![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
আমি মুয়াবিয়ার আহলে সুন্নত ওয়াল জামায়াত পরিত্যাগকারী রাসুলের(সাঃ) শিয়া।শিয়া মানে অনুসারী।আমি আল্লাহর অনুসারী,রাসুলের(সাঃ) অনুসারী।ডঃ তিজানী সামাভী বলেন,শিয়ারা রাসুলের(সাঃ) সুন্নত পালন করছে।
মুগীরা বলেন,আমি নবীর(সাঃ) সঙ্গে এক সফরে ছিলাম,তাহাকে অজু করাইবার জন্য আমি চামড়ার মোজা খুলিতে উদ্দত হইলাম।তিনি বলিলেন , মোজা খুলিতে হইবে না,আমি অজু অবস্থায় ইহা পায়ে দিয়াছিলাম,এই বলিয়া হযরত(সাঃ) মোজার উপর মাছেহ করিলেন।(বুখারী শরিফ,হাদিস # ১৫০,প্রকাশক হামিদিয়া লাইব্রেরী,১৯৫৭)।
কিন্তু অজুর ব্যাপারে কোরান কি বলে?
﴿يَا أَيُّهَا الَّذِينَ آمَنُوا إِذَا قُمْتُمْ إِلَى الصَّلَاةِ فَاغْسِلُوا وُجُوهَكُمْ وَأَيْدِيَكُمْ إِلَى الْمَرَافِقِ وَامْسَحُوا
৬) হে ঈমানদারগণ ! যখন তোমরা নামাযের জন্য তৈরী হও, তখন তোমাদের মুখমণ্ডল ও হাত দুটি কনুই পর্যন্ত ধুয়ে ফেলো, মাথা এবং পা দুটি মাসেহ করো৷ (সুরা মায়েদাঃ৬)।
সুপ্রিয় পাঠক,যেখানে পবিত্র কোরানে পা মাছেহ করার কথা বলা হয়েছে,মোজা পড়ে মাছেহ করার কথা বলা হয় নাই।আমি বিশ্বাস করি,কোরানে যেভাবে বলা আছে রাসুল(সাঃ) সেই ভাবেই অজু করেছেন।কিন্তু পরবর্তীতে দেখা যায় যে,রাসুলের(সাঃ) নামে মিথ্যা হাদিস বানিয়ে চালিয়ে দেয়া হয়েছে।আসুন আমরা বুখারী শরিফের মিথ্যা হাদিসগুলোকে টয়লেটে নিক্ষেপ করি।
৩০ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৩ সন্ধ্যা ৭:০৩
আল-মুনতাজার বলেছেন: কোরানের আয়াতটি পড়ে দেখুন,রাসুল(সাঃ) বলেছেন যে হাদিসটি কোরানের আয়াতকে সমর্থন করে না, সেটি জাল/মিথ্যা হাদিস।
২| ২৯ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৩ সন্ধ্যা ৬:৩৪
ইলুসন বলেছেন: ফাজলামির একটা সীমা থাকা উচিত। সত্য না মিথ্যা, কখন কোন প্রেক্ষিতে বলা হয়েছে তা না যেনে একজন বুজুর্গকে নিয়ে বাজে কথা কিভাবে বলেন? যদি ওইভাবে বলেন তাহলে তো বলতে হয় হযরত ইব্রাহীম (আঃ) এর বাপ দাদা মূর্তিপূজক ছিলেন।
৩০ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৩ সন্ধ্যা ৭:০৫
আল-মুনতাজার বলেছেন: আপনি কি অস্বীকার করেন বুখারী সাহেবের দাদা অগ্নি পুজক ছিলেন না?
০১ লা অক্টোবর, ২০১৩ বিকাল ৫:৪১
আল-মুনতাজার বলেছেন: আসলেই ভাই,ফাজলামোর সীমা থাকা উচিত। যেমন আপনি চট করে মিথ্যা কথা বললেন যে,হযরত ইব্রাহীমের(আঃ) বাপ-দাদারা মুর্তিপুজক ছিলেন।হযরত ইব্রাহিমের পিতার নাম কি,বলতে পারেন?এর উত্তর পেলে আপনাকে আরো একটি সত্য জানাবো।
৩| ২৯ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৩ সন্ধ্যা ৬:৪০
মদন বলেছেন: অত্যন্ত দু:খের সাথে বলতে হচ্ছে শিয়া'রা মুসলিমদের জন্য একটি বিষফোড়া তা এই পোষ্টে আরেকবার প্রমানিত হলো।
৩০ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৩ সন্ধ্যা ৭:০৬
আল-মুনতাজার বলেছেন: শিয়া সুন্নি ব্যাপার না,ব্যাপার হলো সত্য ও মিথ্যার।শিয়ারা যেমন মিথ্যা বললে সেটা গ্রহন করা জাবে না, তেমনি সুন্নিরা অসত্য বললে সেটাও ত্যাগ করতে হবে।
৪| ২৯ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৩ সন্ধ্যা ৬:৪৮
প্রবাসী১২ বলেছেন: আপনি মুসলমানদের প্রতিষ্ঠিত একটি বিষয় নিয়ে জঘন্য ভাষায় কথা বলছেন। বোখারী শরিফ ভুল কি শুদ্ধ সেটা আমরা বুঝবো। আপনি শিয়া। আমাদের বিষয়ে আপনি এভাবে কথা বলার পিছনে আপনার খুব খারাপ একটি উদ্দ্যেশ্য থাকতে পারে।আপনার এ পোষ্ট অত্যন্ত আপত্তিকর এবং অবশ্যই নতুন আইনে শাস্তিযোগ্য অপরাধ।
৩০ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৩ সন্ধ্যা ৭:০৭
আল-মুনতাজার বলেছেন: সত্য কথা বলার অপরাধে শাস্তি দেবেন নাকি?
৫| ২৯ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৩ সন্ধ্যা ৬:৫৫
দয়াল সাহেব বলেছেন: ইলুসনের সাথে আমি একমত ।
আর পোষ্ট দিয়ে হারিয়ে যান কেন ? সন্ধ্যা ৬টায় পোষ্ট দিয়ে ৬.১২তে মন্তব্য পেয়েছেন অথচ উত্তর দেননি । এটা ভাল লক্ষণ নয়,ভেজাল আছে ।
৩০ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৩ সন্ধ্যা ৭:০৮
আল-মুনতাজার বলেছেন: ভেজালের মধ্যে জীবন যাপন করতে করতে সত্যকেও ভেজাল বলে মনে হয় নাকি?
৬| ২৯ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৩ সন্ধ্যা ৬:৫৬
বিলাসী বলেছেন: আল-মুনতাজার, আপনি ধর্ম প্রচার করেন তবে সেটা শীয়াদের ধর্ম। অবশ্যই ইসলাম নয়। ইসলাম ধর্ম দুটি জিনিষকে অনুসরণ করতে বলেছে একটি কুরআনুল কারিম আর একটি হল সুন্নাহ (পরিবার নয়)। আপনি একজন চরম মিথ্যাবাদী, অপব্যাখ্যাকারি এবং সীমা লংগনকারী। আপনি ইমাম বুখারী (রহিমাহুমুল্লাহ) কে নিয়ে চরম ধৃষ্টতাপূর্ন কথা বলেছেন। যাকে সারা পৃথিবীর মানুষ তা'যিম করে, আপনাদের মতো পথভ্রষ্টরা ছাড়া। প্রমানিত অগ্নি পুজকতো আপনার ইমাম শীয়া মতবাদে সমর্থক খারিজীরা যারা ইরান পারস্য থেকে শীয়া ধর্ম প্রচার করছে ইসলামের মোড়কে। আপনাদের থেকে সাবধান করা ও সতর্ক হওয়া প্রতিটি মুসলিমের অবশ্য কর্তব্য।
৭| ২৯ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৩ রাত ৮:০৮
বোকা সোকা বলেছেন: প্রমান দিতে না পারিলে গদাম খাইবা কাগু
৮| ২৯ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৩ রাত ৮:৫১
আনোয়ার আলী বলেছেন: ভাই, ইসলামে শিয়া পরিচয় দেওয়াও তো হারাম। ইসলামে শিয়া সুন্নি বলে কিছু নেই। সবাই মুসলমান।
ইমাম বুখারী (রঃ) হাদীস সংগ্রহ করেছেন। তিনি হাদীস বানাননি। আপনি ভুল ধারনার বশবতী হয়েছেন। মুগীরা তো ভুল করেই থাকতে পারেন। সে দোষ ইমাম বুখারীর উপর বর্তাবে কেন? ইমাম বুখারী ইসলামের জন্য যতটুকু খাটাখাটনি করেছেন, তা কিয়ামত পর্যন্ত মুসলমানেরা মনে রাখবে।
৯| ২৯ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৩ রাত ১১:৪৩
মুহাম্মাদ মাহফুজুর রহমান শরীফ বলেছেন:
প্রকৃত শিয়ারা অনেক আগেই শিয়াদের জামাত পরিত্যাগ করে সুন্নিদের মধ্যে ধুকে গিয়েছে।
আর ইহুদীদের তৈরি করা শিয়ারাই বর্তমানে আছে, যারা পৃথিবীর সমস্ত জাল হাদীস তৈরি করেছে এবং প্রচার করছে।
১০| ৩০ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৩ বিকাল ৪:২৯
বিলাসী বলেছেন: মিথ্যার কোনো ভিত্তি থাকে না, তাইতো রা শব্দ নেই।
©somewhere in net ltd.
১|
২৯ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৩ সন্ধ্যা ৬:১২
মদন বলেছেন: হাদিস মিথ্যে হলে তাকে টয়লেটে ফেলতে সমস্যা নাই। বাট তার আগে ১০০% প্রমান করতে হবে এটি মিথ্যে হাদিস।