![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
আমি মুয়াবিয়ার আহলে সুন্নত ওয়াল জামায়াত পরিত্যাগকারী রাসুলের(সাঃ) শিয়া।শিয়া মানে অনুসারী।আমি আল্লাহর অনুসারী,রাসুলের(সাঃ) অনুসারী।ডঃ তিজানী সামাভী বলেন,শিয়ারা রাসুলের(সাঃ) সুন্নত পালন করছে।
১৪৩৩ বছর আগে পয়লা হিজরির এই দিনে বিশ্বনবী হযরত মুহাম্মাদ (সা.) বিপুল সংখ্যক মুহাজির ও আনসার সাহাবীকে জোড়ায় জোড়ায় (মু'মিন ভাই হিসেবে) ভ্রাতৃত্ব-বন্ধনে অঙ্গীকারবদ্ধ করেন এবং তিনি নিজে আমীরুল মু'মিনিন হযরত আলী (আ.)'র সঙ্গে ভ্রাতৃত্ব-বন্ধনের চুক্তিতে আবদ্ধ হন।
হিজরতের প্রায় ছয় মাস পর এই ঘটনা ঘটে। মক্কা থেকে মদীনায় হিজরত করে চলে আসা মুসলমানদের মুহাজির এবং মদীনায় তাঁদের সহায়তাকারী মুসলমানদের আনসার বলা হয়। তাঁদের মধ্যে জোড়ায় জোড়ায় ভ্রাতৃত্ব-বন্ধনে আবদ্ধ করার এই চুক্তি ছিল এতই সুদৃঢ় ও স্থায়ী যে একই জোড়ার দুই সাহাবি কোনো যুদ্ধে শহীদ হলে (ওসিয়ত বা নির্দেশনা অনুযায়ী) তাঁদেরকে একই কবরে দাফন করা হত। আরবদের মধ্যে যুগ যুগ ধরে যে গোত্রীয় দ্বন্দ্ব ছিল তা দূর করা ও বৃহত্তর ঐক্য গড়ে তোলার পথে খুবই সহায়ক হয়েছিল এই চুক্তি।
মহান আল্লাহর নির্দেশে বিশ্বনবী হযরত মুহাম্মাদ (সা.) ৭৫০ জন সাহাবিকে জোড়ায় জোড়ায় ভ্রাতৃত্ব-বন্ধনে চুক্তিবদ্ধ করেন। এই জোড়াগুলো বেছে নেয়া হয়েছিল স্বভাবগত মিল, বৈশিষ্ট্য এবং তাদের পারস্পরিক বন্ধুত্বের মাত্রা বা ঘনিষ্ঠতার প্রবণতা অনুযায়ী। যেমন, হযরত সালমান ফারসি (রা.)-কে যার সঙ্গে ভ্রাতৃত্ব-বন্ধনের চুক্তিতে আবদ্ধ করা হয়েছিল তিনি ছিলেন হযরত আবুজার গিফারি (রা.), তদ্রূপ হযরত মিকদাদ বিন আসওয়াদের সঙ্গে হযরত আম্মার ইবনে ইয়াসিরের (তাঁদের ওপর আল্লাহ সন্তুষ্ট হন)। এই চারজনই বিশ্বনবী (সা.)র জীবদ্দশায় এবং তাঁর জীবন অবসানের পর সত্যের পথে অবিচল ছিলেন ও বিশেষ করে, আমিরুল মু'মিনিন হযরত আলী (আ.)'র নেতৃত্বের পক্ষে সুদৃঢ় অবস্থান নিয়ে তাঁর সহায়তায় অবিচল ছিলেন।
জোড়ায় জোড়ায় ভ্রাতৃত্ব-বন্ধনে চুক্তিবদ্ধ হওয়া সাহাবিদের মধ্যে হযরত আবুবকর ও ওমর ইবনে খাত্তাবের জোড়া, তালহা ও যুবাইরের জোড়া এবং ওসমান ইবনে আফফান ও আবদুর রহমান ইবনে আওফের জোড়া ছিল লক্ষ্যনীয়।
তবে সবচেয়ে বেশি লক্ষ্যনীয় বিষয় হল বিশ্বনবী হযরত মুহাম্মাদ (সা.) নিজের অতি উচ্চ মর্যাদা ও যোগ্যতার আলোকে মু'মিন ভাই হিসেবে কোনো আনসার বা মুহাজিরের সঙ্গে চুক্তিবদ্ধ না হয়ে আলী (আ.)'র সঙ্গে চুক্তিবদ্ধ হয়েছিলেন। তিনি আলী (আ.)-কে এই দুনিয়াতে ও আখিরাতের চিরন্তন জীবনের জন্য নিজের ভাই বলে ঘোষণা করেন।
সুত্রঃরেডিও তেহরান
২| ২২ শে জুলাই, ২০১৩ বিকাল ৫:২৩
নষ্ট ছেলে বলেছেন: আলী (আঃ ) হয় কিভাবে?
তিনি তো নবী ছিলেন না।
৩| ২৪ শে জুলাই, ২০১৩ সকাল ১০:৩৪
মহসিন আহমেদ বলেছেন: "ফুরব বলেছেন: তবে সবচেয়ে বেশি লক্ষ্যনীয় বিষয় হল বিশ্বনবী হযরত মুহাম্মাদ (সা.) নিজের অতি উচ্চ মর্যাদা ও যোগ্যতার আলোকে মু'মিন ভাই হিসেবে কোনো আনসার বা মুহাজিরের সঙ্গে চুক্তিবদ্ধ না হয়ে আলী (আ.)'র সঙ্গে চুক্তিবদ্ধ হয়েছিলেন। তিনি আলী (আ.)-কে এই দুনিয়াতে ও আখিরাতের চিরন্তন জীবনের জন্য নিজের ভাই বলে ঘোষণা করেন।
আজব কাহিনী-- আলীকে ভাই হিসাবে গ্রহন করে তার সাথে নিজের মেয়ের বিয়ে দেন। এই সব ছাগল মার্কা জ্ঞান নিয়া ব্লগ লিখতে আসছেন।"
আলী(আঃ) রাসুল(সঃ)এর আপন চাচাতো ভাই ছিলেন। আদম(আঃ) এর যুগে আপন ভাই এবং বোনের সাথে বিয়ে দিতেন। আশা করি বোঝতে পেরেছেন।
©somewhere in net ltd.
১|
২২ শে জুলাই, ২০১৩ বিকাল ৫:০০
ফুরব বলেছেন: তবে সবচেয়ে বেশি লক্ষ্যনীয় বিষয় হল বিশ্বনবী হযরত মুহাম্মাদ (সা.) নিজের অতি উচ্চ মর্যাদা ও যোগ্যতার আলোকে মু'মিন ভাই হিসেবে কোনো আনসার বা মুহাজিরের সঙ্গে চুক্তিবদ্ধ না হয়ে আলী (আ.)'র সঙ্গে চুক্তিবদ্ধ হয়েছিলেন। তিনি আলী (আ.)-কে এই দুনিয়াতে ও আখিরাতের চিরন্তন জীবনের জন্য নিজের ভাই বলে ঘোষণা করেন।

আজব কাহিনী-- আলীকে ভাই হিসাবে গ্রহন করে তার সাথে নিজের মেয়ের বিয়ে দেন। এই সব ছাগল মার্কা জ্ঞান নিয়া ব্লগ লিখতে আসছেন।