নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

পাগল বলে অনেকেই , আনকোরা , সাধারণ , মাঝে মধ্যে অসাধারণ। লেখার অভ্যাস নেই কিন্তু মাঝে মধ্যেই তা মাথাচাড়া দিয়ে উঠে।

অগ্নিঝরা আগন্তুক

কেন?

অগ্নিঝরা আগন্তুক › বিস্তারিত পোস্টঃ

রোহিঙ্গারা কি আসলেই বাংলাদেশে জায়গা পাওয়ার যোগ্য ?!

১৯ শে নভেম্বর, ২০১৬ দুপুর ১:২৮

দেশে রোহিঙ্গাদের নির্যাতন নিয়ে বর্তমানে একটি নীরব প্রতিবাদ চলছে . রোহিঙ্গারা অধিকাংশ মুসলিম জনগোষ্ঠী হওয়াতে কিছু বাংলাদেশিদের মনে তাদের জন্য একটি সেন্টিমেন্ট কাজ করে , যদিও তিক্ত কথা কিন্তু অনেকটাই সত্য ! বাস্তবতা কিন্তু তাদের বিপক্ষেই কথা বলে , তাই আসুন বাস্তবতা গুলো কি জানার চেষ্টা করি।

১০ টি কারণে রোহিঙ্গাদের বাংলাদেশে জায়গা দেয়া উচিত নয় : -

১. রোহিঙ্গারা কোনো নিয়ম নীতির ধার ধরে না। তাদের কাছে যে কোনো অপরাধ মামুলি বেপার .

২. রোহিঙ্গারা বেশিরভাগ অস্ত্র চালনায় পটু . তাদের দিয়ে অতীতে বিভিন্ন অপরাধমূলক কর্মকান্ড সহ সন্ত্রাসী গোষ্ঠী গঠন করা হয়েছে বিভিন্ন পাহাড়ি এলাকায়। ( খবরের রেফারেন্স : ১৩ সেপ্টেম্বর ২০১১) কালের কণ্ঠে প্রকাশিত এক প্রতিবেদনে জানা যায়, প্রায় ৫০ হাজার রোহিঙ্গা বিভিন্ন অপরাধের সঙ্গে জড়িত। এর মধ্যে অনুপ্রবেশকারী ও শরণার্থী মিলে ১০ হাজার ভয়ংকর অপরাধী।)

৩. রোহিঙ্গারা বনভূমি উজাড় করে গাছ - পালা কেটে চুরি করে নিয়ে গিয়ে তা বিক্রি করে বিভিন্ন ইট ভাটায়।

৪. রোহিঙ্গারা মাদক পাচারের সাথে জড়িত। ( খবর : বাংলাদেশ সীমান্তরক্ষী বিজিবির হাতে জানিয়েছে, গত বছরের সেপ্টেম্বরে টেকনাফ পৌরসভার বাসস্ট্যান্ডে বিজিবি জওয়ানরা অভিযান চালিয়ে এক হাজার ১০টি ইয়াবাসহ সেতারা বেগম ও তার স্বামী মো. খানকে গ্রেপ্তার করেছে। তারা উভয়ই রোহিঙ্গা। এর আগে ১৫ আগস্ট টেকনাফ সদরের জওয়ানরা ট্রানজিট নিয়ে আসা মিয়ানমারের মংডু শহরের মোহাম্মদ শহীদকে ৯৮৯টি ইয়াবাসহ আটক করেছে। এ ধরনের হাজারো উদাহরণ দেওয়া যাবে যুব সমাজকে ধব্বংসের মুল অস্ত্র ইয়াবা ব্যবসায়ে প্রায় ১০ থেকে ১৫ হাজার রোহিঙ্গা জড়িত । )

৫. যৌন ব্যবসার সাথে জড়িত তারা এ ছাড়াও রোহিঙ্গারা বিভিন্ন জায়গায় কম বেতনে কাজ করে , যার ফলে বাংলাদেশী শ্রমিকেরা বেকার হয়ে পড়ছে . ( খবর : যৌন ব্যবসায় রোহিঙ্গা যুবতিদের ব্যবহার করা হচ্ছে উখিয়া-টেকনাফের রোহিঙ্গা বস্তি থেকে নিরবে পাচার হচ্ছে যুবতী মেয়েরা। ঢাকা-চট্টগ্রাম সহ দেশের বিভিন্ন হোটেল বাসা বাড়ীতে তাদের অবস্থান। )

৬. দেশ ছাড়িয়ে বিদেশেও অপরাধ মূলক কর্মকান্ড। ( খবর : প্রথম আলো পত্রিকায় ছাপানো হয়েছে সৌদি আরব, কাতার, আরব-আমিরাত, ইরাক, কুয়েতসহ মধ্যপ্রাচ্যের বিভিন্ন দেশে মিয়ানমারের রোহিঙ্গারা বাংলাদেশী পরিচয়ে শ্রম বাজার দখল করে নিচ্ছে। আর এতে বাংলাদেশী শ্রমিকেরা পড়েছে সমস্যায়। মিয়ানমারের রোহিঙ্গারা বিভিন্ন পন্থায় বাংলাদেশী পাসপোর্ট নিয়ে মধ্য প্রাচ্যের দেশ গুলোতে গিয়ে চুরি, ডাকাতি,ছিনতাই,ধর্ষণ,খুনসহ নানা অপরাধমূলক কার্যকলাপে জড়িয়ে পড়ছে। আর তাদের সকল অপরাধের দায়ভার বহন করতে হচ্ছে প্রবাসী বাংলাদেশীদের। রোহিঙ্গাদের অপরাধের দায়ভার বহন করতে গিয়ে বাংলাদেশ ক্রমেই মধ্যপ্রাচ্যের বিশাল শ্রমবাজার হারাতে বসেছে। )

৭. নিজের দেশের জনসংখ্যা সমস্যার অন্ত নেই , রোহিঙ্গ্যা এনে এদেশে ডাঙায় কুমির আনার দশা হয়েছে বাংলাদেশের। যেখানে জাতিসংঘ মাত্র ২৮ হাজার রোহিঙ্গা নিয়ে দায়িত্ব শেষ করেছে , সেখানে বাংলাদেশ কে ৫ লাখের উপর সামাল দিতে হচ্ছে।

৮. এ ছাড়াও বিভিন্ন পর্যটন স্থানে বার্মিজ পণ্যে সয়লাব হয়ে গেছে , রোহিঙ্গা দের বদৌলতে , যার থেকে সরকার কোটি কোটি টাকা রাজস্ব হারাচ্ছে .

৯. রোহিঙ্গারা BANGLADESHI PASSPORT নিয়ে বিদেশ চলে যাচ্ছে এবং সেখানে সংঘটিত অপরাধমূলক কর্মকান্ড গুলো মূলত তাদের দ্বারাই সংঘটিত হচ্ছে আর এর দায় পড়ছে বাংলদেশের ঘাড়ে।

১০. উখিয়া ও টেকনাফসহ পুরো কক্সবাজার জেলা , বান্দরবান জেলা এবং বিভিন্ন পাহাড়ি এলাকায় এদের দৌরাত্ম বেড়েই চলেছে।

এ বিষয়ে বাংলাদেশের উচিত জোর গলায় মায়ানমারের সমালোচনা করা এবং রোহিঙ্গাদের নিরাপত্তা নিশ্চিতে অন্য দেশগুলোকে চাপ প্রয়োগ করা।

মন্তব্য ৩৪ টি রেটিং +২/-০

মন্তব্য (৩৪) মন্তব্য লিখুন

১| ১৯ শে নভেম্বর, ২০১৬ দুপুর ১:৫৯

সাহসী সন্তান বলেছেন: আমি আপনার বক্তব্যের সাথে পুরোপুরি সহমত! রোহিঙ্গারা বাংলাদেশ সীমান্তে অনুপ্রবেশের সাথে সাথে কক্সবাজার-বান্দরবান বর্ডারটা একটা সন্ত্রাসের অভায়রণ্য হয়ে গেছে! উক্ত বর্ডার গুলোতে যত ধরনের অপকর্ম হয়ে আসছে, যার মধ্যে মেজরিটি পার্সেন্টই কোন না কোন ভাবে রোহিঙ্গারা জড়িত!

বিশেষ করে নিষিদ্ধ ফুল 'পপি' চাষে যাদের জুড়ি মেলা ভার! যে পপিকে বলা হয় মাদার অব ড্রাগস! পপির মৌসুম চলে আসলে প্রতিমাসেই বাংলাদেশ সেনাবাহিনী কর্তৃক বর্ডারে কয়েকবার করে অভিযান চালানো লাগে এই পপি ফুলের চাষকে ধ্বংস করার জন্য, যে পপি গুলো চাষ করে একমাত্র রোহিঙ্গারাই!

গতকাল বিবিসিতে শুনলাম জাতিসংঘ থেকে আহ্বান জানানো হইছে- 'রোহিঙ্গাদের জন্য যেন বাংলাদেশ সীমান্ত খুলে দেওয়া হয়!' আমি বুঝি না, জাতিসংঘ কি আবালেরা চালায় কিনা! তারা রোহিঙ্গাদের উপর নির্যাতন করার জন্য মিয়ানমারকে চাপ না দিয়ে বাংলাদেশকে বলছে সীমান্ত খোলা রাখতে! যেন বাংলাদেশ একটা মগেরমুল্লুক!

১৯ শে নভেম্বর, ২০১৬ বিকাল ৪:৪৭

অগ্নিঝরা আগন্তুক বলেছেন: জাতিসংঘের কর্মকান্ড বিতর্কিত। বাংলাদেশে রোহিঙ্গা প্রবেশের মূল অন্তরায় তাদের ফেরত পাঠানোর জটিলতা। বাংলাদেশ বর্তমানে বিষয়টি বিচক্ষণতার সাথেই মোকাবেলা করছে , যদিও এখনো আরো অনেক দায়িত্ব রয়েই গেছে।

২| ১৯ শে নভেম্বর, ২০১৬ দুপুর ২:১৩

আশ্রাফ বাংলা বলেছেন: জাতিসংঘ এক ঢিলে দুই পাখি মারতে চায়। একদিকে মুসলমান খেদিয়ে মায়ানমারকে নাস্তিক দেশে পরিণত করতে চায়, অন্যদিকে বাংলাদেশের ঘাড়ে শরণার্থীর বোঝা চাপিয়ে উন্নয়নশীল দেশটিকে অর্থনৈতিকভাবে পঙ্গু করতে চায়।

১৯ শে নভেম্বর, ২০১৬ বিকাল ৪:৫৩

অগ্নিঝরা আগন্তুক বলেছেন: আপনার কথা অনুযায়ী মায়ানমার জাতিসংঘের দেখানো পথে হাঠছে। তবে , বাংলাদেশের কর্তাব্যক্তিদের সিদ্ধান্তের ওপরে অনেক কিছু নির্ভর করবে , আশা করি , এমন কোনো সিদ্ধান্ত তারা নেবেন না , যেটা দেশের জন্য আত্মঘাতী হয়।

৩| ১৯ শে নভেম্বর, ২০১৬ দুপুর ২:৫৫

ভ্রমরের ডানা বলেছেন:

বাস্তবতা বড়ই নির্মম। রোহিঙ্গা ইস্যু বুঝতে হলে সংবিধানের অনুচ্ছেদ পঁচিশ বুঝতে হবে। এটা মিয়ানমারের অভ্যন্তরীণ বিষয়। জাতিসংঘকে এটা বুঝে সেখানে শান্তিরক্ষী পাঠাতে হবে। এই দ্বায়িত্ব জাতিসংঘ কোন মতেই এড়িয়ে চলতে পারে না।

১৯ শে নভেম্বর, ২০১৬ বিকাল ৫:০৬

অগ্নিঝরা আগন্তুক বলেছেন: বহু বছর ধরেই রোহিঙ্গাদের সাথে মিয়ানমার সরকার এর বিদ্বেষমূলক আচরণ কারো অজানা নয়। জাতিসংঘের কর্মকান্ড এ ব্যাপারে প্রশ্নবিদ্ধ। বাংলাদেশ সরকারের বিচক্ষণতার প্রমান দিতে হবে এ ব্যাপারে।

৪| ১৯ শে নভেম্বর, ২০১৬ বিকাল ৩:৪৩

সাদা মনের মানুষ বলেছেন: যে ১০ টি কারণে রোহিঙ্গাদের বাংলাদেশে জায়গা দেয়া উচিত নয় তার সাথে আমি একমত

১৯ শে নভেম্বর, ২০১৬ বিকাল ৫:১৩

অগ্নিঝরা আগন্তুক বলেছেন: মানবিক দিক থেকে চিন্তা করলে , বাংলাদেশকে এই হত্যাযজ্ঞের তীব্র প্রতিবাদ জানিয়ে অন্য প্রতিবেশী দেশগুলোকে সামনে এগিয়ে আসার আহ্বান জানানো উচিত।

৫| ১৯ শে নভেম্বর, ২০১৬ বিকাল ৪:১৯

ডঃ এম এ আলী বলেছেন: পোস্টের লিখাকে আমি জোড়ালোভাবে সমর্থন করি । জাতিসঙ্গের ভুমিকাকে তিব্রভবে সমালোচনা করি , বিবিসির ইয়েলো জারনালিজমের বিপক্ষে তীব্র প্রতিবাদ জানাই । সর্বোপরি বাংলাদেশ হতে একটি বড় অআকারের শান্তি বাহিনী মিয়ানমারে প্রেরণ করার জন্য জাতিসঙ্গের কাছে অাহবান জানাই । সেই সাথে মিয়ানমারের রুহিঙ্গা শড়নার্থীদেরকে এদেশের মাটিতে ঠাই দেয়ার জন্য যারা কথা বলবেন তাদেরকে বিষয়টি নিয়ে বাংলাদেশের স্বার্থকে সবার উপরে বিবেচনা করার জন্য আহবান জানাই , আর মায়ানমারের নির্যাতিত মুসলিমদের রক্ষার জন্য সর্ব শক্তিমান ও করুনাময় আলাল্লার কাছে সাহায্য কামনা করছি আল্লাহ যেন তাদেরকে সেখানে নিরাপদে বসবাসের সুযোগ করে দেন , আল্লাহ থেকে বড় হেফাজতকারী আর কেহ নেই , কেও যদি মনে করে বাংলাদেশ রোহিঙ্গাদেরকে স্থান দিয়ে তাদের হেফাজত করবে তবে তারা একটি বড় গোমরাহীর কাজ করেছে বলে গন্য হতে পারে । অাল্লাতে বিশ্বাসী সকলেরই উচিত অাল্লার কাছেই সাহায্য প্রার্থনা করা কোন মানবজাতির কাছে নয় । আর একটি কথা
সাম্রাজ্যবাদি প্রভাবিত শান্তির জন্য নোবেল পদক প্রাপ্ত অংসান সুকি যদি রোহিঙ্গাদের জন্য শান্তির উদ্যোগ না নেয় তবে তার নোবেল পুরস্কারের বিষয়টি প্রশ্নবিদ্দ করা হোক ।

১৯ শে নভেম্বর, ২০১৬ বিকাল ৫:২৪

অগ্নিঝরা আগন্তুক বলেছেন: কেও যদি মনে করে বাংলাদেশ রোহিঙ্গাদেরকে স্থান দিয়ে তাদের হেফাজত করবে তবে তারা একটি বড় গোমরাহীর কাজ করেছে বলে গন্য হতে পারে ।

একমত।

সুচি'র অতীতে রোহিঙ্গা সমস্যা নিয়ে কিছু বক্তব্য এবং কর্মকান্ডের কাৰণে তিনি নিজেও এ বিষয় নিয়ে সমালোচিত। মায়ানমার সরকার রোহিঙ্গাদের বাংলাদেশের অংশ মনে করে ! যেটা খুবই ভয়ঙ্কর।

৬| ১৯ শে নভেম্বর, ২০১৬ সন্ধ্যা ৬:৩১

মাহিরাহি বলেছেন: কল্পনা করেন বৌ বাচ্চাসহ সাগরে ভাসছেন মিয়ানমার সেনাবাহিনীর নৃশংস অত্যাচারের ভয়ে, আর বাচার বাংলাদেশে নিরাপদ আশ্রয় খুছছেন। আর আমি ঢাকার একটি আরামদায়ক কক্ষে বসে কি বোর্ডে ঝড় তুলছি আর তর্ক বিতর্ক উপভোগ করছি এই বলে আপনাকে এবং আপনার পরিবার পরিজনকে বাংলাদেশে আশ্রয় দিলে তারা আমাদের ক্ষতির কারণ হবে।

২০ শে নভেম্বর, ২০১৬ রাত ১২:৪৬

অগ্নিঝরা আগন্তুক বলেছেন: দেখুন , সব দেশ নিজেদের নিরাপত্তার বিষয়টি সবার আগে দেখে , রোহিঙ্গাদের বাংলাদেশে নিয়ে আসা হলে , তাদের ফেরত দেওয়ার ব্যাপারটি আরও জটিল হয়ে পড়বে। অন্যদিকে , রোহিঙ্গারা বাংলাদেশের জন্য হুমকি। রোহিঙ্গা দের কেন ফেরত দেয়ার ব্যাপারে বলছি , তা পোস্টেই উল্লেখ করেছি। তবে আশা করা যায় , যদি অন্যান্য দেশগুলো রোহিঙ্গাদের সাহায্যের ব্যাপারে এগিয়ে আসে , তবে বাংলাদেশ রোহিঙ্গাদের ব্যাপারে ইতিবাচক কোনো সিদ্ধান্ত নিলেও নিতে পারে। আপনার কল্পনার ব্যাপারটি কল্পনাতেই থাক , তবে একটা কথা বলতে পারি , বাংলাদেশের জায়গায় মায়ানমার বা অন্য কোনো দেশ থাকলে , তারাও একই কাজ করতো , যেটা এখন বাংলাদেশ করছে। যদিও পার্শ্ববর্তী অন্য কোনো দেশ বর্তমানে রোহিঙ্গাদের নেয়ার ব্যাপারে আগ্রহ দেখায়নি। এখান থেকেই কিছুটা ধারণা নিতে পারেন , কেন তারা শরণার্থী দের ব্যাপারে অনাগ্রহ দেখাচ্ছে।

৭| ১৯ শে নভেম্বর, ২০১৬ রাত ১০:০১

মাহিরাহি বলেছেন: @লেখক

উপরের দুটো মন্তব্যই মুছে দিন।

আমি ১১ বছরের উপর সময় ধরে ব্লগিং করছি, কেউ এমন নোংরা ভাষায় আমার সাথে কথা বলেনি।

২০ শে নভেম্বর, ২০১৬ রাত ১২:৪৮

অগ্নিঝরা আগন্তুক বলেছেন: /:)

৮| ২০ শে নভেম্বর, ২০১৬ রাত ১২:১৮

অব্যয় ০১ বলেছেন: কঠিন সমস্যা।

২০ শে নভেম্বর, ২০১৬ রাত ১২:৫৫

অগ্নিঝরা আগন্তুক বলেছেন: মূলত : মিয়ানমারের অভ্যন্তরীণ সমস্যা ।

৯| ২০ শে নভেম্বর, ২০১৬ সকাল ১০:১৪

সম্রাট৯০ বলেছেন: রোহিঙ্গা মোট জনসংখ্যা প্রায় ১৮ লাখ, এর মধ্যে ৭ লাখ বাস করে মায়ানমার , প্রায় ১১ লাখ রোহিঙ্গা বাংলাদেশে অনুপ্রবেশ করে, ৬ লাখের বেশি রোহিঙ্গা বাংলাদেশী পাসপোর্রট ব্যবহার করে আরব দেশে চলে যায়, এবং ৫ লাখ রোহিঙ্গা বাংলাদেশেই ছড়িয়ে ছিটিয়ে বসবাস করছে, ১৯৬২ সাল থেকে এই দেশে এরা অনুপ্রবেশ করে না অসামজিক কাজে লিপ্ত, দেশের বাইরেও ওরা বাংলাদেশী পরিচয়ে না অপকর্মে জড়িত, বিশেষ করে দুবাই এবং সৌদিআরবে এদের বিশাল সিন্ডিকেট আছে, দুবাই হাজত খানায় রোহিঙ্গাদের দাপট উল্ল্যেখ যোগ্য, আরব দেশ গুলোর প্রায় সকল বাংলাদেশি দূতাবাসে ওদের সিন্ডিকেট আছে, বিদেশে বাংলাদেশিদের ভাব নষ্টে ওদের ভুমিকাই বেশি।

রোহিঙ্গা বাংলদেশের জন্য অভিশাপ। শুধু ধর্মের দোহাই দিয়ে যারা এদের পক্ষে কথা বলেন তাদের জ্ঞান সীমিত।

২০ শে নভেম্বর, ২০১৬ সন্ধ্যা ৬:৫৪

অগ্নিঝরা আগন্তুক বলেছেন: রোহিঙ্গা বাংলদেশের জন্য অভিশাপ। শুধু ধর্মের দোহাই দিয়ে যারা এদের পক্ষে কথা বলেন তাদের জ্ঞান সীমিত।

একমত।

১০| ২০ শে নভেম্বর, ২০১৬ সকাল ১০:৪৬

কুহুক বলেছেন: বাংলাদেশে জনসংখ্যা অনেক আমরা কেন এদের দায়ভার নিজের কাধে নেবো ? তাছারা রহিঙ্গারা বাংলাদেশে এসে জামাত শিবিরের সাথে অনেক অপকর্মে লিপ্ত হয় । আমাদের দেশে এক শ্রেনীর লোক আছে যারা নিজের দেশের সংখ্যালঘুদের কথাব না ভেবে ভাবে অন্য দেশের মুসলিম সঙ্খালগুদের কথা । আজ ও সাঁওতাল রা রাস্তায় ঘুমাচ্ছে । পারলে ওদের কথা বলেন

২০ শে নভেম্বর, ২০১৬ সন্ধ্যা ৭:০৫

অগ্নিঝরা আগন্তুক বলেছেন: ধর্ম যার যার কর্ম সবার। মানুষের মধ্যে মনুষ্যত্ববোধ এবং হিতাহিত জ্ঞান লোপ পাচ্ছে দিন দিন। গুটিকয়েক অজ্ঞ মানুষের কারণে সংখ্যালঘুদের কাছে আজ বাংলাদেশী মুসলমানেরা ঘৃণার পাত্র।

১১| ২০ শে নভেম্বর, ২০১৬ সকাল ১১:১৬

এম জাহিদুল ইসলাম বলেছেন: লেখাটা পড়ে ভালো লাগলো

২০ শে নভেম্বর, ২০১৬ সন্ধ্যা ৭:০৬

অগ্নিঝরা আগন্তুক বলেছেন: ধন্যবাদ।

১২| ২০ শে নভেম্বর, ২০১৬ সকাল ১১:১৬

দিশেহারা রাজপুত্র বলেছেন: আপনার সাথে পুরোপুরি একমত। রোহিঙ্গাদের দেশে আনার বিরোধে আমি।

২০ শে নভেম্বর, ২০১৬ সন্ধ্যা ৭:১৪

অগ্নিঝরা আগন্তুক বলেছেন: তাদের দেশে আনা হলে , ফেরত দেয়ার প্রক্রিয়া প্রায় অসম্ভব বলা যায়।

১৩| ২০ শে নভেম্বর, ২০১৬ সকাল ১১:৫৬

রানার ব্লগ বলেছেন: মাহিরাহ@ এই কল্পনাটা অন্যান্য দেশেরও করা উচিৎ, আমরা একাই বার্মার প্রতিবেশি না, মানবিকরতার ভান্ডার একা আমরা খুলে বসি নাই, আর মুসলিম দেশ বলে কি দুনিয়ার সব মুসলিমদের বোঝা বওয়ার ঠেকা নিছি নাকি। তার উপর রহিঙ্গাদের মতো হিংস্র জাতিদের, যাদের রন্দ্রে রন্দ্রে অপরাধের বীজ বোনা।

১৪| ২০ শে নভেম্বর, ২০১৬ সকাল ১১:৫৮

রানার ব্লগ বলেছেন: বার্মার প্রতিবেশি দেশ।

২০ শে নভেম্বর, ২০১৬ সন্ধ্যা ৭:১৮

অগ্নিঝরা আগন্তুক বলেছেন: আশা করি , প্রতিবেশী দেশ গুলো রোহিঙ্গা দের সাহায্যে এগিয়ে আসবে।

১৫| ২০ শে নভেম্বর, ২০১৬ রাত ১১:৪০

কালীদাস বলেছেন: ২ নাম্বারটা গেস করতাম, জানতাম না অবশ্য শিওর ভাবে। আপনি লাকি, এই পোস্ট আমি দিলে এতক্ষণে গালির নহর বয়ে যেত আমার উপর দিয়ে।

১৬| ২১ শে নভেম্বর, ২০১৬ বিকাল ৩:৩২

Mukto Mona বলেছেন: বাংলাদেশের মৌদুদিবাদি ওহাবী এজেন্টরা সিমান্ত পার হয়ে রহিঙ্গা জনবসতি এলাকায় সৌদি-পাকি আইএসাই মদদে মসজিদে মসজিদে, ঘরে ঘরে ধর্মপ্রচারের নামে মৌদুদিবাদি ইসলাম প্রচার সুরু করে। ইসলামি বিধিনিষেধ .. দাড়ী-টুপি হেজাব, কালো বোরখা ... স্থানীয়দের ঘৃনা করতে শিখিয়েছে বছরের পর বছর। সমস্যা সুরু হয় ৯০ দশকের পর। বাংলাদেশের জামাত ও তৎকালীন বিএনপি জোট এরা পরিকল্পিত ষড়যন্ত্র শুরু করেছিল ৯০ দশকের পর - মৌদুদিবাদি ইসলাম ও সৌদি ও আরবদের ফান্ডিং ও বিএনপি সুযোগ করে দেয়ার আরো আগে থেকেই। রহিঙ্গাদের সমস্যার কারন। নবনির্বাচিত বিএনপি না বুঝেই জামাতি কুটকৌশলের ফাদে পরে।

১৭| ২১ শে নভেম্বর, ২০১৬ বিকাল ৩:৩৭

Mukto Mona বলেছেন: বাংলাদেশে রোহিংগা আশ্রয় দিলে বাংলাদেশে যে, প্রভাব পড়বেনা তার কি প্রমান আছে। হা আছে অস্বীকার করার উপায় নাই যে, আমাদের দেশে জঙ্গী নাই। রোহিংগা ইস্যূ জঙ্গীবাদ ও মৌলবাদ আবার আমাদের দেশে উস্কে দিবে। আমাদের দেশে কোন ভয়াবহ ঘটনা ঘটুক সেটা আমাদেরকারোরই কাম্য নয়।
রোহিংগা ইসূতে যদি বিশ্ব অন্ধ , বোবা সেজে থাকতে পারে তাহলে আমরা নয় কেন?

১৮| ২৫ শে নভেম্বর, ২০১৬ বিকাল ৪:১০

অগ্নিঝরা আগন্তুক বলেছেন: একমত।

১৯| ২৫ শে নভেম্বর, ২০১৬ বিকাল ৪:১৪

অগ্নিঝরা আগন্তুক বলেছেন: বাচায়া দিলাম আপনাকে! @কালিদাস ভাই

২০| ১৪ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৭ সকাল ১০:৪৩

চাঁদগাজী বলেছেন:



বাংলাদেশ সরকার রোহিংগা ব্যবসা করতে পারতো, এদেরকে দেখায়ে টাকা আনা সম্ভব।

২১| ১৪ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৭ দুপুর ১:০২

বাংলার জামিনদার বলেছেন: নো রোহিংগা প্লীজ।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.