![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
আমার ব্লগে এখন থেকে শুধু প্রাসঙ্গিক মন্তব্যকে স্বাগত জানানো হবে। কেউ মন্তব্য করতে চাইলে লেখার বিষয় সম্পর্কে করবেন। অহেতুক ও অপ্রাসঙ্গিক মন্তব্য মুছে দেয়া হতে পারে। সুস্থ্য ও সুন্দর ব্লগিং পরিবেশ নিশ্চিত করতে সাথে থাকবেন সবাই এ আশা করছি।
মানুষের ক্ষমতার বাইরের কিছু নিয়ে বিতর্ক করা কিছু মানুষের স্বভাব। নিজের সীমাবদ্ধ জ্ঞানের দুর্বলতাকে স্বীকার করার পরিবর্তে এক অসীম সত্ত্বার অস্তিত্ব ও পরিচয় নিয়ে কখনো তাত্ত্বিক আবার কখনো কুটতর্ক বাধিয়ে নিজেকে জ্ঞানী বলে জাহির করার এক ধরণের প্রবণতায় ভোগেন কিছু মানুষ। নিজের অজ্ঞতাকে প্রকাশ করে যদি জানার জন্য প্রশ্নের প্রকাশ করা হয় তাহলে কোন সমস্যা থাকেনা। যারা জানে তারা তখন সে অজ্ঞতা দূর করে দিতে পারে। কিন্তু উদ্দেশ্য যদি হয় "আমি তোমাদের চ্যালেঞ্জ করছি, পারলে আমার প্রশ্নের উত্তর দিয়ে যাও" ধরণের তাহলে তিনি কোন উত্তরেই সন্তুষ্ট হবেননা। কারণ উত্তর জানা তার উদ্দেশ্য নয়। বরং বিশৃংখলা সৃষ্টি করে ময়দান ঘোলাটে করাই তার উদ্দেশ্য। এ ধরণেরই একটি কাজ করে যাচ্ছেন একজন ব্লগার। সম্প্রতি তিনি জানতে চেয়েছেন আল্লাহ্র লিঙ্গ প্রসঙ্গে। তার প্রশ্নের জবাব দেয়ার জন্য এই পোস্ট লিখা হয়নি। এই পোস্ট ঐ সমস্ত পাঠকদের জন্য যারা আসলেই ব্যাপারটা জানতে চান, কিন্তু সময়-সুযোগ করে জেনে নিতে পারেননি।
লিখাটা হয়তো একটু দীর্ঘ হতে পারে। আমি আগ্রহী পাঠকদের একটু ধৈর্য ধরে পড়তে বলবো যাতে করে কনফিউশন দূর হয়ে যায়। আর এখানকার আলোচনাগুলো আল্লাহ্ (সুবহানাহু ওয়া তা'আলা) ও তাঁর রসূল যেভাবে আল্লাহ্ সম্পর্কে বর্ণনা করেছেন সেভাবে বর্ণনা করা।
আল্লাহ্ কে, তার পরিচয় কি?
আল্লাহ্ নিজেই নিজের পরিচয় দিয়েছেন কুর'আনের বিভিন্ন জায়গায়। এখানে আমি কয়েকটা উদ্ধৃত করছি।
"[হে রসূল] আপনি বলুন, "আল্লাহ্ এক ও অদ্বীতিয়। আল্লাহ্ সব ধরণের অভাব মুক্ত। তিনি [সন্তান] জন্ম দেননা এবং [সন্তান হয়ে] জন্মও নেননি। তাঁর সাথে তুলনা করার মতও কেউ নেই"। [কুরআন, ১১২/১-৪]
"আল্লাহ্ হচ্ছেন সেই সত্ত্বা যিনি ছাড়া আর কোন ইলাহ্ নেই। তিনি চিরঞ্জীব ও শাশ্বত-সুপ্রতিষ্ঠিত সত্ত্বা। তন্দ্রা ও নিদ্রা তাঁকে স্পর্শ করেনা। আকাশমণ্ডল ও পৃথিবীতে যা কিছু আছে তা সবই তাঁর। কে আছে এমন যে তাঁর দরবারে তাঁর অনুমতি ব্যতীত সুপারিশ করতে পারে? তাদের [তাঁর বান্দাহদের] সামনে এবং পেছনে যা আছে তা সবই তাঁর জানা। তাঁর জ্ঞাত বিষয়সমূহের মধ্য হতে কোন বিষয়ই তারা [তাঁর বান্দারা] আয়ত্ত্বাধীন করতে পারেনা, শধু তা ছাড়া যা তিনি নিজেই ইচ্ছে করে জানান। তার কুরসী [সাম্রাজ্য] সমগ্র আকাশমণ্ডল ও পৃথিবীকে বেস্টন করে আছে। আর এসবের রক্ষণাবেক্ষণ করতে গিয়ে তিনি কখনো ক্লান্ত হয়ে পড়েন না। বস্তুতঃ তিনি এক মহান-সুউচ্চ শ্রেষ্ঠতম সত্ত্বা।" (বাকারা, ২/২৫৫)
"বরকতময় হচ্ছেন সেই সত্ত্বা যার হাতে রয়েছে সমস্ত রাজত্ব-কর্তৃত্ব। আর তিনি প্রতিটি বিষয়ের উপরই কর্তৃত্ববান। তিনিই মৃত্যু এবং জীবন সৃষ্টি করেছেন যাতে করে তিনি তোমাদের মধ্যে কারা সৎকর্মশীল তা যাচাই করে দেখতে পারেন। তিনি সর্বজয়ী-শক্তিমান এবং অত্যন্ত ক্ষমাশীল।" [মুল্ক, ৬৭/১-২]
"আল্লাহ্ আকাশমণ্ডল ও পৃথিবীর নূর"। [আন-নূর, ২৪/৩৫]
"তিনি-ই প্রথম, তিনি-ই শেষ। তিনি প্রকাশমান আবার তিনি গুপ্তও। আর তিনি প্রতিটি বিষয়ে অবহিত।" [আল-হাদীদ, ৫৭/৩]
"পূর্ব ও পশ্চিম সবই আল্লাহ্র। তুমি যেদিকেই মুখ ফিরাবে সেদিকেই রয়েছে আল্লাহ্র চেহরা। নিশ্চয়ই আল্লাহ্ বিশালতার অধিকারী ও সর্বজ্ঞ।" [আল-বাকারা, ২/১১৫]
"আকাশমণ্ডলী ও পৃথিবীতে যা কিছু আছে তা সবই আল্লাহ্র। আর আল্লাহ্ সব কিছুকে বেস্টন করে আছেন।" [আন-নিসা, ৪/১২৬]
"তিনি-ই আল্লাহ্; তিনি ছাড়া আর কোন মা'বূদ নেই; গোপন ও প্রকাশ্য সব কিছুই তিনি জানেন; তিনি রহমান ও রহীম। তিনি-ই আল্লাহ্ যিনি ছাড়া আর কোন মা'বূদ নেই; তিনি সব ভুল-ত্রুটির উর্ধ্বে থাকা সার্বভৌমত্বের অধিকারী [বাদশাহ্]; পুরোপুরি শান্তি-নিরাপত্তা; শান্তি-নিরাপত্তা দাতা; সংরক্ষক; সর্বজয়ী, নিজের নির্দেশ বিধান শক্তি প্রয়োগে কার্যকরকারী এবং স্বয়ং বড়ত্ব গ্রহনকারী। লোকেরা তার সাথে আর যে সমস্ত সত্ত্বাকে অংশীদার করে তিনি তা থেকে মুক্ত ও পবিত্র। তিনি আল্লাহ্ই যিনি সৃষ্টি পরিকল্পনাকারী ও এর বাস্তব রূপদানকারী এবং সে অনুযায়ী আকার-আকৃতি রচনাকারী। তাঁর জন্যই উত্তম নামসমূহ্। আকাশমণ্ডল ও পৃথিবীর সব কিছুই তাঁর প্রশংসা করে; আর তিনি মহা পরাক্রান্ত ও অতীব প্রজ্ঞাময়।" [আল-হাশর, ৫৯/২২-২৪]
"তাঁর অসংখ্য নিদর্শনের মধ্যে এও রয়েছে যে, আকাশ এবং পৃথিবী তাঁরই হুকুমে সুপ্রতিষ্ঠিত রয়েছে। পরে যখনই তিনি তোমাদেরকে মাটি হতে আহবান করবেন, তখন শুধুমাত্র একটি আহবানেই তোমরা বের হয়ে আসবে। আকাশমণ্ডল ও পৃথিবীতে যা কিছু আছে তা সবই তাঁর বান্দাহ্। সবকিছুই তাঁর নির্দেশের অধীন। তিনিই সৃষ্টির সূচনা করেন আবার তিনিই এর পূনারাবৃত্তি করবেন। আর এটা করা তাঁর পক্ষে সহজতর। আকাশমণ্ডল ও পৃথিবীতে তাঁর জন্যই রয়েছে সর্বোত্তম গুনাবলী। তিনি মহাপরাক্রমশালী ও সুবিজ্ঞ।" [আর-রূম, ৩০/২৫-২৭]
মহান আল্লাহ্ তা'আলা তাঁর প্রজ্ঞাময় কিতাবে নিজের সম্পর্কে আরো বিবৃত করেছেন অনেকভাবে। আল্লাহ্ র বর্ণনা করা এ গুণগুলো তাঁর বিরাটত্ব ও মহানত্বেরই দিক নির্দেশনা দেয়। মানুষের ক্ষুদ্র জ্ঞান ও বুদ্ধিতে তাঁর বিরাট সত্ত্বা সম্পর্কে পুরোপুরি ধারণা তৈরী করা সম্ভব নয়। তিনি মহাবিশ্ব এবং এর মাঝে যা আছে তাঁর স্রষ্টা ও নিয়ন্ত্রনকারী।
আল্লাহ্ দেখতে কেমন, তাঁর লিঙ্গ কি?
মহাবিশ্বের মহান স্রষ্টা তার সৃষ্টি থেকে সম্পূর্ণ আলাদা। সৃষ্টির সাথে তাঁর সাযুজ্য খুঁজতে যাওয়া এক ধরণের কুপমণ্ডুকতা ছাড়া আর কিছুই নয়। স্রষ্টা তাঁর সৃষ্টিকে পরিবেস্টন করে আছেন। তিনি তাঁর সৃষ্টির কোনটির মতন নন। তাঁকে দুনিয়ার কোন চোখ দেখেনি এবং দেখার ক্ষমতাও রাখেনা। এজন্য মূসা (আলায়হি আস-সালাম) দেখতে চেয়েও পারেননি। মিরাজে গিয়ে মুহাম্মদ (সল্লা আল্লাহু আলায়হি ওয়া সাল্লাম) ও তাঁকে দেখতে পাননি। রসূলুল্লাহ্কে (সঃ) আবূ যর (রাদি'আল্লাহু আনহু) জিজ্ঞেস করেছিলেন তিনি তাঁর রব্বকে দেখেছেন কিনা। রসূলুল্লাহ্ (সঃ) জবাবে বলেছেন, "আমি কিভাবে তাঁকে দেখতে পারি? আমিতো একটি নূর দেখেছি।" (মুসলিম ও বুখারী)। মূলতঃ "কোন দৃষ্টি তাঁকে আয়ত্ত্ব করতে পারেনা। তিনিই বরং সব দৃষ্টিগুলোকে আয়ত্ত্বাধীন রাখেন। বস্তুতঃ তিনি অত্যন্ত সূক্ষ্মদর্শী ও সব বিষয়ে ওয়াকিবহাল।" [আন'আম, ৬/১০৩]
তিনি আমাদের সব ধারণা-কল্পনার উর্ধ্বে। তাঁকে আমাদের পরিচিত কোন কিছু দিয়ে তুলনা করতে গিয়েই ভুল করে কিছু মানুষ। "অথচ তিনিই তাদের সৃষ্টিকর্তা। আর না জেনে না বুঝে তারা তাঁর জন্য পুত্র-কন্যা নির্দিষ্ট করে। তিনি তাঁর সম্পর্কে এরা যা বর্ণনা করে তা থেকে পবিত্র।" [আন'আম, ৬/১০০] "আল্লাহ্ কাউকে তাঁর সন্তান বানাননি আর দ্বীতিয় কোন খোদাও তাঁর সাথে শরীক নেই। যদি তা-ই হতো তবে এরা প্রত্যেকেই নিজের সৃষ্টি নিয়ে আলাদা হয়ে যেত এবং তারপর একে অন্যের উপর চড়াও হতো। মহান আল্লাহ পবিত্র এসব কথা থেকে যা এই লোকেরা তাঁর সম্পর্কে বলে।" (মু'মিনুন, ২৩/৯১)। "তোমার রব্ব, যিনি ইজ্জত-সম্মানের মালিক, পবিত্র সে সব বর্ণনা থেকে যা এরা তাঁর সম্পর্কে করে থাকে।" [আস-সাফফাত, ৩৭/১৮০]
তিনি মানুষের পরিচিত কোন কিছুর মত নন। তাঁর সত্ত্বা তাঁর সমস্ত সৃষ্টি থেকে আলাদা। আমরা তাঁর সত্ত্বা সম্পর্কে কোন ধারণা করতে পারিনা। লিঙ্গের ধারণা তাঁর সৃষ্টির জন্যই প্রযোজ্য, তাঁর জন্য নয়। আর তিনিই এই লিঙ্গভেদ সৃষ্টি করেছেন তাঁর সৃষ্টির মাঝে নিজের অসীম প্রজ্ঞা বলে। এজন্য তিনি তাঁর রসূলকে (সঃ) বলতে নির্দেশ দিচ্ছেন একথা বলার জন্য যে, "তোমাদের মাঝে যে ব্যাপারে মতভেদের সৃষ্টি হয়, তার ফয়সালা করা আল্লাহ্রই কাজ। সে আল্লাহ্ই আমার রব্ব, আমি তাঁর উপরই ভরসা করেছি এবং তাঁর দিকেই মনোনিবেশ করছি। [তিনি] আকাশমন্ডল ও জ়মীন সৃষ্টিকারী; তিনি তোমাদের নিজস্ব প্রজাতির মধ্য থেকে তোমাদের জন্য জুড়ি (স্ত্রী-পুরুষ) বানিয়েছেন এবং জন্তু-জানোয়ারের মাঝেও (তাদেরই নিজস্ব প্রজাতির) জুড়ি বানিয়ে দিয়েছেন; আর এভাবেই তিনি তোমাদের বংশবৃদ্ধি ও বিস্তার ঘটান। বিশ্বলোকের কোন কিছুতেই তাঁর সাযুজ্য নেই; আর তিনি সব কিছু শুনেন এবং দেখেন।" [আস-শূরা, ৪২/১০-১১]
এজন্য আল্লাহ্র জন্য আমাদের পরিচিত পরিমণ্ডলে সাযুজ্য খুঁজতে যাওয়া বোকামী ছাড়া আর কিছুই নয়। তাঁর লিঙ্গ তালাশ করাও এধরণের একটা বোকামী। কিন্তু অনেকের প্রশ্ন "তাহলে আল্লাহ্ তাঁর জন্য পুরূষ-বাচক সর্বনাম ব্যবহার করলেন কেন?" পুরূষ-বাচক সর্বনাম ["He"ইংরেজীতে] ব্যবহার করলেই আল্লাহ্কে দুনিয়াবী পুরূষ লিঙ্গের সাথে তুলনা করে ভাবতে হবে এমন কোন কথা নেই। আরবী ভাষায় সব-কিছুর ক্ষেত্রেই স্ত্রী ও পুরূষ বাচক সর্বনাম ব্যবহার করা হয়, এমনকি নির্জীব বস্তুগুলোর ক্ষেত্রেও। আমাদের লিখার খাতাকে স্ত্রী-বাচক সর্বনামে লিখা হয় বলে খাতারতো কোন লিঙ্গ থাকেনা। ওটা আরবী ভাষার বিশেষ ধরণ। বাংলা ভাষায় সর্বনাম ব্যবহারের ক্ষেত্রে কোন লিঙ্গই বুঝা যায়না, সেটা মানুষ হোক আর প্রানীই হোক অথবা ক্লীব বস্তু হোক। তাই বলে কি কোন মানুষের সম্পর্কে ঐ সর্বনাম ব্যবহার করা হলে তাকে আমরা লিঙ্গহীন বুঝবো? ইংরেজী ভাষায় মানুষের ক্ষেত্রে লিঙ্গবাচক সর্বনাম ব্যবহার করা হয়, কিন্তু প্রানী বা বস্তুর ক্ষেত্রে তা করা হয়না। এজন্য এগুলো হলো ভাষার প্রয়োগরীতি। এসব দিয়ে অহেতুক প্রশ্ন সৃষ্টি করার কোন মানে হয়না। প্রকৃত ব্যপার হলো "বিশ্বলোকের কোন কিছুতেই তাঁর সাযুজ্য নেই" [আস-শুরাঃ ১১]। "তাঁর সাথে তুলনা করার মত বা তাঁর সমকক্ষও কেউ নেই।" [আল-ইখলাস, ১১২/৪]। রসূলুল্লাহ্ (সঃ) বলেছেন, "সৃষ্টির শারীরিক সত্ত্বা ও গুনাবলী সম্পর্কে তোমাদের যে ধারণা, মহান আল্লাহ্ তার চাইতে অনেক-অনেক উর্ধ্বে। এগুলোর কোন কিছুই আল্লাহ্ সম্পর্কে প্রকৃত ধারণা দেয়না।"
২| ২৩ শে ডিসেম্বর, ২০০৭ সন্ধ্যা ৭:৫৫
তাসু বলেছেন: ভাল হয়েছে। ৫
২৩ শে ডিসেম্বর, ২০০৭ সন্ধ্যা ৭:৫৬
আবূসামীহা বলেছেন: ধন্যবাদ @তাসু
আল্লাহ্ আপনার মঙ্গল করুন। আমীন!
৩| ২৩ শে ডিসেম্বর, ২০০৭ রাত ৮:১৭
অহেতুক অকারণ বলেছেন: খুব ভাল হয়েছে।
সত্যি কথা বলতে, এখানে কিছু ব্লগার আছে, যারা সঠিকভাবে নাস্তিকতার অর্থ জানেন না, শুধুই ভাব নেন যে ওনারা নাস্তিক।
সকল ধর্ম-ই বির্তকের উর্ধে, কারন ধর্ম হচ্ছে বিশ্বাস, ধর্ম নিয়ে তর্ক চলে না। আমি হিন্দু ধর্মের অনেক ভাল লোক দেখেছি, আমার এক বন্ধুও ছিল হিন্দু, তার সাথে কখনো আমার এই ধর্ম নিয়ে কোন সমস্যা হয়নি, বরং তার কাছে থেকে অনেক পেয়েছি, যা শুধু প্রকৃত বন্ধু-ই করতেপারে।
ধন্যবাদ, আপনার পোষ্টের জন্য, আসলে সুদ্ধ মানুষ হওয়া প্রয়োজন, ধর্ম হচ্ছে বিশ্বাস যেটা মানুষকে সঠিক পথে পরিচালিত হওয়ার চালিকা শক্তি।
নাস্তিকদের উদ্দেশ্যে বলি,
স্রষ্ঠা আছেন, আমাদের আশে পাশেই আছেন, আমাদের কাছেই আছেন। সবসময় সবকিছু যুক্তি দিয়ে না বরং আবেগ দিয়ে ভাবার চিন্তা করুন। সবসময় মনে রাখবেন যে প্রকৃতি আমাদের সৃষ্টি নয়।
প্রকৃতির রহস্য গুলো জানতে সচেষ্ট হন, তাহলেই স্রষ্ঠাকে জানতে পারবেন।
আবার আপনার পোষ্টের জন্য ধন্যবাদ।...+
২৩ শে ডিসেম্বর, ২০০৭ রাত ৮:২৩
আবূসামীহা বলেছেন: ধন্যবাদ মূল্যবান মন্তব্যের জন্য আপনাকে।
৪| ২৩ শে ডিসেম্বর, ২০০৭ রাত ৮:১১
আশরাফ রহমান বলেছেন: লেখাটির প্রয়োজন ছিল। কষ্ট করে চমৎকার একটি লেখা তৈরী করার জন্য আপনাকে ধন্যবাদ।
২৩ শে ডিসেম্বর, ২০০৭ রাত ৮:১৪
আবূসামীহা বলেছেন: আপনাকেও ধন্যবাদ
৫| ২৩ শে ডিসেম্বর, ২০০৭ রাত ৮:১৬
মাহবুব সুমন বলেছেন: ধর্মকে অবমাননা করে লেখাগুলো পড়ে অনেকের চেহারা দেখার ইচ্ছে হয়। না বুঝে, না পড়েই , অতি বিগ্যের মতো লিখে অযথাই ক্যাচাল স্মৃষ্টি করে অনেকেই। ধন্যবাদ পোস্টের জন্য।
২৩ শে ডিসেম্বর, ২০০৭ রাত ৮:২২
আবূসামীহা বলেছেন: আপনাকেও ধন্যবাদ।
৬| ২৩ শে ডিসেম্বর, ২০০৭ রাত ৮:২৩
সারওয়ারচৌধুরী বলেছেন:
সালাম আলাইক (লক্যাল আরবী স্টাইল!)
চমতকার এবং দরকারি ডকুমেন্টেশন
+++++
২৩ শে ডিসেম্বর, ২০০৭ রাত ৮:৩১
আবূসামীহা বলেছেন: ওয়া আলায়কা আস-সালাম আখ সারওয়ার।
ধন্যবাদ ভাই আপনার মন্তব্যের জন্য। হয়তো আমার চেয়ে আপনি ব্যাপারটাকে আরো ভাল করে লিখতে পারতেন।
৭| ২৩ শে ডিসেম্বর, ২০০৭ রাত ৮:২৫
মায়াজাল বলেছেন: ধন্যবাদ...+
২৩ শে ডিসেম্বর, ২০০৭ রাত ৮:৩২
আবূসামীহা বলেছেন: আপনাকেও ধন্যবাদ, মায়াজাল
৮| ২৩ শে ডিসেম্বর, ২০০৭ রাত ৮:৩৭
সত্যদা বলেছেন: যখন প্রয়োজন হয় আল্লাহ নিজেই তার বাণীর মর্যাদার ও সত্যের মহত্বকে শ্রেষ্ঠ প্রতিপন্ন করতে কাউকে না কাউকে দায়িত্ববোধে উজ্জিবীত করে পাঠান।...
অনেক কৃতজ্ঞতা আল্লাহর প্রতি... আর ভালবাসা আপনার প্রতি।
আল্লাহ আপনাকে আরো সুদৃঢ় করুন আপনার ভূমিকাকে আরও সমুজ্জল করুন।
২৩ শে ডিসেম্বর, ২০০৭ রাত ৮:৪১
আবূসামীহা বলেছেন: আপনার দু'আতে আমীন! আর আল্লাহ্ আপনাকেও তাঁর দীনের গভীর জ্ঞান দান করুন! আমীন!
৯| ২৩ শে ডিসেম্বর, ২০০৭ রাত ৮:৪৯
সোনার বাংলা বলেছেন: অসাধারন পোষ্ট ...+
২৩ শে ডিসেম্বর, ২০০৭ রাত ৮:৫১
আবূসামীহা বলেছেন: ধন্যবাদ ভাই সোনার বাংলা। আল্লাহ্ আমাদেরকে তাঁর শত্রুদের মুকাবিলা করার মতো দৃঢ়তা দান কারুন।
১০| ২৩ শে ডিসেম্বর, ২০০৭ রাত ৮:৫৯
মাহিরাহি বলেছেন: "যখন হকের সাথে বাতিলের সংঘর্ষ হয় তখন বাতিল ধ্বংস হয়ে যায়।"
ধন্যবাদ চমতকার একটি লেখার জন্য।
২৩ শে ডিসেম্বর, ২০০৭ রাত ৯:০৮
আবূসামীহা বলেছেন: ধন্যবাদ ভাই মাহিরাহি।
১১| ২৩ শে ডিসেম্বর, ২০০৭ রাত ৯:১৪
নাস্তিকের ধর্মকথা বলেছেন:
আবূ সামীহা,
দারুন পোস্ট।
কয়েক জায়গায় চিন্তার গোঁজামিল থাকলে মোটের উপর, ভালো হয়েছে। সবচেয়ে ভালো হয়েছে, উপস্থাপনের ভঙ্গি। আবার, আরেকটি বিষয় খুব চমতকার ভাবে এসেছে। যে প্রসঙ্গটি নিয়ে আমারো দুটি পোস্ট আছে। সেটা হলো, আরবী ভাষায় আল্লাহকে প্রকাশের ভঙ্গি। আমি এ কথাটিই আমার পোস্ট দুটিতে বলার চেস্টা করেছি যে, আরবী ভাষায় সকল ক্রিয়াপদই(উত্তম পুরুষ বাদে) হয় পুং লিঙ্গ নতুবা স্ত্রী লিঙ্গ অনুসারে হয়। ফলে, ক্লীব লিঙ্গের ক্ষেত্রে ও উভয় লিঙ্গের ক্ষেত্রেও পুং বা স্ত্রী লিঙ্গের সীগা বা রূপ হয় ক্রিয়া পদের। এটা আরবী ভাষাগত একটা সমস্যা। ফলে, আল্লাহকেও প্রকাশের জন্য পুং লিঙ্গের রূপটি গ্রহণ করতে হয়- এবং আমাদের কমনসেন্স দিয়ে বুঝে নিতে হয়- আল্লাহ আসলে পুরুষ বা মহিলা কোনটিই নন।
২৩ শে ডিসেম্বর, ২০০৭ রাত ৯:১৫
আবূসামীহা বলেছেন: ধন্যবাদ
২৩ শে ডিসেম্বর, ২০০৭ রাত ৯:৩১
আবূসামীহা বলেছেন: প্রতিটি ভাষারই নিজস্ব রীতি থাকে। আরবী ভাষারও একটা রীতি আছে। আর সর্বোপরি মানূষের বুঝার জন্যই সর্বনাম ব্যবহার করা হয়। আমিতো বাংলা এবং ইংরেজীরও উদাহরণ দিলাম।
আর সর্বোপরি কথা হচ্ছে আল্লাহ্কে তাঁর সৃষ্টির সাথে তুলনা করে আমাদের জানা বস্তুর সাথে সাযুজ্য খুঁজলেতো সমস্যা হবেই। মনে রাখাতে হবে স্রষ্টা এবং সৃষ্টি একে অন্য থেকে সম্পূর্ণ আলাদা। সৃষ্টির মাঝে তাঁর অস্তিত্বের প্রকাশ আছে কিন্তু তাঁর সত্ত্বাগত রূপ নেই।
১২| ২৩ শে ডিসেম্বর, ২০০৭ রাত ৯:০০
আবূসামীহা বলেছেন: নাস্তিকের ধর্মকথা এসে নেগেটিভ (-) রেটিং করে গেলেন। নিজের নির্বুদ্ধিতা জাহির করে লিখে যথার্থ জবাব পেয়ে এমন কাজ করা একটু বুদ্ধিমত্তার(!) লক্ষণই বটে।
১৩| ২৩ শে ডিসেম্বর, ২০০৭ রাত ৯:০১
সুনাগরিক বলেছেন: পুরাটাই পড়ে ফেললাম। চমৎকার সংকলন। এই লেখার পরেও যারা কূটতর্ক করার তারা করবেই। কিন্তু বিশ্বাসীদের জন্য এই লেখা তাদের বিশ্বাসকে করবে আরো দৃঢ়। মহান রাব্বুল আলামীন আপনাকে আরো লেখার ক্ষমতা দিন।
একটু বলবেন কি কোরানের সূত্র ভিত্তিক আয়াতের সংকলন কেউ করেছে কিনা? ধরুন আমি যদি জানতে চাই ব্লাক হোল নিয়ে কোথায় কোথায় বলা আছে সেটা জানা সম্ভব কি? অথবা ধরুন মেয়েদের পর্দা নিয়ে আয়াতগুলো? আমি একটা ইংরেজী সাইটের কথা জানি কিন্তু বাংলায় এমন আছে কি?
২৩ শে ডিসেম্বর, ২০০৭ রাত ৯:০৮
আবূসামীহা বলেছেন: ধন্যবাদ সুনাগরিক। বাংলায় কুর'আনে বিজ্ঞানের সূচক নির্দেশক কোন বিশেষ বই আছে কিনা জানিনা। তবে ইসলামিক ফাউণ্ডেশন কুর'আন ও বিজ্ঞান সংক্রান্ত একটা বই প্রকাশ করেছিল, যার ঈকজাক্ট টাইটেল এমুহুর্তে আমার মনে নেই। তবে সাধারণ ভাবে কুর'আনের বিষয় নির্দেশক একটি বই হচ্ছে শতাব্দী প্রকাশনীর "তাফহীমুল কুর'আনের বিষয় নির্দেশিকা"। বিজ্ঞান ছাড়া অন্য বিষয়গুলো সহজেই এখানে পাবেন।
১৪| ২৩ শে ডিসেম্বর, ২০০৭ রাত ৯:১২
সোনার বাংলা বলেছেন: ভাই মন খারাপ করবেন না। - দিয়ে কিছুই করতে
পারবে না। ১ দিন সে নিজেই - হয়ে যাবে সব শেষের পরে.......,কিছুই অবশিষ্ট থাকবে না তার
কাছে । - তো কিছুই না।
২৩ শে ডিসেম্বর, ২০০৭ রাত ৯:১৪
আবূসামীহা বলেছেন: মন খারাপ করিনি। তার জন্য আফসোস। সে যা লিখেছে তারই জবাব দেয়া হয়েছে। কিন্তু হয়তো পড়েও দেখেনি।
১৫| ২৩ শে ডিসেম্বর, ২০০৭ রাত ৯:১২
নতুন বলেছেন: সুন্দর উপস্থাপনা...
২৩ শে ডিসেম্বর, ২০০৭ রাত ৯:১৬
আবূসামীহা বলেছেন: ধন্যবাদ নতুন।
১৬| ২৩ শে ডিসেম্বর, ২০০৭ রাত ৯:৪০
ইছামতীর পাড়ে বলেছেন: পবিত্র কুর'আনের ভাষায়ই জবাব দেয়ার জন্য লেখকের জ্ঞানের তারিফ করতে হয়। আল্লাহ সুবহানাহু তাআলা নিজেই বলেছেন তিনি কেমন। তা সত্ত্বেও যারা এটি নিয়ে মাতামাতি করেন তারা হয় জানেন না অথবা জ্ঞানপাপী।
ধন্যবাদ পোষ্টের জন্য।
২৩ শে ডিসেম্বর, ২০০৭ রাত ৯:৪৫
আবূসামীহা বলেছেন: ধন্যবাদ আপনাকেও।
১৭| ২৪ শে ডিসেম্বর, ২০০৭ রাত ১২:৩৪
উম্মে হানী বলেছেন: আল্লাহ্ নিজেই নিজের সম্পর্কে বলেছেন পরিষ্কার করে। আপনি বিষয়টা আরো পরিষ্কার করলেন।
ধন্যবাদ এই পোস্টের জন্য।
১৮| ২৪ শে ডিসেম্বর, ২০০৭ রাত ১২:৪৪
মেহরাব শাহরিয়ার বলেছেন: পুরোটা পড়লাম । অনেক গোছানো পোস্ট , ভালো লাগলো ।
আপনাকে ধন্যবাদ
২৪ শে ডিসেম্বর, ২০০৭ রাত ১২:৫৬
আবূসামীহা বলেছেন: আপনাকেও ধন্যবাদ মেহরাব।
১৯| ২৪ শে ডিসেম্বর, ২০০৭ রাত ১:১০
আবূসামীহা বলেছেন: @ক্যাচাল
আপনার মন্তব্য সম্পূর্ণরূপে অপ্রাসঙ্গিক বিধায় মুছে দিলাম। তবে নোট রাখলাম। যথাস্থানে এবং সময়ে এব্যাপারে আমার মন্তব্য পাবেন, ইনশা'আল্লাহ্।
২০| ২৪ শে ডিসেম্বর, ২০০৭ রাত ১:১১
শাওন বলেছেন: পোস্ট টির জন্য ধন্যবাদ ।
আমার মনে হয় এত গোছানো লেখাও ওনার (!) মাথায় ঢোকেনি । কিছুদিন পর আবার ক্যাচাল পাড়বে ।
২৪ শে ডিসেম্বর, ২০০৭ রাত ১:২৩
আবূসামীহা বলেছেন: ওটা হচ্ছে ইসলামের শত্রুদের টেকনিক। তারা যে প্রসঙ্গগুলোর অবতারণা করছে এগুলো কিন্তু বিংশ বা একবিংশ শতকের নয়। যুগ যুগ ধরেই কিছু লোক এ ধরণের প্রশ্ন করেছে। মুসলিম মনীষীরা জবাবও দিয়েছেন। আর সবচেয়ে বড় কথা এরা যদি খোলা মন নিয়ে পুরো কুর'আন পড়ত তাহলে জবাব পেয়ে যেত। কিন্তু তারা কুর'আন পড়ে তাদের সন্দেহ ও অবিশ্বাসগুলোকে পাকা করার অভিপ্রায়ে। তাই তারা আরো বেশী করে পথভ্রষ্ট হয়।
একটা বিষয় যখন মোটামুটি ধামাচাপা পড়ে যায় এরা তখন তাকে আবার চাঙ্গা করে এজন্য যাতে করে তারা তাদের মত করে আরো কিছু মানুষকে পথভ্রষ্ট করতে পারে। আর কোন কারণে নয়। নাহলে এগুলো অনেক আগেই সমাধান হয়ে যাওয়া প্রসঙ্গ।
ধন্যবাদ শাওন।
২১| ২৪ শে ডিসেম্বর, ২০০৭ রাত ১:১৪
ক্যাচাল বলেছেন: @আবূসামীহা , আমি এ ব্যাপারে একটা পোস্ট এর চিন্তা করছি। আপনাকে ধন্যবাদ।
২২| ২৪ শে ডিসেম্বর, ২০০৭ সকাল ৯:৪৬
দ্বীপবালক বলেছেন: মনষ্যগণ অনেক কালই এই প্রকারের আচরণ করিয়া আসিয়াছে। নিজদিগের দুর্বলতা দূর করিতে না চাহিয়া পরমসত্ত্বাকে লইয়া অহেতুক বিতর্কে মাতিয়াছে।
এইখানে আপনি তাহাদিগের দূর্বলতাসমূহ ভাল করিয়া দেখাইয়া দিয়াছেন। এবং পরম সত্ত্বার প্রকৃত রূপ, যাহা আমাদিগের ইন্দ্রিয়ানুভূতির বহির্ভূত, তাহা সুন্দর করিয়া তুলিয়া ধরিয়াছেন।
ধন্যবাদ।
২৩| ২৪ শে ডিসেম্বর, ২০০৭ সকাল ১০:৪৫
নাবিক বলেছেন: "[হে রসূল] আপনি বলুন, "আল্লাহ্ এক ও অদ্বীতিয়।
আল্লাহ্ সব ধরণের অভাব মুক্ত।
তিনি [সন্তান] জন্ম দেননা এবং [সন্তান হয়ে] জন্মও নেননি।
তাঁর সাথে তুলনা করার মতও কেউ নেই"। [কুরআন, ১১২/১-৪]
চমতকার একটা লিখা। এমন লিখা নিয়মিত চাই।
নেট এর নিয়ম হলো কারো ব্যাপারে জানতে হলে তার লিখা profile থেকেই জেনে নেই। আললাহকে জানতে হলে তার থেকেই জেনে নেয়াটা best. তিনি কে, কেমন? সব।
মানুষের ব্যাপারে কুরআন যা বলেছে তাই সত্য হয়েছে। Science আজ মানুষের ব্যাপারে কুরআনের কথাকে সত্য মানছে। http://www.islam-guide.com/ch1-1-a.htm
আসুন না, আললাহর পরিচয় তার কাছ থেকেই জেনে নেই।
২৪| ২৪ শে ডিসেম্বর, ২০০৭ দুপুর ২:০২
নাস্তিকের ধর্মকথা বলেছেন:
আবূসামীহা,
আপনাকেও ধন্যবাদ।
তবে, এই পোস্টে একটি তথ্যগত ভুল আছে। যদিও ভাবগতভাবে মূল বিষয় তারপরও একই থেকে যায়।
সে ভুলটির দিকে একটু আপনার দৃষ্টি-আকর্ষণ করছি।
আরবী ভাষায় সর্বনামটি ক্রিয়ার মধ্যেই থাকে। পার্থক্য যেখানে হয় তা ক্রিয়াপদে। ক্রিয়াপদের মোট ১৪ টি রূপ বা সীগা। উত্তম পুরুষে পুং বা স্ত্রী লিঙ্গের রূপ একই, কিন্তু নামপুরুষ ও মধ্যম পুরুষে পুং লিঙ্গ ও স্ত্রী লিঙ্গের জন্য ভিন্ন রূপ। ফলে- আপনি যে সর্বনামের উল্লেখ করেছেন তার বদলে ক্রিয়াপদের কথা উল্লেখ করলে পোস্টটি অধিকতর সঠিক হত। বিস্তারিত পাবেন আমার এই পোস্টেঃ
Click This Link
আমার আরেকটি পোস্টেও (মন্তব্যসমূহে)- আরো বিস্তারিত ব্যাখ্যাসহকারে বিষয়টির আলোচনা আছে, লিংকঃ
Click This Link
২৫ শে ডিসেম্বর, ২০০৭ সকাল ১০:৪১
আবূসামীহা বলেছেন: আমি এখানে ব্যাকরণ আলোচনা করার উদ্দেশ্য করিনি। আর আরবী ভাষার সর্বনাম শুধু ক্রিয়াপদেই থাকেনা অব্যয়ের মাঝেও থাকে। সর্বনাম কোথায় থাকে তাতো আমি আলোচনা করিনি। তাহলে তথ্যগত ভুলটা হল কোথায়?
যাইহোক ধন্যবাদ কষ্ট করে পড়ার জন্য। আর হ্যাঁ ইসলামের ভুল ধরার চিন্তা বাদ দিয়ে আপনার নাস্তিকতার ভাল কিছু থাকলে তার গুনগান গাইতে থাকুন। সেটা একটা ভাল কাজ হবে।
২৫| ২৪ শে ডিসেম্বর, ২০০৭ বিকাল ৪:৩৫
আওরঙ্গজেব বলেছেন: সালাম,
সুন্দর ও তথ্যবহুল পোস্টের জন্য ধন্যবাদ। প্রিয় পোস্টে এড করা হল।
২৫ শে ডিসেম্বর, ২০০৭ সকাল ১০:৪২
আবূসামীহা বলেছেন: ধন্যবাদ আওরঙ্গজেব ভাই, আপনাকেও।
২৫ শে ডিসেম্বর, ২০০৭ সকাল ১০:৪৩
আবূসামীহা বলেছেন: ওয়াসসালাম
২৬| ২৫ শে ডিসেম্বর, ২০০৭ সকাল ১১:০৮
নাস্তিকের ধর্মকথা বলেছেন:
@আবূসামীহা
আলোচ্য পোস্টে আমার কমেন্টে আমি এখন পর্যন্ত ইসলামের ভুল কোথায় ধরলাম- তা বুঝলাম না!! আপনার ছোট একটি ভুল সংশোধনের চেস্টা করেছিলাম। এতেই ক আপনার রাগ? তাহলে আমি সরি। তবে আমার মনে হয়েছিল- আপনি ঐ সামান্য ভুলটা না করলে আপনার পোস্ট টি আরো সুন্দর হতো, যাহোক সমস্তই আপনার অভিরুচি।
তবে, আপনি যে বললেন- ব্যকরণ নিয়ে আলোচনা আপনার উদ্দেশ্য নয়, তাই আবার আপনার পোস্ট পড়লাম, পড়ে বুঝলাম আপনার উদ্দেশ্য প্রকৃতই ব্যকরণ আলোচনা ছিল না- কিন্তু আপনার যে উদ্দেশ্যই থাকুক না কেন- সেই উদ্দেশ্য চরিতার্থ করার লক্ষ্যে আপনি ব্যকরণের কিছু আলোচনাও করেছেনঃ ------------------->
"......................কিন্তু অনেকের প্রশ্ন "তাহলে আল্লাহ্ তাঁর জন্য পুরূষ-বাচক সর্বনাম ব্যবহার করলেন কেন?" পুরূষ-বাচক সর্বনাম ["He"ইংরেজীতে] ব্যবহার করলেই আল্লাহ্কে দুনিয়াবী পুরূষ লিঙ্গের সাথে তুলনা করে ভাবতে হবে এমন কোন কথা নেই। আরবী ভাষায় সব-কিছুর ক্ষেত্রেই স্ত্রী ও পুরূষ বাচক সর্বনাম ব্যবহার করা হয়, এমনকি নির্জীব বস্তুগুলোর ক্ষেত্রেও। আমাদের লিখার খাতাকে স্ত্রী-বাচক সর্বনামে লিখা হয় বলে খাতারতো কোন লিঙ্গ থাকেনা। ওটা আরবী ভাষার বিশেষ ধরণ। বাংলা ভাষায় সর্বনাম ব্যবহারের ক্ষেত্রে কোন লিঙ্গই বুঝা যায়না, সেটা মানুষ হোক আর প্রানীই হোক অথবা ক্লীব বস্তু হোক। তাই বলে কি কোন মানুষের সম্পর্কে ঐ সর্বনাম ব্যবহার করা হলে তাকে আমরা লিঙ্গহীন বুঝবো? ইংরেজী ভাষায় মানুষের ক্ষেত্রে লিঙ্গবাচক সর্বনাম ব্যবহার করা হয়, কিন্তু প্রানী বা বস্তুর ক্ষেত্রে তা করা হয়না। এজন্য এগুলো হলো ভাষার প্রয়োগরীতি। "
--------------------------------------------
এখন এই আলোচনা হয়তো ব্যকরণের বিশাল কোন আলোচনা নয়- তবে যতটুকুই আলোচনা করেছেন- তার মধ্যে যদি- কোন ভুল থাকে তবে- শুধরে দেয়া কি খুব অন্যায়ের কাজ?
সংশোধনের দরকার আরেকটি কারণে আমি অনুভব করি যে, কোন বিষয়ে আলোচনা করতে গেলে বা সে সম্পর্কে অন্যকে সাধারণ জ্ঞান দিতে গেলে- বিষয়টি সম্পর্কে একটি পরিস্কার ধারণা থাকা দরকার; তা নাহলে- সহজেই মানুষকে মিসলিড বা মিসগাইড করার অভিযোগ উঠতে পারে- যতই আপনার উদ্দেশ্য মহত থাকুক না কেন???
এবার ব্যকরণ নিয়ে কথাটি বলি- আপনি ইংরেজীর সাথে যে উদাহরণটি টেনেছেন- সেটি হলো প্রোনাউন সাবজেক্ট। আরবীতে এরূপ প্রোনাউন সাবজেক্ট আলাদা থাকে না- সেটা ক্রিয়ার মধ্যেই থাকে। আপনি যদি প্রোনাউন ইউজ না করেও মানে নাউন ব্যবহার করে বাক্য গঠন করেন- তবুও বাক্যে ক্রিয়াটি হয় স্ত্রী নাহয় পুং বাচক হয়। তিনি আমাদের সৃষ্টি করেছেন এটার বদলে যদি আল্লাহ আমাদের সৃষ্টি করেছেন- এটা করলেও ক্রিয়া পদকে পুং লিঙ্গ হতে হয়(বাংলা বা ইংরেজীতে তা নয়)। আমি এটাই বলতে চেয়েছিলাম। আপনি যে উদাহরণ বা আলোচনা করেছিলেন সেখানে অব্যয় এ সর্বনাম সম্পর্কিত কোন আলোচনা ছিলনা বিধায়- অব্যয় বা অন্যান্য ক্ষেত্রে কিভাবে সর্বনামের ব্যবহার ঘটে সে আলোচনা না করাই শ্রেয় মনে করেছি।
২৭| ২৮ শে ডিসেম্বর, ২০০৭ সকাল ৯:৩৭
অজানা অচেনা বলেছেন: সময়োপযোগী পোস্টের জন্য ধন্যবাদ। প্রিয়তে + হলো।
২৮ শে ডিসেম্বর, ২০০৭ সকাল ৯:৩৯
আবূসামীহা বলেছেন: ধন্যবাদ অজানা অচেনাকেও।
২৮| ২৮ শে ডিসেম্বর, ২০০৭ রাত ১১:০০
দ্বীপবালক বলেছেন: খুবই প্রয়োজনীয় পোস্ট। খুব ভাল লাগিল। ধন্যবাদ। প্রিয়তে যুক্ত করা হলো।
২৯| ২৯ শে ডিসেম্বর, ২০০৭ রাত ৯:৫৫
বইপাগল বলেছেন:
+
খুবই সুন্দর !!!
৩১ শে ডিসেম্বর, ২০০৭ রাত ১১:০০
আবূসামীহা বলেছেন: ধন্যবাদ বইপাগল।
৩০| ০৫ ই জানুয়ারি, ২০০৮ দুপুর ২:৩২
উম্মে হানী বলেছেন: বেশ গোছানো ও অকাট্য জবাব। প্রিয়তে + করলাম।
০২ রা ফেব্রুয়ারি, ২০০৮ দুপুর ১২:০০
আবূসামীহা বলেছেন: ধন্যবাদ আপনাকে।
৩১| ০৫ ই জানুয়ারি, ২০০৮ দুপুর ২:৫৬
দিগন্ত বলেছেন: আপনার জবাব নেই, সুন্দর লেখা। সর্বশক্তিমানের ধারণা হলে তার লিঙ্গের প্রশ্নই আসে না।
০২ রা ফেব্রুয়ারি, ২০০৮ দুপুর ১২:০০
আবূসামীহা বলেছেন: ধন্যবাদ দিগন্ত।
৩২| ০৫ ই জানুয়ারি, ২০০৮ বিকাল ৩:১১
বিগব্যাং বলেছেন: বিগব্যাং বলেছেন: অতিমহামূল্যবান পুস্ট। এইডা নিয়া আলুচুনা করার খ্যামতা খোদ ঊপরওয়ালারও নাই। পুটকি চুল্কাইতে চুল্কাইতে - দাগাইলাম।
০২ রা ফেব্রুয়ারি, ২০০৮ দুপুর ১২:০২
আবূসামীহা বলেছেন: সাবধানে চুলকাবেন, না হলে চামড়ায় ক্ষত করে ফেলবেন।
৩৩| ০৫ ই জানুয়ারি, ২০০৮ বিকাল ৩:২৫
দ্বিতীয়নাম বলেছেন: [wjsK=http://www.somewhereinblog.net/blog/Dravirblog/2410]এইখানে ঈশ্বরের নতুন কিছু আবশ্যিক গুণাবলী সম্বন্ধে আলোচনা আছে
০২ রা ফেব্রুয়ারি, ২০০৮ দুপুর ১২:০৩
আবূসামীহা বলেছেন: দেখলাম। খেয়ালী মনে অনেক কথাই বলা যায়।
৩৪| ২৮ শে জানুয়ারি, ২০০৮ বিকাল ৫:১৭
প্রেমের কাঙ্গাল বলেছেন: মন্তব্য অনেক হয়ে গেছে,
তাই আর বাড়ালাম না,
শুধু এটুকুই বলবো, "ধন্যবাদ"।
আর হ্যা, এটি আমার সোকেসে থাকলো।
০২ রা ফেব্রুয়ারি, ২০০৮ দুপুর ১২:০৩
আবূসামীহা বলেছেন: ধন্যবাদ।
৩৫| ৩০ শে জানুয়ারি, ২০০৮ রাত ৩:৪৭
চিচিং ফাঁক !! বলেছেন: ধন্নবাদ। চমোতকার একটা সুচিন্তিত পোষ্ট এর জন্ন, শোকেসে ঢুকালাম।
৩৬| ০২ রা ফেব্রুয়ারি, ২০০৮ দুপুর ১২:১৩
মুকুট বলেছেন: ধন্যবাদ, সুন্দর ও অর্থবহ এই পোষ্টের জন্য! +
০২ রা ফেব্রুয়ারি, ২০০৮ দুপুর ১২:১৫
আবূসামীহা বলেছেন: আপনাকেও ধন্যবাদ।
৩৭| ০৫ ই মার্চ, ২০০৮ সকাল ১১:৫২
কুচ্ছিত হাঁসের ছানা বলেছেন: অসাধারণ.... সুবহানাল্লাহ... +++ প্রিয়তে রাখলাম।
০২ রা এপ্রিল, ২০০৮ সকাল ১১:৩১
আবূসামীহা বলেছেন: ধন্যবাদ।
৩৮| ২৬ শে মার্চ, ২০০৮ বিকাল ৩:০০
নূরুল্লাহ তারীফ বলেছেন: মহামহিম, অতি দয়াময়, সম্মান ও মর্যাদার আধার মহান আল্লাহ তাআলার পক্ষ হয়ে, তাঁর ইজ্জতকে সমুন্নত করতে আপনি কলম যুদ্ধে অবতীর্ণ হয়েছেন, বাতিলের প্রশ্নবানের জবাব দিয়েছেন আল্লাহ আপনাকে উত্তম প্রতিদান দিন। ইসলামের খেদমত করার তাওফিক, আখেরাতে নাজাত দিন।
০২ রা এপ্রিল, ২০০৮ সকাল ১১:৩১
আবূসামীহা বলেছেন: আমীন!
ওয়া জাজ়াকাল্লাহু খায়রান!
৩৯| ১১ ই এপ্রিল, ২০০৮ রাত ১২:৪৮
নিরপেক্ষ বলেছেন: লেখক ভাই আল্লাহর পরিচয় আল্লাহর কথাতেই দিয়েছেন। তাই আমার প্রশ্ন হল যে ব্যক্তি আল্লাহকে মানে না বা বিশ্বাস করে না তাকে আপনি কিভাবে আল্লাহর পরিচয় করিয়ে দিবেন? তাকে তো আর কোরআন দিয়ে পরিচয় দেওয়া যায় না। কারণ, সে তো আল্লাহকেই বিশ্বাস করে না আর তার কথা বিশ্বাস করা তো অনেক দূরের কথা। আশাকরি আল্লাহর পরিচয়টি যদি সম্ভব হয় অন্য কোনভাবে দিবেন যাতে আল্লাহসহ তার কথার প্রতি বিশ্বাস স্থাপন হয়।
৪০| ১৫ ই এপ্রিল, ২০০৮ সন্ধ্যা ৭:১৫
মোঃ আসিফ সরওয়ার (বাবু) বলেছেন: এত পরেও পরলে ভােলা েলৈগৈছে
৪১| ০৫ ই জুন, ২০০৮ দুপুর ১:৩২
কাঙ্গাল মুরশিদ বলেছেন: অনেক দিনের পুরোন হলেও বিষয় বিবেচনায় এখনও প্রাসঙ্গিক। এ'রকম তথ্যবহুল এবং যৌক্তিক একটা লেখা ব্লগে থাকার পরও যারা এ'সব বিষয়ে বিভ্রান্তি ছড়ানোর চেস্টা করে তাদেরকে রেফারেন্স দেয়ার জন্য প্রিয়তে রাখলাম।
৪২| ১০ ই জুন, ২০০৮ দুপুর ১:২১
রাঙা মীয়া বলেছেন: লেখা খুবই ভালো হয়েছে।কষ্ট করে এত বড় লেখার জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ । অন্যান্য ধরমো ও ধরমগ্রন্হের আলোকে লিখলে অসাধারন হয়।
৪৩| ১২ ই জুন, ২০০৮ সকাল ৯:৫৭
ওপারের দাদা বলেছেন: অাপনার েলখায় জানার অােছ অেনক িকছু। অাশাকির ভিবষ্যেতো এমন েলখা উপহার িদেবন।
৪৪| ১৮ ই জুন, ২০০৮ সকাল ১১:২৭
পেনড্রাইভ বলেছেন: এই ব্লগে কিছু ব্লগার আছে যারা ক্যাচাল বাধাতে অভ্যস্ত । তাদের জন্মই শুধু খোচা মারা । মানুষের মধ্যে শত্রুতা বিভেদ, হিংসা সৃষ্টি করা । এদের থেকে সাবধান থাকতে হবে। এদের কথার জবাব না দিয়ে এড়িয়ে যাওয়ায় ভাল। তবে আপনার জবাব যথাযথ । আপনার জবাব আমাদের উত্তেজিত মনকে শান্ত করেছে আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ। আল্লাহ আপনার মঙ্গল করুক জ্ঞানের প্রখরতা আরো বৃদ্ধি করে দিক- আমীন
৪৫| ১০ ই জুলাই, ২০০৮ ভোর ৬:১৫
বিবেক সত্যি বলেছেন: এই পোষ্টে আগে রেটিং করা হয় নি । আজ করলাম.. +
৪৬| ০১ লা অক্টোবর, ২০০৮ সকাল ১০:২০
"মিজানুর রহমান" বলেছেন: আপনাকে ধন্যবাদ লিখার জন্য।
৪৭| ০৪ ঠা অক্টোবর, ২০০৮ দুপুর ১২:৪২
স্বপ্লচূড়া বলেছেন: একটা জিনিষ বুঝলাম না, একজন মানুষ এসে বলল যে এই কথাটা আল্লাহ আমাকে বলছে আর আপনি অন্ধভাবে বিশ্বাস করে ফেলবেন ? আমি ঈশ্বরে বিশ্বাস করি কিন্তু কোন ধর্মবতার কে না। যতসব বানানো কথাবার্তা।
৪৮| ০২ রা জানুয়ারি, ২০০৯ রাত ১২:৩১
আমড়া কাঠের ঢেকি বলেছেন: চমতকার +
৪৯| ০২ রা জানুয়ারি, ২০০৯ রাত ১২:৩৪
মৈথুনানন্দ বলেছেন: penis envy? hahaha!
৫০| ০৯ ই ফেব্রুয়ারি, ২০০৯ বিকাল ৩:৫৪
মুক্তিযুদ্ধ০০৭ বলেছেন: অত্যন্ত সমৃদ্ধ এবং চমৎকার পোষ্ট। +
আল্লাহ আমাদের সবাইকে সত্য জানার, বুঝার তাওফিক দান করুন, আমিন। লিখে যান... অনুমতি পেলে ভাল লেখাগুলি অন্যত্র পোস্ট করে দিব- সাধারণের জন্য।
৫১| ১৭ ই মার্চ, ২০০৯ সন্ধ্যা ৬:৩৩
দ্বিজু বলেছেন: কইনচেন দেহি আল্লাহ রে কে বানাইলো? কি দিয়া বানাইলো?
৫২| ১৫ ই জুন, ২০০৯ বিকাল ৩:১৯
মুহাম্মদ মোহেব্বুর রহমান বলেছেন: সুবহান আল্লাহ।
আল্লাহ আপনাকে উত্তম প্রতিফল দান করুন। আমিন।
লেখাটি আমাদের মত নতুন ব্লগারদের জন্য কি রিপোস্ট করা যায়?
৫৩| ২৩ শে জুলাই, ২০০৯ সকাল ৯:৪৯
সাদী বলেছেন: কষ্ট করে চমৎকার একটি লেখা তৈরী করার জন্য আপনাকে ধন্যবাদ।
৫৪| ১২ ই সেপ্টেম্বর, ২০০৯ দুপুর ১২:০৫
মহি আহমেদ বলেছেন: মানূষের মৃত্যুর পর প্রথমেই যে প্রশ্নের জবাব দিতে হবে তা হল কে তোমার প্রভু বা রব? অতএব আল্লাহ্ কে, তাঁর পরিচয় কি? এ ব্যপারে পরিস্কার ধারনা না থাকলে এ প্রশ্নের উওর দেয়া কিন্তু সম্ভব হবেনা। এমন কি অমরা নিজেদেরেক মুসলমান বলে দাবী করলেও এ প্রশ্নের জবাব দিতে যে ব্যর্থ হব এ কথা অনেকেই বুজতে চায়না। লেখকের এ প্রেচেষ্টার জন্য ধন্যবাদ। মুসলমানদের জন্য এই পোষ্ট অবশ্যই কাজের তবে যারা আল্লাহতে বা কোরআনেই বিশ্বাস রাখেনা তাদের জন্য অন্যভাবে লিখেত হবে। আমার ইচ্ছা হয় যদি সময় সুযোগ পাই সে চেষ্টা করার ইন্নশাআল্লাহ।
তবে সব চেয়ে বড় প্রশ্নের উত্তরও অআমাদেরকে খোজতে হবে
Please click link below :
http://www.somewhereinblog.net/blog/Mohi86
৫৫| ৩১ শে অক্টোবর, ২০০৯ বিকাল ৩:২৯
মুভি পাগল বলেছেন:
+++++++++
৫৬| ০৪ ঠা মে, ২০১০ দুপুর ২:০৯
বৈকন্ঠ বলেছেন: বলেছেন: চালিয়ে যান , পোস্টে +++++++++++++++++++++++
৫৭| ০৪ ঠা মে, ২০১০ দুপুর ২:০৯
বৈকন্ঠ বলেছেন: বলেছেন: চালিয়ে যান , পোস্টে +++++++++++++++++++++++
৫৮| ০৪ ঠা মে, ২০১০ দুপুর ২:১০
বৈকন্ঠ বলেছেন: বলেছেন: চালিয়ে যান , পোস্টে +
৫৯| ০৪ ঠা মে, ২০১০ রাত ৯:৪৭
মঈনউদ্দিন বলেছেন:
++++++++++++++ চালিয়ে যান
প্রিয়তে
৬০| ০৯ ই মে, ২০১০ ভোর ৪:৩৮
রংধনু বলেছেন: "সকল ধর্ম-ই বির্তকের উর্ধে, কারন ধর্ম হচ্ছে বিশ্বাস, ধর্ম নিয়ে তর্ক চলে না।"
অহেতুক অকারনের এই কথার সাথে আমি একমত নই। প্রথমত: ইব্রাহিম -এর আল্লাহকে মানার ঘটনা স্বরন করুন। তিনি যুক্তি দিয়ে ভেবেছিলেন। যুক্তি অথবা উপলব্ধি দিয়ে যদি বুঝতে পারেন আল্লাহকে, রাসূল (সাঃ) আর কোরআনকে তবেই আপনি কোরআনের কমান্ডে চলতে শুরু করবেন বিনা প্রশ্নে। শুরুতে সকল সাহাবী ছিলেন অমুসলিম। তাদের সামনে রাসূল (সাঃ) যুক্তি দিয়ে বোঝাতে পেরেছিলেন তাদের ধর্মের অসারতা। তাই তারা নিজ নিজ ধর্মের ফাদ থেকে মুক্ত হয়ে আল্লাহর বানীকে গ্রহণ করেছিলেন। একজন অমুসলিমের প্রতি মানুষ হিসেবে সম্মান থাকতে পারে। তাই বলে যদি আমরা ভাবি যে আমরা সবাই ঠিক তাহলে হিন্দু ধর্মের মতোই আমাদের বিশ্বাস হবে 'যত মত তত পথ' অথচ আমাদের কথা 'লা ইলাহা ইল্লাল্লাহ'। এর ব্যাখ্যা পড়লে জানবেন আমাদের প্রভু একজন আর তার কাছে পৌছানোর জন্য তিনি শুধু একটা রাস্তার অনুমোদন দিয়েছেন।
৬১| ১০ ই মে, ২০১০ সকাল ১০:৫৫
সিটিজি৪বিডি বলেছেন: হে আল্লাহ তুমি আমাদেরকে হেদায়েত দান কর।
৬২| ১৬ ই মে, ২০১০ সকাল ৯:১৩
প্রদীপ নাথ বলেছেন: চিরবন্ধু চিরনির্ভর চিরশান্তি
তুমি হে প্রভু–
তুমি চিরমঙ্গল সখা হে তোমার জগতে,
চিরসঙ্গী চিরজীবনে।।
চিরপ্রীতিসুধানির্ঝর তুমি হে হৃদয়েশ–
তব জয়সঙ্গীত ধ্বনিছে তোমার জগতে
চিরদিবা চিররজনী।।
৬৩| ২০ শে মে, ২০১০ দুপুর ১২:২৩
নেকটার বলেছেন: ধর্ম এবং স্রষ্টার অস্তিত্ব নিয়ে কটুক্তি করা কারোরই উচিত নয়। সকলেরই সকল ধর্মের প্রতি শ্রদ্ধাশীল থাকা বাঞ্ছনীয়।
©somewhere in net ltd.
১|
২৩ শে ডিসেম্বর, ২০০৭ সন্ধ্যা ৭:৩০
আবূসামীহা বলেছেন: আল্লাহ্র লিঙ্গ সম্পর্কিত লিখা
Pronoun "He" Referring to Allah in the Qur’an
Click This Link