![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
সংস্কৃতির অঙ্গন মানবজীবনের একটা স্পর্শকাতর শাখা। কারন এটা মানবের আবেগ অনুভূতি নিয়ে কাজ করে, রূপায়িত হয়, আর প্রভাব রাখে মানুষের অন্তরে, চরিত্রে। এখানে গঠনমূলক কিছু কাজের প্রভাব খুবই ভাল হতে পারে, আবার নেতিবাচক কাজের প্রভাব খুবই খারাপ হয়ে থাকে।
আজ হতাশাজনক হলেও সত্য যে, সংস্কৃতির অঙ্গনের বিষয়বস্তু পরকীয়া, নিষিদ্ধ প্রেম, যৌনতা, আর অশ্লীলতার ছড়াছড়ি, সেখানে চরিত্রগঠনমূলক ভাল কাজ করনেওয়ালাদের চেনেই বা কে?
সেখানে ধর্মীয়, বিশেষ করে ইসলামী পদচারনা খুবই কম। আবার জতটুকু ইসলামী সংস্কৃতি, সাহিত্য, কবিতা, ছড়া, গজল, হামদ-নাত, বা সঙ্গীত প্রচলিত আছে, সেটুকূ-ও তেমন প্রচার লাভ করেনি যুব সমাজের মন-মানসে।
চরিত্রের উতকর্ষতা, ইসলামী জাগরন, প্রানের স্পন্দন, দেশ-মাতৃকার কথা এক সূত্রে গাথা জরুরী হলেও এ একটা কষ্টসাধ্য কাজ বটে। সে কাজটি করে জাচ্ছেন আমাদের ইসলামী সংস্কৃতি ব্যক্তিত্ত্বরা। তবে কুরুচির মহামারীতে সুরুচির এইসব সাহিত্য-কে কেই বা কদর দেয়। এ কী আমাদের মানসিক ও চারত্রিক দৈন্যতা নয়?
জাগ্রত কবি মুহিব খান একজন অনন্য সাধারন প্রতীভাধর কবি ও ইসলামী সংস্কৃতি ব্যক্তিত্ত্ব। আর, হ্যা, তিনি গেয়েছেন জাগরনের গান ও কবিতা। ইসলামী আশাব্যঞ্জক জয়গান। আশার আলো দেখিয়েছেন, প্রমান করেছেন তিনি সজাগ হৃদয়ের কবি, শুদ্ধ চেতনার সাহিত্যিক আর জাগ্রত হৃদয়ের অধিকারী। তার বিখ্যাত দেশাত্মবোধক কবিতা-গান গুলি – “আবার যুদ্ধ হবে”, “ইঞ্চি ইঞ্চি মাটি”, “আমার বাংলাদেশ”, ইত্যাদি।
তার অসাধারন ইসলামি সৃষ্টিকর্মের একটি হল- “দুনিয়ার মুসলিম এক হও”, “জঙ্গী”, ইত্যদি।
আমরা কবির দীর্ঘায়ু ও সুস্থতা কামনা করছি।
©somewhere in net ltd.
১|
২৬ শে অক্টোবর, ২০১৮ দুপুর ১:৪২
রাজীব নুর বলেছেন: মুহিব খান কি মানবিক?