নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

ABRAHAMETRY Mii

ABRAHAMETRY Mii

আব্রাহামিট্রি

সর্বপ্রথম আমি মুসলিম এরপরে বাকি সব পরিচয়

আব্রাহামিট্রি › বিস্তারিত পোস্টঃ

শবে বরাতের Mathematics

৩১ শে মে, ২০১৫ রাত ১০:০৩

শবে বরাত (এটা কোন আরবী শব্দ না) আছে নাকি নাই এসব বিতর্কের দিকে না যাওয়াই ভালো
শুধু একটা স্বাভাবিক সহ্য সুত্র মেনে চললে
আমাদের জন্য বিষয়টা স্পষ্ট হয়ে যাবে,

একটু মাথা খাটান তো!!
এমন কোন সহীহ বা হসান হাদিস পেয়েছেন যেখানে মুহাম্মাদ(সঃ) এই রাতে স্পেশাল নামাজ পড়েছেন?
উম!!!!! নাহ!!
আচ্ছা এবার দেখেনতো, এমন কোন ঘটনা পেয়েছেন যেখানে সাহাবীরা (রঃ) এই রাতে স্পেশাল ইবাদাত করেছেন?
উম!!! না তো!!!!
এবার একটু চিন্তা করেন, আমরা কি তাদের চেয়েও বেশি আল্লাহওয়ালা নাকি তাদের চাইতেও বেশী বুঝি ??
অবশ্যই না!!!!

তাহলে কেন হুদাই এই রাতের জন্য নিজেকে নিছক একটা বানোয়াট ইবাদাতে ফেলে বিদ'আত করবো??

কেননা রসুল (সঃ) থেকে তো আমরা জানিই, সকল বিদ'আত পথভ্রষ্টতা আর সকল পথভ্রষ্টতাই জাহান্নাম !!

কে চায় নামাজ পড়ার পরও জাহান্নামে যেতে !!!!

মন্তব্য ৭ টি রেটিং +০/-০

মন্তব্য (৭) মন্তব্য লিখুন

১| ০১ লা জুন, ২০১৫ ভোর ৬:৫১

মোহাম্মদ জামিল বলেছেন: পৃথিবীতে মুসলিম দের মত যত দল উপদল এ বিভক্ত হয়েছে একমাত্র হাদিস এর কারনে। কোরআন থেকে সরে গেলেন তো সুন্নি, শিয়া, সাবি, হানিফা..কাদেরীয়া, ওয়াহাবী হলেন।

০১ লা জুন, ২০১৫ বিকাল ৪:৫০

আব্রাহামিট্রি বলেছেন: জী আসলেই ! জাল জাওইফ হাদিসের জণ্য এই সমস্যাগুলো আর দল গুলো . সবাইকে রিজাল শাস্ত্র অনুযায়ী সহীহ হাদিস এর দিকে ফিরে আসতেই হবে

২| ০১ লা জুন, ২০১৫ রাত ১১:০৩

মোহাম্মদ জামিল বলেছেন: ভাই জাল আর সহী সবি শোনা কথা...নাজিল করা না...কোরাআন কে একবার নিজের ভাষায় সম্পূর্ন পড়েন..আর আল্লাহ কাছে সেটা বুঝার জন্য কান্নাকাটি করেন। মনের জানালা খুলে যাবে ইনশাআল্লাহ....

০২ রা জুন, ২০১৫ দুপুর ১:০৯

আব্রাহামিট্রি বলেছেন: কুর'আন পরেছি আল্লাহর নিকট কান্না কাটি ও করেছি সেই কুর্'আন থেকে জানলাম "রসূল তোমাদেরকে যা দেন, তা গ্রহণ কর এবং যা নিষেধ করেন, তা থেকে বিরত থাক এবং আল্লাহকে ভয় কর।" (সূরা হাশরঃ ৭)

আবার এটাও জানতে পারলাম, "বলুন, যদি তোমরা আল্লাহকে ভালবাস, তাহলে আমাকে অনুসরণ কর, যাতে আল্লাহ ও তোমাদিগকে ভালবাসেন এবং তোমাদিগকে তোমাদের পাপ মার্জনা করে দেন। আর আল্লাহ হলেন ক্ষমাকারী দয়ালু। [৩.সূরা আল-ইমরানঃ৩১]"

আবার এটাও জানলাম, "তোমাদের সংগী (রাসূল (সা.)) পথভ্রষ্ট হননি এবং বিপথগামীও হননি। এবং প্রবৃত্তির তাড়নায় কথা বলেন না।" -(সূরা আন নাজম: ২-৩)"

এবং এটাও "তোমরা যদি তাঁর (রাসূল (সা.) এর) আনুগত্য (সুন্নাহ অনুসরণ) কর, তবে সৎ পথ পাবে।" -(সূরা আন নূর: ৫৪)"
সুতরাং সহীহ হাদিস মেনে চলাটাতে কোন সমস্যা নাই যেহেতু আল্লাহই বলেছেন :)

৩| ০২ রা জুন, ২০১৫ রাত ৮:৫২

মোহাম্মদ জামিল বলেছেন: আজব একটা কথা বললেন...সুন্নাহ মানে কি? নবীজির কোন সুন্নাহ নাই সুন্নাহ হচ্ছে আল্লাহর আর সুন্নাহ = কোরাআন..নবীজির ওফাতের সময় হাদিস নামক কোন জিনিস ছিল?..উনার পর আবু বকর এর আমলে ছিল? ছিল না..এমনকি ওসমান, আলী, ওমর কারো খেলাফতে কোন হাদিস গ্রন্থ ছিল না...২৫০-৩০০ বছর পর মানুষের কান কথা শুনে শুনে বোখারী, মুসলিম, মিসকাত ওনারা হাদিস রচনা করে মুসলিম দের দলে উপদলে বিভক্ত করেছেন...আর আপনি সেই বিভক্ত দলের একজন।...

সুরা বাকারা- ৩: এই সেই কামিল (পরিপূর্ণ) কিতাব, যাতে কোন সন্দেহ নাই [ আপনারা মুখে বলেন কোরাআন পরিপূর্ণ কিন্তু কর্মে হাদিস ছাড়া আপনাদের চলে না..আপনার মুখে বলেন কোরআন জীবন বিধান কিন্তু বাস্তবে...চার মাজহাব এর একটা মানেন।
কোরআন এর বাইরে কোন কিতাব নাই আর নবীজির কোন সুন্নাহ নাই। সুন্নাহ মানে বিধান আর এ বিধান আল্লাহর যেটা নবীজির মাধ্যেম নাজিল হয়েছে সর্বশ্রেষ্ঠ ধর্মগ্রন্থ- আল-কোরআন।

এই রকম কোরআন বহুবার ঘোষনা করেছে .কোরআন সহজ..কোরআন বিস্তারিত..কোরআন বার বার পাঠনীয়...মানুষের মধ্যে সবাই অনুমান করে....

যাই হোক বাপ-দাদা' যেটা করে আসছে সেটা সঠিক হবে এমন কোন দিন ও না...কোরআন এর প্রথম আয়াত টা ছিল .."ইকরা" পড়... বাপ দাদা থেকে শুনা, দেখা অনুসরন না করেন..নিজের জ্ঞান এ আল্লাহ কে চেনার চেষ্টা করেন...তাহলে আল্লাহ কে জ্ঞান এর চোখে দেখতে পাবেন.......

একটা বেপার ভেবে দেখার অনুরোধ করলাম - নবীজি ওফাত এর ১৪০০ বছর পর আজকে মুসলিম বিশ্বে কোন দেশ এগিয়ে...সামাজিক ভাবে..অর্থনীতি ভাবে..,, আরব বিশ্বের দিকে তাকান- সাবার অনেক পয়সা কিন্তু অশান্তি..
উপমহাদেশ এর দিকে তাকান কোন সামাজ এ উন্নতি নাই.....আমরা ধর্ম টাকে ৫ ওয়াক্ত নামাজ আর শুক্রবার এর নামাজ, ঈদ, রোজা এর মধ্যে সীমাবদ্ধ রেখেছি, আমাদের ২৪ ঘন্টায় সেটাকে প্রতিফলন ঘটায় নাই.....

পরিপূর্ন আত্মাসমর্পনকারী তখন ই হবেন যখন ২৪ ঘন্টার প্রতিটা সেকেন্ড আল্লাহর করবেন....নিজেকে, নিজের সমস্ত দক্ষতা, সফলতা সব কিছু কে সাইড এ রেখে আল্লাহ্ র কাছে ১ দিনের সদ্যজাত ভুমিষ্ট বাচ্ছা হিসাবে নিজেকে জাহির করবেন। যে বাচ্চা কান্না ছাড়া কিছু জানে না, উপর ওয়ালার কাছে তার কোন কিছু করার ক্ষমতা নাই কান্না করা ছাড়া।




০৩ রা জুন, ২০১৫ দুপুর ১:০২

আব্রাহামিট্রি বলেছেন: ভাই আপনে আহলে কুর'আন সেটা ভালোভাবেই জানা আছে . . কিয়ামাতের মাঠেই না হয় দেখা যাবে কে সত্য?? ততদিন আপনি আপনার ধর্ম পালন করেন আর আমি আমার দ্বীন পালন করি

৪| ০৩ রা জুন, ২০১৫ সন্ধ্যা ৭:০৪

মোহাম্মদ জামিল বলেছেন: এটা ঠিক বলছেন..আহলে কোরআন...আজব যুগ.... আহলে কোরআন কে আহলে হাদিস এর চ্যালেঞ্জ..তাও কেয়ামতের মাঠে..যাই হোক ভাই কোরআন পড়ার দাওয়াত দেওয়া আমার কাজ পড়া না পড়া সেটা আপনার ব্যাপার...আমরা কেউ কাউকে হেদায়তের ক্ষমতা রাখি না...হেদায়াতের মালিক আল্লাহ...

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.