![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
উপজেলায় জামায়াতের সাফল্যের পেছনে কাজ করছে বিএনপির শীর্ষ নেতৃত্বের আশীর্বাদ। তৃণমূল নেতাদের আপত্তি থাকলেও বিএনপির শীর্ষ নেতৃত্বের চাপে জামায়াতকে ছাড়তে হচ্ছে আসন। বিএনপিকে জামায়াত ছাড় দিচ্ছে চেয়ারম্যান পদ, আর জামায়াত বিএনপি থেকে নিচ্ছে ভাইস চেয়ারম্যান, মহিলা ভাইস চেয়ারম্যান। তবে অনেক স্থানে জামায়াতকে বিএনপি আসন ছাড় দিলেও জামায়াত তার প্রার্থিতা প্রত্যাহার করছে না। স্থানীয় বিএনপি নেতাদের বঞ্চিত করে জামায়াতের বিতর্কিত নেতাদের প্রার্থী করেও বিজয়ী করা হচ্ছে। এ নিয়ে তৃণমূলে বিএনপি ও তার অঙ্গ সংগঠনে চাপা ক্ষোভ ও অসন্তোষ বিরাজ করছে। বিএনপির মাঠ পর্যায়ের নেতাকর্মীদের মাছে অসন্তোষ থাকলেও বিএনপির শীর্ষ নেতৃত্বের আশীর্বাদ নিয়ে সমঝোতার মাধমে আজ ও পরবর্তী পর্বের নির্বাচনেও সাফল্য চায় জামায়াত। উপজেলা নির্বাচনের মধ্যে দিয়েই দলটি নতুন করে সংগঠিত হচ্ছে। নির্বাচনের পর রাজধানীতে মহাসমাবেশ করার পরিকল্পনাও হাতে নিয়েছে যুদ্ধাপরাধের দায়ে অভিযুক্ত দল জামায়াত। কর্মসূচীর অনুমতি না দিলে তা-ব চালিয়ে সরকারের বিরুদ্ধে অগণতান্ত্রিক আচরণের অভিযোগ এনে হরতাল দেয়া হবে।
জামায়াত-শিবিরের সঙ্গে সম্পৃক্ত সূত্রগুলো নিশ্চিত করেছে, উপজেলা নির্বাচনে বিএনপির আশীর্বাদে সাফল্যের পর নিজেদের অবস্থান জানান দিতে রাজধানীতে শোডাউনের এ কর্মসূচী হাতে নেয়া হয়েছে। দেশে-বিদেশে একক অবস্থন জানান দিতে জামায়াত এ মহাসমাবেশে বিএনপির কোন সহায়তাও নিতে চায় না। চলমান উপজেলা নির্বাচনে গত তিন পর্বের ধারাবাহিকতা অব্যাহত রাখতে তৎপর বিএনপির রাজনৈতিক মিত্র দলটি। সদ্য সমাপ্ত তিন দফায় ২৯২টি উপজেলায় নির্বাচনে ২৭টি চেয়ারম্যান, ৮২ উপজেলায় ভাইস চেয়ারম্যান এবং ২৫টি উপজেলায় মহিলা ভাইস চেয়ারম্যান পদে জয়লাভ করে জামায়াত। আজ ও আগামী দুই পর্বে আরও অন্তত ২০ থেকে ২২টি উপজেলায় চেয়ারম্যান পদে জয়ী হতে চায় দলটি। সে অনুসারে চলছে সাংগঠনিক কার্যক্রম। তিন দফায় চেয়ারম্যান পদে ৮১, ভাইস চেয়ারম্যান পদে ১৩১ এবং মহিলা ভাইস চেয়ারম্যান পদে ৩৯টিতে জামায়াত প্রার্থী দিয়েছিল। জামায়াতের তথ্য মতে, ২০০৯ সালে তৃতীয় উপজেলা নির্বাচনে দলটি চেয়ারম্যান পদে ৭০টিতে প্রার্থী দিয়ে ২৪টিতে বিজয়ী হয়। ভাইস চেয়ারম্যান পদে ৭১টিতে প্রার্থী দিয়ে ২৭টিতে এবং মহিলা ভাইস চেয়ারম্যান পদে ১৬টিতে প্রার্থী দিয়ে ১৩টিতে বিজয়ী হয়েছিল। এবার তৃতীয় দফায় ৮১টি উপজেলার মধ্যে ফলাফল ঘোষিত ৭৮টির মধ্যে জামায়াত চেয়ারম্যান পদে ৮টি, ভাইস চেয়ারম্যান পদে ২৪টি ও মহিলা ভাইস চেয়ারম্যান পদে ৬টিতে বিজয়ী হয়েছে। কিন্তু জামায়াতের এ সাফল্যের কারণ কি? সংশ্লিষ্টরা বলছেন, যুদ্ধাপরাধের দায়ে অভিযুক্ত নিবন্ধন বাতিল হওয়া জামায়াতকে রক্ষায় রাজনৈতিক কৌশল নিয়েছে বিএনপির শীর্ষ নেতৃত্ব। চলমান উপজেলা পরিষদ নির্বাচনের মাধ্যমে মাঠ পর্যায়ে জামায়াত ও এর সন্ত্রাসী সংগঠন ইসলামী ছাত্রশিবিরকে রক্ষা করছে ১৯ দলীয় জোটের প্রধান দল বিএনপি। এ জন্য স্থানীয় বিএনপির জনপ্রিয় নেতাদের বঞ্চিত করেও জামায়াতের বিতর্কিত নেতাদের প্রার্থী করার পক্ষে অবস্থান নিচ্ছেন বিএনপি-চেয়ারপার্সন খালেদা জিয়াসহ শীর্ষ অনেক নেতা। জামায়াতকে ছাড় দিয়ে হলেও তাদের কাছে রাখার পক্ষে লন্ডন প্রবাসী তারেক রহমানও। বিএনপির নীতিনির্ধারণী পর্যায়ের এক নেতা বলছিলেন, বিএনপির সব ধরনের বিপদ-আপদে জামায়াত-শিবির পাশে ছিল। তাই রাজনৈতিকভাবে তাদের রক্ষা করাও আমাদের দায়িত্ব। উপজেলা নির্বাচনে চেয়ারম্যান, ভাইস চেয়ারম্যান পদে আসন ভাগাভাগী করে কাজ করার পক্ষে তাদের দল। তৃণমূল পর্যায়ের নেতাদের সঙ্গে কথা বলে জানা গেছে, অনেক জায়গায় বিএনপি সমর্থিত প্রার্থীর বিজয়ের সম্ভাবনা থাকলেও জামায়াতকে সমর্থন দিয়ে বিজয়ী করা হয়েছে। এমনকি বিএনপি সমর্থিত প্রার্থীরা এর প্রতিবাদ জানালেও তাদের আইনশৃঙ্খলা ভঙ্গের দায়ে বহিষ্কারও করা হয়েছে। এর পরও বিএনপি সমর্থিত প্রার্থীরা এগিয়ে থাকায় দলটির নীতিনির্ধারকরা সন্তুষ্ট বলে জানিয়েছেন দলের একজন যুগ্ম মহাসচিব।
তিনি বলেন, এখন আমাদের সবচেয়ে বড় চ্যালেঞ্জ হলো সরকার সমর্থিত প্রার্থীদের বিপক্ষে জোট সমর্থিত প্রার্থীদের বিজয়ী করা। এ লক্ষ্যে দলের শীর্ষ পর্যায়ের নির্দেশ হচ্ছে জামায়াতকে ছাড় দাও। এ বিষয়ে বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য লে. জে. মাহবুবুর রহমান ইতোমধ্যেই সাংবাদিকদের বলেছেন, উপজেলা নির্বাচন দলীয় কোন নির্বাচন নয়, তবে এই নির্বাচনের মাধ্যমে গণতন্ত্রের ভিত্তি তৈরি হয়। এই নির্বাচনে বিএনপি সমর্থিত প্রার্থীরা বেশি বিজয়ী হয়েছে। তুলনামূলকভাবে জামায়াতকে বিজয়ীর ক্ষেত্রে বিএনপি অনেক সহযোগিতা করেছে। কিন্তু জামায়াত সেভাবে বিএনপিকে ছাড় দেয়নি। রাজনৈতিক বিশ্লেষকদের মতে, রাজনৈতিক বৈরিতার মধ্যেও জামায়াতের এই ফল অনেকটাই অপ্রত্যাশিত। তবে জামায়াত নেতারা তা মনে করেন না। তাদের মতে, মূলত সাংগঠনিক ঐক্যই জামায়াতকে বিজয়ী হতে সহায়তা করেছে। বিএনপির সঙ্গে জোটগত অবস্থান, তৃণমূল পর্যায়ে বড় দুটি দলের নেতাদের অনৈক্য, সাধারণ মানুষের সরকারবিরোধী মনোভাব, জামায়াত-শিবিরের সাংগঠনিক ঐক্য ও জনসম্পৃক্ত রাজনীতি করার সুফল মিলেছে উপজেলা নির্বাচনে। বেশকিছু উপজেলায় বিএনপি জামায়াতকে ছাড় দিয়েছে। যেসব উপজেলায় জামায়াত পাস করেছে সেখানে জামায়াত এককভাবে তাদের ভোটে পাস করেনি। বিএনপি তাদের সে অবস্থান তৈরি করে দিয়েছে। আবার আওয়ামী লীগও তৃণমূলের পছন্দ অনুযায়ী প্রার্থী দিতে ব্যর্থ হয়েছে। তাছাড়া জামায়াত মাদ্রাসা, স্কুল, কলেজ, হাসপাতালসহ নানা ব্যবসায়িক প্রতিষ্ঠানের মাধ্যমে নিজের অবস্থান তৈরি করে নিচ্ছে। ঠা-া মাথায় জামায়াত তাদের কর্মী তৈরি করছে। জামায়াতের ভাল করার পেছনে ধর্মান্ধতাও কাজ করেছে।
জামায়াত বিএনপির কাছ থেকে আসন আদায় করে নিলেও অনেক স্থানেই জামায়াত তার প্রার্থীকে প্রত্যাহার করছে না। স্থানীয় বিএনপি নেতাদের বঞ্চিত করে জামায়াতের বিতর্কিত নেতাদের প্রার্থী করেও বিজয়ী করা হচ্ছে। এ নিয়ে তৃণমূলে বিএনপি ও তার অঙ্গ সংগঠনে চাপা ক্ষোভ ও অসন্তোষ বিরাজ করছে। গেল তিন পর্বের মতো উপজেলা পরিষদের চতুর্থ পর্বের নির্বাচনেও জামায়াতের প্রার্থী নিয়ে মাঠপর্যায়ে বিএনপির নেতাকর্মীদের মধ্যে অসন্তোষ রয়েছে। কোন কোন জায়গায় জামায়াতের প্রার্থীর কারণে বিএনপির নীতিনির্ধারণী পর্যায়ের নেতাদের মধ্যেও অসন্তোষের সৃষ্টি হয়েছে। আজ অনুষ্ঠিত হতে যাচ্ছে চতুর্থ পর্বে ৯২টি উপজেলায় নির্বাচন। জানা গেছে, নির্বাচনে ১৫টি উপজেলায় চেয়ারম্যান পদে জামায়াতের প্রার্থী রয়েছেন। এ ছাড়া পুরুষ ভাইস চেয়ারম্যান পদে ৫৩ এবং নারী ভাইস চেয়ারম্যান পদে ১২ জনকে সমর্থন দিয়েছে দলটি। বান্দরবানের নাইক্ষ্যংছড়ি, জয়পুরহাটের পাঁচবিবি ও পিরোজপুরের জিয়ানগরেই শুধু সমঝোতার কারণে বিএনপি চেয়ারম্যান পদে প্রার্থী দেয়নি। নাইক্ষ্যংছড়ি ও পাঁচবিবিতে বর্তমান চেয়ারম্যানরা জামায়াত-সমর্থিত। আর জিয়ানগরে জামায়াত প্রার্থী করেছে মাসুদ সাঈদীকে। তিনি একাত্তরের মানবতাবিরোধী অপরাধের মামলায় মৃত্যুদ-প্রাপ্ত দেলাওয়ার হোসাইন সাঈদীর ছেলে। সূত্র জানায়, ইতোমধ্যেই জামায়াতের পদ হাসিল করার কৌশল নিয়ে বিএনপি চেয়ারপার্সনের কাছে অভিযোগ দিয়েছে অনেক জেলা-উপজেলার নেতারা। তারা অভিযোগ করেছেন, তারা চেয়ারম্যান বা ভাইস চেয়ারম্যান পদে ছাড় দিলেও জামায়াত কোন রকমের যোগাযোগ না করেই বিএনপি প্রার্থীর বিরুদ্ধে প্রার্থী দিচ্ছে। উপজেলা নির্বাচনে জামায়াত বগুড়ার ৫টি উপজেলায় বিএনপির বিরুদ্ধে চেয়ারম্যান প্রার্থী দিয়ে জয়ীও হয়েছে। জামায়াতের এই বিজয়ী চেয়ারম্যানরা হলেন দুপচাঁচিয়ার আব্দুল গনি ম-ল, নন্দীগ্রামের নুরুল ইসলাম ম-ল, শেরপুরের দবিবুর রহমান, শিবগঞ্জে মাওলানা আলমগীর হুসাইন ও কাহালুতে মাওলানা তায়েব আলী। শাহজাহানপুর উপজেলায় চেয়ারম্যান পদে জামায়াত প্রার্থী দিলেও জয়ী হতে পারেনি। তবে ধুনট, সারিয়াকান্দি, শিবগঞ্জ, আদমদীঘি ও সোনাতলায় ভাইস চেয়ারম্যান পদেও জামায়াত প্রার্থীরা জয়ী হয়েছেন। বিএনপির তৃণমূল নেতারা বলছেন, জামায়াত একদিকে সমঝোতার নামে চেয়ারম্যান বা ভাইস চেয়ারম্যান পদ নিচ্ছে অন্যদিকে নিজেদের প্রার্থীদেরও প্রত্যাহার করছেন না। অনেক স্থানে বিএনপির মধ্যে বিভক্তি থাকায় বিএনপিরই একটি অংশ নির্বাচনে দলীয় প্রার্থীর সঙ্গে বিশ্বাসঘাতকতা করেছে। আর এ সুযোগ নিয়েছে জামায়াত।
জামায়াত সূত্রগুলো বলছে, উপজেলা নির্বাচনের মধ্য দিয়ে নতুন করে সংগঠিত হচ্ছে জামায়াত। তিন দফায় সাফল্যের পর এখন রাজনৈতিক অঙ্গনে আলোচিত বিষয় হলো জামায়াত কি আবার সংগঠিত শক্তি হিসেবে আবির্ভূত হচ্ছে। দীর্ঘ সঙ্কটের পর জামায়াতে ইসলামী নিজেদের ঘুচিয়ে নিতে উপজেলা নির্বাচনকেই কৌশল হিসেবে বেছে নিয়েছে। এ লক্ষ্যে প্রায় উপজেলায়ই তারা তাদের প্রার্থী দিয়েছে। কোথাও চেয়ারম্যান, কোথাও ভাইস চেয়ারম্যান, মহিলা ভাইস চেয়ারম্যান পদে তাদের প্রার্থীর সংখ্যাও চোখে পড়ার মতো। এই সুযোগ কাজে লাগিয়ে নেতাকর্মীরা সংশ্লিষ্ট এলাকার সাধারণ মানুষের কাছে যাচ্ছেন অন্যদিকে দলের সাংগঠনিক কমিটিগুলো প্রসারিত করছেন। কোথাও কোথাও থানা কমিটিগুলো ভেঙ্গে দুটি কমিটি, বড় ইউনিয়ন ভেঙ্গে দুই/তিনটি কমিটি বানানো হচ্ছে। যাতে করে দীর্ঘদিনের সাংগঠনিক দুর্বলতা কাটিয়ে গতিশীলতা আনা যায়। প্রার্থী দেয়ার ক্ষেত্রেও কৌশলী ভূমিকা পালন করছে ১৯ দলের অন্যতম এই শরিক দলটি। উপজেলা নির্বাচনের মধ্য দিয়ে দলটি নতুন করে সংগঠিত হচ্ছে। ছয় দফা নির্বাচনের পর রাজধানীতে মহাসমাবেশ করার পরিকল্পনাও হাতে নিয়েছে যুদ্ধাপরাধের দায়ে অভিযুক্ত দল জামায়াত। কর্মসূচীর অনুমতি না দিলে তা-ব চালিয়ে সরকারের বিরুদ্ধে অগণতান্ত্রিক আচরণের অভিযোগ এনে হরতাল দেয়া হবে। দলকে শক্তিশালী করতে নতুন নতুন ফর্মুলাও খুঁজছেন শীর্ষ নেতারা। জামায়াতের এমন অবস্থানের কথা জানিয়েছেন দলটির শীর্ষ পর্যায়ের কয়েকজন নেতা। তারা জানিয়েছেন, সংসদ নির্বাচনের পর উপজেলা নির্বাচন শেষ হলে রাজধানীতে মহাসমাবেশ করার পরিকল্পনা রয়েছে জামায়াতের। এতে ১০ লাখের বেশি নেতা-কর্মী-সমর্থকের সমাবেশ ঘটানোর চেষ্টা থাকবে। এ জন্য কিছুদিন আগ থেকেই সারাদেশে সাংগঠনিক কার্যক্রম শুরু করা হয়েছে। দলছে দাওয়াতের কাজও। রাজধানীতে দুর্গ গড়ার লক্ষ্যে মহাসমাবেশের এ আয়োজন করা হচ্ছে। রাজধানীকে ছাত্রশিবিরের সবচেয়ে বড় ঘাঁটি হিসেবে পরিণত করতে কর্মীদের প্রতি আহ্বান জানিয়েছেন শিবির সভাপতি আব্দুল জব্বার। রাজধানীতে শিবিরের ঢাকা মহানগর দক্ষিণের দায়িত্বশীলদের সঙ্গে আয়োজিত এক মতবিনিময় সভায় তিনি আহ্বান জানান। শিবির সভাপতি কর্মীদের উদ্দেশ্যে বলেছেন, বর্তমান সময়ে রাজধানীর বুকে ইসলামী আন্দোলনের কাজকে আর প্রসারিত করতে হবে। শান্তির পক্ষের সংগঠন হিসেবে শিবিরের অবস্থানও রাজধানীবাসীর কাছে পরিষ্কার করতে হবে। শিবিরকে সন্ত্রাসী সংগঠন হিসেবে প্রমাণের সরকারী চেষ্টা বুমেরাং হয়ে গেছে দাবি করে তিনি বলেন, সন্ত্রাসের সব দায় যে সরকারের, তা স্পষ্ট হয়ে গেছে। এই অবস্থায় রাজধানীর ছাত্রসমাজ তথা শিবিরকে ব্যাপক হারে কাজ করতে হবে। তিনি সরকারের উদ্দেশে বলেন, রাজধানীর বাসা-বাড়ি, হোস্টেল, মেস থেকে শিবির নেতাকর্মী ও নিরীহ ছাত্রদের গ্রেফতার বন্ধ করুন।
©somewhere in net ltd.
১|
২৭ শে মার্চ, ২০১৪ সকাল ৯:২৯
পথহারা সৈকত বলেছেন: সদ্য সমাপ্ত তিন দফায় ২৯২টি উপজেলায় নির্বাচনে ২৭টি চেয়ারম্যান, ৮২ উপজেলায় ভাইস চেয়ারম্যান এবং ২৫টি উপজেলায় মহিলা ভাইস চেয়ারম্যান পদে জয়লাভ করে জামায়াত।