নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

আমি নরসুন্দা নদের হাওয়া

আফরোজা সোমা

নরসুন্দা নদের হাওয়া

আফরোজা সোমা › বিস্তারিত পোস্টঃ

মিয়ানমারকে চাপ দিন, বাংলাদেশকে নয়

২৪ শে নভেম্বর, ২০১৬ দুপুর ২:৪০

নৌকায় ভাসমান দেশহীন রোহিঙ্গাদের কথা ভাবলে খাবার টেবিলে থালা ভর্তি সাদা সাদা ভাত, নানান পদের তরকারির সামনে বসে নিজেকে অপরাধী মনে হয়; লজ্জিত মনে হয়।

ভাতের দলা গলার মধ্যে কেমন দ্বিধান্বিত হয়ে থাকে; আটকে থাকে। হয়তো মর্মে থাকা দুঃখের গোপন অশ্রু দিয়ে এই লোকমা আটকে যায় বলেই তাকে এক ঢোক জল দিয়ে গিলে নিতে হয়; ভিজিয়ে নিতে হয় গলা।

পৃথিবীর একটি নিরপরাধ মানুষও যদি লাঞ্ছিত হয়, নিপীড়িত হয় সেই লাঞ্ছনা পুরো মানুষের; মানবতার; এই লাঞ্ছনা সারা ধরিত্রীর।

কিন্তু মিয়ানমারের খবরগুলো যতই খুঁটিয়ে খুঁটিয়ে দেখি ততই অবাক হই। কোথায় গেলো মোড়লদের মানবিকতা? কোথায় তারা? জাতিসংঘের মুখে তালা কেন? ইউরোপের মানবতা কই গেলো? দুনিয়ার নেতা আম্রিকা কী করে? মিয়ানমারকে তারা কিছু বলে না কেন?

বাংলাদেশও একাত্তরে শারনার্থী হয়েছিল। একজন দুইজন নয়, এককোটি। তাই, শরনার্থী হওয়ার বেদনাটা আমরা চিনি। তারও আগে ৪৭-এ দেশভাগের অভিশাপ মাথায় নিয়ে যারা নিজের জন্মভিটে ছেড়েছিল তাদের মর্মবেদন-ও আমরা জানি। ফলে, জন্মভিটা ছেড়ে, চিরচেনা গ্রাম ছেড়ে দেশহীন হয়ে নৌকায় ভাসমান রোহিঙ্গাদের যতনার সমমর্মী হয়ে আমার ভেতরে হয় রক্তক্ষরণ।

কিন্তু আমার রাগ হয়, ক্ষোভ হয় তাদের কথা ভেবে যারা মিয়ানমারেক কিছু না বলে বাংলাদেশকে আরো উদার হতে বলে; আরো ক্যাম্প খুলে রোহিঙ্গাদের জায়গা দিতে বলে। এই রোহিঙ্গা সমস্যা-- যা কিনা মিয়ানমারের সমস্যা-- তা দিয়ে বাংলাদেশ বহুবছর ধরেই জর্জরিত।

বাংলাদেশের এক কোটি শরনার্থীর সামনে ১৯৭১-এ একটা স্পষ্ট লক্ষ ছিল। দেশ স্বাধীনের পর সেই শরনার্থীরা স্বাধীন দেশে ফিরত এসেছে।

কিন্তু মিয়ানমারে ঘটনাটা সেই রকম নয়। সেখানে চলছে, বিতাড়ন। চলছে জাতিগত নিগ্রহ। এই নিগ্রহ যেই দেশ, যেই নেতা, যেই বাহিনী করছে তাদেরকে আন্তর্জাতিক মহল কিছু বলুন। তাদের উপর চাপ প্রয়োগ করতে তাদের সাথে বাণিজ্য সম্পর্ক বন্ধ করে দিন; রপ্তানি-আমদানি বন্ধ করে দিন। তাদের দেশের মানুষকে অন্য দেশে যেতে সাময়িকভাবে ভিসা বন্ধ করে দিন। আরো সব কঠোর পদক্ষেপ নিন। দেখুন, মিয়ানমার লাইনে না এসে, তার অপরাধ স্বীকার না করে, তার দেশ থেকে নিপীড়ন করে বের করে দেয়া রোহিঙ্গাদের ফিরিয়া না নিয়ে আর কোনো উপায় থাকবে না।

কিন্তু সেই সব না করে বাংলাদেশের উপরে বৃথা চাপ দেবেন না। বাংলাদেশ রোহিঙ্গা সমস্যা নিয়ে জর্জরিত।

তবু, নৌকোয় ভাসমান যে রোহিঙ্গারা আছে বাংলাদেশের পক্ষ থেকে নৌকো নিয়ে গিয়ে তাদের খাবার দিয়ে আসা যেতে পারে; ডাক্তার এবং ওষুধ দিয়ে একটা সার্বক্ষনিক সেবা দেয়ার চেষ্টা করা যেতে পারে; তাদের পয়োনিষ্কাশন ও গোসলের জন্য মোবাইল শৌচাগার, গোসলখানাও নিয়ে যাওয়া যেতে পারে; গর্ভবতী মায়েদের জন্য বিশেষ ব্যাবস্থায় চাইকি দেশের ভেতরে হাসপাতালেও নিয়ে আসা যেতে পারে একটা সাময়িক প্রতিবিধান হিসেবে। অর্থাৎ, মানবিক জায়গা থেকে, তাদের কষ্ট যথখানি পারা যায়, যেভাবে পারা যায় কমানোর সর্বোচ্চ চেষ্টা বাংলাদেশ করতে পারে।

কিন্তু তাদেরকে দেশের ভেতরে ঢুকতে দিলে মিয়ানমারের অন্যায়কে সমর্থন করা হবে। তাই, মিয়ানমারের উপরে চাপ বজায় রাখার অংশ হিসেবেই রোহিঙ্গাদেরকে বাংলাদেশে জায়গা দেয়া যাবে না।

আর অতীতে যে সব রোহিঙ্গাদেরকে বাংলাদেশে জায়গা দেয়া হয়েছিল তাদেরকে কিন্তু মিয়ানমার নিজেদের নাগরিক হিসেবে, বলতে গেলে, স্বীকারই করে না। ফলে, তাদেরকে ফিরিয়ে নেয়ার কোনো আলাপেই বাংলাদেশের সঙ্গে মিয়ানমার, প্রকৃত অর্থে, বসতে রাজি না।

ফলে, এখন মিয়ানমারকেই চাপে রাখতে হবে। সামগ্রিকভাবে। সমন্বিতভাবে।

আর আমি বিশ্বাস করি, বাংলাদেশ যেহেতু যুদ্ধের ভেতর দিয়ে স্বাধীন হওয়া একটি দেশ, তাই এই দেশের সেই হৃদয় আছে, সে চাইলে তার দুয়ার খুলে কয়েক'শ নিপীড়িত মানুষকে নিশ্চয়ই আশ্রয় দিতেই পারে। কিন্তু এই আশ্রয় দেয়াটাই শেষ কথা নয়। আর বাংলাদেশ আশ্রয় দিতে পারে বলেই বাংলাদেশের ঘাড়ের উপরে চাপাচাপি করাটাও ন্যায় নয়। ন্যায় হলো, অন্যাকারীকে চাপে রাখা; তাকে শাস্তির আওতায় আনা।

অতএব, সুধীজন, জ্ঞানীজন, মানবিকজন আপনারা অন্যায়কারীকে চাপ দিন। অন্যায়কারীর বিরুদ্ধে আওয়াজ তুলুন। অন্যায়কারীর শাস্তি নিশ্চিত করার চেষ্টা করুন। আর এই প্রক্রিয়ার মাধ্যমেই যে মানবিক, যে উদার তার সামর্থ্যকে ও সীমাবদ্ধতাকেও সম্মান জানানো হয়। পাশাপাশি, ভবিষ্যতে আরো মানবিক সমাজ নির্মাণের জন্যও উৎসাহ দেয়া হয়।

২৩।১১। ১৬।

মন্তব্য ১৮ টি রেটিং +৬/-০

মন্তব্য (১৮) মন্তব্য লিখুন

১| ২৪ শে নভেম্বর, ২০১৬ দুপুর ২:৪৮

বিজন রয় বলেছেন: কারো কারো ভাব দেখে মনে হয় দোষটা যেন বাংলাদেশের।

২৮ শে নভেম্বর, ২০১৬ সকাল ১০:১৮

আফরোজা সোমা বলেছেন: হুমম। অনেকটা তাই।

২| ২৪ শে নভেম্বর, ২০১৬ দুপুর ২:৫৪

পুকু বলেছেন: CHARITY BEGINS FROM HOME!!!!

২৮ শে নভেম্বর, ২০১৬ সকাল ১০:১৯

আফরোজা সোমা বলেছেন: এই প্রসঙ্গের সঙ্গে এই প্রবাদের সম্পর্কটা আরেকটু পরিষ্কার করে বল্লে বুঝতে সুবিধা হতো। বুঝতে পারতাম চেরিটিটা কে, কোন ঘর থেকে শুরু করার কথা আপনি বলছেন।

৩| ২৪ শে নভেম্বর, ২০১৬ বিকাল ৩:৩৭

কুহুক বলেছেন: কিন্তু অনেকে একে ১৯৭১ এর সাথে তুলনা করছে বলছে ভারত বাংলাদেশের ১.৫ কোটি শরণার্থীদের আশ্রায় দিয়েছিল আমরা কেন দিবনা । দেখেন ভারত অবেক বড় দেশ ওদের জনসংখ্যার ঘনত্ব ২৭৩ জন প্রতি বর্গ কিলোমিটারে সেখানে বাংলাদেশের ঘনত্ব ১২০০ জনের মত যা পৃথিবীর সব চেয়ে ঘনবসতি পূর্ণ দেশ । অন্য দিকে ভারত ভালভাবে জানত বাংলাদেশ স্বাধীন হলে এরা ফিরে যাবে । কিন্তু আমরা এ কথা জানি রোহিঙ্গাদের আশ্রায় দিলে মায়ানমার ওদের কখনো ফিরিয়ে নিবে না । কিন্তু রোহিঙ্গাদের এই অবস্থায় মায়ানমারের থাকও অসম্ভাব । ওখানে শিশুরা পর্যন্ত আক্রান্ত হচ্ছে । আমরা জোর করে ওদের মায়ানমারে ফিরিয়ে দিলে বিষয় তা অমানবিক হবে । এবং এই লোক গুলোর মৃত্যুর দায় আমাদের উপর পড়বে । আর সত্তব কথা বলতে কি রহিঙ্গারা বাঙ্গাদেশের মত দেশে এসে খাবে কি এদের জমি নেই ঘরবাড়ি নেই । জীবন বাচাতে এদের অধিকাংশই অপরাধ কাজে লিপ্ত হবে কারণ বাংলাদেশ একটি দরিদ্র দেশ এদের দায়িত্ব সারা জীবন রাষ্ট্র নিতে পারবে না । এর আগে যে সব রহিঙ্গারা এসেছে আমরা জানি এদের একটা অংশ ইয়বা ব্যাপ্সা চুরি ছিনতাই সহ বিভিন্ন অপরাধ মুলক করম কাণ্ডে জরিত ছিল ।আর এরা এসে যে আবার বৌদ্ধদের উপর অত্যাচার করবে না তার কোন গ্রান্তি নেই রামুর সময়ও অনেক রহিঙ্গা কে দেখেছি । তাই এখন উচিত বিশ্বের সব দেশের নেতাদের এক হয়ে এই সমস্যার সমাধান করা কারণ এটা শুধু মায়ানমারের সমস্যা না । আন্তর্জাতিক সমস্যা ।

২৮ শে নভেম্বর, ২০১৬ সকাল ১০:২১

আফরোজা সোমা বলেছেন: অবশ্যই এটি আন্তর্জাতিক সমস্যা। এবং আন্তর্জাতিক মানে এখানে পৃথিবীর অপরাপর দেশগুলোর মতই বাংলাদেশো একটা পক্ষ মাত্র।

৪| ২৪ শে নভেম্বর, ২০১৬ বিকাল ৪:০৭

ভ্রমরের ডানা বলেছেন:



আপনার ঝরঝরে লেখা পড়লাম। ভাল লাগল। কিছুটা টাংকর কেটে গেল সমুদ্র নীলে । আপনার ভাত খেতে কষ্ট হচ্ছে বলে। রোহিঙ্গাদের কষ্ট বিশ্ব মানবতার কষ্ট। এই কষ্ট যদি বাং কি মুনের অথবা জিম ইয়ং কিম বা আং ফাং সুচির হত, নোবেল সোসাইটির হত তবে কাজে দিত।

আমাদের দেশের প্রায় ১৬ ভাগ লোক ১৮০০ কিলোক্যালরির কম খায়। যাদের অনাহারী মুখ আমাজান জংগলের গহীন অনাবিষ্কৃত খাদের মতই গভীরতম। চোখের কোটরে পৃথিবীর হাহাকার। সমাজের করুণা খুঁজছে ভিক্ষার থালা হাতে, সে থালায় কিছু পুর্ণতা দিয়েন। আপনার মানবতা মুক্তি পাবে। দুনিয়ার মানবতা উদ্ধার না হলেও এক ভিখারিনীর থালার পূর্ণতা মনের সংকোচ দূর করে নিমেষেই বলে যাবে বিশ্বজন ঘুমিয়ে কেন?



২৮ শে নভেম্বর, ২০১৬ সকাল ১০:২২

আফরোজা সোমা বলেছেন: যার যার জায়গার থেকে যার পক্ষে যতটুকু করা সম্ভব ততটুকু করার গেলেই ভোগান্তির অনেকখানি কমে যায়। আমিও তাই মনে করি, ভ্রমরের ডানা।

৫| ২৪ শে নভেম্বর, ২০১৬ বিকাল ৪:৩৯

নিরাপদ দেশ চাই বলেছেন: এই বিশের মানবতা ঘুমিয়ে আছে কারন রোহিঙ্গারা মুসলিম। নিজেরদের অস্তিত্ব রক্ষার্থে রোহিঙ্গাদের উচিৎ মিয়ান্মারের মিশ্নারিগুলোতে গিয়ে ধর্মান্তরিত হওয়া। হয়ত তখন বিশ্ব মানবতা জাগ্রত হতে পারে।

২৮ শে নভেম্বর, ২০১৬ সকাল ১০:২৪

আফরোজা সোমা বলেছেন: জাতিগত এই নিপীড়ন কেবলি ধর্মের জন্য হচ্ছে কি-না তা জানি না। তবে, নিপীড়িত জাতিটি মুসলিম। এটি সত্যি। আর প্রতিকার কখনোই অন্য ধর্ম গ্রহনের মধ্যে নেই। যে অন্যায়কারী এই পেছনে আছে তাকে শাস্তির আওতায় এনে, সকলের সমান অধিকার প্রতিষ্ঠা করার মধ্যেই এই অন্যায়ের সমাধান আছে বলে আমার মনে হয়।

৬| ২৪ শে নভেম্বর, ২০১৬ বিকাল ৫:০৬

অন্তু নীল বলেছেন:
আসলেই এই সমস্যাটা আমাদের দেশের সমস্যা নয়। এটা মায়ানমারের। বিশ্ব মোড়ল তো অনেক আগে থেকেই বিশ্ব বেহায়া।

২৮ শে নভেম্বর, ২০১৬ সকাল ১০:২৫

আফরোজা সোমা বলেছেন: সত্যি, নীল! মিয়ানমারের প্রসঙ্গে বিশ্ব মোড়লদের নীরবতাটা অদ্ভুত রকম রহস্যঘেরা!

৭| ২৪ শে নভেম্বর, ২০১৬ বিকাল ৫:১৪

ক্লে ডল বলেছেন: রোহিঙ্গাদের প্রতি নিপীড়ন সভ্যতার কলঙ্ক, মানবিকতার লাঞ্ছনা!!

২৮ শে নভেম্বর, ২০১৬ সকাল ১০:২৬

আফরোজা সোমা বলেছেন: হুমম। যে কোনো নিরপরাধকে নিপীড়ন করাই মানবতা বিরোধী।

৮| ২৬ শে নভেম্বর, ২০১৬ রাত ১:৩৬

ওসেল মাহমুদ বলেছেন: মুসলিম তুমি, তোমার আবার মানবাধিকার আছে নাকি !!?? এই হচ্ছে বিশ্বের সভ্যজাতি ও জাতিসংঘের ভাবনা ! শেম ! মানবতা মরতে বসেছে !

২৮ শে নভেম্বর, ২০১৬ সকাল ১০:২৮

আফরোজা সোমা বলেছেন: সত্যি! মিয়ানমারে রোহিঙ্গাদের উপরে এই জাতিগত নিষ্পেষনের বিরুদ্ধে আন্তর্জাতিক সম্প্রদায়ের জোড়ালো কোনো কণ্ঠস্বর শুনতে না পাওয়াটা খুবই অবাককরা ব্যাপার!

৯| ২৭ শে নভেম্বর, ২০১৬ ভোর ৫:২৮

ডঃ এম এ আলী বলেছেন: রোহিঙ্গা ইস্যুতে রাজনৈতিক মলম কতটুকু আছে তা দুর হতে ঘটনার গভীরে না গিয়ে বুঝা খুবই কস্টকর । তবে এটা যে খুব সুকৌশলে বাংলাদেশের ঘারে চাপিয়ে দেয়ার একটি কুটকৌশল তা বুঝা যাচ্ছে পক্ষ বিপক্ষদের কথা বার্তা ও চাল চলনে ।
এর সুফল কে ভোগ করেছে আর যাবেই বা কার ঘরে তা বিশ্লেষনের দাবী রাখে । আরাকান রাজ সভায় বাংলা সাহিত্যের দাপট ছিল সেই মহাকবি আলাওলের যুগে । তার কেন এই গতি হল শতবছর পরে , এর জন্য কি তারা দায়ী না বাহির হতে কেও নেরেছে কলকাঠি তা নিরোপন প্রয়োজন বিষয়টি নিয়ে স্থায়ী শান্তির সমাধানের তরে । ভিতরে তুষের অনল জ্বেলে রেখে তা নিবানো যাবে কি করে । তাই শান্তি খুজতে হবে তাদেরকে রেখে নীজ নীজ ঘরে । এ জন্য মায়ানমারের উপর চাপ সুস্টি করতে হবে দেশে বাইরে ।

সকলে মিলে একটু চাপ দিলেই নিমেষেই বন্ধ হবে মিয়ানমারের ঘৃন্য তৎপরতা , মনে রাখতে হবে তারা ইসরাইল নয়, তারাও পরে তৃতীয় বিশ্বের দরিদ্রের কাতারে । তাই ধরতে হবে ঠেসে কলকাঠি যেখান থেকে নাড়ে ।

ধন্যবাদ সুন্দর লিখাটির জন্য ।

২৮ শে নভেম্বর, ২০১৬ সকাল ১০:৩১

আফরোজা সোমা বলেছেন: লেখাটি পড়ে আপনার মন্তব্য জানানোর জন্য আপনাকেও অনেক ধন্যবাদ ও কৃতজ্ঞতা, ডঃ এম এ আলী। রোহিঙ্গাদের উপর নির্যাতন বন্ধ হোক। আন্তর্জাতিক সমাজ সরব হোক। এই প্রত্যাশা করি।

ভালো থাকবেন।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.