নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

আমি নরসুন্দা নদের হাওয়া

আফরোজা সোমা

নরসুন্দা নদের হাওয়া

আফরোজা সোমা › বিস্তারিত পোস্টঃ

কারি পাতা, কারি পাতা

২৪ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৮ সকাল ৯:৩৮

শ্রীলঙ্কান খাবার-দাবারগুলো আমাদের মতই। রান্নার ধরণ-ধারণ, শাক-সবজি-ডাল-ভাত প্রায় সবই। ঝাল-টালও খায় প্রচুর।

লাল মরিচের ভর্তা, তেলে ভাজা আস্ত-আস্ত শুকনা মরিচ, কাঁচা মরিচ, প্লেটে করে আলাদা সাজিয়ে রাখা থাকে মেইন-ডিশগুলোর পাশে। এমনকি বিভিন্ন রকমের সালাদে বিভিন্ন নকশা করে কাঁটা কাঁচা পেঁয়াজও থাকে।

শ্রীলঙ্কার রোদ খুব কড়া। আমাদের দেশের চৈত্র মাসের দুপুরের রোদের মতন রোদ। এমন রোদ আমার খুব পছন্দ। খুব পছন্দ।
এতো পছন্দ যে, রোদে আমার নেশা ধরে যায়। রোদের দিকে তাকালে আমার বুকের মধ্যে কেমন একটা নাচন-নাচন লাগে। আনন্দে আমার পায়ের তলায়, নাভির গোঁড়ায় কেমন শিড়শিড়ানি লাগে।

ছোটোবেলায় এমন কড়া রোদে বাড়ির পেছনের ক্ষেতের মধ্যে ঘন সবুজ ঘাসের উপর মুখ গুঁজে শুয়ে থাকতাম। কখনোবা মুখের উপরে একটা হাল্কা কাপড় ফেলে অথবা গায়ের জামাটা উল্টো করে মুখের উপর টেনে দিয়ে শুয়ে থাকতাম চিৎ হয়ে।

কেন থাকতাম? রোদ কি আমার রাশি? রোদ কি আমার মা? রোদ কি আমার প্রেমিক? জানি না।

কলম্বোতে কড়কড়া রোদ দেখে আমার বন্ধুরা যখন তারস্বরে হায় হায় করে উঠে আমার তখন নাভির গোঁড়ায় শিড়শিড়ানি লাগে। মনে হয়, আহা! বহুদিন পর বুঝি পেলাম প্রেমিকের দেখা! মনে হয়, তারে গলায় জড়িয়ে ধরে চুমু খাই বেশুমার।

রোদকে চুমু খাওয়া যায় কি-না জানি না। তবে, আমি নিজেই কলম্বোতে সাগর পাড়ে মাখামাখি হয়ে ছিলাম চুমুর মধ্যে। আমার দেহ ও আত্মা জেনেছে রোদের মধ্যে কী মায়া! কী ঘোর!

এমন রোদ গায়ে মেখে মনের মধ্যে ফুরফুরা ভাব নিয়ে এসে খেতে বসলে আনন্দই লাগে অন্যরকম। সেই সময় ঝাল-ঝাল খাবারটাই যুৎসই মনে হয়।

ঝালের সাথে রোদের একটা সম্পর্ক আছে। দুটোই মানুষকে একেবারে আঁকড়ে ধরে। মানুষকে মুহূর্তের জন্য তার নিজেকে ভুলিয়ে দেয়।
শ্রীলঙ্কান খাবার-দাবারের মধ্যে আমি বিশেষভাবে একটা জিনিষের প্রেমে পড়ে গেছি। সেটি হচ্ছে, কারি পাতা।

বস্তুটা দেখতে আমাদের দেশের নিমপাতার মতন। আকারে, গড়নে সব দিকেই। মনে হয়, যেনো নিমপাতা।

প্রথমবার যখন এই নিমপাতা টাইপ পদার্থটা দেখি বিষয়টিকে খুব যে আপ্লুত হয়েছিলাম তেমন না। কিন্তু খেতে-খেতে জিনিসটাকে দারুণ ভালো লেগে যায়।

প্রথমবার যখন কলম্বো গিয়েছিলাম তখন রাতের খাবারের জন্য আমাদেরকে খরচা দিয়ে দেয়া হতো। সেই টাকায় প্রথম দুই তিন দিন বার্গার কিং-এ খেলাম। রাইস এন্ড স্পাইসি গ্র্যাভি এন্ড ফিস জাতীয় খাবার।

এরপরে আমাদের এক অতি টেটনা বন্ধু গিয়ে খুঁজে বের করলো হোটেল আল-মদীনা/মক্কা টাইপ একটা খাবারের দোকান।

মানে খাবারের দামটা একটু সস্তা। আবার পেট ভরে কয়েক থালা ভাত খাওয়া যায় এই রকম একটা রেস্টুরেন্ট আরকি। এইসব রেস্টুরেন্টে গেলে আটপৌরে কলম্বোর সাধারণ মানুষের গায়ের গন্ধ পাওয়া যায়; তাদের জীবনের স্বাদ টের পাওয়া যায়।

সেই হোটেলে রাতের খাবার খেতে গিয়ে পেলাম একটা ভর্তা। নারিকেল দিয়ে কারি পাতার ভর্তা।

নারিকেলের নাম শুনেই আমার পেট ফুলে নাক পর্যন্ত উঠে গেলো। ভয়ে। আমার প্রচণ্ড গ্যাসের প্রবলেম। খুব বেছে বেছে খাই। খাওয়া-দাওয়া ঠিক থাকলে গ্যাসের কোনো প্রবলেম নাই। কিন্তু একটু উল্টো-সিধা হলেই বুকুম-বুকুম করে ঢেঁকুড় উঠতে থাকে। আর দশা আরেকটু বেগতিক হলে একবারে বমন। পেটে যতক্ষণ একটা দানা থাকে একটু পর পর বমি হতেই থাকে। তাই, খাবার-দাবাড় নিয়ে সাবধান থাকতে হয়। আর নারকেল নিয়ে তো বটেই।

অথচ একটা সময় ছিল। দাঁত দিয়েই নারিকেল ছিলে খেয়ে ফেলতাম। তখন আমার মা বা দাদী চিল্লা-চিল্লি করতো। দাঁত নষ্ট অইয়া যাইবো... দাঁত নষ্ট অইয়া যাইবো বলে।

কে কখন নারিকেল ছিলে দিবে সেই পর্যন্ত আমার অতো অপেক্ষার টাইম কই! ঘরে ছেলা নারকেল থাকলে এক আছাড় মেরে সেই নারিকেল দুই টুকরা করে দাঁত দিয়ে ইঁদুরের মতন খাওয়া ধরতাম। যেখানে দাঁতের নাগাল শেষ হয়ে যেতো সেখানে গিয়ে আবার আরেকটা আছাড় মেরে কয়েক টুকরা করে ফেলতাম নারিকেল।

আর বয়াম ভরে নারিকেলের বরফি, চিড়া, নাড়ু বানিয়ে রেখে আমার ভয়ে আমার মা আলমারিতে তালা মেরেও আতঙ্কে থাকতো। চাবি সাবধানে রাখতো। কোনো কায়দায় চাবিটা আমার হাতে পড়লে এক লহমায় বয়াম অর্ধেক।

যাই হোক, সেই দিন বাঘে খেয়েছে। নারিকেল বা নারিকেল মিশ্রিত কোনো খাবার খেলে আমার খুব গ্যাস হয়। তাই, নারিকেল খাওয়া প্রায় বন্ধ দেড় যুগ।

কিন্তু সেই আল মক্কা/মদীনা টাইপ রেস্টুরেন্টে খেতে বসে টেবিলে কারি পাতার ভর্তা দেখে মনে হলো, আচ্ছা একটু নিয়ে দেখি। তবে, ভর্তাটা নেয়ার সময়, যথা সম্ভব নারিকেলের কুঁচিগুলো ঝেরে ঝেরে ফেলে দিয়ে শুধু পাতাগুলো নেয়ার চেষ্টা করেছি।

কিন্তু ভাত দিয়ে মেখে খেতে গিয়ে আমার খুব ভালো লাগলো। একটু একটু করে খেতে খেতে অনেকটাই খেয়ে ফেললাম। নারিকেল সমেত। তারপর আরেক বাটি ভর্তার অর্ডার দিলাম।

এই ভর্তার প্রেমে পড়ে পরের রাতে আবারো সেই দোকানে খেতে গিয়েছিলাম। কিন্তু হায়! সেদিন বিধি আমার জন্য কারি পাতা ভর্তা রাখেননি। তারপর কী দিয়ে খেয়েছিলাম খেয়াল নেই।

এবারে যখন কলম্বো যাই, আমি আগেই নিয়ত করে গেছি যে, আসার সময় বেশ কিছু কারি পাতা কিনে নিয়ে আসবো।

আমি গিয়ে যে হোটেলে উঠলাম তার উল্টো দিকেই কুল্লুপিটিয়া কাঁচা বাজার। আমি নামটা লেখা দেখেছি। কিন্তু এটি যে কাঁচা বাজার সেটি জেনেছি পরে।

আমি যেই হোটেলে ছিলাম সেই হোটেলের রেস্টুরেন্টের এক ওয়েটারকে জিজ্ঞেস করলাম, কারি পাতা কোথায় পাবো? সে আমাকে আঙুল তুলে রাস্তার ওই পাড় নির্দেশ করে বললো, ম্যাম, ওই তো। ওখানেই বাজার। আপনি ওখানেই পাবেন। দামও বেশি না।

আমি তো খুব খুশী হলাম। খুশী মনে ভাবলাম, যাবার আগের দিন আধা কেজি কারি পাতা কিনে নেবো।

রোববারে কারিপাতা কিনবো বলে ঠিক করলাম।

কিন্তু হায়! বিধি বাম!

বিভিন্নজন জানালেন যে, আজ তো রোববার। মার্কেট খোলা নাই। তুমি তো কারি পাতা পাবে না।

সারা বিকেল-সন্ধ্যা আমি যেই দুই চালকের সাথে ঘুরলাম তারাও বললো, ম্যাডাম! একে তো লম্বা ছুটি! তার উপরে এই সময়ে আর কারি পাতা কোথায় পাবেন!

আমি যেদিন কলম্বো পৌঁছুলাম তার পর দিন থেকে সেখানে শুরু হয়েছে তিন দিনের এক ম্যারাথন ছুটি।

শুক্রবার ছিল তাদের পয়া ডে। (পয়া ডে নিয়ে আলাদা ভাবে আরেক লেখায় বলবো।) মানে, ওইদিন পূর্ণিমা। প্রত্যেক মাসে পূর্নিমায় শ্রীলঙ্কায় জাতীয় ছুটি থাকে।

তো, শুক্রবারে পূর্ণিমার ছুটি। শনি-রবি সাপ্তাহিক ছুটির দিন।

তবে, পয়া ডের ছুটি মিলে যাওয়াতে এই ছুটিটাতে শহর একটু বেশিই ফাঁকা।

আমি মনে ভাবলাম, এরা কি বাজার-ঘাট সব বন্ধ করে দিয়ে যায় নাকি ছুটি ছাটায়!

রোববারে রাতের খাবার খেতে গেলাম। একেবারে শেষ সময়ে।

সাড়ে দশটায় হোটেলের রেস্তোরাঁতে অতিথিদের ঢোকার শেষ সময়। আমি একেবারে দশটা ২৮ কি ২৯-এ ঢুকলাম। কারণ সারা সন্ধ্যা বাইরে টই টই করে ঘুরেছি।

প্রিয়তমকে ছেড়ে যাবার সময় যেভাবে বুকে চেপে ধরে প্রেয়সী সেভাবে শেষ মুহূর্তে সাগর পাড়ের হাওয়াকে দম বন্ধ করে আলিঙ্গন করে ফিরতে-ফিরতে দেরী। তারপর রুমে ফিরে গোসল-টোসল সেড়ে যেতে-যেতে একেবার সাড়ে দশটা।

আমার খাবার শেষ হতে-হতে এগারোটা সোয়া এগারোটা প্রায়। সেদিন আমাকে যিনি সার্ভ করছিলেন তার নাম স্টিভ। তরুণ। গোল-গাল গড়ন। শ্যামলা বরণ। চামড়া পোড়া নয়। সুন্দর ছেলে।

স্টিভ আমাকে পানি এনে দিলো। ডেজার্টে কী খাবো জেনে নিয়ে পুডিং এনে দিলো। তারপর বিনয়ের স্বরে বললো, ম্যাম ক্লোজ করার সময় ঘনিয়ে এসেছে। তাকিয়ে দেখি আমি ছাড়া আর কেউ নেই রেস্তোরাঁয়।

আমি তাড়াতাড়ি পানির গ্লাসে হাল্কা একটা চুমুক দিয়ে উঠে পড়ার সময় মনে হলো, আচ্ছা, স্টিভকে বলেই দেখি না ও যদি আমাকে কয়েকটা কারি পাতা ম্যানেজ করে দিতে পারে!

স্টিভকে আমি খুব বিনয়ের সাথে কারি পাতার সাথে আমার ভাব-ভালোবাসা হয়ে যাওয়ার ঘটনাটা বল্লাম। এটাও বললাম যে, আমি কারি পাতা কিনতে পারিনি। তুমি কি প্লিজ ক'টা কারি পাতা কিচেন থেকে ম্যানেজ করে দিতে পারো?

বেচারা স্টিভ!

ঠিকাছে, ম্যাম। এক্ষুণি দেখছি বলে সে গেলো। ফিরে এলো হাতে এক গোছা কারি পাতা নিয়ে। আহা! নিমপাতার মতন দেখতে কালচে সবুজ রঙের পাতাটাকে আমার কী যে ভালো লাগলো তখন!

আমি স্টিভকে করজোরে ধন্যবাদ জানালাম। সে-ও খুব সুন্দর করে হাসলো। আজ ভোর রাতেই আমি চলে যাবো জেনে আমাকে নিরাপদ ভ্রমণের শুভ-কামনা জানালো। পরস্পরের কল্যাণ কামনা করে আবার হাসি বিনিময় করে আমরা বিদায় নিলাম।

রুমে এসেই আমি কারি পাতাগুলোর একটা ছবি তুললাম। কী মনে করে তুললাম, জানি না। তুললাম। তারপর যত্ন করে কারি পাতাগুলো প্যাকেট করতে-করতে ভাবলাম, ঢাকায় ফিরে একবার খোঁজ করে দেখতে হবে। নিশ্চয়ই কোথাও পাওয়া যাবে।

কিন্তু সোমবারে ঢাকায় ফিরেই দেখি সব রাস্তা ব্লক। তার উপরে বিমানবন্দরে নেমেই রেড চ্যানেল ঘুরে এসেছি। সে আরেক কাহিনী।

কিন্তু সব মিলিয়ে মেজাজটা খিচড়ানো। হয়তো সেইসব কারণে ঘরে ফিরেই আর ব্যাগ থেকে কারি পাতাটা নামিয়ে ফ্রিজে ঢোকাতে মনে ছিল না।

বিচ্ছুরা দলে দলে শহরের সব পথে নেমে আসছে-- সেই সব খবরে চোখ আটকে যায়। ফেসবুকে ঘাঁড় গুঁজে থাকি। টিভিতে দেখার কিছু নাই।

মঙ্গলবারে সন্ধ্যায় শুনি আমার শ্বাশুড়ি মা'র স্ট্রোক হয়েছে। মায়ের ডান পাশ প্রায় প্যারালাইজড। কিন্তু সঙ্গে সঙ্গে যেতে পারি না। বৃহস্পতিবারে দুপুর-দুপুর যাবো বলে বাসের টিকিট কেটে রাখি।

কিন্তু সেই বৃহস্পতিবারে বাসে আর যাওয়া হয় না। শহরে অচেনা বাতাস। মানুষেরা সব হতচকিত। সেই বৃহস্পতিবারে শহরে ইতিহাস রচিত হয়। আমি না বুঝেই বাইকের পিঠে চড়ে ইতিহাসের পেটের ভিতরে ঢুকে পড়ি। আর তিন/সাড়ে তিন ঘন্টা দেবশিশুদের পরশ পেয়ে আমার কেমন কান্না উথলে উঠে।

যাই হোক, বহু কাহিনী করে আমি চাট গাঁয়ের পথে রওয়ানা হই। আর আরো বহু ঝক্কি করে পাওয়া আমার সাধের কারি পাতা পলিথিনে মুড়ানো অবস্থায় পড়ে থাকে লাগেজের ফ্রন্ট পকেটে। কিন্তু সেটা আমার মনেও পড়ে না।

শ্বশুড় বাড়িতে থাকার সময় হঠাৎ একবার মনে পড়েছিল। ছোটো বোনকে ফোন করে কারি পাতাটা এক্ষুনি বের করতে বলবো ভেবে ফোন করতে ভুলে যাই। ফোন করতে যে ভুলে যাই সেটিও আর মনে পড়ে না। কারি পাতা প্লাস্টিকের প্যাকেটে ঘামতে থাকে ঢাকার গরমে।

চিটগাং থেকে রবিবারে ফিরে এসেও কারি পাতার কথা মনে পড়ে না। আমার মন পড়ে থাকে টিভির খবরে। বিচ্ছু, উই ওয়ান্ট জাস্টিস, গুজব, হেলমেট বাহিনী এইসবে।

পরের দিন চকিতে কারি পাতার কথা মনে পড়ে। আমি এক ঝটকায় লাগেজের ফ্রন্ট পকেট খুলি।

আহা! কারি পাতা! পঁচে-গলে-পলিথিনে মাখামাখি হয়ে তারা একাকার!

২৫ অগাস্ট, ২০১৮।। শনিবার।।

মন্তব্য ১০ টি রেটিং +১/-০

মন্তব্য (১০) মন্তব্য লিখুন

১| ২৪ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৮ সকাল ১০:১১

রাজীব নুর বলেছেন: বিক্রমপুরের মাইয়ারা রান্ধনে ওস্তাদ আর পোলারা ব্যবসায় । এইটা মনে রাইখেন ।

২৪ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৮ সকাল ১০:৩৫

আফরোজা সোমা বলেছেন: শোনা কথায় কান দিতে নাই ;)

২| ২৪ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৮ সকাল ১১:২০

ভিন্নচিন্তা ভিন্নমত ভিন্নপথ বলেছেন: @ আফরোজা সোমা - ম্যাডাম, কারিপাতা নিয়ে এত বড় পোস্ট !

২৬ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৮ দুপুর ১২:১৩

আফরোজা সোমা বলেছেন: হলো তো ;)

৩| ২৪ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৮ দুপুর ১:০৩

বাকপ্রবাস বলেছেন: শ্রিলংকার কলিগ ছিল। নারিকেল, মশলা আর কারিপাতা এসবের ব্যবাহার বেশী করে থাকে, আমার ক্ষেত্রে উল্টো। কারি পাতার অতি ঘ্রাণটা আমার ভাল লগতনা।

২৬ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৮ দুপুর ১২:১৪

আফরোজা সোমা বলেছেন: হাহ হা

আমিও দেখেছি। আমাদের অনেকেই এটা সহ্য করতে পারে না। অনভ্যস্ততা হয়তো।

৪| ২৪ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৮ বিকাল ৪:১৯

রাজীব নুর বলেছেন: লেখক বলেছেন: শোনা কথায় কান দিতে নাই ।

আমার বাড়িই বিক্রমপুর।

২৬ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৮ দুপুর ১২:১৫

আফরোজা সোমা বলেছেন: তাহলে তো আপনার বাড়িতে খেতে আসতে হবে ;)

৫| ২৪ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৮ বিকাল ৪:৪৩

ফারিহা হোসেন প্রভা বলেছেন: কারি পাতা আপনার খুব পছন্দের নাকি ম্যাডাম?

২৬ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৮ দুপুর ১২:১৬

আফরোজা সোমা বলেছেন: খুব না। তবে খেতে ভালই লাগে।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.