নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

!

দাম দিয়ে কিনেছি বাংলা, কারো দানে পাওয়া না!

মুশাসি

আমি আপনার তালে নেচে যাই, আমি মুক্ত জীবনানন্দ।

মুশাসি › বিস্তারিত পোস্টঃ

গল্পঃ ‘‘প্রেম, পহেলা বৈশাখ ও একজন অস্পৃশ্য রাজকন্যার গল্প’’

১৪ ই এপ্রিল, ২০১৩ রাত ১১:২৫



ফোনে রিয়ার কন্ঠটা অন্যদিনের চেয়ে আজ যেন একটু বেশি মলিন লাগলো,

- জানো? কেন যেন মনে হচ্ছে এবার আর ফেরা হবে না..

অপারেশন থিয়েটারে এর আগেও ঢুকেছে ও।ইনফ্যাক্ট প্রতি বছরেই ওকে ওই ঘরটায় যেতে হয়। থেলাসেমিয়ায় ভুগছে রিয়া। বছরে বছরে বাইরের কোনো দেশে গিয়ে রক্ত বদলিয়ে শরীরটাকে বাঁচিয়ে রাখতে হয়।



রিয়ার কথা শুনে রাগত সুরে নিলয় বলে,

- তোমাকে না বলেছি এসব কথা একদম বলবে না।

- শুনোই না.. তুমি কি জানো…রোগীরা আগে থেকে অনেক কিছু টের পায়?

উত্তর দিলো না নিলয়। নিরক্ত সুরে বলে চললো রিয়া,

- আমার কেবিনের দরজার পাশে একটা লম্বা চেয়ার আছে। বিছানায় শুয়ে মনে হয় ওখানে কে যেন সারাদিন বসে থাকে। আমার জন্য অপেক্ষা করে।

- অসুখ হলে এমন উদ্ভট চিন্তা হয় রিয়া…তুমি মেডিকেল স্টুডেন্ট। তোমাকে বোঝানোর কিছু নেই। তুমি নিজেও জানো যে ওখানে কেউ বসে থাকে না...শুনছো?

কিছুক্ষন নিরবতার পর রিয়া বললো,

- আমার ফোন চাইছে ওয়া। ওটিতে নিয়ে যাবে এখন। আমি যদি না ফিরি তুমি কিন্তু একদম কাঁদবে না।নিজের যত্ন নিও। ভালো থেকো বাবুটা।



এই ছিল রিয়ার সাথে নিলয়ের শেষ কথা। এরপর থেকে ওর ফোন বন্ধ। নিজেকে সবসময় আড়াল রাখতো রিয়া। কে জানে, হয়তো ওর অসুখের জন্যই। হয়তো জানতো একদিন চলে যেতে হবে ওকে। নিলয়কে কতবার বলেছে ও বেশিদিন বাঁচবে না। যেন ওকে ভুলে যায়। নিলয়ইতো শুনতো না।



ওদের রিলেশন ছিলো এক বছরের।নিলয় ওকে খুঁজে পেয়েছিল মেসেঞ্জারের কোনো এক চ্যাটরুমে। নিয়মিত কথা হতো ওদের। এরপর নাম্বার আদান প্রদান। একে অপরের খোঁজ খবর নেয়া। রাতভর কথা বলা।প্রেমে পরা।



সিলেটে থাকতো রিয়া।বারিধারায় ওর কোন এক আত্বীয়ের বাসায় বেড়াতে আসতো মাঝে মাঝে। তখন দেখা করতো। কতদিন ওর হাত ধরে বসে থেকেছে নিলয়। সারা শহর ঘুরেছে রিক্সায়। তবে কেন যেন নিলয়কে সিলেটে আসতে দিতো না রিয়া। বলতো ওর ফ্যামিলি অনেক কনজারেটিভ। ওর সাথে কোনো ছেলেকে দেখলেই অন্যকোথাও বিয়ে দিয়ে দেবে!



**

নয় মাস রিয়ার কোনো খোঁজ নেই। এই নয়টা মাস পাগলের মতো কাটিয়েছে নিলয়। প্রতিদিন হাজার বার ওর বন্ধ ফোনে ট্রাই করেছে। মেইল করেছে। সিলেট মেডিকেলে তো খুঁজেছেই, আশেপাশের এমন কোনো কলেজ, ভার্সিটি নেই যেখানে সে যায় নি। কেউ কোনো খোঁজ দিতে পারেনি। বারিধারায় ওর আত্বীয়ের বাড়ি শুনেছিলো। গোটা এলাকা খুজেছে। প্রতিদিন এই বাড়ি সেই বাড়ি করেছে। কোথাও নেই।



নিলয় আসলে কি খুঁজছে এই নয়টা মাস ধরে? রিয়া যেখানটায় চির নিদ্রায় শুয়ে আছে সে যায়গাটা? কি হবে সেই ঠিকানা পেলে? নাকি ঐ ঠিকানার খোঁজে নিজেকে ব্যস্ত রাখাইনিলয়ের বেঁচে থাকার অবলম্বন?



**

পহেলা বৈশাখ। ২০১২। নিজেকে অনেক গুটিয়ে নিয়েছে নিলয়। বাইরে বের হতে চাচ্ছিলো না। বন্ধুদের জোড়াজুড়িতে আসতে হলো। চারুকলায়। চারপাশে কত রং। কত আনন্দ। হাসিমুখ। এসবের মাঝে নিজেকে ভীষন বেমানান লাগছে ওর। চারিরিকের আনন্দগুলো ফ্রেমে বন্দি করতে ক্যামেরা নিয়ে ব্যস্ত হয়ে পড়লো ও। হঠাত এক মেয়েকে দেখে ছবি তুলতে ইচ্ছে হলো। মেয়েটার চুল ছিল অনেক লম্বা।অনেক সুন্দর। পেছন দিকে ঘুরে ছিল। চুল ছিল ওর দিকে. নিলয় ক্যামেরা তাক করলো। কিন্তু শাটার টিপতে গিয়েও আর টিপতে পারলো না।



নিলয় শাটার টেপার ঠিক আগ মুহূর্তে মেয়েটা একটু ঘুরলো। আগের চেয়ে একটু মোটা হয়েছে ও। কিন্তু অনেক সুন্দর লাগছিলো।অবাক হয়ে চেয়ে রইলো নিলয়। ক্যামেরায় চোখ রেখেই। রিয়া নিলয়কে দেখলো না।



একটা ছেলেটার হাত ধরে ঘুরছে রিয়া। নিলয়ও ঘুরছে ওদের পিছু পিছু।চারুকলা থেকে ছবির হাট। রাজু ভাস্কর্য। পহেলা বৈশাখ উপলক্ষে রাস্তায় হাতের তৈরী নানা জিনিসের পসরা সাজিয়ে বসেছে দোকানদাররা। সেগুলি হাতে নিয়ে দেখছিলো ও। নিলয় কয়েক হাত দূরে দাঁড়িয়ে দেখছিলো ওকে। হঠাত প্রথমবারের মতো ওর ওপর চোখ পরলো রিয়ার।



চোখাচোখি হতেই একটা হাসি দিলো সে। ওকে দেখে রিয়া যেনো পাথর হয়ে গেলো। পুরো দশ পনেরো সেকেন্ড স্থবির হয়ে তাকিয়ে রইলো ওর দিকে। নিলয়ও হাসি মুখে ওর দিকে তাকিয়ে রইলো। আতংকিত গলায় আস্তে করে রিয়া উঠলো,- ‘নিলয়!’



রিয়ার সাথের ছেলেটা নিলয়কে দেখেনি। কি যেন দরদাম করছিল। তার হাত ধরে রিয়া সোজা হাটা শুরু করলো। নিলয়ও তাদের পিছে পিছে হাটতে লাগলো। নীলক্ষেত পর্যন্ত চললো ওদের হাঁটা। প্রথম ফাঁকা রিক্সাটা পেয়েই উঠে গেলো ওরা। নিলয়ও একটা রিক্সায় উঠে বসলো। ধানমন্ডি গিয়ে থামলো দুই রিক্সা। সেদিন আর রিয়ারা কেউ বাসা থেকে বের হলোনা।



আশেপাশে বন্ধুদের দিয়ে খোঁজ লাগালো নিলয়। কদিনের আশা যাওয়ায় বাসার দারোয়ানকেও চা সিগারেট খাইয়ে খাতির জমিয়ে ফেললো। ভয়াবহ কিছু তথ্য জানা গেলো। মেয়ের নাম রিয়া নয়! ওর থেলাসেমিয়া নামের কোনো অসুখও নেই। ওর বাবা একজন সচিব। যে ছেলেটাকে দেখেছিল পহেলা বৈশাখে সে ওর হাসবেন্ড। ডাক্তার। বিয়ে হয়েছে ছয় মাস হলো। দুজনেই ডিএমসিতে ইন্টার্নি করছে।



নিলয়ের দুনিয়াটা আরেকবার এলোমেলো হয়ে গেলো। তবে আগেরবারের অভিজ্ঞতায় এবার সামলে নেয়াটা একটু সহজ হলো। রিয়া কখন কোথায় যায় কি করে সব জানার ব্যবস্থা করেছে সে। প্রতিদিন যখন কলেজে যায় রিয়া, মোড়ে দাঁড়িয়ে ওকে দেখে নিলয়।রিয়া জানে না। এমনকি নিলয়যে ওর আসল নাম জানে তাও সে জানে না। প্রতিরাতে নিলয় রিয়ার ছবি দেখে, ওর বিয়ের ভিডিও দেখে, ওর ছবি আঁকে। এভাবেই জীবন চলছে। আজ যেন রিয়া নিলয়ের জীবনে এক অস্পৃশ্য রাজকন্যা। যাকে দূর থেকে দেখা যায়, ছোঁয়া যায় না।



** সকল ঘটনা বাস্তব, চরিত্রের নাম পালটে লেখা।

মন্তব্য ৫৩ টি রেটিং +৯/-১

মন্তব্য (৫৩) মন্তব্য লিখুন

১| ১৪ ই এপ্রিল, ২০১৩ রাত ১১:৩৪

রীতিমত লিয়া বলেছেন: নিলয়ের বদলে মাঝে মাঝে নিধির রাহাত চরিত্রটা চলে এসেছে।
মুশাসি ভাইয়া গল্প খুব ভাল লিখেছেন। শুভ কামনা

১৪ ই এপ্রিল, ২০১৩ রাত ১১:৪০

মুশাসি বলেছেন: ধন্যবাদ রীতিমত লিয়া, কিছু টাইপো আছে মনে হয়, ঠিক করে দিচ্ছি।
ভালো থাকবেন সবসময় :)

১৪ ই এপ্রিল, ২০১৩ রাত ১১:৫৫

মুশাসি বলেছেন: বাপ্রে, বেশ কয়েক যায়গায় এই টাইপো ছিলো। ঠিক করে দিয়েছি সব।

২| ১৪ ই এপ্রিল, ২০১৩ রাত ১১:৪২

মনিরা সুলতানা বলেছেন: ভাল লাগলো ...। :)

১৪ ই এপ্রিল, ২০১৩ রাত ১১:৫৮

মুশাসি বলেছেন: ধন্যবাদ মনিরা সুলতানা। আপনি কি রামেকের মনিরা সুলতানা?

৩| ১৪ ই এপ্রিল, ২০১৩ রাত ১১:৪৩

আশিকুর রহমান অমিত বলেছেন: গল্প চমৎকার/ শেষে এসে বুঝলাম নাহ বিয়ের ভিডিও কি করে পেলো?

১৫ ই এপ্রিল, ২০১৩ রাত ১২:০৩

মুশাসি বলেছেন: ধন্যবাদ অমিত।
সারাদিন যার কাজ রিয়ার পেছনে লেগে থাকা, তার জন্য এটা কোনো ব্যাপারই না!

৪| ১৪ ই এপ্রিল, ২০১৩ রাত ১১:৪৬

শাহরিয়ার লিমু বলেছেন: কোন একটা টেলিফিম দেখিছিলাম যেখানে সিলেটের মেয়ে এক ছেলের মন ভাঙ্গে, এই লেখাতাই এক সিলেটের মেয়ে এক ছেলের মন ভাঙ্গে।

যাহ শালা, সিলেটের কোন মেয়ের লগে প্রেম করুম না।

লেখা ভালো লাগলো। B-)

১৫ ই এপ্রিল, ২০১৩ রাত ১২:০৭

মুশাসি বলেছেন: লিমু, সিলেটি মাইয়ারা বিদেশী হাজবেন্ড খুজে, বিদেশ যাইবা??

সবাই কি আর এক মেয়ের মতো হয় রে পাগলা? সুযোগ পাইলে ছাইড়ো না, জেলা যেইটাই হউক।

৫| ১৫ ই এপ্রিল, ২০১৩ রাত ১২:০৩

শেখ ইরফান বলেছেন: এক বন্ধুবরের ঘটনার সাথে মিলে গেলো সব :O এই গল্পের নায়ক-নায়িকা কি আসলেই কল্পনাপ্রসূত না বাস্তব :p

১৫ ই এপ্রিল, ২০১৩ রাত ১২:০৮

মুশাসি বলেছেন: গল্পটা এক বন্ধুবরের জীবনের ঘটণা অবলম্বনে লেখা। বন্ধু কি ইস্ট ওয়েস্টে পড়ে??

৬| ১৫ ই এপ্রিল, ২০১৩ রাত ১২:০৬

স্নিগ্ধ শোভন বলেছেন:

গল্পে +++++

১৫ ই এপ্রিল, ২০১৩ রাত ১২:১০

মুশাসি বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ শোভন ভাই
ভালো থাকবেন সবসময় :)

৭| ১৫ ই এপ্রিল, ২০১৩ রাত ১২:৪৮

শেখ ইরফান বলেছেন: হ্যাঁ, অস্পৃশ্য রাজকন্যা =p~ র জন্য যুবরাজের মন এখনো তড়পায় :P

১৫ ই এপ্রিল, ২০১৩ রাত ২:৩৭

মুশাসি বলেছেন: যুবরাজ গল্প পইড়া খুশি হইছে, আশা করি সে নতুন একটা রাজকন্যা খুজে পাবে :)

৮| ১৫ ই এপ্রিল, ২০১৩ রাত ১:৩০

সেলিম আনোয়ার বলেছেন: গল্প ভাল লাগলো।++++++++

১৫ ই এপ্রিল, ২০১৩ রাত ২:৪২

মুশাসি বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ সেলিম আনোয়ার ভাই :)

ভালো থাকবেন সবসময়।

৯| ১৫ ই এপ্রিল, ২০১৩ সকাল ১০:৫৮

মাহতাব সমুদ্র বলেছেন: ভালো লেগেছে। ফিনিশিং টা আরো ভালো আশা করেছিলাম। যদি রিয়াল হয় তাহলে যথেষ্ট ভালো হয়েছে।।

১৫ ই এপ্রিল, ২০১৩ দুপুর ১২:০৪

মুশাসি বলেছেন: সত্য ঘটনা, তাই নিজে থেকে খুব বেশি রং লাগানোর সুযোগ ছিল না। ধন্যবাদ মাহতাব ভাই

১০| ১৫ ই এপ্রিল, ২০১৩ সকাল ১১:০৬

সিয়ন খান বলেছেন: দারুন হইছে +++

১৫ ই এপ্রিল, ২০১৩ দুপুর ১২:০৮

মুশাসি বলেছেন: ধন্যবাদ ভাই

১১| ১৫ ই এপ্রিল, ২০১৩ সকাল ১১:১৮

রাফা বলেছেন: সমাপ্তি-টা মনে হয় খুব দ্রুত টানা হোয়েছে।কিন্তু মিথ্যাগুলো কেনো আসলো বোঝা গেলোনা।

ভালো লাগলো ,শুভ নববর্ষ।

১৫ ই এপ্রিল, ২০১৩ দুপুর ১২:১৩

মুশাসি বলেছেন: আসলে ঘটনা ঐ পর্যন্তই আছে, দোয়া করবেন রাজকুমার যেন নতুন একটা রাজকন্যা খুজে পায়।ধন্যবাশুভ নববর্ষ।

১২| ১৫ ই এপ্রিল, ২০১৩ দুপুর ১:৪১

মামুন রশিদ বলেছেন: গল্প ভালো লাগছে । বাস্তবেও অনেকেই এই রকম প্রতারনার শিকার হন ।

১৬ ই এপ্রিল, ২০১৩ রাত ১:১৩

মুশাসি বলেছেন: ধন্যবাদ মামুন ভাই, বাস্তব থেকেই লেখা, যান গল্পের নিচে ফুট নোট দিয়ে দিলাম।

১৩| ১৫ ই এপ্রিল, ২০১৩ দুপুর ১:৫৬

কান্ডারি অথর্ব বলেছেন:
চমৎকার লেখনি ++++++++++

২২ শে এপ্রিল, ২০১৩ সকাল ১০:০৮

মুশাসি বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ কান্ডারী ভাই :)

১৪| ১৫ ই এপ্রিল, ২০১৩ দুপুর ২:১১

রাইসুল সাগর বলেছেন: ভালো লাগা রেখে গেলাম। শুভকামনা সব সময়। পোস্টে+

২২ শে এপ্রিল, ২০১৩ বিকাল ৫:৫৩

মুশাসি বলেছেন: আপনাকেও অসংখ্য ধন্যবাদ রাইসুল সাগর ভাই

১৫| ১৫ ই এপ্রিল, ২০১৩ দুপুর ২:১৯

মনিরা সুলতানা বলেছেন: জি না আমি ঢা । বি র মনিরা সুলতানা ...

১৬| ১৫ ই এপ্রিল, ২০১৩ সন্ধ্যা ৭:১৭

রাতুল_শাহ বলেছেন: সুন্দর...........

১৭| ১৫ ই এপ্রিল, ২০১৩ সন্ধ্যা ৭:২৫

ফারজানা শিরিন বলেছেন: গল্পের শুরু শেষ কিছুই বোধগম্য হয় নাই !!!

প্রথমটা কষ্ট দিতে দিতে হুট করে এক বিস্ময় ভাব নিয়ে এলেন কিন্তু সমাপ্তিটা কেমন জানি লাগলো !!!

১৫ ই এপ্রিল, ২০১৩ সন্ধ্যা ৭:৪১

মুশাসি বলেছেন: বন্ধুর সাবেক প্রেমিকার এই প্রেমের অভিনয় করার কারন আমারও বোধগম্য হয় নাই। কোনোদিন সেই কারন উদধার হলে সেটা নিয়েও একটা গল্প লিখবো। সত্য ঘটনা অবলম্বনে লেখা। মূল ঘটনাই তুলে ধরার চেষ্টা করেছি।

১৮| ১৬ ই এপ্রিল, ২০১৩ রাত ১২:২২

বটবৃক্ষ~ বলেছেন: খুব অবাক লাগলো!! এমন বুঝি হয় মেয়েরা!! সবাই এমন নয়....

গলপে +++++

২৮ শে এপ্রিল, ২০১৩ রাত ১২:২৭

মুশাসি বলেছেন: আসলে বিশ্বাস করাই কষ্টকর। সবাই এমন হয় অবশ্য।
ধন্যবাদ। ভালো থাকবেন ভাইয়া।

১৯| ১৬ ই এপ্রিল, ২০১৩ রাত ১:২৫

বাংলার হাসান বলেছেন: ভালো লাগল।

২৮ শে এপ্রিল, ২০১৩ রাত ১২:২৭

মুশাসি বলেছেন: ধন্যবাদ অমি ভাই

২০| ১৬ ই এপ্রিল, ২০১৩ বিকাল ৪:০৭

যুবায়ের বলেছেন: অনেক সুন্দর হয়েছে একজন অস্পৃশ্য রাজকন্যার গল্প’’
পোষ্টে ভালোলাগা++

২৮ শে এপ্রিল, ২০১৩ রাত ১২:২৮

মুশাসি বলেছেন: আপনাকে অনেক ধন্যবাদ যুবায়ের ভাই...

২১| ১৬ ই এপ্রিল, ২০১৩ সন্ধ্যা ৬:৪১

ঘুড্ডির পাইলট বলেছেন: বাহ চমতকার লাগলো । সুন্দর গল্প ।

২৮ শে এপ্রিল, ২০১৩ রাত ১২:৩১

মুশাসি বলেছেন: রাফাত ভাই, অনেক ধন্যবাদ আপনাকে।

২২| ১৭ ই এপ্রিল, ২০১৩ বিকাল ৫:৫৫

রংটাণর্ বলেছেন: ভাইয়া দারুন হইছে

২৮ শে এপ্রিল, ২০১৩ রাত ১২:৩২

মুশাসি বলেছেন: ধন্যবাদ ওমর ব্রো :)

২৩| ১৭ ই এপ্রিল, ২০১৩ রাত ১০:০৪

ফারজানা শিরিন বলেছেন: আমি প্রেমিকের দিকটা বুঝাইছি ! ভালোবাসার আবেগ এমন অন্ধ !!!

২৮ শে এপ্রিল, ২০১৩ রাত ১২:৩৪

মুশাসি বলেছেন: জি আপু, মেয়েরা যত সহজে ভুলতে পারে ছেলেরা তত সহজে পারে না। আমি এটা অনেক মেয়েকেও স্বীকার করতে দেখেছি।

২৪| ১৭ ই এপ্রিল, ২০১৩ রাত ১০:৩৫

শাহজাহান মুনির বলেছেন: সকল ঘটনা বাস্তব, চরিত্রের নাম পালটে লেখা।



ভালোবাসার আবেগ এমন অন্ধ !!!

২৮ শে এপ্রিল, ২০১৩ রাত ১২:৩৬

মুশাসি বলেছেন: আমরা জাতিগতভাবেই আবেগী। এই ঘটনাগুলো, প্রেমিকের মানসিক অবস্থা তাই প্রমান করে

২৫| ২৩ শে এপ্রিল, ২০১৩ সকাল ৯:৪৯

শায়মা বলেছেন: কি সর্বনাশ!!!


মেসন্জারে প্রেমে পড়লে এমনি হবার সম্ভাবনা ভাইয়া।:(


:P

২৮ শে এপ্রিল, ২০১৩ রাত ১২:৩৭

মুশাসি বলেছেন: ওদের প্রেম চলাকালীন সময়ে এইসব বলে খেপাতাম। ওরা হেসে উড়িয়ে দিতো।

ধন্যবাদ শায়মা আপু

২৬| ২৩ শে এপ্রিল, ২০১৩ বিকাল ৫:০৭

কালা মনের ধলা মানুষ বলেছেন: প্রেম, ভালবাসা, অসুস্থতা, মৃত্যুর আতংক, প্রেমিকের জন্য আকুলতা - এতসব অভিনয় কিসের জন্য ছিল? শেষের কটি কথা না শুনলে হয়তো বিশ্বাস করতাম না গল্পটা।

আর নিলয় এতদিন পর ওর মৃত প্রেমিকাকে আরেকজনের হাতধরে ঘুরতে দেখে হাসি দিল ক্যান? ওর মুখে কি সেই সময় হাসি আসা সম্ভব?

খুব সুন্দর লিখা। নাড়া খেয়েছি। এইজন্যই এত কথা বললাম মুশাসি।

২৮ শে এপ্রিল, ২০১৩ রাত ১২:৪১

মুশাসি বলেছেন: প্রেম ঘটিত অনেক ঘটনার কার্যকরনই ব্যাখ্যাতীত। এটাও হয়তো সেরকম কোনো ব্যাখ্যাতীত কারনের ফল। ছেলেটা ভীষন অভিমানী। এই অভিমানই তাকে নতুন জীবনের পথে পা বাড়াতে দিচ্ছে না। তবে আমার দৃঢ় বিশ্বাস একদিন তার জীবনে প্রকৃত অর্থে একটা রাজকন্যা আসবে।

ধন্যবাদ ধলা ভাই, অনুপ্রাণিত হলাম।

২৭| ১২ ই মে, ২০১৩ দুপুর ২:২৯

এরিস বলেছেন: খুব সুন্দর লিখেছেন। ++ ( নিলয়ের হাড্ডি ভাঙা উচিত। এই মেয়ের ছবি এঁকে ফালতু সময় নষ্ট করে। আমার পক্ষ থেকে নিলয়ের জন্যে জোরসে ৩ টা খামচি। + রক্ত বেরোবে কিন্তু। X( ) ব্লগ অনুসারিত।

১৪ ই মে, ২০১৩ বিকাল ৪:৫৪

মুশাসি বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ ভাই, মেসেজ পৌছায় দেয়া হবে :)

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.