![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
একজন তরুন আইনজীবী, রাজনীতীবিদ, ও সমাজ সেবক।
গাইবান্ধার সকল কোর্ট আগামীকাল রবীবার থেকে পরবর্তী রবীবার পর্যন্ত বর্জন:
গাইবান্ধার জেলা বার এসোসিয়েশন এর জরুরী সাধারণ সভার সিদ্ধান্ত মোতাবেক আগামীকাল রবীবার থেকে পরবর্তী রবীবার পর্যন্ত সকল কোর্ট বর্জনের সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে। প্রকাশ থাকা আবশ্যক যে, গত ২৮ শে এপ্রিল জাতীয় আইনগত সহায়তা দিবসের আলোচনা সভা অনুষ্ঠানে প্যানেল অাইনজীবী হিসেবে এ্যাডভোকেট পিযুষ পাল তার বক্তব্যে মামলা বিলম্বের কারন হিসেবে বলেন যে, গরীব মানুষগুলো পেশকার-পিয়ন-সেরেস্তাদার কে টাকা দিতে পারে না, সেজন্য মামলার দিন থাকলেও বিচারকের সামনে নথী উপস্থাপন হয় না। তাই মামলা বিচার বিলম্ব হয়। এই কথার প্রেক্ষিতে বিজ্ঞ জেলা জজ তাহার সমাপনি বক্তব্যের এক পর্যায়ে চেলেঞ্জ ছুরে দেয় যে আছে এমন কারো বুকের পাঠা যে বলতে পারবে আমার স্টাফ পেশকার-পিয়ন-সেরেস্তাদার ঘুষ খায়, বার বার এইরুপ চেলেঞ্জ ছোড়ার পর গাইবান্ধা বারের বিজ্ঞ আইনজীবী এ্যাড: শমীরণ কুমার উত্তরে প্রমান সহ কোর্ট স্টাফদের ঘুষ অনৈতিক লেনদেন তার বক্তব্যে তুলে ধরলে বিজ্ঞ জেলা জজ তার উপর ক্ষিপ্ত হয়ে উঠে এক পর্যায়ে বিজ্ঞ নারী-শিশু জজ এ্যাডভোকেট শমীরন কুমারকে এই “বেয়াদব” ইত্যাদি বলে গালমন্দ করেন। অন্যান্য পেশকার-পিয়ন-স্টাফরা হাত তালি দিয়ে জজ সাহেবকে উৎসাহ দেন। মঞ্চে উপস্থিত জেলা প্রশাসক পরিস্থিতি সামলে আনেন।
উপরোক্ত ঘটনার প্রেক্ষিতে গাইবান্ধা জেলা বার এই সিদ্ধান্তে উপনিত হয়েছে যে, যতক্ষন না জেলা জজ ও নারী শিশু জজ প্রকাশ্যে তার আচরনের জন্য শমীরন কুমার এর নিকট ক্ষমা না চাইবেন ততক্ষন পর্যন্ত সকল কোর্ট বর্জন সহ কঠোরত কর্মসুচী গ্রহন করা হবে।
http://www.facebook.com/pal.bd
©somewhere in net ltd.