নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

দেশ , মানুষ

জীবনের সব কিছু আললাহর সন্তুষ্টির জন্য

আল মাহদী ফোর্স

কোরান ও নবী পরিবারের আঃ অনুসারী।

আল মাহদী ফোর্স › বিস্তারিত পোস্টঃ

রাসুল(সা :) ঘোষতি ২য় ইমাম-ইমাম হাসান(আঃ)-২

০৩ রা ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ বিকাল ৩:৫৯

তাদের অর্থহীন চিন্তা-ভাবনা মহা মিথ্যা রচনা ব্যতীত অন্য কিছু নয়। ইমামের সন্ধি চুক্তি ইসলামের বৃহত্তর ও মহান স্বার্থে সম্পাদিত হয়েছে, মুয়াবিয়াকে †বশী উপযুক্ত মনে করার কারণে নয়। অন্যায় প্রতিবাদ আবার অনেকে জিজ্ঞেস করেন ঃ “আচ্ছা! †নতা †তা সমাজের দাবী অনুসারে পদক্ষেপ গ্রহণ করবে; তা'হলে কেন ইমাম তাঁর অনুসারীদের দাবীর প্রতি †কান ভ্র“ক্ষেপ করলেন না, তারা †তা মুয়াবিয়ার সাথে যুদ্ধ করতে ইচ্ছুক ছিলেন? এ ধরনের †লাকদের উত্তরে বলতে হয় ঃ “যেহেতু যুদ্ধ অব্যহত রাখা ইসলাম এবং মুসলমানদের স্বার্থের পরিপন্থি ছিল তাই তাদের দাবী অনুযায়ী পদক্ষেপ †নয়া †মাটেও যথোপযুক্ত পদক্ষেপ বলে গণ্য হতো না।” প্রকৃত কথা হলো, আহলে বাইতের অনুসারীদের মতানুসারে ইমাম হচ্ছেন একজন †খাদায়ী †নতৃত্ব এবং পয়গম্বরদের †নতৃত্বের অনুরূপ। তার কারণ হচ্ছে †য, ইমাম বিশ্বের সুচনা শক্তি তথা মহান রাব্বুল আলামিনের সাথে সম্পর্কিত। তাই এর উপর ভিত্তি করে তিনি সমাজের স্বার্থ নির্ণয় করে থাকেন। আর তাঁর সিদ্ধান্ত কখনো অবাস্তব হয় না। অনেক সময় এরকম হয়েছে †য, পয়গম্বর অথবা ইমাম †কান একটা কাজ আঞ্জাম দিয়েছেন এবং জনগণ তখন †স কাজের মঙ্গলজনক দিকটার সাথে পরিচিত ছিল না। কিন্তু কাল পরিক্রমায় জনগণ †স কাজের প্রয়োজনীয়তার ব্যাপারে উপলব্ধি করতে সক্ষম হয়েছে। দৃষ্টান্তস্বরূপ, হযরত রাসুলে আকরাম (সা.) যখন ক্বাবা গৃহে যিয়ারতের উদ্দেশ্যে মুসলমানদের সাথে নিয়ে মদীনা †থকে †বর হয়ে হুদায়বিয়া নামক স্থানে †পŠছান তখন †ক্বারাইশরা †সখানে তাকে মক্কা প্রবেশে বাধা †দয়। †কননা তারা নবী করীম (সা.) এবং তাঁর সাথীদের বিনা অনুমতিতে ও পূর্ব সংবাদ ব্যতীত প্রবেশকে নিজেদের জন্যে এক প্রকার অপমান হিসেবে গণ্য করেছিল। অবশেষে অনেক আলাপ-আলোচনার পর সিদ্ধান্ত হয় †য তারা পরস্পর নিম্নের শর্তানুযায়ী তিন বৎসর সন্ধি চুক্তিতে আবদ্ধ থাকবেন ঃ
এক ঃ †কারাইশরা পরবর্তী বৎসরে তিন দিন আল−াহ্র গৃহ মুসলমাদের অধীনে †সাপর্দ করবে †যন তারা মুক্তভাবে †সখানে তাদের দ্বীনি কাজ সম্পাদন করতে পারেন।
দুই ঃ তিন বৎসর পর্যন্ত †ক্বারাইশ ও মুসলমানরা পরস্পরের বিরুদ্ধে †কান অভিযান চালাবে না এবং মক্কা নগরীতে মুসলমানদের যাওয়া-আসা মুক্ত থাকবে।
তিন ঃ মক্কার মুসলমানরা প্রকাশ্যে তাদের দ্বীনি কাজ-কর্ম আঞ্জাম দিতে পারবে।
চার ঃ উপরোলে−খিত ধারাসমূহ এই শর্ত অনুযায়ী কার্যকরী হবে †য যদি †কউ মক্কা †থকে পালিয়ে মদীনায় আশ্রয় †নয় মুসলমানরা তাকে মক্কায় ফিরিয়ে দিতে বাধ্য থাকবে অপর দিকে যদি মদীনা †থকে †কউ মক্কায় আশ্রয় †নয় †ক্বারাইশরা তাকে ফিরিয়ে দিতে বাধ্য থাকবে না।
নবী করীম (সা.) এই চুক্তি পত্রের ধারাসমূহের সাথে একমত প্রকাশ করেন। কিন্তু মুসলমানরা †শষোক্ত ধারার ব্যাপারে সাংঘাতিক অসন্তুষ্ট ছিলেন। তারা সন্ধি চুক্তি †মনে নিতে চাচ্ছিলেন না। আর এ ব্যাপারে সবচেয়ে †বশী হযরত ওমর বিরোধীতা করেছিলো তখন রাসুল (সা.) বলেছিলেন ঃ “আমি আল−াহর বান্দা এবং তাঁর রাসুল। আমি কখনো তাঁর নির্দেশের বিরোধীতা করি না এবং তিনি কখনো আমার †কান ক্ষতি করেন না।” আর তাই হয়েছিল। কিছুদিন পর এই শান্তি চুক্তির কল্যাণকর দিক সবার কাছে স্পষ্ট হয়ে দেখা দিয়েছিল। †কননা যুদ্ধের আগুন নিভে যাওয়া এবং মক্কাতে মুসলমানদের গমনা গমনের কারণে মুশরিকরা ইসলামের প্রকৃত স্বরূ†পর সাথে পরিচিত হওয়ার সুযোগ †পয়েছিল আর এভাবে ইসলাম তাদের অন্তরে বাসা বাঁধতে শুরু করে। তাদের অনেকেই মুসলমান হয়ে গিয়েছিল। এ অবস্থা এমন পর্যায়ে গিয়ে †পŠছায় †য চুক্তি পত্রের †ময়াদ সমাপ্ত হওয়ার পূর্বেই ইসলাম মক্কাবাসীদের জনসাধারণের ধর্ম হিসেবে আত্মপ্রকাশ করতে শুরু করে। যোহরী বলেন ঃ “সন্ধির এই দুই বৎসরের মধ্যে মুসলমানদের সংখ্যা সন্ধির পূর্ব পর্যন্ত মুসলমানদের সমান সংখ্যাক পরিমান বৃদ্ধি পায়।” ইবনে হিসাম বলেন ঃ “†যাহরী সত্য বলেছেন। †কননা যখন মুসলমানরা নবীর (সা.) সাথে হুদাইবিয়াতে এসেছিলো তখন তদের সংখ্যা ছিল ১৪০০। কিন্তু দুই বৎসর পর মক্কা বিজয়ের সময় নবীর সাথীদের সংখ্যা দশ হাজারে গিয়ে দাঁড়ায়। তাই †যাহরী যথার্থই বলেছেন ঃ “হুদাইবিয়ার সন্ধির ন্যায় এমন বিরাট বিজয় আর হয়নি।” এবং ইমাম জা’ফর সাদেকও (আ.) বলেন ঃ “এ ঘটনার মত এত বরকতময় ঘটনা আর ঘটেনি।” সুতরাং যারা ইমামদের †নতৃত্বের উপর ঈমান রাখেন, ইমাম হাসানের (আ.) সন্ধির ব্যাপারে তাদের আপত্তি ও অভিযোগ অনুচিত। †যমন করে †ক্বারাইশদের সাথে রাসুলে আকরামের (সা.) সন্ধির ব্যাপারে তাদের আপত্তি থাকার কথা নয়। এ কারণে যখন আহলে বাইতের অনুসারীদের মধ্যে †কউ ইমামের কাজে আপত্তি করেনÑযেমন করে কিছু মুসলমানরা স্বয়ং নবী করীমের (সা.) কাজে আপত্তি করেছিল Ñতখন ইমাম হাসান (আ.) বলেছিলেন ঃ “ইমামের কাজে হস্তক্ষেপ করতে †নই এবং নিজের ইমামের আনুগত্য স্বীকার করে নিতে হয়। †কননা তিনি আল−াহর নির্দেশে এবং প্রকৃত মঙ্গল বিবেচনায় কাজ কর্ম সম্পাদন করে থাকেন, যদিও অন্যেরা †স কাজের মূল কারণ ও রহস্য সম্পর্কে অবহিত নয়।”
আবু সঈদ আক্বিস্ বলেন ঃ “ইমাম হাসানকে (আ.) বললাম, †কন আপনি মুয়াবিয়ার সাথে সন্ধি করলেন? যখন আপনি জানতেন †য আপনি সত্য পথে আছেন আর মুয়াবিয়া †গামরাহীর পথে আছে এবং †স একজন অত্যাচারী? ”তখন ইমাম উত্তরে বলেন, “আমি কি আমার পিতার পরবর্তীতে আল−াহর হুজ্জাত বা অকাট্য দলীল এবং ইমাম নই?” বল−াম ঃ জি-হ্যাঁ। তিনি বলেন ঃ আল−াহর রাসুল (সা.) কি আমি এবং আমার ভাইয়ের ব্যাপারে বলেননি ? অর্থাৎ ঃ “হাসান ও হুসাইন উভয়েই ইমাম, তারা (অন্যায়ের বিরুদ্ধে) ক্বিয়াম করুক বা না করুক ?” বল−াম ঃ জ্বি, †হ রাসুলের সন্তান। তিনি বলেন ঃ সুতরাং আমি †তামাদের ইমাম। ক্বিয়াম করি বা না করি। তখন তার জন্যে ইমাম ক্বিয়াম না করার কারণ এভাবে বর্ণনা করেন ঃ “আমি মুয়াবিয়ার সাথে সন্ধি করেছি †যমনি করে রাসুলুল−াহ্ বনি যামরাহ, বনি আশজা এবং মক্কাবাসীদের সাথে হুদাইবিয়া নামক স্থানে সন্ধি করেছেন। তবে পার্থক্য এটাই †য, তারা ছিল কাফের আর মুয়াবিয়া ও তার সাহায্যকারীরা কাফেরদের মত হে আবু সাঈদ, যদি আমি আল−াহ্র পক্ষ †থকে ইমাম হিসেবে নিয়োগ প্রাপ্ত হয়ে থাকি, তা’হলে আমার মত†ক খাটো করে †দখার †কান-ই অর্থ হয়না, যদিও এর মঙ্গল †তামার কাছে ঢাকা থাকে। আমার এবং †তামার উদাহরণ হযরত খিজির (আ.) ও হযরত মুসার (আ.) মত। হযরত খিজির (আ.) এমন সব কাজ করতেন যার আসল দিক হযরত মুসা (আ.) অবগত ছিলেন না। তাই তিনি রাগান্বিত হয়ে †যতেন। কিন্তু যখন হযরত খিজির (আ.) তাকে অবহিত করলেন, তখন তিনি শান্ত হলেন। আমিও †তামাকে রাগান্বিত করেছি। তার কারণ এই †য, তুমি আমার কাজের মঙ্গলজনক দিক সম্পর্কে অবহিত নও তবে তুমি এতটুকু †জনে রাখ †য, যদি আমি মুয়াবিয়ার সাথে সন্ধি না করতাম তা’হলে পৃথিবীর বুকে আহলে বাইতের †কান অনুসারীই টিকে থাকতো না।”

মুয়াবিয়ার চুক্তি ভঙ্গ ঃ
মুয়াবিয়া যখন সকল কিছুর উপর তার আধিপত্য প্রতিষ্?া করে তখন নিজের আসল †চহারা জনগণের সামনে উম্মোচিত হয়। ‘নুখাইলা’ নামক স্থানে এক ভাষনে মুয়াবিয়া প্রকাশ্যে বলে ঃ “আল−াহ্র কসম, আমি †তামাদেরকে নামাজ আদায়ে, †রাজা রাখতে এবং হজ্জ গমনে বাধ্য করতে †তামাদের সাথে লড়াই করিনি, বরং †তামাদের উপর শাসন চালানোর জন্যে যুদ্ধ করেছি। আর এখন আমি আমার লক্ষ্যে †পŠছেছি।আমি স্পষ্ট †ঘাষনা করছি †য, হাসান বিন আলীর সাথে সন্ধি চুক্তির সবগুলো শর্ত পদদলিত করবো।” যদিও বাস্তবে ইমাম হাসানের (আ.) পূর্ব পরিচিতি ও প্রভাবের কারণে বাস্তবে †কান †কান শর্ত পালন করতে বাধ্য হয়েছিল। এ ব্যাপারে ইবনে আবিল হাদীদ লিখেন ঃ “একদা কুফার গভর্নর যিয়াদ ইমাম হাসানের এক অনুসারীকে পশ্চাদ্ধাবন করতে মনস্থ করে। তখন ইমাম তার কাছে বার্তা পা?ান। †সখানে তিনি বলেন আমরা আমাদের অনুসারীদের জন্যে নিরাপত্তা †চয়ে নিয়েছি। কিন্তু আমার কাছে সংবাদ †পŠছেছে †য তুমি আমার একজন অনুসারীর অসুবিধা সৃষ্টি করছো, এরকম করো না।” যিয়াদ ইমামের কথা মানলো না। †স বলে−া ঃ আমি তার পশ্চাদ্ধাবন করবো যদিও †স †তামার †দহের চামড়া ও মাংসের মধ্যে অবস্থান করে-----। ইমাম যিয়াদের উত্তরের হুবহু কপি মুয়াবিয়ার জন্যে প্রেরণ করেন। মুয়াবিয়া যিয়াদকে তিরস্কার করে বলে ঃ “তুমি তার অনুসারীদের জন্যে অসুবিধা সৃষ্টি করো না। আমি †তামাকে এ কাজের কর্তৃত্ব প্রদান করিনি।” মদীনায় প্রত্যাবর্তন মুয়াবিয়া সবদিক †থকে, সর্ব পন্থায় ইমামকে কষ্ট ও বিরক্ত করার জন্যে প্রাণপন †চষ্ট চালাতে থাকে। †স ইমাম এবং তাঁর অনুসারীদেরকে কড়া নজরে রাখতো আর এভাবে †স তাদেরকে ক?িন সংকটময় পরিস্থিতির সম্মুখীন করে †তালে। †স হযরত আলী এবং তাঁর পরিবারের অবমাননা অব্যাহতভাবে চালাতে থাকে। কখনো †স নিজের নির্লজ্জতা এমন অবস্থায় †পঁŠছাতো †য এমনকি †য অনুষ্?ানে ইমাম হাসান স্বয়ং উপস্থিত থাকতেন †সখানে †স হযরত আলীকে গালমন্দ করতো। যদিও ইমাম তৎক্ষনাত দাঁতভাঙ্গা জবাব দিয়ে দিতেন এবং তাকে শিক্ষা দিয়ে দিতেন তবুও কুফা শহরে অবস্থান তাঁর জন্যে যন্ত্রনাদায়ক হয়ে দাঁড়িয়েছিলো। তাই তিনি আবার মদীনায় ফিরে †গলেন। কিন্তু এই সফরও বর্তমান পরিস্থিতির জন্যে †কান সমাধান বয়ে আনতে পারেনি। †কননা, মুয়াবিয়ার অন্যতম †নাংরা প্রতিনিধি মারওয়ান ছিল তৎকালীন মদীনার গভর্নর। †য ব্যক্তি সমন্ধে আল্লাহর নবী (সা.) বলেছেন ঃ অর্থাৎ ঃ “†স ভীতু ও পরাজয় বরনকারীর †ছলে ভীতু ও পরাজয়বরনকারী, অভিশপ্ত ব্যক্তির পুত্র অভিশপ্ত।” সে ইমাম ও তার অনুসারীদের জীবনকে অত্যন্ত †শাচনীয় অবস্থার মধ্যে আটকে রাখে। আর †স অবস্থা এমন পর্যায়ে গিয়ে্পৌছে †য ইমামের গৃহে তার সঙ্গী সাথীদের গমনাগমন পর্যন্ত অত্যন্ত কঠিন হয়ে পড়েছিল। †স কারণে, মদীনাতে ইমামের দশ বৎসর অবস্থানের পরও তাঁর খুব অল্প সংখ্যক অনুসারীরাই †স-ই মহান ব্যক্তির জ্ঞানের উৎস †থকে উপকৃত হতে †পরেছে। আর এ জন্যেই এই মহান ইমামের কাছ †থকে অতি অল্প সংখ্যক †রওয়্যাত বর্ণিত হয়েছে। মারওয়ান সর্বদাই ইমাম হাসানের (আ.) উপস্থিতিতে ইমাম আলীর (আ.) ব্যাপারে গালমন্দ করতে †চষ্টা করতো। কখনো †স অন্যান্য †লাকজনকে স্বয়ং ইমাম হাসানের (আ.) অপমান করার জন্যে বাধ্য করতো।
এই দশ বৎসরে মারওয়ানের পরবর্তীতে †য ব্যক্তিই মদীনার গভর্নর হয়েছে †সই ইমাম ও তাঁর অনুসারীদের বিরক্ত করতে ও কষ্ট দিতে ত্র“টি করেনি।

শাহাদাত ঃ
যে মুয়াবিয়া ইমামের বয়সের স্বল্পতার অজুহাত †দখিয়ে †খলাফত ইমামের হাতে †সাপর্দ করতে প্রস্তুত ছিল না, †স এখন তার নাপাক ও †নাংরা পুত্র ইয়াযিদের জন্যে পরবর্তী শাসন কর্তৃত্ব পাকাপোক্ত করার জন্যে †কামর †বধে †লগে যায় যেন তার পরে রাজত্বের পক্ষ †থকে †কান অসুবিধা †দখা না †দয়। কিন্তু †স তার এই অভিসন্ধি চরিতার্থ করার পথে ইমামকে এক মস্ত বড় বাধা হিসেবে মনে করে। †কননা †স ধারণা করেছিল যদি তার মৃত্যুর পর ইমাম হাসান জীবিত থাকেন তা’হলে সম্ভবত জনগণ †যহেতু মুয়াবিয়ার পরিবারের ব্যাপারে অসন্তুষ্ট তাই তারা ইমামের দিকে ঝুকে †যতে পারে। তাই †স কয়েক বার ইমামকে †শষ করে †দয়ার জন্যে †চষ্টা করে। অবশেষে চক্রান্ত করে পবিত্র ইমামকে বিষ প্রয়োগে শহীদ করে। তিনি পঞ্চদশ হিজরীর সফর মাসের আটাশ তারিখে শাহাদাতের অমৃত সুধা পান করে চিরনিদ্রায় শায়িত হন। তাকে জান্নাতুল বাক্বী কবরস্থানে দাফন করা হয়। আল−াহর অফুরন্ত দরুদ তাঁর উপর বর্ষিত †হাক।


মন্তব্য ০ টি রেটিং +০/-০

মন্তব্য (০) মন্তব্য লিখুন

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.