নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

আমি নরসুন্দা নদের হাওয়া

আফরোজা সোমা

নরসুন্দা নদের হাওয়া

আফরোজা সোমা › বিস্তারিত পোস্টঃ

চিঠি, প্রভুর কাছে

৩১ শে আগস্ট, ২০১৮ বিকাল ৫:১৯

প্রাইভেট বিশ্ববিদ্যালয়ে যারা পড়ালেখা করে তারা সবাই সোনার চামচ মুখে নিয়ে জন্মায় না। এমনও আছে যাদের একবেলা ভরপেট আর অন্য বেলা আধ-পেটে চলে।



ফুটানিমারানেওয়ালা ঘুষ-খোরের টাকায় যেমন কেউ কেউ পড়তে আসে, তেমনি সৎ রোজগারে, আঙুলের কড়ে গুণে দেয়া অর্থেও এসব প্রতিষ্ঠানে পড়ে মধ্যবিত্ত, নিম্নমধ্যবিত্তের সন্তানেরা।

আর এমন গল্পও ভুরি ভুরি আছে যে, বাবার জমি বেচে, পুকুরের মাছ বেচে, মৌসুমে ঘরে উঠা ধান বেচে সিমেস্টারের খরচা চালায় কেউ কেউ।

কয়েক সিমেস্টার গেলে পরে, যা হোক একটা কাজ জুটিয়ে নিতে চেষ্টা করে তারা। কারো কারো জুটেও যায়। তারা সেই টাকায় পড়ে। আবার সংসারেও যা হোক কিছু একটু দেয়ারও চেষ্টা করে।

কেউ কেউ কয়েক সিমেস্টার ঠিক মতন পড়ার পর ড্রপ মারে। কাজ করে টাকা জমায়। তারপর আবার এক সিমেস্টার পড়ে আরেক সিমেস্টার ড্রপ। আবার টাকা জমায়। আবার পড়ে। আবার ড্রপ।

জামার তলে, বুকে, দুঃখ লুকিয়ে রাখাদের সাথে গাড়ি থেকে নেমে আসাদের গায়ের গন্ধের অনেক ফারাক।

জামার তলে দুঃখ লুকিয়ে থাকা মানুষেরা হাঁটে সর্ন্তপনে, এদের শরীরিভাষায়, গলার স্বরে আত্মবিশ্বাস কম। এমনকি ঠিক কথাটাও এরা ঠিক মতন জোর দিয়ে কম বলে।

আর জীবন যাদেরকে দু'হাতে দিয়েছে আশীর্বাদ, তাদের চলার ভাষা অন্যরকম। এরা হাঁটলে গ্রীবা উঁচু করে হাঁটে। এদের বডি ল্যাঙ্গুয়েজে বিশ্বাসের কোনো ঘাটতি নেই।

কিন্তু এসবের ভেতর দিয়েই দুঃখ-লুকিয়ে-রাখারাও উঠে দাঁড়ায়। তাদের কেউ কেউ খুব উজ্জ্বলও হয়ে ওঠে।

হঠাৎ কেন এদেঁর কথা বলছি?

আজ সকালে পরীক্ষায় ইনভিজিলেশান ডিউটি ছিল। তখনো শিক্ষার্থীরা দু'একজনের বেশি কেউ রুমে আসেনি। খাতা, ওএমআর শিট আর প্রশ্ন বিলি করছিলাম ডেস্কে-ডেস্কে।

খাতা রাখতে গিয়ে হঠাৎ চোখ পড়লো একটা লেখায়। খুব গাঢ় করে লেখা। লেখার উপরে বারবার ওভাররাইটিং করে ঘষতে-ঘষতে লেখাটা উজ্জ্বল হয়ে আছে।

ভালো করে পড়ে দেখি, ঈশ্বরকে উদ্দেশ্য করে কেউ একজন লিখেছেন তার মনের কথা:

"প্রভু,

কেউ কি জানবে কোন দিন
যে বাবার জমি বন্ধক আপন ভাইয়ের
কাছে রেখে পড়ালেখা করছি?"

ঈশ্বরের কাছে লেখা তার সেই বার্তা পড়ে মনে হলো, চিঠি লেখক কেবল দারিদ্রেই নয়, মনোঃপীড়াতেও ভুগছেন।

হয়তো, জমি বন্ধক রাখার কষ্ট না তাকে যতোটা পীড়িত করেছে, তারচেয়েও অধীক পীড়িত করেছে আপন ভাইয়ের 'অনাপনসুলভ' আচরণ।

চাপা কথার ভার অনেক বেশি। কথার চেয়ে, কথার চাপের ভার বোধহয় আরো বেশি। তাই, যে কথা কাউকে বলা যায় না, সে কথাই বুঝি ঈশ্বরকে বলে মানুষ হাল্কা হতে চায়। ভার মুক্ত হতে চায়।

চিঠিটা পড়ে সঙ্গে সঙ্গে আমার আরেকটা কথাও মনে এসেছিল। সেটি হচ্ছে, লেখাটা আসলে প্রথমে ছিল "প্রভু, কেউ কি জানবে কোন দিন যে বাবার জমি বন্ধক রেখে পড়ালেখা করছি?"

কিন্তু চিঠি লিখিয়ে নিশ্চয়ই লেখাটি লিখে আবার পড়ার সাথে-সাথেই বুঝতে পেরেছে যে, এখানে একটা মূল তথ্য বাদ পড়ে গেছে।

কারণ, আমি অনুমান করি, শুধু বন্ধক দেয়ার মধ্যেই তার কষ্টটা নয়। বরং কষ্টটা হচ্ছে, অন্যখানে। কষ্টটা হচ্ছে তার আপন ভাইয়ের কাছে জমিটা বন্ধক রাখা নিয়ে।

তাই, সংশোধন করতে গিয়ে 'আপন ভাইয়ের কাছে' কথাটা দ্বিতীয় লাইনের শেষে আর তৃতীয় লাইনের আগে জুড়ে দিয়েছে।

লেখাটার বাক্য বিন্যাসে একটু খাপছাড়া ভাব বোধ হয় এজন্যই এসেছে।

মনের কথা, তা অন্যের কাছে হোক আর নিজের কাছে হোক মানুষ অসূম্পর্নভাবে বা খাপছাড়াভাবে প্রকাশ করতে চায় না।

সেই কথা খাপছাড়া হয়ে গেলে বা ভুলভাবে বলা হয়ে গেলে তাই তা আমরা আবার সংশোধনের চেষ্টা করি। প্রয়োজনে চিঠির শেষে, বিশেষ দ্রষ্টব্য উল্লেখ করে দিই। আর এতেও মন স্বস্তি না পেলে খাপছাড়া বাক্যের চিঠি ছিঁড়ে ফেলে দিয়ে আবার নতুন চিঠি লিখি।

জীবন সব মানুষকে সবসময় সংশোধনীর সুযোগ দেয় কিনা জানি না। তবে, টেবিলের লেখাটি পড়ে আমার কেন যেনো মনে হলো, এটি বোধ হয় কোনো পুরুষ শিক্ষার্থীর লেখা।

জানি না, কোন দুর্বল সময়ে প্রভুকে উদ্দেশ্য করে ছেলেটি এইসব লিখেছিল। জানি না, সে আজো পড়ছে, নাকি তার পড়ালেখা শেষ।

সে যেখানেই থাকুক তার অভাব ঘুচুক। ওর মুক্তি আসুক। ওর জীবন আনন্দ আর ভালোবাসায় ভরে ওঠুক।

মন্তব্য ২৮ টি রেটিং +৩/-০

মন্তব্য (২৮) মন্তব্য লিখুন

১| ৩১ শে আগস্ট, ২০১৮ বিকাল ৫:৩৩

বাকপ্রবাস বলেছেন: তবুও জীবন যাচ্ছে চলে জীবনের নিয়মে

০২ রা সেপ্টেম্বর, ২০১৮ দুপুর ১২:১৬

আফরোজা সোমা বলেছেন: হুমম। তা ঠিক। জীবন তার নিয়মে বয়ে যায়। তবে, মানুষের সামর্থ এখানেই যে সে সবসময় জীবনের গতিতে গা এলিয়ে দেয় না। সে যা ভালোবাসে, যা প্রাণপনে চায় তার জন্য প্রয়োজনে প্রাণপাত করে হলেও জীবনের গতিকে ঘুরিয়ে দেয়ার সাহস রাখে।

ভালো থাকবেন। মঙ্গল হোক।

২| ৩১ শে আগস্ট, ২০১৮ বিকাল ৫:৩৪

চাঁদগাজী বলেছেন:


আপনি শিক্ষতা করেন, কোন সাবজেক্ট পড়ান?

০২ রা সেপ্টেম্বর, ২০১৮ দুপুর ১২:১৭

আফরোজা সোমা বলেছেন: মিডিয়া এন্ড ম্যাস কমিউনিকেশান বিভাগ।

৩| ৩১ শে আগস্ট, ২০১৮ বিকাল ৫:৩৮

লায়নহার্ট বলেছেন: {মানুষের সমুদ্রে এত দুঃখ...}

০২ রা সেপ্টেম্বর, ২০১৮ দুপুর ১২:১৮

আফরোজা সোমা বলেছেন: :(

৪| ৩১ শে আগস্ট, ২০১৮ বিকাল ৫:৩৯

হাসান জাকির ৭১৭১ বলেছেন: অন্তর পুড়ে ছাই............

ভাল লাগল।

০২ রা সেপ্টেম্বর, ২০১৮ দুপুর ১২:১৯

আফরোজা সোমা বলেছেন: ভালো থাকবেন।

৫| ৩১ শে আগস্ট, ২০১৮ বিকাল ৫:৪৮

রূপক বিধৌত সাধু বলেছেন: আমার এক ছাত্রীকে গার্মেন্টস এ কাজ করতে দেখেছি।

০২ রা সেপ্টেম্বর, ২০১৮ দুপুর ১২:১৯

আফরোজা সোমা বলেছেন: তার জয় হোক।

৬| ৩১ শে আগস্ট, ২০১৮ সন্ধ্যা ৬:০২

প্রতিভাবান অলস বলেছেন: মানবজীবন বড়ই বিচিত্র !

মন খারাপ করে দেবার মত লেখা!

০২ রা সেপ্টেম্বর, ২০১৮ দুপুর ১২:২০

আফরোজা সোমা বলেছেন: ভালো থাকবেন।

৭| ৩১ শে আগস্ট, ২০১৮ সন্ধ্যা ৬:০৪

স্বপ্নের শঙ্খচিল বলেছেন: কেউ কি জানবে কোন দিন
যে বাবার জমি বন্ধক আপন ভাইয়ের
কাছে রেখে পড়ালেখা করছি?"

এরকম বাস্তব ঘটনা আমার স্বচক্ষে দেখা...................
বিধবা বোন বাচ্চা নিয়ে কষ্টে আছে, ভাই সুচতুর ভাবে সম্পতির বোনের অংশটুকু ব্যবসার
কাজে নিয়ে, নিজে অন্যত্র জমি ক্রয় করছে এবং মাসিক কোন ল্যভাংশ বা খরচ দেয় না,

জীবন সব মানুষকে সবসময় সংশোধনীর সুযোগ দেয় কিনা জানি না।
এটা ঠিক জীবন মানুষকে অনেক সুযোগ দেয়, কিন্ত আমরা চিনে নিতে জানিনা।
'''''''''''''''''''''''''''''''''''''''''''''''''''''''''''''''''''''''''''''''''''''''''''''''''''''''''''''''''''''''''''''''''''''''''''''''''''''''''''''''''''''''''''''''''''''''''''''''''''''''''''''''''''''''''''''
এমন দরদী মনের প্রতি থাকল শুভচ্ছো





০২ রা সেপ্টেম্বর, ২০১৮ দুপুর ১২:২২

আফরোজা সোমা বলেছেন: হ্যা। ভাইয়েরা বোনদের ঠকায়। এমন ঘটে। আবার নিকটজনদের ক্রর আচরণে মানুষ দুঃখও পায়। এটিও ঘটে।

ভালো থাকবেন।

৮| ৩১ শে আগস্ট, ২০১৮ সন্ধ্যা ৬:৪৯

রাজীব নুর বলেছেন: কদিন আমিও একটা চিঠি লিখেছিলাম ঈশ্বরের কাছে।

০২ রা সেপ্টেম্বর, ২০১৮ দুপুর ১২:২৩

আফরোজা সোমা বলেছেন: হয়তো আমাদের অনেকেরই বা প্রায় প্রত্যেকেরই আছে কেবল ঈশ্বরকে বলবার মতন অতি কোমাল কিছু প্রার্থনা।

আপনার কল্যাণ হোক।

৯| ৩১ শে আগস্ট, ২০১৮ সন্ধ্যা ৭:২৫

শাহিন-৯৯ বলেছেন:



লেখাটি পড়ে চোখে পানি এসে গেল। আমি ভাইদের মধ্যে বড়, আমি সর্বদা চেষ্টা করি আমার জন্য যেন কোন ভাই কোনদিন সামন্য কষ্ট না পায়।

ভাই চাইলে সববকিছু দিতে পারে না ছোটদের কারণ আমি জানি, আমি ভুক্তভোগী শুধুমাত্র নিজের ইচ্ছে শক্তি দিয়ে নানা কটু কথা শুনেও অবিচল আছি এখনো। অনেক কিছু লিখতে চাইছিলাম, লিখলাম না।

০২ রা সেপ্টেম্বর, ২০১৮ দুপুর ১২:২৫

আফরোজা সোমা বলেছেন: আপনি যা করছেন তা অতুলনীয়, এই অনুমান করি। আপনার মতন ভাইয়েরা আছে বলেই আজো সংসার এত সুন্দর!

আপনার সব ছোটো ভাই-বোন অনেক ভালো করুক, সফল হোক। আপনারা সবাই মিলে অনেক সুখী হোন। আপনার সবার জন্য আমার ভালোবাসা জানবেন।

১০| ৩১ শে আগস্ট, ২০১৮ রাত ৮:১০

বিচার মানি তালগাছ আমার বলেছেন: অনেকেই কষ্ট করছে এই জীবন যুদ্ধে। সবচেয়ে কষ্ট হয় আপনজনের অবহেলা পেলে। লেখাটা মন ছুঁয়ে গেল...

০২ রা সেপ্টেম্বর, ২০১৮ দুপুর ১২:২৬

আফরোজা সোমা বলেছেন: সত্যি! আপনজনের অবহেলা নেয়া যায় না।

ভালো থাকবেন। অনেক শুভ কামনা।

১১| ৩১ শে আগস্ট, ২০১৮ রাত ৮:৪১

বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: প্রার্থনায় সহমত।

জীবনের এমন কত প্রগাঢ় দু:খকে নিত্য দুপায়ে ঠেলেই চলছে জীবন!
কে রাখে কার খবর!!!!

০২ রা সেপ্টেম্বর, ২০১৮ দুপুর ১২:২৭

আফরোজা সোমা বলেছেন: সত্যি, কেউ কারো খবর রাখার তালে আমরা থাকি না। কিন্তু সত্যি যদি এমন হতো, যে যার সাধ্য মতন আমরা পাশের মানুষটার খবর নিতাম, আনন্দ-বেদনা ভাগ করে নিতাম তাহলে হয়তো আমাদের বেঁচে থাকাটা আরো ভিন্নতম, আরো সুন্দর হতে পারতো।

ভালো থাকবেন। অনেক শুভ কামনা।

১২| ৩১ শে আগস্ট, ২০১৮ রাত ৮:৪২

ক্লে ডল বলেছেন: নিয়তি কারো প্রতি উদার, কারো প্রতি নিষ্ঠুর। তাঁর দুঃখ ঘুচুক।

০২ রা সেপ্টেম্বর, ২০১৮ দুপুর ১২:২৮

আফরোজা সোমা বলেছেন: ভালো থাকবেন। অনেক শুভ কামনা।

১৩| ৩১ শে আগস্ট, ২০১৮ রাত ৯:২৯

ঢাকার লোক বলেছেন: বাবা মারা গেলে ভাইরা বোনদের বাবার সম্পত্তির পাওনা অংশ দেয় না, এটি কমন আমাদের দেশে ! অথচ আল্লাহ পাক সূরা নিসায় মেয়েদের অংশ পরিষ্কার ভাবে বলে দিয়েছেন (আয়াত নং ১১ - ১৪ ) । এখানে বাবার সম্পত্তি ভাইয়ের কাছে বন্ধক রেখেছে ! জানিনা বাবা জীবিত কিনা, বাবার জীবদ্দশায় এ অনেকটা অকল্পনীয় !

০২ রা সেপ্টেম্বর, ২০১৮ দুপুর ১২:২৯

আফরোজা সোমা বলেছেন: বাবা জীবিত থাকলেও হয়তো এমনো হতে পারে যে, কোনো কারনে বাবা আর খরচ চালাতে পারছেন না বা কোনো কারণে আটকে গেছেন। তাই, তিনিই হয়তো তার বড় ছেলের কাছে জমি বন্ধক রেখে টাকা নিয়ে ছোটো ছেলেকে দিয়েছেন। জীবন বড় বিচিত্র।

ভালো থাকবেন। অনেক শুভ কামনা।

১৪| ০২ রা সেপ্টেম্বর, ২০১৮ দুপুর ১২:৩৬

আহমেদ জী এস বলেছেন: আফরোজা সোমা ,




ঈশ্বরের কাছে লেখা চিঠিটির মর্মবেদনা কষ্টকর একটা সত্য ।
যেমনটা আপনিও বলেছেন ---

"প্রাইভেট বিশ্ববিদ্যালয়ে যারা পড়ালেখা করে তারা সবাই সোনার চামচ মুখে নিয়ে জন্মায় না। এমনও আছে যাদের একবেলা ভরপেট আর অন্য বেলা আধ-পেটে চলে।

"এমন গল্পও ভুরি ভুরি আছে যে, বাবার জমি বেচে, পুকুরের মাছ বেচে, মৌসুমে ঘরে উঠা ধান বেচে সিমেস্টারের খরচা চালায় কেউ কেউ। "

"কয়েক সিমেস্টার গেলে পরে, যা হোক একটা কাজ জুটিয়ে নিতে চেষ্টা করে তারা। কারো কারো জুটেও যায়। তারা সেই টাকায় পড়ে। আবার সংসারেও যা হোক কিছু একটু দেয়ারও চেষ্টা করে।"

"কেউ কেউ কয়েক সিমেস্টার ঠিক মতন পড়ার পর ড্রপ মারে। কাজ করে টাকা জমায়। তারপর আবার এক সিমেস্টার পড়ে আরেক সিমেস্টার ড্রপ। আবার টাকা জমায়। আবার পড়ে। আবার ড্রপ। "


ঈশ্বরের দেয়া এমন নিষ্ঠুরতা নিয়েই কেটে যায় আমাদের সিংহভাগের জীবন ।

০৩ রা সেপ্টেম্বর, ২০১৮ দুপুর ২:১৯

আফরোজা সোমা বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ। ভালো থাকবেন। আপনার কল্যাণ হোক।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.