নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

প্রতিদিন অনবরত চেষ্টা করছি একজন মানুষ হয়ে উঠার।

শিপন মোল্লা

আমি কারো মতন নয়ই, একান্তই আমার মতো। বন্ধু-বান্দব আর পারিবারিক সব সম্পখের ক্ষেএে ভীষণ আন্তরিক। হাসি-খুশি আর দলবল নিয়ে ২৪ ঘন্টাই আড্ডায় থাকতে ভালবাসি। ভালোবাসি সাদা গোলাপ আর প্রিয়তমাকে। আমি এক আল্লাহ্‌র ইবাদত করি আর হজরত মুঃ সাঃ কে অনুসরন করি। সৃজনশীল বিষয়ে আগ্রহ করি। রাজনীতি আমার রক্তের সাথে মিশে গেছে বা আছে। জিয়াকে মডেল করে সমাজের ভাল পরিবর্তনের চেষ্টায় আছি। বর্তমান পরিবেশে দেশে কিছু করার মুরোদ রাখিনা তাই পরবাসী আছি। দেশ ও দেশে বসবাস করা প্রিয় মানুষদের জন্য অনবরত হৃদয়ে রক্তক্ষরণ হয়। নিজের অনুভূতি,অস্তিত্ব আর ভালোলাগা গুলো পরে থাকে প্রিয় জয়পাড়ায় যেখানে আমার শৈশব আর কৈশোর কেটেছে। দুঃখ একটাই জীবনে কোথাও শ্রেস্ট হতে পারিনি। আমি লিখতে পারিনা,আর লিখা লিখি করার জন্যও আমি ব্লগে আসিনি। আমি পড়তে এসেছি। নিজেকে একজন ভাল পাঠক বলে দাবি করি।

শিপন মোল্লা › বিস্তারিত পোস্টঃ

নব্য বাকশাল এবং বিএনপি'র করণীয়

১৩ ই মে, ২০১৩ রাত ৯:২৪

দল-মত নির্বিশেষে প্রতিটি বিবেকবান মানুষের মত আমিও ভীষণরকম আশাবাদী ছিলাম আসন্ন জাতীয় সংসদ নির্বাচন নিয়ে। জাতীয়তাবাদী সমর্থকরা তো বটেই, কট্টর হাম্বারাও স্বীকার না করলেও মনে মনে ঠিকই বিশ্বাস করে, কোন রকম একটা নির্বাচন হলেই আওয়ামিলীগ নিশ্চিহ্ন হয়ে যাবে। অলরেডি একজন সাংবাদিকতো বলেই দিয়েছেন যে, সুষ্ঠু নির্বাচন হলে আওয়ামিলীগ সম্মানজনক বিরোধী দল হবার মত যোগ্যতাও হারাবে। আমিও মনে প্রাণে বিশ্বাস করি, অবাধ-নিরপেক্ষ এবং সুষ্ঠু নির্বাচন হলে আওয়ামিলীগ ৫ টি আসনও পাবেনা এবার। দেশের প্রতিটি আসনে আওয়ামিলীগকে ৫০ হাজার করে ভোট অগ্রিম দিয়েও যদি ভোট গণণা শুরু হয়, তবুও তাদের শোচনীয়, নির্মম ভরাডুবি হবে।



কিন্তু দেশের বিরাজমান প্রেক্ষাপট এবং বিএনপি’র উপর ক্রমাগত হামলা-মামলা-নির্যাতনের যে নমুনা দেখছি, তাতে আমি সিম্পলি হতাশ। যেই দলে মওদুদের মত মাদারচোদ থাকে, সেই দলের শত্রু লাগেনা। লড়াকু, নিবেদিতপ্রাণ, নির্ভীক সৈনিকের বড় অভাব বিএনপি’তে। যেসব নেতাদের আওয়ামিলীগ যমের মত ভয় পেত, তাদের একজন ইলিয়াস আলী, তাকে গুম করা হয়েছে। গুম করা হয়েছে আরও অনেক-কে প্রকাশ্যে হত্যা করা নাটোর উপজেলা চেয়ারম্যানকে, প্রচলিত আছে-তার জনপ্রিয়তা ছিল ঈর্ষনীয়। পিন্টু, এ্যানির মত তেজী নেতারা বছরের পর বছর ধরে জেলের ঘানি টানছেন বিনা বিচারে। আলালকে জামিনের এক ঘন্টার মধ্যেই ফের গ্রেপ্তার করা হয়েছে। খোকা, ফখরুখ প্রমুখ আসা-যাওয়ার ভেতরে আছেন। গুম-খুনের শিকার হয়েছেন ছাত্রদল-যুবদলের শত শত নেতা। দুঃখজনক হলেও সত্য, এত এত ইস্যু পাওয়ার পরও বিএনপি লড়াকু কোন আন্দোলনে যেতে পারেনি।



বিএনপি’র সবচেয়ে বড় ভুল হলো, বিএনপির শাসনামলে গণহারে দলীয় নিয়োগ দেয়নি। খালেদা জিয়ার আমলে নিয়োগ পাইছে রাজাকার বাচ্চা শিবির আর টাকার বস্তা ঘুষ দিয়া চাকরী পাইছে ছাত্রলীগের পান্ডাগুরা। অপরদিকে হাসিনা সরকার দেখিয়ে দিয়েছে নিয়োগ কেমনে দিতে হয়, প্রশাসন কিভাবে কব্জা করতে হয়। গান্জাখোর, নেশাখোর, ইভটিভার সবাইকেই চাকরী দিসে হাসিনা সরকার, চাকরীর একমাত্র যোগ্যতা ছাত্রলীগ। বিএনপিকে এই থেকে শিক্ষা নিতে হবে। ব্যাপকহারে প্রশাসনে দলীয় নিয়োগ দিতে হবে। মনেপ্রাণে জিয়ার সৈনিক, এমন হাজার হাজার বেকার উচ্চ শিক্ষিত তরুণ খুঁজলেই পাওয়া যাবে।



বছর খানেক আগে আমার দেশে একটা প্রতিবেদন এসেছিল, ছাত্রলীগের ১০০ ক্যাডারকে ভারতে ‘র’ এর মাধ্যমে বিশেষভাবে প্রশিক্ষিত করে দেশে আনা হয়েছে কিলিং মিশন পরিচালনা করার জন্য। তাদেরকে দেয়া হয়েছে অত্যাধুনিক সব অস্ত্র-শস্ত্র, স্নাইপার গান, স্যাটেলাইট ফোন এবং সব ধরণের আধুনিক যন্ত্রপাতি। বলাবাহুল্য, লাখ লাখ টাকা বেতনে পোষা হচ্ছে এদের। এই খবরটি নেপালের একটি পত্রিকায় প্রথম এসেছিল। এরপর এর সত্যতা নিশ্চিত করে একুশে টেলিভীষন। প্রতিটি প্রতিবেদনেই নিশ্চিত করা হয়, বিএনপির অন্তঃপ্রাণ শতাধিক নেতার একটি হিটলিস্ট তৈরি করেছে আওয়ামিলীগ। কিলার টিম কে দিয়ে তা বাস্তবায়ন করানো হবে আসন্ন নির্বাচনের আগেই। ইতোমধ্যেই আমরা এর নমুনা দেখতে পেয়েছি। ইলিয়াস আলীর মত এত বড় একজন নেতাকে হজম করে দেয়া ছিল সেই নীল নকশার একটি এসিড টেস্ট মাত্র। আওয়ামিলীগ দেখতে চেয়েছে এত বড় একজন নেতাকে “খরচ” করে ফেললে বিএনপি কি করতে পারে। বলা বাহুল্য, আওয়ামিলীগ সন্তোষজনক ফলাফলই পেয়েছে।



প্রচলিত আছে, বিডিআর মিউটিনি, ৬ ই মে’র গণহত্যাও সেই কিলার টীম এবং ভারতীয় বাহিনীর প্রত্যক্ষ অংশগ্রহণে পরিচালিত হয়েছে।



বিডিআর বিদ্রোহ, শেয়ার মার্কেট কেলেংকারি, হলমার্ক কেলেংকারি, এমএলএম-ইউপে-স্পীক এশিয়া কেলেংকারি, পদ্মা সেতু কেলেংকারি, সাগর-রুণি হত্যা, উপজেলা চেয়ারম্যান হত্যা, প্রকাশ্য দিবালোকে বিশ্বজিতকে কুপিয়ে হত্যা, ২৮ শে ফেব্রুয়ারি এবং পাকিস্তানি কায়দায় ৬ ই মে’র গণহত্যা, ডজন ডজন হত্যা মামলার আসামীর দন্ডমাফ, শত শত বিরোধী দলীয় নেতা কর্মীকে গুম-হত্যা-নির্যাতন, সরকারী সন্ত্রাস, ছাত্রলীগের লাগামহীন দুর্নীতি-খুন-ধর্ষন-চাঁদাবাজিতে যখন সারা দেশের মানুষের প্রাণ ওষ্ঠাগত, বিরোধী দল হিসেবে কয়েকটি হরতাল ছাড়া বিএনপি কিছুই করতে পারেনি।



সর্বশেষ তাজরীন ফ্যাশন এবং সাভারের রানা প্লাজায় হাজারের অধিক শ্রমিক মারা হলো পুড়িয়ে এবং পিষ্ট করে। বলা বাহুল্য, এখানেও বিএনপি নিরব।



এখন আপাত দৃষ্টিতে আমার কাছে যেটা মনে হচ্ছে, সরকার যেভাবে গণহারে দলীয় নিয়োগ দিয়েছে, যেভাবে প্রশাসনকে কব্জা করেছে, তত্ত্বাবধায়ক সরকার বাতিল করে দিয়েছে, যেভাবে বাকশালী পুলিশ লীগ গঠন করেছে, মিডিয়ার স্বাধীনতাকে ধর্ষণপূর্বক গলাটিপে হত্যা করেছে, তাতে সুষ্ঠু নির্বাচন তো দুরাশা মাত্র!!!



সরকারের প্ল্যান হলো, জুনের ভেতরে খালেদা জিয়া এবং তারেকের বিরুদ্ধে ডজন ডজন মিথ্যা মামলার কার্যক্রম শেষ পর্যায়ে এনে খালেদা জিয়াকে গ্রেপ্তার করা এবং সম্ভব হলে তারেক জিয়াকে বিদেশী সংস্থা, যেমন ইন্টারপোলের সহায়তায় দেশে নিয়ে আসা। খালেদা জিয়াকে কোন একটা মামলায় সাজা দিয়ে যদি নির্বাচনে অংশগ্রহণের সুযোগ থেকে বঞ্চিত করা যায়, তাহলে তো সোনায় সোহাগা।



অপরদিকে তারেককে একবার দেশে আনলে তো মেরে ফেলবে নিশ্চিত। সেটা যদি সম্ভব না হয়, তাহলে একই কায়দায় বিদেশে কোটি ডলার দিয়ে কিলার ভাড়া করে তারেককে হত্যা করে। তারেককে কব্জা করতে পারলেই খালেদা জিয়া মানসিকভাবে ভেঙ্গে পড়বেন, আর এটাই হলো লীগের তুরুপের তাস। সুতরাং, লীগের এই নীল নকশা যেন কোনভাবেই বাস্তবায়িত না হয়, সেজন্য এখনই যা করার করতে হবে।



এখনো সময় আছে, খালেদা জিয়াকে খুব দ্রুত সঠিক সিদ্ধান্ত নিতে হবে। দল থেকে বেইমান-বিশ্বাসঘাতকদের বিতাড়িত করে যারা দলের প্রতি অন্তঃপ্রাণ তাদেরকেই দলে ভেড়াতে হবে। অতীতের সব ভেদাভেদ ভুলে সিনিয়র এবং অভিজ্ঞ নেতাদের পরামর্শ মত দল চালাতে হবে। সময় কিন্তু বেশি নেই। আপসহীন নেত্রীর আপসহীনতা যেন কেবল নীতির প্রশ্নেই সীমাবদ্ধ থাকে, দলকে সাংগঠনিকভাবে ঐক্যবদ্ধ এবং শক্তিশালী আন্দোলন গড়ে তোলার জন্য অতীতের ভুল শুধরে সামনে এগিয়ে যেতে হবে। তাহলেই একক সংখ্যাগরিষ্ঠতা নিয়ে ক্ষমতায় আসবে কোটি মানুষের প্রাণের দল-বিএনপি।



ম্যাডাম, শেষবারের মত বলছি, সমগ্র জাতি শুধু আপনাদের সঠিক এবং সময়োপযোগী সিদ্ধান্তের অপেক্ষায়, শহীদ জিয়ার আদর্শে ঝাঁপিয়ে পড়ার সময় এখনই।

মন্তব্য ১৫ টি রেটিং +৪/-০

মন্তব্য (১৫) মন্তব্য লিখুন

১| ১৩ ই মে, ২০১৩ রাত ৯:৩১

নেয়ামূল হক বলেছেন: বিএনপি আন্দোলন নিয়ে বলার নেই। তবে সমর্থকদের এ জাতীয় লেখা কর্মীদের হতাশ করবে নিশ্চিত।

১৩ ই মে, ২০১৩ রাত ১১:১৮

শিপন মোল্লা বলেছেন: হা আজ আমি কিছুটা হতাশ হয়েই এই পোস্ট করেছি। যদি এখান থেকে আওয়ামীদের কুচক্রীর আর অরাজনৈতিক কর্মকাণ্ডের ব্যাপারে দল ও দলের কর্মীরা সতর্ক হয়। কঠিন আন্দোলনের কোন বিকল্প নেই। হাসিনা জানে তার পায়ের নিচে মাটি নেই এই দেশের জনগন তাকে আর ভোট দিবে না।

২| ১৩ ই মে, ২০১৩ রাত ৯:৩৩

পরিবেশ বন্ধু বলেছেন: জমিদার রা ছিল ব্রিটিশ দের দালাল
আম্ভালিগ আর বিপি কাদের দালাল
দেশ আসলে কারা দেবে সামাল

৩| ১৩ ই মে, ২০১৩ রাত ৯:৩৬

দর্পন বলেছেন: বিএনপি ও ১৮ দলের নেতা-কর্মি ও সমর্থক গণ একটু ধৈর্য ধরে পড়ুন

৪| ১৩ ই মে, ২০১৩ রাত ৯:৩৮

দর্পন বলেছেন: বিএনপি ও ১৮ দলের নেতা-কর্মি ও সমর্থক গণ একটু ধৈর্য ধরে পড়ুন

১৩ ই মে, ২০১৩ রাত ১১:১৯

শিপন মোল্লা বলেছেন: ধন্যবাদ।

৫| ১৩ ই মে, ২০১৩ রাত ৯:৪০

দায়িত্ববান নাগরিক বলেছেন: সমস্যা হল যে বিএনপির কর্মী মাঠের চেয়ে ব্লগে বেশি। কবে যেনো দেখলাম দশ জনের এক্টা বিশাল মিছিল হরতাল করছে। ;)

খালেদা জিয়া ঠিকই জানে জামাত ছাড়া বিএনপি অচল। তাইতো এত কিছু। এত দিবাসপ্ন দেখা ঠিক না।

১৪ ই মে, ২০১৩ ভোর ৪:০৭

শিপন মোল্লা বলেছেন: আওয়ামী লীগের মত ফ্যাসিস্ট ও সন্ত্রাসী দলের বিরুদ্ধে বিএনপি কে আন্দোলন করা উচিত রাজনিতিক ভুলে যেয়ে ঘরে ঘরে যেয়ে হাম্বাদের আক্রমন করা। আর আপনার মতো যারা মনে করে জামাত ছাড়া বিএনপি অচল তাদের রাজনিতিক জ্ঞান তো নেই ই তারা বোকারা স্বর্গে বাস করে।

৬| ১৩ ই মে, ২০১৩ রাত ৯:৫৩

দখিনা বাতাস বলেছেন: গ্রেনেডটা এখনও মারে নাই, তার আগেই এত কথা? :P সপ্ন দেখতে থাকেন, ইলেকশন হইলে বুঝবেন কাহিনী কোনদিকে কি। পুলিশরে মাইরা যেমনে খেপাইয়া দিসেন, ইলেকশনের সময় কিন্তু পুলিশ থাকে মাঠ পর্যায়ে, সেনাবাহীনিও এতটা মাঠ পর্যায়ে যায়না। এক পুলিশেই মজা বুজাইয়া দিবো

১৪ ই মে, ২০১৩ ভোর ৪:২১

শিপন মোল্লা বলেছেন: উখে উখে।

৭| ১৩ ই মে, ২০১৩ রাত ১০:৫১

শিরিষ গাছ বলেছেন: যেভাবেই হোক, হাসিনা প্রধানমন্ত্রী পদে থাকা অবস্থায় নির্বাচন হবে না। আর হাসিনা পদত্যাগ করলেই পোষা বাহিনী লীগের পান্ডা আর পুলিশ ও তখন হাসিনার কথায় উঠ বস করবে না। যেদিকে জনসমর্থন বেশি সেদিকেই হেলবে। আর লীগের গুন্ডা দের যেকোন স্বার্থের বিনিময়ে যে কোন পক্ষে খাটানো যায়। মিডিয়া এরই মাঝে পালটি দিতে শুরু করেছে। হাসিনা গদি ছাড়া মাত্র মিডিয়াও একে একে থলের বিড়াল বের করে জনগণ কে দেখাবে। নির্বাচনে জেতার প্রধান সম্বল জনসমর্থন। যা আম্লীগ অনেক আগে হারিয়েছে। জোর করে ভোট হয়ত কিছু নেয়া যাবে দলীয় আওয়ামী পুলিশ আর নির্বাচন কর্মকর্তাদের মাধ্যমে। কিন্তু পুরো দেশের মানুষের আম্লীগ বিরোধী মনোভাবের প্রতিফলন যে ভোটের মাধ্যমেই দেয়া হবে সেটা হাসিনা আপু শত হাম্বা আওয়ামী কুকুর নিয়োগ দিয়েও বাধা দিতে পারবে না।

১৪ ই মে, ২০১৩ দুপুর ২:৫৩

শিপন মোল্লা বলেছেন: মন্তব্যে সুপার লাইক। ইহা ই সত্যি কথা কিন্তু কিছু জ্ঞানপাপী হাম্বারা বুঝে উঠতে পারছে না।
ধন্যবাদ ভাই।

৮| ১৪ ই মে, ২০১৩ রাত ১২:৩৮

ঘুড্ডির পাইলট বলেছেন: সব জিনিসের যেমনে দাম বাড়ছে ! শেয়ার বাজার সহ বিভিন্য উতপাতে আমরা এখন অস্থির হয়া আছি ! এটা ঠিক বলছেন বিন্পি যদি সরকারী বিভিন্য পজিশনে নিজেদের লোক নিয়োগ দিতো তাইলে এখন কিছুটা হইলেও টেকনিক্যাল অনেক সাপোর্ট পাইতো বিন্পির সামর্থক রা । কিন্তু সেটা না কইরা বেশি নিতীবোধ দেখাইতে গেছে ।

তবে যাই বলেন , আমি নিজে ক্ষতিগ্রস্থ্য এবং আমার সাথে ৩২ লক্ষ্য মানুষ ক্ষতিগ্রস্থ্য । অনেক আশার বানী শুনাইয়াও আমাদের পথে বসাইয়া দিছে ।

৯৬ এ আমার অনেক রিলেটিভ ধরা খাইছে এবার আমি ধরা খাইলাম । আমি কসম কইরা বলতাছি BAL সরকার ক্ষমতায় থাকাকালীন শেয়ার ব্যাবসা করুম না ।

উপ্রে কিছু কাবিল আইছে রিপলাই দেন ।

৯| ১৪ ই মে, ২০১৩ রাত ১০:১২

নিঝুম আখতার বলেছেন: যেই দলে মওদুদের মত মাদারচোদ থাকে, সেই দলের শত্রু লাগেনা। লড়াকু, নিবেদিতপ্রাণ, নির্ভীক সৈনিকের বড় অভাব বিএনপি’তে


এক দলে একজন মওদুদই যথেষ্ট। বি.এন.পি'র গঠনই তো দলছুটদের নিয়ে তারা তো সব সময় নিজের স্বার্থ নিয়ে ব্যস্ত থাকে। আন্দোলন সংগ্রাম তাদের দ্বারা হবে না। যে দলের নেতারা হরতাল ডেকে ঘরে বসে টিভি দেখে তারা কিভাবে ক্ষমতায় যাবার স্বপ্ন দেখে ? যে দলের নেত্রী হেফাজতের মতো জঙ্গীদের প্রকাশ্যে সমর্থন দানের মাধ্যমে ধ্বংসযজ্ঞ চালাতে নির্দেশ দেয় তাদের রাজনৈতিক প্রজ্ঞা প্রশ্নের উর্ধ্বে নয় ।

১০| ১৯ শে মে, ২০১৩ বিকাল ৫:৪৮

রোকেয়া ইসলাম বলেছেন: পড়েছি.........
কিন্তু কোন মন্তব্য করতে পারলাম না। কারন রাজনীতি একেবারেই বুঝিনা... তবে লেখাটা দারুন লেগেছে।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.