![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
বাংলাদেশের ১ নম্বর ভার্সিটি থেকে পাশ করে বাংলাদেশের ১ নম্বর স্টিল কোম্পানিতে প্রায় ১ লাখ টাকা বেতনে চাকরি করা মেকানিকাল ইঞ্জিনিয়ার, নিজের স্ত্রীর লেবার পেইনের দিনে, চাকরি থেকে ছুটি না পাওয়ার ক্ষোভে, বহুদিন ধরে- চাকরি ছেড়ে দিয়ে নিজের ব্যবসা করা বা বিদেশ চলে যাওয়ার সুযোগ খুঁজছেন।
কাতারে (সব গালফ কান্ট্রিতেও) সংখ্যাগরিষ্ঠ শ্রমিক ও ভুয়া পরিচয়ে যাওয়া অশিক্ষিত ও স্বল্পশিক্ষিত, অদক্ষ বাংলাদেশীদের মধ্যে, মুষ্টিমেয় দক্ষ, সুশিক্ষিত ও মেধাবী ইঞ্জিনিয়ার বা ভালো চাকরিজীবি বাংলাদেশীদের ভিসা হয় "টেকনিশিয়ান" বা "লেবার" ক্যাটাগরিতে। ইন্ডিয়ান বা পাকিস্তানিদের যেখানে টাকা, সুবিধা ও ছুটির পাশাপাশি সম্মানও দেওয়া হয়, সেখানে বাংলাদেশীরা ভৃত্যের মর্যাদাও পায় না।
এই যে দেশে-বিদেশে, বাংলাদেশীদের সাথে বাংলাদেশীরা বা বিদেশীরা, বিনা দোষে বা পূর্বসুরীদের দোষে (জাপানে নকল করোনা সার্টিফিকেট দিয়ে যাওয়া, কিংবা কাতারে জুয়া খেলার সময় বাংলাদেশীর হাতে নেপালী খুন হওয়া), বছরের পর বছর যেসব বৈষম্যবাদী আচরণ হয়ে আসছে, সেগুলির জন্য আমরা কখন সোচ্চার ও সচেতন হতে পারবো? নাকি, আজীবনই অন্যদের সমস্যা ও সংকট নিয়েই প্যাঁচাল পেরে যাবো আমরা?
আমার জানা, অগণিত উদাহরণের স্রেফ দুইটা উদাহরণ দিলাম।
২| ১৩ ই জুন, ২০২০ সকাল ৭:১০
বিজন রয় বলেছেন: বাংলাদেশীরা কি পড়ে আর কি চর্চা করে সেটা একবার ভাবুন। তাহলে উত্তর পাবেন।
আপাতত সোচ্চার ও সচেতন হওয়ার কোন আশা নেই।
৩| ১৩ ই জুন, ২০২০ সকাল ৮:৫১
মাহমুদুর রহমান বলেছেন: সমস্যার সমাধান হয় যখন সমস্যাটাকে সমাধানের দিকে নিয়ে যাওয়া হয়। সমস্যা তুলে ধরলে সমাধান পাওয়া অসম্ভব।কারন মানুষ এই সকল বিষয়ে অবগত আছে। তারা সমাধানের দিকে যাওয়ার মত কাউকে পাচ্ছে আর তাই এই দুরাবস্থা।
৪| ১৩ ই জুন, ২০২০ সকাল ৯:৩৭
নুরুলইসলা০৬০৪ বলেছেন: গড়ে ভারতিয়রা একটু বড় চাকুরি নিয়ে বিদেশে যায়,বাংলাদেশী লেবার যায় বেশি বড় চাকুরে কম।এটা একটা কারন হতে পারে।বহুভাষিক রাষ্ট্র হওয়াতে ইংরেজীতে আমাদের থেকে পটু এটাও একটা কারন হতে পারে,লেখা পড়ার মান উঁচু ,আরো কারন থাকতে পারে।
৫| ১৩ ই জুন, ২০২০ সকাল ১০:২৬
শেরজা তপন বলেছেন: দোষতো আমাদের আছে ভাই। নিজেরাই নিজেদের ঠিকমত মুল্যায়ন করতে পারিনা- তো ওদেরকে কেন দুষবেন?
৬| ১৩ ই জুন, ২০২০ সকাল ১০:৪৬
সাইন বোর্ড বলেছেন: খুব দুঃখের কথা !
৭| ১৩ ই জুন, ২০২০ দুপুর ১:০৬
পদ্মপুকুর বলেছেন: নিজেদের মেরুদণ্ড শক্ত না হলে ছিছকাদুনি হয়ে এই বৈষম্য থেকে মুক্তি লাভ করা যাবে না। ফকির/মিসকিনকে আমরা ভিক্ষে দিই, দয়া করি সাথে 'কি মিয়া, কাজ করতে পারো না' টাইপ দুইটা কথাও শুনিয়ে দিই। কিন্তু যে কাজ করে, চেষ্টা করে, নিজের অস্তিত্বের জন্য রুখে দাঁড়ায়, তাকে আমরা ইচ্ছে হলেই কিছু একটা বলে দিতে পারি?
সমস্যা হলো আমাদের মেরুদণ্ড শক্ত করার মত কোনো কাজ আমরা/আমাদের নীতিনির্ধারকরা করে না।
৮| ১৩ ই জুন, ২০২০ দুপুর ১:১২
উদাসী স্বপ্ন বলেছেন:
মোহাম্মদ সাজ্জাদ হোসেন বলেছেন: খুবই চিন্তার বিষয়। ভাবতে হবে প্রচুর।
৯| ১৩ ই জুন, ২০২০ দুপুর ১:২০
রাজীব নুর বলেছেন: দেশের সিস্টেম বদলে ফেলতে হবে।
১০| ১৩ ই জুন, ২০২০ বিকাল ৩:২২
নেওয়াজ আলি বলেছেন: অনেক কিছু জানলাম
©somewhere in net ltd.
১|
১৩ ই জুন, ২০২০ ভোর ৫:৪৬
মোহাম্মদ সাজ্জাদ হোসেন বলেছেন:
খুবই চিন্তার বিষয়। ভাবতে হবে প্রচুর।