![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
হেফাজতের ১৩ দফায় মূলত আল্লাহর আইনকে বাস্তবায়ন করার কথা বলা হয়েছে। কিন্তু গণজাগরণ মঞ্চ থেকেই সেই ১৩ দফাকে অযৌক্তিক আক্ষা দিয়ে প্রত্যাক্ষান করা হয়েছে। এতে করে তারা মূলত আল্লার আইনকেই অযৌক্তিও বলে প্রত্যাক্ষান করলো । নাউজুবিল্লাহ...
তাই হেফাজতের ১৩ সর্মথন দেওয়া না দেওয়া আজ আমাদের কাছে ইমানী পরীক্ষা দেওয়ার মতো অবস্থায় দ্বারিয়ে গেছে।
আপনি যখন আল্লাহর আইন পালন করতে পারবেন না, তখন আপনি গুনাহগার হবেন। কিন্তু যখন আপনি সেই আইনকে অস্বীকার করবেন তখন আপনি আর মুসলিম থাকেন না।
তাই আজ যারা কথিত বুদ্ধিজীবির ব্যাখ্যা শুনে "নারী নীতি/ব্লাসফেমী/ভাস্কার্য ভাঙ্গা"র দোহাইয় দিয়ে, ১৩ দফার বিরুদ্ধে অপ্রপচার চালাচ্ছে। তারাতো এক ভাবে এই সব বিষয়গুলি বুঝতেছেননি না অন্য দিকে নিজের মুসলমানিত্তও হারাচ্ছেন।
ইসলামিক শাষনতন্ত্র মানেই মধ্যেযুগে ফিরে যাওয়া না। আফগানিস্তান-পাকিস্তান হয়ে যাওয়া না। আফাগানিস্তান-পাকিস্তান- ইরাকে সত্যিই যদি ইসলামি শাষনতন্ত্র বজায় থাকতো তাহলে তাদের আজ এই অবস্থায় থাকতো না। তারা অনেক আগেই ইরান-মালেএশিয়াকেও ছাড়িয়ে যেত। যারা এসব বিভ্রান্তিকর তথ্য ছড়ায় তারাকি দেকে না ইরানেও ইসলামি শাষনতন্ত্রে মাধ্যমে পরিচালিত হচ্ছে। ইরানের নারীরা কি তাদের স্বাধীনতা পাচ্ছে না ? তারা যেখানে সেই সব স্বাধীনতাকে কাজে লাগিয়ে "Children of heaven "- "Color of paradise" এর মতো বিখ্যাত চলচিত্র র্নিমান করতে পারে সেখানে আমরা নারী স্বাধীনতার দোহাইয় দিয়ে কাটালাগারমতো চলচিত্র নির্মান করে, চলচিত্র শিল্পকে ধ্বংশ করি। তারা যেখানে কৃতিউপগ্রহ তৈরি করে, আমরা সেখানে স্বপ্নের পদ্মাসেতু স্বপ্নেই্ বান্ই। এই হচ্ছে আমাদের আল্ট্রামর্ডান যোগ আর ইসলামিক শাষন তন্ত্রের মধ্যযুগের মধ্যে পার্থক্য।
০৮ ই এপ্রিল, ২০১৩ রাত ৮:৫৩
আহমাদ-২০০৫ বলেছেন: আমিতো বলেছিরে ভাই, আমি যতক্ষন না পালন করি ততক্ষন আমি গুনাহ গার । তাই বলে আল্লার আইন আমি কিভাবে অস্বীকার করি ?
©somewhere in net ltd.
১|
০৮ ই এপ্রিল, ২০১৩ রাত ৮:২৩
নীলমেঘ আমি বলেছেন: ভাইয়ের কি মেয়েবন্ধু আছে?? নারী পুরুষ কি একসাথে চলাচল করেন??? আজ থেকে করবেন না।