নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

আমি নরসুন্দা নদের হাওয়া

আফরোজা সোমা

নরসুন্দা নদের হাওয়া

আফরোজা সোমা › বিস্তারিত পোস্টঃ

মহামারীর দিনগুলি-৪: স্কোরবোর্ড

০৯ ই এপ্রিল, ২০২০ বিকাল ৫:৫৭

ক্রিকেটের স্কোর নয়, আমরা মৃতের সংখ্যা গুণছি। প্রতিটি সংখ্যা একেকটি মুখ। প্রতিটি মুখের সাথে জড়িয়ে আছে একেকটি পরিবার

ঘটনাবলী দ্রুত ঘটছে। খুব দ্রুত। বিভীষিকা বাড়ছে। বৈশ্বিক ও স্থানীয় পরিমণ্ডল, সবখানেই। ঘোর অমানিষা গাঢ় হয়ে আসছে। পুকুরের পানিতে ঢিল পড়লে প্রথম একটা ছোট তরঙ্গ জন্ম নেয়। সেই তরঙ্গের ধাক্কায় জন্ম নেয় আরো বড় ঢেউয়ের গোলক। তারপর আরো বড়। করোনার ঢিল প্ল্যানেট আর্থের মনুষ্য পুকুরে যে ধাক্কা দিয়েছে এর প্রভাব কতদূর গিয়ে থামবে তা এখনো পুরোপুরি আঁচ করতে পারছে না কেউ।

মানুষ অর্থনীতি নিয়ে শংকায় আছে। করোনার কাল যত দীর্ঘায়িত হবে প্ল্যানেট আর্থের মনুষ্য সমাজে এর প্রভাব হবে তত গভীর ও বহুমুখী। মনে করা হচ্ছে, করোনা ডেকে আনবে একটি সামগ্রিক ধ্বংসযজ্ঞ। ক্যাসকেইড বা জলপ্রপাতের মতন সমাজের স্তরে স্তরে ঘটতে থাকবে অভাবনীয় ঘটনাবলী।


পরিসংখ্যান

এপ্রিল ৯ তারিখে, বাংলাদেশ সময় দুপুর নাগাদ দেখলাম, জন হপকিন্সের বরাত দিয়ে সিএনএন জানাচ্ছে ইতোমধ্যে কভিড-১৯-এ আক্রান্ত হয়ে বিশ্বজুড়ে মারা গেছে ৮৮ হাজার মানুষ। আক্রান্তের সংখ্যা ছাড়িয়েছে দেড় মিলিয়ন। এই সংখ্যা প্রতি ঘন্টায় লাফিয়ে লাফিয়ে বাড়ছে।

অ্যামেরিকার নিউইয়র্কে যে অভাবিত দৃশ্য তৈরি হয়েছে তার কাছে হলিউডি সিনেমার দৃশ্য পরাজিত। ইতালি ও স্পেনকে ছাপিয়ে মহামারী করোনার কেন্দ্রবিন্দু এখন অ্যামেরিকা। অ্যামেরিকায় মৃতের সংখ্যা প্রায় ১৫ হাজার। ইংল্যান্ডও ধুঁকছে। ইংল্যান্ডের খোদ প্রধানমন্ত্রী আক্রান্ত হয়ে আইসিইউতে চিকিৎসাধীন।

বাংলাদেশে ঢাকার বিভিন্ন সড়কে, গত কয়েক দিনে, তিনজনকে মৃত পড়ে থাকতে দেখা গেছে। ছবি দেখে তারা সবাই নিম্ন আয়ের মানুষ বলে মনে হয়েছে। সেদিন একটি টেলিভিশনে দেখাচ্ছিল, জুরাইনে পরে আছে মৃত মানুষ। তার আগে ইনকিলাবের অনলাইনে দেখলাম তাজউদ্দীন আহমদ রোডে পড়ে আছে আরেকজনের লাশ। ফেসবুকে দেখলাম, বনানীতে ফুটপাথে পড়ে আছেন আরেকব্যক্তি। মৃত।
মৃতের সংখ্যা বাড়ছে। আজ সকালের খবরে দেখলাম, ঢাকার সবখানে ছড়িয়ে পড়েছে কভিড-১৯।


‘আপু, মরে গেলে মাফ করে দিও’
গত পড়শু সজীব-লাকি বললো তাদের বাসা লক ডাউনের মধ্যে পড়েছে। বাবর রোড, তাজমহল রোড, বিহারী ক্যাম্পের আশপাশের এলাকায় বসবাসকারী কোনো কোনো ফেসবুক বন্ধু জানাচ্ছিলেন, তারাও লক ডাউনে পড়েছেন। তাদের আশপাশেই কোনো বাসায় কভিড-১৯ রোগী শনাক্ত হয়েছে। বহ্নি আপুও বললো। তার বাসার সন্নিকটেই এক বাসা লকডাউন। গতকাল এক স্টুডেন্ট বললো বসুন্ধরায় তাদের প্রতিবেশীর বাড়ি লক ডাউন। নারায়নগঞ্জ, গাজীপুর ও টাঙ্গাইল জেলায় টোটাল লক ডাউন ঘোষণা করা হয়েছে। নারায়নগঞ্জের স্বয়ং ডিসি, এসপি, সিভিল সার্জন কোয়ারেন্টিনে। ঢাকায় আমার বাসা যে এলাকা সেখানেও রোগী শনাক্ত হয়েছে। দরজার ওপাশেই খুনির পদধ্বনি পেয়ে শিরদাঁড়া বেয়ে হিম নেমে গেলো।

হিম এখন জমে বরফ। গতকাল সন্ধ্যায় বাড়ি থেকে খবর পেলাম। আমাদের এলাকা থেকে বের হবার গলিগুলো বাঁশ দিয়ে বন্ধ করে দেয়া হয়েছে। রোগী কোথাও পাওয়া গেছে কিনা, বা কী বৃত্তান্ত কেউ কিছু নিশ্চিত জানে না।

এই মহামারীতে ক’জন বাঁচবে আর ক’জন মরবে কেউ জানে না। কিন্তু হাঁপানী বা ফুসফুসের অন্য রোগ যাদের আছে তারা আছেন উচ্চ ঝুঁকিতে। কারণ কভিড-১৯ মূলত ফুসফুসকেই বিকল করে দেয়। তাছাড়া ডায়েবেটিস, উচ্চরক্ত চাপ, হার্ট বা কিডিনসহ অন্যান্য স্বাস্থ্য সমস্যা যাদের রয়েছেন তারাও অতি উচ্চ ঝুঁকিতে আছেন।

এই বৃত্তান্ত আমলে নিলে আমার ৭ জনের পরিবারে ৪ জন রয়েছে উচ্চ ঝুঁকিতে। এর মধ্যে একজন আমার মা। তিনি এজমা, উচ্চমাত্রার ডায়বেটিস, উচ্চ রক্তচাপ, এনলার্জড ও ফ্যাটি লিভার, থাইরয়েড, কিডনি ও হার্টের জটিলতা ও আর্থ্রাইটিসে ভুগছেন।

এই বৃত্তান্ত মাথায় নিয়ে মৃতের পরিসংখ্যান দেখি। দেখি এজমার রোগী বা ফুসফুসের জটিলতা বা ডায়বেটিস বা উচ্চরক্ত চাপে থাকা মানুষদের কভিড-১৯ ধরলে বাঁচার আশা ক্ষীন। দেখে-দেখে অন্তরাত্মা হিম হয়ে আসে।

বাসায় ফোন করে বারবার কালিজিরা, লেবুর রস, মধু খেতে বলি। প্রাকৃতিক উপায়ে শরীরটাকে যতখানি শক্ত রাখা যায়, প্রচেষ্টা জারী রাখি। কিন্তু বাসায় মধু শেষ। মধু পাবারও আপাতত সুযোগ নেই। বাইরে যাওয়া বন্ধ। দোকান পাটও বিশেষ খোলা নেই। দোকানে দোকানে ঘুরে এখন মধু খোঁজার সময় নয়। কুরিয়ারেরো সুযোগ নেই। পরিবহন বন্ধ। নিত্য প্রয়োজনীয় পণ্যাদি— চাল, ডাল, তেল, নুন— এখনো বাজারে মিলছে বটে। কিন্তু সাপ্লাই চেইন যে কখন হুড়মুড়িয়ে ভেঙে পড়বে, কেউ জানে না।

এই অবস্থায় খবর এলো, গতকাল সন্ধ্যায় আমাদের এলাকায় কয়েকটি পাড়ার গলি বাঁশ দিয়ে প্রশাসন বন্ধ করেছে। কী কারণে বন্ধ তা কেউ স্পষ্ট তখনো জানে না। কেউ বলছে, কাছাকাছি কোথাও করোনার রোগী আছে। কেউ বলছে, দূরে কোথাও কেউ একজন করোনায় মারা গেছে। সেই মৃত ব্যক্তির এক নিকটাত্মীয় এই এলাকায়ই ভাড়া থাকেন এবং তিনিও মৃত ব্যক্তির সংস্পর্শে এসেছিলেন। শহরে একজন বন্ধু ও আরেকজন সাংবাদিকের সাথে কথা হলো। তারা বলছেন, শহরে এখনো রোগী পাওয়া যায়নি। কিন্তু শহরে বিভিন্ন এলাকায় মানুষের মধ্যে করোনার বিপদ নিয়ে ‘চেদভেদ’ কম। অনেকেই গা করছেন না। পাড়ার ভেতরে আড্ডাবাজি চলছে। চায়ের দোকানে, বিড়ির দোকানে বসে গালগপ্প চলছে। তাই, এসব ঠেকাতে অনেক এলাকায় পুলিশ ও এলাকাবাসী পাড়া-মহল্লার গলির মুখে বাঁশ বেঁধে রাস্তা বন্ধ করে দিচ্ছে যেনো কেউ বাইক নিয়ে বের হতে বা রিকশা নিয়ে ঢুকতে না পারে।

এটা একদিকে ভালো। রাস্তাবন্ধ থাকলে মানুষের মধ্যে একটা কড়া বার্তা যায়। মানুষ অন্তত একটু সিরিয়াস না হয়ে পারে না। আমাদের এলাকাতেও মানুষের মধ্যে এখন ভয়-ভয় ভাব।

এই অবস্থায়, গতরাতে আমার বোনের সাথে ফোনে আলাপ হচ্ছিলো। ঘটনাবলী দেখে সে শংকিত। এক পর্যায়ে বললো, ‘আপু, মরে গেলে মাফ করে দিও। দাবী-টাবি রাইখো না। আর তিয়ানরে দেইখো’।

এই কথা শুনে আলাপ আমি অন্য দিকে ঘুরিয়ে নিয়েছি বটে। কিন্তু ওর বাক্য শেষ হবার আগেই এমন একটা ধাক্কা লাগলো, যা বর্ণণা করা কঠিণ।

হঠাৎ মনে হলো, সত্যিই তো! এই অবরুদ্ধ দশায় কতদিন আমাদের থাকতে হবে তা কে জানে! ততদিন সকলে সুস্থ্য থাকবো কিনা, বেঁচে থাকবো কিনা, পরস্পরের সাথে আবার দেখা হবে কিনা তাই বা কে জানে!


বিপর্যয়ের পদধ্বনি

সামনের সময়টা অনিশ্চয়তায় ভরা। কেউ জানে না মানুষের কাছ থেকে কতটা কেড়ে নেবার পর শেষ হবে এই মহামারী। বাঁচা-মরার দোলাচলে ধনী মানুষদের টিকে থাকার সম্ভাবনাটা বেশি। তারা যদি বাইরে না গিয়ে থাকতে পারেন, কোনো কারণে বাইরে গেলেও তারা যদি মাস্ক-গ্লাভস-হেডকাভার-শুকাভার পরে নিজেদেরকে সর্বোচ্চ সতর্কতায় রাখেন এবং নিজেদেরকে সার্বক্ষনিক সুরক্ষা বলয়ের ভেতর রাখতে পারেন তাহলে হয়তো প্রাথমিক ধাক্কাটা বেঁচে যাবেন।

এই মহামারী দীর্ঘায়িত হলে এক পর্যায়ে খাদ্যাভাবের আশঙ্কা প্রবল। তেমন দুর্দিনেও বাজারে খাদ্য থাকবে। কিন্তু সবাই তা কিনতে পারবে না। নিম্নবিত্তের মানুষের তো এখনই প্রাণ ওষ্ঠাগত। মাড়ী দীর্ঘায়িত হলে নিম্নমধ্যবিত্ত ও মধ্যবিত্তরাও চাকরী হারাবে, আয় হারাবে। কিন্তু তাদের বাড়ি ভাড়া দেবার চাপ থাকবে। আমি ভাবি, আমার বেতন না থাকলে বাড়িভাড়া দেবো কোত্থেকে? খাদ্যের দাম কয়েকগুণ বেড়ে গেলে অর্থ কোথায় পাবো? কিন্তু, সেই দুর্দিনেও বেঁচে যাবেন ধনী মানুষেরা। মানে যাদের জমানো টাকা আছে প্রচুর, তারা। এক টাকার জিনিষ তারা ১৫০ টাকায় কিনে নিতে পারবেন। নিজের এবং নিজের প্রিয়জনদের ভালো থাকা নিশ্চিত করা কঠিণ হলেও অসম্ভব হবে না।

সেরকম পরিস্থিতিতে সমাজে করোনার ভয়কে উপেক্ষা করে মানুষ খাবারের সন্ধানে বাইরে বের হতে বাধ্য হবে। চুরি-ডাকাতি বেড়ে যাবে। আইন-শৃঙ্খলার অবনতি হবে। সমাজে দেখা দেবে একটা টোটাল কেওস বা সামগ্রিক বিপর্যয়। এমন সংকটের দিন যদি আসে তখন মানুষের সহমর্মিতা ছাড়া মানুষের বেঁচে থাকবার আশা নেই।

এরকম টোটাল কেওসের দিন যেনো জীবদ্দশায় কোনোদিন না আসে তা কায়মনোবাক্যে প্রার্থনা করতাম। বলতে গেলে, প্রায় রোজ। যুদ্ধের সিনেমা আমার বিশেষ আগ্রহের বিষয়। বিশেষত দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের সিনেমা। সিনেমাগুলো দেখি আর তার রেশ মনে লেগে থাকে একটানা বহুদিন। পার্কে হাঁটতে হাঁটতে, ইউনিভার্সিটিতে যেতে-যেতে, রাতে বারান্দার গ্রিলের ফাঁক দিয়ে এক ফালি আকাশ আর দু’একটা তারা দেখতে-দেখতে, ছুটির দিনে ভরদুপুরে ঘরের ভেতর রোদের খেলা দেখতে দেখতে মনে মনে বারবার বারবার জপি: হে প্রভু! তেমন যুদ্ধের দিন আর যেনো ফিরে না আসে!

কয়েক বছর আগে, ১৩/১৪/১৫ ওই সময়টাতে, ভূমিকম্প নিয়ে খুব আশঙ্কা করা হচ্ছিলো। আশপাশের দেশে ভূমিকম্পে তৈরি হয়েছিল ধ্বংসযজ্ঞ। তেমন দিনগুলোতে ধামন্ডি লেকে হাঁটার সময় মনে মনে বারংবার জপতাম, মা প্রকৃতি! দয়া করো! ঢাকায় যেনো ভূমিকম্প না হয়। ঢাকাটাকে বাঁচিয়ে দাও।

এপোকেলিপ্স বা মহাধ্বংস নিয়ে সিনেমা আছে। ‘২০১২’ তেমনি একটি । তৃতীয় বিশ্বযুদ্ধ নয়, পারমাণবিক বোমা নয়, প্রবল ভূমিকম্প ও সুনামী বা মহাকাশ থেকে ছিটকে আসা উল্কাপাত নয় অদৃশ্য এক জীবানুও হতে পারে মনুষ্যকূলের ধ্বংসযজ্ঞের কারণ। জীবাণু, মহামারী নিয়েও সিনেমা হয়েছে। যেমন- কন্ট্যাজিওন, ওয়ার্ল্ড ওয়ার জি। সিনেমাগুলোর ভয়াবহতাকেও বহু আগেই ছাপিয়ে গিয়েছে মহামারী করোনা।

জানি না, এই যাত্রায় কারা বাঁচবে, কারা মরবে। কিন্তু বড় একটা অংশের মরণ অবধারিত। ইতোমধ্যেই মৃত্যু লাখ ছুঁই ছুঁই। আগামী তিনমাসে এই সংখ্যা কয়লাখ হতে পারে তা অনুমান করার মতন কলিজা আমার নেই। মানুষ ক্রিকেটের স্কোর নয়।

করোনায় মৃতের সংখ্যা জানাতে অনলাইনে স্কোরবোর্ডে সারাক্ষণ লাইভ আপডেট জানাচ্ছে সিএনএনসহ দুনিয়ার সংবাদ মাধ্যমগুলো। স্কোরবোর্ডে যোগ হওয়া প্রতিটি সংখ্যা একেকজন মানুষের মুখ। এই সংখ্যার তালিকায় কখন যোগ হবে আমারই প্রিয়জন তা আমি জানি না। তাই, ধুকপুক করতে থাকা প্রাণ নিয়ে জপছি, মাতা ধরিত্রী, দয়া করো! দয়া করো!

০৯.০৪.২০

মন্তব্য ১২ টি রেটিং +০/-০

মন্তব্য (১২) মন্তব্য লিখুন

১| ০৯ ই এপ্রিল, ২০২০ সন্ধ্যা ৬:৫১

শের শায়রী বলেছেন: চারিদিকে নীরব মৃত্যুর হাতছানি, আসলে কে বাচে কে মরে তার নিশ্চয়তা নেই। আর এই যুগে প্রায় সবার শরীরেই কিছু না কিছু রোগ বাসা বেধে আছে ৩০ বছরের পর। ভালো থাকুন।

০৯ ই এপ্রিল, ২০২০ রাত ১১:০৯

আফরোজা সোমা বলেছেন: ভালো থাকবেন।

২| ০৯ ই এপ্রিল, ২০২০ রাত ৮:০৬

পদ্মপুকুর বলেছেন: কতজন মরবে, সেই সংখ্যা নির্ধারণ করার মত কলিজা আমারও নাই।
আপনাকে বহুদ্দিন বাদে দেখলাম মনে হয়।

০৯ ই এপ্রিল, ২০২০ রাত ১১:৩৮

আফরোজা সোমা বলেছেন: হুমম। বছর খানেক অনুপস্থিত ছিলাম। ভালো থাকবেন।

৩| ০৯ ই এপ্রিল, ২০২০ রাত ৯:২১

রাজীব নুর বলেছেন: বাংলাদেশে করোনার কারনে যে পরিমান সরকারি সহায়তার উদ্যোগ নেয়া হয়েছে, সেটা কিন্তু বিশাল, সেজন্য লুটালুটি কন্ট্রোল করার জন্য দরকার করাপশন সেল। কি ভুল বললাম ? স্বাস্থ্য সেবার দিকে কি আর তেমন নজর থাকবে কারো ?

০৯ ই এপ্রিল, ২০২০ রাত ১১:৩৮

আফরোজা সোমা বলেছেন: ভালো থাকবেন।

৪| ০৯ ই এপ্রিল, ২০২০ রাত ৯:৩৬

সাড়ে চুয়াত্তর বলেছেন: এত বিপদেও মানুষ একতাবদ্ধ হতে পারছে না।

০৯ ই এপ্রিল, ২০২০ রাত ১১:৩৯

আফরোজা সোমা বলেছেন: ভবিষ্যৎ অন্ধকার...

৫| ০৯ ই এপ্রিল, ২০২০ রাত ১০:০৩

ঊণকৌটী বলেছেন: মানুষ ছাড়া প্রকৃতির সকল সন্তান ভালো আছে। অনাবিল আনন্দই আছে এই পৃথিবীর অন্যান জীবকূল।

০৯ ই এপ্রিল, ২০২০ রাত ১১:৩৯

আফরোজা সোমা বলেছেন: হুমম। মানুষ হচ্ছে প্রকৃতির শ্বাপদ।

৬| ১০ ই এপ্রিল, ২০২০ রাত ২:১৫

নেওয়াজ আলি বলেছেন: শুভ কামনা আপনার জন্য।

১৫ ই এপ্রিল, ২০২০ সন্ধ্যা ৬:০১

আফরোজা সোমা বলেছেন: আপনার জন্যেও অনেক শুভ কামনা।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.