নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

আইন ও আইনজীবী এবং চলমান রাজনীতি

আমি পেশায় একজন তরুন আইনজীবী, বাংলাদেশের একটি সনামধন্য বিশ্ববিদ্যালয় থেকে আইনের উপর এলএল.বি.(অনার্স) এলএল.এম. ডিগ্রি অর্জন করেছি।আইন পেশার পাশাপাশি রাজনীতির সংগে জড়িত আছি।ছাত্র জীবনে বাংলাদেশ ছাত্র লীগ এর মাধ্যমে রাজনীতিতে হাতখরি। জেলা ছাত্রলীগ এর আইন সম

এ্যাডভোকেট পিযুষ পাল

একজন তরুন আইনজীবী, রাজনীতীবিদ, ও সমাজ সেবক।

এ্যাডভোকেট পিযুষ পাল › বিস্তারিত পোস্টঃ

শারীরিক বৈশিষ্ঠ দেখে অপরাধী চেনার উপায় :

২৬ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৪ বিকাল ৫:৩৩

জৈবিক দৃষ্টিকোন থেকে যে সব অপরাধ বিজ্ঞানী অপরাধ প্রবনতা এবং শাস্তিতত্ব সম্পর্কে মতামত ব্যক্ত করেছেন তার মধ্যে হুটন এর নাম অন্যতম।

তিনি আমেরিকার ১০ টি অঙ্গরাজ্য থেকে ১৭০০০ এর অধিক লোক সংখ্যার উপর জরিপ চালান তার মধ্যে প্রায় ১৪০০০ ই কারাবাসী। তিনার গবেষনায় উল্লেখ করেন যে,

১। শরীরের বিভিন্ন অঙ্গ প্রত্যঙ্গের ৩৩ টি পরিমাপের মধ্যে ২৯ টির ক্ষেত্রেই অপরাধী এবং নিরাপরাধীদের পার্থক্য ধরা পড়ে :

২। সাধারণভাবে লক্ষনীয় যে অঙ্গ প্রত্যঙ্গের সব ধরনের পরিমাপের ক্ষেত্রে নিরাপরাধীদের তুলনায় অপরাধীরাই নিকৃষ্ট এবং বিকৃত;

৩। নীচু কপাল, অস্বাভাবিক আকৃতির নাক, সংকুচিত মুখমন্ডল এবং সরু চোয়াল হচ্ছে শারিরিকভাবে নিকৃষ্টতার লক্ষন;

৪। শারিরিক নিকৃষ্টতা এ কারনেই অতি গুরুত্বপুর্ণ যে তা মানষিক নিকৃষ্টতার পরিচায়ক;

৫। শারিরিক নিকৃষ্টতার মৌলিক কারন হচ্ছে বংশগত, এটা পারিপাশ্বিক পরিবেশ বা অবস্থার উপর নির্ভরশীল নয়;

৬। অপরাধীদের মধ্যে কালো চোখ ও নীল চোখের অভাব পরিলক্ষিত হয়, অপরপক্ষে, তাদের মধ্যে নীল-ধুসর এবং মিশ্র রংয়ের চোখের আধিক্য দেখা যায়। এদের মধ্যে চোখের ভাজের আধিক্য রয়েছে কিন্তু ভ্রু প্রায় ক্ষেত্রেই বেশ পাতলা;

৭। তুলনামুলকভাবে নিরপরাধ ব্যাক্তিদের চেয়ে অপরাধীদের মধ্যে উল্কি চিহ্ন হর-হামেশাই লক্ষ্য করা যায়;

৮। আপরাধীদের ঠোট পাতলা এবং চোয়াল ত্রিভুজ আকৃতির যার কোন গুলি বেশ সংকুচিত;

৯। অপরাধীদের কান সাধারনত সামান্য মোড়ানো বা পাকানো হয়ে থাকে। অধিকন্তু তাদের কান ক্ষুদ্রাকৃতির হওয়ার প্রবণতা বেশী;

১০। এদের কপাল শুধু যে নীচু তাই নয় বরং তা বেশ ঢালু। গলা লম্বা এবং চিকন। অপরপক্ষে ঘাড়ও বেশ ঢালু।

তার সিদ্ধান্ত অনুযায়ী হাল্কা পাতলা গড়নের দীর্ঘকার ব্যাক্তিদের খুনী এবং ডাকাত হবার প্রবণতা রয়েছে। অপরপক্ষে, দীর্ঘকার অথচ ভারী দেহের অধীকারী ব্যাক্তিরা জীবন নাশকারী। আর এরাই জালিয়াতি এবং প্রতারনার আশ্রয় নেয়। খর্বকার ব্যাক্তিদের মধ্যে চোর এবং সিঁদেল চোর হবার প্রবণতা বেশী। বেটে অথচ ভারী দেহের অধীকারীরা ব্যক্তির সম্মানহানীকর কাজ করে এবং এরাই ধর্ষণ এবং অন্যান্য যৌন অপরাধে প্রবৃত্ত হয়।



তাই মানুষ চিনুন নিরাপদ থাকুন।

এ্যাডভোকেট পিযুষ কান্তি পাল

এলএল.বি.(অনার্স) এলএল.এম.

মোবাইল : ০১৯১১০৪৬৯৮৯

https://www.facebook.com/pal.bd

বি: দ্র: এই পেজের কোন কন্টেন্ট লেখকের অনুমতি ব্যাতিরেকে নিজ নামে ব্যবহার আইনত শাস্তিযোগ্য অপরাধ বলিয়া গণ্য হইবে।

মন্তব্য ০ টি রেটিং +০/-০

মন্তব্য (০) মন্তব্য লিখুন

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.