নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

উতস

আবু সায়েদ

student

আবু সায়েদ › বিস্তারিত পোস্টঃ

ওরা মানুষ না, ওরা রোহিঙ্গা

০২ রা মার্চ, ২০১৮ ভোর ৬:৩৭

কুকুর-বিড়াল হলেও কথা ছিল। কুকুর-বিড়াল-কে আমরা খাওয়াই, যত্ন করি। কিন্তু ওরা তো তা-ও না। ওরা তো রোহিঙ্গা।

বান্দরবানের নাইক্ষ্যংছড়ি উপজেলার তুমব্রু সীমান্তের ওপারে মিয়ানমার হঠাৎ করে সামরিক উপস্থিতি বাড়িয়ে শূন্যরেখায় অবস্থানরত রোহিঙ্গাদের সরে যেতে হুমকি-ধমকির পর ফাঁকা গুলিবর্ষণে ওই এলাকায় উদ্বেগ দেখা দিয়েছে।

মিয়ানমার কর্তৃপক্ষের এই তৎপরতাকে শূন্যরেখায় ক্যাম্প করে থাকা রোহিঙ্গাদের বাংলাদেশে পাঠানোর চেষ্টা হিসেবে দেখছে বাংলাদেশের সীমান্তরক্ষী বাহিনী বিজিবি। আতঙ্কিত ওই রোহিঙ্গারা বলছেন, তারা এখনও মিয়ানমারেও ফিরতে পারছেন না, আবার পারছে না বাংলাদেশেও ঢুকতে।

রাখাইনে সেনাবাহিনীর দমন-পীড়নের মুখে পালিয়ে আসা অন্তত ১৭ হাজার রোহিঙ্গা বান্দরবান সীমান্তের বিভিন্ন পয়েন্টে আশ্রয় নিয়ে আছে। তাদের মধ্যে প্রায় সাত হাজার রোহিঙ্গা রয়েছে তুমব্রু সীমান্তের শূন্য রেখায়। তাদের ফিরিয়ে নেওয়ার বিষয়ে দুই দেশের যৌথ ওয়ার্কিং গ্রুপের সভায় মিয়ানমার আশ্বস্তও করেছিল।

বান্দরবানের স্থানীয় প্রশাসন ও বিজিবি কর্মকর্তারা জানান, মিয়ানমার কর্তৃপক্ষ ফেব্রুয়ারির শুরু থেকেই শূন্যরেখায় অবস্থান নেওয়া রোহিঙ্গাদের সরে যেতে নানাভাবে হুমকি-ধমকি দিচ্ছিল।

ওই ক্যাম্পের রোহিঙ্গা নেতা দিল মোহাম্মদ বিডিনিউজ টোয়েন্টিফোর ডটকমকে বলেন, “গত কয়েক দিন ধরে মিয়ানমারের পুলিশ আর সেনাবাহিনী রাতের বেলায় ক্যাম্পের ঝুপড়ি ঘরে খালি মদের বোতল আর ঢিল ছুড়ে মারছে। আজ সকালে তারা গাড়ি করে অনেক লোক এনেছে। আমরা বাঁচতে চাই, মিয়ানমারে ফিরে গেলে আমাদের হত্যা করা হবে।”

শূন্যরেখায় রোহিঙ্গা ক্যাম্পের প্রতিনিধি মোহাম্মদ আরিফ বিডিনিউজ টোয়েন্টিফোর ডটকমকে বলেন, “সকালে বিজিপির সৈন্যরা কাঁটাতারের বেড়ার কাছে এসে অস্ত্র তাক করে রোহিঙ্গাদের সরে যেতে হুমকি দেয়।তারা কাঁটাতারের উপর মই দিয়ে ক্যাম্পে প্রবেশ করে হামলারও চেষ্টা চালায়।

মন্তব্য ৭ টি রেটিং +০/-০

মন্তব্য (৭) মন্তব্য লিখুন

১| ০২ রা মার্চ, ২০১৮ ভোর ৬:৫৩

জাহাঙ্গীর কবীর নয়ন বলেছেন: এরদোয়ান সাহেব কুর্দি জবাই করেন আপনারা আঙ্গুল চোষেন। সৌদি হুজুরেরা ইয়েমেনী জবাই করেন আপনারা চোখ বন্ধ করে রাখেন। আর মায়ানমারে বৌদ্ধরা রোহিঙ্গাদের তাড়াইলে আপনাগো বুক হাহা করে ওঠে!
রোহিঙ্গারা গরীব, নিজদেশে খাওয়া জোটে না। এখানে এসে দু'বেলা খেতে পাচ্ছে। রিলিফের পরিমাণ এতোই বেশী যে স্থানীয় বাজারে অতিরিক্ত রিলিফ বেঁচে টাকা কামাচ্ছে। গেলে আবার চাষবাস, লাঙ্গল-জোয়াল। আর নিজদেশের নিরাপত্তার কথাটা একবার ভেবেছেন? রোহিঙ্গাদের সাথে সাথে চৌদ্দ ঝামেলাও যে আসছে!
অবশ্য আপনারা হুজুর মানুষ, এসব আপনাদের মাথায় ঢুকবেনা। যান মায়ানমারে গিয়া জিহাদ করেন।
সরকারকে নিজের কাজ করতে দেন। বহুত কষ্টে এদের ফেরত পাঠানোর একটা ব্যবস্থা করা গেছে। সেটা হারালে আবার এই হতভাগাদের খাওয়ানোর দায়িত্ব আমাদের ঘাড়েই রয়ে যাবে। ট্যাক্স আপনি একা দেননা।

০২ রা মার্চ, ২০১৮ সকাল ৭:৪৫

আবু সায়েদ বলেছেন: আপনার কথাগুলি বিক্ষিপ্ত মনে হচ্ছে। কি বলতে চাচ্ছেন পরিষ্কার না। অথবা, না পরেই মন্তব্য করছেন।

আপনি একবার বলেন, "রোহিঙ্গারা গরীব, নিজদেশে খাওয়া জোটে না। এখানে এসে দু'বেলা খেতে পাচ্ছে।" আবার বলেন, "বহুত কষ্টে এদের ফেরত পাঠানোর একটা ব্যবস্থা করা গেছে। সেটা হারালে আবার এই হতভাগাদের খাওয়ানোর দায়িত্ব আমাদের ঘাড়েই রয়ে যাবে।"

রাত্রে ঘুম হয়েছে তো? এখানে তো রোহিঙ্গা ভাই-বোনদের পক্ষেই বললাম। তো আপনার গা জ্বলছে কেন?

আমরা কোন গনহত্যাই সমর্থন করি না।

২| ০২ রা মার্চ, ২০১৮ সকাল ৮:৫৮

তারেক_মাহমুদ বলেছেন: রোহিঙ্গারা আমাদের কাছে অনেকটা গলায় আটকে যাওয়া কাটার মত, না পারছি বের করতে না পারছি গিলতে।

৩| ০২ রা মার্চ, ২০১৮ সকাল ১১:৩৬

জুনায়েদ বি রাহমান বলেছেন: রোহিঙ্গা ইস্যু সমাধান হয়েও হচ্ছে না কেন বুঝতেছি না।

০৪ ঠা মার্চ, ২০১৮ দুপুর ২:১৩

আবু সায়েদ বলেছেন: সমাধান তো দ্রুতই হওয়া দরকার। এদের একটা বিহিত হতে হবে তো।

৪| ০২ রা মার্চ, ২০১৮ বিকাল ৪:২০

রাজীব নুর বলেছেন: আমাদের দেশে এসেও তারা খুব ভালো নেই।

০৪ ঠা মার্চ, ২০১৮ দুপুর ২:১৩

আবু সায়েদ বলেছেন: ঠিক।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.