নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

আমি আহমাদ মাগফুর। ৯৪ এ ময়মনসিংহে আমার জন্ম। স্কুল, কওমি আর আলিয়া -- সবার অবদান প্রাপ্ত হয়ে আপাতত আমি ‘মূর্খ কবি’ হিসেবে জীবনযাপন করছি। তাই আমার অনেক কিছু জানতে ইচ্ছে করে। জানতে ইচ্ছে করে, মানুষ কেন খুন করে! জানতে ইচ্ছে করে, মানুষ কেন ভালবাসে!

আহমাদ মাগফুর

অবশেষে তুমি নিরব হলে, নিভে যায় দিগন্তের বাতি। দিক ভুলে পিছু হাটতে হাটতে, বেড়ে যায় আঁধারের বেলা। পান্থপথের ফুটপাত মনে রাখে তোমার, মোমের মত নরম আঙুলের ছোঁয়া। ভুলে যাই তখন, দিগন্ত আমারও আছে। রৌদ্র নেই যদিও। নেই বসন্তের সুখময় রেখা। উত্তর দক্ষিণ সব কিছু ভুলে আমি তখন সে দিগন্তেই ঝুঁকি। বিকেলের শেষে যে দিগন্তে জ্বলে টুকটুকে লাল স্বপ্নের অনুশিখা। তাই সাধারণ চাওয়াটাই আজ হলো প্রতিবাদ। রাগে নয় অনুরাগে। শুধু একবার খুলে দাও দিগন্ত তোমার। সিঁথিতে সিঁদুর কি বা কবুল বলার আগে।

আহমাদ মাগফুর › বিস্তারিত পোস্টঃ

শহরে প্রথম ঈদ

০৬ ই জুলাই, ২০১৬ ভোর ৫:৩৮



তখন আব্বার ঈদবোনাস কত ছিলো? পাঁচ থেকে ছয়হাজারের মধ্যেই হবে হয়তো। নিরানব্বইয়ের ঢাকায় আমরা তখন নতুন এসেছি। বড়ো বড়ো দুই রুমের একটি বাসা ভাড়া করা হয়েছে। এর আগে আমরা ছিলাম নানাবাড়ি ময়মনসিংহে। নানা ছিলেন ময়মনসিংহ মেডিকেলের অফিসার। সবুজ মাঠের পাশেই ছিলো ধবধবে সাদা কোয়াটার বাড়ি। মামাখালা ছিলো পাঁচজন। তখনো কারো বিয়ে হয়নি। সবাই পড়ছে। কেউ স্কুলে, কেউ কলেজে। ঘরটা সবসময় ভরেই থাকতো। হাসি আনন্দে কেটে যেতো সময়। এসব ছেড়েই ঢাকা এলাম। আরো আগেই বাবা আমাদের ঢাকা আনতে চেয়েছিলো। নানাই নিষেধ করেছে। আমাদের দুই ভাইবোনকে দেখিয়ে আব্বাকে বলেছে; ওরা আরেকটু বেড়ে উঠুক আর তুমিও ইকটু প্রস্তুতি নাও। আব্বা তখন থেকেই ঢাকায়। বেশ কিছুদিন ঢাকায় একাই ছিলেন।এরপর আমরাও এলাম।

আশপাশের মানুষগুলোকে তখনো চিনে উঠতে পারিনি। কিন্তু মজার ব্যপার হলো, আমাদেরকে প্রায় সবাই চেনে। বাসা থেকে বেরিয়ে কারো সাথে দেখা হলেই নাম জিঙ্গেস করে। মুরুব্বিরা মাথায় হাত বুলিয়ে আদর করে দেয়। কেউবা আবার চিপস চকলেটও কিনে দেয়, সমোবয়েসী ছেলেগুলি বিকেলে মাঠে তাদের সাথে খেলতেও বলে। এভাবে অল্পকদিনেই শহরের বাতাসটাকে কেমন জানি চেনাজানা মনে হলো। এসব উপরি পাওনার বড়ো কারন হলো; আব্বা বেশ কয়েক বছরধরে অত্র এলাকার ইমাম। এলাকার নাম র্পূবরামপুরা। টিভি ভবনটা কাছেই। সকালে কখনো সখনো আব্বা-আম্মা সবাই মিলে ওদিকে হাটতে যাই। টিভিভবনের পেছনের দিকে তখন বালু ফেলা হচ্ছে। পরিকল্পিত নগর নাকি বানাবে (এখনকার বনশ্রী) । সেখানে বালুর উপর হাটি। আর অবাক হয়ে টিভি ভবনের বিশাল টাওয়ারের দিকে তাকিয়ে থাকি। ভাবি; নানাবাড়ি বসে যত মিনা কার্টুন, আলিফ লায়লা, রবিনহুড দেখতাম; সবকিছু নাকি এখান থেকেই ছাড়া হয়! কিভাবে সম্ভব!। তারপরের দিনগুলিতে আমি টাওয়ারের শক্তির কথা ভাবি। ফেলে আসা নানাবাড়ির কথা ভাবি। লিপি আন্টির কথা ভাবি। আলম মামার কথা ভাবি। বন্ধু রিয়েলের কথা, সায়মার কথা ভাবি।

এমন শত ভাবনার মাঝেই একদিন রমজান চলে আসে। রমজান মানে রোজা, আর রোজার পরেই ঈদ। আপাতত সব বাদ দিয়ে আমাদের মাথায় তখন ঈদ ঢুকে যায়। ঈদ মানে ঈদের শপিং। নতুন জামা, নতুন জুতা। এর আগে কখনোই আমরা শপিংমলে গিয়ে শপিং করিনি। বড়োরা মাপমত কিনে এনেছে, আমারা পড়েছি, ব্যাস। এখন আমরাও কিছুটা বড়ো হয়েছি। শহরে এসেছি। মার্কেটে যাবার পূর্ণ আশ্বাসও পেয়েছি। এখন শুধু আব্বার ঈদবোনাসের অপেক্ষা। কেবল বেতনের দিকে তাকানোটা তখন সহজ ছিলো না। অই টাকাটাতো দৈনন্দিন বাজার-সদাই আর বাসাভাড়াতেই সমান সমান। তবু আমরা খুশিকে টেনে ধরি। আম্মার কাছে আব্বার ঈদবোনাসের পরিমাণ জানতে চাই। আম্মা অস্পষ্টকরে কিছু বলে। আমরাও পাঁচ/ছয় একটা পরিমাণ ধরে নেই। অংক খাতায় সেই টাকাটা সবার জন্য ভাগকরি। একটা ভাগ ঈদবাজারের জন্য রাখি। তারপর যে যত পেলাম তাই দিয়ে লিস্ট লেখা শুরু করে দেই। রোজার একেকটি দিন যায় আর আমাদের লিস্ট প্রতিনিয়ত সম্পাদনা হতে থাকে। ছোট হয়, বড়ো হয়। যোগ হয়, বিয়োগ হয়। একদিন দেখি; শখগুলো আমার বাজেট ছাড়িয়ে গেছে। সেদিন আমি আমার লিস্ট থেকে রঙিন চশমা আর হাতঘড়িটা কেটে দিলাম।

আব্বার চোখের আড়ালে এভাবেই আমাদের অঙ্কের খাতাটা যখন লিস্টের ভারে প্রায় ফুরিয়ে আসছিলো; তখনই একদিন, উত্তেজনার সন্ধ্যা আসে। চাঁদ উঠতেও পারে নাও উঠতে পারে। চাঁদ উঠলেই কাল ঈদ। বাসার পাশের মাঠে তখন ছোটবড়ো সকলের ভীড় জমেছে। বড়োরা কয়েকজনকরে ছোটছোট আড্ডার মত জমিয়ে আকাশে চাঁদ খুঁজছে। আর মাঠের এপাশ থেকে ওপাশে চলছে ছোটদের অবিরাম গোল্লাছুট। আমরাও ছোট। কিন্তু ওসব কিছুতেই মিশতে পারছি না। হাসতে পারছি না। কারন আমাদের ঈদের কেনাকাটা কিছুই হয়নি এখনো। চোখেমুখে কালো ছাপ। অথচ সন্ধ্যার ছাইরঙা আকাশে এতোক্ষণে ভেসে উঠেছে নতুন চাঁদের হাসি। অস্থিরতায় যখন দমবন্ধ হবার উপক্রম, তখন বাবা আসলো। আমাদের রেডি হতে বল্লো। রেডিই ছিলাম। সাথেই সাথেই বেরিয়ে গেলাম। সাথে মুবারক আঙ্কেলও। মৌচাক আর মালিবাগ মার্কেট ঘুরে জামাজুতো সব কিনে বোনের ফ্রক কেনার জন্য যখন আলামিন সুপার মার্কেটে ঢুকি; তখন কেউ যেনো পাশের একটা দোকান থেকে ডাকলো। ফিরে দেখি; আবু আঙ্কেল। আমাদের মহল্লারই। তাঁর ছেলে, আমরা, একসাথেই খেলাধুলা করি।আমাদেরকে চেয়ার বেরকরে তিনি বসালেন। বড়োরা চা খেলো আর আমাদের জুস দেয়া হলো। কথা শেষে যখন উঠবো তখন তিনি বল্লেন; তোমরা ঈদে কি উপহার চাও বলো!। আমরাতো চুপ। তখন তিনি উঠতে উঠতে বল্লেন; দেখি,আমার দোকানেই তোমাদের কিছু আছে কি না!। দোকানটা ঘড়ি আর চশমার। এতোক্ষণ হা করে ভেতরের একটা দেয়াল ঘড়ির দিকেই তাকিয়ে ছিলাম। কী সুন্দর ঘড়িটা। ঘন্টা বাজার চেইনে দুইটা সবুজ টিয়াপাখি পাশাপাশি ঝুলে আছে। এবার আঙ্কেল আমাদের কাছে ডেকে অবাক করে দিয়ে দুইটা রঙিন চশমা দুজনের চোখে পড়িয়ে এবং দুইটা ঘড়ি দুজনের হাতে বেঁধে দিয়ে বল্লো; কি? পছন্দ হয়েছে?। আমিতো খুশিতে নির্বাক। কিছুই বলতে পারলাম না। কেবল ভাবছিলাম; আমাদের লিস্টের কাটাকুটি কি তিনি কোনভাবে জেনেছেন!। নাহ, এটাতো সম্ভব না। তবে?

হ্যাঁ, তবে’র উত্তরও আমি দিলাম অবশেষে। উত্তরটা হলো; আমাদের মনে লুকিয়ে থাকা সখের কথা, সারা রমজানজুড়ে অঙ্কখাতার গুপন লিস্টি-সম্পাদনার কথা বাবা বা আঙ্কেল না জানলেও অর্ন্তজামী আল্লাহ ঠিকই জেনেছেন। সর্বদ্রষ্টা মালিক সবই দেখেছেন। অতঃপর তিনিই এইসব কিছুর ব্যবস্থা করেছেন। ঘঠনাপ্রবাহ সবটাই এর বাহানা ছিলো মাত্র।

মন্তব্য ২৬ টি রেটিং +৬/-০

মন্তব্য (২৬) মন্তব্য লিখুন

১| ০৬ ই জুলাই, ২০১৬ ভোর ৬:০৭

কালনী নদী বলেছেন: পড়ার পর এটাই বোঝলাম এটা গল্প না বাস্তবতা। খুব সুন্দর করে ফুঠিয়ে তুলেছেন।

০৬ ই জুলাই, ২০১৬ ভোর ৬:২০

আহমাদ মাগফুর বলেছেন: হুম, বানানো গল্প না। জীবনের গল্প। পাঠ এবং মন্তব্যর জন্য কৃতজ্ঞতা। :-)

২| ০৬ ই জুলাই, ২০১৬ ভোর ৬:২৪

কালনী নদী বলেছেন: নানাবাড়ি বসে যত মিনা কার্টুন, আলিফ লায়লা, রবিনহুড দেখতাম; সবকিছু নাকি এখান থেকেই ছাড়া হয়! কিভাবে সম্ভব!। তারপরের দিনগুলিতে আমি টাওয়ারের শক্তির কথা ভাবি। ফেলে আসা নানাবাড়ির কথা ভাবি। লিপি আন্টির কথা ভাবি। আলম মামার কথা ভাবি। বন্ধু রিয়েলের কথা, সায়মার কথা ভাবি।

আপনার ভাবণাগুলোর সাথে আমার কৈশোরের মিল আছে, আবারও বাস্তবিক গল্পে ভালোলাগা :)

০৬ ই জুলাই, ২০১৬ ভোর ৬:৫৬

আহমাদ মাগফুর বলেছেন: জীবনটা এমনই। বায়ান্ন তাস ভাগ হয়ে আছে সবার কাছে। নামমাত্র এক্কা দুক্কা পাওয়া মুখ। বাকি সবগুলোই মিশে আছে সবখানে। কয়েকটা পাতা। কয়েকটা লাভ। কয়েকটা.,,,,,।।। :-) ফলে আমাদের অনেক কিছুই অনেকের সাথে মিলে যায়।
ভালোবাসা জানবেন! :-)

৩| ০৬ ই জুলাই, ২০১৬ সকাল ৮:৫২

শূণ্য পুরাণ বলেছেন: অন্তর্যামী আসলে অনেক ভালবাসাময়,গল্প চমৎকার

০৬ ই জুলাই, ২০১৬ সন্ধ্যা ৭:৩৬

আহমাদ মাগফুর বলেছেন: ভালোবাসায় ভিজছি সবসময়। অথচ তাকে জানাতে পারছি না। :-(
ভালোবাসা নিবেন প্রিয়! ঈদের শুভেচ্ছা। :-)

৪| ০৬ ই জুলাই, ২০১৬ সকাল ৯:৪৮

বিজন রয় বলেছেন: চমৎকার লাগল।
বাস্তব কথা বলেই বেশি ভল লেগেছে।
++++

০৬ ই জুলাই, ২০১৬ সন্ধ্যা ৭:৩৭

আহমাদ মাগফুর বলেছেন: কৃতজ্ঞতা বিজনদা! ঈদের শুভেচ্ছা জানাই! :-)

৫| ০৬ ই জুলাই, ২০১৬ দুপুর ১:৪৯

সুমন কর বলেছেন: ......অর্ন্তজামী আল্লাহ ঠিকই জেনেছেন। সর্বদ্রষ্টা মালিক সবই দেখেছেন। অতঃপর তিনিই এইসব কিছুর ব্যবস্থা করেছেন। ঘঠনাপ্রবাহ সবটাই এর বাহানা ছিলো মাত্র।

চমৎকার স্মৃতিচারণ। মন ছুঁয়ে গেল।

টাইপে সচেতন হতে হবে।

০৬ ই জুলাই, ২০১৬ সন্ধ্যা ৭:৪০

আহমাদ মাগফুর বলেছেন: জনাব সুমন! মন ছুঁতে পারা বিরাট ব্যাপার। আকাশ ছুঁবার চেয়েও বেশি। যদি ছুঁয়ে থাকি ; আমিই সবচে খুশি। ঈদের শুভেচ্ছা রইলো! :-)

৬| ০৬ ই জুলাই, ২০১৬ বিকাল ৩:৫৭

অশ্রুকারিগর বলেছেন: আমাদের মনে লুকিয়ে থাকা সখের কথা, সারা রমজানজুড়ে অঙ্কখাতার গুপন লিস্টি-সম্পাদনার কথা বাবা বা আঙ্কেল না জানলেও অর্ন্তজামী আল্লাহ ঠিকই জেনেছেন। সর্বদ্রষ্টা মালিক সবই দেখেছেন। অতঃপর তিনিই এইসব কিছুর ব্যবস্থা করেছেন। ঘঠনাপ্রবাহ সবটাই এর বাহানা ছিলো মাত্র।

কি সুন্দর কৃতজ্ঞতাপূর্ন স্মৃতিচারণ।

০৬ ই জুলাই, ২০১৬ সন্ধ্যা ৭:৪২

আহমাদ মাগফুর বলেছেন: কৃতজ্ঞতা আপনার কাছেও। অনেক ভালো থাকুন! আপনাকে ঈদের শুভেচ্ছা ও ভালোবাসা! :-)

৭| ০৬ ই জুলাই, ২০১৬ রাত ৯:২৬

ফারহান সীমান্ত বলেছেন: দেখুন পৃথিবীর সবচেয়ে বৃহৎ একুরিয়াম "Georgia Aquarium Atlanta"
চমৎকার একটি মৎস্য চিড়িয়াখানা
যেখানে আছে তিমি, হাঙ্গর,ডলফিন আরও অনেক ধরনের সামদ্রিক ও সাগরের মাছ।
সাগরের নিচে একুরিয়াম ভাবতেই অন্যরকম।

আরও দেখতে্ ও জানতে ক্লিক করুন এখানে

০৭ ই জুলাই, ২০১৬ রাত ২:৫৮

আহমাদ মাগফুর বলেছেন: সাগরতলের মনোরম সুন্দর অ্যাকুরিয়ামের মতই চমৎকার হোক আপনার জীবন। :-)

৮| ০৬ ই জুলাই, ২০১৬ রাত ৯:৩০

সুলতানা রহমান বলেছেন: বিশ্বাসে যদি ভাবি তাহলে সবই অন্তর্যামীই ঠিক করে দেন। যা আমরা মনে মনে চাই তাও ঠিক মিলিয়ে দেন। আর যদি অবিশ্বাসে হয় তখনকার হিসেবও অন্যরকম হয়ে যায়। ছোটবেলার দিনগুলো অন্যরকম থাকে। ভালো লাগাটাই বেশি থাকে।


আপনার লেখা ভালো লেগেছে। :)

০৭ ই জুলাই, ২০১৬ রাত ১১:০৩

আহমাদ মাগফুর বলেছেন: পাঠ এবং মন্তব্যর জন্য কৃতজ্ঞতা সুলতানাপা! হুম, বিশ্বাস অবিশ্বাস যেহেতু একদম বিপরীতমুখি দুটি জিনিষ সুতরাং ফলাফলতো ভিন্ন হবেই। তবে শিশুর শৈশবে এসবের কোনটারই গুরুত্ব নেই! :-)

৯| ০৬ ই জুলাই, ২০১৬ রাত ১১:২১

কালনী নদী বলেছেন: ঈদ মোবারক।

০৭ ই জুলাই, ২০১৬ রাত ১১:০৪

আহমাদ মাগফুর বলেছেন: আপনাকেও ঈদের শুভেচ্ছা! :-)

১০| ০৭ ই জুলাই, ২০১৬ সকাল ৮:১৭

রূপক বিধৌত সাধু বলেছেন: আপনার বিশ্বাসের সাথে হয়তো একমত নই; ঠিক ঐ মুহূর্তে আপনাদের অনুভূতির কথা চিন্তা করে ভালো লাগছে ।

০৭ ই জুলাই, ২০১৬ রাত ১১:১০

আহমাদ মাগফুর বলেছেন: বিশ্বাসে একমত হওয়াটা ব্যক্তিগত। বিশ্বাসের পথ বিশ্বাসই চেনাবে। ততক্ষণ আমরা অনুভূতির ভাগাভাগি করি। জীবনটাকে আগপিছ করে মিলিয়ে নেই। ভালো থাকুন জনাব! শুভকামনা সতত! :-)

১১| ০৭ ই জুলাই, ২০১৬ রাত ৯:৪৮

মুদ্‌দাকির বলেছেন: সকালেই পড়েছি, ভালো লেগেছে, ঈদ মুবারাক !!

০৭ ই জুলাই, ২০১৬ রাত ১১:১৩

আহমাদ মাগফুর বলেছেন: ফিরে এসে পাঠপ্রতিক্রিয়া ব্যক্ত করার জন্য আপনাকে কৃতজ্ঞতা জানানো কর্তব্য। ঈদের শুভেচ্ছা রইলো! অনেক ভালো থাকুন! :-)

১২| ০৮ ই জুলাই, ২০১৬ সকাল ১০:১৭

সামু পাগলা০০৭ বলেছেন: জীবনের ফেলে আসা স্মৃতিগুলোকে বেশ ঝরঝরে করে প্রকাশ করেছেন। সুখপাঠ্য ছিল নিঃসন্দেহে।

ধন্যবাদ আপনাকে শেয়ার করার জন্যে।
শুভকামনা।

০৮ ই জুলাই, ২০১৬ দুপুর ১:০০

আহমাদ মাগফুর বলেছেন: 'ঝরঝরে' শব্দটা আমার কাছে খুব ভালো লাগে। কেনো লাগে ঠিক জানি না। ব্যবহার বা প্রয়োগ হিসেবে এর সাথে আমার প্রথম পরিচয় "ঝরঝরে লবণ" শব্দযোগটি। প্রাপ্তিস্থান ; শৈশবে বিটিভির মধুমতী লবণের বিজ্ঞাপন। :-)
কতটা ঝরঝরে লেখতে পারলাম জানিনে তবে পাঠ এবয় সুন্দর মন্তব্যে আপনাকে ধন্যবাদ জানানো উচিৎ এটুকু জানি। :-) ভালো থাকবেন! :-)

১৩| ০৮ ই জুলাই, ২০১৬ রাত ৮:৩৩

সামু পাগলা০০৭ বলেছেন: ধন্যবাদ আপনাকে। ভাল লিখলে সুন্দর কমেন্ট তো পাবেনই। :)

আপনার কমেন্ট পড়ে নিজেরও পুরোন দিনের এডগুলো দেখতে মন চাইল। দেখতে লাগলাম একটার পরে একটা। একটা সময় মনে হল আপনাকে দিয়ে আসি। নিন শৈশবের সেই বিজ্ঞাপন আবারো দেখে নিন। আপনার সেই প্রিয় শব্দ ১৮-২১ সেকেন্ডের মধ্যে আছে।

view this link

০৯ ই জুলাই, ২০১৬ সকাল ৭:১৩

আহমাদ মাগফুর বলেছেন: আমার মন খারাপ থাকলে এসব দেখি। ভালো কাজ হয়। বেশ কিছু ডাউনলোড করেও রেখেছি। :-)

এটাও ডাউনলোড হলো! :-)
আপনার জন্য অনেকগুলো ভালোলাগা!

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.