![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
আমি বাংলাদশের পুরাকীর্তি সম্পর্কে কিছু লিখতে চাই
বাংলাদেশ রেলওয়ের টংগী ভৈরব রেলওয়ে ডবল লাইন প্রকল্পের কাজ দ্রত গতিতে এগিয়ে চলেছে।
জানা যায় প্রায় ৬৪ কি:মি: লাইনের কাজের খরচ পড়বে প্রায় ১৪০০কোটি।
যা শেষ হবে ২০১৩ ডিসেম্বর নাগাদ।
যা কিনা দেশের অন্যতম গুরূত্বপূর্ন বানিজ্যিক অঋল নরসিংদী,ভৈরব ও চট্রগামের বিভিন্ন বানিজ্যিক পন্য পরিবহনে গুরূত্বপূর্ন ভূমিক রাখবে।আর সবচাইতে বড় ভূমিকা রাখবে ঢাকাকে বিকেন্দ্রীকরন ও জনসংখ্যার চাপ থেকে মুক্ত করনে।
কেননা কমিউটার ট্রেন চালুর মাধ্যমে ঢাকার নিকটবর্তী অঋল যেমনঃ-পূবাইল,আড়িখলা,ঘোড়াশাল, নরসিংদী এই অঋল গুলোতে উপশহর তৈরির মাধ্যমে ঢাকার চাপ কমানো সম্ভব। আশার আলো নয় কি।এতকিছুর পরও দেশ এগিয়ে দেখতে ভালই লাগে।
প্রকল্পের কিছু ছবি:-
২| ২৮ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ সকাল ১০:০৮
কলাবাগান১ বলেছেন: ডাবল লাইনের মাহাত্ন্য টা বললে ভাল হত...। উপশহর হলে সত্যিই ঢাকার উপর চাপ কমত....
দেশ আগিয়ে যাচ্ছে.......। দেখলাম দুটা সাবমেরিনও কিনা হচ্ছে......
৩| ২৮ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ সকাল ১০:০৮
সালমা শারমিন বলেছেন: আমর জীবনের প্রথম প্রজেক্ট এটা।এখানে আমি আমার কর্ম জীবন শুরু করেছিলাম। এই প্রজেক্ট এর সাথে আমার অনেক হাসি কান্না জড়িয়ে আছে। এই প্রজেক্ট এর রেইল পার্ট এর সব ইন্সট্রুমেন্ট গুলো আমার করা, আর এলাইনমেন্ট করেছেন আমার কলিগ বাবুল ভাই।
কিছু মনে করবেন না। একটু আবেগ তাড়িত হয়েই কথা গুলো লিখলাম।
৪| ২৮ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ সকাল ১১:০২
জাহিদুল হাসান বলেছেন: @কলাবাগান ভাই, ডাবল লাইন মানে হইলো, ২ ওয়ে রেল লাইন। একটা দিয়ে যাবে, একটা দিয়ে আসবে, এখন রেল লাইন একটা। কোন একটা ট্রেন যাওয়া আসার সময় অন্য আরেকটা ট্রেনকে কোন স্টেশনে দাড়িয়ে থাকতে হয়, দুই লাইন হলে সেরকম আর হবে না। দুইটাই সমভাবে চলতে পারবে। দুই লাইনের আরো সুবিধা হলো, কোন টন্গী টু ভৈরব রুটে কোন ট্রেনের ইন্জিন নষ্ট হলে বাংলাদেশের পুরো পূর্বান্চল আটকে যায়। গত মাসে ৬ ঘন্টার জন্য এমন হয়েছিলো। দুই লাইন হলে ঐ এলাকার রেল ভ্রমনের সময় ১-৩ ঘন্টা কমে আসবে।
গত সপ্তাহে চিটাগাং থেকে আসার সময় ভোর ৪ টা বাজে দেখলাম খুবই কর্মব্যাস্ত সময় পার করছে কর্মীরা। ঐ সময়ে কাজের এমন তোরজোড় দেখে ভালোই লাগলো।
©somewhere in net ltd.
১|
২৮ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ সকাল ১০:০৮
সালমা শারমিন বলেছেন: আমর জীবনের প্রথম প্রজেক্ট এটা।এখানে আমি আমার কর্ম জীবন শুরু করেছিলাম। এই প্রজেক্ট এর সাথে আমার অনেক হাসি কান্না জড়িয়ে আছে। এই প্রজেক্ট এর রেইল পার্ট এর সব ইন্সট্রুমেন্ট গুলো আমার করা, আর এলাইনমেন্ট করেছেন আমার কলিগ বাবুল ভাই।
কিছু মনে করবেন না। একটু আবেগ তাড়িত হয়েই কথা গুলো লিখলাম।