![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
‘সফিনাতুল বিহার’-এর ২য় খন্ডের ৬৯২ পাতার ‘ওয়ালী’ ধাতুর অধ্যায়ে বলা হয়েছেঃ
“একদিন হযরত আলী(আঃ) মিম্বরে জুময়ার নামাজের খুতবা দিচ্ছিলেন।আরবের প্রসিদ্ব নেতা আশয়াস ইবনে কাইস কিন্দি তাকে উদ্দেশ্য করে বলে্নঃহে মুমিনদের নেতা!এই রক্তিম বর্নের লোকেরা(ইরানীরা) আপনার সম্মুখে আমাদের ওপর প্রতিষ্টিত হচ্ছে,অথচ আপনি কিছু করছেন না।একথা শুনে রাগত স্বরে বললঃ আজকে আমি দেখাব আরবরা কি করতে পারে। হযরত আলী(আঃ) এ কথা শুনে
বললেনঃ এই মোটা পেটুকরা(আরব) যখন দিনের বেলায় নরম বিছানায় ঘুমায় তখন ইরানী ও মাওয়ালীরা আল্লাহর জন্য প্রখর রৌদ্রের নীচে কাজ করে।অথচ এই আরাম প্রিয়রা(আরব) চায় আমি এই পরিশ্রমী লোকদের বিতাড়িত করে জালিমদের অন্তর্ভুক্ত হই।সেই আল্লাহর শপথ,যিনি বীজ অঙ্কুরিত ও মানুষকে পয়দা করছেন,আমি রাসুলকে(সাঃ) বলতে শুনেছিঃ১ম যুগে তোমরা ইসলামের জন্য ইরানীদের উপর অস্ত্র চালাবে এবং পরবর্তী যুগে ইরানীরা তোমাদের উপর ইসলামের স্বার্থে তরবারী চালাবে
২৭ শে জুলাই, ২০১৫ দুপুর ১২:৪১
আল মাহদী ফোর্স বলেছেন: ‘সফিনাতুল বিহার’-এর ২য় খন্ডের ৬৯৩ পাতায় উল্লেখিত হয়েছেঃ
“মুগিরা ইবনে শোবা প্রায়ই হযরত আলী(আঃ) ও উমরের মধ্যে তুলনা করে বিপরীতে খলিফা উমর তাদের অপছন্দ করতেন”।
এক ব্যক্তি ইমাম সাদিককে (আঃ) জিজ্ঞাসা করল, “মানুষ বলাবলি করে,কেউ খাটি আরব ও খাটি দাস না হলে নিম্ন শ্রেনীর”।
সে বলল,”যার পিতামাতা উভয়েই দাস ছিল”।
ইমাম বললেন,”খাটি দাসের শ্রেষ্টত্ব কি জন্য?”
সে বলল, “যেহেতু নবি(সাঃ) বলেছেন,প্রত্যেক জাতির দাসরা তাদের জাতিরই অন্ত্ররভুক্ত সেহেতু আরবদের খাটি দাস আরবদেরই অন্ত্ররভুক্ত এবং সে-ই শ্রেষ্ট্বত্বের দাবি করতে পারে যে খাটি আরব বা আরবদের অধীনস্ত খাটি দাস।“
ইমাম বললেন, “তুমি শোননি রাসুল(সাঃ) বলেছেন,আমি তাদের অভিভাবক যাদের কোন অভিভাবক নেই।আমি আরব-অনারব সকলের অভিভাবক।নবী যাদের অভিভাবক তারা কি নবীর অন্ত্ররভুক্ত নয়?”
ইমাম আরো বললেন, “এ দু’য়ের মধ্যে কে উত্তম? যে নবীর সাথে সঙ্গযুক্ত নাকি যে মুর্খ ও অত্যাচারী আরবের সঙ্গে সংযুক্ত যাদের মুত্র ত্যাগের সভ্যতাটুকু জানা নেই?”
অতঃপর বললেন, “যে ব্যক্তি সন্তুষ্ট চিত্তে স্বেচ্ছায় ইসলাম গ্রহন করেছে সে ঐ ব্যক্তি হতে উত্তম যে ভয়ে ইসলাম গ্রহন করেছে।এই আরবরা ভয়ে মৌখিকভাবে ইসলাম গ্রহন করেছে,অপরদিকে ইরানীরা নিজ ইচ্ছায় সন্তুষ্ট চিত্তে ইসলাম গ্রহন করেছে”।
পবিত্র কোরানে এসেছেঃ” যদি আমি একে (কোরান) কোন ভিন্ন ভাষীর প্রতি অবতীর্ন করতাম,অতপর সে তা তাদের(আরবদের) কাছে পাঠ করতো তবে তারা তাতে বিশ্বাস স্থাপন করতো না”(সুরা আশ-শুয়ারাঃ১৯৮-১৯৯)।
ইমাম সাদিক(আঃ) বলেছেন, “হ্যা, যদি এই কোরান কোন অনারবের ওপর প্রেরন করা হত তাহলে এ আরবরা কখনই ঈমান আনতো না।কিন্তু তা আরবের উপর অবতীর্ন হয়েছে ও অনারব এতে ঈমান এনেছে এটি অনারবের শ্রেষ্টত্ব”।(তাফসীরে সাফীতে উপরোক্ত আয়াতের ব্যাখ্যায় আলী ইবনে ইব্রাহিম কুমীর তাফসীর হতে উল্লেখিত হয়েছে,কোরানে যে ‘আযাম’ শব্দটি এসেছে তাতে ইরানী অ-ইরানী সকলেই অন্তর্ভুক্ত।কিন্তু বাহ্যত হাদীসে ‘আযাম’ বলতে ইরানীদের বুঝান হয়েছে। যদি নাও হয় তবু ইরানীরাও এর অন্তর্ভুক্ত।
২৭ শে জুলাই, ২০১৫ দুপুর ১২:৪২
আল মাহদী ফোর্স বলেছেন: জাল হাদিস বলতে কি বুঝেন?
২| ২৫ শে জুলাই, ২০১৫ দুপুর ২:৩৫
সামুরাই_কাতানা বলেছেন: ইরানীরা নিজেরা (সবাই না , শুধু শিয়ারা) পথভ্রষ্ট। তারা আবার ইসলামের জন্য কাজ করবে!!!!!!!!!!!! এরা আবু বকর (রাঃ), হযরত উমর (রাঃ) শানে বেয়াদবি মূলক কথা বলে।এরা হুজুর (সাঃ) এরা নাতিকে শহীদ করেছিল আবার এরা আবার নিজের হাত পা কেটে প্রায়শ্চিত্ত করছে। সত্যি রেডিকুলাস। এরা নিজেরাই তো ইসলামের উপর ঠিক নাই এরা আবার ইসলাম কায়েম করবে!!!!
২৭ শে জুলাই, ২০১৫ সকাল ৮:৫৩
আল মাহদী ফোর্স বলেছেন: সফিনাতুল বিহার’-এর ২য় খন্ডের ৬৯৩ পাতায় উল্লেখিত হয়েছেঃ
“মুগিরা ইবনে শোবা প্রায়ই হযরত আলী(আঃ) ও উমরের মধ্যে তুলনা করে বিপরীতে খলিফা উমর তাদের অপছন্দ করতেন”।
এক ব্যক্তি ইমাম সাদিককে (আঃ) জিজ্ঞাসা করল, “মানুষ বলাবলি করে,কেউ খাটি আরব ও খাটি দাস না হলে নিম্ন শ্রেনীর”।
সে বলল,”যার পিতামাতা উভয়েই দাস ছিল”।
ইমাম বললেন,”খাটি দাসের শ্রেষ্টত্ব কি জন্য?”
সে বলল, “যেহেতু নবি(সাঃ) বলেছেন,প্রত্যেক জাতির দাসরা তাদের জাতিরই অন্ত্ররভুক্ত সেহেতু আরবদের খাটি দাস আরবদেরই অন্ত্ররভুক্ত এবং সে-ই শ্রেষ্ট্বত্বের দাবি করতে পারে যে খাটি আরব বা আরবদের অধীনস্ত খাটি দাস।“
ইমাম বললেন, “তুমি শোননি রাসুল(সাঃ) বলেছেন,আমি তাদের অভিভাবক যাদের কোন অভিভাবক নেই।আমি আরব-অনারব সকলের অভিভাবক।নবী যাদের অভিভাবক তারা কি নবীর অন্ত্ররভুক্ত নয়?”
ইমাম আরো বললেন, “এ দু’য়ের মধ্যে কে উত্তম? যে নবীর সাথে সঙ্গযুক্ত নাকি যে মুর্খ ও অত্যাচারী আরবের সঙ্গে সংযুক্ত যাদের মুত্র ত্যাগের সভ্যতাটুকু জানা নেই?”
অতঃপর বললেন, “যে ব্যক্তি সন্তুষ্ট চিত্তে স্বেচ্ছায় ইসলাম গ্রহন করেছে সে ঐ ব্যক্তি হতে উত্তম যে ভয়ে ইসলাম গ্রহন করেছে।এই আরবরা ভয়ে মৌখিকভাবে ইসলাম গ্রহন করেছে,অপরদিকে ইরানীরা নিজ ইচ্ছায় সন্তুষ্ট চিত্তে ইসলাম গ্রহন করেছে”।
পবিত্র কোরানে এসেছেঃ” যদি আমি একে (কোরান) কোন ভিন্ন ভাষীর প্রতি অবতীর্ন করতাম,অতপর সে তা তাদের(আরবদের) কাছে পাঠ করতো তবে তারা তাতে বিশ্বাস স্থাপন করতো না”(সুরা আশ-শুয়ারাঃ১৯৮-১৯৯)।
ইমাম সাদিক(আঃ) বলেছেন, “হ্যা, যদি এই কোরান কোন অনারবের ওপর প্রেরন করা হত তাহলে এ আরবরা কখনই ঈমান আনতো না।কিন্তু তা আরবের উপর অবতীর্ন হয়েছে ও অনারব এতে ঈমান এনেছে এটি অনারবের শ্রেষ্টত্ব”।(তাফসীরে সাফীতে উপরোক্ত আয়াতের ব্যাখ্যায় আলী ইবনে ইব্রাহিম কুমীর তাফসীর হতে উল্লেখিত হয়েছে,কোরানে যে ‘আযাম’ শব্দটি এসেছে তাতে ইরানী অ-ইরানী সকলেই অন্তর্ভুক্ত।কিন্তু বাহ্যত হাদীসে ‘আযাম’ বলতে ইরানীদের বুঝান হয়েছে। যদি নাও হয় তবু ইরানীরাও এর অন্তর্ভুক্ত।
৩| ২৭ শে জুলাই, ২০১৫ সকাল ১০:৪২
মো কবির বলেছেন: " সফিনাতুল বিহার’-এর ২য় খন্ডের ৬৯৩ পাতায় উল্লেখিত হয়েছেঃ " । ভাই এই সব না বলে। সরাসরি বলেন যে এগুলো নবীজির কথা নয়।
২৭ শে জুলাই, ২০১৫ সকাল ১১:৩০
আল মাহদী ফোর্স বলেছেন: আপনার বিরুপ মন্তব্যের জন্য দুঃখিত।কোরান,হাদিস,রাসুল(সা ও অমাম সাদিকের(আঃ) বানী-সব মিলিয়ে লেখার কোন সত্যই কি আপনি উপলব্দ্বি করতে পারেন নি?
৪| ২৭ শে জুলাই, ২০১৫ সকাল ১১:৪৪
মো কবির বলেছেন: আমি কোথায় আপনার বিরুপ মন্তব্য করলাম ?? শুধু বললাম, কুরআন এবং হাদিস(রসুলের কথা) ছাড়া কথার কোন গ্রহনযোগ্যতা থাকতে পারে না। আপনি বলেন, যে এটা নবিজি বলেছেন, অমুক হাদিসে আছে এবং তার আগে দেখে নিবেন সেটা যেন মেইড ইন চায়না কিনা, যদি মেইড ইন চায়না হয় মানে জাল হাদিস হয় তবে সেটা থেকে দূরে থাকবেন।
২৭ শে জুলাই, ২০১৫ দুপুর ১২:৩৭
আল মাহদী ফোর্স বলেছেন: জাল হাদিস বলতে কি বুঝেন?
©somewhere in net ltd.
১|
২৫ শে জুলাই, ২০১৫ সকাল ৯:৩৪
ব্লগার ফাহিম বলেছেন: এইটা কি কোন সহিহ হাদিস? আর সহি না হলে এইটা কি বিশ্বাস করা যাবে?