নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

পথ ভোলা পথিক তোমার অপেক্ষায়

অচেনা অথিতি

অচেনা অথিতি › বিস্তারিত পোস্টঃ

পুরুষ

১০ ই আগস্ট, ২০১৮ সকাল ৯:৪৭



এতো তাড়াহুড়ো কেন শ্রেয়া ?
চলে যদি যাবে
তো একটু ছুঁয়ে দিয়ে যাবে না?

জানতে চাইবে না
তোমার উষ্ণতা পাওয়ার জন্য
আমার রক্তের প্রতিটা বিন্দু
ক রাত্তির জেগে?

নারী স্পর্শ যদি কেবল স্পর্শ হতো
তো পুরুষ বুকে
এতো যন্ত্রণা হতো না শ্রেয়া ।

কতদিন আর
কেবল চোখে চোখে দেখবে হে নারী
কতদিন আর
কেবল চোখে চোখে দেখবে?
পুরুষ অঙ্গেও যে অমৃত আছে
তার আস্বাদন তুমি নেবে না?

কতদিন আর
আপন বুকে চিতা জ্বালিয়ে রাখবে?
আমার গঙ্গা সলিলে
শীতল হতে চাইবে না?

ছুঁয়ে দেখো।
একটু গাঢ় করে ছুঁয়ে দেখো।
কি অনুভব করছো?
আগুন?

নাহঃ এ আগুন নয়।
এ আগুনের ছদ্মবেশে
অন্তঃসলিলা শীতল গঙ্গা।
তোমার আগ্নেয়গিরির তৃষ্ণা নিবারণ হেতু
এ মহৌষধি গঙ্গা।

ছুঁতেই যদি চাইবে না
তো আঁচল তোমার আলগা কেন?
তোমার চাঁদপানা মুখে
গোধূলির আগমনীগীত কেন?
তোমার ফুলের কুঁড়িতে
তৃষ্ণার্ত রেণু
অধৈর্য্যে
ঘনঘন মাথাচাড়া দিয়ে জেগে উঠছে কেন?

লজ্জার আড়ালে
ইচ্ছেকে কতদিন আর ঢাকবে হে নারী
লজ্জার আড়ালে
ইচ্ছেকে কতদিন আর ঢাকবে?
কতদিন আর আগ্নেয়গিরি হয়ে জ্বলে
নিজে পুড়বে?
আমাকে পুড়াবে?

ছুঁয়ে দেখো হে নারী ছুঁয়ে দেখো।
পুরুষ অঙ্গের চন্দন
আপন অঙ্গে মেখে দেখো।

এসো।
গাঢ় করে..
আরও গাঢ় করে ছুঁয়ে দেখো।
একি! এখুনিই যে
শান্ত শ্বাস তোমার ধৈর্য্য হারালো!
উচ্ছৃঙ্খল অন্তর্বাস
ধৈর্য্যহীন হয়ে খসে পড়লো!

ধৈর্য্য ধরো হে নারী
ধৈর্য্য ধরো।
তোমার আগ্নেয়গিরিতে
এতো দ্রুত
পুড়িয়ে আমাকে মেরো না।
চৌদ্দ বছর ধরে সাজানো চিতাকে
এক মুহূর্তেই
পুড়িয়ে ছাই তুমি করো না।

মন্তব্য ১ টি রেটিং +০/-০

মন্তব্য (১) মন্তব্য লিখুন

১| ১৪ ই আগস্ট, ২০১৮ সন্ধ্যা ৬:৫৫

ভ্রমরের ডানা বলেছেন:


বাহ! অচেনা অতিথি!! চেনা চেনা লাগছে কেন?

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.