নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

নেই

প্রতিবাদের ভাষা

abdur_rahimhappy

কিছু বলার নেই

abdur_rahimhappy › বিস্তারিত পোস্টঃ

বাংলাদেশের গণতন্ত্র ও ক্ষমতাবান ব্যক্তিদের আচরণ

২৯ শে জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ১:৫৮

ধর্ম থেকে মানুষকে দূরে রাখতে গণতন্ত্র নামের বিষাক্ত সাপের

আবির্বাব হয়েছে আধুনিকতার নামে !

যা ইসলাম বিরোধীরা স্বযত্নে গ্রহন করে । গণতন্ত্র যদিও গনমানুষের কথা অথবা মতামতকে প্রতিষ্ঠিত করার প্রয়াস অবলোকন করে !!

কিন্তু আমাদের দেশে গণতন্ত্রের নামে চলছে দলীয়তন্ত্র অথবা

দলীয় লুটপাট , যা কখনো গনমানুষের মতামতের বহিপ্রকাশ নয় ।

আমরা দেখছি ধর্ম থেকে দূরে গিয়ে

মানুষের মাঝে শুধু হিংসা প্রতিহিংসার প্রতিযোগীতা বেড়েছে ।





[১] বাংলাদেশ নামের মানচিত্রের জম্মের জন্য শেখ মুজিবুর রহমানের

ভূমিকা ভুলার মত নয়, ৭ই মার্চ এর ভাষন সহ অনান্য সকল

অবদানের জন্য বাংলাদেশের মনুষের হৃদয়ে শেখ মুজিবুর রহমানের নাম স্বর্ণ অক্ষরে লেখা থাকবে ।

যদিও শেখ মুজিবুর রহমান, গণমানুষের মতামতকে উপেক্ষা করে

২৪ ই জানুয়ারি ১৯৭৫সালে বাকশাল কায়েম করে ।

যা গনতন্ত্রকামী মানুষ আজীবন ঘৃণার চোখে দেখে যাবে !!



[২] বাংলাদেশ সৃষ্টির ইতিহাসে জিয়াউর রহমান এর নামটিও

অস্বিকার করার নয় ! শেখ মুজিবুর রহমানকে যখন পাকিস্তানি

হানাদার বাহীনি গ্রপ্তার করে তখন বাংলাদেশ সৃষ্টির পথে

এক প্রকার বাঁধা সঞ্চার হয়।

সেই বাঁধা অতিক্রম করার পথে জিয়াউর রহমান ২৬ সে

মার্চ চট্রগ্রামের কালুরঘাট বেতার কেন্দ্র থকে

স্বাধীনতার ঘোষণা দেন ।

যা বাংলাদেশের মানুষ চিরকাল মনে রাখবে ।

যদিও জিয়াউর রহমান, শেখ মুজিবুর রহমান মৃত্যুর পরবর্তি

কালে সেনা শাসনের মাধ্যমে ক্ষমতা দখল করেন যা সৈরাশাসন

হিসাবে অনেকে বলে থাকেন । যদিও জিয়াউর রহমান পরে

গণমানুষের প্রত্যাশিত গণতন্ত্রে দ্বারা ফিরিয়ে আনেন ।



[৩] আল্লামা দেলোয়ার হোসেন সাঈদী এক জন ইসলামী

বক্তা , সারা বিশ্বের মুসলিমদের কাছে তার নাম সুপরিচিত ,

বর্তমান সরকার রাজনীতির খেলা খেলতে গিয়ে ইসলামের জন্য

নিবেদিত সিংহ পুরুষ দেলোয়ার হোসেন সাঈদীকে মানবতা বিরোধী

অপরাধী বলে মিথ্যা অভিযোগ দিয়ে বাংলাদেশ থেকে

ইসলামের পক্ষে বলার দৃড় কন্ঠসর ধ্বংস করার পায়তারা করে চলছে ।

যা দেশের শান্তিকামী মানুষ দৃড়ভাবে প্রত্যাখান করেছে ।

মানবতা বিরোধী ট্রাইবুনাল ইতি মধ্যে স্কাইপ সংলাপ কেলেংকারারির

মাধ্যমে বিশেষ ভাবে নিরাপক্ষতা ও ন্যায় বিচারের যোগ্যতা হারিয়েছে ।

আল্লামা দেলোয়ার হোসেন সাঈদীর অপরাধ গুলো কি ??

আজকের পরিস্তিতির জন্য ??

*প্রথম, অপরাধ হল শেখ মুজিবকে জাতির পিতা হীসাবে না মানা !!

*দ্বিতীয়, অপরাধ হল সত্যের সিল মোহর কোর'আনকে দৃড় সাহসের

সাথে মানুষের কাছে উপস্তাপন করা ।।

*তৃতীয়, অপরাধ হল ইসলাম ধর্মকে প্রচার ও প্রসারিত করার

চেষ্টা করা।

*চতুর্থ, অপরাধ হল সে একজন দূর্নীতি মুক্ত সাংসদ সদস্য ছিলো ।

* পঞ্চম, অপরাধ হল সে ভারতের গোলাম হবার বিপক্ষে ছিলো ।

*ষষ্ট, অপরাধ হল সুস্হ সমাজ গড়তে তার নিরলস চেষ্টা ছিলো ।



[৪] মানব অধিকার কমিশনের চেয়ারম্যন, মিজানুর রহমান,

সে অত্যন্ত কোলামেলা কথা বলার মানুষ ।

তার অনেক বক্তব্যে আমরা প্রমান পাই । কিন্ত সে মানব অধিকার

লঙ্গন দেখতে পাইনা যখন ৫০ টির মত ক্যমরার সামনে

বিশ্বজিৎকে চাপাতি দিয়ে কুপিয়ে কুপিয়ে খুন করা হয় !!

প্রতিনিয়ত ধর্ষণের ঘটনা ঘটে চললেও তিনি মানব অধিকার লঙ্গন

দেখতে পাননা ,যখন নৈতিক আন্দোলনকৃত শিক্ষকদের উপর বিষাক্ত স্প্রে মেরে শিক্ষক হ্ত্যা করাহয় তখন মানব অধিাকার লঙ্গন খূঁজে পাইনা ! যখন পর্দাশিল নারীর উপর পুলিশি নির্যাতন হয়

তখনো তার মুখ খোলার সাহস পাননা !!

আমরা সাধরন মানুষ কি ভাবব উনিও সরকারের দালাল ???



[৫] দূর্নীতি ধমন কমিশনের চ্যয়ারম্যান , গোলাম রহমান ,

ভিবিন্ন ধরনের চাঞ্চল্যকর মামলায় হাত দিয়ে দূর্নীতি দমন কমিশনকে

দূর্নীতিতে চ্যম্পিয়ের শির্ষে নিয়ে যেতে অবিরাম প্ররশ্রম করে চলছেন

গোলাম রহমান !

* শুরনজিৎ সেন গুপ্তেরদূর্নীতি হাতনাতে ধরা পড়ার পরও

সৎও দূর্নিতী মুক্ত মন্ত্রী হীসাবে সিকৃতি দেয়া ।

* পদ্দাসেতুর দূর্নিতীর অভিোযোগ থেকে দুই আবুলকে অব্যাহতি দেয়া । * * তারেক জিয়ার বিরুদ্ধে মালেশিয়া থেকে মানি লন্ডারিংয়ের টাকা

পেরত এর নমে মিথ্যা অভিযোগ দেয়া ।

* সব মিলিয়ে দূর্নীতি ধমন কমিশন সরকারের দূর্নীতিকে বৈধতা দেওয়ার জন্য দূর্নীতগ্রস্ত কমিশনে পরিনত হয়েছে !!





[৬] ড়. ইউনুস গ্রামীন ব্যংকের প্রতিষ্টতা , যদিও গ্রামীন বাংক একটি

সুদ যুক্ত ব্যংক হিসাবে পরিচিত ! সুদ যুক্ত ব্যাংক হলেও মানুষের

গ্রহন যোগ্যতার কারনে বিশ্বের অনেক দেশে গ্রামীন ব্যংকের পলসি

অনুসরন করা হয় ।

বিশ্বে গ্রামীন ব্যাংক জনপ্রিয়াতা পাওয়ার কারনে ড়.ইউনুসকে

দেয়া হয় শান্তিতে নোভেল পূরস্কার ,যা বাংলাদেশের

স্বাধিনতার পর আর এক বার স্বধীনতা অর্জনের মত সারাদেশের মানুষ

খুশিতে আত্থহারা ।

সেই নোভেল বিজয়ী ড় . ইউনুস আজ কেন অপমানিত ??

* ১/১১/এর পর তিনি রাজনৈতিক দল গটন করতে চেয়েছিলেন ।

* তিনি ব্যংক এর খাতিরে দেশের মনুষের কাছে গ্রহন যোগ্যতা অর্জন করেছিলেন ।

* ড়. ইউনুস শেখ হাছিনার প্রিয় ব্যক্তি হতে ব্যর্ত হয়ে ছিলেন ।



[৭] মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর বি এন পির ভারপ্রাপ্ত মোহাসচিব ,

তার একটা পরিচয় আছে তার ভালো মানুষ হীসাবে ।

খন্দকার দেলোয়ারের মৃত্যুর পর বি এন পিকে অক্যবদ্ধ করে , আওয়ামী

দূঃশাসনের বিরুদ্ধে নিয়ম তান্ত্রিক আন্দোলন করে যাচ্ছিল ।

যা তার জন্য কাল হয়ে দাড়ায় ।

তাকে গাড়ি পুড়ানোর নামে মিথ্যা মামলায় হয়রানি করার হীনউদ্দেশ্যে

দিনের পর দিন বাকশালি কায়দায় আটক রেখেছে ক্ষমতাশিন

আওয়ামী লীগ !!

যা গণতন্ত্রের জন্য মোটেও সুখকর নয় !!

গনতন্ত্রের নামে বিরোধী মতামতকে ধমন করতে সরকার

ভিবিন্ন অপকৌশল অবলম্ভন করছে যা মোটেও গ্রহন যোগ্য আচরন নয় ।

অভিলম্ভে মির্জা ফখরোল ইসলাম আলমীরকে গনতন্ত্রের সার্থে মুক্তি দেয়া

উচিৎ !!!



[৮] মাহাবুবুল আলম হানীফ , আওয়ামী লীগের যুগ্ন সাধারন স্বম্পাধক ,

যার ভিতরে আছে মিত্যা বলার দূরন্ত সাহস !!

যা সরকারের ৪ বছরে বাংলাদেশের মানুষ অসঙ্ক বার দেখেছে ।

তার মিত্যা কথার তেজ এতই বেশি দেশের যে কোন সম্মানিত

ব্যক্তি তার আক্রমন থেকে রক্ষা পাইনি ।

সর্বশেষ এ বি এম মুছা '

'

[৯] মহীউদ্দীন খান আলমগীর , বর্তমান বাংলাদেশের স্বরাষ্টমন্ত্রী ,

সে অতীতে দূর্নীতিগ্রস্ত সরকারি আমলা ছিলেন !!

যা বাংলাদেশের মানুষের জানা ।

মহীউদ্দীন খান আলমগীর স্বরাষ্ট মন্ত্রীর সাংবিধানের পদটাকে কলংকিত

করেছেন ।

একটি দেশের মন্ত্রী মানে দেশের সব মানুষের মন্ত্রী ,

কিন্তু মহীউদ্দীন খান আলমগীর বাংলাদেশের মানুষের কাছে

তার নিরাপক্ষতা হারিয়েছেন । তিনি আওয়ামী লীগের সন্ত্রাসীকে

উৎসাহ দিয়ে দিষ্টান্ত স্তাপন করেছেন ।

বিশ্ববিদ্যালয়ের মারামারি অস্ত্রবাজী থেকে শুরু করে বিশ্বজিৎ হত্যা

এবং সারাদেশে ধর্ষণের ঘটানা গুলোতে তার ভুমিকা

বিরল ভাবে প্রশ্নবিদ্ধ করেছে , তাই তার পদত্যাগ করা উচিৎ ।।

:|:|:|:|:|:|:|:|:|:|:|:|











মন্তব্য ০ টি রেটিং +০/-০

মন্তব্য (০) মন্তব্য লিখুন

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.