নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

ABRAHAMETRY Mii

ABRAHAMETRY Mii

আব্রাহামিট্রি

সর্বপ্রথম আমি মুসলিম এরপরে বাকি সব পরিচয়

আব্রাহামিট্রি › বিস্তারিত পোস্টঃ

সমাজের মেয়েরা কেন জানি পচে যাচ্ছে! (নামাজ)

৩০ শে মে, ২০১৫ রাত ১০:৩০

পরীক্ষা হলের গার্ডে একজন ম্যাম এর সাথে ডিউটি ...
দুপুরের ১২.৩০ - যোহর সলাতের সময় ...
১২.৫০ এর দিকে হঠাৎ ম্যাম বলল, "আমি একটু সালাতটা পড়ে আসি!"

আমি কিছুটা হতবাক !!

এভাবে কয়েকদিন তার সাথে ডিউটি পড়ল ...
সে সবসময় আগেই সলাতের জণ্য বেড়িয়ে যায়...

কয়েকবার হতবাক হলাম, শুধু তার ‪#‎সময়মত_নামাজের‬ জন্য আগ্রহ দেখে


সমাজটা আজ পচে গেছে,
►সবচেয়ে ভালো-পর্দানশীল মেয়েটাও কেন জানি নামাজ পড়ে না ...
►আর সাধারন একটা মেয়ে যদি নামাজ পড়ে তাহলে সেটা অষ্টম ‪#‎আশ্চর্য‬ হয়ে পরে!



শুধু একটা বিষয় মনে পরে, "জাহান্নামে অধিকাংশরাই মেয়ে অথচ তাদের আমল-দ্বায়িত্ব-হিসাব কমিয়ে দেয়া হয়েছে কিন্তু সওয়াব বাড়িয়ে দেয়া হয়েছে"

মন্তব্য ২ টি রেটিং +০/-০

মন্তব্য (২) মন্তব্য লিখুন

১| ৩১ শে মে, ২০১৫ রাত ১২:৩৫

ওয়্যারউলফ বলেছেন: দেখুন শুধু মেয়েরা নয় পুরূষদের মধ্যেও অনেকে নামাজ পড়ে না। তবে মুসলমানদের প্রত্যেকের নামাঝ পড়া উচিত তাই বলে নামাজ না পড়লেই মানুষ পচে যায় না ।
আপনার শেষ লাইটা সম্বন্ধে আমর মনে একটা প্রশ্ন এসেছে, উত্তটা পেলে ভাল হতো। বিভিন্ন ওয়াজ বা মসজিদে প্রায় শুনি আল্লাহতালা কিয়ামতের পর হাশরের ময়দানে প্রতিটি মানুষকে পুনরজ্জীবীত করবেন এবং তাদের কর্মফলের হিসাব নিবেন এবং সেই ফলাফলের উপর ভিত্তি করে কাউকে স্বর্গে পাঠাবেন কাঊকে নরকে। এখনতো স্বর্গ নরক খালি থাকার কথা। সেখানেতো কোন মেয়ে বা পুরুষ থাকার কথা নয় তাহলে আপনি লিখেছেন জাহান্নামে অধিকাংশ নারী সেটা কি ভাবে সম্ভব। এখনও কিয়ামত হলো না বিচার হলোনা অথচ জাহান্নামে অধিকাংস নারী কোথা থেকে এল ?

৩১ শে মে, ২০১৫ রাত ৯:৫২

আব্রাহামিট্রি বলেছেন: আপনি হয়ত মিরাজের হাদিস পড়েছেন সেখানে রসুল (সঃ) জান্নাত ও জাহান্নামীদের কিছু বর্ননা দিয়েছেন যারা সেখানে ছিলো
এটা পুরোটাই মুজিজা
এছাড়া মুহাম্মাদ সঃ এর হাদিসই রয়েছে যে জাহান্নামে অধিকাংশই নারী তিনি দেখেছেন।
এভবার আসি "এখনও কিয়ামত হলো না বিচার হলোনা অথচ জাহান্নামে অধিকাংস নারী কোথা থেকে এল ?"
ভাই ক্বুর'আন যদি পড়েন তাহলে একটু খেয়াল করবেন এখানে অধিকাংশই আয়াত এসেছে "অতীত রূপে" অর্থাৎ আয়াতের পুরো গ্রামাটিকাল অর্থ করলে সেটা অতীতবাচক হয় তখন আপনার সরাসরি অর্থ করলে দেখা যাবে সব কিছুই "হয়ে গেছে" এই টাইপের কিন্তু আমাদের মানুষের স্পেস-টাইম অনুযায়ী এই অনুবাদ করা হয় সবসময় বর্তমান রূপে অর্থাৎ এটা ভাষা সৌন্দর্য।
আরবী ভাষায় কোন বর্তমান কাল নেই!! শুধু অতীত (মূল শব্দ) আর ভবিষত কাল এটাই মুল বিষয় এছাড়া আরো কিছু ব্যাপার আছে
আশা করি কিছুটা হলেও বুঝাতে পেরেছি! :)

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.