![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
একতরফা দশম জাতীয় সংসদ নির্বাচনে সমর্থন না দিলেও নির্বাচনকেন্দ্রিক একটি প্রজেক্ট (ভোটারদের সচেতনতামূলক) শেষ করতে গোপনে দেশের বিভিন্ন স্থানে ক্যাম্পেইন করছে সুশাসনের জন্য নাগরিক (সুজন)। যদিও নির্বাচনের তফসিল ঘোষণার পর সুজনের পক্ষ থেকে একাধিকবার একতরফা নির্বাচন অনুষ্ঠান করা থেকে সরকারকে বিরত থাকার অনুরোধ করা হচ্ছে। কিন্তু অর্থদাতা সংস্থার অর্থ ব্যয় দেখাতে নির্বাচন সংশ্লিষ্ট প্রজেক্টটির ক্যাম্পেইন গোপনে বিভিন্ন স্থানে চালানোর অভিযোগ ওঠেছে প্রতিষ্ঠানটির বিরুদ্ধে। সুজনের এই দ্বৈতনীতি (ডাবলস্ট্যান্ট) অনেকেই ভালো চোখে দেখছে না।
এ বিষয়ে সুজন সম্পাদক ড. বদিউল আলম মজুমদার নিউজ ২১বিডি ডটকমকে বলেন, ‘ক্যাম্পেইন পুরনো প্রজেক্ট। নির্বাচনের অনেক আগে এটি গ্রহণ করা হয়েছিল। এর সঙ্গে অনেক কর্মী জড়িত। আমরা ভাবিনি, কখনো আশাও করিনি এরকম একতরফা নির্বাচন হবে। আমরা মনে করেছিলাম সকল দলের অংশগ্রহণে, সকল মহলে গ্রহণযোগ্য একটি নির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে। সেই বিষয়টি মাথায় রেখেই ক্যাম্পেইন প্রজেক্টটি হাতে নেওয়া হয়েছিল। যদিও দুর্ভাগ্যক্রমে তা হচ্ছে না। যেহেতু প্রজেক্টটি আগে পরিকল্পিত ছিল তাই এটি উঠিয়ে নিতে হচ্ছে।’
এদিকে বুধবার দুপুরে মোহাম্মদপুরের বিভিন্ন এলাকায় নির্বাচনকেন্দ্রিক ভোটারদের সচেতনতামূলক লিফলেট এবং পোস্টার বিতরণ করছে সুজনের ব্যানারে কয়েকজন তরুণ-তরুণী। তাদের দলের একজন মাহমুদা। তার সঙ্গে কথা বলে জানা যায়, দৈনিক সম্মানী হিসেবে তারা এই কাজ করছেন।তিনি আরো জানান, দেশের বিভিন্ন স্থানে তাদের এই কার্যক্রম চলছে।
বদিউল আলম নিউজ ২১বিডি ডটকমকে আরো বলেন, আমরা এই নির্বাচনের পক্ষে না। আমরা এখনও আশা করি এ নির্বাচন বাতিল হবে। নতুন তফসিল ঘোষণা হবে।
নির্বাচনকে বৈধতা দিচ্ছেন না কিন্তু এর পক্ষে ক্যাম্পেইন কেন- এই প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, এটা একটি চলমান প্রক্রিয়া। অনেক আগে এর উদ্যোগ নেওয়া। তাছাড়া এতে মানুষকে সচেতনতা করা হচ্ছে। ভোটাধিকার প্রয়োগ করুক আর নাই করুক।
ক্যাম্পেইন শুরু হয়েছে কবে থেকে- এই প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, অনেক দিন আগে থেকে।
শেষ হওয়ার বিষয়ে তিনি বলেন, দ্রুত আমরা এটা শেষ করে ফেলব।
একটি সূত্রে জানা গেছে, সুজন-এর এই প্রজেক্টটি বিভিন্ন অর্থদাতা সংস্থার সহায়তায় গ্রহণ করা হয়েছিল। তাই অর্থ ব্যয় দেখাতে তারা অল্প পরিসরে কার্যক্রম চালিয়ে কোনোভাবে প্রজেক্টটি শেষ করবে। যাতে অর্থ ব্যয় দেখাতে পারে।
একতরফা দশম জাতীয় সংসদ নির্বাচনে সমর্থন না দিলেও নির্বাচনকেন্দ্রিক একটি প্রজেক্ট (ভোটারদের সচেতনতামূলক) শেষ করতে গোপনে দেশের বিভিন্ন স্থানে ক্যাম্পেইন করছে সুশাসনের জন্য নাগরিক (সুজন)। যদিও নির্বাচনের তফসিল ঘোষণার পর সুজনের পক্ষ থেকে একাধিকবার একতরফা নির্বাচন অনুষ্ঠান করা থেকে সরকারকে বিরত থাকার অনুরোধ করা হচ্ছে। কিন্তু অর্থদাতা সংস্থার অর্থ ব্যয় দেখাতে নির্বাচন সংশ্লিষ্ট প্রজেক্টটির ক্যাম্পেইন গোপনে বিভিন্ন স্থানে চালানোর অভিযোগ ওঠেছে প্রতিষ্ঠানটির বিরুদ্ধে। সুজনের এই দ্বৈতনীতি (ডাবলস্ট্যান্ট) অনেকেই ভালো চোখে দেখছে না।
এ বিষয়ে সুজন সম্পাদক ড. বদিউল আলম মজুমদার নিউজ ২১বিডি ডটকমকে বলেন, ‘ক্যাম্পেইন পুরনো প্রজেক্ট। নির্বাচনের অনেক আগে এটি গ্রহণ করা হয়েছিল। এর সঙ্গে অনেক কর্মী জড়িত। আমরা ভাবিনি, কখনো আশাও করিনি এরকম একতরফা নির্বাচন হবে। আমরা মনে করেছিলাম সকল দলের অংশগ্রহণে, সকল মহলে গ্রহণযোগ্য একটি নির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে। সেই বিষয়টি মাথায় রেখেই ক্যাম্পেইন প্রজেক্টটি হাতে নেওয়া হয়েছিল। যদিও দুর্ভাগ্যক্রমে তা হচ্ছে না। যেহেতু প্রজেক্টটি আগে পরিকল্পিত ছিল তাই এটি উঠিয়ে নিতে হচ্ছে।’
এদিকে বুধবার দুপুরে মোহাম্মদপুরের বিভিন্ন এলাকায় নির্বাচনকেন্দ্রিক ভোটারদের সচেতনতামূলক লিফলেট এবং পোস্টার বিতরণ করছে সুজনের ব্যানারে কয়েকজন তরুণ-তরুণী। তাদের দলের একজন মাহমুদা। তার সঙ্গে কথা বলে জানা যায়, দৈনিক সম্মানী হিসেবে তারা এই কাজ করছেন।তিনি আরো জানান, দেশের বিভিন্ন স্থানে তাদের এই কার্যক্রম চলছে।
বদিউল আলম নিউজ ২১বিডি ডটকমকে আরো বলেন, আমরা এই নির্বাচনের পক্ষে না। আমরা এখনও আশা করি এ নির্বাচন বাতিল হবে। নতুন তফসিল ঘোষণা হবে।
নির্বাচনকে বৈধতা দিচ্ছেন না কিন্তু এর পক্ষে ক্যাম্পেইন কেন- এই প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, এটা একটি চলমান প্রক্রিয়া। অনেক আগে এর উদ্যোগ নেওয়া। তাছাড়া এতে মানুষকে সচেতনতা করা হচ্ছে। ভোটাধিকার প্রয়োগ করুক আর নাই করুক।
ক্যাম্পেইন শুরু হয়েছে কবে থেকে- এই প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, অনেক দিন আগে থেকে।
শেষ হওয়ার বিষয়ে তিনি বলেন, দ্রুত আমরা এটা শেষ করে ফেলব।
একটি সূত্রে জানা গেছে, সুজন-এর এই প্রজেক্টটি বিভিন্ন অর্থদাতা সংস্থার সহায়তায় গ্রহণ করা হয়েছিল। তাই অর্থ ব্যয় দেখাতে তারা অল্প পরিসরে কার্যক্রম চালিয়ে কোনোভাবে প্রজেক্টটি শেষ করবে। যাতে অর্থ ব্যয় দেখাতে পারে।
©somewhere in net ltd.