে হয়। অথচ কুরআন কোন ব্যাকরণ অনুসরণ করেনি। কুরআনকে অনুসরণ করেই আরবি ব্যাকরণ রচিত হয়েছে।
কুরআন নিউ টেস্টামেন্ট বা ওল্ড টেস্টামেন্ট থেকে চুরি করা হয় কিভাবে? অথচ কুরআন ওইসব গ্রন্থে উল্লেখিত অনেক বিষয়ে সম্পূর্ণ নতুন তথ্য দিয়েছে। বাইবেল বলে, যিশুখ্রিস্টকে ক্রুশবিদ্ধ করা হয়েছে। অন্যদিকে কুরআন বলে, নিশ্চিতভাবেই তাকে হত্যা করা হয় নি। বরং আল্লাহ তাকে উঠিয়ে নিয়েছেন।
কুরআন এখানেই থেমে থাকেনি। কুরআন জানিয়েছে, কিয়ামাতের পূর্বে যিশুখ্রিস্ট পুনরায় পৃথিবীতে আসবেন। সে সময়ের খ্রিস্টানরা তাঁকে দেখে নিজেদের ভুল বুঝবে এবং নতুন করে ঈমান আনবে। এটা কুরআনের ভবিষ্যদ্বাণী যা এখনো ঘটেনি। যারা কুরআনের সত্যতাকে ফুঁ দিয়ে উড়িয়ে দিতে চান তারা কি একটু অপেক্ষা করবেন? কারণ কুরআন যেসব ভবিষ্যদ্বাণী করেছে তার অনেকগুলি ইতোমধ্যে সত্য প্রমাণিত হয়েছে। যেমন- পার্সিয়ানদের হাতে রোমানরা পরাজিত হলে কুরআন ভবিষ্যদ্বাণী করেছিল-
"রোমানরা পরাজিত হয়েছে নিকটবর্তী এলাকায়। আর তারা তাদের পরাজয়ের পর অতিসত্বর বিজয়ী হবে, কয়েক বছরের মধ্যে। অগ্র-পশ্চাতের কাজ আল্লাহরই হাতে। সেদিন মুমিনগণ আনন্দিত হবে।" [সূরা রুম (৩০),২-৩]
কুরআনের বেধে দেয়া সময়ের মধ্যেই (৯ বছর) রোমানরা বিজয়ী হয়েছিল।
কুরআন নিঃসন্দেহে আল্লাহর বাণী যা মুমিনের জন্য রহমত ও শেফা (আরোগ্য)। কিন্তু কাফেরদের জন্য তা একমাত্র ক্ষতি বৃদ্ধিরই কারণ।
যারা আরবি জানেন তাদের বোঝার সুবিধার্থে দুই যুগের আরবির তুলনামূলক দৃষ্টান্ত-
সপ্তম শতাব্দীর আরবি ভাষা:
وَلِلّهِ مُلْكُ السَّمَاوَاتِ وَالأَرْضِ وَاللّهُ عَلَىَ كُلِّ شَيْءٍ قَدِيرٌ إِنَّ فِي خَلْقِ السَّمَاوَاتِ وَالأَرْضِ وَاخْتِلاَفِ اللَّيْلِ وَالنَّهَارِ لآيَاتٍ لِّأُوْلِي الألْبَابِ الَّذِينَ يَذْكُرُونَ اللّهَ قِيَامًا وَقُعُودًا وَعَلَىَ جُنُوبِهِمْ وَيَتَفَكَّرُونَ فِي خَلْقِ السَّمَاوَاتِ وَالأَرْضِ رَبَّنَا مَا خَلَقْتَ هَذا بَاطِلاً سُبْحَانَكَ فَقِنَا عَذَابَ النَّارِ - কুরআন (৩:১৮৯-১৯১)
একবিংশ শতাব্দীর আরবি ভাষা:
بحث صاحب السمو الملكي الأمير محمد بن نايف بن عبدالعزيز، ولي العهد نائب رئيس مجلس الوزراء وزير الداخلية - حفظه الله - مع رئيس جمهورية فنزويلا البوليفارية نيكولاس مادورو موروس سبل دعم العلاقات الثنائية بين البلدين في مختلف المجالات خاصة ما يتعلق بتعزيز التعاون في المجال الأمني لمكافحة التطرف ومحاربة الإرهاب
-সৌদি আরবের দৈনিক পত্রিকা থেকে চয়নকৃত
ওয়াল হামদু লিল্লাহি রব্বিল আলামীন।
২৪ শে অক্টোবর, ২০১৬ সন্ধ্যা ৬:৪৪
আশাবাদী অধম বলেছেন: পড়ার জন্য আন্তরিক ধন্যবাদ।
২| ২৪ শে অক্টোবর, ২০১৬ সন্ধ্যা ৭:৫৩
চাঁদগাজী বলেছেন:
এখন থেকে, বাংগালীদের কবরে কি "গুগল ট্রানসলেটর" সফটওয়ারসহ সেলফোন দেয়ার দরকার আছে?
২৪ শে অক্টোবর, ২০১৬ রাত ৮:০৭
আশাবাদী অধম বলেছেন: অপ্রাসঙ্গিক মন্তব্য। তারপরও জানার প্রয়োজন হলে নিজেই কবরে যেয়ে দেখে আসুন।
৩| ২৪ শে অক্টোবর, ২০১৬ রাত ৯:৩১
করুণাধারা বলেছেন: পোস্ট ভাল লাগল।
"কোন অনারব ব্যক্তির যদি আরবি ভাষায় ২৫% সাধারন জ্ঞান থাকে তবে সে ৫০% কোরআন বুঝতে পারবে" - ১০০% ঠিক কথা। আমারো ব্যক্তিগত অভিজ্ঞতা।
আল্লাহ আমাদের হেদায়েত দান করুন আমিন।
২৫ শে অক্টোবর, ২০১৬ ভোর ৬:১২
আশাবাদী অধম বলেছেন: মন্তব্য এবং অভিজ্ঞতা শেয়ার করার জন্য ধন্যবাদ। জাযাকাল্লাহ
৪| ২৪ শে অক্টোবর, ২০১৬ রাত ১১:২৬
মেহেদী রবিন বলেছেন: "কোন মানুষের রচনা কি ভাষার গতিকে ১৪০০ বছর ধরে স্থির রাখবে ? "- কখনই না। সম্ভব না। অসাধারণ লিখেছেন। আন্তরিক ভালোবাসা নিবেন। এত সুন্দর যৌক্তিক একটা লেখা অনেক দিন পর পড়লাম। প্রিয়তে
২৫ শে অক্টোবর, ২০১৬ ভোর ৬:১৪
আশাবাদী অধম বলেছেন: জাযাকাল্লাহ। আল্লাহ আপনাকে উত্তম প্রতিদান দান করুন।
৫| ২৪ শে অক্টোবর, ২০১৬ রাত ১১:৫৭
বিবেক ও সত্য বলেছেন: কুরআনের সৃষ্টিকর্তার বিধান হওয়ার পক্ষে কুরআনের প্রমান ও তা খন্ডন
কুরআনের সম্মোহনী শক্তিঃইসলামের ইতিহাস কি বলে এবং বাস্তব সত্য কি বলে
আল কুরআন সহজ না কঠিন
২৫ শে অক্টোবর, ২০১৬ ভোর ৬:১৫
আশাবাদী অধম বলেছেন: লিংকবাজির বীরত্ব আমার পোস্টে না ফলানোর জন্য অনুরোধ করছি।
৬| ২৫ শে অক্টোবর, ২০১৬ রাত ১২:০০
বিবেক ও সত্য বলেছেন: কোরানের মত অস্পষ্ট ,দুর্বোধ্ ও স্ববিরোধী কিতাব দুনিয়াতে দ্বিতীয়টা নেই
============================================
কোরান বলেছে তার মধ্যেকার প্রতিটা বিষয় পরিস্কার ও বিস্তারিত-
-------------------------------------------------------------------------
সুরা নাহল-১৬:৮৯:আমি আপনার প্রতি গ্রন্থ নাযিল করেছি যেটি এমন যে তা প্রত্যেক বস্তুর সুস্পষ্ট বর্ণনা, হেদায়েত, রহমত এবং মুসলমানদের জন্যে সুসংবাদ।
সুরা হুদ -১১:১:এটা কিতাব, এর আয়াতসমূহ বিশদভাবে বিবৃত আরবী কোরআনরূপে জ্ঞানী লোকদের জন্য।
সুরা আলআনআম- ৬: ১৪:----তবে কি আমি আল্লাহ ব্যতীত অন্য কোন বিচারক অনুসন্ধান করব, অথচ তিনিই তোমাদের প্রতি বিস্তারিত গ্রন্থ অবতীর্ন করেছেন।
সুরা হামিম সেজদা -৪১:৩এটা কিতাব, এর আয়াতসমূহ বিশদভাবে বিবৃত আরবী কোরআনরূপে জ্ঞানী লোকদের জন্য।
-------------------------------------------------------------------------
সুতরাং ধরে নেয়া যায় যে কোরানে দুনিয়ার সব বিষয়ই সুস্পষ্টভাবে বর্নিত আছে। কিন্তু ঘটনা কি সত্য ? মুহাম্মদের ব্যাক্তিগত কিছু চাওয়া পাওয়া - যেমন বহু বিবাহ , ডাকাতি , লুটপাটের মালের ভাগাভাগি , বন্দিনী নারী ধর্ষন, অবিশ্বাসীকে হত্যার কথা সহ আল্লাহর হুমকি ধামকি ছাড়া কোরানে আর কি আছে ? যদি ধরে নেই , কোরানে যে সব বিষয়ের অবতারনা করা হয়েছে, অন্তত: সেসব বিষয়ের সুস্পষ্ট ও বিস্তারিত বর্ননা আছে। কিন্তু বিষয়টা কি তাই ? কোরানে বহু পুর্ববর্তী নবীর কথা উল্লেখ করা হয়েছে যেমন - ইব্রাহীম, মুসা , দাউদ ইত্যাদির , কিন্তু তাদের জীবনের বিস্তারিত ঘটনার কোন বর্ননা আছে ? নাই , হুট হাট করে তাদের সম্পর্কে অতি সামান্য কিছু কথা আছে। তাহলে কিভাবে আমরা বুঝব যে ইব্রাহীম , মুসা বা দাউদ সোলেমান ইত্যাদিরাও নবী ছিল? আর কিভাবেই বা বুঝব কোথায় তারা জন্মেছিল ও তাদের ধর্ম প্রচার করেছিল ? কোরানে কি তাদের কথা বিস্তারিত আছে ? ঘটনার এখানেই শেষ নয়, এরপরেই কোরান বলছে -
-----------------------------------------------------------------------------
সুরা আল ইমরান -৩:৭:তিনিই আপনার প্রতি কিতাব নাযিল করেছেন। তাতে কিছু আয়াত রয়েছে সুস্পষ্ট, সেগুলোই কিতাবের আসল অংশ। আর অন্যগুলো রূপক। সুতরাং যাদের অন্তরে কুটিলতা রয়েছে, তারা অনুসরণ করে ফিৎনা বিস্তার এবং অপব্যাখ্যার উদ্দেশে তন্মধ্যেকার রূপকগুলোর। আর সেগুলোর ব্যাখ্যা আল্লাহ ব্যতীত কেউ জানে না। আর যারা জ্ঞানে সুগভীর, তারা বলেনঃ আমরা এর প্রতি ঈমান এনেছি। এই সবই আমাদের পালনকর্তার পক্ষ থেকে অবতীর্ণ হয়েছে। আর বোধশক্তি সম্পন্নেরা ছাড়া অপর কেউ শিক্ষা গ্রহণ করে না।
-----------------------------------------------------------------------------
অর্থাৎ কোরান বলছে কিছু আয়াত সুস্পষ্ট আর কিছু রূপক বা অস্পস্ট। তার মানে আগে যে বার বার কোরান বলল , তার আয়াতের বিষয়বস্তু সুস্পস্ট ও বিস্তারিত , এই ৩:৭ আয়াতে ঠিক তার উল্টো কথা বলছে।
এসব আয়াতের বিষয় মুমিনদের চোখের সামনে তুলে ধরলেও তারা এর মধ্যে স্ববিরোধীতা দেখে না। কোরান একবার বলছে - এর সব আয়াত পরিস্কার ও বিস্তারিত, আবার অন্য যায়গায় বলছে - কিছু আয়াত পরিস্কার ও কিছু রূপক বা অস্পষ্ট - সরাসরি এই স্ববিরোধী কথা কোরানে বলা থাকলেও মুমিনদের বোধ বুদ্ধি এখানে লোপ পেয়ে যায় আর তারা এর মধ্যে স্ববিরোধীতা দেখে না। কারন এতকিছুর পর কোরান বলছে -
-----------------------------------------------------------------------------
সুরা নিসা -৪:৮২:এরা কি লক্ষ্য করে না কোরআনের প্রতি? পক্ষান্তরে এটা যদি আল্লাহ ব্যতীত অপর কারও পক্ষ থেকে হত, তবে এতো অবশ্যই বহু বৈপরিত্য দেখতে পেত।
------------------------------------------------------------------------------
কোরান ভিন্ন ভিন্ন আয়াতে সুস্পষ্টভাবে স্ববিরোধী কথা বলেই আবার দাবী করছে তাতে কোন স্ববিরোধীতা নেই। সুতরাং এখন মুমিনদেরকে সামনে যতই কোরানের মধ্যে থেকে স্ববিরোধী বক্তব্য তুলে ধরা হোক না কেন , মুমিনরা সেটা কোনভাবেই স্বীকার করবে না , কারন কোরান বলেছে তাতে কোন স্ববিরোধীতা নেই। সুতরাং সুস্পষ্টভাবেই মূর্খ , অন্ধ , উন্মাদ , ও পাগল এবং জড়বুদ্ধি সম্পন্ন মানুষ না হলে তার পক্ষে খাটি বা সহিহ মুমিন হওয়া অসম্ভব।
২৫ শে অক্টোবর, ২০১৬ ভোর ৬:২৫
আশাবাদী অধম বলেছেন: "সুতরাং সুস্পষ্টভাবেই মূর্খ , অন্ধ , উন্মাদ , ও পাগল এবং জড়বুদ্ধি সম্পন্ন মানুষ না হলে তার পক্ষে খাটি বা সহিহ মুমিন হওয়া অসম্ভব"
এইতো এক খান ঘ্যানী কথা কইছেন। আপনার ঘ্যানে আমি মুগ্ধ।
তবে আপনার উন্নতি হচ্ছে ধীরে ধীরে। ভদ্রতার মুখোশটা খসে পড়ে কুৎসিত অবয়ব সামনে এসে যাচ্ছে।
৭| ২৫ শে অক্টোবর, ২০১৬ ভোর ৬:৪৮
আশাবাদী অধম বলেছেন: @ বিবেক ও সত্য
আমার পোস্টের বিষয় ছিল, চৌদ্দশত বছর আগে নাযিল হওয়া কুরআনের ভাষা এখনো জীবন্ত এবং সহজবোধ্য। এর বিরুদ্ধে কোন যুক্তি না দেখিয়ে অপ্রাসঙ্গিক ত্যানা প্যাচানো আমার দাবী খণ্ডনে আপনার অক্ষমতাই প্রমাণ করে।
৮| ২৫ শে অক্টোবর, ২০১৬ সকাল ৮:৪৮
হাসান কালবৈশাখী বলেছেন:
হজরত মোহম্মদ (স) বেচে থাকা কালে কোরানের কোন লিখিত ভার্শান ছিল না। কবিতার ছন্দে হাফেজদের মুখে মুখেই ছিল।
পরে মৃত্যুর পর সুরুতে যখন কোরান লেখার সিদ্ধান্ত হয়। হজরত ওসমান লেখা সুরু করে, কিন্তু কোন আয়াত আগে পরে হবে, কোন আয়াত বাদ দিতে হবে ইত্যাদি নিয়ে সাহাবিদের ভেতর চরম বিরোধিতা সুরু হয়। এরই জেরে মসজিদে কোরান লেখারত অবস্থায় হজরত ওসমানকে কুপিয়ে হত্যা করা হয়েছিল। এরপর শত শত বছর পর কোরানের লিখিত একটা স্ট্যান্ডার্ড ভার্শন আসে, কোন আয়াত সংযোজন বা বাদ গেছে কি না কেউ নিশ্চিত নয়।
সেই আমলে প্রথম লিখিত কোরানে আরবি হরফও সম্পুর্ন ভিন্নতর ছিল, জের জবর পেশ ছিলনা, আলাদাভাবে আলিফ ছিল কিন্তু বা, তা, সা, জিম, হা, খা ছিল না। তখন ছিল চার অক্ষর মিলে একটা শব্দ-তরঙ্গ বা উচ্চারণ-তরঙ্গ মিলে একটি বর্ন। পরবর্তীতে তা শব্দাবলীতে বিভাজিত হত। অনেক অনেক পরে আরবীভাষা পুর্ন বিকশিত হলে এরপর দেখাযায় এই আরবী বর্নমালা।
২৫ শে অক্টোবর, ২০১৬ সকাল ৯:১৭
আশাবাদী অধম বলেছেন: কপি-পেস্ট মন্তব্য।
এবং স্বপ্নে পাওয়া বনাজী ইতিহাস।
৯| ২৫ শে অক্টোবর, ২০১৬ সকাল ৮:৫৩
বাঘ মামা বলেছেন: @আশাবাদী কয়দিন ধরে দেখছি আপনার পোস্ট গুলো, আপনি অযথাই খোঁচাচ্ছেন, আপনার বোঝা উচিৎ কোথায় কি বলতে হয় এবং কাকে কিভাবে, আপনার আরো বোঝা উচিৎ ছিলো ভরা পাত্র কিছু রাখা যায়না, তা উপচে পড়বেই, আপনি যদি কোরাআণ পড়েন সেখানেই দেখবেন যে আল্লাহ নবীজিকেই বলেছেন যে " আপনি তাদের হেদায়েত করেন আর নাই করেন তারা ইমান আনবেনা, আমি তাদের কানে মোহর মেরে দিয়েছি", এই সত্য আপনি ভুলে গেছেন, আপনি ওনাকে নিয়ে পোষ্ট দিয়ে ভুল করেছেন, ওনাকে ওনার মত বলতে দেন, ওনার জ্ঞান ভান্ডার থেকে উনি তুলে ধরুক আপনার সেখান থেকে শেখার থাকলে শিখুন, আর না থাকলে এড়িয়ে যান, ওনাদের যেখানে সয়ং বিধাতা খাইয়ে পড়িয়ে বাঁচিয়ে রেখেছেন আপনার কিবা করার আছে বলুন?
সব বিষয় নিয়ে এবং সবার সাথে প্রতিবাদ যায়না, কিছু বিষয় আছে ইগনোর করাই এক ধরনের প্রতিবাদ হয়ে দাঁড়ায়।
শুভ কামনা সব সময়
২৫ শে অক্টোবর, ২০১৬ সকাল ৯:০৩
আশাবাদী অধম বলেছেন: আপনার মন্তব্য আমাকে কষ্ট দিল। আমার মনে হয়, এই লেখাটি আপনি ভালোভাবে পড়েন নি। এর আগের পোস্টটি যদিও একজন নির্দিষ্ট ব্যক্তিকে উদ্দেশ্য করা লেখা। আমার এই পোস্ট কাউকে উদ্দেশ্য করে লেখা না। আমি কাউকে আক্রমণও করিনি। কুরআনের জীবন্ত মুজিযা প্রমাণ করতে এটি একটি জেনারেল পোস্ট।
আশাকরি আপনার ভুল ধারণার অবসান ঘটবে। শুভ কামনায়। আল্লাহ হাফেজ।
১০| ২৫ শে অক্টোবর, ২০১৬ সকাল ৯:১৭
বাঘ মামা বলেছেন: আমি আপনার এই লেখা নিয়ে বলিনি, আগের লেখা নিয়ে বলেছি, এটা রানিং বলে কথাটা এখানেই বললাম, আর তার আপনার শেষের মন্তব্যকে ফোকাস করেই আমার উপরের মন্তব্য। আপনি আমাকে ভুল বুঝেছেন, তবুও আন্তরিক ভাবে দুঃখ প্রকাশ করছি।
শুভ কামনা আবারও
২৫ শে অক্টোবর, ২০১৬ সকাল ৯:২২
আশাবাদী অধম বলেছেন: আপনাকে আমি একজন শুভাকাঙ্ক্ষী হিসেবেই গ্রহণ করেছি। তাছাড়া আপনার পরামর্শও আমার ভবিষ্যতে কাজে লাগবে ইনশাআল্লাহ। তাই আমার উপরের মন্তব্যে মনে কষ্ট নিবেন না।
১১| ২৫ শে অক্টোবর, ২০১৬ সকাল ৯:৫০
নির্ঝরের_স্বপ্ন বলেছেন: আধুনিক প্রযুক্তি এবং ইন্টারনেটের ব্যবহার সব ভাষার গতিকেই থামিয়ে দেবে।
২৫ শে অক্টোবর, ২০১৬ সন্ধ্যা ৬:২৫
আশাবাদী অধম বলেছেন: "এখন সেই আদি প্রশ্নে ফিরে যাই। বলেছিলাম বাংলা ভাষা টিকবে কিনা। যেমন ধরা যাক, ইংরেজি কেন টিকে এবং প্রতিপত্তি বিস্তার করে আছে। সে তো তার জাতপাত খুইয়েছে। কোনো বিশুদ্ধ চেহারা নিয়ে সে টিকে নেই। বাংলা ভাষারও হয়তো তাই হবে। সে হয়তো নানান রকম রূপান্তরের মধ্য দিয়ে যাবে।"
-হাসান আজিজুল হক: অধ্যাপক ও কথাশিল্পী।
http://opinion.bdnews24.com/bangla/archives/2273
১২| ২৫ শে অক্টোবর, ২০১৬ সকাল ১০:৩৫
শূণ্য পুরাণ বলেছেন: জাজাকাল্লাহ
২৫ শে অক্টোবর, ২০১৬ সন্ধ্যা ৬:২৬
আশাবাদী অধম বলেছেন: আপনাকেও
১৩| ২৫ শে অক্টোবর, ২০১৬ দুপুর ১২:২৮
সেলিম৮৩ বলেছেন: অাশাবাদী অধম@ অাল্লাহপাক অাপনাকে অারো জ্ঞান দান করুন এবং জান্নাতের দিকে পরিচালিত করুন।
অাপনার কাছ থেকে এরকম লেখা অারো অাশা করছি। অার নাস্তিক, বেঈমানদের দাদভাঙ্গা জবাবের সাথী হিসাবে অাপনাকে স্বাগত জানাচ্ছি।
২৫ শে অক্টোবর, ২০১৬ সন্ধ্যা ৬:৩০
আশাবাদী অধম বলেছেন: আপনার জন্যও উপরোক্ত দু'আ। আমাদের সাধ্যানুযায়ী আমরা ইসলাম বিরোধীদের প্রতিরোধ করে যাব। চূড়ান্ত ফলাফল আল্লাহরই হাতে।
১৪| ২৫ শে অক্টোবর, ২০১৬ দুপুর ১২:৪২
সত্যের ছায়া (সংস্করণ) বলেছেন: বলেছেন: তোগো এত প্যাঁচ গোচ বুঝি না- মুহাম্মদের মত আরব, বর্বর, অশিক্ষিত, রাখাল ব্যক্তি এই ধরণের কিতাব জন সম্মুখে প্রকাশ করতে পেরেছে সেই জন্য তাকে স্যালুট। বর্বর আরব জাতিকে এক করতে পেরেছে সেই জন্য তাকে স্যালুট। আরব জাতীয়তাবাদ তত্ত্ব প্রকাশ করেছে সেই জন্য তাকে স্যালুট। হাজার হাজার বছরের ধর্ম প্রথার বিপরীতে নতুন ধর্ম বন্থা আবিস্কার করেছে সেই জন্য স্যালুট। নিজস্ব চিন্তা চেতনার উপর রাষ্ট্র গঠন করতে পেরেছে সেই জন্য তাকে স্যালুট।
কিন্তু বেচারা (মুহাম্মদ) দুর্ভাগ্য সে হিন্দুস্থানে জন্ম গ্রহন করেনি। যদি করতে তাহলে তাকে এতো দিন ভগমানের অবতার বলে পূজা করত। সূষ্টি কর্তার আবিভার্ব হিসেব পূজা করত।
২৫ শে অক্টোবর, ২০১৬ সন্ধ্যা ৬:৩৭
আশাবাদী অধম বলেছেন: "কিন্তু বেচারা (মুহাম্মদ) দুর্ভাগ্য সে হিন্দুস্থানে জন্ম গ্রহন করেনি"
দুর্ভাগ্য হতে যাবে কেন? তিনি কি দেবতা হতে চেয়েছেন? তিনি আল্লাহর কৃতজ্ঞ বান্দাহ হয়েই সন্তুষ্ট ছিলেন। এমনকি তাঁর প্রশংসায় বাড়াবাড়ি করতেও নিষেধ করে গেছেন।
১৫| ২৫ শে অক্টোবর, ২০১৬ দুপুর ১২:৫৮
জ্ঞান ক্ষুধা বলেছেন:
বিবেক ও সত্য ভাল লাগল আপনার ইসলাম জ্ঞান দেখে হবে সমস্য হল এসব প্রশ্নের উত্তর জাকির নায়েক অনেক আগে দিয়েছে ব্যাকারনগত যে সমস্যাট হয় ........
হাসিও পাচ্ছে কারন উত্তর খোজার কোন ইচ্ছা আপনার নাই
২৫ শে অক্টোবর, ২০১৬ সন্ধ্যা ৬:৩৯
আশাবাদী অধম বলেছেন: মন্তব্যটা বুঝে উঠতে পারলাম না।
১৬| ২৫ শে অক্টোবর, ২০১৬ বিকাল ৩:২৫
আজীব জানোয়ার বলেছেন: লেখককে আন্তরিক ধন্যবাদ। কুরআন আল্লাহর বাণী এতে কোন সন্দেহ নেই।
২৫ শে অক্টোবর, ২০১৬ সন্ধ্যা ৬:৪৩
আশাবাদী অধম বলেছেন: আপনাকেও আন্তরিক ধন্যবাদ পাঠ এবং মন্তব্যের জন্য। আচ্ছা, বিড়াল কি আজিব জানোয়ার?
১৭| ২৫ শে অক্টোবর, ২০১৬ বিকাল ৪:৪৩
বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: কুরআন নিঃসন্দেহে আল্লাহর বাণী যা মুমিনের জন্য রহমত ও শেফা (আরোগ্য)। কিন্তু কাফেরদের জন্য তা একমাত্র ক্ষতি বৃদ্ধিরই কারণ।
+++++
২৫ শে অক্টোবর, ২০১৬ সন্ধ্যা ৬:৪৮
আশাবাদী অধম বলেছেন: আন্তরিক ধন্যবাদ ভৃগু ভাই! পাঠ, মন্তব্য এবং লেখাটি পছন্দ করার জন্য।
১৮| ২৬ শে অক্টোবর, ২০১৬ রাত ১২:০৭
বিবেক ও সত্য বলেছেন: লেখক বলেছেন-আমার পোস্টের বিষয় ছিল, চৌদ্দশত বছর আগে নাযিল হওয়া কুরআনের ভাষা এখনো জীবন্ত এবং সহজবোধ্য। এর বিরুদ্ধে কোন যুক্তি না দেখিয়ে অপ্রাসঙ্গিক ত্যানা প্যাচানো আমার দাবী খণ্ডনে আপনার অক্ষমতাই প্রমাণ করে।
আপনার পোষ্টের শিরোনাম দেখে এরুপই মনে হয়েছে আমার। আপনি শিরোনাম সংক্রান্ত কথা আরো কিছু কথা বলে প্রমান করতে চেয়েছেন কুরআন মানবরচিত নয় স্রষ্টার কিতবা। অতএব আপনার পোষ্টের বিষয়বস্তু হয়েছে- আরবী ভাষা এখনও জীবন্ত ও সহজবোধ্য থাকানোর মত অসাধারণ ক্ষমতা যে পুস্তক প্রদর্শন করে তা স্রষ্টার। অর্থাৎ এটা স্রষ্টার কিতবা হওয়ার পক্ষে প্রমান।
যদি কুরআন স্রষ্টার কিতাব হওয়ার পক্ষে প্রমান হিসাবে পোষ্টের সার্বিক কথা ঘুরপাক খায় তাহলে শিরোনাম যথার্থ হয়নি আর আপনার দাবিও সঠিক নয় ।
সুতরাং আমার মন্তব্য যথার্থ হয়েছে। আমার মন্তব্য কুরআন স্রষ্টার কিতাব না তার পক্ষে প্রমান।
আর লিঙ্ককে এত ভয় পাওয়ার কি আছে? আপনার কথার জবাব যদি অনেক বড় করে না লিখে জবাবটি যদি লিঙ্কের মাধ্যমে দেই তাহলে সমস্যা কোথায়? লিঙ্ক থেকে কপি পেস্ট করার চেয়ে লিঙ্ক দিয়ে দিলাম, সেখানে আপনি যথার্থ জবাব পেয়ে যাবেন। সুতরাং লিঙ্ককে ভয় পাওয়ার কিছু নেই।
১৯| ২৭ শে অক্টোবর, ২০১৬ সন্ধ্যা ৬:১৩
বাবাজান বলেছেন: লেখককে প্রাণ ঢালা অভিনন্দন জানিয়ে......
এবার @অবিবেক ও মিথ্যা'র মূর্খতা সুলভ আচরন, ব্যাবহার, ও কথা বার্তার একটা জবাব দিয়ে নিই,,
এই বলদটা নিক নাম বিবেক ও সত্য দিছে অথচ কথা বার্তা যুক্তি বুদ্ধিতে মনে হয়, বস্তিতে জন্ম লইছে, শুধু মায়ের পরিচয়ে বাবা ছিলো কি ছিলোনা...! তা সে নিজেও জানেনা, শিখবে কি ঘুড়ার ডিম, কিচ্ছুই জানেনা, সঠিক কথাকে সে ভুল শুনে, ঠিক হ্যালোসিনেশন এর রুগীর ন্যায়,,
একটা বই পড়ে বুঝতে হলে সেই বইয়ের ইতিহাস জানতে হবে, তা নাহলে সে বইটি সম্পর্কে প্রাথমিক ধারনাও থাকবেনা, তাই কুরআন যেহেতু সর্বউচ্চ ভবিষ্যতবানী ও চ্যালেঞ্জ ও কিয়ামত পর্যন্ত বিধানদানকারী, সেই হিসেবে এর ইতিহাস বস্তিতে থেকে পাওয়া যাবেনা, তা শিখতে হলে বা জানতে হলে, কোনো ধর্মীয় শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের নিকট থেকে শিখতে হবে,, তা না হলে এর ইতিহাস বা মূল বিষয় সমূহ জানা যাবেনা, যেমন এই বেকুব ও সত্ত্ব কোরআন শিখেছিলো, এক ভাঙ্গাড়ী ওয়ালার কাছ থেকে, মানে একদিন এক লাইব্রেরির মালিক লক্ষ করলো তার লাইব্রেরিতে কুরআনের বাংলা তরজমা ও অন্যান্য বই অনেকদিন যাবৎ বিক্রি না হওয়ায় কাগজ গোলো পুরাতন হয়ে যাচ্ছে, তাই সে এই বই সহ কুরআনের তরজমাটাও এক পুরাতন বই ক্রেতার কাছে বিক্রি করে দিলো, অর্থাৎ যারা মানুষের পুরাতন বই খাতা কেজি হিসাবে কিনে নেয়, এবং তারা তার বিনিময়ে অনেক সময় সুটকি মাছ, জিরা,দারচিনি, দিয়ে যায়,
তো সেই পুরাতন বই ক্রেতা লাইব্রেরির মালিকের নিকট থেকে সেই পুরাতন বই কিনে নিয়ে এক বস্তির কাছ দিয়ে যাচ্ছিলো, তো বিবেক ও সত্য নিক নামের ব্যক্তিটি সেই বস্তিতেই থাকতো, তার মায়ের কাছে বড় হচ্ছে আর গ্রামের সাধারন স্কুলে যায় তাও মাঝে মাঝে, এভাবে মাতৃভাষাটা মোটামুটি কোনো রকমে শিখছে আরকি, তো বিবেক ও সত্য নিকের ব্যক্তিটির মা বাইড়ে দাড়িয়ে ছিলো, এমন সময় সেই পুরাতন বই ক্রেতা লোকটি সুঠকি মাছ ও তেজ পাতা নিয়ে উপস্থিত হয়ে বললো, "আছে কি পুরাতন বই খাতা বিক্রি করতে পারেন"
বস্তির ভিতর থেকে বিবেক ও সত্য নিক নামের ব্যক্তিটির মা তার ছেলে তথা মিস্টার বেকুব ও সত্ত্ব যে স্কুলে পড়তো সেই স্কুল থেকে যে বই দিছিলো সেই বই গোলো নিয়ে এসে বললো, হে সুঠকি মাছ ওয়ালা এই বই ৩ টা নিয়ে কিছু সুঠকি মাছ ও দারচিনি, দিন, তো বই ক্রেতা দেখলো বই গোলো নতুন, ক্লাস টু তে যে বই গোলো দেয়া হয়েছে তাই বই গোলো নিয়ে নিলো, এবং তার বিনিময়ে কিছু দারচিনি ও সুঠকি মাছ দিয়ে বিদায় দিবে তখন বেকুব ও সত্ত্বের মা বললোঃ আমার ছেলে স্কুলে নতুন ক্লাসে উঠেছে, তো এই বই গুলো সে পেয়েছে তো আপনার কাছে সুঠকি মাছের বিনিময়ে সেই বই গুলো বিক্রি করেছি, এখন একটা বইও যদি না থাকে তবে আমার পুলাডা স্কুলে গিয়া পড়বে কি..? তাই দয়া করে আমাকে একটি বই দিলে আমার পুলাডা পড়তে পারতো, তো সেই সুঠকি মাছ ওয়ালা দেখলো নতুন বই, তাই সে তা রেখে দিয়ে ঝাকা থেকে সেই পুরাতন কুরআনের তরজমাটি হাতে দিয়ে ভেগে গেলো...
অতঃপর বেকুব ও সত্ত্ব বাড়ি এসে দেখলো স্কুলের বইটি নেই, একটি পুরাতন বাংলা কুরআনের তরজমা রয়েছে, তো এভাবেই সে কুরআন শিখেছে ও বুঝেছে,
আমাদের মনে রাখতে হবে, কিছু ব্যবসায়ীরা কুরআনের বাংলা তরজমা বাজারে ছাড়ছে যাতে, না আছে কুরআনের ইতিহাস, না আছে প্রত্যেক আয়াতের শানে নুযুল, আর না আছে সঠিক তরজমা, তো বস্তিতে থেকে এভাবেই হয়তো সে কুরআনের তরজমা জানছে, আর এনে আইয়া পন্ডিতগিরী দেহাইতাছে,,
অথচ শানে নুযুল জানেনা, কিচ্ছুই জানেনা,,,
এই কথাটাও জানেনা, যা বলে গিয়েছেন তিনি যার উপর এই কিতাব নাজিল হয়েছে তিনি বলেন " ইন্নাল কুরআনা ইউ ফাচ্ছিরু বায়া দহু বায়াদহ্ " আল হাদিছ
নিশ্চয় কুরআন এক আয়াত আরেক আয়াতের তাফছির করে
তাহলে কুরআন বুঝার জন্য কিছু কিছু আয়াত নাস্তিক বা কাফেরের ব্লগ থেকে সংগ্রহ করে এখানে পেস্ট করা বা লিংক দেয়া, নিজের বস্তির মূর্খ অভিজ্ঞতা থেকে কুরআন না বুঝতে পারার কথা, ও সেই সাথে সমালোচনা করে নিজের বস্তিতে থেকে অভিজ্ঞতা অর্জনের আলোকে পুস্ট দিয়ে, নিজে কখনোই কুরআন বুঝতে পারবিনা,
"নিশ্চয় এলমে দ্বিন বা শিক্ষা করা ফরয"
সে সৌভাগ্য তো তুর হয় নাই..!
তুই যে কথা তুলে ধরেছিস, ও যাকে কুরআন এক আয়াতের সাথে আরেক আয়াত সাংঘর্ষিক বলে দাবি করেছিস তা ডাহা মিথ্যা ও নিজের চরম মূর্খতার বহির প্রকাশ ছাড়া আর কিছুই নয়,
আর তুই যেসব আয়াতে কারিমা তুলে ধরে সাংঘর্ষিক হিসেবে উপস্থাপন করেছিস, তরজমা থেকে, আর তুই যতোটুকু জানিস, তার চেয়ে মনে হয় কম জানে যাদের ভাষাতেই এই পবিত্র গ্রন্থটি নাজিল হয়েছে,
ঐ শুনে রাখ, তুই নিজে গ খেলেও আমি গ খাইনি,
যাদের ভাষাতেই এটা অবতীর্ন তারা কি দ্যাখেনি কোন্টা সাংঘর্ষিক,, হালার ভোদাই কোথাকার..!!
আমি ইচ্ছে করলে এহন পারি যেসব পবিত্র আয়াত সাংঘর্ষিক মনে হয়েছে তুর কাছে তার একটা সুন্দর ব্যাখ্যা দিতে কিন্তূ মূর্খকে উপদেশ দেয়া মানেই উলু বনে মুক্তা ছাড়ানো
প্রবাদ আছেনা...!
" শিক্ষিত আকারে (া) বিকারে বুঝে কিন্তূ মুর্খরে ঘাড়ে গুতাইলেও বুঝেনা"
আর তুই তো ভালো একটা মা পাসনাই, আমি যহন তোর মাকে তালাক দিছিলাম, কারন ছিলো পর পুরুষের সাথে মিশতো,, তারপর তুর মা বস্তিতে থাকতো, দুই বছর পর তুর জন্ম হয়েছিলো, আর তারপর দেখলাম, তুই কিভাবে বস্তিতে বেড়ে উঠলি, এবং কিভাবে অশিক্ষত রয়ে গেলি.... সর.. সর.. তুই আমাকে একদম বাবাজান বলবিনা, আমি তুর মাকে বিয়ে করলেও তুকে জন্ম দেয়নি সর.. আমার চোখের সামনে থেকে..!
বিঃদ্রঃ→
মন্তব্যে ব্যবহৃত কথা গুলো বলা হয়েছে এজন্যই যে সে কোন্ ধরনের কুরআন পাঠক তা প্রমানের জন্য, বাস্তবতার সাথে কেউ উদাহারন মিলাতে পারেন
শেষ কথা
(আসলে বাবাজান এতক্ষন যা বললো তা কথার জবাব মাত্র) অথচ এখানে কেউ কাউকে চিনেনা ও জানেনা, কারন ব্লগ কমিউনিটি, সবার আইপি ঠিকানা গোপন রাখে।আস্তিক নাস্তিক সবাই স্বাধীন ভাবে কথা বলতে পারে...
.......... ধন্যবাদ কমিউনিটি.......!
২০| ২৮ শে অক্টোবর, ২০১৬ রাত ১১:৪৭
বিবেক ও সত্য বলেছেন: @ শয়তানের বাবাজান,
কুকুরের কাজ কুকুর করেছে কামড় দিয়েছে ---------------------
@ শয়তানের বাবাজান এর আদর্শ মানবতার জন্য অনেক উন্নত!!!!, সবাই তার মত---------- প্রানী হতে পারবে !!!!!!
২১| ২৯ শে অক্টোবর, ২০১৬ সকাল ৮:৫৭
বাবাজান বলেছেন: বলদ ও সত্য বলেছে: @ শয়তানের বাবাজান,
বাবাজান উত্তর দিয়েছেনঃ ঐ বলদ সত্য, তুর মতো যারা আছে তারা, ও তুই, কুরআন বিশ্বাস করিসনা, কোনো ধর্ম গ্রন্থ স্রষ্টার হতেই পারেনা বরং মানুষের তৈরী বলে বিশ্বাস করিস, তাহলে এখন ধর্মীয় গ্রন্থে বর্নিত ভাষা শয়তান (শব্দ)ব্যবহার করে গালি প্রদান করা কি বদল ও সত্যের পরিচয় নয়..!!?
ও চরম হাস্যকর নয়..? ঐ পাগল, বস্তির পুত, এটা কি মূর্খতার প্রমান নয়..? যে ধর্ম গ্রন্থ ও এর শব্দের প্রতি বিশ্বাস সম্পূর্ণ রূপে অন্তর থেকে দূর করে, এবং এর বিরুদ্ধতা করে আবার নিজেই, সেই শব্দের প্রতি বিশ্বাস করে বিপদের সময় একান্ত প্রাইভেট মুহুর্তে যখন পাল্টা কথায় উচিৎ পাল্টা জবাব দিতে হয় সেই সময়, বিশ্বাসে ফিরে গিয়ে, জবাব প্রদান বা গালি প্রদান কি, ভয়াবহ রকমের হাস্যকর নয়..!!..?
অপর পক্ষের জন্য..? হাঁহ্ হাঁহ্ হাঁ...
নিশ্চয় তুই নিজেই নিজের জন্য উত্তম দৃষ্টান্ত, যে বিবেক এর নাম দিয়ে জাতীর জন্য ভয়াবহ এক বেকুব সেজেছে, তবুও সে না বুঝার ভান করে.. হেঁ হেঁ হেঁ... এতো হাঁসি মুছলিম ভাইয়েরা, আপনারা কুথায় রাখবেন বলেন দেখি..
বেকুব ও সত্ত্ব বলেছেঃ
কুকুরের কাজ কুকুর করেছে কামড় দিয়েছে ---------------------
@ শয়তানের ( এর ব্যাখ্যা দিছি) বাবাজান এর আদর্শ মানবতার জন্য অনেক উন্নত!!!!, সবাই তার মত---------- প্রানী হতে পারবে !!!!!!
বাবাজান উত্তর দিয়েছেনঃ কিরে গ্যাদা..! তুই না খুব এক্কেবারে ভদ্রয়ে গুলাম আজম, বিরাট ভদ্র, তাহলে তুর ভদ্রতা দেখি কুরের লালার মতো বেয়ে বেয়ে পড়ছে..
"নিশ্চয় তুই নিজেই নিজের জন্য উত্তম দৃষ্টান্ত"
বিঃদ্রঃ→
মন্তব্যে ব্যবহৃত কথা গুলো বলা হয়েছে এজন্যই যে সে আসলেই "বেকুবগিড়ীতে সত্য" তা প্রমানের জন্য, বাস্তবতার সাথে কেউ উদাহারন মিলাতে পারেন
শেষ কথাঃ
(আসলে বাবাজান এতক্ষন যা বললো তা কথার জবাব মাত্র) অথচ এখানে কেউ কাউকে চিনেনা ও জানেনা, কারন ব্লগ কমিউনিটি, সবার আইপি ঠিকানা গোপন রাখে।আস্তিক নাস্তিক সবাই স্বাধীন ভাবে কথা বলতে পারে...
.......... ধন্যবাদ কমিউনিটি.......!
একটি কথাঃ "আমার ধর্মের নীয়ম অনুযায়ী, সবার সাথেই উত্তম ব্যবহার করার নির্দেশ"
কিন্তূ আমি তা পালন করছিনা, কারন এখানে রয়েছে কাফেরদের জন্য চিন্তার রহস্য, আর তা হলোঃ তুদের মতো ধর্মের নীয়ম পালন না করে আচরন করলে, তা কেমন হতে পারে, এটাই বুঝানোর জন্য,
আমি স্বীকার করি আশাবাদী অধম ও অন্যান্য ভাইয়েরা ধর্মের নীয়ম মানার চেষ্টা করে থাকেন, এটা সত্যিই উৎকৃষ্ট মনের পরিচয় বহন করে,
আর আমি যে সব ভাষা ব্যবহার করি তা ছদ্মভাবে,ধন্যবাদ, মমিন ভাইদের ।
©somewhere in net ltd.
১| ২৪ শে অক্টোবর, ২০১৬ সন্ধ্যা ৬:৪৩
মোটরসাইকেল ভ্যালী বলেছেন: চমৎকার লিখেছেন
ভালো লাগলো