![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
আমি কারো মতন নয়ই, একান্তই আমার মতো। বন্ধু-বান্দব আর পারিবারিক সব সম্পখের ক্ষেএে ভীষণ আন্তরিক। হাসি-খুশি আর দলবল নিয়ে ২৪ ঘন্টাই আড্ডায় থাকতে ভালবাসি। ভালোবাসি সাদা গোলাপ আর প্রিয়তমাকে। আমি এক আল্লাহ্র ইবাদত করি আর হজরত মুঃ সাঃ কে অনুসরন করি। সৃজনশীল বিষয়ে আগ্রহ করি। রাজনীতি আমার রক্তের সাথে মিশে গেছে বা আছে। জিয়াকে মডেল করে সমাজের ভাল পরিবর্তনের চেষ্টায় আছি। বর্তমান পরিবেশে দেশে কিছু করার মুরোদ রাখিনা তাই পরবাসী আছি। দেশ ও দেশে বসবাস করা প্রিয় মানুষদের জন্য অনবরত হৃদয়ে রক্তক্ষরণ হয়। নিজের অনুভূতি,অস্তিত্ব আর ভালোলাগা গুলো পরে থাকে প্রিয় জয়পাড়ায় যেখানে আমার শৈশব আর কৈশোর কেটেছে। দুঃখ একটাই জীবনে কোথাও শ্রেস্ট হতে পারিনি। আমি লিখতে পারিনা,আর লিখা লিখি করার জন্যও আমি ব্লগে আসিনি। আমি পড়তে এসেছি। নিজেকে একজন ভাল পাঠক বলে দাবি করি।
আমি মধ্যবিত্ত পরিবারের ছেলে। বাবা ছিলেন সরকারী কর্মচারী। আর দশটা পাঁচটা সরকারী কর্মচারীদের পারিবারিক জীবন যেমনটা হয়, আমারাও ছিলাম ঠিক সেই রকম। মাসের শুরুটা ভালোই যায়, কিন্তু শেষের দিকে টানাটানি। তবে সুখে যে ছিলাম, তা নিশ্চিত করে বলাই যায়।
আমি ছিলাম, পরিবারের বড় সন্তান। বড় সন্তান হবার বেশ কিছু ঝামেলা আছে। যেমন, ছোট ভাইয়ের সাথে যখন দুস্টামি করতাম, তখন সে যদি আমাকে মেরে নাক ফাটিয়েও দিতো তখন বাবা বলতেন, তোকে মারল, আর তুই কিছুই করতে পারিস নাই? আবার যদি আমি উল্টা মাইর দিতাম, তাহলে আমাকে বলতেন, কি রে! তুই তো বড়! তুই মারতে গেলি কেন? আমরা ছিলাম না?
একবার বাসায় একটা নতুন সাইকেল কেনা হলো, আমাদের তিন ভাইয়ের লাগলো মারামারি। আমি যেহেতু বড়, তাই আমার চেয়ে ছোটদের অধিকার নাকি বেশি। ফলে ছোট দুই ভাই, ভাগ-বাটোয়ারা করে সেই সাইকেল চালালো, আমি ভাগেই পেলাম না।
প্রতি ঈদে তিনটা জামা নিয়ে আসতেন বাবা, ছোট দুইজনের পছন্দ শেষে যেটা বাকি থাকতো, সেটা আমার। অবেলায় মেহমান আসছে, বাজার থেকে মাছ আনতে হবে, সেটা যত অবেলাই হোক, আমাকেই যেতে হবে-বড় ছেলে তো!! মাছের বড় টুকরা, দুধের সর, সবই ওদের জন্মগত অধিকার!! বড়দের নাকি ত্যাগেই সুখ। যাই হোক, অম্ল-মধুর স্মৃতি সব। সবই আমার প্রিয় স্মৃতি।
একবার এক মামাতো ভাই বিদেশ থেকে একটা ক্যামেরা নিয়ে আসলো। বিদেশ থেকে ফেরার পর আমাদের বাড়িতে আসলো সেই ক্যামেরা নিয়ে। ক্যামেরার নাম ইয়াশিকা, এমএফ টু। সারাদিন ক্যামেরাটা আমার কাছে রাখলাম। ভাই যখন ফিরে যাবে, তখন বললাম ক্যামেরাটা রেখে যান, একটা রিল (ফিল্ম) কিনে ছবি তুলবো। আমার ভাই বললেন, না-রেখে যাওয়া যাবেনা। নষ্ট হয়ে যেতে পারে। আমার বাবা ছিলেন পাশেই। ভাই চলে যাবার পর তিনি আমাকে ডেকে জিজ্ঞেস করলেন একটা ক্যামেরার দাম কত? আমি খোঁজ নিয়ে রাতে জানালাম এই ক্যামেরাটার দাম প্রায় তিন হাজার টাকা। তিন হাজার টাকা তখন অনেক টাকা। পরের মাসের বেতন পেয়ে আব্বা তিন হাজার টাকা দিলেন আমার হাতে, ক্যামেরা কেনার জন্য। কোনো এক অদ্ভুত কারণে ক্যামেরা দোকানে গিয়ে আমার আর ক্যামেরা কেনার ইচ্ছে ছিল না। ক্যামেরা না কিনে ঢাকা থেকে বাড়ি চলে গিয়ে আব্বার হাতে টাকাটা দিয়ে দিলাম। আব্বা কারণ জিজ্ঞেস করাতে বললাম, ছবি তুলতে অনেক খরচ আব্বা। শুধু শুধু জিনিসটা কিনে লাভ নাই। আব্বা নির্বাক, শুধু বললেন তোর মায়ের কাছে দে টাকাটা।
বড় ছেলে হিসেবে কিংবা মধ্যবিত্ত পরিবার হিসেবে যেকোন কারণেই হোক, শখ-আহ্লাদ পূরণের সুযোগ বেশি পাইনি। এটা নিয়ে কোনো আক্ষেপ নেই। নির্দ্বিধায় বলতে পারি, অন্য সব বাবা-মায়ের মত আমার বাবা-মাও তাদের সাধ্যের সর্বোচ্চটাই করেছিলেন আমাদের জন্য।
এবার আসি অন্য একটা প্রসঙ্গে, যদিও এটাই মূল প্রসঙ্গ। এবার ছুটিতে বাড়ি যাবার পর আমার চার বছর বয়সী মেয়েটার ছবি তুলেছিলাম মোবাইল দিয়ে। পাশের বাসার কার কাছে যেন মেয়ে ডিজিক্যাম দেখেছে, মেয়ে আমাকে বললো আবার আসলে একটা ক্যামেরা যেন নিয়ে যাই। তার মা তাকে মোবাইল ধরতে দেয় না। এজন্য তার একটা ক্যামেরা দরকার। মেয়ের কথাটা মাথায় ছিল। অনেকদিন ধরে একটা ক্যামেরা কিনবো কিনবো ভাবছিলাম। কিন্তু শো-রুমে গিয়ে দাম দেখে আর হিসেব মিলে না। সব ক্যামেরাই ৫০ হাজার টাকার উপরে দাম। আমার বাজেট এত বেশি ছিল না। আরেকটু বাড়লে আরো ফিচার বেশি, আর সামান্য বাড়ালে আরো বেশি মেগা-পিক্সেল। বাড়তে বাড়তে সেই বাজেট লাখের উপরে গিয়ে ঠেকলো। এত টাকা ক্যামেরা কেনা উচিত হবে কিনা, কিংবা কিনেই সেটা কি কাজে লাগবে ভাবতে ভাবতে দ্বিধাদ্বন্দ্বে পড়ে গেলাম। শেষে কিনেই ফেললাম একটা নাইকন ডি ৭১০০ মডেলের ডিএসএলআর।
ক্যামেরা কেনার পর এখন পর্যন্ত কোনো ছবি তুলি নাই। রাতে ঘুমানোর সময় মাথার কাছে রেখে ঘুমিয়েছি। দোকানে ল্যাপটপের কাছে ক্যামেরাটা রাখা। একবার স্ক্রিনের দিকে তাকাই, আরেকবার ক্যামেরার দিকে তাকাই। এটা একটা ছবি তোলার যন্ত্র, এর দাম এক লাখ টাকা এবং এই জিনিসটা আমি আমার মেয়ের জন্য কিনেছি- এই বোধগুলো ছাপিয়ে বারবার যে কথাগুলো মনে পড়ছে তা হলো, আমার শৈশব-কৈশোর আর পারিবারিক জীবন!! বারবার বাবার ক্লান্তু মুখচ্ছবি ভেসে উঠছে মনের পর্দায়।
সত্যি কথা বলতে, আমি এখনো জানিনা ক্যামেরাটা কি কাজে লাগবে বা কতটুকু কাজে লাগবে, তবে মেয়ে যখন আরেকটু বড় হবে, সে তখন বুঝবে ক্যামেরা টা ভাল। এটা তার বাবা তাকে দিয়েছে-এই বোধটা আমাকে যে আনন্দ দিচ্ছে, তার সংগে পৃথিবীর কোনো কিছুরই তুলনা হয়না। একই সাথে আমার বাবার অনুভূতিটাও নাঁড়া দিচ্ছে সমান ভাবে। বাবা কিংবা পুরুষ মানুষদের কষ্টগুলো অন্য রকম, একটু আলাদা। পৃথিবীর সব বাবা আর তাদের সন্তানেরা ভাল থাকুক।
৩০ শে নভেম্বর, ২০১৪ রাত ১:০২
শিপন মোল্লা বলেছেন: ধন্যবাদ ।
২| ২৯ শে নভেম্বর, ২০১৪ রাত ৮:০২
খেলাঘর বলেছেন:
ভালো
৩০ শে নভেম্বর, ২০১৪ রাত ১:২০
শিপন মোল্লা বলেছেন: আলহামদুল্লাহ ।
৩| ২৯ শে নভেম্বর, ২০১৪ রাত ৮:২১
নাজমুল হাসান মজুমদার বলেছেন: এটাই লাইফ
৩০ শে নভেম্বর, ২০১৪ রাত ১০:০৭
শিপন মোল্লা বলেছেন: সেটাই নাজমুল ভাই তবুও জীবন যাচ্ছে কেটে জীবনের নিয়মে । শুভেচ্ছা জানবেন।
৪| ২৯ শে নভেম্বর, ২০১৪ রাত ৯:১২
বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: ------------------------- মেয়ে যখন আরেকটু বড় হবে, সে তখন বুঝবে ক্যামেরা টা ভাল।
এটা তার বাবা তাকে দিয়েছে-এই বোধটা আমাকে যে আনন্দ দিচ্ছে, তার সংগে পৃথিবীর কোনো কিছুরই তুলনা হয়না।
একই সাথে আমার বাবার অনুভূতিটাও নাঁড়া দিচ্ছে সমান ভাবে।
---- পৃথিবীর সব বাবা আর তাদের সন্তানেরা ভাল থাকুক।
+++++++++++
৩০ শে নভেম্বর, ২০১৪ রাত ১১:৫৫
শিপন মোল্লা বলেছেন: বাবা কিংবা পুরুষ মানুষদের কষ্টগুলো অন্য রকম, একটু আলাদা। পৃথিবীর সব বাবা আর তাদের সন্তানেরা ভাল থাকুক।
মেয়ে এবং আমার জন্যে দোয়া করবেন। পোস্টে মন্তব্য এবং এতো গুলি প্লাস দেওয়ার জন্যে অনেক ধন্যবাদ জানবেন।
৫| ২৯ শে নভেম্বর, ২০১৪ রাত ৯:১৭
বলেছেন: +++
৩০ শে নভেম্বর, ২০১৪ রাত ১১:৫৬
শিপন মোল্লা বলেছেন: ধন্যবাদ অনেক ।
৬| ২৯ শে নভেম্বর, ২০১৪ রাত ৯:৪৯
একলা ফড়িং বলেছেন: দ্বৈত অনুভুতির গল্প! একবার ছেলে, তারপর বাবা!
ভালো লাগল।
পৃথিবীর সব বাবা আর তাদের সন্তানেরা ভাল থাকুক।
০২ রা ডিসেম্বর, ২০১৪ রাত ২:৪৪
শিপন মোল্লা বলেছেন: ভাল থাকবেন আপনিও ভাই। ভাল লাগছে জেনে আমারও ভাল লাগছে এখন ।
অনেক ধন্যবাদ মন্তব্য করার জন্যে ।
৭| ২৯ শে নভেম্বর, ২০১৪ রাত ১০:৩৭
অরুদ্ধ সকাল বলেছেন:
ভ্রাতা আপনার নিজের গল্প হইলে ঠিক আছে।
০২ রা ডিসেম্বর, ২০১৪ রাত ২:৪৬
শিপন মোল্লা বলেছেন: আপনার মন্তব্যটা সঠিক বুঝলাম না। গল্প তো গল্পই পৃথিবীতে কতো গল্পই নাহ আছে সেই গল্পের না আছে মা না আছে বাবা ।
৮| ২৯ শে নভেম্বর, ২০১৪ রাত ১০:৪৭
মামুন রশিদ বলেছেন: ভালো লেগেছে ।
০২ রা ডিসেম্বর, ২০১৪ রাত ২:৪৭
শিপন মোল্লা বলেছেন: বলেন কি! আমিও খুশি আপনার ভাল লেগেছে। ধন্যবাদ ভাই ।
৯| ৩০ শে নভেম্বর, ২০১৪ রাত ১২:৩৬
অতঃপর জাহিদ বলেছেন: অনুভূতি গুলো এমন কেন ভাই, বাবার কাছে এখনো ল্যাপটপ এর জন্য টাকা চেতে পাললাম, চাইলে হয়তো দিতো কিন্তু মধ্যবীত্তদের শখ আললাদ থাকতে নাই, ৫ বছর আগের কম্পিউটার আর চাইনা মোবাইল দিয়েই চালিয়ে দিচ্ছি। আপনার সন্তানের জন্য অনেক অনেক শুভ কামনা।
০২ রা ডিসেম্বর, ২০১৪ রাত ২:৫১
শিপন মোল্লা বলেছেন: এটা নিয়ে আপনার কোন আক্ষেপ নেই আমি জানি । নির্দ্বিধায় বলতে পারি, অন্য সব বাবা-মায়ের মত আমার আপনার বাবা-মাও তাদের সাধ্যের সর্বোচ্চটাই করেছিলেন আমাদের জন্য ভাই । আসলে পুরুষ মানুষদের কষ্টগুলো অন্য রকম, একটু আলাদা।
ভাল থাকবেন ভাই ।
১০| ৩০ শে নভেম্বর, ২০১৪ রাত ১:০১
কাল্পনিক_ভালোবাসা বলেছেন:
মধ্যবিত্ত মানুষ হিসেবে আমাদের অনেক শখ পূরনের পেছনে এমন হাজারো গল্প লুকিয়ে আছে শিপন ভাই। জীবনের সেই কঠিন বাস্তবতার দিনগুলো আমাদেরকে ত্যাগ করতে শিখিয়েছে বলেই আজকে এই শখ পূরনে আমরা অদ্ভত আনন্দ পাই।
এই আনন্দ অমূল্য একটি মূহুর্ত।
০২ রা ডিসেম্বর, ২০১৪ রাত ২:৫৪
শিপন মোল্লা বলেছেন: আপনি আমার ব্লগ জীবনের সেই শুরু থেকেই আমার পোস্টে আপনি খুব সুন্দর করে মন্তব্য করেন । আপনার মন্তব্যে আমি আসলে অনেক খুশি হই আর একারনেই বার বার ব্লগে ফিরে আসি চেষ্টা করতেছি আবার নিয়মিত হতে ব্লগে । ধন্যবাদ কাভা ভাই । ভাল থাকবেন ।
১১| ৩০ শে নভেম্বর, ২০১৪ রাত ১:২৫
মনিরা সুলতানা বলেছেন: মেয়ে টার জন্য অনেক অনেক দোয়া ।।
লেখা মন ছুয়ে গেল ...
০২ রা ডিসেম্বর, ২০১৪ রাত ২:৫৫
শিপন মোল্লা বলেছেন: আপনাকেও অনেক ধন্যবাদ । আসলে আমার অনেক ভাল লাগছে এই যেনে যে ভাল লাগছে ।
১২| ৩০ শে নভেম্বর, ২০১৪ সকাল ৮:২৯
রুমি৯৯ বলেছেন: বড় ছেলে হিসেবে, কিংবা মধ্যবিত্ত পরিবার
হিসেবে, যেকোন কারণেই হোক, শখ-আহ্লাদ
পূরণের সুযোগ বেশি পাইনি।
এটা নিয়ে কোনো আক্ষেপ নেই। নির্দ্বিধায়
বলতে পারি, অন্য সব বাবা-মায়ের মত আমার
বাবা-মাও তাদের সাধ্যের সর্বোচ্চটাই
করেছেন আমাদের জন্য।
well written brother
০২ রা ডিসেম্বর, ২০১৪ রাত ২:৫৮
শিপন মোল্লা বলেছেন: জি ভাই আমি খুব কঠিন ভাবেই এই বিশ্বাস মনে ধারন করে আছি । ভাল থাকবেন আর ধন্যবাদ মন্তব্য করার জন্যে ।
১৩| ৩০ শে নভেম্বর, ২০১৪ সকাল ৯:৩৪
সোহেল মাহমুদ বলেছেন:
আসলে বাবারা এরকমই হয়।
পৃথিবীর সকল বাবা ও সন্তানেরাই ভাল থাকুন।
০২ রা ডিসেম্বর, ২০১৪ রাত ৩:০২
শিপন মোল্লা বলেছেন: নির্দ্বিধায় বলতে পারি, পৃথিবীর সকল বাবা মাই সন্তারের ভালর কিংবা সখের জন্যে তাদের সাধ্যের সর্বোচ্চটাই করে থাকেন। ধন্যবাদ ভাই ।
১৪| ৩০ শে নভেম্বর, ২০১৪ বিকাল ৩:১৫
আবু শাকিল বলেছেন: কাল্পনিক_ভালোবাসাা ভাইয়ের সাথে সহমত
০২ রা ডিসেম্বর, ২০১৪ রাত ৩:০৪
শিপন মোল্লা বলেছেন: আবু শাকিল ভাই কাভা আসলে চমৎকার বলেন স সময়ই উনার সাথে সহমত নাহ হওয়ার কারন থাকে না ।
ধন্যবাদ ভাই মন্তব্য করার জন্যে ।
১৫| ৩০ শে নভেম্বর, ২০১৪ বিকাল ৩:২২
মানুষ বলেছেন: আমাদের প্রথম ক্যামেরা ছিল ইয়াসিকা। দুই ভাই টাকা জমিয়ে কিনেছিলাম
০২ রা ডিসেম্বর, ২০১৪ রাত ৩:০৬
শিপন মোল্লা বলেছেন: হা হা আপনিও পুরান কথা মনে করলেন ? ধন্যবাদ ভাই পোস্ট পড়ার জন্যে ।
১৬| ৩০ শে নভেম্বর, ২০১৪ সন্ধ্যা ৬:৫৬
কলমের কালি শেষ বলেছেন: সকল বাবা এবং সন্তানের জন্য শুভ কামনা ।
০৩ রা ডিসেম্বর, ২০১৪ রাত ১:৩৬
শিপন মোল্লা বলেছেন: ধন্যবাদ সেটাই করা উচিৎ আমাদের সকলের।
১৭| ৩০ শে নভেম্বর, ২০১৪ রাত ৮:৪১
তুষার কাব্য বলেছেন: মধ্যবিত্ত পরিবারের সবার গল্পই কমবেশি এরকম...আমি বড় বলে আমার ও কিছু এরকম অভিজ্ঞতা আছে..
সকল বাবা এবং সন্তানের জন্য শুভ কামনা ।
০৩ রা ডিসেম্বর, ২০১৪ রাত ১:৩৯
শিপন মোল্লা বলেছেন: আসলে আমাদের দেশের প্রায় সব কয়টাই পরিবারই এইরকমের জীবনযাপন করেই থাকে। তাই তো সকলের কথা গল্পই মিলে যায় অনেকাংশেই । ধন্যবাদ ভাই পড়ার জন্যে এবং মন্তব্য করার জন্যে ।
১৮| ৩০ শে নভেম্বর, ২০১৪ রাত ৯:০৩
সুমন কর বলেছেন: লেখাটা মন ছুঁয়ে গেল।
কারণ মধ্যবিত্ত পরিবারের সখ থাকলেও, তা মেটাবার সাধ্য থাকে না।
০৩ রা ডিসেম্বর, ২০১৪ রাত ১:৪০
শিপন মোল্লা বলেছেন: ধন্যবাদ ভাই । কেন থাকবে না সময় বদলায় ভাই । আর সব কিছুই হয় ঐ একজনের ইচ্ছায় ।
১৯| ০১ লা ডিসেম্বর, ২০১৪ রাত ১:০০
স্নিগ্ধ শোভন বলেছেন:
পোস্ট পড়ে হৃদয় ছুঁয়ে গেলো।
ভালো থাকুক পৃথিবীর সকল বাবা-মা।
০৩ রা ডিসেম্বর, ২০১৪ রাত ১:৪২
শিপন মোল্লা বলেছেন: ধন্যবাদ ভাই । আপনার ভাল লাগছে যেন আসলে ভাল লাগতেছে । সন্তানরাও ভাল থাকুক সকল বাবা মার সাথে ।
২০| ০১ লা ডিসেম্বর, ২০১৪ রাত ২:৩১
অ্যামাটার বলেছেন: D7100 দুর্দান্ত একটা ক্যামেরা!
আপনি তো অনেক লাকি রে ভাই। ক্যামেরা না চাইতেই পাইয়া গেছিলেন। আমি যদি এরকম কোনও বড়ভাইয়ের ক্যামেরা দেখে চাইতাম, তাইলে কাম সারছিলো। কাচা কঞ্চির বাড়ি একটাও মাটিতে পড়তনা
০৪ ঠা ডিসেম্বর, ২০১৪ রাত ১২:২৬
শিপন মোল্লা বলেছেন: নিঃসন্দেহে নাইকন D7100 দুর্দান্ত একটা ক্যামেরা কিন্ত এখনো ভাল করে আয়েত্ত করতে পারিনি ছবি কি ভাবে তুলতে হয় । ধন্যবাদ ভাই পোস্ট পড়ার জন্যে ।
২১| ০১ লা ডিসেম্বর, ২০১৪ বিকাল ৫:১৭
লেখাজোকা শামীম বলেছেন: সব বাবাই তার সামর্থ্যের সেরাটাই দিতে চায় সন্তানকে
০৪ ঠা ডিসেম্বর, ২০১৪ রাত ১২:২৭
শিপন মোল্লা বলেছেন: চরমভাবেই বিশ্বাস করি । ধন্যবাদ ভাই
২২| ০১ লা ডিসেম্বর, ২০১৪ রাত ১০:৩৪
ডি মুন বলেছেন: বাবা কিংবা পুরুষ মানুষদের কষ্টগুলো অন্য রকম, একটু আলাদা।
সহমত।
ভালো থাকা হোক।
০৪ ঠা ডিসেম্বর, ২০১৪ রাত ১২:২৮
শিপন মোল্লা বলেছেন: আপনিও ভাল থকবেন ভাই । আর মন্তব্যে ধন্যবাদ জানবেন।
২৩| ০২ রা ডিসেম্বর, ২০১৪ সন্ধ্যা ৭:১৯
অপূর্ণ রায়হান বলেছেন: ভালো লাগলো ভ্রাতা ।
অনেকদিন পরে লিখলেন ।
ভালো থাকবেন সবসময় ।।
০৪ ঠা ডিসেম্বর, ২০১৪ রাত ১২:৩০
শিপন মোল্লা বলেছেন: রায়হান ভাই আপনার ভাল লাগছে যেনে ভাল লাগছে । হা আসলে অনেক দিনপর লিখা । ধন্যবাদ ভাই ।
২৪| ৩০ শে মার্চ, ২০১৫ বিকাল ৩:০৬
সুলতানা রহমান বলেছেন: আপনি যেরকম অনেক কিছু না পেয়ে ও বাবাকে অনুভব করতে পেরেছেন মেয়ে হয়তো অনেক পেয়ে ও ততটা ফিল করবেনা।
©somewhere in net ltd.
১|
২৯ শে নভেম্বর, ২০১৪ সন্ধ্যা ৭:৫৬
যোগী বলেছেন:
আহারে ...
বেশ ভাল লিখেছেন