নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
শ্রদ্ধেয় স্যারের উপরে হামলার ঘটনা নিদারুন দুক্ষজনক। তার উপরে হামলা মানেই খোদ মুক্তিযুদ্ধের চেতনার উপরে হামলা।
স্যার একজন প্রখ্যাত শিক্ষাবিদ, বিজ্ঞানী ও মুক্তমনা সাহিত্যক। জাফর ইকবাল স্যার মানুষের মৌলিক অধিকারের পক্ষে, ধর্মনিরপেক্ষতার পক্ষে, অসাম্প্রদায়িকতার পক্ষের মানুষ। তার লেখনীর মধ্যে ভালবাসা, দেশের কথা। বিশেষ কোন ধর্মের প্রতি অন্ধ আনুগত্য-হীনতা তার লেখনীর অন্যতম বৈশিষ্ট্য। তিনি তার ছাত্রদের ভালবাসেন। দেশ-কে ভালবাসেন, ধর্মকে নয়।
আর এ অনন্য গুনাবলীর কারনেই তিনি ও তার ভাই, শ্রদ্ধেয় হুমায়ুন আহমেদ; মুক্তিযুদ্ধের সময় সক্ষম থাকলেও মুক্তিযুদ্ধ না করেও আজ দেশবাসীর কাছে মুক্তিযুদ্ধের চেতনার একান্ত প্রতীক হিসেবে বিবেচিত। আর এ কারনেই, শত শত আলেম ও হুযুর ভাইয়েরা মুক্তিযুদ্ধ করেও মুক্তিযুদ্ধের চেতনার প্রতীক হতে পারেন নি, কারন তারা ধর্মান্ধ।
আজকে জাফর ইকবালের উপর আঘাত মুক্তিযুদ্ধের চেতনার উপরেও আঘাত, আপনাদের সবার উপরে আঘাত।
আমরা এ আঘাতের বিচার চাই।
২| ০৫ ই মার্চ, ২০১৮ সকাল ১০:৩১
যাযাবর রাজা রিটার্নস বলেছেন: ভালো লিখেছেন
০৫ ই মার্চ, ২০১৮ সকাল ১১:০৭
আবু সায়েদ বলেছেন: ধন্যবাদ
৩| ০৫ ই মার্চ, ২০১৮ সকাল ১০:৩২
পলাশবাবা বলেছেন: মুক্তিযুদ্ধের চেতনার প্রতীক কোন মুক্তিযোদ্ধা হলে ভাল হত।
কোন মুক্তিযোদ্ধাকে পাওয়া গেল না ???
০৫ ই মার্চ, ২০১৮ সকাল ১১:০৮
আবু সায়েদ বলেছেন: সেটাই তো কথা, মুক্তিযোদ্ধারা গেল কৈ?
৪| ০৫ ই মার্চ, ২০১৮ সকাল ১১:০২
রাজীব নুর বলেছেন: সব ভালো মানুষেরাই বিচার চায়।
০৫ ই মার্চ, ২০১৮ সকাল ১১:০৮
আবু সায়েদ বলেছেন: অবশ্যই।
৫| ০৫ ই মার্চ, ২০১৮ সকাল ১১:২৭
জুনায়েদ বি রাহমান বলেছেন: সাধারণ মানুষ, সরকারীদল, বিরোধীসহ সব দলের সাপোর্ট (যারা মানুষ) সৎ আলেম -উলামা, পণ্ডিত সবাই এই হামলার বিচার সবাই চায়। আমার মতো যে/যিনি জাফর ইকবালের মতাদর্শ পছন্দ করেন না সে/তিনিও চান।
যারা চায় না, আমার দৃষ্টিতে তারা অন্ধ দলবাজ বা শতানের ব্রেইনওয়াশ করা- ধর্মান্ধ।
০৫ ই মার্চ, ২০১৮ সকাল ১১:৩৬
আবু সায়েদ বলেছেন: অবশ্যই।
৬| ০৫ ই মার্চ, ২০১৮ সকাল ১১:২৭
md.zahir uddin বলেছেন: চেতনা আজ অচেতন....
৭| ০৫ ই মার্চ, ২০১৮ সকাল ১১:২৮
পলাশবাবা বলেছেন: হু বিশ্বজিৎ ছেলেটার কথা মনে পরে গেল।
০৫ ই মার্চ, ২০১৮ দুপুর ২:০৮
আবু সায়েদ বলেছেন: কেন?
৮| ০৫ ই মার্চ, ২০১৮ সকাল ১১:২৯
পদাতিক চৌধুরি বলেছেন: ভাষা আন্দোলন করে বাংলাদেশ স্বাধীনতা ছিনিয়ে নিয়েছিল।শতশত শহিদের রক্তের বিনিময়ে দেশের এই স্বাধীনতা।কিন্তু আজ শুুধু নিজ মনের মত কথা বলার জন্য যদি কাউকে আক্রান্ত হতে হয়, তাহলে কি ভাষার প্রতি মর্যদা রক্ষা হল।দেশ কি প্রকৃত স্বাধীন? ধর্মান্ধরা মধ্যযুগে ক্ষমতা জাহির করতো।আজ একবিংশ শতকে তাহলে তার ব্যতিক্রম কোথায়?
সমালোচনা দেশকে এগিয়ে নিয়ে যায়।কিন্তু সেই সমালোচনার বিনিময়ে যদি প্রানঘাতি হতে হয়,তাহলে দেশের সার্বিক উন্নতি ব্যাহত হতে বাধ্য।তাই সভ্যতা বনাম বর্বরতার লড়াইতে প্রত্যেক শুভবুদ্ধি সম্পন্ন মানুষকে এগিয়ে আসতে হবে।ধন্যবাদ,স্যার।
০৫ ই মার্চ, ২০১৮ সকাল ১১:৪৪
আবু সায়েদ বলেছেন: নিরপরাধ কাউকেও আঘাত করা ঠিক না। শান্তির মাধ্যমেই শান্তি আসে। জঙ্গি বাদের প্রতি ঘৃনা রইলো।
তবে আহেতুক চেতনার কচকচানী ভাল না, তেমনি সব ঘটনায় ধর্ম-কে টেনে আনাও ভাল না। মধ্যম্পন্থাই উত্তম।
৯| ০৫ ই মার্চ, ২০১৮ সকাল ১১:৫১
কলাবাগান১ বলেছেন: ভুলে প্লাস দিয়েছি। আপানাদের চিনতে বড় ভুল হয়।
০৫ ই মার্চ, ২০১৮ দুপুর ২:০৭
আবু সায়েদ বলেছেন: বড় সাদাসিধে কথা বলেছি, এর মধ্যে জটিলতা টেনে আনছেন কেন?
১০| ০৫ ই মার্চ, ২০১৮ দুপুর ১২:২৭
বারিধারা ২ বলেছেন: আপনার কথার সাথে একমত নই। উনি মুক্তিযুদ্ধকে কেবল ব্যক্তি বা গোষ্ঠীবিশেষের সম্পত্তি বানিয়ে ফেলেছেন। আবার এক গোষ্ঠীর সমর্থকদেরকে মুক্তিযুদ্ধের বিরুদ্ধে দাঁড় করিয়েছেন। ঐক্যের পরিবর্তে যারা হানাহানি উস্কে দেয় - তারা কোনমতেই মুক্তিযুদ্ধের চেতনার প্রতীক হতে পারেনা।
০৫ ই মার্চ, ২০১৮ দুপুর ২:০৭
আবু সায়েদ বলেছেন: কারা হানাহানি উস্কে দিল ভাই?
১১| ০৫ ই মার্চ, ২০১৮ দুপুর ২:২৪
পলাশবাবা বলেছেন: লেখক বলেছেন "তবে আহেতুক চেতনার কচকচানী ভাল না, তেমনি সব ঘটনায় ধর্ম-কে টেনে আনাও ভাল না। মধ্যম্পন্থাই উত্তম।"
অতি উত্তম কথা বলেছেন। কিন্তু জাফর ইকবাল সাহেব অহেতুক চেতনার কচকচানী করেন। সুস্থ হলে তাকে এই কথাটা বলেন।
০৫ ই মার্চ, ২০১৮ দুপুর ২:৫৫
আবু সায়েদ বলেছেন: স্যার দ্রুত সুস্থ হোক। স্যার তো অনেক ভাল মানুষ।
১২| ০৫ ই মার্চ, ২০১৮ সন্ধ্যা ৬:৫৩
বারিধারা ২ বলেছেন: শাহবাগে গণজাগরণ মঞ্চে (তখন নাম দেয়া হয়েছিল প্রজন্ম চত্বর) দাঁড়িয়ে উনি তথাকথিত আন্দোলনকারিদেরকে একটা প্রতিষ্ঠিত ছাত্র সংগঠনের বিরুদ্ধে মুক্তিযুদ্ধের চেতনায় রুখে দাঁড়ানোর উস্কানি দেন। তারপরে তিনি পাবনার এডওয়ার্ড কলেজে গিয়ে ঐ কলেজকে সেই ছাত্র সংগঠনের প্রভাবমুক্ত শিক্ষা প্রতিষ্ঠান হিসেবে ঘোষণা করেন। এটাকে কি রাজনৈতিক বিদ্বেষ ছাড়ানো বলেনা? কি হত তিনি যদি 'রুখে দাঁড়ানোর' বদলে এক পতাকাতলে শামিল হবার আহবান জানাতেন? যারা ফৌজদারি কোন অপরাধে অভিযুক্ত নয়, তাদেরকে শায়েস্তা করার আহবান জানানো কি মানবতা বিরোধী অপরাধের আওতায় পড়েনা?
১১ ই মার্চ, ২০১৮ দুপুর ১:৫৩
আবু সায়েদ বলেছেন: স্যার তো একজন মানূষ। ওনার সীমাবদ্ধতা থাকতে পারে।
©somewhere in net ltd.
১| ০৫ ই মার্চ, ২০১৮ সকাল ১০:১২
আবু সায়েদ বলেছেন: Click This Link