নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

মনের ঘুড়ি

যায় উড়ে যায় অনেক দূর...............

মাশীদ

আমার সবকিছুই আবোল-তাবোল। কাজের থেকে অকাজের দিকেই বেশি ঝোঁক।

মাশীদ › বিস্তারিত পোস্টঃ

অপু আর আমি - 3

০৪ ঠা আগস্ট, ২০০৬ ভোর ৬:৫০

ক্লাস টেনের শুরুটাই হল খুব চমৎকারভাবে। একটা পিকনিক দিয়ে। এমন না যে অন্য ক্লাসে পিকনিক হয়নি। তবে এবারের পিকনিকটা যেন একটু ভিন্ন ছিল । স্কুলের শেষ ক্লাস বলে আমাদের ক্লাসের ছেলে-মেয়ে সবার মধ্যে হঠাৎ করে বন্ধুত্ব বেড়ে গেল। এর আগ পর্যন্ত শুধু ক্লাসমেটই ছিলাম, কিন্তু বন্ধু ছিলাম না সবাই। এটা নাইন থেকেই বোধ হয় শুরু হয়েছিল। যা হয় আর কি! আর একসাথে দেখা হবে না, ক্লাস করা হবে না, একই সাবজেক্ট আর টিচারদের নিয়ে ফাজলামী হবে না - এই বোধ হুট করেই সবাইকে এক করে দেয় মনে হয়। শুধু অপুর সাথেই কেন যেন মাঝখানের ক্লাসগুলোয় যোগাযোগ ছিল না তেমন। দেখা হত প্রতিদিনই, কিন্তু এই ছেলে তার স্বভাবসূলভ জানালা দিয়ে বাইরে তাকিয়ে থাকত। আমি প্রায়ই নানা অজুহাতে ডাক দিয়ে হয় খুব অপ্রয়োজনীয় কোন প্রশ্ন করতাম অথবা তুচ্ছ কারণেই ঝাড়ি দিতাম। কিন্তু সেটাই বা আর কত করা যায়! আমাদের প্রিয় ফোনের আলাপ থেমে গেল কেন যেন। এ কারণে যে সে সময় খুব মন খারাপ ছিল - তা নয়। আগেই বলেছি, ওর প্রতি ভালবাসার জন্য যতটা নয় তার থেকে ওর প্রতি কৌতুহলেই ওকে বিরক্ত করে মজা পেতাম।



যা হোক, 1994 সালের সেই পিকনিকে হঠাৎ করেই ভীষণ মজা হল। ক্লাসের আঁতেল ছেলেগুলো করল সবচেয়ে মজার সব কাজ। অপু দুর্দান্ত সব গেম এর আয়োজন করল। তার একটা ছিল আর্চারীর মত। দূরে ওর আঁকা গোলাম আযমের ছবি, সেটায় সবাই তীর ছুঁড়বে। পিলো পাসিং টাইপ কি যেন একটা গেম ছিল যেটার পুরস্কারগুলো ছিল দেখার মত। অপু খুবই সুন্দর করে সেগুলো সাজিয়েছিল। 1ম পুরস্কার লেখা বিরাট বড় একটা বাড়ির শেপ করা বাক্স দেখিয়ে আমাকে প্রশ্ন করল, 'বল তো এটা কি?' আমি তো অবাক! পরে খেলা শেষে দেখা গেল ওটায় ছিল একটা বিরাট সাইজের লাউ! ঐ পিকনিকে আমরা ছেলেদের সাথে ক্রিকেটও খেলেছিলাম মনে আছে। তাও শাড়ি পরে।



পিকনিক শেষেও বেশ কিছুদিন এর রেশ রয়ে গেল। সবার মধ্যেই বেশ একটা বন্ধু- বন্ধু ভাব। ক্লাসের স্বঘোষিত A Team বা আঁতেল টিমের সদস্যরা সবচেয়ে আশ্চর্য সব কাজ করা শুরু করল। A Team এর সদস্য ছিল অপু, জারির (SSC-10th, HSC-4th), জাবের আর সাইফ। সাথে আমার বন্ধু সনি মিলে ঐ পিকনিকের সবার তোলা সব ছবি একসাথে করে একটা অ্যালবাম বানালো। মজার ব্যাপার হচ্ছে - ওরা প্রত্যেকটা ছবির দুর্দান্ত সব ক্যাপশান দিল। হাসতে হাসতে পেটে খিল ধরে যায় টাইপ। একটার কথা মনে আছে। সনি ছিল খুবই শুকনা - প্যাকাটি টাইপ। আমরা ওকে ডাকতাম 'বাঁশ'। আমি একবারই বোলিং করেছিলাম সেদিন, সনি ছিল ব্যাটে - সেটার একটা ছবিতে জারির, আমাদের অতি সিরিয়াস 1st boy ক্যাপশান দিল এরকম - সনি বলছে,'আল্লাহ! মান-ইজ্জত রাইখো!' আর আমি বলছি, 'খাড়া, চারডা বাঁশ একলগে ফেলতাছি'। এ ব্যাপারগুলো আমাদের কাছে খুব ইন্টারেস্টিং ছিল কারণ সেবারই প্রথম হঠাৎ করে ক্লাসের সব সিরিয়াস ছেলেগুলোর হিউমার প্রকাশ পেতে থাকল। আমরা যারা অল-টাইম ফাজিল easy-going type, তারা সবাই ওদের অন্য চোখে দেখা শুরু করলাম। সাথে অপুকেও।



আবার শুরু হল বন্ধুত্ব। এই ক্লাস টেনের কথা মনে করতে গিয়ে শুধু অপুর কথা বললেই ঠিক হবে না। তখন ক্লাসের ছেলেদের মধ্যে সনি, জাবের আর জারিরের সাথেও আমার তুমুল বন্ধুত্ব হল। সবার সাথেই নানা বিষয়ে নানা সময় গল্প হত। আজকালকার পিচ্চিরা কি গল্প করে জানিনা, কিন্তু আমাদের গল্প এ-ওকে পঁচানো, স্যারদের নিয়ে ফাজলামী, গল্পের বই আর অবশ্যই গানের মধ্যেই ঘোরাফেরা হত। জারিরের সাথে কথা হলে ধর্ম-ইতিহাস-ভাষাতত্ত্ব আরো অনেক বিষয়ে ওর ভাবনার কথা জানতাম। অপুর সাথে কি নিয়ে গল্প হত মনে পড়ছে না। একটা জিনিস মনে পড়ে, সেটা হচ্ছে টুকটাক বিষয়ে ঝগড়া। পট করেই লেগে যেত। আবার ঠিক।



অপুর গলার স্বর তখন থেকেই খুব ভারি ছিল। আমার ধারণা, আমি ওর প্রেমে পড়ার আগে ওর গলার স্বরের প্রেমে পড়েছিলাম। কিন্তু তখন সেটা বুঝিনি। বরং ওর ফোন আসলে ঝামেলায় পড়তে হত মাঝে মাঝে। অন্য কেউ ধরলেই বলত, 'অ্যাই, তোমাকে একটা লোক ফোন করেছে।'



আরেকটা মজার ব্যাপার ছিল আমাদের সবার মধ্যে - কার্ড দেয়া। যেকোন অনুষ্ঠান - হোক না সে জন্মদিন, ঈদ, নববর্ষ - আমরা সবাই সবাইকে কার্ড দেবই। অনেক সময় সেটা পোস্ট করা হত। জন্মদিনের গিফট কুরিয়ারও শুরু হল।



সেই সব কার্ডে অপু খুব সুন্দর করে মেসেজ লিখত। আমার বড়বোন সেই মেসেজ দেখেই আমার আগেই অনেক কিছুর গন্ধ পেত।



দুই ধাপে এরকম আমাদের দুইটা বিরতিকে অপু নাম দিল '3 Yr Theory'। স্কুল ছাড়ার আগে আগে আমাদের মন খুব খারাপ হয়ে গেল। মনে আছে, লাস্ট দিন অপুর জ্বর ছিল বলে সকালে না এসে টিফিনের সময় এসেছিল। আমরা দু'জন ভেবেছিলাম আবার বোধ হয় 3 বছর চলে যাবে বন্ধুত্বের ভাটায়।



কিন্তু স্কুল ছাড়ার পরে আর সেরকম হল না।



[ক্লাস টেনের শেষ সপ্তাহে অপুর তোলা আমার ভেংচি কাটার খুব ফানি একটা ছবি আছে। আহা! কবেকার কথা!]

মন্তব্য ৪২ টি রেটিং +২/-০

মন্তব্য (৪২) মন্তব্য লিখুন

১| ০৪ ঠা আগস্ট, ২০০৬ দুপুর ১:০৩

পাঠক বলেছেন: পইড়া বড়ই ভালা লাগল। তয় এই হাত দুইখান কি আপনাগো দুইজনার??

২| ০৪ ঠা আগস্ট, ২০০৬ দুপুর ১:১২

অতিথি বলেছেন: ভেংচী কাটার ছবিটা দিবি না?

৩| ০৪ ঠা আগস্ট, ২০০৬ দুপুর ১:১৩

ঝরা পাতা বলেছেন: অপু ভাই আর মাশীদ আপুর নির্মল ভালোবাসার দিনলিপিগুলো আমাদের শোনানোর জন্য ভালোলাগা একটি কবিতা উপহারস্বরূপ-----

এত ছোট হাতে কি করে ধরেছ বিশ্ব
কি করে নিজেকে সাজালে আকাশী নীলে?
অথচ আমি যে কত দীন কত নি:স্ব
শুধু লুকোচুরি খেলেছি কথার মিলে।

তোমার স্বপ্ন, সুখের অমরাবতী
আমার হৃদয়ে অতল অন্ধ পাতাল,
তবুও দু'জনে মিল হলো সম্প্রতি-

ফর্সা দেয়ালে শিকারী কীটের জাল।

(সপ্তপদী এবং আরো এক লাইন --- সুনীল গঙ্গোপাধ্যায়)

৪| ০৪ ঠা আগস্ট, ২০০৬ দুপুর ১:১৪

অতিথি বলেছেন: হ সেই ছাবটা কই ?

৫| ০৪ ঠা আগস্ট, ২০০৬ বিকাল ৩:৩৪

অতিথি বলেছেন: বুঝছি তো আপনারো রোমিও জুলিয়েট।

৬| ০৪ ঠা আগস্ট, ২০০৬ বিকাল ৪:২২

অতিথি বলেছেন: সুন্দর বর্ণনা ...এবার আর পাকনা মনে হয়নাই ... :)

নায়কবাবু কি আসলেই পয়সা না দিলে লেখবেন না? ... ;)

৭| ০৪ ঠা আগস্ট, ২০০৬ বিকাল ৪:৫৫

অতিথি বলেছেন: আয় হায়, এই জটিল কাহিনী আমি মিস করেছিলাম! একটানা তিনটাই পড়লাম। কি যে মজা লাগছে। থ্যাংকু মাশীদ আপু আমাদের সাথে শেয়ার করার জন্যে।

তোমার এস.এস.সি. কোন ব্যাচ? আর একটা কথা, এই রকম ছবি দিও না, সমস্যা হয়....

৮| ০৪ ঠা আগস্ট, ২০০৬ বিকাল ৫:০৯

অতিথি বলেছেন: মেজাজ চরম খারাপ এখন। কারনটা পরে কমুনে।

৯| ০৪ ঠা আগস্ট, ২০০৬ বিকাল ৫:১৬

ঝরা পাতা বলেছেন: সমস্যা হয় মানে!!! ব্যাপক সমস্যা হয় !!! হাতের জন্য আর লেখাটা পড়া হয়ে ওঠে না। অজানা কারো হাত ধরে মনের বখাটে ছেলে পথ হেঁটে চলে পুরনো রাস্তায়।

১০| ০৪ ঠা আগস্ট, ২০০৬ বিকাল ৫:১৬

উৎস বলেছেন: টিনএজ প্রেম করেও মজা, লিখেও মজা, পড়ে ...। মাঝে মাঝে অপুর মন্তব্য চাই।

১১| ০৪ ঠা আগস্ট, ২০০৬ বিকাল ৫:২৯

বিলাই বলেছেন: উপন্যাসটা পড়ে খুব মজা পাইতাছি।
আপনি গলায় মাফলার পরছেন কেন?

১২| ০৪ ঠা আগস্ট, ২০০৬ বিকাল ৫:৪৬

মাশীদ বলেছেন: পাঠক ভাই, হাত দুইটা আমাদের কপিরাইটেড।

গোধু আর বদ্দা, ঐ ছবি ঢাকায় :-(

ঝরা পাতা, খুব সুন্দর কবিতা। অসংখ্য ধন্যবাদ।

জি্বন ভাই আর উৎস ভাই, অপু বেটার বেশি ঢঙ। লিখতে চায় না।

প্রজু, এস এস সি ব্যাচ 1995। ছবিটায় তোর আর ঝরা পাতা ভাইজানের সমস্যা হচ্ছে জেনে ব্যাপক মজা পেলাম।

গোপু ভাই, মেজাজ চরম খারাপ ক্যান ?

বিলাই, শীতকালে তোলা ছবি তাই।

১৩| ০৪ ঠা আগস্ট, ২০০৬ বিকাল ৫:৫২

আপন তারিক বলেছেন: কঠিন !!! নীরবে তিন পর্ব পড়ে গেলাম !!!

১৪| ০৪ ঠা আগস্ট, ২০০৬ বিকাল ৫:৫৫

অতিথি বলেছেন: ?

১৫| ০৪ ঠা আগস্ট, ২০০৬ বিকাল ৫:৫৭

মাশীদ বলেছেন: আপন ভাই, ধন্যবাদ।

মৃন্ময় ভাই, ??

১৬| ০৪ ঠা আগস্ট, ২০০৬ সন্ধ্যা ৬:০৫

বিলাই বলেছেন: তাই হবে। শীতকালের ছবি বইলাই আপনার ছবির পেছনে কুয়াশা দেখা যাইতাছে।

১৭| ০৪ ঠা আগস্ট, ২০০৬ সন্ধ্যা ৬:১৪

মাশীদ বলেছেন: ঠিক ধরেছেন বিলি্ল মামা।

১৮| ০৪ ঠা আগস্ট, ২০০৬ সন্ধ্যা ৬:১৯

অতিথি বলেছেন: ?চিহ্নটা আমার জন্য। কী লিখবো বুঝতে পারছিলাম না। তবে এখন জানতে চাই, ঐদিন বোলিং করে চারখানা বাঁশই ফেলতে পেরেছিলেন???

১৯| ০৪ ঠা আগস্ট, ২০০৬ সন্ধ্যা ৬:১৯

অতিথি বলেছেন: মাশীদ, অরুপের নাকি মন খারাপ?
ওর কোনো ফোন নাম্বার আছে?
ইমেইল করে যদি দিতে?
ফোন করে কথা বলা যেত ওর সাথে।

২০| ০৪ ঠা আগস্ট, ২০০৬ সন্ধ্যা ৬:২৯

মাশীদ বলেছেন: হা হা ! নাহ ভাই! আরেক অ্যাঙ্গেল থেকে আরেকজনের তোলা ছবিতে স্পষ্ট দেখা যাচ্ছিল বল বহুত wide ছিল। আহা! ঐ অ্যালবামটা আবার দেখতে ইচ্ছা করছে।

'নারী ব্লগাও' আন্দোলনের পথীকৃৎ SMC Boss এর অনুপ্রেরণায় সিরিজ লেখা শুরু করলাম। বসের দেখি চোখেই পড়ে না। আজকে যাও কমেন্ট করলেন তাও লেখার কথা কিছু নেই। থাকুক ওর মন খারাপ। নাম্বার দিব না। সেন্টু খাইসি।

২১| ০৪ ঠা আগস্ট, ২০০৬ সন্ধ্যা ৬:৩১

হযবরল বলেছেন: মাশীদ ভীষণ সাবলীল লিখা হচ্ছে, একটানে পড়ে যাওয়া যায়।

২২| ০৪ ঠা আগস্ট, ২০০৬ সন্ধ্যা ৬:৩৪

অতিথি বলেছেন: আঁখো মে কেয়া জি ?
প্যাহেলা বাদল
আঁচল মে কেয়া জি
পবন কি হালচাল

২৩| ০৪ ঠা আগস্ট, ২০০৬ সন্ধ্যা ৬:৪৬

কনফুসিয়াস বলেছেন: আঁখি মুনজিয়া দেখো রূপ রে,
আর দিলের চক্ষে দেখো হায়রে, বন্ধুর স্বরূপ রে...

২৪| ০৪ ঠা আগস্ট, ২০০৬ সন্ধ্যা ৬:৪৭

অতিথি বলেছেন: I've asked u something, Masheed.

২৫| ০৪ ঠা আগস্ট, ২০০৬ সন্ধ্যা ৬:৫২

অতিথি বলেছেন: মাশীদ, প্রতিভার সলতে উসকে দেয়ার কাজটা করলাম। এখন যে আলোর বিচ্ছুরণ হলো তা নিয়ে যদি আমিই আলোচনা-সমালোচনা করি তবে উঠান ভরা মেহমানদের মন্তব্যতো শোনা যাবে না।

অন্যান্যদের মন্তব্য পড়েই তো দমে যাই। পড়ছি। থেমে গেলেই মন্তব্য করে ডেকে আনবো।

যাক এখন ফোন নাম্বারটা?

২৬| ০৪ ঠা আগস্ট, ২০০৬ সন্ধ্যা ৭:০৫

মাশীদ বলেছেন: I think I've answered, Mrinmoy Bhai.

২৭| ০৪ ঠা আগস্ট, ২০০৬ সন্ধ্যা ৭:০৫

মাশীদ বলেছেন: হা হা বস! পারেনও !

২৮| ০৪ ঠা আগস্ট, ২০০৬ সন্ধ্যা ৭:১০

কালপুরুষ বলেছেন: নাহ। মাশীদ, আপনে আমার পুরোনো প্রেমে সুরসুরি দিলেন । এখন আমারো পুরোনো প্রেমের পিঠ চুলকাইতে ইচ্ছে করতেছে। কিন্তু আপনের মত আমার আঙ্গুলের নখ তো বড় না। তাই চুলকায়া বেশী মজা পামু না। তয় চিরুনি দিয়া পিঠ চুলকাইতে বেশ মজা। তাই একটা চিরুনি খুঁজতেছি। পাইলেই শুরু কইরা দিমু।তবে আপনার বৃদ্ধাঙ্গুলির রেখা আমি দেখলাম ছবিতে। ছেলে মেয়ে দুটো আছে ভাগ্যে। প্রথম সন্তান ছেলে হবে। আরও কিছু ইঙ্গিত পেলাম, তবে সেটা অনেক পরের ব্যপার। এর মধ্যে চিন্তা ভাবনা অনেক কিছুই বদলে যাবে।

২৯| ০৪ ঠা আগস্ট, ২০০৬ সন্ধ্যা ৭:২৩

মাশীদ বলেছেন: হুমম...ফ্রি হস্তরেখা বলে দেয়ার জন্য ধন্যবাদ। আপনি তো পুরনো প্রেমের লেখা সেই কবেই লেখা শুরু করেছেন!

৩০| ০৪ ঠা আগস্ট, ২০০৬ সন্ধ্যা ৭:৩২

সারিয়া তাসনিম বলেছেন: ভালো লাগছে মাশীদ
ভাবনায় হারিয়ে যাই অনেক দূরে , কে যেন আবার ধাক্কা দিয়ে বাস্তবে ফিরিয়ে দেয় ।

পরের পর্বের অপেক্ষায় রইলাম

৩১| ০৪ ঠা আগস্ট, ২০০৬ সন্ধ্যা ৭:৩৩

অতিথি বলেছেন: মাশীদ ভালো হইতেছে চালায় যা।

৩২| ০৪ ঠা আগস্ট, ২০০৬ সন্ধ্যা ৭:৩৯

অতিথি বলেছেন: অমর প্রেম কাহিনী পরলেই মন টা ভাল হয়ে যাই.

এই টা তারে পরতে দিমু

৩৩| ০৪ ঠা আগস্ট, ২০০৬ সন্ধ্যা ৭:৪৪

মাশীদ বলেছেন: ধন্যবাদ সারিয়া আপা আর সুমনকে।

৩৪| ০৪ ঠা আগস্ট, ২০০৬ সন্ধ্যা ৭:৪৪

মাশীদ বলেছেন: হা হা সাবি্বর ! :-)))

৩৫| ০৪ ঠা আগস্ট, ২০০৬ রাত ৯:২৯

কালপুরুষ বলেছেন: মাশীদ,
বাংলাদেশে ট্রেনে চড়ার অভ্যাস আছিল কিনা কন। আখাউড়া, ময়মনসিংহ, ইশ্বরদি, আমনুরা প্রভৃতি রেলওয়ে জংশন গুলাতে বড় বড় হরফে আর পাকা ফলকে লেখা থাকতো অমুক যায়গায় যাইতে হইলে গাড়ী বদল করুন। অমুক প্লাটফর্মে অমুক গাড়ীর জন্য াপেক্ষা করুন।

তাই কইতাছি আপনে তো একই ট্রেনে উঠছেন আর নামছেন। আমি এতো বেশী ট্রেনে ওঠা নামা করছি যে আসল ট্রেন আর আসল স্টেশন প্রায়শঃই মিস করছি। কারণ ওয়েটিং রুমে বইসা প্রেম করতে গিয়াও ট্রেন মিস করছি। সারা রাইত মশার কামড় খাইছি আর কানে ধরছি আর না। পরে আবার ভুইলা গেছি।

৩৬| ০৪ ঠা আগস্ট, ২০০৬ রাত ৯:৩৫

অতিথি বলেছেন: দুঃখিত, লক্ষ করি নাই।

৩৭| ০৪ ঠা আগস্ট, ২০০৬ রাত ৯:৪২

মাশীদ বলেছেন: হুমম...আপনার যা চরিত্র দেখছি...হাতের রেখা না জানি কেমন!

মৃন্ময় ভাই, no prob!

৩৮| ০৪ ঠা আগস্ট, ২০০৬ রাত ৯:৫৮

রাবাব বলেছেন: ইস! দেখ না খুজে পেতে স্কুলের ছবি দেওয়া যায় কিনা! আমার দেখতে ইচ্ছা করছে। তোমাকে তাও কল্পনা করতে পারছি কিন্তু অরূপ ভাই?

৩৯| ০৪ ঠা আগস্ট, ২০০৬ রাত ১০:০২

মাশীদ বলেছেন: না রে, এখানে কিছুই নেই। সব দেশে। আরো অনেক ডকু্যমেন্ট ছিল। ক্লাস টেনে স্কুল ছাড়ার আগে সবার কমেন্ট লেখা ডায়রী। থাকলে ভাল হত।

৪০| ০৪ ঠা আগস্ট, ২০০৬ রাত ১০:২৪

অঃরঃপিঃ বলেছেন: কপি রাইটেড মানে? সেদিন না প্যাটেন্ট ধার দিলি বিনা শর্তে এখন খাড়া পলটি

৪১| ০৪ ঠা আগস্ট, ২০০৬ রাত ১০:২৬

মাশীদ বলেছেন: ফ্যামিলি মেম্বারদের জন্য Xtra Khatir! নিজেকে সবার কাতারে ফেলবেন না ভাইজান।

৪২| ০৪ ঠা আগস্ট, ২০০৬ রাত ১০:৩১

অঃরঃপিঃ বলেছেন:

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.