নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

দেশ , মানুষ

জীবনের সব কিছু আললাহর সন্তুষ্টির জন্য

আল মাহদী ফোর্স

কোরান ও নবী পরিবারের আঃ অনুসারী।

আল মাহদী ফোর্স › বিস্তারিত পোস্টঃ

রসুল সাঃ কে হত্যা করা হয়েছে!

১০ ই জানুয়ারি, ২০১৬ দুপুর ২:১৯




বিসমিল্লাহ আর রহমান আর রহিম।

সালাওাত ‘আলা মুহাম্মাদ ওয়াআলে মুহাম্মাদ

সালামুন আলাইকুম।

সূরা আলে ইমরানঃ ১৪৪

وَمَا مُحَمَّدٌ إِلَّا رَسُولٌ قَدْ خَلَتْ مِنْقَبْلِهِ الرُّسُلُ ۚ أَفَإِنْ مَاتَ أَوْ قُتِلَ انْقَلَبْتُمْ عَلَىٰ

أَعْقَابِكُمْ ۚ وَمَنْ يَنْقَلِبْ عَلَىٰ عَقِبَيْهِ فَلَنْ يَضُرَّ اللَّهَشَيْئًا ۗ وَسَيَجْزِي اللَّهُ الشَّاكِرِينَ

And Muhammad is no more thana messenger; the messengers have already passed away before him; if then hedies or is killed will you turn back upon your heels? And whoever turns backupon his heels, he will by no means do harm to Allah in the least and Allahwill reward the grateful.

আর মুহাম্মদ একজন রসূল বৈ তো নয়! তাঁর পূর্বেও বহু রসূলঅতিবাহিত হয়ে গেছেন। তাহলে কি তিনি যদি মৃত্যুবরণ করেন অথবা নিহত হন, তবে তোমরা পশ্চাদপসরণ করবে? বস্তুতঃ কেউ যদি পশ্চাদপসরণকরে, তবেতাতে আল্লাহর কিছুই ক্ষতি-বৃদ্ধি হবে না। আর যারা কৃতজ্ঞ, আল্লাহ তাদের সওয়াব দানকরবেন।


উপরের আয়াতে এই কথার হিন্টস দেওয়া হয়েছে যেরসুল সাঃ এর মৃত্যু বরঞ্চ তাঁকে কতল ( শহীদ) করা হয়েছে। কারন أَفَإِنْ مَاتَ أَوْ قُتِلَ ,أَو এর মানে ‘অথবা’ ও হয় আবার ‘বরঞ্চ’ হিসাবেধরা যায়। এখানে যে ভাবে বলা হচ্ছে তাতে দুটো মানে নেওয়া যেতে পারে। সুতারং এটারমানে দাঁড়াল যে “যদি তিনি মৃত্যুবরণ করেন বরঞ্চ কতল করা হয়......,


নবী সাঃ কে শহিদকরা হয়েছ এটা আরও ভালো ভাবে বোঝা যায়ে যখন আমরা দেখি যে হজরত আব্দুল্লাহ ইবনেমাসউদ রাঃ বলছেন যে

عَنْ عَبدِ اللَّهِ قَالَ لَأَنْ أَحْلِفَ تِسْعًا أَنَّ رَسُولَاللَّهِ صَلَّى اللَّهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ قُتِلَ قَتْلًا أَحَبُّ إِلَيَّ مِنْ أَنْ أَحْلِفَ وَاحِدَةً أَنَّهُلَمْ يُقْتَلْ وَذَلِكَ بِأَنَّ اللَّهَ جَعَلَهُ نَبِيًّا وَاتَّخَذَهُ شَهِيدًا

“আমি ন’বার কসমখেতে পারি যে নবিকে কতল করা হয়েছে, কিন্ত একবারও কসম খাব না যে তাঁকে (কতল) করাহয়নি।আল্লাহ তাঁকে নবী ও শহীদ করেছেন”।

-মুসনদ এ ইমামআহমাদ ইবনে হাম্বাল।(ইস্নাদ সাহহি ‘আলা শর্তে মুসলিম)

-- মুসত্রাদক‘আলা সাহিহাইন তাহাকিক যাহাবিঃ বুখারি ও মুসলিমের standard এর হাদিস।

-- মজমাউজ জওাদ, বর্ণনা কারিগন সব সিকাহ ( বিসস্ত)।

-- কানজোলউম্মাল, তারিখ এ ঈসলাম,যাহাবি। তারিখ এ দামিস্ক, ইবনে আসাকির।

আল বেদায়া ওরনেহায়া, ইবনে কাসির।

আরও আনেকহাদিসের বই এ।

সুতারং একথাবোঝা যাছে যে নবী পাক সাঃ কে কতল করা হয়েছে।–এটা আহলে সুন্নাও মনে করে। এখন প্রশ্নকে বা কারা নবী সাঃ কে কতল করেছে?

আহলে সুন্নাতাঁদের চিন্তা ধার অনুসারে বলে যে যয়নব বিনতে হারিস একজন ইহুদি মহিলা ( যার ভাইমরহাবকে ইমাম আলি সালাওাতুল্লাহ আলাইহ হত্যা করে ছিল) খাইবারে যুদ্ধের পরে বিষদিয়েছিল, সেই বিষক্রিয়াতে পাক নবী সাঃ মারা যান।

সংক্ষিপ্ত গটনাঃখাইবার যুদ্ধে ইহুদিদের পরাজয়ের পরে যখন নবী পাক সাঃ ঐখানে অবস্থান করছিল তখন যয়নববিনতে হারিস এক ইহুদি মহিলা রসুল সাঃ কে দাওয়াত করে বিষ মেশানো বকরি রান্না করে দেন, যাতেমুহাম্মাদ সাঃ কে পরীক্ষ করা যায়ে যেতিনি সত্যিকারের রসুল।

হাদিস আর তারিখের কিতাব থেকে আমরা এই বিষয় তিনধরনের বর্ণনা পাইঃ

( এখানে আমিবুখারি ও মুসলিম থেকে একটা একটা করে হাদিস উল্লেখ করছি)


১) রসুল সাঃউক্ত গোস্ত খান এবং বুঝতে পারেন যে এতে বিষ মেশানো আছে। এবং ইহুদি মহিলাটাকে হত্যাকরা হয়নি।

সহিহ বুখারিঃ ২৪৪১। আবদুল্লাহ ইবনু আবদুল ওয়াহাব (রহঃ) আনাস ইবনু মালিক(রাঃ) থেকে বর্ণিত তিনি বলেন, জনৈক ইয়াহূদী মহিলা নাবী সাল্লাল্লাহুআলাইহি ওয়াসাল্লাম এর খিদমতে বিষ মিশানো বকরী নিয়ে এলো। সেখান থেকে কিছু অংশ তিনি খেলেন এবং(বিষক্রিয়া টের পেয়ে) মহিলাকে হাযির করা হল। তখন বলা হল, আপনি কি একে হত্যার আদেশ দিবেন না? তিনি বললেন, না। আনাস (রাঃ) বলেন নাবীসাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম এর (মুখ গহবরের) তালুতে আমি বরাবরই বিশ ক্রিয়ারআলামত দেখতে পেতাম।


২) রসুলের সাঃ ও একজন সাহাবী গোস্ত খেলেন আর ঐ সাহাবী মারাগেলেন।রসুল সাঃ বুঝতে পারলেন যে বিষ দেওয়া আছে। ইহুদিমহিলাকে হত্যা করা হয়।

সহিহ বুখারিঃ ৩৯২৫ আবদুল্লাহ ইবনু ইউসুফ (রহঃ)আবূ হুরায়রা (রাঃ) থেকে বর্ণিত যে, যখন খায়বার বিজয় হয়ে গেলোতখন (ইহুদীদের পক্ষ থেকে) একটি বকরী রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম -কেহাদিয়া দেওয়া হয়। সেই বকরীটি বিষ মেশানো ছিলো। খায়বার যুদ্ধে যখন ইহুদীদের জন্য মুসলমানদেরআনুগত্য স্বীকার ব্যতীত অন্য কোন পথ বাকী রইল না তখন তারা ঘৃণ্য ষড়যন্ত্রে লিপ্তহয়। ইহুদী হারিসের কন্যা ও সালাম ইবনু মুশফিমের স্ত্রী যয়নাব একটি বকরীর গোশতে বিষ মিশিয়ে তা রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম -এর জন্যহাদিয়া পাঠালো। রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বকরীটির গোশত খেলেও বিষ তাঁর কোন ক্ষতি করতে পারেনি বটে, কিন্তু তাঁর সাহাবী বারআ ইবনু মা’রূর (রাঃ) বিষক্রিয়ার ফলে শহীদ হন। ষড়যন্ত্রকারী মহিলা ধরা পড়ার পরপ্রথমে তাকে মাফ করে দেওয়া হয়েছিল, কিন্তু পরবর্তীতে যখন বারাআ(রাঃ) মারা গেলেন তখন ‘কিসাস’ হিসেবে তাকে হত্যা করা হয়।


৩) রসুল সাঃ খাওয়ার আগেই ইহুদি মহিলাকে ডেকেপাঠান ও সরাসরই বলে দেন যে এতে বিষ মেশান আছে

সহিহ বুখারিঃ ৫৩৬২ কুতায়বা (রহঃ) আবূ হুরায়রা (রাঃ) থেকে বর্ণিত। তিনিবলেন, খায়বার যখন বিজয় হয়, তখন রাসুলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম -এর নিকটহাদীয়া স্বরুপ একটি (ভুনা) বকরী-প্রেরিত হয়। এর মধ্যে ছিল বিষ। তখন রাসুলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহিওয়াসাল্লাম বলেনঃ এখানে যত ইয়াহুদী আছে আমার কাছে তাদের জমায়েড় কর। তার কাছেসবাইকে জমায়েত করা হলো। রাসুলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম তাদেরসন্মোধন করে বললেনঃ আমি তোমাদের নিকট একটিবিষয়ে জানতে চাই, তোমরা কি সে বিষয়ে আমাকে সত্য কথা বলবে? তারা বললোঃ হ্যা, হে আবূল কাসিম। রাসুলুল্লাহসাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বললেনঃ তোমাদের পিতা কে? তারা বললো আমাদের পিতা অমুক। রাসুলুল্লাহ সাল্লাল্লাহুআলাইহি ওয়াসাল্লাম বললেনঃ তোমরা মিথ্যে বলেছ বরং তোমাদের পিতা অমুক। তারা বললোঃআপনি সত্য বলেছ ও সঠিক বলেছেন। এরপর তিনি বললেনঃ আমি যদি তোমাদের নিকট আর একটিপ্রশ্ন করি, তা হলে কি তোমরা সেব্যাপারে আমাকে সত্য কথা বলবে? তারা বললো হা, হে আবূল কাসিম যদি আমরা মিথ্যে বলি তবে তো আপনি আমাদেরমিথ্যা জেনে ফেলবেন, যেমনিভাবে জেনেছেন আমাদেরপিতার ব্যাপারে। তখন রাসুলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম তাদের বললেনসাহাবাবী কারা? তায়া বললো আমরা সেখানে অল্পদিনের জন্য থাকবে। তারপর আপনারা আমাদের স্থনাভিষিক্ত হবেন। রাসুলুল্লাহসাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বললেনঃ তোমরাই সেখানে লাঞ্চিত হয়ে থাকো। আল্লাহরকসম! আমরা কখনও সেখানে তোমাদের স্থলাভিষিক্ত হবো না। এরপর রাসুলুল্লাহসাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম তাদের বলেন আমি যদি তোমাদের কাছে আর একটি বিষয়ে প্রশ্ন করি, তবে কি তোমরা সে ব্যাপারে আমার কাছে সত্য কথা বলবে? তারা বললো হা। তখন তিনি বললেন তোমরা কি এ বকরীর মধ্যে বিষ মিশ্রিত করেছ? তারা বলল: হা। তিনি বললেনঃকিসে তোমাদের এ কাজে উদ্ভুদ্ধ করেছে? তারা বললো। আমরা চেয়েছি!যদি আপনি (নভুওয়াতের দাবীতে) মিথ্যাবাদী হন, তবে আমরা আপনার থেকে মুক্তিপেয়ে যাব। আর যদি আপনি (সত্য) নাবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম হন, তবে এ বিষ আপনার কোন ক্ষতি করতে পারবে না।

( উপরে একই ঘটনার সহিহহাদিসের তিন রূপ দেওয়া হল)

এই বিষয় আরও কিছু যানা যায় যে ইহুদি মহিলামুস্লিম হয়ে গিয়েছিল।


যাইহোক খাইবারের যুদ্ধ ৬য় হিজরিতে হয়েছিলআর রসুল সাঃ ১০ম হিজরিতে মারা যান। এ কথা বোধগ্যম্মের বাইরে যে বিষ পানের ৪ বছর পর কি ভাবে একজন মারাযায়ে! ( ধরে নিলাম যে রসুল গোস্ত খেয়েছিলেন)। ঐ ইহুদিদের কথা অনুযায়ী ওরা বিষদিয়েছিল রসুলের থেকে তৎখানিক ভাবে মুক্তি পাওয়ার জন্য।


অথচ এটাও দেখা যাচ্ছে যে রসুল সঃ আদেও ঐগোস্ত খাননি। এখন এই প্রশ্নও উঠতে পারে যে ঐ ইহুদি মহিলা বিষ দিয়ে ছিল আর এটাপরীক্ষা কারার জন্য যে তিনি প্রকিৃত নবী কিনা। এখন যদি রসুল পাকের সঃ উপর বিষক্রিয়া হয় বা অন্য একজন সাহাবা মারা যাওয়ার পর বোঝা যায়ে যে বিষ আছে তবেতো ঐমহিলার পরীক্ষাতে রসুল সা; পাস করতে পারলেন না। আর ঐ মহিলা মুসলিম বা হবেন কেন?


এখন দেখা যাক রসুল সাঃ এর মৃত্যুর সময়কারকিছু হাদিস, যে খানে বলা হচ্ছে যে নবি সাঃ যখন অসুস্ত ছিলেন, সেই সময় ঘুমাছিলেন-আয়শা নবী সাঃ এর মুখে কিছু দ্রব্য ঢুকিয়ে দেন রসুল কড়া ভাবে আয়শাদেরকে বলেছিলেন যেতার মুখে যেন কিছু না দেওয়া হয়।


সহিহ আল বুখারিঃ( আধুনিক প্রকাসনি -ঢাকা)ঃ


৫২৯৪; ইবনে আব্বস ও আয়শা থেকে বর্ণিত। নবীসাঃ ইন্তেকাল করলে আবু বকর নবী সাঃ কে চুমু দিলেন। আয়িশা (রাঃ) আরো বলেন, নাবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম -এর অসূখের সময় আমরাতার মুখে (কিছু) ঢেলে দিলাম। তখন তিনি আমাদের ইশারা দিতে থাকলেন যে, তোমরা আমায় মুখে ঢেল না। আমরা মনে করলাম এটা ঔষধের প্রতিএকজন রোগীর অরুচির প্রকাশ মাত্র এরপর তিনি যখন সুস্থবোধ করলেন তখন বললেনঃ আমি কিতোমাদের আমার মুখে ঢালতে নিষেধ করিনি? আমরা বললামঃ আমরাতো ঔষধেরপ্রতি রোগীর সাধারন অনীহা মনে করেছিলাম। তখন তিনি বললেন আমি এখন যাদের এ ঘরেদেখতে পাচ্ছি তাদের সকলকে এটা না গিলিয়ে ছাড়ব না আব্বাস (রাঃ) ছাড়া। কেননা, তিনি তোমাদের সংগে জড়িতছিলেন না।


৬৪২০ আয়িশা (রাঃ) থেকেবর্ণিত। তিনি বলেনঃ আমরা নাবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম -এর অসুখের সময় তারমুখের এক কিনারায় ঔষধ ঢেলে দিলাম। তিনি বলেনঃ তোমরা আমার মুখের কিনারায় ঔষধ দিও না। আমরা মনে করলাম, রোগী ঔষধ সেবন অপছন্দ করেই থাকে। যখন তাঁর হুশ ফিরে এলো, তখন তিনি বললেনঃ তোমাদের মধ্যে যেন এমন কেউ থাকে না, যার মুখের কিনারায় জোর পুর্বক ঔষধ ঢেলে দেয়া না হয় শুধুমাত্র আব্বাস ব্যতীত। কেননা, সে তোমাদের কাছে হাযির ছিলনা।


৬৪৩০ মূসা’দ্দাদ (রহঃ) আয়িশা (রাঃ) থেকে বর্ণিত। তিনি বলেনঃ আমরানাবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম -এর অসুখের সময় তার মুখের কিনারায় ঔষধ ঢেলে দিলাম। আর তিনি আমাদের দিকে ইশারা করতে থাকলেন যে, তোমরা আমার মূখের কিনারায় ঔষধ ঢেলে দিও না। আমরা মনে করলাম যে, রোগীর ঔষধের প্রতি অনীহা-ই এর কারণ। যখন তিনি হুশ ফিরে পেলেন, তখন বললেনঃ আমাকে (জোর পূর্বক) ঔষধ সেবন করাতে কি তোমাদেরকে নিষেধ করিনি? আমরা বললামঃ রোগীর ঔষধের প্রতি অনীহা তাই এর কারণবলে আমরা মনে করেছি। তখন তিনি বললেনঃ তোমাদের মাঝে যেন এমন কেউ না থাকে যার মুখেজোরপূর্বক ঔষধঢালা হয় আর আমি দেখতে থাকব শুধু আব্বাস ব্যতীত। কেননা, সে তোমাদের সাথে ছিল না।


( নোটঃ উপরে অনেক বেশির ভাগজায়গাতে ঔষধ শব্দ অরিজিনালে নেই অনুবাদক বশিয়ে দিয়েছেন, এটা আছে ‘(কিছু একটা) ঢেলেদিলাম’)।


সুতারং উপরের হাদিস সমূহথেকে দেখা যাচ্ছে যে রসুল সাঃ তার অসুস্ততার সময় আয়শা এবং আরও কেউ রসুলের সাঃ মুখেকিছু ঢুকিয়ে দেন...রসুল পাক সাঃ বারণ করার পরেও। রসুল সাঃ পরিষ্কার ভাবে বারণকরেছিলেন যে তার মুখে যেন কিছু না দেওয়া হয়। পরে রসুল সাঃ একটু হুস ফিরে পেলেরাগান্নিত হয়ে বললেন যে এটাকে সাবাই কে মুখে দিতে হবে এবং রসুল সেটা দেখবেন, শুধুআব্বাস রাঃ নয় কারণ তিনি ঐ সময় ছিলেন না।


রসুলের মৃত্যুর কারণ হিসাবে আয়শা এটা প্রচার করতে লাগলো যে টেস্টিস এ টউমার ফেটে গিয়ে মারা গিয়েছেন।

মুসন্দে আহমাদ ও আবু ইয়ালাআল মাসুলি ঃ

حدثنا كامل ، حدثنا ابن لهيعة ، حدثني أبو الأسود ، عنعروة ، عن عائشة ، قالت : مات رسول الله صلى الله عليه وسلم من ذات الجنب

কিন্তু কেউ এটাকে বিশ্বাসকরতে চাইনি কারণ রসুল সাঃ আগেই বলে গিয়েছিলেন যে এই ধরনের রোগ আমাদের ( রসুলদের)হয় না।

এই সব দেখে আয়শা বল্ললেনযে খাইবারের বিষে মারা গিয়েছেন! আপনারউপরে খাইবারের বিসয় দেওয়া হাদিস থেকে বুঝতেই পারছেন যে খাইবারে আল্লাহের রসুল বিষখায়নি বলেই বোঝা যাচ্ছে।


এখন দেখা যাক যে শীয়া হাদিসবা তাফসির বই এ কি বলা হচ্ছে।

তাফসির এ আইয়াস ও আল্লামা মাজলিশি ও আলি ইবনেইব্রাহিম কুম্মি ( যিনি ইমাম হাসন আল আসকারী আঃ এর সমসাময়িক ছিলেন) ইমাম জাফর সাদিকআঃ এর থেকে বর্ণনা করেছেন তার মুল মর্ম হল যে রসুলের সা; শেষ দিনের দিকে আবু বকরআর উমারের ইশারাতে আয়শা ও হাফসা রসুল কে বিষাক্ত কিছু খেইয়ে দেন।

মন্তব্য ০ টি রেটিং +০/-০

মন্তব্য (০) মন্তব্য লিখুন

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.