![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
"কোটি টাকা খরচ করে "বাংলাদেশ গেইমস" এর উদ্ভোধন করা হয়েছে, প্রতিটা শিল্পির জন্য খরচ করা হয়েছে লাখ টাকা করে কিন্তু যাদের জন্য এই গেইমস তাদের দৈনিক উপস্থিত সম্মানি মাত্র ৪০০ টাকা, আবার সেই ৪০০ টাকা দেওয়াকে নাকি খুব বড় করে বলা হচ্ছে। কিন্তু এই ৪০০ টাকা দিয়ে একপ্লেট সুপ কেনে খাওয়া যায় না ঢাকা শহরে অথচ সেই অর্থ দিয়ে তাদের পুরো দিনের খরচ মেটাতে হবে। এই হচ্ছে যাতিয় পর্যায়ে এথলেট দের সম্মাননা" -- আক্ষেপ করে এমনটাই বলছিলেন বাংলাদেশ জাতীয় ক্রিকেট দলের সাবেক অধুনায়ক খালেদ মাসুদ পাইলট।
এথলেট দের থাকা খাওয়ার ব্যবস্থা নেই, জাতায়ত ভারা নেই, কিন্তু ঢাকার বাহির থেকেও অনেকেই এসেছেন অংশগ্রহন করতে। তাদের সম্মনী কি সর্বনিম্ন চার হাজার টাকা হওয়া উচিত ছিল না। ফলাও কারে উদ্ভোধনী আনুষ্ঠান না করে সেই অর্থ এথলেটস দের উন্নয়নে প্রয়োগ করা যেত না ?
২| ২১ শে এপ্রিল, ২০১৩ বিকাল ৪:৩৫
েমাহাম্মদ নািজম খান বলেছেন: আসলে দেখেন কাগজে ৪০০০টাকার উপরে সন্মানি ধরসে, বাকি টাকা কোন আমলা আর তাঁর সাঙরা সাবাড় করে দিসে।
৩| ২১ শে এপ্রিল, ২০১৩ বিকাল ৪:৪৪
জাহাঙ্গীর জান বলেছেন: ডেকি সরগে গেলেও বাঁরাই বাঁন্দে আর এখানেই আমাদের চিন্তা শক্তির ওজন নিরনয় হয়ে যায় । এই জাতির উন্নতি হবে কি ভাবে ।
৪| ২১ শে এপ্রিল, ২০১৩ বিকাল ৪:৫৮
আহলান বলেছেন: সকালে হাটতে যাওয়া বন্ধ .... বাংলাদেশ গেমসের জন্য ... ধ্যুর .... এসব গেমস খেলে পয়সা নষ্ট করার কোন মানে হয় না ... এগুলো এতিমখানায় দিলেও কয়টা পোলাপান খায়া বাঁচতো....
৫| ২১ শে এপ্রিল, ২০১৩ বিকাল ৫:১৫
পুংটা বলেছেন: এর চাইতে তো লং মার্চে আসা মোল্লারা বেশী টাকা পাইছে।
৬| ২১ শে এপ্রিল, ২০১৩ বিকাল ৫:১৮
স্বপ্ন অপূর্ণ বলেছেন: প্রবাদ আছে—‘খাজনার চেয়ে বাজনা বেশি’। মূল আয়োজনের খরচের চেয়ে অপাঙেক্তয় খরচের পরিমাণ যখন বেশি হয়ে যায়, তখনই এ প্রবাদবাক্যটি ব্যবহৃত হয়ে থাকে। আসন্ন বাংলাদেশ গেমসের আয়োজনকে ঘিরে তেমনটাই হতে যাচ্ছে। মূল আয়োজনের (খেলাধুলা) খরচের দ্বিগুণের বেশি ব্যবহার করা হচ্ছে উদ্বোধনী ও সমাপনী অনুষ্ঠানে! সরকারি দলের এক সংসদ সদস্যের ব্যক্তিগত ইভেন্ট ম্যানেজমেন্ট কোম্পানি গেমসের উদ্বোধনী ও সমাপনী অনুষ্ঠানের দায়িত্ব পাওয়ায় এমন তেলেসমাতি কাণ্ড-কারখানা ঘটতে চলেছে। ২২ কোটি টাকার বাজেটের এই গেমসে খেলাধুলার পেছনে ব্যয় হচ্ছে মাত্র ৫ কোটি টাকা! আর মূল বাজেটের অর্ধেক (১১ কোটি টাকা) খরচ করা হচ্ছে উদ্বোধনী ও সমাপনী অনুষ্ঠানের পেছনে। এ নিয়ে গেমসে অংশগ্রহণকারী ৩১ ফেডারেশন কর্মকর্তা ও খেলোয়াড়দের মধ্যে ক্ষোভ দেখা দিলেও সরকারি দলের ওই সংসদ সদস্যের কারণে কেউ প্রকাশ্যে মুখ খুলতে চাইছেন না। গেমসের আয়োজক বাংলাদেশ অলিম্পিক অ্যাসোসিয়েশন (বিওএ) কর্মকর্তাদের মধ্যেও এ নিয়ে চলছে সমালোচনা। কিন্তু তারাও প্রকাশ্যে মুখ খুলতে নারাজ। এছাড়া দেড় কোটি টাকা দিয়ে ৭৫০০ ক্রীড়াবিদ ও কর্মকর্তার ট্র্যাকস্যুট, টি-শার্ট ও ক্যাপ, বিভিন্ন সাব-কমিটির পেছনে (মেডিকেল, নিরাপত্তা, মিডিয়া, আবাসন, যানবাহন ইত্যাদি) খরচ করা হবে ৫ কোটি টাকা। আর অংশগ্রহণকারী একজন ক্রীড়াবিদ যাতায়াত বাবদ ১২০০, খাওয়া ৪০০, থাকার জন্য ৩৫০ টাকা করে পাবেন বলে বিওএ’র পক্ষ থেকে জানানো হয়েছে। ২০০২ সালে দেশের ক্রীড়ার সর্ববৃহত্ এ আসর আয়োজন করা হয়েছিল। প্রায় এক দশক পর আবারও এ আয়োজন দেশের ক্রীড়াঙ্গনে প্রাণের সঞ্চার ঘটে। কিন্তু ২২ কোটি টাকার বিশাল এ বাজেটের ১৭ কোটি টাকা উদ্বোধনী ও সমাপনী অনুষ্ঠান ছাড়াও আনুষঙ্গিক খাতে ব্যয়ের সিদ্ধান্ত নিয়েছেন আয়োজকরা। যা নিয়ে ক্রীড়াঙ্গনে বইছে সমালোচনার ঝড়। অনেকেই প্রশ্ন তুলেছেন—‘অর্থ আত্মসাতের জন্যই কি অর্থ শ্রাদ্ধের এ ব্যবস্থা?’
চার বছর পরপর এ গেমসের আয়োজনের কথা থাকলেও আর্থিক সঙ্কটের কারণে প্রায় ১০ বছর বন্ধ ছিল গেমসটি। বিওএর বর্তমান কমিটি দায়িত্ব নেয়ার পর বাংলাদেশ গেমস আয়োজনের উদ্যোগ নেয়। প্রাথমিকভাবে গেমসের বাজেট ধরা হয়েছিল ৮ কোটি টাকা। এর মধ্যে সরকারের পক্ষ থেকে দেয়ার কথা ছিল ৫ কোটি টাকা। পরবর্তীতে ক’দফায় এ বাজেট বেড়ে দাঁড়ায় প্রায় তিনগুণ! স্পন্সর ও সরকারি সহায়তায় ২২ কোটি টাকা নির্ধারণ করা হয় গেমসের ব্যয়। আয়োজক কমিটির চেয়াম্যান হিসেবে রয়েছেন অর্থমন্ত্রী আবুল মাল আবদুল মুহিত। আর সরকারি দলের সংসদ সদস্য আসাদুজ্জামান নূরকে আসন্ন এ গেমসের সিরিমনিজ কমিটির চেয়ারম্যান হিসেবে মনোনীত করা হয়েছে। দায়িত্ব পেয়েই কোনোপ্রকার নিয়মনীতির তোয়াক্কা না করে ১১ কোটি টাকা (!) বাজেটের উদ্বোধনী ও সমাপনী অনুষ্ঠানের কাজ বাগিয়ে নেয় তার মালিকানাধীন ইভেন্ট ম্যানেজমেন্ট কোম্পানি এশিয়াটিক। এরই মধ্যে ১১ কোটি টাকার অগ্রিম বাবদ ৬ কোটি টাকা চেয়ে বিওএকে চিঠিও প্রদান করেছে প্রতিষ্ঠানটি। যদিও বিওএ এখনও কোনোপ্রকার অর্থছাড় করেনি। উদ্বোধনী ও সমাপনী অনুষ্ঠানের বাজেট নিয়ে এরই মধ্যে এশিয়াটিক ও বিওএর মধ্যে চলছে ঠাণ্ডা লড়াই। দেশের ক্রীড়া ফেডারেশনগুলোর অভিভাবক সংস্থা বিওএ ৮ কোটি টাকার এক টাকাও বেশি খরচ করতে নারাজ উদ্বোধনী ও সমাপনীতে। আর এশিয়াটিকও বাজেট কমাতে নারাজ। বিওএর একটি সূত্র নাম প্রকাশ না করার শর্তে জানায়, ‘সম্প্রতি অর্থ মন্ত্রণালয়ে অর্থমন্ত্রী আবুল মাল আবদুল মুহিতের সভাপতিত্বে আমরা বৈঠকে বসেছিলাম। সেখানে সিদ্ধান্ত হয় উদ্বোধনী ও সমাপনী অনুষ্ঠানের বাজেট ৮ কোটি টাকা। কিন্তু পরবর্তীতে আসাদুজ্জামান নূরের মালিকানাধীন এ ইভেন্ট ম্যানেজমেন্ট কমিটি আমাদের কাছে আগের বাজেট প্রেরণ করে অগ্রিম বাবদ ৬ কোটি টাকা চেয়ে চিঠি দেয়। তাদের চিঠি দেখে আমরা অবাক হয়ে যাই।’ নাম প্রকাশ না করার শর্তে বিওএর অপর এক শীর্ষ কর্মকর্তা বলেন, ‘সরকারি দলের সংসদ সদস্য আসাদু্জ্জামান নূর ক্ষমতার অপব্যবহার করে কোনো ধরনের নিয়ম বা টেন্ডার ছাড়াই নিজের প্রতিষ্ঠানের নামে কাজ বাগিয়ে নেন। সরাসরি সরকারের ওপর মহল থেকে এশিয়াটিককে দায়িত্ব দেয়া হয়েছে। তাছাড়া বাংলাদেশের ইতিহাসে বড় বা ছোট কোনো গেমসের উদ্বোধনী বা সমাপনী অনুষ্ঠান ব্যবস্থাপনারও কোনো অভিজ্ঞতা নেই এশিয়াটিকের। এ ব্যাপারে গতকাল বিকাল সাড়ে ৩টা ও ৫টায় সরকারি দলের এ সংসদ সদস্যের সেলফোনে যোগাযোগ করার চেষ্টা করলে তিনি ফোন রিসিভ করেননি। এদিকে বিওএর ভারপ্রাপ্ত মহাসচিব আশিকুর রহমান মিকু জানিয়েছেন, ‘অর্থ মন্ত্রণালয় থেকে বরাদ্দ করা ৫ কোটি টাকা পাওয়া গেছে আজ (গতকাল)। আর এই অর্থ থেকে ৩১টি ফেডারেশনকে অনুমোদিত বাজেটের এক-তৃতীয়াংশ ছাড় করা হচ্ছে। আর ব্যাংকার্স অ্যাসোসিয়েশন থেকে ১০ কোটি টাকা পাওয়ার কথা রয়েছে। বেসরকারি মোবাইল ফোন কোম্পানি গ্রামীণফোন ৫ কোটি টাকা দিতে পারে। এছাড়া বীমা প্রতিষ্ঠানগুলোও বাংলাদেশ গেমসে স্পন্সর করার কথা রয়েছে।’ ১১ কোটি টাকা বাজেটের উদ্বোধনী ও সমাপনী অনুষ্ঠানকে কীভাবে সাজানো হয়েছে জানতে চাইলে তিনি বলেন, ‘ফানুসে করে একজন জিমন্যাস্ট গেমসের মশাল বহন করবে আর চীন ও কোরিয়া থেকে আগত অ্যাক্রোবেট দ্বারা শারীরিক কসরত প্রদর্শনের পরিকল্পনা আছে। উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে ৮০০ ছেলেমেয়ে নৃত্য পরিবেশন করবে। উপজাতিদের নৃত্যও রয়েছে। উদ্বোধনী ও সমাপনী সঙ্গীত বাজবে। উদ্বোধনীতে ১৫ মিনিট ও সমাপনীতে ৫ মিনিট আতশবাজি ফুটানো হবে; সে সঙ্গে থাকবে লেজার শো।’
http://www.w2.amardeshonline.com/pages/details/2013/04/3/194934#.UXPJDVIxhJE
©somewhere in net ltd.
১|
২১ শে এপ্রিল, ২০১৩ বিকাল ৪:২৯
নষ্ট কাক বলেছেন:
৪০০ টাকা ?
সি এন জি র ড্রাইভার ভাইয়েরা ও এরচেয়ে বেশি ইনকাম করে