নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

পৃথিবী আমার আবাস। মানুষ আমার পরিচয়।

আবীর চৌধুরী

ইলেক্ট্রিক্যাল এন্ড ইলেক্ট্রনিক্স ইঞ্জিনিয়ার

আবীর চৌধুরী › বিস্তারিত পোস্টঃ

উচ্চশিক্ষা বৈষম্যঃ পাবলিক ও প্রাইভেট

০৩ রা আগস্ট, ২০১৩ বিকাল ৪:৪৭

প্রাইভেটে যারা পড়ে, তারা সবাই ব্যার্থতার কারণে প্রাইভেটে পড়ছে, তা' নয়। আবার প্রাইভেটে পড়ার পরেও যে জীবন ব্যার্থতায় পর্যবসিত হয়ে যাবে তা'ও নয়।

প্রাইভেটে পড়েও অনেকেই সফল হচ্ছে, তবে তা পাবলিকের তুলনায় কম। কারণ, প্রাইভেটের প্রোডাক্ট কয়েক বছর আগেই মাত্র জব-মার্কেটে প্রবেশ শুরু করেছে। আর প্রাইভেটের স্টুডেন্টদের জবফিল্ডে এক্সেপ্টেন্সি রেট-ও অনেক কম। এই ট্রেন্ড আস্তে আস্তে বদলাবে। মানুষের ধারণা বদলে দেবে মানুষের কর্মক্ষমতা ও কর্মদক্ষতা।

আর একজন্য পাবলিক-প্রাইভেট ও দামি প্রাইভেট-কমদামি প্রাইভেট বৈষম্য দূর করতে হবে।

সরকারগুলোর জন্য প্রাইভেট ভার্সিটি গুলো আয়ের একটা বড় সোর্স। দেশের মানুষকে চুষে চুষে খাওয়ার জন্য যেমন রেলপথ ও গণপরিবহন সংস্কার না করে যথাক্রমে আন্তজেলা পরিবহন ও ব্যক্তিগত যানবাহন বাড়ানো হচ্ছে, তেমনি উচ্চশিক্ষাকে ব্যবসায়িক পণ্য হিসেবে পরিণত করার জন্যেই প্রাইভেট মেডিকেল ও ভার্সিটিগুলোর শিক্ষাখরচকে নিয়ন্ত্রণের মধ্যে আনা হচ্ছে না।

সবই সিস্টেম লস, সিস্টেমে থাকবেন তো লসে পড়তে আপনি বাধ্য! তাই এতকিছুর মধ্যেও যদি নিজেদের মধ্যে পাবলিক-প্রাইভেটের লেবেল লাগিয়ে বৈষম্য-বিভেদ করেন, তাহলে জীবনে কষ্টই বাড়বে, দেশের নামই খারাপ হবে!

মন্তব্য ৩ টি রেটিং +০/-০

মন্তব্য (৩) মন্তব্য লিখুন

১| ০৩ রা আগস্ট, ২০১৩ বিকাল ৪:৫৫

আমারও বলার ছিল বলেছেন: Click This Link

২| ০৩ রা আগস্ট, ২০১৩ বিকাল ৫:২১

উদাসী স্বপ্ন বলেছেন: বাংলাদেশের সীমিত রিসোর্সের মাধ্যমে সবাইরে পাবলিকে পড়াইতে পারবো এর কোনো কারন নাই। তাই প্রাইভেটগুলার জন্ম আসলেই দরকার ছিলো।

কিন্তু কথা হইলো সরকারের খুব বেশী লাভ হইতেছে প্রাইভেটের লাভে। এর প্রধান প্রমান হইলো কয়েকদিন আগে প্রাইভেটের উপর সরকার ট্যাক্স বসাইছিলো এবং সরকার বলছিলো এই টাকা ছাত্রদের কাছ থেকে নেয়া যাবে না।

কিন্তু মালিকগুলা এমন শক্তিশালী ছিলো তারা সেই টাকা পোলাপানদের কাছ থেকেই নিছে কিন্তু গোবরে ভারা প্রাইভেটের পোলাপান সরকাররে গালি দিয়া গাড়ি ভাংছে।

যদিও নিজেগো ইউনিতে ভাঙ্গাভাঙ্গী করে নাই।

কথাটা হইলো এইসব পোলাপানের ম্যাচুরিটি আসতে সময় লাগবে, জব মার্কেটে ম্যাচুরিটি আসতে সময় লাগবে। হয়তো হুট করে যদি কোনো ইউনিভার্সিটি আসলেই গবেষনা ক্ষেত্রে অর্থায়ন করে টিউশন ফিতে ওয়েভার দেয় তাহলে প্রাইভেটেও ভালো কাজ তে পারে।

সারা বিশ্বে তো তাই হইতেছে। ইনশাল্লাহ এদেশেও হবে!

০৩ রা আগস্ট, ২০১৩ সন্ধ্যা ৬:০৪

আবীর চৌধুরী বলেছেন: Thanks for your intellectual comment.

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.