নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

দেশ , মানুষ

জীবনের সব কিছু আললাহর সন্তুষ্টির জন্য

আল মাহদী ফোর্স

কোরান ও নবী পরিবারের আঃ অনুসারী।

আল মাহদী ফোর্স › বিস্তারিত পোস্টঃ

সিফফিনের যুদ্ব,-১০ লেখকঃআয়াতুল্লাহ জাফর সুবহানী,অনুবাদঃহুজ্জাতুল ইসলাম ডঃ আব্দুল কুদ্দুস বাদশা,হুজ্জাতুল ইসলাম মাইনুদ্দিন আহমেদ

১২ ই জানুয়ারি, ২০১৬ সকাল ৯:৪৭

সা‘দ বিন্ ওয়াক্কাছ্ ও তাঁর পুত্র ওমর

ইমাম (আঃ)-এর অনুকূলে বাই‘আত হতে অস্বীকৃতিজ্ঞাপনকারীদের মধ্যে সা‘দ বিন ওয়াক্কাছ্ অন্যতম। তবে তিনি নিজেকে দ্বন্দ্বে জড়ান নি। ছিফ্ফীনের যুদ্ধ বেধে যাওয়ার পর তিনি বানূ সালীমের এলাকায় অবস্থান গ্রহণ করেন এবং প্রতি মুহূর্তে উভয় পক্ষের খবরাখবর রাখছিলেন। এমন চিন্তা-ভাবনার মধ্যে নিমজ্জিত থাকা অবস্থায় একদিন একজন সওয়ারীকে তাঁর দিকে এগিয়ে আসতে দেখা গেলো। সওয়ারী যখন কাছে এলো তখন বুঝা গেলো যে, সে তাঁরই পুত্র ওমর (সেই ব্যক্তি পরবর্তীতে যে কারবালায় ইমাম হুসাইন এবং তাঁর সঙ্গীদেরকে হত্যা করেছিলো)।

পিতা সার্বিক অবস্থা ও পরিস্থিতির খবর নিলেন। আর ওমর চাপিয়ে দেয়া সালিসের ঘটনা এবং সালিশদ্বয়ের দুমাতুল জান্দালে বৈঠকে বসার সংবাদ দিলো এবং সে তার পিতাকে ইসলামে তাঁর যে অবদান রয়েছে তার প্রতি লক্ষ্য রেখে ঐ এলাকায় যাওয়ার জন্য অনুরোধ জানালো। কেননা, তার দৃষ্টিতে, হয়তো বা তিনি ইসলামী খেলাফত হস্তগত করতে সক্ষম হবেন। পিতা বললেন, “বাছাধন, শান্ত হও। আমি রাসূলুল্লাহ্ (সাঃ)কে বলতে শুনেছি যে, তাঁর পরে ফিত্নার সৃষ্টি হবে। আর সর্বোৎকৃষ্ট ব্যক্তি হলো সে, যে সে অবস্থায় আত্মগোপন করবে এবং তা থেকে দূরে থাকবে। খেলাফতের বিষয়টি এমন একটি বিষয় যার প্রতি আমি শুরু থেকেই অনাগ্রহী, এবং ভবিষ্যতেও আগ্রহী হবো না। আর তাতে যদি হস্তক্ষেপ করতেই হয় তাহলে আমি আলীর সাথেই থাকবো। লোকেরা ক্ষুরধার তলোয়ার নিয়ে আমাকে হুমকি প্রদর্শন করেছে। কিন্তু আমি সেটাকে আগুনের ওপর অগ্রাধিকার দিয়েছি।”১৮৭

সা‘দ বিন্ ওয়াক্কাছ্ দুই পক্ষের সহযোগিতা করা এবং এর পরিণতিকে আগুন বলে মনে করতেন। কিন্তু এ সত্ত্বেও তিনি আলীর (আঃ) অবস্থানকে মু‘আবিয়ার ওপর পুরোপুরি প্রাধান্য প্রদান করতেন। ঐ রাতেই তিনি যেসব কবিতা রচনা করেন Ñ যা তাঁর পুত্রও শুনেছিলো Ñ তাতে তিনি আলী (আঃ)-এর প্রশংসা এবং মু‘আবিয়ার নিন্দা করে বলেন ঃ

وَ لَوْ كُنْتُ يوْماً لاَ مُحالةَ وَافِداً تَبِعْتُ عَلِيّاً وَ الْهَويٰ حَيْثُ يَجْعَلُ

“যদি এমন হয় যে, একদিন এ (এতে জড়িত হওয়া) ছাড়া গত্যন্তর না থাকে/ তাহলে আলীর অনুসরণ করবো যেখানে তিনি আগ্রহ প্রকাশ করবেন।”১৮৮

তার নিরেট আত্মার পরিচয় হিসাবে এটুকুই যথেষ্ট যে, এমন একজন ইমাম যার ইমামত ও নেতৃত্ব গাদীরে খুম-এ সকলের জন্য স্পষ্ট হয়ে গেছে এবং হযরত ওসমান হত্যাকান্ডের পর সকল মুহাজির ও আনসার তার সাথে বাইয়াত করেছে, তাঁর অনুসরণ করাকে সে ফিতনার মধ্যে প্রবেশ করা হিসেবে ধারণা করে। যখন এরূপ ইমাম থেকে বিমুখ হওয়াই জাহান্নামে প্রবেশের কারণ।১৮৯
মু‘আবিয়ার উদ্বেগ

একদল ছাহাবী ও তাঁদের সন্তানবর্গ Ñ যারা আলী (আঃ)-এর থেকে দূরে থাকার পাশাপাশি মু‘আবিয়ার সাথেও সহযোগিতা করেন নি, তঁরা যুদ্ধের আগুন নিভে যাওয়ার পর মু‘আবিয়ার অনুরোধে শামে চলে আসেন। এদের মধ্যে আবদুল্লাহ্ ইবনে যুবাইর, আবদুল্লাহ্ ইবনে ওমর ও মুগ¦ীরাহ্ ইবনে শু‘বাহ্ অন্যতম।

মু‘আবিয়াহ্ মুগ¦ীরাহ্কে তাঁকে সাহায্য করার এবং সালিসদের চিন্তা-ভাবনা সম্পর্কে তাঁকে অবহিত করার অনুরোধ জানান। মুগ¦ীরাহ্ এ দায়িত্ব গ্রহণ করলেন এবং দুমাতুল জান্দালের উদ্দেশে রওয়ানা হলেন। সেখানে তিনি সালিসদ্বয়ের চিন্তা-ভাবনা সম্পর্কে ধারণা লাভের উদ্দেশ্যে প্রত্যেকের সাথে আলাদাভাবে সাক্ষাত করলেন। তিনি প্রথমে আবু মূসাকে বললেন, “যে ব্যক্তি এই টানাহেঁচড়া থেকে দূরে অবস্থান করেছে এবং রক্তপাত থেকে বিরত থেকেছে তার সম্পর্কে তোমার মত কী?” আবু মূসা বললেন, “তাঁরা হলেন সবচেয়ে উত্তম লোক। তাঁদের পৃষ্ঠসমূহ পাপের বোঝা থেকে খালি আর তাঁদের পেটসমূহ হারাম জিনিস থেকে শূন্য রয়েছে।”

মুগ¦ীরাহ্ এরপর ‘আম্র্ ইবনুল্ ‘আছের সাথে সাক্ষাত করলেন এবং এই একই প্রশ্ন জিজ্ঞেস করলেন। উত্তরে তিনি বললেন, “ঘরের কোণে বসে থাকা লোকেরা সবচেয়ে নিকৃষ্ট; তারা সত্যকেও চেনে নি, মিথ্যাকেও অস্বীকার করে নি।”

মুগ¦ীরাহ্ শামে প্রত্যাবর্তন করলেন‎ এবং মু‘আবিয়াকে বললেন, “আমি উভয় সালিসকে কষ্টিপাথর দ্বারা যাচাই করেছি। আবু মূসা আলীকে খেলাফত থেকে অপসারণ করবে এবং তা আবদুল্লাহ্ ইবনে ওমরকে Ñ যে এ ঘটনায় অংশ গ্রহণ করে নি, সোপর্দ করবে। কিন্তু ‘আম্র্ ইবনুল্ ‘আছ্ আপনার দীর্ঘদিনের বন্ধু। লোকেরা বলছে যে, সে খেলাফতকে নিজের জন্য চায় এবং আপনাকে তার চেয়ে যোগ্যতর মনে করে না।”১৯০
সালিসী চক্রান্তের যবনিকাপাত

উভয় পক্ষের প্রতিনিধিদ্বয়ের ওপর যেসব বিষয় নিয়ে আলাপ-আলোচনা করার এবং কিতাব ও সুন্নাহ্ থেকে সেগুলোর সমাধান বের করে ইমাম (আঃ) ও মু‘আবিয়ার অনুসারীদেরকে জানাবার দায়িত্ব অর্পণ করা হয় সেগুলো ছিলো ঃ

১) ওসমান হত্যার কারণসমূহ বিশ্লেষণ।

২) ইমাম (আঃ)-এর শাসন আইনসম্মত কিনা।

৩) মু‘আবিয়াহ্ কর্তৃক ইমাম (আঃ)-এর আইনসম্মত শাসনের বিরোধিতা করার কারণ এবং তার যথার্থতা বা অযথার্থতা।

৪) বর্তমান পরিস্থিতিতে শান্তি নিশ্চিতকরণে যা কিছু প্রয়োজন।

কিন্তু দুঃখজনকভাবে সালিসরা যে বিষয়ে নিয়ে আলোচনা করেন নি তাহলো এ চারটি বিষয়। কারণ, প্রত্যেকেই বিশেষ পূর্ব লক্ষ্য নিয়ে সালিশির ময়দানে অবতীর্ণ হন এবং স্বীয় মতামত ও কামনাকে বাস্তবায়নের চেষ্টায় লিপ্ত হন Ñ যেনো ঐ চারটি বিষয় আদৌ সালিসের অঙ্গীকারনামায় উল্লিখিত ছিলো না।

দুমাতুল জান্দালে সালিসদ্বয়ের এবং পর্যবেক্ষকগণের অবস্থান দীর্ঘায়িত হওয়ার ফলে ইসলামী সমাজে ভয় ও সন্দেহ বেড়ে গেলো। প্রত্যেকেই এক একটি অনুমান করছিলো। তাড়াহুড়াকারীরা এবং অগভীর প্রকৃতির লোকেরা একভাবে আর দূরদৃষ্টির অধিকারী ও গভীর প্রকৃতির লোকেরা অন্যভাবে অনুমান করছিলো।

প্রথম বিষয়টি সম্পর্কে আলোচনা এই ভিত্তিতে হওয়ার কথা ছিলো যে, তৃতীয় খলীফাহ্ ও তাঁর কর্মচারীদের অধিকাংশ কর্মকা-ই সঠিক দলিল-প্রমাণের নিরিখে উত্থাপন করা হবে। অতঃপর খলীফাহ্-হত্যার সাথে জড়িত ইরাকী, মিসরীয় ও ছাহাবীবর্গের মধ্যে থেকে লোকদেরকে ডেকে ঘটনার পুঙ্খানুপুঙ্খ যাচাই করা হবে, আর খলীফাহ্ ইসলামের মৌলনীতিসমূহকে পদদলিত করেছেন এবং রাসূলুল্লাহ্ (সাঃ)-এর এমনকি শায়খাইন-এর (পূর্ববর্তী খলীফাদ্বয়ের) অনুসৃত রীতিপন্থা থেকে বিচ্যুত হয়েছেন মর্মে হত্যাকারীদের দাবি সম্পর্কে নিরপেক্ষ বিশ্লেষণ করা হবে। কিন্তু এ ব্যাপারে তেমন কোনো উদ্যোগ গ্রহণ করা হয় নি। কেবল ‘আম্র্ ইবনুল্ ‘আছ্ স্বীয় অশুভ উদ্দেশ্যে (অর্থাৎ আলীকে পদচ্যুত করা এবং মু‘আবিয়াহ্ ও তাঁর সন্তানবর্গকে খেলাফতে আসীন করার উদ্দেশ্যে) আবু মূসাকে বললেন ঃ “তুমি কি এটা স্বীকার করো যে, ওসমান মযলুমভাবে নিহত হয়েছেন?” আবু মূসা পরোক্ষভাবে তা স্বীকার করলেন১৯১এবং বললেন, “খলীফাহ্র হত্যাকারীরা তাঁকে তাওবাহ্ করায় এবং এরপর তাঁকে হত্যা করে, অথচ কোনো অপরাধী যখন তাওবাহ্ করে তখন তার অপরাধ মার্জনা করা হয়ে থাকে।”

আরো যে বিষয়টি নিয়ে আদৌ কোনো আলোচনা হয় নি তা হলো ইমাম (আঃ)-এর হুকুমত বৈধ ও আইনসম্মত হওয়ার বিষয়টি Ñ যে হুকুমত মুহাজির ও আনছার সকলের ঐকমত্যের ভিত্তিতে ইমাম আলী (আঃ)-এর ওপর অর্পণ করা হয়। আর প্রথম দিকে তিনি তা গ্রহণ করতে রাযী হন নি। যখন সকলেই পীড়াপীড়ি করছিলো যে, তাঁকে ছাড়া অন্য কাউকে ভোট দেবে না তখন তিনি কর্তব্য অনুভব করলেন এবং হুকুমতকে গ্রহণ করলেন। সাক্বীফায় হাতেগোনা কয়েক জন ছাহাবীর বাই‘আতের মাধ্যমে যদি প্রথম খলীফাহ্র খেলাফত আইনসম্মত হয় আর দ্বিতীয় খলীফাহ্র খেলাফত হযরত আবু বকরের নিয়োগের মাধ্যমে বৈধ হয় তাহলে ইমাম আলী (আঃ)-এর খেলাফত সকল মুহাজির ও আনছারের (পাঁচ জন ব্যতীত) বাই‘আতের দ্বারা নিঃসন্দেহে আইনসম্মত ও বৈধ হয়েছিলো। এ ব্যাপারে কখনোই সন্দেহ বা দ্বিধা রাখা ঠিক নয়।

তৃতীয় বিষয়টি সম্পর্কেও পূর্বোক্ত বিষয়ের ন্যায় কোনো আলোচনা হয় নি। যদিও উভয় সালিসই জানতেন যে, মু‘আবিয়ার বিরোধিতা করার উদ্দেশ্য আলী (আঃ)কে তাঁর বৈধ পদ থেকে সরানো এবং খেলাফত হস্তগত করা ছাড়া আর কিছুই নয়। মু‘আবিয়ার জীবনচরিত ও আচার-আচরণ Ñ চাই তা ওসমান-হত্যার পূর্বেকার হোক বা পরের হোক Ñ একটি বিষয়কে স্পষ্ট করে তুলে ধরে যে, তিনি অনেক আগে থেকেই উমাইয়্যাহ্ খেলাফত প্রতিষ্ঠার চেষ্টায় লিপ্ত ছিলেন Ñ যাতে ইসলামী খেলাফতের নামে পারসিক ও রোমানদের ন্যায় রাজতান্ত্রিক শাসনব্যবস্থাকেই পুনঃপ্রতিষ্ঠিত করতে সক্ষম হন। আর “খলীফাহ্র রক্তের প্রতিশোধ’’ এবং ‘‘হত্যাকারীদেরকে ক্বিছাছ করা’’ Ñ এগুলো ছিলো তাঁর আইন ভঙ্গ করা ও বিরুদ্ধাচরণ বৈধ করার অজুহাত মাত্র। তিনি যদি প্রকৃতই নিজেকে ‘‘রক্তের অভিভাবক’’ বলে মনে করতেন তাহলে তাঁর উচিত ছিলো অন্যান্য মুসলমানের ন্যায় তৎকালীন খলীফাহ্র অর্থাৎ আলী (আঃ)-এর অনুসরণ করে চলা, অতঃপর খলীফাহ্র কাছে ওসমান-হত্যাকারীদের ক্বিছাছ করার আবেদন জানানো।

ইমাম (আঃ) মু‘আবিয়ার বিরুদ্ধাচরণের প্রথম দিনগুলোতেই তাঁকে বার বার খলীফাহ্র বিরোধীদের বিরুদ্ধে মামলা দায়ের করার পদ্ধতি বলে দেন এবং স্মরণ করিয়ে দেন যে, তাঁর প্রথম কাজ হলো ঐক্য বজায় রাখা এবং মুহাজির ও আনছারদের শূরার প্রতি সম্মান প্রদর্শন করা। তারপর মামলা-মোকদ্দমা ও ক্বিছাছ ইত্যাদি। আর যতক্ষণ পর্যন্ত কেউ হুকুমতকে স্বীকার না করবে ততক্ষণ তার জন্য এ দাবি উত্থাপন করার অধিকার তৈরী হওয়া সম্ভব নয়।

চতুর্থ বিষয়টি প্রসঙ্গে আবু মূসা মুহাজির ও আনছারদের শূরা কর্তৃক অনুমোদিত হুকুমতের বিরুদ্ধে মু‘আবিয়ার অবাধ্য আচরণের নিন্দা করার পরিবর্তে কিম্বা ইমাম আলী (আঃ)-এর খেলাফতের শুরুতে নির্লিপ্ত থাকার কারণে নিজেকে দোষী করার পরিবর্তে উভয় পক্ষকে ভ্রান্ত বলে গণ্য করেন এবং এমন একজন ব্যক্তিকে খেলাফতে নিযুক্ত করতে চাইলেন যার একমাত্র যোগ্যতা হলো এই যে, তিনি দ্বিতীয় খলীফাহ্র পুত্র এবং এসব দ্বন্দ্ব থেকে দূরে ছিলেন। অথচ আবদুল্লাহ্ ইবনে ওমর কর্মদক্ষতার দিক থেকে এতই দুর্বল ছিলেন যে, তাঁর পিতা তাঁর সম্পর্কে বলতেন, “আমার পুত্র এতই অক্ষম যে, তার স্ত্রীকে তালাক দিতেও অপারগ।”১৯২

সালিসদ্বয়ের উচিত ছিলো নিরপেক্ষভাবে এ চারটি বিষয়ে আলোচনা করা। হয়তো কেবল আলী (আঃ)-এর হুকুমাত বৈধ হওয়া আর কেন্দ্রীয় হুকুমাতের প্রতি মু‘আবিয়ার বিরুদ্ধাচরণ Ñ এ দু’টি বিষয়ের প্রতি মনোযোগই অপরাপর বিষয়ে সঠিক সিদ্ধান্ত গ্রহণের জন্য যথেষ্ট হতো। কিন্তু দুঃখজনকভাবে ইমাম (আঃ)-এর অকল্যাণকামী বন্ধুরা এমন একজন প্রতিনিধিকে তাঁর ওপর চাপিয়ে দিয়েছিলো, যিনি বিতর্কের সময় বায়ু তাড়িত এক টুকরো শুকনো আগাছার ন্যায় এদিক থেকে ওদিকে নিক্ষিপ্ত হচ্ছিলেন।

‘আম্র্ ইবনুল্ ‘আছ্ দুমাতুল্ জান্দালে প্রবেশের প্রথম দিন থেকেই আবু মূসা আশ্‘আরীকে রাসূলুল্লাহ্ (সাঃ)-এর একজন ছাহাবী হিসেবে নিজের চাইতে বড় বলে সম্মান প্রদর্শন করেন, আর কথা বলার সময় তাঁকে অগ্রে স্থান দিতেন। যখন উভয় সালিস একমত হন যে, আলী ও মু‘আবিয়াহ্ উভয়কে পদচ্যুত করবেন তখনও ‘আম্র্ ইবনুল্ ‘আছ্ তাঁকে তাঁর মত প্রকাশ করার জন্য এবং স্বীয় মক্কেলকে পদচ্যুত করার ঘোষণা প্রদানের জন্য আগে সুযোগ দিলেন। কেননা দুমাতুল্ জান্দালে অবস্থানকালে উভয় পক্ষের মধ্যে এটাই রীতিতে পরিণত হয়ে গিয়েছিলো। এ কারণে আবু মূসা প্রথমে ইমাম (আঃ)কে পদচ্যুত ঘোষণা করলেন এবং তাঁর বন্ধুরা প্রথম থেকেই তাঁকে যতগুলো সুপারিশ করেছিলেন তার সবগুলোকেই উপেক্ষা করলেন। কিন্তু ‘আম্র্ ইবনুল্ ‘আছ্ তৎক্ষণাৎ মু‘আবিয়াকে খলীফাহ্ হিসেবে ঘোষণা করলেন।

আবু মূসার এ সরলতা ও বোকামির পরিণতি এতই ক্ষতিকর হলো যা আর পূরণ করা সম্ভব ছিলো না। এখানে আমরা উভয়ের মধ্যকার কথোপকথন তুলে ধরবো যাতে সুস্পষ্ট হয়ে যায় যে, সালিশির নামে এ খেলা কীভাবে সমাপ্তি লাভ করে এবং ইমাম (আঃ)-এর সহচরদের গোঁয়ার্তুমি ও সরলতা ইসলামের জন্য কী ক্ষতি বয়ে এনেছিলো।

দু’পক্ষের মধ্যকার সংলাপ

‘আম্র্ ইবনুল্ ‘আছ ঃ তোমার এটা জানা আছে কি যে, ওসমান মযলুমভাবে নিহত হন?

আবু মূসা ঃ হ্যাঁ।

‘আম্র্ ইবনুল্ ‘আছ্ ঃ “জনগণ, সাক্ষী থাকো যে, আলীর প্রতিনিধি খলীফাহ্র মযলুমভাবে নিহত হওয়ার কথা স্বীকার করেছে।” অতঃপর তিনি আবু মূসার দিকে তাকিয়ে বললেন, “তাহলে তুমি ওসমানের উত্তরাধিকারী মু‘আবিয়ার থেকে বিমুখ রয়েছো কেন, যখন জানো যে, সে একজন কুরাইশী? আর যদি লোকদের ভয় করো যে, তারা বলবে ঃ এমন একজন লোককে কেন খেলাফতে নির্বাচিত করেছো ইসলামে যার কোনো অবদান নেই, তাহলে উত্তরে বলতে পারো যে, মু‘আবিয়াহ্ হলো মযলুম খলীফাহ্র উত্তরাধিকারী, যিনি খলীফাহ্র রক্তের প্রতিশোধ গ্রহণে সক্ষম, আর প্রশাসন ও রাজনীতিতে সুদক্ষ। তাছাড়া রাসূলুল্লাহ্ (সাঃ)-এর দিক থেকে সম্পর্কের বিচারে তিনি নবী-পতœী উম্মে হাবীবাহ্র ভাই। এছাড়াও তিনি যদি খেলাফতের দায়িত্ব হাতে তুলে নেন তাহলে অন্য কাউকেই তোমার মতো এতো সম্মান প্রদর্শন করবেন না।”

আবু মূসা ঃ আল্লাহ্কে ভয় করো। খেলাফত হলো ধার্মিক ও মর্যাদাবান পুরুষদের জন্য। পারিবারিক মর্যাদাই যদি খেলাফতের মাপকাঠি হয় তাহলে কুরাইশদের মধ্যে সবচেয়ে মর্যাদাবান হলো আলী। আমি কখনোই প্রথম দিকের মুহাজিরদেরকে বাদ দিয়ে মু‘আবিয়াকে খেলাফতে নির্বাচিত করবো না। এমনকি মু‘আবিয়াহ্ যদি আমার জন্য খেলাফত ছেড়ে দেয় তবুও আমি তার পক্ষে রায় দেবো না। যদি ওমর ইবনে খাত্তাবের নামকে পুনরুজ্জীবিত করতে চাও তাহলে তদীয় পুত্র আবদুল্লাহ্ ইবনে ওমরকে খেলাফতের জন্য বিবেচনা করতে পারো।

‘আম্র্ ইবনুল্ ‘আছ্ ঃ তুমি যদি আবদুল্লাহ্ ইবনে ওমরের খেলাফতের ব্যাপারে আগ্রহী থাকো তাহলে আমার পুত্র আবদুল্লাহ্্কে বিবেচনা করছেন না কেন ? সে তো কোনক্রমে সততা ও মর্যাদার দিক থেকে পিছিয়ে নেই।

আবু মূসা ঃ সে-ও তার পিতার ন্যায় এ ফিত্নার মধ্যে জড়িত ছিলো। এ কারণে সে খেলাফতের যোগ্যতা হারিয়েছে।

‘আম্র্ ইবনুল্ ‘আছ্ ঃ খেলাফতের জন্য দরকার কঠোর ব্যক্তির Ñ যে খাবে এবং খাওয়াবে। আর ওমরের পুত্র এরূপ নয়। এ ব্যক্তিদের সম্পর্কে যখন আমরা সমঝোতায় পৌঁছতে পারলাম না তখন অন্য কোনো পরিকল্পনা করার দরকার। হয়তো তখন সমঝোতা হতে পারে।

এ সময় উভয় পক্ষ গোপন বৈঠকে বসলেন এবং একটি সমঝোতায় উপনীত হলেন Ñ যার বিবরণ নিম্নরূপ ঃ

আবু মূসা ঃ আমার অভিমত হলো দু’জনকেই (আলী ও মু‘আবিয়াহ্) খেলাফত থেকে অপসারণ করে খেলাফতের ভবিষ্যতকে মুসলমানদের একটি শূরার ওপর ন্যস্ত করতে হবে; তারা যাকে ভালো মনে করবে তাকেই খলীফাহ্ হিসাবে নির্বাচিত করবে।

‘আম্র্ ইবনুল্ ‘আছ ঃ আমি একমত। আর আমাদের এ মতামতকে আনুষ্ঠানিকভাবে ঘোষণা করতে হবে।

পর্যবেক্ষকগণ এবং অন্য যারা সালিসদের ফয়ছালা জানার জন্য অপেক্ষা করছিলো তারা সমবেত হলেন। এ সময়ে ‘আম্র্ ইবনুল্ ‘আছ্ আবু মূসার বোকামি ও সরলতার সুযোগ গ্রহণ করলেন এবং তাঁকে সভা উদ্বোধন ও তাঁর মতামত প্রকাশ করার জন্য এগিয়ে দিলেন। আবু মূসা ‘আম্র্ ইবনুল্ ‘আছ্ যে তাঁকে ধোঁকা দিতে পারেন এবং তাঁদের মধ্যে গোপনে যে সমঝোতা হয়েছে সে ব্যাপারে তাঁর বক্তব্যের পরে ঐ বক্তব্যকে সমর্থন করা থেকে বিরত থাকতে পারেন সেদিকে খেয়াল না রেখেই বক্তব্য শুরু করে দিলেন এবং বললেন ঃ আমি আর ‘আম্র্ ইবনুল্ ‘আছ্ একটি বিষয়ে ঐকমত্যে পৌঁছেছি। আশা করি তার মধ্যে মুসলমানদের মঙ্গল ও মুক্তি নিহিত রয়েছে।

‘আম্র্ ইবনুল্ ‘আছ ঃ এ কথা ঠিক। আপনি বলে যান।

এ সময় ইবনে আব্বাস তড়িঘড়ি করে আবু মূসার কাছে গেলেন এবং তাঁকে সতর্ক করে দিয়ে বললেন, “কোনো বিষয়ে মতৈক্য হয়ে থাকলে ‘আম্র্ ইবনুল্ ‘আছকেই আগে কথা বলতে দাও, অতঃপর তুমি কথা বলো। কারণ যে ব্যাপারে ঐকমত্য হয়েছে সে তার বিপরীত কিছু বলতে পারে; এটা অসম্ভব কিছু নয়।”

কিন্তু আবু মূসা ইবনে আব্বাসের সতর্কীকরণের প্রতি ভ্রƒক্ষেপ না করে বললেন, “বাদ দাও এসব কথা। আমরা উভয়ে খেলাফতের বিষয়ে একমত হয়েছি।” অতঃপর তিনি উঠে দাঁড়ালেন এবং বললেন ঃ আমরা উম্মাতের অবস্থা যাচাই-বাছাই করে দেখেছি। মতপার্থক্য দূর করে একতাবদ্ধ হওয়ার জন্য উত্তম হলো আলী ও মু‘আবিয়াহ্ উভয়কেই খেলাফত থেকে অপসারণ করে খেলাফতের বিষয়টি মুসলমানদের একটি শূরার ওপর ন্যস্ত করতে হবে; তারা যাকে চায় তাকেই খলীফাহ্ হিসেবে নির্বাচিত করবে। এ কারণে, আমি আলী ও মুআবিয়াকে খেলাফত থেকে অপসারণ করলাম।

এ কথা বলে তিনি পিছিয়ে এসে বসে পড়লেন। অতঃপর ‘আম্র্ ইবনুল্ ‘আছ্ আবু মূসা যেখানে দাঁড়িয়ে কথা বলেছিলেন সেখানে এসে দাঁড়ালেন এবং মহান আল্লাহ্র হাম্দ ও ছানা পাঠপূর্বক বললেন ঃ হে লোকসকল! তোমরা আবু মূসার বক্তব্য শুনেছো। সে তার ইমামকে অপসারণ করেছে এবং আমিও এ ব্যাপারে তার সাথে একমত। আমিও তাঁকে খেলাফতের পদ থেকে অপসারণ করছি। কিন্তু তার বিপরীতে আমি মু‘আবিয়াকে খেলাফতের পদে বহাল রাখছি। সে ওসমানের উত্তরাধিকারী এবং তাঁর রক্তের প্রতিশোধ গ্রহণকারী। আর খেলাফতের জন্য সবচেয়ে উত্তম ব্যক্তি।

আবু মূসা প্রচ- ক্ষুব্ধ হয়ে ‘আম্র্ ইবনুল্ ‘আছকে বললেন, “তুমি সফলকাম হবে না; বড়ই প্রতারণা ও পাপের কাজ করেছো। তোমার অবস্থা হলো সেই কুকুরের মতো যার ওপর আক্রমণ করা হলে মুখ খুলে দিয়ে জিহ্বাকে বের করে আনে, আবার যদি তাকে ছেড়ে দেয়া হয় তবুও সেরূপই করে।”১৯৩

‘আম্র্ ইবনুল্ ‘আছ্ ঃ তোমার অবস্থাও সেই গাধার মতো যার পিঠে কিতাবের ভারী ভারী বোঝা রয়েছে।১৯৪

এতক্ষণে ‘আম্র্ ইবনুল্ ‘আছের প্রতারণা প্রকাশ হয়ে গেলো এবং সভা ছত্রভঙ্গ হয়ে পড়লো।১৯৫

শারীহ্ ইবনে হানী তেড়ে এলেন এবং চাবুক দ্বারা ‘আম্র্ ইবনুল্ ‘আছের মাথায় আঘাত করলেন। তখন ‘আম্রের পুত্র পিতাকে রক্ষা করার জন্য ছুটে এলো এবং শারীহ্কে চাবুক দ্বারা আঘাত করলো। তখন জনগণ তাদের মধ্যে বাধা হয়ে দাঁড়ালো। (শারীহ্ ইবনে হানী পরবর্তীতে বলতেন, “আমার অনুতাপ হয় এ জন্য যে, সেদিন কেন চাবুকের পরিবর্তে তলোয়ার দ্বারা তার মাথায় আঘাত করি নি।”১৯৬)

ইবনে আব্বাস ঃ আল্লাহ্ আবু মূসার মুখকে কুৎসিত করে দিন। আমি তাকে আম্রের প্রতারণা সম্পর্কে সতর্ক করেছিলাম। কিন্তু সে কর্ণপাত করলো না।

আবু মূসা ঃ সত্যিই ইবনে আব্বাস আমাকে এই ফাছেক লোকটির প্রতারণার ব্যাপারে সতর্ক করে দিয়েছিলো। কিন্তু আমি তার ওপর আস্থাশীল ছিলোাম। কোনদিন ভাবি নি যে, সে আমার জন্য ভালো ছাড়া অন্য কিছু বলতে পারে।১৯৭

সা‘ঈদ ইবনে ক্বায়স্ উভয় বিচারককে উদ্দেশ করে বললেন, “আপনারা যদি জনগণের কল্যাণের স্বার্থে মতৈক্যে পৌঁছতেন তাহলে আমাদের জন্য বাড়তি কিছু করতেন না। আর এখন তো ভ্রষ্টতা ও বিচ্যুত পথে ঐকমত্য করেছেন। আপনাদের অভিমত আমাদের জন্য অবশ্য পালনীয় নয়। আজও আমরা সে অবস্থায় রয়েছি যা আগেও ছিলাম এবং অবাধ্যদের বিরুদ্ধে আমরা যুদ্ধ চালিয়ে যাবো।”১৯৮

এই ঘটনায় আবু মূসা আশ্‘আরী এবং আশ্‘আছ্ ইবনে ক্বায়স্ (সালিস-মীমাংসার মূল হোতাদ্বয়) সবচেয়ে বেশি তিরস্কারের মুখে পড়ে। আবু মূসা সর্বদা আম্র্কে গালি দিতেন। আর আশ্‘আছের জিহ্বা আড়ষ্ট ও নিশ্চল হয়ে পড়েছিলো; সে কোনো কথা বলতে পারতো না।

অবশেষে ‘আম্র্ ইবনুল্ ‘আছ্ তাঁর সমর্থকদের নিয়ে তল্পিতল্পা বেঁধে শামের উদ্দেশে রওয়ানা হলেন। মু‘আবিয়াকে সব কথা খুলে বলার পর তিনি তাঁকে মুসলমানদের খলীফাহ্ হিসেবে সালাম জানালেন। এদিকে ইবনে আব্বাস এবং শারীহ্ ইবনে হানীও কূফায় প্রত্যাবর্তন করলেন এবং ঘটনার বর্ণনা দিলেন। কিন্তু আবু মূসা যে ভুল করেছিলেন সে কারণে তিনি মক্কায় আশ্রয় গ্রহণ করেন এবং সেখানেই অবস্থান করেন।১৯৯

অবশেষে ছিফ্ফীন যুদ্ধ এবং সালিসের ঘটনা ৪৫ হাজার, বর্ণনান্তরে ৯০ হাজার শামী নিহত হওয়ার ও ২০ থেকে ২৫ হাজার ইরাকীর শাহাদাতের মাধ্যমে২০০ ৩৮ হিজরী শা‘বান মাসে পরিসমাপ্তি লাভ করে২০১ এবং আমীরুল মু’মিনীন আলী (আঃ)-এর হুকুমাত ও ইসলামী খেলাফতের জন্য নানাবিধ সমস্যার সৃষ্টি করে Ñ যার অনেকগুলোর কখনোই আর সমাধান হয় নি।

১ উল্লেখ্য, এর আগেই ইমাম (আঃ) যিয়াদ বিন নায্র্ও শারীহ্ বিন্ হানীর অধিনায়কত্বে বারো হাজার হাজার সৈন্য পাঠিয়ে দিয়েছিলেন।

২ নাহ্জুল্ বালাগ¦াহ্ ঃ খোত্বাহ্ নং ৪৮, ওয়াক্ব‘এ-এ ছিফ্ফীন, পৃঃ ১৩১। (দুই সূত্রের পাঠে কিছুটা পার্থক্য রয়েছে। ইমাম (আঃ) হিজরী ৩৭ সালের ২২শে শাওয়াল কূফার বাইরে অবস্থিত নাখীলাহ্ সৈন্যশিবিরে এ ভাষণ প্রদান করেন। (র্শাহে নাহ্জুল্ বালাগ¦াহ্ ঃ ইবনে আবিল হাদীদ, ৩য় খণ্ড, পৃঃ ২০১)

৩ মতান্তরে ‘উক্কবাহ্ বিন্ ‘আমের। (মুরূজুয্ যাহাব্, ২য় খণ্ড, পৃঃ ৩৮৪)

৪ ওয়াক্ব‘এ-এ ছিফ্ফীন, পৃঃ ১৩২।

৫ সূরাহ্ আয্-যুখরূফ ঃ ১৩।

৬ ওয়াক্ব‘এ-এ ছিফ্ফীন, পৃঃ ১৩২-১৩৪।

৭ প্রাগুক্ত।

৮ প্রাগুক্ত।

৯ সূরাহ্ ক্বাফ ঃ ১০।

১০ ওয়াক্ব‘এ-এ ছিফ্ফীন, পৃঃ ১৩৫।

১১ প্রাগুক্ত, পৃঃ ১৪০-১৪২; র্শাহে নাহ্জুল্ বালাগ¦াহ্ ঃ ইবনে আবিল হাদীদ, ৩য় খণ্ড, পৃঃ ১৬৯, ১৭০।

১২ ওয়াক্ব‘এ-এ ছিফ্ফীন, পৃঃ ১৪০-১৪১; র্শাহে নাহ্জুল্ বালাগ¦াহ্ ঃ ইবনে আবিল হাদীদ, ৩য় খণ্ড, পৃঃ ১৬৯।

১৩ কোনো কোনো সূত্রে হুরাইজ্ লেখা হয়েছে। (ওয়াক্ব‘এ-এ সিফ্ফীন, পৃঃ ১৪২-এর পাদটীকা)

১৪ সূরাহ্ আদ্-দুখান্ ঃ ২৫-২৯।

১৫ র্শাহে নাহ্জুল্ বালাগ¦াহ্ ঃ ইবনে আবিল হাদীদ, ৩য় খণ্ড, পৃঃ ২০২-২০৩; ওয়াক্ব‘এ-এ ছিফ্ফীন, পৃঃ ১৪২।

১৬ ওয়াক্ব‘এ-এ সিফ্ফীন, পৃঃ ১৪৩; র্শাহে নাহ্জুল্ বালাগ¦াহ্ ঃ ইবনে আবিল হাদীদ, ৩য় খণ্ড, পৃঃ ২০৩।

১৭ নাহ্জুল্ বালাগ¦াহ্ ঃ বাবুল্ হেকাম, ক্রমিক নং ৩৬; ওয়াক্ব‘এ-এ ছিফ্ফীন, পৃঃ ১৪৪; র্শাহে নাহ্জুল্ বালাগ¦াহ্ ঃ ইবনে আবিল হাদীদ, ৩য় খণ্ড, পৃঃ ২০৩।

১৮ ওয়াক্ব‘এ-এ সিফ্ফীন, পৃঃ ১৪৭-১৪৮; র্শাহে নাহ্জুল্ বালাগ¦াহ্ ঃ ইবনে আবিল হাদীদ, ৩য় খণ্ড, পৃঃ ২০৫-২০৬।

১৯ কামেল ঃ ইবনে আছীর, ৩য় খণ্ড, পৃঃ ১৪৪; তারীখে ত্বাবারী, ৩য় খণ্ড, ৫ম ভাগ, পৃঃ ২৩৭।

২০ কারণ, আল্লাহ্ রাতকে বিশ্রামের জন্য সৃষ্টি করেছেন।

২১ ওয়াক্ব‘এ-এ সিফ্ফীন, পৃঃ ১৪৮; র্শাহে নাহ্জুল্ বালাগ¦াহ্ ঃ ৩য় খণ্ড, পৃঃ ২০৮।

২২ ওয়াক্ব‘এ-এ সিফ্ফীন, পৃঃ ১৪৮ এবং র্শাহে নাহ্জুল্ বালাগ¦াহ্ ঃ ইবনে আবিল হাদীদ, ৩য় খণ্ড, পৃঃ ২১০-২১১-এ মু‘আবিয়াকে লেখা ইমাম (আঃ)-এর এ পত্রটি সংকলিত হয়েছে।

২৩ ওয়াক্ব‘এ-এ সিফ্ফীন, পৃঃ ১৪৮ এবং র্শাহে নাহ্জুল্ বালাগ¦াহ্ ঃ ইবনে আবিল হাদীদ, ৩য় খণ্ড, পৃঃ ২১০-২১১-এ ইমাম (আঃ)-এর পত্রের জবাবে মু‘আবিয়াহ্ তাঁকে যে পত্র লিখেন তা সংকলিত হয়েছে।

২৪ ওয়াক্ব‘এ-এ সিফ্ফীন, পৃঃ ১৫১-১৫৪; র্শাহে নাহ্জুল্ বালাগ¦াহ্ ঃ ইবনে আবিল হাদীদ, ৩য় খণ্ড, পৃঃ ২১১-২১৩; তারীখে ত্বাবারী, ৩য় খণ্ড, ৫ম ভাগ, পৃঃ ২৩৮; কামেল ঃ ইবনে আছীর, ৩য় খণ্ড, পৃঃ ১৪৪।

২৫ প্রাগুক্ত।

২৬ প্রাগুক্ত।

২৭ প্রাগুক্ত।

২৮ ওয়াক্ব‘এ-এ ছিফ্ফীন, পৃঃ ১৫৪; তারীখে ত্বাবারী, ৩য় খণ্ড, ৫ম ভাগ, পৃঃ ২৩৮।

২৯ ইবনে মুযাহিম তাঁর “ওয়াক্ব‘এ-এ সিফ্ফীন” গ্রন্থে মু‘আবিয়ার সৈন্যসংখ্যা এক লাখ বিশ হাজার বলে উল্লেখ করেছেন। কিন্তু মাস্‘উদী (মুরূজুয্ যাহাব্, ২য় খণ্ড, পৃঃ ৩৮৪) বলেন যে, এ ব্যাপারে সর্বসম্মত সংখ্যা হচ্ছে ৮৫ হাজার। তেমনি হযরত আলী (আঃ)-এর সৈন্যসংখ্যা “ওয়াক্ব‘এ-এ সিফ্ফীন”-এ (পৃঃ ১৫৭) এক লাখ বা তার চেয়ে কিছু বেশি এবং “মুরূজুয্ যাহাব্”-এ ৯০ হাজার বলে উল্লেখ করা হয়েছে।

৩০ ওয়াক্ব‘এ-এ সিফ্ফীন, পৃঃ ১৫৬-১৫৭।

৩১ আল-ইমামাহ্ ওয়াস্-সীয়াসাহ্, ১ম খণ্ড, পৃঃ ৯৪; তারীখে ত্বাবারী, ৩য় খণ্ড, ৫ম ভাগ, পৃঃ ২৩৯; কামেল ঃ ইবনে আছীর, ৩য় খণ্ড, পৃঃ ১৪৫; তারীখে ইয়াকূবী, ২য় খণ্ড, পৃঃ ১৮৭।

৩২ কুতাইবাহ্ ও ত্বাবারীর উদ্ধৃতি অনুযায়ী, ইমাম (আঃ) আশ্‘আছ্-কে পাঠিয়েছিলেন। (আল-ইমামাহ্ ওয়াস্-সীয়াসাহ্, ১ম খণ্ড, পৃঃ ৯৪; তারীখে ত্বাবারী, ৩য় খণ্ড, ৫ম ভাগ, পৃঃ ২৪০)

৩৩ ওয়াক্ব‘এ-এ ছিফ্ফীন, পৃঃ ১৬০; সামান্য পার্থক্য সহকারে আল-ইমামাহ্ ওয়াস্-সীয়াসাহ্, ১ম খণ্ড, পৃঃ ৯৪, তারীখে ইয়াকূবী, ২য় খণ্ড, পৃঃ ১৮৮; তারীখে ত্বাবারী, ৩য় খণ্ড, ৫ম ভাগ, পৃঃ ২৪০।

৩৪ মুরূজুয্ যাহাব্, ২য় খণ্ড, পৃঃ ৩৮৫, ওয়াক্ব‘এ-এ ছিফ্ফীন, পৃঃ ১৬৪-১৬৬।

৩৫ প্রাগুক্ত।

৩৬ নাহ্জুল্ বালাগ¦াহ্ ঃ খোত্বাহ্ নং ৫১; র্শাহে নাহ্জুল্ বালাগ¦াহ্ ঃ ইবনে আবিল হাদীদ, ৩য় খণ্ড, পৃঃ ২৪৪।

৩৭ ওয়াক্ব‘এ-এ ছিফ্ফীন, পৃঃ ১৬৬; আল-ইমামাহ্ ওয়াস্-সীয়াসাহ, ১ম খণ্ড, পৃঃ ৯৪।

৩৮ মুরূজুয্ যাহাব্, ২য় খণ্ড, পৃঃ ৩৮৬-৩৮৭।

৩৯ আল্-ইমামাহ্ ওয়াস্-সীয়াসাহ্, ১ম খণ্ড, পৃঃ ৯৪; মুরূজুয্ যাহাব্, ২য় খণ্ড, পৃঃ ৩৮৬।

৪০ ওয়াক্ব‘এ-এ ছিফ্ফীন, পৃঃ ১৮৬।

৪১ কামেল ঃ ইবনে আছীর, ৩য় খণ্ড, পৃঃ ১৪৫; তারীখে ত্বাবারী, ৩য় খণ্ড, ৫ম ভাগ, পৃঃ ২৪২; তাজারিবুস্ সালাফ্, পৃঃ ৪৭।

৪২ মুরূজুয্ যাহাব্, ২য় খণ্ড, পৃঃ ৩৮৭; তারীখে ত্বাবারী, ৩য় খণ্ড, ৫ম ভাগ, পৃঃ ২৪২।

৪৩ বালযুরী ঃ ফুতুহুল বুল্দান, পৃঃ ৪৬৯।

৪৪ হযরত ওমরকে হত্যার পর আবূ লু’লু’র অবস্থা সম্পর্কে ঐতিহাসিকদের মধ্যে মতপার্থক্য আছ্ েকারো কারো মতে তাকে আটক ও হত্যা করা হয় (তারীখে র্বাগোযিদে, পৃঃ ১৮৪; তারীখে ফাখ্রী, পৃঃ ১৩১)। আর মাস্‘উদীর মতে, সে ঐ তলোয়ার দ্বারাই আত্মহত্যা করে (মুরূজুয্ যাহাব্, ২য় খণ্ড, পৃঃ ৩২৯)। কিন্তু অন্য মতে, সে পালিয়ে ইরাকে আসে এবং পরে বর্তমান এরানের কাশানে স্বাভাবিক মৃত্যুবরণ করে (হাবীবুস্ র্সী, ১ম খণ্ড, ৪র্থ খণ্ড, পৃঃ ৪৮৯)।

৪৫ তারীখে ইয়াকূবী, ২য় খণ্ড, পৃঃ ১৬১; ফুতূহুল্ বুল্দান্, পৃঃ ৫৮৩; তাজারিবুস সালাফ, পৃঃ ২৩।

৪৬ আন্সাবুল্ আশরাফ্, ৫ম খণ্ড, পৃঃ ২৪; র্শাহে নাহ্জুল্ বালাগ¦াহ্ ঃ ইবনে আবিল হাদীদ, ৩য় খণ্ড, পৃঃ ৬১; মুরূজুয্ যাহাব্, ২য় খণ্ড, পৃঃ ৩৯৫।

৪৭ মুরূজুয্ যাহাব্, ২য় খণ্ড, পৃঃ ৩৮৮।

৪৮ আল্-আখ্বারুত্ তুওআল্, পৃঃ ১৬৯ (কায়রো থেকে প্রকাশিত); ওয়াক্ব‘এ-এ ছিফ্ফীন, পৃঃ ১৮৬।

৪৯ মাস্‘উদী বলেন, ওবায়দুল্লাহ্ স্বয়ং ইমাম (আঃ)-এর হাতে নিহত হয়ে। (মুরূজুয্ যাহাব্, ২য় খণ্ড, পৃঃ ৩৯৫)

৫০ ওয়াক্ব‘এ-এ ছিফ্ফীন, পৃঃ ১৮৭-১৮৮; তারীখে ত্বাবারী, ৩য় খণ্ড, ৫ম ভাগ, পৃঃ ২৪২; কামেল ঃ ইবনে আছীর, ৩য় খণ্ড, পৃঃ ১৪৬।

৫১ ওয়াক্ব‘এ-এ ছিফ্ফীন, পৃঃ ১৮৯; র্শাহে নাহ্জুল্ বালাগ¦াহ্ ঃ ইবনে আবিল হাদীদ, ৪র্থ খণ্ড, পৃঃ ১৬।

إنَّما الْنّاسُ تَبَعُ الْمُهاجِريِنَ و الْأنْصارِ وَ هُمْ شُهودُ الْمُسْلِميِنَ فِي الْبِلادِ عَلي وِلايَتِهِمْ وَ أمْرِ ِديِنِهِمْ فَرَضُوا بِي و بَايَعُونِي وَ لَسْتُ أسْتَحِلُّ أنْ أدْعُ ضَرْبَ مُعاوِيَةَ يَحْكُمُ عَلَي الْأمَّةِ و يَرْكَبُهُمْ وَ يَشُقُّ عَصَاهُمْ.

৫২ ওয়াক্ব‘এ-এ ছিফ্ফীন, পৃঃ ১৯০; র্শাহে নাহ্জুল্ বালাগ¦াহ্ ঃ ইবনে আবিল হাদীদ, ৪র্থ খণ্ড, পৃঃ ১৭-১৮।

৫৩ প্রাগুক্ত।

৫৪ ওয়াক্ব‘এ-এ ছিফ্ফীন, পৃঃ ১৯০-১৯১।

৫৫ ওয়াক্ব‘এ-এ ছিফ্ফীন, পৃঃ ১৬৫।

৫৬ তারীখে ত্বাবারী, ৩য় খণ্ড, ৫ম ভাগ, পৃঃ ২৪৩; কামেল ঃ ইবনে আছীর, ৩য় খণ্ড, পৃঃ ১৪৬।

৫৭ ওয়াক্ব‘এ-এ ছিফ্ফীন, পৃঃ ১৯৫।

৫৮ তারীখে ত্বাবারী, ৩য় খণ্ড, ৬ষ্ঠ ভাগ, পৃঃ ২-৩; কামেল ঃ ইবনে আছীর, ৩য় খণ্ড, পৃঃ ১৪৭; ওয়াক্ব‘এ-এ ছিফ্ফীন, পৃঃ ১৯৬-১৯৮; র্শাহে নাহ্জুল্ বালাগ¦াহ্ ঃ ইবনে আবিল হাদীদ, ৪র্থ খণ্ড, পৃঃ ২১-২২।

৫৯ তারীখে ত্বাবারী, ৩য় খণ্ড, ৩য় ভাগ, পৃঃ ৩; কামেল ঃ ইবনে আছীর, ৩য় খণ্ড, পৃঃ ১৪৮; ওয়াক্ব‘এ-এ ছিফ্ফীন, পৃঃ ১৯৯; র্শাহে নাহ্জুল্ বালাগ¦াহ্ ঃ ইবনে আবিল হাদীদ, ৪র্থ খণ্ড, পৃঃ ২২।

৬০ তারীখে ত্বাবারী, ৩য় খণ্ড, ৬ষ্ঠ ভাগ, পৃঃ ৪; কামেল ঃ ইবনে আছীর, ৩য় খণ্ড, পৃঃ ১৪৮-১৪৯; ওয়াক্ব‘এ-এ ছিফ্ফীন, পৃঃ ২০০-২০২; র্শাহে নাহ্জুল্ বালাগ¦াহ্ ঃ ইবনে আবিল হাদীদ, ৪র্থ খণ্ড, পৃঃ ২৩-২৪।

৬১ সূরাহ্ আন্-নাম্ল্ ঃ ৮০-৮১।

৬২ সূরাহ্ আল্-আন্ফাল্ ঃ ৫৮।

৬৩ ওয়াক্ব‘এ-এ ছিফ্ফীন, পৃঃ ২০২-২০৩; তারীখে ত্বাবারী, ৩য়খণ্ড, ৬ষ্ঠ ভাগ, পৃঃ ৫; কামেল ঃ ইবনে আছীর, ৩য় খণ্ড, পৃঃ ১৪৯; র্শাহে নাহ্জুল্ বালাগ¦াহ্ ঃ ইবনে আবিল হাদীদ, ৪র্থ খণ্ড, পৃঃ ২৫; মুরূজুয যাহাব, ২য় খণ্ড, পৃঃ ৩৮৭।

৬৪ ওয়াক্ব‘এ-এ ছিফ্ফীন, পৃঃ ২০৫; র্শাহে নাহ্জুল্ বালাগ¦াহ্ ঃ ইবনে আবিল হাদীদ, ৪র্থ খণ্ড, পৃঃ ২৪-২৬।

৬৫ র্শাহে নাহ্জুল্ বালাগ¦াহ্ ঃ ইবনে আবিল হাদীদ, ৪র্থ খণ্ড, পৃঃ ২৭-৩০; মুরূজুয্ যাহাব, ২য় খণ্ড, পৃঃ ৩৮৭-৩৮৮; ওয়াক্ব‘এ-এ ছিফ্ফীন, পৃঃ ২১৪-২১৫।

৬৬ প্রাগুক্ত।

৬৭ প্রাগুক্ত।

৬৮ প্রাগুক্ত।

৬৯ প্রাগুক্ত।

৭০ ওয়াক্ব‘এ-এ ছিফ্ফীন, পৃঃ ২১৫-২১৬; র্শাহে নাহ্জুল্ বালাগ¦াহ্ ঃ ইবনে আবিল হাদীদ, ৪র্থ খণ্ড, পৃঃ ৩১; তারীখে ত্বাবারী, ৩য় খণ্ড, ৬ষ্ঠ ভাগ, পৃঃ ৬।

৭১ ওয়াক্ব‘এ-এ ছিফ্ফীন, পৃঃ ২১৫-২১৬; র্শাহে নাহ্জুল বালাগ¦াহ্ ঃ ইবনে আবিল হাদীদ, ৪র্থ খণ্ড, পৃঃ ৩১; তারীখে ত্বাবারী, ৩য় খণ্ড, ৬ষ্ঠ ভাগ, পৃঃ ৭।

৭২ মুরূজুয্ যাহাব্, ২য় খণ্ড, পৃঃ ৩৮৮।

৭৩ সূরাহ্ আল্-হুজুরাত ঃ ৬। মুফাসসিরগণ এ ব্যাপারে মতৈক্য পোষণ করেন যে, এ আয়াতটি ওয়ালীদ বিন্ ‘উক্ববাহ্ সম্বন্ধে নাযিল হয়েছে।

৭৪ সূরাহ্ আস্-সাজদাহ্ ঃ ১৮। মুফাসসিরগণ এ ব্যাপারে মতৈক্য পোষণ করেন যে, এ আয়াতটিও ওয়ালীদ বিন্ ‘উক্ববাহ্ সম্বন্ধে নাযিল হয়েছে।

৭৫ ওয়াক্ব‘এ-এ ছিফ্ফীন, পৃঃ ২২; র্শাহে নাহ্জুল্ বালাগ¦াহ্ ঃ ইবনে আবিল্ হাদীদ, ৫ম খণ্ড, পৃঃ ১৮০।

৭৬ ওয়াক্ব‘এ-এ ছিফ্ফীন, পৃঃ ২২৩-২২৪; র্শাহে নাহ্জুল্ বালাগ¦াহ্ ঃ ইবনে আবিল হাদীদ, ৫ম খণ্ড, পৃঃ ১৮১-১৮২।

৭৭ প্রাগুক্ত।

৭৮ ওয়াক্ব‘এ-এ ছিফ্ফীন, পৃঃ ২২৫; র্শাহে নাহজুল্ বালাগ¦াহ্ ঃ ইবনে আবিল হাদীদ, ৫ম খণ্ড, পৃঃ ১৮২; তারীখে ত্বাবারী, ৩য় খণ্ড, ৬ষ্ঠ ভাগ, পৃঃ ৭-৮; কামেল ঃ ইবনে আছীর, ৩য় খণ্ড, পৃঃ ১৫০।

৭৯ ওয়াক্ব‘এ-এ ছিফ্ফীন, পৃঃ ২২৬; র্শাহে নাহ্জুল্ বালাগ¦াহ্ ঃ ইবনে আবিল হাদীদ, ৫ম খণ্ড, পৃঃ ১৮২।

৮০ ওয়াক্ব‘এ-এ ছিফ্ফীন, পৃঃ ২৩৭; র্শাহে নাহ্জুল্ বালাগ¦াহ্ ঃ ইবনে আবিল হাদীদ, ৫ম খণ্ড, পৃঃ ১৮৯-১৯০।

৮১ সূরাহ্ আয্-যুখরূফ ঃ ১৩।

৮২ ওয়াক্ব‘এ-এ ছিফ্ফীন, পৃঃ ২৩০-২৩১; র্শাহে নাহ্জুল্ বালাগ¦াহ্ ঃ ইবনে আবিল হাদীদ, ৫ম খণ্ড, পৃঃ ১৭৬।

৮৩ তারীখে ত্বাবারী, ৩য় খণ্ড, পৃঃ ৮; কামেল ঃ ইবনে আছীর, ৩য় খণ্ড, পৃঃ ১৫১।

৮৪ ওয়াক্ব‘এ-এ ছিফ্ফীন, পৃঃ ২৩২।

৮৫ ওয়াক্ব‘এ-এ ছিফ্ফীন, পৃঃ ২৩৪; র্শাহে নাহ্জুল্ বালাগ¦াহ্ ঃ ইবনে আবিল হাদীদ, ৫ম খণ্ড, পৃঃ ১৮৬।

৮৬ ওয়াক্ব‘এ-এ ছিফ্ফীন, পৃঃ ৩৪৭; র্শাহে নাহ্জুল্ বালাগ¦াহ্ ঃ ইবনে আবিল হাদীদ, ৫ম খণ্ড, পৃঃ ১৮৮।

৮৭ ওয়াক্ব‘এ-এ ছিফ্ফীন, পৃঃ ২৩৯-২৪১; র্শাহে নাহ্জুল্ বালাগ¦াহ্ ঃ ইবনে আবিল হাদীদ, ৫ম খণ্ড, পৃঃ ১৯০-১৯১।

৮৮ র্শাহে নাহ্জুল্ বালাগ¦াহ্ ঃ ইবনে আবিল হাদীদ, ৫ম খণ্ড, পৃঃ ১৯৬; ওয়াক্ব‘এ-এ ছিফ্ফীন, পৃঃ ২৪৪।

৮৯ ওয়াক্ব‘এ-এ ছিফ্ফীন, পৃঃ ২৪৩; র্শাহে নাহ্জুল্ বালাগ¦াহ্ ঃ ইবনে আবিল হাদীদ, ৫ম খণ্ড, পৃঃ ১৯৫-১৯৬।

৯০ কামেল ঃ ইবনে আছীর, ৩য় খণ্ড, পৃঃ ১৪১।

৯১ ওয়াক্ব‘এ-এ ছিফ্ফীন, পৃঃ ২৩৪; তারীখে ত্বাবারী, ৩য় খণ্ড, ৬ষ্ঠ ভাগ, পৃঃ ৯; কামেল ঃ ইবনে আছীর, ৩য় খণ্ড, পৃঃ ১৫১।

৯২ ওয়াক্ব‘এ-এ ছিফ্ফীন, পৃঃ ২৪৮।

৯৩ ইবনে মুযাহিম তাঁর “ওয়াক্ব‘এ-এ ছিফ্ফীন” গ্রন্থে তাঁদের সংখ্যা একশ’ জন ছিলো বলে উল্লেখ করেছেন।

৯৪ কামেল ঃ ইবনে আছীর, ৩য় খণ্ড, পৃঃ ১৫৩।

৯৫ তারীখে ত্বাবারী, ৩য় খণ্ড, ৬ষ্ঠ ভাগ, পৃঃ ১০; কামেল ঃ ইবনে আছীর, ৩য় খণ্ড, পৃঃ ১৫১-১৫২; র্শাহে নাহ্জুল্ বালাগ¦াহ্ ঃ ইবনে আবিল হাদীদ, ৫ম খণ্ড, পৃঃ ১৯৬।

৯৬ ওয়াক্ব‘এ-এ ছিফ্ফীন, পৃঃ ২৪৫-২৪৬।

৯৭ তারীখে ত্বাবারী, ৩য় খণ্ড, ৬ষ্ঠ ভাগ, পৃঃ ১৩-১৬; ওয়াক্ব‘এ-এ ছিফ্ফীন, পৃঃ ২৪৬, কামেল ঃ ইবনে আছীর, ৩য় খণ্ড, পৃঃ ১৫৩-১৫৪; র্শাহে নাহ্জুল্ বালাগ¦াহ্ ঃ ইবনে আবিল হাদীদ, ৫ম খণ্ড, পৃঃ ১৯৭; মুরূজুয্ যাহাব্, ২য় খণ্ড, পৃঃ ৩৯৮।

৯৮ প্রাগুক্ত।

৯৯ তারীখে ত্বাবারী, ৩য় খণ্ড, ৬ষ্ঠ ভাগ, পৃঃ ৩১।

১০০ মুরূজুয্ যাহাব্, ২য় খণ্ড, ৩৮৭-৩৯০।

১০১ র্শাহে নাহ্জুল্ বালাগ¦াহ্ ঃ ইবনে আবিল হাদীদ, ৫ম খণ্ড, পৃঃ ২৪১-২৪২; ওয়াক্ব‘এ-এ ছিফ্ফীন, পৃঃ ৩০৬।

১০২ র্শাহে নাহ্জুল্ বালাগাহ্ ঃ ইবনে আবিল হাদীদ, ৫ম খণ্ড, পৃঃ ১৯৭-১৯৮; ওয়াক্ব‘এ-এ ছিফ্ফীন, পৃঃ ২৫০; তারীখে তাবারী, ৩য় খণ্ড, ৬ষ্ঠ ভাগ, পৃঃ ১২।

১০৩ শারহে নাহজুল বালাগা, ইবনে আবিল হাদীদ, খঃ ৫, পৃঃ ১৯৭-১৯৮; উক্য়ে-এ ছিফফীন, পৃঃ ২৫০; তারীখে তাবারী, খঃ ৩, ভাগ ৬, পৃঃ ১২।

১০৪ তারীখে ত্বাবারী, ৩য় খণ্ড, ৬ষ্ঠ ভাগ, পৃঃ ১৪।

১০৫ মু‘জামুল বুলদান, ৫ম খণ্ড, পৃঃ ৩৪, ৩৫।

১০৬ ওয়াক্ব‘এ-এ ছিফ্ফীন, পৃঃ ২৫৭-২৫৮; র্শাহে নাহ্জুল্ বালাগ¦াহ্ ঃ ইবনে আবিল হাদীদ, ৫ম খণ্ড, পৃঃ ২০৪, ২০৫।

১০৭ ওয়াক্ব‘এ-এ ছিফ্ফীন, পৃঃ ২৫৯; র্শাহে নাহ্জুল্ বালাগ¦াহ্ ঃ ইবনে আবিল হাদীদ, ৫ম খণ্ড, পৃঃ ২০৭; তারীখে ত্বাবারী, ৩য় খণ্ড, ৬ষ্ঠ ভাগ, পৃঃ ১৪; কামেল ঃ ইবনে আছীর, ৩য় খণ্ড, পৃঃ ১৫৪।

১০৮ ওয়াক্ব‘এ-এ ছিফ্ফীন, পৃঃ ২৬২; তারীখে ত্বাবারী, ৩য় খণ্ড, ৬ষ্ঠ ভাগ, পৃষ্ঠা ঃ ১৫; র্শাহে নাহ্জুল্ বালাগ¦াহ্ ঃ ইবনে আবিল হাদীদ, ৫ম খণ্ড, পৃঃ ২০৯।

১০৯ ওয়াক্ব‘এ-এ ছিফ্ফীন, পৃঃ ২৭২; র্শাহে নাহ্জুল্ বালাগ¦াহ্ ঃ ইবনে আবিল হাদীদ, ৫ম খণ্ড, পৃঃ ২১৫।

১১০ ওয়াক্ব‘এ-এ ছিফ্ফীন, পৃঃ ২৬৮; র্শাহে নাহ্জুল্ বালাগ¦াহ্ ঃ ইবনে আবিল হাদীদ, ৫ম খণ্ড, পৃঃ ২১৩।

১১১ তারীখে ত্বাবারী, ৩য় খণ্ড, ৬ষ্ঠ ভাগ, পৃঃ ১৮; র্শাহে নাহ্জুল্ বালাগ¦াহ্ ঃ ইবনে আবিল হাদীদ, ৫ম খণ্ড, পৃঃ ২১৩।

১১২ র্শাহে নাহ্জুল্ বালাগ¦াহ্ ঃ ইবনে আবিল হাদীদ, ৫ম খণ্ড, পৃঃ ২২৩-২২৪; ওয়াক্ব‘এ-এ ছিফ্ফীন, পৃঃ ২৭৮।

১১৩ র্শাহে নাহ্জুল্ বালাগ¦াহ্ ঃ ইবনে আবিল হাদীদ, ৫ম খণ্ড, পৃঃ ২৪৩; ওয়াক্ব‘এ-এ ছিফ্ফীন, পৃঃ ৩০৮।

১১৪ তারীখে ত্বাবারী, ৩য় খণ্ড, ৬ষ্ঠ ভাগ, পৃঃ ১৮-১৯; র্শাহে নাহ্জুল্ বালাগ¦াহ্ ঃ ইবনে আবিল হাদীদ, ৫ম খণ্ড, পৃঃ ২২৫-২২৬।

১১৫ তারীখে ত্বাবারী, ৩য় খণ্ড, ৬ষ্ঠ ভাগ, পৃঃ১৮-১৯; কামেল ঃ ইবনে আছীর, ৩য় খণ্ড, পৃঃ ১৫৬।

১১৬ র্শাহে নাহ্জুল্ বালাগ¦াহ্ ঃ ইবনে আবিল হাদীদ, ৫ম খণ্ড, পৃঃ ২২৮।

১১৭ ওয়াক্ব‘এ-এ ছিফ্ফীন, পৃঃ ৩০৬।

১১৮ র্শাহে নাহ্জুল্ বালাগ¦াহ্ ঃ ইবনে আবিল হাদীদ, ৫ম খণ্ড, পৃঃ ২৩৩; ওয়াক্ব‘এ-এ ছিফ্ফীন, পৃঃ ২৯৭; আখ্বারুত্ তুওয়াল্, পৃঃ ১৭৯।

১১৯ ওয়াক্ব‘এ-এ ছিফ্ফীন, পৃঃ ২৯৭; র্শাহে নাহ্জুল্ বালাগ¦াহ্ ঃ ইবনে আবিল হাদীদ, ৫ম খণ্ড, পৃঃ ২৩৩।

১২০ ওয়াক্ব‘এ-এ ছিফ্ফীন, পৃঃ ৪০৮।

১২১ ওয়াক্ব‘এ-এ ছিফ্ফীন, পৃঃ ৪১০-৪১৪ সামান্য পার্থক্য ও উভয় পত্র থেকেই কবিতা বাদ দিয়ে); আল-ইমামাহ্ ওয়াস্-সীয়াসাহ্, ১ম খণ্ড, পৃঃ ৯৮-৯৯।

১২২ ওয়াক্ব‘এ-এ ছিফ্ফীন, পৃঃ ৪১৪-৪১৬; আল্-ইমামাহ্ ওয়াস্-সীয়াসাহ্, ১ম খণ্ড, পৃঃ ১০০।

১২৩ সূরাহ্ আন্-নাহ্ল্ ঃ ১০৬।

১২৪ তাফসীরে ত্বাবারী, ১৪তম খণ্ড, পৃঃ ১২২; আস্বাবুন নুযুল, পৃঃ ২১২ ও অন্যান্য তাফসীর দ্রষ্টব্য।

১২৫ أمَّنْ هُوَ قَانِتٌ آنَاءَ الْلَّيْلِ سَاجِداً وَ قَائِماً يَحْذَرُ الْآخِرَةِ সূরাহ্ আয্-যুর্মা ঃ ৯ এবং وَ لَا تَطْرِدِ الَّذيِنَ يَدْعُونَ رَبَّهُمْ بِالْغَداوَةِ وَ الْعَشِيّ সূরাহ্ আল্-আন্‘আম্ ঃ ৫২।

১২৬ তারীখে ত্বাবারী, ৩য় খণ্ড, ৬ষ্ঠ ভাগ, পৃঃ ২১; কামেল ঃ ইবনে আছীর, ৩য় খণ্ড, পৃঃ ১৫৭; আল্-গ¦াদীর, ৯ম খণ্ড, পৃঃ ২১-২২; আল্-খাছায়েছ্ ঃ সুয়ূতী।

১২৭ কামেল ঃ ইবনে আছীর, ৩য় খণ্ড, পৃঃ ১৫৭; ওয়াক্ব‘এ-এ ছিফ্ফীন, পৃঃ ৩১৯; তারীখে ত্বাবারী, ৩য় খণ্ড, ৬ষ্ঠ ভাগ,পৃঃ ২১।

১২৮ ওয়াক্ব‘এ-এ ছিফ্ফীন, পৃঃ ৩৩৬; আ‘ইয়ানুশ্ শী‘আহ্, ১ম খণ্ড, পৃঃ ৪৯৬ (বৈরূত থেকে প্রকাশিত)।

১২৯ তারীখে ত্বাবারী, ৩য় খণ্ড, ৬ষ্ঠ ভাগ, পৃঃ ২১; কামেল ঃ ইবনে আছীর, ৩য় খণ্ড, পৃঃ ১৫৭; ওয়াক্ব‘এ-এ ছিফ্ফীন, পৃঃ ৩২০।

১৩০ ওয়াক্ব‘এ-এ ছিফ্ফীন, পৃঃ ৩৩২-৩৩৬; র্শাহে নাহ্জুল্ বালাগ¦াহ্ ঃ ইবনে আবিল হাদীদ, ৮ম খণ্ড, পৃঃ ১৬-২২।

১৩১ কামেল ঃ ইবনে আছীর, ৩য় খণ্ড, পৃঃ ১৫৭।

১৩২ ওয়াক্ব‘এ-এ ছিফ্ফীন, পৃঃ ২৪৮-২৫০; র্শাহে নাহ্জুল্ বালাগ¦াহ্ ঃ ইবনে আবিল হাদীদ, ৫ম খণ্ড, পৃঃ ১৯৮-২০০; তারীখে ত্বাবারী, ৩য় খণ্ড, ৬ষ্ঠ ভাগ, পৃঃ ১০-১১; কামেল ঃ ইবনে আছীর, পৃঃ ১৫১-১৫২।

১৩৩ ওয়াক্ব‘এ-এ ছিফ্ফীন, পৃঃ ২৫০; র্শাহে নাহ্জুল্ বালাগ¦াহ্ ঃ ইবনে আবিল হাদীদ, ৫ম খণ্ড, পৃঃ ১৯৯।

১৩৪ ওয়াক্ব‘এ-এ ছিফ্ফীন, পৃঃ ২৭২-২৭৩; র্শাহে নাহ্জুল্ বালাগ¦াহ্ ঃ ইবনে আবিল হাদীদ, ৫ম খণ্ড, পৃঃ ২১৫-২১৬; আল-আখ্বারুত্ তুওয়াল্, পৃঃ ১৭৬।

১৩৫ ওয়াক্ব‘এ-এ ছিফ্ফীন, পৃঃ ২৭৪-২৭৫; র্শাহে নাহ্জুল্ বালাগ¦াহ্ ঃ ইবনে আবিল হাদীদ, ৫ম খণ্ড, পৃঃ ২১৭-২১৮; আল-আখ্বারুত্ তুওয়াল্, পৃঃ ১৭৬-১৭৭; তারীখে ত্বাবারী, ৩য় খণ্ড, ৬ষ্ঠ ভাগ, পৃঃ ২৩; কামেল ঃ ইবনে আছীর, ৩য় খণ্ড, পৃঃ ১৫৮ (সামান্য পার্থক্য সহ)।

১৩৬ ওয়াক্ব‘এ-এ ছিফ্ফীন, পৃঃ ৩৫৬; র্শাহে নাহ্জুল্ বালাগ¦াহ্ ঃ ইবনে আবিল হাদীদ, ৮ম খণ্ড, পৃঃ ২৯।

১৩৭ ওয়াক্ব‘এ-এ ছিফ্ফীন, পৃঃ ৩৫৯।

১৩৮ ওয়াক্ব‘এ-এ ছিফ্ফীন, পৃঃ ৪২৩; র্শাহে নাহ্জুল্ বালাগ¦াহ্ ঃ ইবনে আবিল হাদীদ, ৬ষ্ঠ খণ্ড, পৃঃ ৩১৩; আ‘ইয়ানুশ্ শী‘আহ্, ১ম খণ্ড, পৃঃ ৫০১।

১৩৯ ওয়াক্ব‘এ-এ ছিফ্ফীন, পৃঃ ৪৪০-৪৪১; র্শাহে নাহ্জুল্ বালাগ¦াহ্ ঃ ইবনে আবিল হাদীদ, ৮ম খণ্ড, পৃঃ ৭৯।

১৪০ র্শাহে নাহ্জুল্ বালাগ¦াহ্ ঃ ইবনে আবিল হাদীদ, ৮ম খণ্ড, পৃঃ ৮২; ওয়াক্ব‘এ-এ ছিফ্ফীন, পৃঃ ৪৪৩।

১৪১ ওয়াক্ব‘এ-এ ছিফ্ফীন, পৃঃ ৪৫৫; র্শাহে নাহ্জুল্ বালাগ¦াহ্ ঃ ইবনে আবিল হাদীদ, ৮ম খণ্ড, পৃঃ ৯৪।

১৪২ ওয়াক্ব‘এ-এ ছিফ্ফীন, পৃঃ ৪৫৯।

১৪৩ বানূ সাক্বীফায় নো‘মানের পিতা বাশীরের ভূমিকার প্রতি ইঙ্গিত করা হয়েছে (দ্রঃ র্শাহে নাহ্জুল্ বালাগ¦াহ্ ঃ ইবনে আবিল হাদীদ, ৮ম খণ্ড, পৃঃ ৮৭; ওয়াক্ব‘এ-এ ছিফ্ফীন, পৃঃ ৪৪৮; আল-ইমামাহ ওয়াস্-সীয়াসাহ্, ১ম খণ্ড, পৃঃ ৯৭।)

১৪৪ নাহ্জুল বালাগ¦ায় লিপিবদ্ধ চিঠির বক্তব্যের সাথে আল-আখ্বারুত্ তুওয়াল, পৃঃ ১৮৭, আল-ইমামাহ্ ওয়াস্-সীয়াসাহ্, পৃঃ ১০৩-১০৪ এবং ওয়াক্ব‘এ-এ ছিফ্ফীন, পৃঃ ৪৭১-এ বর্ণিত বক্তব্যের মধ্যে পার্থক্য রয়েছে।

১৪৫ আল্-আখ্বারুত্ তুওয়াল, পৃঃ ১৮৭; ওয়াক্ব‘এ-এ ছিফ্ফীন, পৃঃ ৪৭৪; আ‘ইয়ানুশ্ শী‘আ, ১ম খণ্ড, পৃঃ ৫১০।

১৪৬ তারীখে ত্বাবারী, ৩য় খণ্ড, ৬ষ্ঠ ভাগ, পৃঃ ২৬; ওয়াক্ব‘এ-এ ছিফ্ফীন, পৃঃ ৪৭৫; কামেল ঃ ইবনে আছীর, ৩য় খণ্ড, পৃঃ ১৬০।

১৪৭ ওয়াক্ব‘এ-এ ছিফ্ফীন, পৃঃ ৪৭৬; আল্-আখ্বারুত্ তুওয়াল, পৃঃ ১৮৮, আল-ইমামাহ্ ওয়্-াসীয়াসাহ্, ১ম খণ্ড, পৃঃ ১০৮।

১৪৮ ওয়াক্ব‘এ-এ ছিফ্ফীন, পৃঃ ৪৮১; আল-আখ্বারুত্ তুওয়াল, পৃঃ ১৮৮; মুরূজুয্ যাহাব, ২য় খণ্ড পৃঃ ৪০০; তারীখে ত্বাবারী, ৩য় খণ্ড, ৬ষ্ঠ ভাগ, পৃঃ ২৬; কামেল ঃ ইবনে আছির, ৩য় খণ্ড, পৃঃ ১৬০।

১৪৯ ওয়াক্ব‘এ-এ ছিফ্ফীন, পৃঃ ৪৮২; আল-ইমামাহ্ ওয়াস্-সীয়াসাহ্, ১ম খণ্ড, পৃঃ ১০৮; মুরূজুয্ যাহাব, ২য় খণ্ড, পৃঃ ৪০১।

১৫০ প্রাগুক্ত।

১৫১ ওয়াক্ব‘এ-এ ছিফ্ফীন, পৃঃ ৪৮৯; তারীখে ত্বাবারী, ৩য় খণ্ড, ৬ষ্ঠ ভাগ, পৃঃ ২৭; মুরূজুয্ যাহাব, ২য় খণ্ড, পৃঃ ৪০১; কামেল ঃ ইবনে আছীর, ৩য় খণ্ড, পৃঃ ১৬১।

১৫২ ওয়াক্ব‘এ-এ ছিফ্ফীন, পৃঃ ৪৮৯-৪৯২; র্শাহে নাহ্জুল্ বালাগ¦াহ্ ঃ ইবনে আবিল হাদীদ, ২য় খণ্ড, পৃঃ ২১৬-২১৯।

১৫৩ আল-ইমামাহ্ ওয়াস্-সীয়াসাহ্, ১ম খণ্ড, পৃঃ ১০৪।

১৫৪ আল-আখ্বারুত্ তুওয়াল্, পৃঃ ১৯১; ওয়াক্ব‘এ-এ ছিফ্ফীন, পৃঃ ৪৯৩।

১৫৫ ওয়াক্ব‘এ-এ ছিফ্ফীন, পৃঃ ৪৯৩-৪৯৪; কিতাবুল ফুতুহ ৩য় খণ্ড, পৃঃ ৩২২; নাহ্জুল বালাগ¦াহ্, প্রত্র নং ৮৪; আখ্বারুত্ তুওয়াল, পৃঃ ১৯১।

১৫৬ তারীখে ত্বাবারী, ৩য় খণ্ড, ৬ষ্ঠ ভাগ, পৃঃ ২৮; কামেল ঃ ইবনে আছীর, ৩য় খণ্ড, পৃঃ ১৬১।

১৫৭ প্রাগুক্ত।

১৫৮ যারা পরবর্তীতে খারেজী সম্প্রদায়ে নামে আত্মপ্রকাশ করে এবং মীমাংসাকে কবিরাহ্ গুনাহ্ বলে আখ্যায়িত করে আর নিজেরা তা মেনে নেয়ার কারণে তাওবাহ্ করে এবং আলী (্আঃ)-কেও তাওবাহ্ করার জন্য চাপ দেয়।

১৫৯ আল-আখ্বারুত্ তুওয়াল্, পৃঃ ১৯২; আল্-ইমামাহ্ ওয়্-াসীয়াসাহ্, ১ম খণ্ড, পৃঃ ১১৩; তারীখে ইয়াকূবী, ২য় খণ্ড, পৃঃ ১৮৯; ওয়াক্ব‘এ-এ ছিফ্ফীন, পৃঃ ৪৯৯; মুরূজুয্ যাহাব্, ২য় খণ্ড, পৃঃ ৪০২।

১৬০ নাহজুল বালাগাহ্, আব্দুহু, খোতবা ২৩৩, আকদুল ফারিদ, খ:৪, পৃ. ৩০৯, কামিল মুবাররিদ, খ: ১, পৃ. ১১, শারহে নাহজুল বালাগাহ, ইবনে আবিল হাদীদ, খ: ১৩, পৃ: ৩০৯.

১৬১ ওয়াক্ব‘এ-এ ছিফ্ফীন, পৃঃ ৫০২; আল্-আখ্বারুত্ তুওয়াল্, পৃঃ ১৯৩।

১৬২ ওয়াক্ব‘এ-এ ছিফ্ফীন (মিসরের দ্বিতীয় মুদ্রণ), পৃঃ ৫০৮-৫০৯; আল্-আখ্বারুত্ তুওয়াল্, পৃঃ ১৯৪;আল্-ইমামাহ্ ওয়াস্-সীয়াসাহ্, ১ম খণ্ড, পৃঃ ১১৪; তারীখে ত্বাবারী, ৩য় খণ্ড, ৬ষ্ঠ ভাগ, পৃঃ ২৯; কামেল ঃ ইবনে আছীর, ৩য় খণ্ড, পৃঃ ১৬২; তারীখে ইয়াকূবী, ২য় খণ্ড, পৃঃ ১৮৯ (সামান্য পার্থক্য সহ); র্শাহে নাহ্জুল্ বালাগ¦াহ্ ঃ ইবনে আবিল হাদীদ, ২য় খণ্ড, পৃঃ ২৩২।

১৬৩ আল্-ইমামাহ্ ওয়াস্-সীয়াসাহ্, ১ম খণ্ড, পৃঃ ১১২।

১৬৪ মুরূজুূয্ যাহাব্, ২য় খণ্ড, পৃঃ ৪০৩; তারীখে ত্বাবারী, ৩য় খণ্ড, পৃঃ ২৯; আল্-আখ্বারুত্ তুওয়াল্, পৃঃ ১৯৫।

১৬৫ তারীখে ত্বাবারী, ৩য় খণ্ড, ৬ষ্ঠ ভাগ, পৃঃ ৩০; ওয়াক্ব‘এ-এ ছিফ্ফীন, পৃঃ ৫১০; কামেল ঃ ইবনে আছীর, ৩য় খণ্ড, পৃঃ ১৬৩।

১৬৬ ওয়াক্ব‘এ-এ ছিফ্ফীন, পৃঃ ৫১২; র্শাহে নাহ্জুল্ বালাগ¦াহ্ ঃ ইবনে আবিল হাদীদ, ২য় খণ্ড, পৃঃ ২৩৭; আল-আখ্বারুত্ তুওয়াল, পৃঃ ১৯৭; কামেল ঃ ইবনে আছীর, ৩য় খণ্ড, পৃঃ ১৬৩; মুরূজুয্ যাহাব, ২য় খণ্ড, পৃঃ ৪০৩।

১৬৭ র্শাহে নাহ্জুল্ বালাগ¦াহ্ ঃ ইবনে আবিল হাদীদ, ২য় খণ্ড,পৃঃ ২৩৭, ওয়াক্ব‘এ-এ ছিফ্ফীন, পৃঃ ৫১৩।

১৬৮ সূরাহ্ আল্-মায়েদাহ্ ঃ ১।

১৬৯ সূরাহ্ আন্-নাহ্ল্ ঃž১।

১৭০ র্শাহে নাহ্জুল্ বালাগ¦াহ্ ঃ ইবনে আবিল হাদীদ, ২য় খণ্ড, পৃঃ ২৩৮।

১৭১ নাহ্জুল্ বালাগ¦াহ্, খোতবাহ্ নং ১২৫; ত্বাবারী, ৩য় খণ্ড, ৬ষ্ঠ ভাগ, পৃঃ ৩৭; কামেল ঃ ইবনে আছীর, ৩য় খণ্ড, পৃঃ ১৬৬; তায্কিরাহ্ ঃ সিব্ত্ বিন্ জাওযী, পৃঃ ১০০; ইরশাদ ঃ শেখ মুফীদ, পৃঃ ১২৯; ইহ্তিজাজ ঃ তার্বাসী, ১ম খণ্ড, পৃঃ ২৭৫।

১৭২ ছিফ্ফীন যুদ্ধ ১১০ দিন দীর্ঘায়িত হয় এবং ৩৭ হিজরীর ১৭ই সফর তারিখে শেষ হয়। এ যুদ্ধে ৯০ বার আক্রমণ চালানো হয়। দেখুন, মাস্‘উদী ঃ আত্-তাম্বীয়াহ্ ওয়াল্-আশরাফ, পৃঃ ২৫৬ (কায়রো থেকে প্রকাশিত)। মুরূজুয্ যাহাব, ২য় খণ্ড, পৃঃ ৩০৫, মোট নিহতের সংখ্যা এক লক্ষ দশ হাজার, বর্ণনান্তরে ৭০ হাজার বলে উল্লেখ করা হয়।

১৭৩ ওয়াক্ব‘এ-এ ছিফ্ফীন, পৃঃ ৫১৮।

১৭৪ প্রাগুক্ত, পৃঃ ৫৩৩; তারীখে ত্বাবারী, ৩য় খণ্ড, ৬ষ্ঠ ভাগ, পৃঃ ৩৭; কামেল ঃ ইবনে আছীর, ৩য় খণ্ড, পৃঃ ১৬৭; আল-আখ্বারুত্ তুওয়াল্, পৃঃ ১৯৮।

১৭৫ ওয়াক্ব‘এ-এ ছিফ্ফীন, পৃঃ ৫২৮; র্শাহে নাহ্জুল্ বালাগ¦াহ্ ঃ ইবনে আবিল হাদীদ, ২য় খণ্ড, পৃঃ ৮৬।

১৭৬ সূরাহ্ আত্-তাওবাহ্ ঃ ৯১।

১৭৭ ওয়াক্ব‘এ-এ ছিফ্ফীন, পৃঃ ৫২৮; তারীখে ত্বাবারী, ৩য় খণ্ড, ৬ষ্ঠ ভাগ, পৃঃ ৩৩।

১৭৮ তারীখে ত্বাবারী, ৩য় খণ্ড, ৬ষ্ঠ ভাগ, পৃঃ ৩৪; কামেল ঃ ইবনে আছীর, ৩য় খণ্ড, পৃঃ ১৬৪; ওয়াক্ব‘এ-এ ছিফ্ফীন, পৃঃ ৫২৯-৫৩০।

১৭৯ প্রাগুক্ত।

১৮০ ওয়াক্ব‘এ-এ ছিফ্ফীন, পৃঃ ৫৩১; তারীখে ত্বাবারী, ৩য় খণ্ড, ৬ষ্ঠ ভাগ, পৃঃ ৩৫; কামেল ঃ ইবনে আছীর, ৩য় খণ্ড, পৃঃ ১৬৪।

১৮১ ওয়াক্ব‘এ-এ ছিফ্ফীন, পৃঃ ৫৩৩; তারীখে ত্বাবারী, ৩য় খণ্ড, ৬ষ্ঠ ভাগ, পৃঃ ৩৭; মুরূজুয যাহাব, ২য় খণ্ড, পৃঃ ৪০৬।

১৮২ মানাকিব ইবনে শাহ্রে অশূব, ২য় খণ্ড, পৃঃ ২৬১।

১৮৩ আল-ইমামাহ্ ওয়াস্-সীয়াসাহ্, ১ম খণ্ড, পৃঃ ১১৫; র্শাহে নাহ্জুল্ বালাগ¦াহ্ ঃ ইবনে আবিল হাদীদ, ২য় খণ্ড, পৃঃ ২৪৫।

১৮৪ ওয়াক্ব‘এ-এ ছিফ্ফীন, পৃঃ ৫৩৪; র্শাহে নাহ্জুল্ বালাগ¦াহ্ ঃ ইবনে আবিল হাদীদ, ২য় খণ্ড, পৃঃ ২৪৭।

১৮৫ আল্-ইমামাহ্ ওয়াস্-সীয়াসাহ্, ১ম খণ্ড, পৃঃ ১১৬; ওয়াক্ব‘এ-এ ছিফ্ফীন, পৃঃ ৫৩৬; র্শাহে নাহ্জুল্ বালাগ¦াহ্ ঃ ইবনে আবিল হাদীদ, ২য় খণ্ড, পৃঃ ২৪৯।

১৮৬ ওয়াক্ব‘এ-এ ছিফ্ফীন, পৃঃ ৫৩৭।

১৮৭ র্শাহে নাহ্জুল্ বালাগ¦াহ্ ঃ ইবনে আবিল হাদীদ, ২য় খণ্ড, পৃঃ ২৪৯।

১৮৮ ওয়াক্ব‘এ-এ ছিফ্ফীন, পৃঃ ৫৩৭।

১৮৯ উক্য়ে-এ ছিফফীন, পৃঃ ৫৩৯।

১৯০ ওয়াক্ব‘এ-এ ছিফ্ফীন, পৃঃ ৫৩৯; র্শাহে নাহ্জুল্ বালাগ¦াহ্ ঃ ইবনে আবিল হাদীদ, ২য় খণ্ড, পৃঃ ২৫১; কামেল ঃ ইবনে আছীর, ৩য় খণ্ড, পৃঃ ১৬৭।

১৯১ আল্-আখ্বারুত্ তুওয়াল্, পৃঃ ১৯৯।

১৯২ ত্বাবাক্বাতে ইবনে সা‘দ, ৩য় খণ্ড, পৃঃ ৩৪৩ (বৈরূত থেকে প্রকাশিত)।

১৯৩ আবূ মূসা এখানে সূরাহ্ আল্-আ‘রাফের ১৭৬ নং আয়াতের প্রতি ইশারা করেছেন।

১৯৪ ‘আম্র্ ইবনুল্ ‘আছ্ এখানে সূরাহ্ জুমু‘আর ৫ নং আয়াতের প্রতি ইশারা করেছেন।

১৯৫ আল্-আখ্বারুত্ তুওয়াল, পৃঃ ১৯৯; আল্-ইমামাহ্ ওয়াস্-সীয়াসাহ্, ১ম খণ্ড, পৃঃ ১১৮; তারীখে ত্বাবারী, ৩য় খণ্ড, ৬ষ্ঠ ভাগ, পৃঃ ৩৮; কামেল ঃ ইবনে আছীর, ৩য় খণ্ড, পৃঃ ১৬৭; তাজারেবুস্ সালাফ্, পৃঃ ৪৮; মুরূজুয্ যাহাব, ২য় খণ্ড, পৃঃ ৪০৮।

১৯৬ তারীখে ত্বাবারী, ৩য় খণ্ড, ৬ষ্ঠ ভাগ, পৃঃ ৪০; কামেল ঃ ইবনে আছীর, ৩য় খণ্ড, পৃঃ ১৬৮; ওয়াক্ব‘এ-এ ছিফ্ফীন, পৃঃ ৫৪৬।

১৯৭ প্রাগুক্ত।

১৯৮ ওয়াক্ব‘এ-এ ছিফ্ফীন, পৃঃ ৫৪৭।

১৯৯ আল-আখ্বারুত তুওয়াল, পৃঃ ২০০; কামেল ঃ ইবনে আছীর, ৩য় খণ্ড, পৃঃ ১৬৮; তাজারেবুস্ সালাফ, পৃঃ ৪৯; আল্-ইমামাহ্ ওয়াস্-সীয়াসাহ্, ২য় খণ্ড, পৃঃ ১১৮।

২০০ মুরূজুয্ যাহাব, ২য় খণ্ড, পৃঃ ৪০৪।

২০১ তারীখে ত্বাবারী, ৩য় খণ্ড, ৬ষ্ঠ ভাগ, পৃঃ ৪০; মুরূজুয্ যাহাব, ২য় খণ্ড, পৃঃ ৪০৬; আত্-তাম্বিয়াহ্ ওয়াল্-ইশরাফ, পৃঃ ২৫৬। কিন্তু সঠিক মত হচ্ছে সফর মাস। (তাজারোবুস্ সালাফ্, পৃঃ ৫০)

মন্তব্য ০ টি রেটিং +০/-০

মন্তব্য (০) মন্তব্য লিখুন

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.