![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
আমি মুয়াবিয়ার আহলে সুন্নত ওয়াল জামায়াত পরিত্যাগকারী রাসুলের(সাঃ) শিয়া।শিয়া মানে অনুসারী।আমি আল্লাহর অনুসারী,রাসুলের(সাঃ) অনুসারী।ডঃ তিজানী সামাভী বলেন,শিয়ারা রাসুলের(সাঃ) সুন্নত পালন করছে।
৭২ দলের ৭৩ ফেরকার মধ্যে সফলকাম যারা
আলীর(আঃ)শিয়ারাই(অনুসারীরাই) জান্নাতী
যেমন এরশাদ হচ্ছে, “অবশ্যই যারা ঈমান এনেছে এবং নেক কাজ করেছে তারাই সৃষ্টির সেরা”(সুরা আল-বায়িনাহঃ৭)।
হযরত আব্দুল্লাহ ইবনে আব্বাস(রাঃ) বলেছেন,যখন উক্ত আয়াত নাজিল হলো তখন রাসুল(সাঃ)হযরত আলী(আঃ)কে উদ্দেশ্য করে বললেন,”এই আয়াতের সাক্ষ্য প্রমান আলী তুমি এবং তোমার শিয়ারা(অনুসারীরা),তোমরা কিয়ামতের দিন আসবে তোমাদের ব্যাপারে রাজি হবেন এবং তোমরা আল্লাহর উপর রাজি হবে এবং তোমাদের শত্রুর কালো মুখ ও বিশ্রী চেহারা নিয়ে আসবে”।(
সুত্রঃতাফসীরে দুররে মনসুর,খঃ৬,পৃঃ৩৭৯;আরজাহুল মাতালেব,পৃঃ১২২,৮৭৭(উরদু);নুরুল আবসার,পৃঃ৭৮,১১২;ফুসুলুল মোহিম্মা,পৃঃ১২৩;শাওয়াহেদুত তানজিল,খঃ২।
পৃঃ৩৫৬;মুসনাদে হাম্বাল,খঃ৫,পৃঃ২৮তারিখে বাগদাদ,খঃ১২,পৃঃ২৮৯;ইয়া নাবিউল মুয়াদ্দাত,পৃঃ৬২ ইত্যাদি…………)।
হাদিছে সাকালাইন- বিশ্ব মুসলমানদের ঐক্যের মুলভিত্তি হতে পারে
হাদিছে সাকালাইন ইসলামের মোতাওয়াতির হাদিছসমুহের অন্যতম যা বিভিন্ন মাযহাবের আলেমগন স্বীয় হাদিছ গ্রন্থসমুহে বননা করেছেন।রাসুল(সাঃ) এ হাদিছে উম্মতদেরকে উদ্দেশ্য করে বলেন-‘নিশ্চয়ই আমি তোমাদের মাঝে দু’টি মুল্যবান/ভারী জিনিস রেখে যাচ্ছিঃআল্লাহর কিতাব ও আমার আহলে বায়েত(বংশধর)।যে কেউ এ দু
যারা এ দু’টিকে একসাথে আকড়ে ধরবে সে কখনোই পথভ্রষ্ট হবে না।এতদুভয় কখনোই পরস্পর থেকে পৃ্থক হবে না যতক্ষন পযন্ত না হাউজে কাউসারে আমার সাথে মিলিত হবে(মুসলিম শরিফঃ৭/১২২,সুনানে তিরমিজি ২/৩০৭,সুনানে দারামী ২/৪৩২,মুসনাদে আহমদ ৩/১৪,১৭,২৬,৫৯;৪/৩৬৬ ও ৩৭১,৫/১৮২ ও ১৮৯,খাসায়েসে আলাভীয়া নাসায়ী পৃঃ২০,মোস্তাদরাকে হাকিম ৩/১০৯,১৪৮ ও ৫৩৩ এবং অন্যান্য কিতাবসমুহ। এ সম্পকে রেসালায়ে হাদিছে সাকালাইন যা দারুত তাক্রিব বাইনাল মাযাহাবিল ইস্পলামীয়াতে(কায়রো,মোখাইমার প্রকাশনী) দেখা যেতে পারে।
এ হাদিছটি কুরানের পাশাপাশি আহলে বায়েতের ইলমী নেতৃত্বকে সুস্পষ্ট রুপে প্রতিষ্টিত করে এবং ধমীয় যে কোন ব্যাপারে কুরানের পাশাপাশি আহলে বায়েতের নিকট থেকে দিকনিদেশনা নেয়াও মুসলমানদের জন্যে অপরিহায করে।কিন্তু অত্যন্ত পরিতাপের বিষয় হলো,একদল লোক আছে যারা আহলে বায়েতের দ্বার ছাড়া সকল দ্বারে ঘুরে বেড়ায়।হাদিছে সাকালাইন যার বননা শিয়া ও সুন্নিদের মধ্যে মতৈক্য বিদ্যমান তা মুসলমানদেরকে এক অভিন্ন উম্মত রুপে সংহত করতে পারে।কারন মহানবীর(সাঃ)পরে খলিফা নিরবাচন ও রাজনৈতিক নেতৃত্ব নিরবাচনের বিষয়ে ২ মাযহাবের মধ্যে মতবিরোধ থাকলেও কিংবা ইতিহাসের পরযালোচনায় তারা ২টি দল বলে পরিগনিত হলেও ধরমীয় ও ইলমী নেতৃ্ত্বের দললের ক্ষেত্রে কোন প্রকার বিরোধ নেই এবং সঙ্গত কারনেই হাদিছে সাকালাইন যার ক্ষেত্রে মুসলমানদের মধ্যে মতৈক্য বিদ্যমান তার ভিত্তিতে তারা একদল ও একমত হতে পারে।
মুলত অন্যান্য খলিফাদের শাসনামলেও ইলমী নেতৃত্ব কাযত রাসুল(সাঃ)এর প্রধান সাহাবী,কাবাঘরে জন্মগ্রহনকারী,২৩বছরের কুরান লেখক,শের-ই-খোদা হযরত আলী(আঃ)এর অধিকারেই ছিল এবং ধমীয় ক্ষেত্রে কোনো বিরোধের সমাধান তাঁর(আঃ) মাধ্যমেই হতো।প্রকৃতপক্ষে যেদিন থেকে রাসুল(সাঃ)এর আহলে বায়েতকে নেতৃ্ত্বের ত্রি-সীমানা থেকে দূরে রাখা হলো,সেদিন থেকেই দলীয় প্রবনতা শুরু হলো এবং একাধিক কালামী ফেরকা একে একে জন্ম লাভ করতে থাকলো।
রাসুলের(সাঃ) রিসালাতের দায়িত্ব সম্পন্নকরন
(আয়াতে তাবলীগ এবং হাদিছে গাদীরে)
মুলঃআয়াতুল্লাহ জাফর সুবহানী,বাংলা রুপান্তরঃমোঃমাইনুদ্দিন
রাসুলের(সাঃ)উত্তরাধীকারী সহী হাদিছের মাধ্যমে সুস্পষ্টরুপে আমাদের নিকট দলীল হিসেবে রয়ে গেছে।এতদসত্বেও হযরত রাসুল(সাঃ)দুরের ও কাছের সমস্ত মানুষের কানে পৌছে দেয়ার জন্যে এবং পরিপুরনরুপে সকল প্রকার দ্বিধাদ্বন্দের অবসান ঘটানোর লক্ষে বিদায় হজ্ব থেকে ফেরার পথে ‘গাদীরে খুম’ নামক স্থানে সকলকে সমবেত করলেন।সেখানে তিনি তাঁর(সাঃ)সাহাবীদেরকে বললেন,তিনি তাদের নিকট এমন এক সংবাদ পৌঁছে দেয়ার জন্য আদিষ্ট হয়েছেন যা এক গুরুত্বপুরন দায়িত্ব।যদি তা সম্পন্ন না করা হয় তবে রিসালাতের কোন দায়িত্বই তাঁর সম্পন্ন হয়নি।যেমন-
“হে রাসুল!মহান আল্লাহর পক্ষ থেকে যা কিছু আপনার নিকট এসেছে তা পৌছে দিন,যদি তা না করেন তাহলে আপনি রেসালাতকেই পৌছালেননা এবং মহান আল্লাহ আপনাকে মানুষের (ক্ষতির)হাত থেকে রক্ষা করবেন”,সুরা মায়িদা-৬৭,মোহাদ্দেস ও মোফাসসেরগন বিদায় হজ্বের শেষে গাদীর দিবসে এ আয়াত নাজিলের ঈঙ্গিত দিয়েছেন,আল্লামা সয়্যুতি ২/২৯৮,ফাথুল কাদির শৌকানি ২/৫৭,কাশশফুল গোম্মাহ আরবেলী পৃঃ৯৪,ইয়ানাবিউল মুয়াদ্দাহ,সুলায়মান কান্দুজী,পৃঃ১২০,আলমানার ৬/৪৬৩)।
অতঃপর তাঁর জন্যে একটি মিম্বর বানানো হলো এবং তিনি সে মিম্বরের ওপর উঠলেন এবং মানুষকে বললেন,আমি অনতিবিলম্বে মহান আল্লাহর ডাকে সাড়া দিব,তোমরা আমার সম্পরকে কি বলো?লোক সকল উত্তর দিল,আমরা সাক্ষ্য দিচ্ছি যে,আপনি আল্লাহর দ্বীনকে আমাদের নিকট পৌছিয়েছেন এবং আমাদের কল্যান করেছেন,সরবাত্নক চেষ্টা করেছেন।মহান আল্লাহ আপনাকে উত্তম পুরস্কার দান করুন।
অতঃপর তিনি বললেন,আল্লাহর একত্ববাদ,আমার রেসালাত এবং পুনরুথান দিবসের সত্যতার সাক্ষ্য দাও কি?সকলেই ইতিবাচক জবাব দিল।
তিনি পুনরায় বললেন আমি তোমাদের পুরবে হাউসে কাউসারে প্রবেশ করবো, লক্ষ্য রেখো যে, আমার দুটি মুল্যবান উত্তরাধিকারের প্রতি কিরুপ আচরন করছো?এক ব্যাক্তি জিজ্ঞাসা করলো যে,দুটি মুল্যবান উত্তরাধিকার সম্পরকে কি বুঝাতে চেয়েছেন?
মহানবী(সাঃ) জবাব দিলেন একটি হলো আল্লাহর কিতাব এবং অপরটি হলো আমার ইতরাত(আহলে বায়েত,আমার বংশধর)।মহান আল্লাহ আমাকে অবহিত করেছেন যে,কিয়ামত দিবসে হাউসে কাউসারে আমার নিকট পৌছা পরযন্ত এই দুটি ভারী বস্তু পরস্পর থেকে কখনোই পৃ্থক হবে না।এদুটিকে পশ্চাতে ফেলে যেও না,তাহলে বিভ্রান্ত হয়ে যাবে এবং তাদের থেকে দূরে সরে যেও না,তা হলে ধ্বংশ হয়ে যাবে।অতঃপর আলী(আঃ)এর হাত এমনভাবে উরধে তুলে ধরলেন যে সকল লোক দেখতে পেয়েছিল।এরপর তিনি বললেনঃ
“মুমিনদের নিজেদের থেকেও কে তাদের উপর বেশী অধিকার রাখে?”
জনগন বললোঃআল্লাহ ও তাঁর রাসুলই ভাল জানেন।
রাসুল(সাঃ) বললেনঃ
‘মহান আল্লাহ হলেন আমার মাওলা ও আমি হলাম মুমিনদের মাওলা এবং আমি মুমিনদের উপর তাদের চেয়ে বেশী অধিকার রাখি’।
অতঃপর তিনবার বললেন-
‘আমি যার মাওলা,এই আলীও তার মাওলা’।
অতঃপর বললেনঃ
‘হে আল্লাহ!তাকে তুমি ভালবাস যে আলীকে ভালবাসে,শত্রুতা কর তার সাথে যে আলীর সাথে শত্রুতা করে,দয়া কর তাকে যে আলীর প্রতি সদয় হয়,তার প্রতি তুমি ক্রোধান্বিত হো যে আলীর প্রতি ক্রুধ্ব হয়,তাকে সাহায্য কর যে আলীকে সাহায্য করে,লাঞ্চিত কর তাকে যে আলীকে লাঞ্চিত করে এবং সত্যকে তার(আলীর) সাথে ও তার পথে পরিচালিত করে।আর যারা উপস্থিত রয়েছ অনুপ্সথিতদের নিকট এ সংবাদ পৌছে দাও’।
উপরের এই হাদিছটি ‘হাদিছে গাদীর’ নামে পরিচিত যা মোতাওয়াতির হাদিছ সমুহের অন্তরভুক্ত।এ হাদিছের বননাকারী হলে ১১০জন সাহাবী,৮৯জন তাবেয়ীন এবং ৩৫০ জন আলেম ও মোহাদ্দেস।এটি তাওয়াতুরের (বহুল প্রচারের)কারনে মুল হাদিছের উপর সন্দেহের কোন অবকাশ নেই।এগুলোর মধ্যে পরিপুরনতম গ্রন্থ হচ্ছে আল্লামা আব্দুল হুসাইন আমিনীর ‘আল-গাদীর’গ্রন্থটি(১৩২০-১৩৯০ হিঃ)।এগ্রন্থে হাদিছে গাদীরের সনদ ও দলিল্গুলোকে সন্নিবেশিত করা হয়েছে।
০৯ ই এপ্রিল, ২০১৩ রাত ৮:৫৫
আল-মুনতাজার বলেছেন: আপনার যুক্তি ও ব্যাখ্যাহীন কথা গুলো মানার মত নয়।যুক্তি ,তথ্য ও রেফারেন্স দিন,আলোচনা অর্থবহ হবে।
২| ০৯ ই এপ্রিল, ২০১৩ ভোর ৫:৫৩
অলিভার বলেছেন: ধন্যবাদ
৩| ০৯ ই এপ্রিল, ২০১৩ ভোর ৬:০৫
গোয়েন্দাপ্রধান বলেছেন: asole jader moulik bisoy gulo te dimot nai tara sobai ekoi sohih doler ontorvukto
৪| ০৯ ই এপ্রিল, ২০১৩ ভোর ৬:২৪
বাঘা তেঁতুল বলেছেন: রিপোটের্ড
৫| ০৯ ই এপ্রিল, ২০১৩ ভোর ৬:৩৯
ব্লগার রানা বলেছেন: হাদীসের ভুল ব্যাখ্যা দিচ্ছেন আপনি, আর সুন্নী মুসলীমদের কাছে এসে যতই কান্না কাটি/ প্রতারণা করেন সফল হচ্ছেন না .....................।
০৯ ই এপ্রিল, ২০১৩ রাত ৮:৫৪
আল-মুনতাজার বলেছেন: মিথ্যার পাথর ফেটে সত্য সুর্যের আলোকছটা উকি দিচ্ছে,আসুন সেই আলোকে আলোকিত হই।আর ছূড়ে ফেলি মিথ্যা বানোয়াট সব মুয়াবিয়া গং(উমাইয়া ও আব্বাসীয়রা)দের সুন্নত।আসুন কোরান ও রাসুলের(সাঃ) আহলে বায়েতকে অনুসরন করি তবেই মুক্তি।
৬| ০৯ ই এপ্রিল, ২০১৩ সকাল ৭:৪৩
জাহাঙ্গীর জান বলেছেন: শিয়া প্রকৃত মুসলিম নয়, রাসুল পাক (সাঃ) ভালো করে জানতে উনার জামাই খেলাফত পাওয়া উপ যুক্ত নয় তাই রাসুল খেলাফত সাইয়েদীনা অমর (রাঃ) কে খেলাফ সুরক্ষা দায়িত্ব বার দেন । আর এখন শিয়ারা বলে সাইয়েদীনা আয়েশা(রাঃ)আনহু নবীর মৃত্যুর সময়ে দরজা বন্ধ করে রেখেছে অন্যায় ভাবে অমর কে খেলাফত দেওয়া শেষ ।হলে আলী এসে দেখে রাসুল এন্তেকাল করছেন । এইখানে শিয়া শিরক করেনা ?
০৯ ই এপ্রিল, ২০১৩ রাত ৮:৫৬
আল-মুনতাজার বলেছেন: রাবিশ!!!!!!!!!!!
৭| ০৯ ই এপ্রিল, ২০১৩ সকাল ৮:০৭
জাহাঙ্গীর জান বলেছেন: রাসুল পাক নিজের নিরপক্ষতা প্রমান করতে সাইয়েদীনা অমরকে খেলাফত দিলেন এই কারণ যেনো উনার মৃত্যুর পরে মোমিন দের মধ্যে কেউ উনার নিরপক্ষতা প্রশ্ন বিদ্ধ না করে আর বর্তমান সেটাই দল পার্টি রুপ নিয়েছে । আর সেটার আমরা অপব্যবহার কির পরিবার তন্ত্র আমাদের দেশে নয় কি ?
৮| ০৯ ই এপ্রিল, ২০১৩ সকাল ১১:২৭
অলিভার বলেছেন: আমি মনে করি শিয়ারা মুসোলমান কিনা সেটা আমরা বলার কেউ নই । আল্লাহ-ই ভাল জানেন। তবে আমরা রাসুল (সাঃ) এর ওফাতের পর তাঁর সুন্নতকেই একমাত্র জান্নাতের পথ মনে করি। মুহাম্মাদ (সাঃ)-ই কেবল সুন্নাতের উৎস। সাহাবীরা কেবল সুন্নাতের অংশ ও বর্ণনাকারী হতে পারে। আমরা মনে করি আলী (রাঃ)-র সুন্নাত অন্যান্য সাহাবীদের (রাঃ) মতই নবীর সুন্নাতের অনুসারী।
©somewhere in net ltd.
১|
০৯ ই এপ্রিল, ২০১৩ ভোর ৫:৫১
অলিভার বলেছেন: আপনারা সাহাবী (রাঃ)-দেরকে নিয়ে যে ভাষায় কথা বলেন তাঁর মানে হল এই যে আপনি নবীজিকে (সাঃ)-কে অপবাদ দিচ্ছেন। আপনি যদি বলেন যে আলী (রাঃ) ছাড়া বাকি সবাই বাতিল-এর অংশ তার মানে কি এই দারলো না যে নবীজির সাথে যারা সর্বক্ষন চলতেন, জানতেন তাঁরা খারাপ। অর্থাৎ নবীজি (সাঃ) বাতিলদের সাথে থাকতেন। আহলে সুন্নাহ-র সর্বসম্মত মত এই যে আমরা মুয়াবিয়ার ব্যাপারে নিরব থাকি। কারন আমরা জানিনা। ইয়াজিদ-কে আমরা অভিশাপ ও দিই না, প্রশংসা করার তো প্রশ্নই উঠেনা। নবীজি (সাঃ) হাসান হোসেইন কে বেহেস্তি যুবকদের সরদার বলেছেন (বুখারি)। যেহেতু ইয়াজিদের সময় খেলাফতের দ্বন্দ নিয়ে এই ঘটনা ঘটেছে, তাই আমরা মনে করি ইয়াজিদ এই দায়িত্ব এড়াতে পারেনা। আমরা আল্লাহর উপর ভরশা করি এবং তিনিই ভাল জানেন। তাই দয়া করে নবীর বন্ধুদের কে খারাপ বানানো বন্ধ করুন।
ধন্যবাদ