নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

ইসলাম,রাজনীতি

আসুন আমরা ২টি ভারী বস্তু আল্লাহর কুরান ও রাসুলের(সাঃ) পরিবারকে(আঃ) অনুসরন করি।

আল-মুনতাজার

আমি মুয়াবিয়ার আহলে সুন্নত ওয়াল জামায়াত পরিত্যাগকারী রাসুলের(সাঃ) শিয়া।শিয়া মানে অনুসারী।আমি আল্লাহর অনুসারী,রাসুলের(সাঃ) অনুসারী।ডঃ তিজানী সামাভী বলেন,শিয়ারা রাসুলের(সাঃ) সুন্নত পালন করছে।

আল-মুনতাজার › বিস্তারিত পোস্টঃ

আবুবকর,উমর ও উসমান(রাঃ) রাসুলের(সাঃ) হাদিছ লিপিবধ্ব করতে নিষেধ করেছিলেন

১০ ই এপ্রিল, ২০১৩ সন্ধ্যা ৭:০৯



-ডঃ তিজানী সামাভী,সুরাবান বিশ্ববিদ্যালয়,প্যারিস



সত্য সন্ধানী যখন ইতিহাসের বই অধ্যয়ন করবে তখন বুঝতে পারবে যে,১ম তিন খলিফা তাদের শাসন ব্যবস্থায় অনেক পরিবরতন করেছিলেন।কারন তারা ভাল করেই বুঝতে পেরেছিলেন যে রাসুলের(সাঃ) হাদিছসমুহ তাদের মুসলেহাতের(খেলাফত হরনের যুক্তিসিধ্বতার) বিপরীতে অবস্থান নিবে এবং তাদের ঐ সমস্ত করমকান্ড ও হুকুম আহকামের ছলচাতুরী প্রকাশ করে দিবে,যেগুলি তাদের বাহানাবাজী ও ইজতিহাদের ফসল হিসাবে প্রতিষ্টিত হয়েছিল।স্মরন রাখা উচিত যে কুরান হলো মুল উৎস এবং হাদিছ হলো ইসলামী শরিয়তের ২য় মুল উৎস।এই ১ম মুল উৎসের তাফসীর হচ্ছে হাদিছে রাসুল(সাঃ)।

তাদের আমলে তাদের আমলে হাদিছ বয়ান করা হারাম ছিল।(আরো একটি গোয়েবলসীয় সরবাত্নক মিথ্যা প্রচার করা হয়,কুরানের সাথে হাদিছের সংমিশ্রন যাতে না হয় এজন্য ৩ খলিফা হাদিছ সংগ্রহ নিষেধ করেছিলেন।আমরা জানি আল্লাহ কুরান সংরক্ষনের দায়িত্ব নিয়েছেন,যা লৌহ মাহফুজে সংরক্ষিত।–সম্পাদক)।

সে সে সেকারনেই ইতিহাসবিদ্গন ও হাদিছবেত্তাগন প্রথম সুযোগেই উমর ইবনুল আজিজের যুগে এবং তার কিছু পরেই হাদিছ সংকলন ও সংগ্রহের কাজ শুরু করে দেন।বুখারী তার সহিহর ‘কিতাবুল ইলম’এর “কাইফা ইশবুল ইলম” অধ্যায়ে লিখেছেন যে,’তুমি যেখানেই রাসুলের(সাঃ) হাদিছ পাও সাথে সাথে লিখে নাও,কারন মার ভয় হচ্ছে যে উলেমাদের ইন্তেকালের সাথে সাথে ইলম নিশ্চিনহ হয়ে যাবে’।

এবার আসুন!আবুবকর(রাঃ) নবীর(সাঃ) ইন্তেকালের পর সাহাবাদের উদ্দ্যেশ্যে খোতবা দিয়ে বলেন, “তোমরা রাসুলের(সাঃ) হাদিছ হতে বয়ান কর,আর তাতে বিভ্রান্তি ছড়াও,তোমাদের পরবর্তী লোকেরা আরো বিভ্রান্তি ছড়াবে।সুতরাং তোমরা রাসুলের(সাঃ) কোন হাদিছ বয়ান করবে না।আর যদি কেউ রাসুলের(সাঃ) হাদিছ সম্পরকে জিজ্ঞাসা করে বলে দেবে যে আমাদের মাঝে তো আল্লাহর কালাম রয়েছেই,তাতে বরনিত হালালকে হালাল,হারামকে হারাম জ্ঞান করলেই হবে”( তাজকেরাতুল খাওয়াস,খঃ১,পৃঃ৩)।।…………….(সংক্ষেপিত)।



মন্তব্য ৪ টি রেটিং +১/-১

মন্তব্য (৪) মন্তব্য লিখুন

১| ১০ ই এপ্রিল, ২০১৩ রাত ৮:০০

পরিবেশ বন্ধু বলেছেন: পীর মুর্শিদ অলি আউলিয়া দের শানে বেয়াদবি করা মানে আল্লাহ রাছুলের সাথে সম্পর্ক ছিন্ন করা ।
************************
আল্লামা ডঃ মোহাম্মদ মাসুদ মিয়া মোহাদেদছ মুফতিয়ে ছূণ্ণাহ
আরবি বিশ্ব বিদ্যালয় , নেত্রকোনা সতরশ্রী


যারা নুর নবী হজরত সা কে মানেনা , অলি আউলিয়াদের মানেনা
তারা মুলত কোরআন না বুঝে আল্লাহকেই মানেনা ।
আলা আউলিয়া আল্লাহু লা কাউফুন অয়ালাইয়াহযানুন ।
অর্থ নিশ্চয় আমার বন্ধু বা অলিদের ভয় নেই দুনিয়া ও আখেরাতে ।
কোরআন ।
এখন অলি কারা , হজরত বড় পীর শাহসৈয়দ সুলতান আব্দুল কাদির জিলানী রা , বায়েজিদ বোস্তামি , খাজা মাইন উদ্দিন চিশতী ,
হজরত শাহ জালাল ইয়েমেনি রা , হযরত শাহ সুলতান কমর উদ্দিন রুমি রা , , হজরত নিযাম উদ্দিন আউলিয়া প্রমুখ গন আল্লাহর অলি , আউলিয়া বা আল্লাহর বন্ধু ।
নবীজী বর্ণনা করেছেন , আল্লাহ বলেন আমার বন্ধু বা অলি যারা
তারা আমার জোব্বার চাইতেও নিকটে এবং অলিদের বিরুদ্ধে
অবস্থান নিলে আমি সয়ং মাবুদ যুদ্ধ ঘোষনা করি , হাদিস বায়হকি ।
পীর মুর্শিদ অমান্য করে তারা আল্লাহ ও তার রাছুল কে অমান্য
করে এবং তারাই মাঝার বা অলিদের মর্যাদা পূর্ণ পবিত্র সমাধি
ধংশ কারি ।
পীর অর্থ পথ দেখানো ওয়ালা / মুর্শিদ অর্থ দিক চিনানো ওয়ালা
নবীজী বলেন আল্লাহর বন্ধু বা আউলিয়া গনের মর্যাদা অতি উচ্ছ ,
তারাই আখেরি নবীর ইসলামকে জিন্দা রাখবে তার শাশ্বত কল্যানে ।
হাদিস , দুররে ছমিন । ৫১ কথিকা ।
কোরআনের আয়াত
যারা বায়াত হয় বা মুরিদ হয় তাদের হাত রাছুলের হাতের উপর আর রাছুলের হাত আল্লাহর হাতের উপর । নিশ্চয় আল্লাহ ক্ষমা শীল ।
কোরআনের একটি অক্ষর বা আয়াত কে অস্বীকার কারী আল্লাহকে অস্বীকার কারী , আর যারা আল্লাহকে অস্বীকার করে
তারা নাস্তিক , তাদের ধর্ম কর্ম , এবাদত , আল্লাহর নিকট গ্রহণীয়
নয় ।
সয়ং নবীজী ইসলামের মুর্শিদ
*************************
তৌহিদেরও মুর্শিদ আমার মোহাম্মাদের নাম
আর প্রাথমিক অবস্থায় কোরআনের আয়াতের সাথে যাতে হাদিসের গরমিল না ঘটে সেজন্য নিষেধ দিয়েছিল নবি পাক সা
পরে আবার অনুমতি দেন । কারন আল্লাহর ইঙ্গিত ছাড়া নবীজী কোন জবাব দিতেন না ।
এতএব হাদিসও ২য় কোরআন
বাইয়হকি

২| ১০ ই এপ্রিল, ২০১৩ রাত ৮:০৫

মুহাম্মদ ফয়সল বলেছেন: আপনি একজন শিয়া!
মরেন দুরে গিয়া!

৩| ১০ ই এপ্রিল, ২০১৩ রাত ১০:৪৪

শুভ জািহদ বলেছেন: মুহাম্মদ ফয়সল বলেছেন:
আপনি একজন শিয়া!
মরেন দুরে গিয়া!


এই শিয়া কাফির আগেও বিভ্রান্তি ছড়ানির চেষ্টা করছে। তার প্রতিটা প্রশ্নের উত্তর দিছি। ওয় সুই হইয়া মুসলিমদের মাঝে ঢুকার চেষ্টা করতেছে। তয় ধরা খাইয়া গেছে।

Click This Link

৪| ১২ ই এপ্রিল, ২০১৩ সকাল ৮:৪৮

ব্লগার রানা বলেছেন: """"""তাদের আমলে তাদের আমলে হাদিছ বয়ান করা হারাম ছিল।(আরো একটি গোয়েবলসীয় সরবাত্নক মিথ্যা প্রচার করা হয়,কুরানের সাথে হাদিছের সংমিশ্রন যাতে না হয় এজন্য ৩ খলিফা হাদিছ সংগ্রহ নিষেধ করেছিলেন।আমরা জানি আল্লাহ কুরান সংরক্ষনের দায়িত্ব নিয়েছেন,যা লৌহ মাহফুজে সংরক্ষিত।–সম্পাদক)। """""


ভাইরে মহানবী(সা) নিজেই বলেছেন হাদীস সংকলন না করতে। আপনি না জেনে না বুঝে কিভাবে এই পোস্ট দিলেন????

আপনি ব্লগে আপনার প্রপাগান্ডা যতই প্রচার করুন,,,, আপনাকে মিথ্যাবাদী হিসাবেই সবাই জানবে। কেননা ৮০ভাগ মুসলিম ই হাদীস সংকলনে রাসূলের নিষেধাজ্ঞা সম্পর্কে জানে।

তাই মূর্খতা আড়াল করুন,,, প্লিজ।।।।।।।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.