নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

ইসলাম,রাজনীতি

আসুন আমরা ২টি ভারী বস্তু আল্লাহর কুরান ও রাসুলের(সাঃ) পরিবারকে(আঃ) অনুসরন করি।

আল-মুনতাজার

আমি মুয়াবিয়ার আহলে সুন্নত ওয়াল জামায়াত পরিত্যাগকারী রাসুলের(সাঃ) শিয়া।শিয়া মানে অনুসারী।আমি আল্লাহর অনুসারী,রাসুলের(সাঃ) অনুসারী।ডঃ তিজানী সামাভী বলেন,শিয়ারা রাসুলের(সাঃ) সুন্নত পালন করছে।

আল-মুনতাজার › বিস্তারিত পোস্টঃ

আফ্রিকায় পাশ্চাত্যের নয়া ষড়যন্ত্রের ব্যাপারে সতর্ক হোন : রাহবার সাইয়েদ আলী খামেনী

২৮ শে মে, ২০১৩ বিকাল ৪:০৮





ইসলামী প্রজাতন্ত্র ইরানের সর্বোচ্চ নেতা আয়াতুল্লাহিল উজমা সাইয়্যেদ আলী খামেনেয়ী বলেছেন, পশ্চিমা দেশগুলো আফ্রিকা মহাদেশে নিজেদের উপস্থিতি জোরদার করার জন্য নয়া অভিযান শুরু করেছে। তিনি এ ব্যাপারে সর্বোচ্চ সতর্ক থাকার জন্য আফ্রিকার দেশগুলোর প্রতি আহবান জানিয়েছেন।



তেহরানে অনুষ্ঠিত ২৬তম ইসলামী ঐক্য সম্মেলনে অংশগ্রহণকারী বিদেশী আলেম ও চিন্তাবিদদের এক সমাবেশে তিনি এ হুঁশিয়ারি উচ্চারণ করেন। বৈঠকে ইরানের বেশ কয়েকজন পদস্থ কর্মকর্তা উপস্থিত ছিলেন। আয়াতুল্লাহিল উজমা খামেনেয়ী এমন সময় এ বক্তব্য দিলেন যখন পশ্চিম আফ্রিকার দেশ মালিতে সশস্ত্র জঙ্গীদের সরকারবিরোধী অভিযান প্রতিহত করার অজুহাতে দেশটিতে সেনা পাঠিয়েছে ফ্রান্স।



আয়াতুল্লাহিল উজমা খামেনেয়ী বলেন, মুসলিম বিশ্বে চলমান ইসলামী জাগরণ প্রতিহত করার জন্য মুসলমানদের মধ্যে অনৈক্য সৃষ্টি ও মুসলিম দেশগুলোর একটিকে আরেকটির বিরুদ্ধে লেলিয়ে দিচ্ছে পশ্চিমা বলদর্পী শক্তিগুলো। তিনি পাকিস্তানের চলমান পরিস্থিতি, সিরিয়ায় যুদ্ধ ও গণহত্যা, বাহরাইনের জনগণের বিরুদ্ধে দমন অভিযান এবং মিশরের সহিংসতাকে শত্রম্নদের ষড়যন্ত্রের ফসল বলে বর্ণনা করেন। আয়াতুল্লাহিল উজমা খামেনেয়ী বলেন, মুসলমানদের মাযহাবগুলোর পাশাপাশি মুসলিম দেশগুলোর মধ্যে ঐক্যই পারে এসব ষড়যন্ত্র নস্যাৎ করে দিতে।



ইরানের সর্বোচ্চ নেতা বলেন, মুসলমানদের মধ্যে বিভেদের ফলে মুসলিম বিশ্বের প্রধান সমস্যা ফিলিস্তিন গৌণ বিষয়ে পরিণত হয়েছে। তিনি বলেন, মার্কিন নেতৃত্বাধীন পশ্চিমা বিশ্বের আগ্রাসী নীতির বিরুদ্ধে মুসলিম বিশ্বকে প্রতিরোধ গড়ে তুলতে হবে। তিনি বলেন, পশ্চিমা সরকারগুলো আফ্রিকায় যে নয়া নীতি গ্রহণ করেছে তা হলো মুসলমানদের মধ্যে বিভেদকে ব্যবহার করে আফ্রিকার দেশগুলোকে একের পর এক দখল করা।



ইরানের ইসলামী বিপ্লবের কথা উল্লেখ করে সর্বোচ্চ নেতা বলেন, ইরানে ৩৪ বছর আগে যে ইসলামী জাগরণের সূচনা হয়েছিল তা আজ মুসলিম বিশ্বে ছড়িয়ে পড়েছে। মুসলমানদের প্রতি বিজয়ের যে ঐশী প্রতিশ্রুতি দেয়া হয়েছে এখান থেকে তার বাস্তবায়ন লক্ষ্য করা যায়।



তেহরানে অনুষ্ঠিত ইসলামী ঐক্য সম্মেলনে ১০২টি দেশের শিয়া ও সুন্নি আলেমগণ অংশগ্রহণ করেন।

মন্তব্য ০ টি রেটিং +০/-০

মন্তব্য (০) মন্তব্য লিখুন

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.