নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

আমি একজন মুক্তমনা ,বিজ্ঞান মনষ্ক ,যুক্তিবাদী।সব কিছুকে আমি বিজ্ঞানে ও যুক্তির আলোকে বিচার বিশ্লেষন করে সিদ্ধান্ত নিই ।প্রচলিত ধর্ম মতে আমি বিশ্বাসী নই,আমার দৃষ্টিতে কথিত স্রষ্টা এবং ধর্ম দুটোই মানুষ তার নিজের দুর্বলতাকে,অজ্ঞতাকে আড়াল করার জন্যই তৈরি করেছ

অনন্যা নাসরিন অবন্তি

আমি একজন মুক্তমনা ,বিজ্ঞান মনষ্ক ,যুক্তিবাদী।সব কিছুকে আমি বিজ্ঞানে ও যুক্তির আলোকে বিচার বিশ্লেষন করে সিদ্ধান্ত নিই ।প্রচলিত ধর্ম মতে আমি বিশ্বাসী নই,আমার দৃষ্টিতে কথিত স্রষ্টা এবং ধর্ম দুটোই মানুষ তার নিজের দুর্বলতাকে,অজ্ঞতাকে আড়াল করার জন্যই তৈরি করেছে ।আর এজন্য আমি মনে প্রাণে একজন বস্তুবাদী এবং বাস্তববাদী । তবে আমিও একটি ধর্মে বিশ্বাসী ,তা হল মনুষত্ব। বিশ্ব ব্রহ্মান্ডের প্রতিটি বস্তু থেকে প্রতিটি জীবের কিছু নির্দিষ্ট বৈশিষ্ট আছে,যা তার ধর্ম ।তেমনি ভাবেই মানুষ হিসাবে আমার যে মৌলিক ধর্মটি ,তাই হলো মনুষত্ব ।

অনন্যা নাসরিন অবন্তি › বিস্তারিত পোস্টঃ

দুর্গা কি পেরেছে হিন্দুদের দুর্গতি নাশ করতে?

০২ রা অক্টোবর, ২০১৫ দুপুর ২:০৭

শত বছর ধরে দুর্গতী নাশিনী দেবী দুর্গার পুজা করে আসছে হিন্দুরা । কিন্তু এপর্যন্ত দেবী দুর্গা হিন্দুদের দুর্গতি কি বিনাশ করতে পেরেছে?
না,পারেনি ।
রাজা-মহারাজাদের আমলে পারেনি,
বৃটিশরা যখন অত্যাচার করে খৃষ্টান ধর্মে তাদের ডায়ভার্ট করে তখনও পারেনি,
দেশবিভাগের পর পুর্ববঙ্গের হিন্দুদের যখন কচুকাটা করে তখনও পারেনি ,
৭১এ গনহত্যার সময় হিন্দুদের অগ্রাধিকারের ভিত্তিতে যখন হত্যা করা হয় তখনও পারেনি,
স্বাধীন বাংলাদেশে বর্তমানে যখন প্রতিনিয়ত হিন্দুরা অত্যাচারিত হচ্ছে তখনও পারেনি ,
যখন মন্দিরে ঢুকে দেবীর মুর্তির হাত ,পা,মাথা ভেঙে দিয়ে দেবীর নিজের মন্দির গুড়িয়ে দিয়ে যায় তখন তার পুজারী দূরে থাক নিজেকেই রক্ষা করতে পারেনি এবং পারছেনা ।
তবুও হিন্দুরা দুর্গতি নাশের আশায়
প্রতিনিয়ত লক্ষ লক্ষ টাকা খরচ করে দেরীর মুর্তির সামনে ধুপ-ধুনো জ্বেলেই যাচ্ছে ।কাজ কি হচ্ছে?
না,হচ্ছেনা।তবুও......... তবুও.........
হায়রে নির্বোধ মানুষ....
সাধারন লজিকটুকু মগজে ঢুকেনা!
যে নিজের দুর্গতি বিনাশ করতে অক্ষম,সে কি করে অন্যের দুর্গতি বিনাশ করবে???????

মন্তব্য ১৬ টি রেটিং +২/-০

মন্তব্য (১৬) মন্তব্য লিখুন

১| ০২ রা অক্টোবর, ২০১৫ দুপুর ২:২০

মিহির সাহা বলেছেন: What the fuck ! Reverse game?

২| ০২ রা অক্টোবর, ২০১৫ দুপুর ২:২৯

তালভোলা বলেছেন:
অাপনি ঠিকই বলেছেন , মানলাম অাপনি বিজ্ঞ ।
তাই ধর্মবিশ্বাসী অজ্ঞদের ধর্মবিশ্বাস নিয়ে অালোকপাত করে সময় নষ্ট করবেন না
অাপনি বরং বিজ্ঞানচর্চায় মন দিন।

০৪ ঠা অক্টোবর, ২০১৫ বিকাল ৫:৫৯

অনন্যা নাসরিন অবন্তি বলেছেন: এই যে বললেন “ধর্ম বিশ্বাসী অজ্ঞ”? প্রতিটি সচেতন বিজ্ঞান মনষ্ক লোকের উচিৎ অজ্ঞতা দূরিকরনে ভুমিকা রাখা । ধন্যবাদ!

৩| ০২ রা অক্টোবর, ২০১৫ দুপুর ২:৩৪

পিচ্চি হুজুর বলেছেন: তোমার ধর্ম তোমার কাছে, তাদের ধর্ম তাদের কাছে - লেট দেম ফলো দেয়ার রিলিজিওন। তারা আপনার টা খায় ও না পড়ে ও না, আপনার এত মাথা ব্যাথা কে রে

০৪ ঠা অক্টোবর, ২০১৫ সন্ধ্যা ৬:০৪

অনন্যা নাসরিন অবন্তি বলেছেন: আমি শুধু নিজের উপলব্দিটা প্রকাশ করলাম। সত্যকে সত্য আর মিথ্যাকে মিথ্যা হিসাবে তুলে ধরাটা প্রতিটা সচেতন ব্যক্তির দায়িত্ব । সে হিসাবে আমি শুধু আমার দায়িত্ব পালন করলাম ।

৪| ০২ রা অক্টোবর, ২০১৫ দুপুর ২:৪২

লেখোয়াড়. বলেছেন:
কোন একটি বিশ্বাস নিয়ে কোন ব্যক্তি, কোন গোষ্ঠী, কোন সম্প্রদায় বা কোন জাতি যদি শান্তি পায়, যদি শান্তিতে থাকতে পারে, তো থাকুকনা তাদের সেই বিশ্বাসে। আপনার আমার তো কোন ক্ষতি হচ্ছে না তাতে। যদি ক্ষতি হয় তো তখন দেখা যাবে।

ধন্যবাদ।

০৪ ঠা অক্টোবর, ২০১৫ সন্ধ্যা ৬:২৫

অনন্যা নাসরিন অবন্তি বলেছেন: ক্ষতি কি হচ্ছেনা?

৫| ০২ রা অক্টোবর, ২০১৫ বিকাল ৩:১৩

কহেন কবি কালিদাস বলেছেন: দেখুন ধর্ম নিয়ে বাড়াবাড়ি করা উচিত না । আপনি কিন্তু এই কেখার মাধ্যমে ওন্নের ধর্মকে আঘাত করছেন ।

আপনি আপনার প্রোফাইলে লিখেছেন-আমি একজন মুক্তমনা ,বিজ্ঞান মনষ্ক,যুক্তিবাদী । আপনার এই লেখা দেখে মনে হচ্ছে আর যাই হোক আপনি মুক্তমনা নন ।

চেষ্টা করুন ওন্নের ধর্ম বিশ্বাস কে সম্মান করার...

০৪ ঠা অক্টোবর, ২০১৫ সন্ধ্যা ৬:১৩

অনন্যা নাসরিন অবন্তি বলেছেন: কেন মনে হলো আমি মুক্তমনা নই?

৬| ০২ রা অক্টোবর, ২০১৫ বিকাল ৩:২৮

আব্দুল্যাহ বলেছেন: ভাই দুর্গা কী করল আর কী করল না সেটা নিয়ে ঘাটতে যাচ্ছে ন কেন?
ইসলামকে জানুন আর আল-কুরআন চর্চা করুন। আপনাদের মতো অতি উৎসাহী আউলিয়াদের জন্য কাবায় মানুষ দুর্ঘটনায় মারা যায় কেন, কার অভিশাপে তা শুনতে হয়।
পারলে লেখাটি মুছে ফেলুন।

০৪ ঠা অক্টোবর, ২০১৫ সন্ধ্যা ৬:২৩

অনন্যা নাসরিন অবন্তি বলেছেন: // আপনাদের মতো অতি উৎসাহী আউলিয়াদের জন্য কাবায় মানুষ দুর্ঘটনায় মারা যায় কেন, //
..।ব্যাখ্যা দিন ।

৭| ০২ রা অক্টোবর, ২০১৫ বিকাল ৪:০৮

সাধারণ আমি আমার বলেছেন: কি হবে আপনার এই যুক্তিবাদী মন্থব্য দিয়ে?????

“প্রচলিত ধর্ম মতে আমি বিশ্বাসী নই” এই কথাটি আজ পর্যন্ত কত জনকে বোঝাতে সক্ষম হয়েছেন ??

আপনি আমাকে আঘাত করলে যে কষ্টটা আমি পেতাম তা চেয়ে বেশি কষ্ট পেয়েছি আপনার লেখাটি পড়ে। যদিও আপনার অধর্মের কাজেই হচেছ আমরা যারা প্রচলিত ধর্মে বিশ্বাসী তাদের আঘাত করা।

০৪ ঠা অক্টোবর, ২০১৫ সন্ধ্যা ৬:১৯

অনন্যা নাসরিন অবন্তি বলেছেন: বিজ্ঞানের যুগে বাস করে ,বিজ্ঞানের নাকের ডগায় অবিজ্ঞান সম্মত কোন কালচারের পালন,লালন ও প্রচার করা কি বিজ্ঞান ও বিজ্ঞান মনস্কদের তাদের বিজ্ঞানানুভুতিতে আঘাত করা নয়?

৮| ০২ রা অক্টোবর, ২০১৫ বিকাল ৫:৫৪

সুমন কর বলেছেন: কহেন কবি কালিদাস বলেছেন: দেখুন ধর্ম নিয়ে বাড়াবাড়ি করা উচিত না । আপনি কিন্তু এই কেখার মাধ্যমে ওন্নের ধর্মকে আঘাত করছেন ।

আপনি আপনার প্রোফাইলে লিখেছেন-আমি একজন মুক্তমনা ,বিজ্ঞান মনষ্ক,যুক্তিবাদী । আপনার এই লেখা দেখে মনে হচ্ছে আর যাই হোক আপনি মুক্তমনা নন ।

চেষ্টা করুন ওন্নের ধর্ম বিশ্বাস কে সম্মান করার...

পূর্ণ সহমত।

৯| ০৪ ঠা অক্টোবর, ২০১৫ সন্ধ্যা ৭:০৫

পিচ্চি হুজুর বলেছেন: কেউ যদি ধর্ম মাইনা তার মত জীবন পার করে দেয়, কারও কোন ক্ষতি না করে, সমাজের ক্ষতি না করে, দেশের ক্ষতি না করে তাইলে কার কী সমস্যা সেইটা একটু বললে ভাল হয়। তোমার ধর্ম তোমার কাছে, তাদের টা তাদের কাছে। মাইনষের এত খাউজানি কে রে।

১০| ২০ শে জুলাই, ২০১৬ রাত ১১:০৭

প্রণব দেবনাথ বলেছেন: এখন বিজ্ঞানের যুগ!! পেরেক থেকে শুরু করে রকেট পর্যন্ত যত কিছু বিজ্ঞানের আবদান। এবার বলুন পেরেক কত বছর আগে তৈরি হয়েছে?বিজ্ঞানের যুগ চিরকাল। আসলে বিজ্ঞান দেয় কল্পনার বাস্তব রুপ আর ধর্ম তৈরি করে মানুষত্ব। এই মানুষত্বের কারনেই আমরা বেশিরভাগ মানুষ লোভ লালসা হিংসা থেকে নিজেদের অনেকটা দুরেই রাখি। বিজ্ঞানের কোন ওষুধে এই বিষয় গুলো কমাতে পারে বলবেন। আর যদি কমাতেই পারে এর পরও কি ওই ব্যক্তি স্বাভাবিক মানুষ থাকবে? এবার কথা হচ্ছে এখন যারা ধর্ম ধর্ম করে আর যারা ধর্ম মানেনা তারা আদেও ধর্ম কি বস্তু ঠিকঠাক জানেনা।আমি যদি ধর্ম বিষয়ে একটা প্রশ্ন করি আটকে যাবেন আপনি কারণ আপনার ধর্ম বিষয়ে জ্ঞান কম। কোন বিষয়ে জানতে গেলে সে বিষয়ের ভেতরে প্রবেশ করতে হয়। আর এই বিষয়ে যে দুপক্ষ ঝামেলা করে তারা উগ্র আস্তিক বা উগ্র নাস্তিক। কারণ বিজ্ঞান আর ধর্ম কেউ কারো প্রতিদ্বন্দ্বী নয় এটা যত তাড়াতাড়ি সবাই বুঝবে ততই মঙ্গল।
আপনি উদাহরন টা ভালো দিয়েছেন।। ঈশ্বর এক ও অদ্বিতীয় তিনি সর্বব্যাপী তিনি নিরাকার, এটা হিন্দুরা মানে। নিরাকর কল্পনায় আনা অনেক কঠিন তাই মন সংযোগের জন্য মুর্তির সামনে ঈশ্বরের উপাসনা করে। ঐ মুর্তি উপলক্ষ মাত্র,তার কোন ক্ষমতা নেই। সময়ের সাথে সাথে হিন্দুদের অনেকের কাছে সেই মুর্তিই ঈশ্বর হয়ে গেছে।এই কারনেই মুর্তি ভাঙলে অনেক হিন্দুদের মনে আঘাত লাগে।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.